শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এডিসি হারুনদের কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে? কেন করে? চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

পুলিশের এডিসি হারুন আসলে কীসের প্রতীক? পুলিশে একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি কী উজ্জ্বল করেছে? নাকি গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তিকেই নষ্ট করেছে? অতীতে একের পর এক নেতিবাচক কর্মকাণ্ড করে কীভাবে এডিসি হারুন পার পেয়ে গেছেন? কেন কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি?

কোন প্রভাব বলয়ের সদস্য তিনি?

পুলিশ কনস্টেবলের গায়ে হাত তোলাটাই তো ছিল ফৌজদারি অপরাধ? সেই অপরাধের বিচার কেন হলো না? এডিসি হারুন কীভাবে আইনের ঊর্ধ্বে থাকল? বিচার তো দূরের কথা, তাকেই ডিএমপির অতি গুরুত্বপূর্ণ রমনা জোনের এডিসি হিসেবেই বহাল রাখা হলো। প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক, তাহলে কোন প্রভাব বলয়ের মধ্যে এডিসি হারুনের বসবাস? সাংবাদিক পেটালেন কোনও বিচার হলো না। সাধারণ মানুষকে পেটানো-হয়রানি এটাও নাকি এডিসি হারুনের কাছে মামুলি ব্যাপার। এসব কী? কীসের লক্ষণ?

আর এখন ছাত্রলীগের তিনজন নেতাকে পেটানোর পর আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় এডিসি হারুনকে ডিএমপি থেকে বদলি করা হয়েছে এপিবিএনে। বদলি কি কোনও শাস্তি? এটা তো নিয়মিত ঘটনা। সরকারি চাকরি করলে বদলি হবে—এর মধ্যে অস্বাভাবিকতা কোথায়? বরং তাকে আড়াল করে দেওয়া হলো। আর পুলিশ যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সেটিই-বা প্রকৃত আলোর মুখ দেখবে কিংবা সত্যিকার অর্থে এডিসি হারুনের অপরাধ খুঁজে পাবে এর নিশ্চয়তাই-বা কী?

পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অতীতে শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে কী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এই পুলিশ বাহিনীতে হয়েছে সেটি এখন আমরা জানতে চাই। এভাবে একের পর এক শৃঙ্খলাভঙ্গ করে দাপিয়ে বেড়ানো কর্মকর্তা কিংবা কর্মকর্তাদের রাশ টেনে ধরা এখন সময়ের দাবি।

আমি মনে করি, একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি হওয়া দরকার। এডিসি হারুনের এই বিতর্কিত কর্মকাণ্ড হয়ত প্রতীকী। এভাবে অপকর্ম করে যেন ভবিষ্যতে কেউ পার পেয়ে যেতে না পারে এবং প্রকৃত ঘটনা ও এর কারণ অনুসন্ধান হয়, সেজন্যেই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে আসলে কী ঘটেছিল সেটি খুঁজে বের করা হোক। এমনকি একটি প্রশাসনিক তদন্ত কমিটিও গঠন করতে হবে। কেননা, এখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের নামও আসছে, যিনি একটি স্পর্শকাতর পদায়নে আছেন। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের দুজন সদস্য জনসম্মুখে তুলকালাম কাণ্ড করবেন, পক্ষে-বিপক্ষে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে পুলিশ ব্যক্তিগত আক্রোশে থানায় যাকে খুশি তাকে বেধড়ক পেটাবে এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

কতিপয় বিপথগামী সদস্যের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে সেটি মেনে নেওয়া যায় না। এটা সত্য যে, পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জনমনে উদ্বেগ আছে। এই উদ্বেগ আরও বাড়ে এডিসি হারুনের মতো কতিপয় উচ্চাভিলাষী বিপথগামী কর্মকর্তার কারণেই। সত্যিই বিস্ময়কর, অতীতে বেপরোয়া আচরণের কারণে কেন এডিসি হারুনকে কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পেতে হয়নি! প্রশ্ন উঠেছে, ক্ষমতাসীন দলের অতি গুরুত্বপূর্ণ ভাতৃসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যদি পুলিশ এই ধরনের অমানুষিক অত্যাচারের ঘটনা ঘটায়, তাহলে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কী ঘটতে পারে!

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ইতোমধ্যে বলেছেন, এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন ততটুকুই শাস্তি পাবেন। পুলিশ হোক যেই হোক যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই তাকে পেতে হবে। বিষয়টি কি আসলেই এত সহজ? এতই সরল? তাই যদি হয়, বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—বরগুনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহররম আলী স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সঙ্গে যে অসৌজন্যমূলক অতি বাড়াবাড়ি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার জনসম্মুখে করেছিল, তার বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে গোটা বিশ্বই এখন জানে, এডিসি হারুনের সঙ্গে পুলিশের ৩৩ ব্যাচের একজন নারী কর্মকর্তার ‘বিশেষ সুসম্পর্ক’ রয়েছে, যিনি একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রীও বটে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য প্রকাশ্যে নৈতিক স্খলনের সঙ্গে জড়িত, বিষয়টি ভেতরে ভেতরে জানাজানি হওয়ার পরও কখনোই কোনও প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয়নি?

এভাবে এডিসি হারুনদের কারা আশকারা দেয়? যে সমস্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এডিসি হারুনদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ, তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কতখানি সেটি নিয়েও কী প্রশ্ন ওঠে না?

একাধিক গণমাধ্যমে দেখেছি, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, বারডেম হাসপাতাল এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীনে হওয়ায় সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। খুব ভালো কথা। আমি বিনয়ের সঙ্গে জানতে চাই—এ রকম কতজন পুলিশ কর্মকর্তা বা তাদের পরিবারের সদস্যরা এডিসি হারুনের কর্মস্থলের অধীন হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে তিনি উপস্থিত হয়ে তাদের ভালো সেবা নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন? যদি সেটি করে না থাকেন, তাহলে শুধু একজন নারী কর্মকর্তার জন্যে তিনি সেখানে কেন গেলেন? এবং সেখানে একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ালেন? পরবর্তীতে ব্যক্তিগত আক্রোশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুলিশ ব্যবহার করে থানার মধ্যে পেটানো হলো? এই একটি ঘটনাই কি যথেষ্ট নয় যে দেশের সাধারণ নাগরিকের সঙ্গে কোনও কোনও পুলিশ কী আচরণ করে, সেটি আবারও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
জজ মিয়া নাটক কারা সাজিয়েছিল? সেখানেও কিন্তু একইভাবে এই পুলিশই ব্যবহৃত হয়েছিল? এমন অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে যেখানে পুলিশ অতি উৎসাহী হয়ে এমন সব ঘটনা ঘটায় যাতে গোটা বাহিনীর ভাবমূর্তি শুধু ক্ষুণ্নই হয় না, ধুলায় মাটিতে মিশে যায়।

এক-এগারোর সময় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সদস্যের অতি বাড়াবাড়ি করার চিত্র আমরা দেখেছি। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের সময় যেভাবে ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে, গায়ে হাত দিয়েছে যে সমস্ত পুলিশ সদস্য, তারা কি কোনও শাস্তির আওতায় এসেছে? জানার বড্ড আগ্রহ। বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রয়াত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমসহ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য বিরোধী জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকদের সঙ্গে রাস্তায় পুলিশের কোনও কোনও সদস্য যে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছে তার জন্য কি কখনও কোনও পুলিশ সদস্যকে শাস্তি পেতে হয়েছে? আমার জানা মতে, হয়নি। যদি হতো, তাহলে এই হারুনরা তৈরি হতো না।

একথা প্রায়শই প্রকাশ্যে আলোচনা হয়, যে পুলিশ ও প্রশাসনে এখন পেশাদারত্ব প্রায় নেই বললেই চলে বরং কার বাড়ি কোথায় কে অতীতে ছাত্রজীবনে কোন সংগঠন করেছেন, কার আত্মীয় সরকার ও প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আছে, সেটা দেখে পদায়ন এবং পদোন্নতি দেওয়া হয়। যদি পেশাদারত্বের চর্চা করা হতো তাহলেও হারুনদের মতো বেপরোয়া কর্মকর্তা তৈরি হতো না বলেই আমার বিশ্বাস। গোটা পুলিশ বাহিনীর অনেক ইতিবাচক কর্মকাণ্ড আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের যেমন অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে দেশ গঠন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এই বাহিনীর বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এমনকি বিগত করোনার সময় পুলিশ সদস্যরা যে সমস্ত মানবিক কর্মকাণ্ড করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। কিন্তু কিছু কিছু বিপথগামী উচ্চাভিলাষী এবং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তার কারণে যখন গোটা পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তখন কেন কড়া পদক্ষেপ নিয়ে শক্ত হাতে এসব দমন করা হয় না সেটাও লাখ টাকার প্রশ্ন।

এই কথা তো সর্বজন বিদিত, কাউকে ফাঁসাতে হলে, কাউকে সামাজিক-রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করতে হলে, পুলিশ ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। তাই যদি না হবে তাহলে ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও পুলিশ কীভাবে আসামিদের প্রভাবিত করে? সেটিও কেন বারবার আলোচনায় আসে? এমন ঘটনাও আছে, কাউকে ফাঁসানোর জন্য ১৬৪ ধারায় পুলিশ টার্গেট নিরপরাধ ব্যক্তির নাম বলতে বাধ্য করে। দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এভাবে পুলিশ স্বেচ্ছায় অথবা রাজনৈতিক চাপে ব্যবহৃত হয়ে গোটা বাহিনীকে লজ্জায় ফেলে।

জঙ্গি দমন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাস দমন, সর্বহারাদের নিধন, সুন্দরবনে দস্যু নির্মূলসহ দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের অনেক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ও ভূমিকা আছে। আমরা সবসময় পুলিশের এই ইতিবাচক কাজকে প্রচার করি এবং সর্বত্র পুলিশের ভালো কাজের প্রশংসা করি। কিন্তু এসবের আড়ালে কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য অতিমাত্রায় সক্রিয় হয়, বাহিনীকে ব্যবহার করে, তখন আমরা নিশ্চুপ থাকতে পারি না।

কান পাতলেই শোনা যায়, পুলিশের কোনও কোনও কর্মকর্তা গর্ব করে বলে থাকেন, বিভিন্ন নির্বাচনে তারা সরকারি দলের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন। বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। পুলিশের কাজই হচ্ছে সরকারকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যখন কোনও কোনও পুলিশ সদস্য দাবি করেন, তারাই রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় থাকতে সহযোগিতা করেছেন, তখন বিভিন্ন মহলে এই বার্তাই যায় যে পুলিশকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। এটি মোটেও ভালো বার্তা নয়।

একশ্রেণির উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা তাদের স্বার্থ উদ্ধারে অনিয়ম-দুর্নীতিতে আরও বেশি মাত্রায় জড়িয়ে পড়ার জন্য এমন প্রচারে লিপ্ত থাকতেই পারে। তবে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা যদি এটিকে প্রশ্রয় না দেন, খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তাহলে একদিকে সরকারের ভাবমূর্তি যেমন উজ্জ্বল হয়, তেমনি গোটা পুলিশ বাহিনীর প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা আরও বাড়ে, ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়। পুলিশে কি ওসি প্রদীপ, ওসি লিয়াকত আর নেই? কিভাবে তারা তৈরি হয়, ভেতরে ভেতরে এর সংখ্যাটা আসলে কত? তাদেরকে চিহ্নিত করার জন্য বাহিনীতে কি কি ব্যবস্থা আছে? কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে পদায়ন হয়? এর সঠিক এবং অবিতর্কিত কোনও ফর্মুলা আছে কি না?

কিভাবে ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বারডেম বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাসপাতালে গিয়ে উপস্থিত হলো! একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বিশেষ সম্পর্ক এবং সেই নারী কর্মকর্তা একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের স্ত্রী, এটি তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। ওই সিনিয়র সহকারী সচিবই বা কিভাবে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করার চেষ্টা করলেন? তিনি কেন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের শরণাপন্ন হলেন না? একটি স্পর্শকাতর পদায়নে থেকে তিনি কেন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠানকে আলোচনায় নিয়ে আসলেন—এসবেরও সুরাহা হওয়া দরকার।

অতীতে আমরা লক্ষ্য করেছি, লঘু শাস্তি পাওয়া প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা ক্ষমা অর্জন পেয়ে আবারও স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এখানে আমি একটি উদাহরণ দিতে চাই, মধ্যরাতে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করেছিলেন কুড়িগ্রামের তৎকালীন ডিসি পারভীন সুলতানা। তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নামকাওয়াস্তে দুই বছরের বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের শাস্তি দিয়েছিল। সেই শাস্তিও পরবর্তীতে সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ক্ষমার্জন করেছিলেন। এই হলো আমাদের দেশের সার্বিক অবস্থা। আমি মনে করি এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। এই ধরনের বর্বরতার সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা যেন কখনোই কোনোভাবে ক্ষমা না পান, তারা যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আসেন, তা না হলে অপরাধ করার প্রবণতা বাড়তেই থাকবে।

সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এডিসি হারুনের ব্যক্তিগত জীবনযাপন আরও কতটা অস্বাভাবিক সেটি খতিয়ে দেখা হোক। আমি মনে করি, একজন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের সব ধরনের শৃঙ্খলার মধ্যে থাকা দরকার। কেউ কেউ দাবি করছেন, চাকরি জীবনে যিনি এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে অভ্যস্ত, তিনি অবশ্যই আরও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত আছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে তার জ্ঞাত-অজ্ঞাত আয়ও পর্যালোচনা করতে হবে। আসলে এমন একটা ব্যবস্থা এই ক্ষেত্রে নেওয়া দরকার, যাতে সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন।

আমি বলবো, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা দরকার। অপরাধী পুলিশ নাকি অন্য কোনও বাহিনীর সদস্য নাকি নাকি অন্য কোনও পরিচয়, সেটি এখানে বিবেচিত হওয়া উচিৎ নয়। যদি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিবিধি, শৃঙ্খলা এগুলো মেনে চলতেন, তাহলে আজকে সমাজের এত বিশৃঙ্খলা সেটিও হতো না। এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি, কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল অতি উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তা-কর্মচারী এমন সব দস্যিপনা করছেন, যার মাধ্যমে গোটা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। আরেকটি কথা বলতে চাই, দেশের সংবিধানে পরিস্কার ভাবে সরকারি কর্মচারীদের কিভাবে চলতে হবে তা বলা আছে। তারা কিভাবে পরিচালিত হবেন তাদের চাকরিবিধিতেও বলা আছে। কজন এই নিয়মনীতি, শৃঙ্খলা মেনে চলছেন, সেটিও আবার সামনে চলে আসছে। একজন নাগরিক অপরাধ করলে সাধারণ জনগণ অপরাধ করলে যেভাবে দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, পুলিশের কোনও সদস্য অপরাধ করলে ধরিগতিতে কেন ব্যবস্থা হবে, সেই প্রশ্নটিও অনেকেই করছেন। আমি বলবো, পুলিশের অনেক ভালো কাজকে এই ধরনের হারুনদের কাজ দিয়ে দেখাটাও ঠিক হবে না।

লেখক: সম্পাদক, ঢাকা টাইমস ও সাপ্তাহিক এই সময় এবং চেয়ারম্যান কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে