শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

দেশে নির্বাচনি হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বইতে শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মনোনীত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সেগুলোর বাছাইও শেষ হয়েছে। এখন বাছাইয়ে বাদ পড়া প্রার্থীদর আপিল আবেদন চলছে।  আপিল আবেদনের শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলেই শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনি যুদ্ধ।

সব সময় তো নানা বিষয়ে কথা বলি। আজ প্রথমে নিজের এলাকার বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। আমার এলাকা মুন্সীগঞ্জ-১। শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নিষ্ঠাবান ও জনসম্পৃক্ত একজন নেতা। তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। তাছাড়া এই প্রথম সিরাজদিখানবাসী নিজস্ব একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী পেলেন। নির্বাচিত হতে পারলে তিনিই হবেন সিরাজদিখান উপজেলা থেকে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য। 

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিআইপি আসনটিতে আওয়ামী লীগের পরনির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। সাবেক সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অসুস্থ থাকায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরীকে নৌকায় তুলেছিল আওয়ামী লীগ। এবার মাহী চৌধুরী বিকল্পধারা থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, তবে ঋণ খেলাপিজনিত অভিযোগে তা বাতিল হয়েছে। তিনি আপিল করেছেন। অন্যদিকে নবগঠিত তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, আর জাতীয় পার্টি থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনটি মর্যাদাপূর্ণ আসন হিসেবেই পরিগণিত। চলতি কথায় আসনটিকে বলা হয় ‘ভিআইপি আসন’। এর কারণ হলো এখান থেকে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়েছেন, অথবা নির্বাচিত হয়ে জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক পার্টির (কেএসপি) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কফিলউদ্দিন চৌধুরী। পরে তিনি সরকারের পূর্তমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কফিলউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে ‘শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং’ আসন থেকে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর শ্রীনগর-সিরাজদিখান (ঢাকা-৫) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তরুণ জননেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন; যিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এবং তারও পরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালে প্রথম এবং ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের সিনিয়র উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। 

বি. চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী। ২০০৪ সালে মাহী পদত্যাগ করলে যে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতেও তিনি বিকল্পধারার প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ দুই হেভিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও ডা. বি. চৌধুরীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সহজেই নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে তিনি পার্কিনসন্স রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি. চৌধুরীকে দাঁড় করায়। বিতর্কিত সে নির্বাচনে মাহী চৌধুরী জয়লাভ করেন। অতীতে হেভিওয়েট রাজনীতিকদের আসন হিসেবে তাই মুন্সীগঞ্জ-১ সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারা এ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলে সর্বত্র। এবারও তার ব্যতিক্রম ছিল না। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন এবারও হয়তো আওয়ামী লীগ মাহী চৌধুরীকে মনোনয়ন দেবে। অনেকেই আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আওয়ামী লীগ যদি এ আসনে তাদের শেকড় পাকাপোক্ত করতে চায়, তাহলে দলের মধ্য থেকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ভাড়াটে বা উন্মূল কোনো ব্যক্তিকে নৌকার মাঝি বানালে সে নাউ ভেড়াবে তার পছন্দের ঘাটে। তাতে আওয়ামী লীগের কোনো লাভ হবে না। মনোনয়ন ঘোষণার পর এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

নানা রকম জল্পনা-কল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি ও এর অনুগামী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রয়েছে। তারা এ নির্বাচন প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছে। তারা আরও ‘কঠোর’ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার কথাও বলছে। চলমান কথিত অবরোধের চেয়ে আর কোন কঠোর কর্মসূচি তারা দেবে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি তারা আরও বেশি সহিংসতার দিকে যাবে? জনমনে সৃষ্ট এ শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক বছর দৃশ্যত বিচ্ছিন্ন থাকার পর নিবন্ধনহারা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির নতুন করে গাঁটছড়া বাঁধার খবর। ফলে নির্বাচন প্রতিহত করার নামে বিএনপি যদি দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পথ অবলম্বন করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২৪ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘মাঠ ছাড়বে না বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনেও সে কথাই বলা হয়েছে। পরিস্থিতি পাল্টে দিতে বিএনপি এবার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে এবং সরকারের কোনো ‘দমননীতির’ মুখে আর পিছু হটবে না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আন্দোলনের মাঠ না ছাড়ার এ ধরনের হুংকার বিএনপি এযাবৎ বহুবার দিয়েছে। তবে কোনোবারই তারা মাঠে থাকতে পারেনি। তাদের ভাষায় ‘সরকারের দমননীতির মুখে’ তারা অল্পতেই মাঠ ত্যাগ করে ঘরে উঠে গেছে। এমনকি ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টন ফাঁকা হতে আধা ঘণ্টাও লাগেনি। ফলে বিএনপির এই মাঠ দখল বা মাঠ না ছাড়ার হুংকারকে অনেকেই এখন বায়বীয় আস্ফালন বলে মনে করেন। মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে গিয়ে তারা এখন ‘গেরিলা স্টাইলে’ আন্দোলন শুরু করেছে। কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে অ্যামবুশ করে থাকে। আর সুযোগ মতো বেরিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে হয় আগুন দিচ্ছে, না হয় বোমা ছুড়ে মারছে। এ ধরনের তৎপরতা যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংজ্ঞায় পড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা এখনো বিদেশি শক্তির ওপর ভরসা করে আছে। তাদের ধারণা- বিদেশি শক্তি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো এসে এ সংকট-সাগর থেকে উদ্ধার করে তাদের তীরে পৌঁছে দেবে। আর এমন ভাবনা থেকে বিএনপি এখন তাদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, আবশ্যকতা না থাকা সত্ত্বেও সে দেশের পক্ষ হয়ে অন্য একটি দেশের সঙ্গে কলহে লিপ্ত হচ্ছে। গত ২২ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে বলে মনে করে তাঁর দেশ।

মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, রাশিয়া মনে করে বিদেশি কারও সহায়তা ছাড়াই বাংলাদেশ সরকারের ‘বৈধ নির্বাচনের’ সক্ষমতা রয়েছে। মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, অক্টোবর মাসের শেষের দিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিরোধীদলীয় একজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা ভিয়েনা কনভেনশনের বিরোধী। রাশিয়ার এ অভিযোগের বিষয়ে ২৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য তাদের ঢাকাস্থ দূতাবাসের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র বলেছেন, মারিয়া জাখারোভা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও পিটার হাসের বিভিন্ন বৈঠক বিষয়াদি ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না। বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তারাও সেটাই চান। অর্থাৎ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে।

আমাদের দেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে বিশ্বের দুই পরাশক্তির এ বাগযুদ্ধ অনাকাক্সিক্ষত হলেও অস্বাভাবিক নয়; বিশেষত যখন তারা এ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। শুধু এ দুটি বিদেশি রাষ্ট্র নয়, চীন ও ভারতের মতো বড় শক্তিও বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েছে। এমন আশঙ্কা থেকে ‘বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে এক নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম, ‘সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২০ জুন ২০২৩)। সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, পরাশক্তির মল্লযুদ্ধের ময়দান হওয়া থেকে দেশকে বাঁচাতে পারত রাজনৈতিক দলগুলো। তারা যদি নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধানে সচেষ্ট হতো, তাহলে ঘটনা এতটা প্যাঁচ খেয়ে উঠত না, এত ভজঘটও লাগত না। কিন্তু দলীয় সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন দলগুলো সেদিকে গেলই না। বরং তারা বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের; যা তারা দিয়েছেও। তথাপি এখানে বিএনপি অনাবশ্যক নাক গলিয়েছে। ২৫ নভেম্বর এক বিবৃতিতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদ তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, মারিয়া জাখারোভার বক্তব্য স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষা ও অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের পক্ষ নিয়ে রিজভী বলেছেন, রাশিয়া পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনে বিরোধী দলের সঙ্গে পরিকল্পনার অভিযোগ তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি (জাখারোভা) মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও করেছেন। বিএনপি এ ভ্রান্ত ও অপব্যাখ্যার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে।’

দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে ভিন্ন দুটি দেশের বাগবিতন্ডায় বিএনপির অনুপ্রবেশের প্রয়োজন হলো কেন বোঝা যাচ্ছে না।  রিজভীর বিবৃতিটি পড়লে মনে হতে পারে ‘বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’ হিসেবেই তিনি রাশিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। রিজভীর ওই বিবৃতি অনেকের কাছেই দিগভ্রান্ত আন্দোলনের অনিশ্চিত গন্তব্যে যাত্রায় উ™£ান্ত নেতৃত্বের ততোধিক ভ্রান্ত-কর্ম বলে মনে হয়েছে।

‘কানাহুলায় ধরা’ বলে একটি কথা আমাদের বিক্রমপুরে প্রচলিত আছে।  অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে কেউ পথ হারিয়ে একই জায়গায় ঘুরতে থাকলে বলা হয় কানাহুলায় ধরেছে। আন্দোলন নিয়ে বিএনপির বর্তমান ঘুরপাক খাওয়া অবস্থাকে যদি সেই কানাহুলায় ধরার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে কি খুব অযৌক্তিক হবে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে