শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

পুলিশের এডিসি হারুন আসলে কীসের প্রতীক? পুলিশে একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি কী উজ্জ্বল করেছে? নাকি গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তিকেই নষ্ট করেছে? অতীতে একের পর এক নেতিবাচক কর্মকাণ্ড করে কীভাবে এডিসি হারুন পার পেয়ে গেছেন? কেন কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি?

কোন প্রভাব বলয়ের সদস্য তিনি?

পুলিশ কনস্টেবলের গায়ে হাত তোলাটাই তো ছিল ফৌজদারি অপরাধ? সেই অপরাধের বিচার কেন হলো না? এডিসি হারুন কীভাবে আইনের ঊর্ধ্বে থাকল? বিচার তো দূরের কথা, তাকেই ডিএমপির অতি গুরুত্বপূর্ণ রমনা জোনের এডিসি হিসেবেই বহাল রাখা হলো। প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে কোন প্রভাব বলয়ের মধ্যে এডিসি হারুনের বসবাস? সাংবাদিক পেটালেন কোনও বিচার হলো না। সাধারণ মানুষকে পেটানো-হয়রানি এটাও নাকি এডিসি হারুনের কাছে মামুলি ব্যাপার। এসব কী? কীসের লক্ষণ?

আর এখন ছাত্রলীগের তিনজন নেতাকে পেটানোর পর আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় এডিসি হারুনকে ডিএমপি থেকে বদলি করা হয়েছে এপিবিএনে। বদলি কি কোনও শাস্তি? এটা তো নিয়মিত ঘটনা। সরকারি চাকরি করলে বদলি হবে—এর মধ্যে অস্বাভাবিকতা কোথায়? বরং তাকে আড়াল করে দেওয়া হলো। আর পুলিশ যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সেটিই-বা প্রকৃত আলোর মুখ দেখবে কিংবা সত্যিকার অর্থে এডিসি হারুনের অপরাধ খুঁজে পাবে এর নিশ্চয়তাই-বা কী?

পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অতীতে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে কী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এই পুলিশ বাহিনীতে হয়েছে সেটি এখন আমরা জানতে চাই। এভাবে একের পর এক শৃঙ্খলাভঙ্গ করে দাপিয়ে বেড়ানো কর্মকর্তা কিংবা কর্মকর্তাদের রাশ টেনে ধরা এখন সময়ের দাবি।

আমি মনে করি, একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি হওয়া দরকার। এডিসি হারুনের এই বিতর্কিত কর্মকাণ্ড হয়ত প্রতীকী। এভাবে অপকর্ম করে যেন ভবিষ্যতে কেউ পার পেয়ে যেতে না পারে এবং প্রকৃত ঘটনা ও এর কারণ অনুসন্ধান হয়, সেজন্যেই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে আসলে কী ঘটেছিল সেটি খুঁজে বের করা হোক। এমনকি একটি প্রশাসনিক তদন্ত কমিটিও গঠন করতে হবে। কেননা, এখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের নামও আসছে, যিনি একটি স্পর্শকাতর পদায়নে আছেন। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের দুজন সদস্য জনসম্মুখে তুলকালাম কাণ্ড করবেন, পক্ষে-বিপক্ষে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে পুলিশ ব্যক্তিগত আক্রোশে থানায় যাকে খুশি তাকে বেধড়ক পেটাবে এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

কতিপয় বিপথগামী সদস্যের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে সেটি মেনে নেওয়া যায় না। এটা সত্য যে, পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জনমনে উদ্বেগ আছে। এই উদ্বেগ আরও বাড়ে এডিসি হারুনের মতো কতিপয় উচ্চাভিলাষী বিপথগামী কর্মকর্তার কারণেই। সত্যিই বিস্ময়কর, অতীতে বেপরোয়া আচরণের কারণে কেন এডিসি হারুনকে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পেতে হয়নি! প্রশ্ন উঠেছে, ক্ষমতাসীন দলের অতি গুরুত্বপূর্ণ ভাতৃসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যদি পুলিশ এই ধরনের অমানুষিক অত্যাচারের ঘটনা ঘটায়, তাহলে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কী ঘটতে পারে!

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ইতোমধ্যে বলেছেন, এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন ততটুকুই শাস্তি পাবেন। পুলিশ হোক যেই হোক যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই তাকে পেতে হবে। বিষয়টি কি আসলেই এত সহজ? এতই সরল? তাই যদি হয়, বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—বরগুনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহররম আলী স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সঙ্গে যে অসৌজন্যমূলক অতি বাড়াবাড়ি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার জনসম্মুখে করেছিল, তার বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে গোটা বিশ্বই এখন জানে, এডিসি হারুনের সঙ্গে পুলিশের ৩৩ ব্যাচের একজন নারী কর্মকর্তার ‘বিশেষ সুসম্পর্ক’ রয়েছে, যিনি একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রীও বটে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য প্রকাশ্যে নৈতিক স্খলনের সঙ্গে জড়িত, বিষয়টি ভেতরে ভেতরে জানাজানি হওয়ার পরও কখনোই কোনও প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয়নি?

এভাবে এডিসি হারুনদের কারা আশকারা দেয়? যে সমস্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এডিসি হারুনদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ, তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কতখানি সেটি নিয়েও কী প্রশ্ন ওঠে না?

একাধিক গণমাধ্যমে দেখেছি, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, বারডেম হাসপাতাল এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীনে হওয়ায় সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। খুব ভালো কথা। আমি বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—এ রকম কতজন পুলিশ কর্মকর্তা বা তাদের পরিবারের সদস্যরা এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে তিনি উপস্থিত হয়ে তাদের ভালো সেবা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন? যদি সেটি করে না থাকেন, তাহলে শুধু একজন নারী কর্মকর্তার জন্যে তিনি সেখানে কেন গেলেন? এবং সেখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ালেন? পরবর্তীতে ব্যক্তিগত আক্রোশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুলিশ ব্যবহার করে থানার মধ্যে পেটানো হলো? এই একটি ঘটনাই কি যথেষ্ট নয় যে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কোনও কোনও পুলিশ কী আচরণ করে, সেটি আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
জজ মিয়া নাটক কারা সাজিয়েছিল? সেখানেও কিন্তু একইভাবে এই পুলিশই ব্যবহৃত হয়েছিল? এমন অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে যেখানে পুলিশ অতি উৎসাহী হয়ে এমন সব ঘটনা ঘটায় যাতে গোটা বাহিনীর ভাবমূর্তি শুধু ক্ষুণ্নই হয় না, ধুলায় মাটিতে মিশে যায়।

এক-এগারোর সময় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সদস্যের অতি বাড়াবাড়ি করার চিত্র আমরা দেখেছি। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের সময় যেভাবে ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে, গায়ে হাত দিয়েছে যে সমস্ত পুলিশ সদস্য, তারা কি কোনও শাস্তির আওতায় এসেছে? জানার বড্ড আগ্রহ। বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রয়াত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমসহ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য বিরোধী জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকদের সঙ্গে রাস্তায় পুলিশের কোনও কোনও সদস্য যে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছে তার জন্য কি কখনও কোনও পুলিশ সদস্যকে শাস্তি পেতে হয়েছে? আমার জানা মতে, হয়নি। যদি হতো, তাহলে এই হারুনরা তৈরি হতো না।

একথা প্রায়শই প্রকাশ্যে আলোচনা হয়, যে পুলিশ ও প্রশাসনে এখন পেশাদারত্ব প্রায় নেই বললেই চলে বরং কার বাড়ি কোথায় কে অতীতে ছাত্রজীবনে কোন সংগঠন করেছেন, কার আত্মীয় সরকার ও প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আছে, সেটা দেখে পদায়ন এবং পদোন্নতি দেওয়া হয়। যদি পেশাদারত্বের চর্চা করা হতো তাহলেও হারুনদের মতো বেপরোয়া কর্মকর্তা তৈরি হতো না বলেই আমার বিশ্বাস। গোটা পুলিশ বাহিনীর অনেক ইতিবাচক কর্মকাণ্ড আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের যেমন অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে দেশ গঠন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এই বাহিনীর বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বিগত করোনার সময় পুলিশ সদস্যরা যে সমস্ত মানবিক কর্মকাণ্ড করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। কিন্তু কিছু কিছু বিপথগামী উচ্চাভিলাষী এবং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তার কারণে যখন গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তখন কেন কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শক্ত হাতে এসব দমন করা হয় না সেটাও লাখ টাকার প্রশ্ন।

এই কথা তো সর্বজন বিদিত, কাউকে ফাঁসাতে হলে, কাউকে সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করতে হলে, পুলিশ ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। তাই যদি না হবে তাহলে ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও পুলিশ কীভাবে আসামিদের প্রভাবিত করে? সেটিও কেন বারবার আলোচনায় আসে? এমন ঘটনাও আছে, কাউকে ফাঁসানোর জন্য ১৬৪ ধারায় পুলিশ টার্গেট নিরপরাধ ব্যক্তির নাম বলতে বাধ্য করে। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এভাবে পুলিশ স্বেচ্ছায় অথবা রাজনৈতিক চাপে ব্যবহৃত হয়ে গোটা বাহিনীকে লজ্জায় ফেলে।

জঙ্গি দমন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাস দমন, সর্বহারাদের নিধন, সুন্দরবনে দস্যু নির্মূলসহ দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের অনেক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ও ভূমিকা আছে। আমরা সবসময় পুলিশের এই ইতিবাচক কাজকে প্রচার করি এবং সর্বত্র পুলিশের ভালো কাজের প্রশংসা করি। কিন্তু এসবের আড়ালে কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য অতিমাত্রায় সক্রিয় হয়, বাহিনীকে ব্যবহার করে, তখন আমরা নিশ্চুপ থাকতে পারি না।

কান পাতলেই শোনা যায়, পুলিশের কোনও কোনও কর্মকর্তা গর্ব করে বলে থাকেন, বিভিন্ন নির্বাচনে তারা সরকারি দলের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন। বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। পুলিশের কাজই হচ্ছে সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যখন কোনও কোনও পুলিশ সদস্য দাবি করেন, তারাই রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন, তখন বিভিন্ন মহলে এই বার্তাই যায় যে পুলিশকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। এটি মোটেও ভালো বার্তা নয়।

একশ্রেণির উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ উদ্ধারে অনিয়ম-দুর্নীতিতে আরও বেশি মাত্রায় জড়িয়ে পড়ার জন্য এমন প্রচারে লিপ্ত থাকতেই পারে। তবে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা যদি এটিকে প্রশ্রয় না দেন, খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তাহলে একদিকে সরকারের ভাবমূর্তি যেমন উজ্জ্বল হয়, তেমনি গোটা পুলিশ বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরও বাড়ে, ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়। পুলিশে কি ওসি প্রদীপ, ওসি লিয়াকত আর নেই? কিভাবে তারা তৈরি হয়, ভেতরে ভেতরে এর সংখ্যাটা আসলে কত? তাদেরকে চিহ্নিত করার জন্য বাহিনীতে কি কি ব্যবস্থা আছে? কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে পদায়ন হয়? এর সঠিক এবং অবিতর্কিত কোনও ফর্মুলা আছে কি না?

কিভাবে ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বারডেম বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাসপাতালে গিয়ে উপস্থিত হলো! একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বিশেষ সম্পর্ক এবং সেই নারী কর্মকর্তা একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রী, এটি তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। ওই সিনিয়র সহকারী সচিবই বা কিভাবে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করলেন? তিনি কেন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের শরণাপন্ন হলেন না? একটি স্পর্শকাতর পদায়নে থেকে তিনি কেন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠানকে আলোচনায় নিয়ে আসলেন—এসবেরও সুরাহা হওয়া দরকার।

অতীতে আমরা লক্ষ্য করেছি, লঘু শাস্তি পাওয়া প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা ক্ষমা অর্জন পেয়ে আবারও স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এখানে আমি একটি উদাহরণ দিতে চাই, মধ্যরাতে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছিলেন কুড়িগ্রামের তৎকালীন ডিসি পারভীন সুলতানা। তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নামকাওয়াস্তে দুই বছরের বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের শাস্তি দিয়েছিল। সেই শাস্তিও পরবর্তীতে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ক্ষমার্জন করেছিলেন। এই হলো আমাদের দেশের সার্বিক অবস্থা। আমি মনে করি এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। এই ধরনের বর্বরতার সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা যেন কখনোই কোনোভাবে ক্ষমা না পান, তারা যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আসেন, তা না হলে অপরাধ করার প্রবণতা বাড়তেই থাকবে।

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এডিসি হারুনের ব্যক্তিগত জীবনযাপন আরও কতটা অস্বাভাবিক সেটি খতিয়ে দেখা হোক। আমি মনে করি, একজন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের সব ধরনের শৃঙ্খলার মধ্যে থাকা দরকার। কেউ কেউ দাবি করছেন, চাকরি জীবনে যিনি এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে অভ্যস্ত, তিনি অবশ্যই আরও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত আছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে তার জ্ঞাত-অজ্ঞাত আয়ও পর্যালোচনা করতে হবে। আসলে এমন একটা ব্যবস্থা এই ক্ষেত্রে নেওয়া দরকার, যাতে সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন।

আমি বলবো, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা দরকার। অপরাধী পুলিশ নাকি অন্য কোনও বাহিনীর সদস্য নাকি নাকি অন্য কোনও পরিচয়, সেটি এখানে বিবেচিত হওয়া উচিৎ নয়। যদি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিবিধি, শৃঙ্খলা এগুলো মেনে চলতেন, তাহলে আজকে সমাজের এত বিশৃঙ্খলা সেটিও হতো না। এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল অতি উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা-কর্মচারী এমন সব দস্যিপনা করছেন, যার মাধ্যমে গোটা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আরেকটি কথা বলতে চাই, দেশের সংবিধানে পরিস্কার ভাবে সরকারি কর্মচারীদের কিভাবে চলতে হবে তা বলা আছে। তারা কিভাবে পরিচালিত হবেন তাদের চাকরিবিধিতেও বলা আছে। কজন এই নিয়মনীতি, শৃঙ্খলা মেনে চলছেন, সেটিও আবার সামনে চলে আসছে। একজন নাগরিক অপরাধ করলে সাধারণ জনগণ অপরাধ করলে যেভাবে দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পুলিশের কোনও সদস্য অপরাধ করলে ধরিগতিতে কেন ব্যবস্থা হবে, সেই প্রশ্নটিও অনেকেই করছেন। আমি বলবো, পুলিশের অনেক ভালো কাজকে এই ধরনের হারুনদের কাজ দিয়ে দেখাটাও ঠিক হবে না।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস ও সাপ্তাহিক এই সময় এবং চেয়ারম্যান কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম