শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

পুলিশের এডিসি হারুন আসলে কীসের প্রতীক? পুলিশে একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি কী উজ্জ্বল করেছে? নাকি গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তিকেই নষ্ট করেছে? অতীতে একের পর এক নেতিবাচক কর্মকাণ্ড করে কীভাবে এডিসি হারুন পার পেয়ে গেছেন? কেন কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি?

কোন প্রভাব বলয়ের সদস্য তিনি?

পুলিশ কনস্টেবলের গায়ে হাত তোলাটাই তো ছিল ফৌজদারি অপরাধ? সেই অপরাধের বিচার কেন হলো না? এডিসি হারুন কীভাবে আইনের ঊর্ধ্বে থাকল? বিচার তো দূরের কথা, তাকেই ডিএমপির অতি গুরুত্বপূর্ণ রমনা জোনের এডিসি হিসেবেই বহাল রাখা হলো। প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে কোন প্রভাব বলয়ের মধ্যে এডিসি হারুনের বসবাস? সাংবাদিক পেটালেন কোনও বিচার হলো না। সাধারণ মানুষকে পেটানো-হয়রানি এটাও নাকি এডিসি হারুনের কাছে মামুলি ব্যাপার। এসব কী? কীসের লক্ষণ?

আর এখন ছাত্রলীগের তিনজন নেতাকে পেটানোর পর আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় এডিসি হারুনকে ডিএমপি থেকে বদলি করা হয়েছে এপিবিএনে। বদলি কি কোনও শাস্তি? এটা তো নিয়মিত ঘটনা। সরকারি চাকরি করলে বদলি হবে—এর মধ্যে অস্বাভাবিকতা কোথায়? বরং তাকে আড়াল করে দেওয়া হলো। আর পুলিশ যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সেটিই-বা প্রকৃত আলোর মুখ দেখবে কিংবা সত্যিকার অর্থে এডিসি হারুনের অপরাধ খুঁজে পাবে এর নিশ্চয়তাই-বা কী?

পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অতীতে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে কী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এই পুলিশ বাহিনীতে হয়েছে সেটি এখন আমরা জানতে চাই। এভাবে একের পর এক শৃঙ্খলাভঙ্গ করে দাপিয়ে বেড়ানো কর্মকর্তা কিংবা কর্মকর্তাদের রাশ টেনে ধরা এখন সময়ের দাবি।

আমি মনে করি, একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি হওয়া দরকার। এডিসি হারুনের এই বিতর্কিত কর্মকাণ্ড হয়ত প্রতীকী। এভাবে অপকর্ম করে যেন ভবিষ্যতে কেউ পার পেয়ে যেতে না পারে এবং প্রকৃত ঘটনা ও এর কারণ অনুসন্ধান হয়, সেজন্যেই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে আসলে কী ঘটেছিল সেটি খুঁজে বের করা হোক। এমনকি একটি প্রশাসনিক তদন্ত কমিটিও গঠন করতে হবে। কেননা, এখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের নামও আসছে, যিনি একটি স্পর্শকাতর পদায়নে আছেন। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের দুজন সদস্য জনসম্মুখে তুলকালাম কাণ্ড করবেন, পক্ষে-বিপক্ষে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে পুলিশ ব্যক্তিগত আক্রোশে থানায় যাকে খুশি তাকে বেধড়ক পেটাবে এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

কতিপয় বিপথগামী সদস্যের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে সেটি মেনে নেওয়া যায় না। এটা সত্য যে, পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জনমনে উদ্বেগ আছে। এই উদ্বেগ আরও বাড়ে এডিসি হারুনের মতো কতিপয় উচ্চাভিলাষী বিপথগামী কর্মকর্তার কারণেই। সত্যিই বিস্ময়কর, অতীতে বেপরোয়া আচরণের কারণে কেন এডিসি হারুনকে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পেতে হয়নি! প্রশ্ন উঠেছে, ক্ষমতাসীন দলের অতি গুরুত্বপূর্ণ ভাতৃসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যদি পুলিশ এই ধরনের অমানুষিক অত্যাচারের ঘটনা ঘটায়, তাহলে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কী ঘটতে পারে!

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ইতোমধ্যে বলেছেন, এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন ততটুকুই শাস্তি পাবেন। পুলিশ হোক যেই হোক যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই তাকে পেতে হবে। বিষয়টি কি আসলেই এত সহজ? এতই সরল? তাই যদি হয়, বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—বরগুনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহররম আলী স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সঙ্গে যে অসৌজন্যমূলক অতি বাড়াবাড়ি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার জনসম্মুখে করেছিল, তার বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে গোটা বিশ্বই এখন জানে, এডিসি হারুনের সঙ্গে পুলিশের ৩৩ ব্যাচের একজন নারী কর্মকর্তার ‘বিশেষ সুসম্পর্ক’ রয়েছে, যিনি একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রীও বটে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য প্রকাশ্যে নৈতিক স্খলনের সঙ্গে জড়িত, বিষয়টি ভেতরে ভেতরে জানাজানি হওয়ার পরও কখনোই কোনও প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয়নি?

এভাবে এডিসি হারুনদের কারা আশকারা দেয়? যে সমস্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এডিসি হারুনদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ, তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কতখানি সেটি নিয়েও কী প্রশ্ন ওঠে না?

একাধিক গণমাধ্যমে দেখেছি, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, বারডেম হাসপাতাল এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীনে হওয়ায় সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। খুব ভালো কথা। আমি বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—এ রকম কতজন পুলিশ কর্মকর্তা বা তাদের পরিবারের সদস্যরা এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে তিনি উপস্থিত হয়ে তাদের ভালো সেবা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন? যদি সেটি করে না থাকেন, তাহলে শুধু একজন নারী কর্মকর্তার জন্যে তিনি সেখানে কেন গেলেন? এবং সেখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ালেন? পরবর্তীতে ব্যক্তিগত আক্রোশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুলিশ ব্যবহার করে থানার মধ্যে পেটানো হলো? এই একটি ঘটনাই কি যথেষ্ট নয় যে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কোনও কোনও পুলিশ কী আচরণ করে, সেটি আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
জজ মিয়া নাটক কারা সাজিয়েছিল? সেখানেও কিন্তু একইভাবে এই পুলিশই ব্যবহৃত হয়েছিল? এমন অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে যেখানে পুলিশ অতি উৎসাহী হয়ে এমন সব ঘটনা ঘটায় যাতে গোটা বাহিনীর ভাবমূর্তি শুধু ক্ষুণ্নই হয় না, ধুলায় মাটিতে মিশে যায়।

এক-এগারোর সময় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সদস্যের অতি বাড়াবাড়ি করার চিত্র আমরা দেখেছি। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের সময় যেভাবে ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে, গায়ে হাত দিয়েছে যে সমস্ত পুলিশ সদস্য, তারা কি কোনও শাস্তির আওতায় এসেছে? জানার বড্ড আগ্রহ। বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রয়াত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমসহ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য বিরোধী জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকদের সঙ্গে রাস্তায় পুলিশের কোনও কোনও সদস্য যে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছে তার জন্য কি কখনও কোনও পুলিশ সদস্যকে শাস্তি পেতে হয়েছে? আমার জানা মতে, হয়নি। যদি হতো, তাহলে এই হারুনরা তৈরি হতো না।

একথা প্রায়শই প্রকাশ্যে আলোচনা হয়, যে পুলিশ ও প্রশাসনে এখন পেশাদারত্ব প্রায় নেই বললেই চলে বরং কার বাড়ি কোথায় কে অতীতে ছাত্রজীবনে কোন সংগঠন করেছেন, কার আত্মীয় সরকার ও প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আছে, সেটা দেখে পদায়ন এবং পদোন্নতি দেওয়া হয়। যদি পেশাদারত্বের চর্চা করা হতো তাহলেও হারুনদের মতো বেপরোয়া কর্মকর্তা তৈরি হতো না বলেই আমার বিশ্বাস। গোটা পুলিশ বাহিনীর অনেক ইতিবাচক কর্মকাণ্ড আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের যেমন অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে দেশ গঠন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এই বাহিনীর বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বিগত করোনার সময় পুলিশ সদস্যরা যে সমস্ত মানবিক কর্মকাণ্ড করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। কিন্তু কিছু কিছু বিপথগামী উচ্চাভিলাষী এবং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তার কারণে যখন গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তখন কেন কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শক্ত হাতে এসব দমন করা হয় না সেটাও লাখ টাকার প্রশ্ন।

এই কথা তো সর্বজন বিদিত, কাউকে ফাঁসাতে হলে, কাউকে সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করতে হলে, পুলিশ ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। তাই যদি না হবে তাহলে ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও পুলিশ কীভাবে আসামিদের প্রভাবিত করে? সেটিও কেন বারবার আলোচনায় আসে? এমন ঘটনাও আছে, কাউকে ফাঁসানোর জন্য ১৬৪ ধারায় পুলিশ টার্গেট নিরপরাধ ব্যক্তির নাম বলতে বাধ্য করে। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এভাবে পুলিশ স্বেচ্ছায় অথবা রাজনৈতিক চাপে ব্যবহৃত হয়ে গোটা বাহিনীকে লজ্জায় ফেলে।

জঙ্গি দমন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাস দমন, সর্বহারাদের নিধন, সুন্দরবনে দস্যু নির্মূলসহ দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের অনেক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ও ভূমিকা আছে। আমরা সবসময় পুলিশের এই ইতিবাচক কাজকে প্রচার করি এবং সর্বত্র পুলিশের ভালো কাজের প্রশংসা করি। কিন্তু এসবের আড়ালে কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য অতিমাত্রায় সক্রিয় হয়, বাহিনীকে ব্যবহার করে, তখন আমরা নিশ্চুপ থাকতে পারি না।

কান পাতলেই শোনা যায়, পুলিশের কোনও কোনও কর্মকর্তা গর্ব করে বলে থাকেন, বিভিন্ন নির্বাচনে তারা সরকারি দলের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন। বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। পুলিশের কাজই হচ্ছে সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যখন কোনও কোনও পুলিশ সদস্য দাবি করেন, তারাই রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন, তখন বিভিন্ন মহলে এই বার্তাই যায় যে পুলিশকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। এটি মোটেও ভালো বার্তা নয়।

একশ্রেণির উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ উদ্ধারে অনিয়ম-দুর্নীতিতে আরও বেশি মাত্রায় জড়িয়ে পড়ার জন্য এমন প্রচারে লিপ্ত থাকতেই পারে। তবে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা যদি এটিকে প্রশ্রয় না দেন, খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তাহলে একদিকে সরকারের ভাবমূর্তি যেমন উজ্জ্বল হয়, তেমনি গোটা পুলিশ বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরও বাড়ে, ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়। পুলিশে কি ওসি প্রদীপ, ওসি লিয়াকত আর নেই? কিভাবে তারা তৈরি হয়, ভেতরে ভেতরে এর সংখ্যাটা আসলে কত? তাদেরকে চিহ্নিত করার জন্য বাহিনীতে কি কি ব্যবস্থা আছে? কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে পদায়ন হয়? এর সঠিক এবং অবিতর্কিত কোনও ফর্মুলা আছে কি না?

কিভাবে ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বারডেম বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাসপাতালে গিয়ে উপস্থিত হলো! একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বিশেষ সম্পর্ক এবং সেই নারী কর্মকর্তা একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রী, এটি তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। ওই সিনিয়র সহকারী সচিবই বা কিভাবে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করলেন? তিনি কেন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের শরণাপন্ন হলেন না? একটি স্পর্শকাতর পদায়নে থেকে তিনি কেন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠানকে আলোচনায় নিয়ে আসলেন—এসবেরও সুরাহা হওয়া দরকার।

অতীতে আমরা লক্ষ্য করেছি, লঘু শাস্তি পাওয়া প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা ক্ষমা অর্জন পেয়ে আবারও স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এখানে আমি একটি উদাহরণ দিতে চাই, মধ্যরাতে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছিলেন কুড়িগ্রামের তৎকালীন ডিসি পারভীন সুলতানা। তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নামকাওয়াস্তে দুই বছরের বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের শাস্তি দিয়েছিল। সেই শাস্তিও পরবর্তীতে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ক্ষমার্জন করেছিলেন। এই হলো আমাদের দেশের সার্বিক অবস্থা। আমি মনে করি এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। এই ধরনের বর্বরতার সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা যেন কখনোই কোনোভাবে ক্ষমা না পান, তারা যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আসেন, তা না হলে অপরাধ করার প্রবণতা বাড়তেই থাকবে।

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এডিসি হারুনের ব্যক্তিগত জীবনযাপন আরও কতটা অস্বাভাবিক সেটি খতিয়ে দেখা হোক। আমি মনে করি, একজন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের সব ধরনের শৃঙ্খলার মধ্যে থাকা দরকার। কেউ কেউ দাবি করছেন, চাকরি জীবনে যিনি এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে অভ্যস্ত, তিনি অবশ্যই আরও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত আছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে তার জ্ঞাত-অজ্ঞাত আয়ও পর্যালোচনা করতে হবে। আসলে এমন একটা ব্যবস্থা এই ক্ষেত্রে নেওয়া দরকার, যাতে সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন।

আমি বলবো, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা দরকার। অপরাধী পুলিশ নাকি অন্য কোনও বাহিনীর সদস্য নাকি নাকি অন্য কোনও পরিচয়, সেটি এখানে বিবেচিত হওয়া উচিৎ নয়। যদি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিবিধি, শৃঙ্খলা এগুলো মেনে চলতেন, তাহলে আজকে সমাজের এত বিশৃঙ্খলা সেটিও হতো না। এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল অতি উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা-কর্মচারী এমন সব দস্যিপনা করছেন, যার মাধ্যমে গোটা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আরেকটি কথা বলতে চাই, দেশের সংবিধানে পরিস্কার ভাবে সরকারি কর্মচারীদের কিভাবে চলতে হবে তা বলা আছে। তারা কিভাবে পরিচালিত হবেন তাদের চাকরিবিধিতেও বলা আছে। কজন এই নিয়মনীতি, শৃঙ্খলা মেনে চলছেন, সেটিও আবার সামনে চলে আসছে। একজন নাগরিক অপরাধ করলে সাধারণ জনগণ অপরাধ করলে যেভাবে দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পুলিশের কোনও সদস্য অপরাধ করলে ধরিগতিতে কেন ব্যবস্থা হবে, সেই প্রশ্নটিও অনেকেই করছেন। আমি বলবো, পুলিশের অনেক ভালো কাজকে এই ধরনের হারুনদের কাজ দিয়ে দেখাটাও ঠিক হবে না।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস ও সাপ্তাহিক এই সময় এবং চেয়ারম্যান কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে