শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

দেশে নির্বাচনি হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বইতে শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মনোনীত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সেগুলোর বাছাইও শেষ হয়েছে। এখন বাছাইয়ে বাদ পড়া প্রার্থীদর আপিল আবেদন চলছে।  আপিল আবেদনের শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলেই শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনি যুদ্ধ।

সব সময় তো নানা বিষয়ে কথা বলি। আজ প্রথমে নিজের এলাকার বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। আমার এলাকা মুন্সীগঞ্জ-১। শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নিষ্ঠাবান ও জনসম্পৃক্ত একজন নেতা। তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। তাছাড়া এই প্রথম সিরাজদিখানবাসী নিজস্ব একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী পেলেন। নির্বাচিত হতে পারলে তিনিই হবেন সিরাজদিখান উপজেলা থেকে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য। 

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিআইপি আসনটিতে আওয়ামী লীগের পরনির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। সাবেক সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অসুস্থ থাকায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরীকে নৌকায় তুলেছিল আওয়ামী লীগ। এবার মাহী চৌধুরী বিকল্পধারা থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, তবে ঋণ খেলাপিজনিত অভিযোগে তা বাতিল হয়েছে। তিনি আপিল করেছেন। অন্যদিকে নবগঠিত তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, আর জাতীয় পার্টি থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনটি মর্যাদাপূর্ণ আসন হিসেবেই পরিগণিত। চলতি কথায় আসনটিকে বলা হয় ‘ভিআইপি আসন’। এর কারণ হলো এখান থেকে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়েছেন, অথবা নির্বাচিত হয়ে জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক পার্টির (কেএসপি) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কফিলউদ্দিন চৌধুরী। পরে তিনি সরকারের পূর্তমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কফিলউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে ‘শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং’ আসন থেকে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর শ্রীনগর-সিরাজদিখান (ঢাকা-৫) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তরুণ জননেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন; যিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এবং তারও পরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালে প্রথম এবং ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের সিনিয়র উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। 

বি. চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী। ২০০৪ সালে মাহী পদত্যাগ করলে যে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতেও তিনি বিকল্পধারার প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ দুই হেভিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও ডা. বি. চৌধুরীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সহজেই নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে তিনি পার্কিনসন্স রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি. চৌধুরীকে দাঁড় করায়। বিতর্কিত সে নির্বাচনে মাহী চৌধুরী জয়লাভ করেন। অতীতে হেভিওয়েট রাজনীতিকদের আসন হিসেবে তাই মুন্সীগঞ্জ-১ সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারা এ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলে সর্বত্র। এবারও তার ব্যতিক্রম ছিল না। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন এবারও হয়তো আওয়ামী লীগ মাহী চৌধুরীকে মনোনয়ন দেবে। অনেকেই আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আওয়ামী লীগ যদি এ আসনে তাদের শেকড় পাকাপোক্ত করতে চায়, তাহলে দলের মধ্য থেকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ভাড়াটে বা উন্মূল কোনো ব্যক্তিকে নৌকার মাঝি বানালে সে নাউ ভেড়াবে তার পছন্দের ঘাটে। তাতে আওয়ামী লীগের কোনো লাভ হবে না। মনোনয়ন ঘোষণার পর এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

নানা রকম জল্পনা-কল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি ও এর অনুগামী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রয়েছে। তারা এ নির্বাচন প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছে। তারা আরও ‘কঠোর’ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার কথাও বলছে। চলমান কথিত অবরোধের চেয়ে আর কোন কঠোর কর্মসূচি তারা দেবে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি তারা আরও বেশি সহিংসতার দিকে যাবে? জনমনে সৃষ্ট এ শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক বছর দৃশ্যত বিচ্ছিন্ন থাকার পর নিবন্ধনহারা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির নতুন করে গাঁটছড়া বাঁধার খবর। ফলে নির্বাচন প্রতিহত করার নামে বিএনপি যদি দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পথ অবলম্বন করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২৪ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘মাঠ ছাড়বে না বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনেও সে কথাই বলা হয়েছে। পরিস্থিতি পাল্টে দিতে বিএনপি এবার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে এবং সরকারের কোনো ‘দমননীতির’ মুখে আর পিছু হটবে না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আন্দোলনের মাঠ না ছাড়ার এ ধরনের হুংকার বিএনপি এযাবৎ বহুবার দিয়েছে। তবে কোনোবারই তারা মাঠে থাকতে পারেনি। তাদের ভাষায় ‘সরকারের দমননীতির মুখে’ তারা অল্পতেই মাঠ ত্যাগ করে ঘরে উঠে গেছে। এমনকি ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টন ফাঁকা হতে আধা ঘণ্টাও লাগেনি। ফলে বিএনপির এই মাঠ দখল বা মাঠ না ছাড়ার হুংকারকে অনেকেই এখন বায়বীয় আস্ফালন বলে মনে করেন। মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে গিয়ে তারা এখন ‘গেরিলা স্টাইলে’ আন্দোলন শুরু করেছে। কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে অ্যামবুশ করে থাকে। আর সুযোগ মতো বেরিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে হয় আগুন দিচ্ছে, না হয় বোমা ছুড়ে মারছে। এ ধরনের তৎপরতা যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংজ্ঞায় পড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা এখনো বিদেশি শক্তির ওপর ভরসা করে আছে। তাদের ধারণা- বিদেশি শক্তি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো এসে এ সংকট-সাগর থেকে উদ্ধার করে তাদের তীরে পৌঁছে দেবে। আর এমন ভাবনা থেকে বিএনপি এখন তাদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, আবশ্যকতা না থাকা সত্ত্বেও সে দেশের পক্ষ হয়ে অন্য একটি দেশের সঙ্গে কলহে লিপ্ত হচ্ছে। গত ২২ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে বলে মনে করে তাঁর দেশ।

মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, রাশিয়া মনে করে বিদেশি কারও সহায়তা ছাড়াই বাংলাদেশ সরকারের ‘বৈধ নির্বাচনের’ সক্ষমতা রয়েছে। মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, অক্টোবর মাসের শেষের দিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিরোধীদলীয় একজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা ভিয়েনা কনভেনশনের বিরোধী। রাশিয়ার এ অভিযোগের বিষয়ে ২৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য তাদের ঢাকাস্থ দূতাবাসের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র বলেছেন, মারিয়া জাখারোভা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও পিটার হাসের বিভিন্ন বৈঠক বিষয়াদি ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না। বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তারাও সেটাই চান। অর্থাৎ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে।

আমাদের দেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে বিশ্বের দুই পরাশক্তির এ বাগযুদ্ধ অনাকাক্সিক্ষত হলেও অস্বাভাবিক নয়; বিশেষত যখন তারা এ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। শুধু এ দুটি বিদেশি রাষ্ট্র নয়, চীন ও ভারতের মতো বড় শক্তিও বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েছে। এমন আশঙ্কা থেকে ‘বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে এক নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম, ‘সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২০ জুন ২০২৩)। সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, পরাশক্তির মল্লযুদ্ধের ময়দান হওয়া থেকে দেশকে বাঁচাতে পারত রাজনৈতিক দলগুলো। তারা যদি নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধানে সচেষ্ট হতো, তাহলে ঘটনা এতটা প্যাঁচ খেয়ে উঠত না, এত ভজঘটও লাগত না। কিন্তু দলীয় সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন দলগুলো সেদিকে গেলই না। বরং তারা বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের; যা তারা দিয়েছেও। তথাপি এখানে বিএনপি অনাবশ্যক নাক গলিয়েছে। ২৫ নভেম্বর এক বিবৃতিতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদ তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, মারিয়া জাখারোভার বক্তব্য স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষা ও অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের পক্ষ নিয়ে রিজভী বলেছেন, রাশিয়া পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনে বিরোধী দলের সঙ্গে পরিকল্পনার অভিযোগ তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি (জাখারোভা) মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও করেছেন। বিএনপি এ ভ্রান্ত ও অপব্যাখ্যার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে।’

দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে ভিন্ন দুটি দেশের বাগবিতন্ডায় বিএনপির অনুপ্রবেশের প্রয়োজন হলো কেন বোঝা যাচ্ছে না।  রিজভীর বিবৃতিটি পড়লে মনে হতে পারে ‘বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’ হিসেবেই তিনি রাশিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। রিজভীর ওই বিবৃতি অনেকের কাছেই দিগভ্রান্ত আন্দোলনের অনিশ্চিত গন্তব্যে যাত্রায় উ™£ান্ত নেতৃত্বের ততোধিক ভ্রান্ত-কর্ম বলে মনে হয়েছে।

‘কানাহুলায় ধরা’ বলে একটি কথা আমাদের বিক্রমপুরে প্রচলিত আছে।  অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে কেউ পথ হারিয়ে একই জায়গায় ঘুরতে থাকলে বলা হয় কানাহুলায় ধরেছে। আন্দোলন নিয়ে বিএনপির বর্তমান ঘুরপাক খাওয়া অবস্থাকে যদি সেই কানাহুলায় ধরার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে কি খুব অযৌক্তিক হবে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
সর্বশেষ খবর
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা