শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

পুলিশের এডিসি হারুন আসলে কীসের প্রতীক? পুলিশে একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি কী উজ্জ্বল করেছে? নাকি গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তিকেই নষ্ট করেছে? অতীতে একের পর এক নেতিবাচক কর্মকাণ্ড করে কীভাবে এডিসি হারুন পার পেয়ে গেছেন? কেন কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি?

কোন প্রভাব বলয়ের সদস্য তিনি?

পুলিশ কনস্টেবলের গায়ে হাত তোলাটাই তো ছিল ফৌজদারি অপরাধ? সেই অপরাধের বিচার কেন হলো না? এডিসি হারুন কীভাবে আইনের ঊর্ধ্বে থাকল? বিচার তো দূরের কথা, তাকেই ডিএমপির অতি গুরুত্বপূর্ণ রমনা জোনের এডিসি হিসেবেই বহাল রাখা হলো। প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে কোন প্রভাব বলয়ের মধ্যে এডিসি হারুনের বসবাস? সাংবাদিক পেটালেন কোনও বিচার হলো না। সাধারণ মানুষকে পেটানো-হয়রানি এটাও নাকি এডিসি হারুনের কাছে মামুলি ব্যাপার। এসব কী? কীসের লক্ষণ?

আর এখন ছাত্রলীগের তিনজন নেতাকে পেটানোর পর আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় এডিসি হারুনকে ডিএমপি থেকে বদলি করা হয়েছে এপিবিএনে। বদলি কি কোনও শাস্তি? এটা তো নিয়মিত ঘটনা। সরকারি চাকরি করলে বদলি হবে—এর মধ্যে অস্বাভাবিকতা কোথায়? বরং তাকে আড়াল করে দেওয়া হলো। আর পুলিশ যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সেটিই-বা প্রকৃত আলোর মুখ দেখবে কিংবা সত্যিকার অর্থে এডিসি হারুনের অপরাধ খুঁজে পাবে এর নিশ্চয়তাই-বা কী?

পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অতীতে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে কী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এই পুলিশ বাহিনীতে হয়েছে সেটি এখন আমরা জানতে চাই। এভাবে একের পর এক শৃঙ্খলাভঙ্গ করে দাপিয়ে বেড়ানো কর্মকর্তা কিংবা কর্মকর্তাদের রাশ টেনে ধরা এখন সময়ের দাবি।

আমি মনে করি, একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি হওয়া দরকার। এডিসি হারুনের এই বিতর্কিত কর্মকাণ্ড হয়ত প্রতীকী। এভাবে অপকর্ম করে যেন ভবিষ্যতে কেউ পার পেয়ে যেতে না পারে এবং প্রকৃত ঘটনা ও এর কারণ অনুসন্ধান হয়, সেজন্যেই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে আসলে কী ঘটেছিল সেটি খুঁজে বের করা হোক। এমনকি একটি প্রশাসনিক তদন্ত কমিটিও গঠন করতে হবে। কেননা, এখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের নামও আসছে, যিনি একটি স্পর্শকাতর পদায়নে আছেন। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের দুজন সদস্য জনসম্মুখে তুলকালাম কাণ্ড করবেন, পক্ষে-বিপক্ষে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে পুলিশ ব্যক্তিগত আক্রোশে থানায় যাকে খুশি তাকে বেধড়ক পেটাবে এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

কতিপয় বিপথগামী সদস্যের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে সেটি মেনে নেওয়া যায় না। এটা সত্য যে, পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জনমনে উদ্বেগ আছে। এই উদ্বেগ আরও বাড়ে এডিসি হারুনের মতো কতিপয় উচ্চাভিলাষী বিপথগামী কর্মকর্তার কারণেই। সত্যিই বিস্ময়কর, অতীতে বেপরোয়া আচরণের কারণে কেন এডিসি হারুনকে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পেতে হয়নি! প্রশ্ন উঠেছে, ক্ষমতাসীন দলের অতি গুরুত্বপূর্ণ ভাতৃসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যদি পুলিশ এই ধরনের অমানুষিক অত্যাচারের ঘটনা ঘটায়, তাহলে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কী ঘটতে পারে!

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ইতোমধ্যে বলেছেন, এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন ততটুকুই শাস্তি পাবেন। পুলিশ হোক যেই হোক যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই তাকে পেতে হবে। বিষয়টি কি আসলেই এত সহজ? এতই সরল? তাই যদি হয়, বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—বরগুনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহররম আলী স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সঙ্গে যে অসৌজন্যমূলক অতি বাড়াবাড়ি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার জনসম্মুখে করেছিল, তার বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে গোটা বিশ্বই এখন জানে, এডিসি হারুনের সঙ্গে পুলিশের ৩৩ ব্যাচের একজন নারী কর্মকর্তার ‘বিশেষ সুসম্পর্ক’ রয়েছে, যিনি একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রীও বটে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য প্রকাশ্যে নৈতিক স্খলনের সঙ্গে জড়িত, বিষয়টি ভেতরে ভেতরে জানাজানি হওয়ার পরও কখনোই কোনও প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয়নি?

এভাবে এডিসি হারুনদের কারা আশকারা দেয়? যে সমস্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এডিসি হারুনদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ, তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কতখানি সেটি নিয়েও কী প্রশ্ন ওঠে না?

একাধিক গণমাধ্যমে দেখেছি, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, বারডেম হাসপাতাল এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীনে হওয়ায় সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। খুব ভালো কথা। আমি বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—এ রকম কতজন পুলিশ কর্মকর্তা বা তাদের পরিবারের সদস্যরা এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে তিনি উপস্থিত হয়ে তাদের ভালো সেবা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন? যদি সেটি করে না থাকেন, তাহলে শুধু একজন নারী কর্মকর্তার জন্যে তিনি সেখানে কেন গেলেন? এবং সেখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ালেন? পরবর্তীতে ব্যক্তিগত আক্রোশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুলিশ ব্যবহার করে থানার মধ্যে পেটানো হলো? এই একটি ঘটনাই কি যথেষ্ট নয় যে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কোনও কোনও পুলিশ কী আচরণ করে, সেটি আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
জজ মিয়া নাটক কারা সাজিয়েছিল? সেখানেও কিন্তু একইভাবে এই পুলিশই ব্যবহৃত হয়েছিল? এমন অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে যেখানে পুলিশ অতি উৎসাহী হয়ে এমন সব ঘটনা ঘটায় যাতে গোটা বাহিনীর ভাবমূর্তি শুধু ক্ষুণ্নই হয় না, ধুলায় মাটিতে মিশে যায়।

এক-এগারোর সময় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সদস্যের অতি বাড়াবাড়ি করার চিত্র আমরা দেখেছি। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের সময় যেভাবে ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে, গায়ে হাত দিয়েছে যে সমস্ত পুলিশ সদস্য, তারা কি কোনও শাস্তির আওতায় এসেছে? জানার বড্ড আগ্রহ। বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রয়াত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমসহ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য বিরোধী জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকদের সঙ্গে রাস্তায় পুলিশের কোনও কোনও সদস্য যে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছে তার জন্য কি কখনও কোনও পুলিশ সদস্যকে শাস্তি পেতে হয়েছে? আমার জানা মতে, হয়নি। যদি হতো, তাহলে এই হারুনরা তৈরি হতো না।

একথা প্রায়শই প্রকাশ্যে আলোচনা হয়, যে পুলিশ ও প্রশাসনে এখন পেশাদারত্ব প্রায় নেই বললেই চলে বরং কার বাড়ি কোথায় কে অতীতে ছাত্রজীবনে কোন সংগঠন করেছেন, কার আত্মীয় সরকার ও প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আছে, সেটা দেখে পদায়ন এবং পদোন্নতি দেওয়া হয়। যদি পেশাদারত্বের চর্চা করা হতো তাহলেও হারুনদের মতো বেপরোয়া কর্মকর্তা তৈরি হতো না বলেই আমার বিশ্বাস। গোটা পুলিশ বাহিনীর অনেক ইতিবাচক কর্মকাণ্ড আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের যেমন অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে দেশ গঠন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এই বাহিনীর বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বিগত করোনার সময় পুলিশ সদস্যরা যে সমস্ত মানবিক কর্মকাণ্ড করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। কিন্তু কিছু কিছু বিপথগামী উচ্চাভিলাষী এবং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তার কারণে যখন গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তখন কেন কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শক্ত হাতে এসব দমন করা হয় না সেটাও লাখ টাকার প্রশ্ন।

এই কথা তো সর্বজন বিদিত, কাউকে ফাঁসাতে হলে, কাউকে সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করতে হলে, পুলিশ ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। তাই যদি না হবে তাহলে ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও পুলিশ কীভাবে আসামিদের প্রভাবিত করে? সেটিও কেন বারবার আলোচনায় আসে? এমন ঘটনাও আছে, কাউকে ফাঁসানোর জন্য ১৬৪ ধারায় পুলিশ টার্গেট নিরপরাধ ব্যক্তির নাম বলতে বাধ্য করে। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এভাবে পুলিশ স্বেচ্ছায় অথবা রাজনৈতিক চাপে ব্যবহৃত হয়ে গোটা বাহিনীকে লজ্জায় ফেলে।

জঙ্গি দমন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাস দমন, সর্বহারাদের নিধন, সুন্দরবনে দস্যু নির্মূলসহ দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের অনেক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ও ভূমিকা আছে। আমরা সবসময় পুলিশের এই ইতিবাচক কাজকে প্রচার করি এবং সর্বত্র পুলিশের ভালো কাজের প্রশংসা করি। কিন্তু এসবের আড়ালে কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য অতিমাত্রায় সক্রিয় হয়, বাহিনীকে ব্যবহার করে, তখন আমরা নিশ্চুপ থাকতে পারি না।

কান পাতলেই শোনা যায়, পুলিশের কোনও কোনও কর্মকর্তা গর্ব করে বলে থাকেন, বিভিন্ন নির্বাচনে তারা সরকারি দলের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন। বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। পুলিশের কাজই হচ্ছে সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যখন কোনও কোনও পুলিশ সদস্য দাবি করেন, তারাই রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন, তখন বিভিন্ন মহলে এই বার্তাই যায় যে পুলিশকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। এটি মোটেও ভালো বার্তা নয়।

একশ্রেণির উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ উদ্ধারে অনিয়ম-দুর্নীতিতে আরও বেশি মাত্রায় জড়িয়ে পড়ার জন্য এমন প্রচারে লিপ্ত থাকতেই পারে। তবে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা যদি এটিকে প্রশ্রয় না দেন, খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তাহলে একদিকে সরকারের ভাবমূর্তি যেমন উজ্জ্বল হয়, তেমনি গোটা পুলিশ বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরও বাড়ে, ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়। পুলিশে কি ওসি প্রদীপ, ওসি লিয়াকত আর নেই? কিভাবে তারা তৈরি হয়, ভেতরে ভেতরে এর সংখ্যাটা আসলে কত? তাদেরকে চিহ্নিত করার জন্য বাহিনীতে কি কি ব্যবস্থা আছে? কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে পদায়ন হয়? এর সঠিক এবং অবিতর্কিত কোনও ফর্মুলা আছে কি না?

কিভাবে ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বারডেম বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাসপাতালে গিয়ে উপস্থিত হলো! একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বিশেষ সম্পর্ক এবং সেই নারী কর্মকর্তা একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রী, এটি তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। ওই সিনিয়র সহকারী সচিবই বা কিভাবে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করলেন? তিনি কেন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের শরণাপন্ন হলেন না? একটি স্পর্শকাতর পদায়নে থেকে তিনি কেন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠানকে আলোচনায় নিয়ে আসলেন—এসবেরও সুরাহা হওয়া দরকার।

অতীতে আমরা লক্ষ্য করেছি, লঘু শাস্তি পাওয়া প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা ক্ষমা অর্জন পেয়ে আবারও স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এখানে আমি একটি উদাহরণ দিতে চাই, মধ্যরাতে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছিলেন কুড়িগ্রামের তৎকালীন ডিসি পারভীন সুলতানা। তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নামকাওয়াস্তে দুই বছরের বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের শাস্তি দিয়েছিল। সেই শাস্তিও পরবর্তীতে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ক্ষমার্জন করেছিলেন। এই হলো আমাদের দেশের সার্বিক অবস্থা। আমি মনে করি এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। এই ধরনের বর্বরতার সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা যেন কখনোই কোনোভাবে ক্ষমা না পান, তারা যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আসেন, তা না হলে অপরাধ করার প্রবণতা বাড়তেই থাকবে।

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এডিসি হারুনের ব্যক্তিগত জীবনযাপন আরও কতটা অস্বাভাবিক সেটি খতিয়ে দেখা হোক। আমি মনে করি, একজন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের সব ধরনের শৃঙ্খলার মধ্যে থাকা দরকার। কেউ কেউ দাবি করছেন, চাকরি জীবনে যিনি এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে অভ্যস্ত, তিনি অবশ্যই আরও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত আছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে তার জ্ঞাত-অজ্ঞাত আয়ও পর্যালোচনা করতে হবে। আসলে এমন একটা ব্যবস্থা এই ক্ষেত্রে নেওয়া দরকার, যাতে সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন।

আমি বলবো, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা দরকার। অপরাধী পুলিশ নাকি অন্য কোনও বাহিনীর সদস্য নাকি নাকি অন্য কোনও পরিচয়, সেটি এখানে বিবেচিত হওয়া উচিৎ নয়। যদি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিবিধি, শৃঙ্খলা এগুলো মেনে চলতেন, তাহলে আজকে সমাজের এত বিশৃঙ্খলা সেটিও হতো না। এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল অতি উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা-কর্মচারী এমন সব দস্যিপনা করছেন, যার মাধ্যমে গোটা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আরেকটি কথা বলতে চাই, দেশের সংবিধানে পরিস্কার ভাবে সরকারি কর্মচারীদের কিভাবে চলতে হবে তা বলা আছে। তারা কিভাবে পরিচালিত হবেন তাদের চাকরিবিধিতেও বলা আছে। কজন এই নিয়মনীতি, শৃঙ্খলা মেনে চলছেন, সেটিও আবার সামনে চলে আসছে। একজন নাগরিক অপরাধ করলে সাধারণ জনগণ অপরাধ করলে যেভাবে দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পুলিশের কোনও সদস্য অপরাধ করলে ধরিগতিতে কেন ব্যবস্থা হবে, সেই প্রশ্নটিও অনেকেই করছেন। আমি বলবো, পুলিশের অনেক ভালো কাজকে এই ধরনের হারুনদের কাজ দিয়ে দেখাটাও ঠিক হবে না।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস ও সাপ্তাহিক এই সময় এবং চেয়ারম্যান কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম