শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

দেশে নির্বাচনি হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বইতে শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মনোনীত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সেগুলোর বাছাইও শেষ হয়েছে। এখন বাছাইয়ে বাদ পড়া প্রার্থীদর আপিল আবেদন চলছে।  আপিল আবেদনের শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলেই শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনি যুদ্ধ।

সব সময় তো নানা বিষয়ে কথা বলি। আজ প্রথমে নিজের এলাকার বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। আমার এলাকা মুন্সীগঞ্জ-১। শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নিষ্ঠাবান ও জনসম্পৃক্ত একজন নেতা। তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। তাছাড়া এই প্রথম সিরাজদিখানবাসী নিজস্ব একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী পেলেন। নির্বাচিত হতে পারলে তিনিই হবেন সিরাজদিখান উপজেলা থেকে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য। 

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিআইপি আসনটিতে আওয়ামী লীগের পরনির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। সাবেক সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অসুস্থ থাকায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরীকে নৌকায় তুলেছিল আওয়ামী লীগ। এবার মাহী চৌধুরী বিকল্পধারা থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, তবে ঋণ খেলাপিজনিত অভিযোগে তা বাতিল হয়েছে। তিনি আপিল করেছেন। অন্যদিকে নবগঠিত তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, আর জাতীয় পার্টি থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনটি মর্যাদাপূর্ণ আসন হিসেবেই পরিগণিত। চলতি কথায় আসনটিকে বলা হয় ‘ভিআইপি আসন’। এর কারণ হলো এখান থেকে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়েছেন, অথবা নির্বাচিত হয়ে জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক পার্টির (কেএসপি) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কফিলউদ্দিন চৌধুরী। পরে তিনি সরকারের পূর্তমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কফিলউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে ‘শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং’ আসন থেকে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর শ্রীনগর-সিরাজদিখান (ঢাকা-৫) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তরুণ জননেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন; যিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এবং তারও পরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালে প্রথম এবং ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের সিনিয়র উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। 

বি. চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী। ২০০৪ সালে মাহী পদত্যাগ করলে যে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতেও তিনি বিকল্পধারার প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ দুই হেভিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও ডা. বি. চৌধুরীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সহজেই নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে তিনি পার্কিনসন্স রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি. চৌধুরীকে দাঁড় করায়। বিতর্কিত সে নির্বাচনে মাহী চৌধুরী জয়লাভ করেন। অতীতে হেভিওয়েট রাজনীতিকদের আসন হিসেবে তাই মুন্সীগঞ্জ-১ সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারা এ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলে সর্বত্র। এবারও তার ব্যতিক্রম ছিল না। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন এবারও হয়তো আওয়ামী লীগ মাহী চৌধুরীকে মনোনয়ন দেবে। অনেকেই আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আওয়ামী লীগ যদি এ আসনে তাদের শেকড় পাকাপোক্ত করতে চায়, তাহলে দলের মধ্য থেকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ভাড়াটে বা উন্মূল কোনো ব্যক্তিকে নৌকার মাঝি বানালে সে নাউ ভেড়াবে তার পছন্দের ঘাটে। তাতে আওয়ামী লীগের কোনো লাভ হবে না। মনোনয়ন ঘোষণার পর এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

নানা রকম জল্পনা-কল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি ও এর অনুগামী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রয়েছে। তারা এ নির্বাচন প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছে। তারা আরও ‘কঠোর’ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার কথাও বলছে। চলমান কথিত অবরোধের চেয়ে আর কোন কঠোর কর্মসূচি তারা দেবে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি তারা আরও বেশি সহিংসতার দিকে যাবে? জনমনে সৃষ্ট এ শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক বছর দৃশ্যত বিচ্ছিন্ন থাকার পর নিবন্ধনহারা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির নতুন করে গাঁটছড়া বাঁধার খবর। ফলে নির্বাচন প্রতিহত করার নামে বিএনপি যদি দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পথ অবলম্বন করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২৪ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘মাঠ ছাড়বে না বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনেও সে কথাই বলা হয়েছে। পরিস্থিতি পাল্টে দিতে বিএনপি এবার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে এবং সরকারের কোনো ‘দমননীতির’ মুখে আর পিছু হটবে না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আন্দোলনের মাঠ না ছাড়ার এ ধরনের হুংকার বিএনপি এযাবৎ বহুবার দিয়েছে। তবে কোনোবারই তারা মাঠে থাকতে পারেনি। তাদের ভাষায় ‘সরকারের দমননীতির মুখে’ তারা অল্পতেই মাঠ ত্যাগ করে ঘরে উঠে গেছে। এমনকি ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টন ফাঁকা হতে আধা ঘণ্টাও লাগেনি। ফলে বিএনপির এই মাঠ দখল বা মাঠ না ছাড়ার হুংকারকে অনেকেই এখন বায়বীয় আস্ফালন বলে মনে করেন। মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে গিয়ে তারা এখন ‘গেরিলা স্টাইলে’ আন্দোলন শুরু করেছে। কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে অ্যামবুশ করে থাকে। আর সুযোগ মতো বেরিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে হয় আগুন দিচ্ছে, না হয় বোমা ছুড়ে মারছে। এ ধরনের তৎপরতা যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংজ্ঞায় পড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা এখনো বিদেশি শক্তির ওপর ভরসা করে আছে। তাদের ধারণা- বিদেশি শক্তি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো এসে এ সংকট-সাগর থেকে উদ্ধার করে তাদের তীরে পৌঁছে দেবে। আর এমন ভাবনা থেকে বিএনপি এখন তাদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, আবশ্যকতা না থাকা সত্ত্বেও সে দেশের পক্ষ হয়ে অন্য একটি দেশের সঙ্গে কলহে লিপ্ত হচ্ছে। গত ২২ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে বলে মনে করে তাঁর দেশ।

মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, রাশিয়া মনে করে বিদেশি কারও সহায়তা ছাড়াই বাংলাদেশ সরকারের ‘বৈধ নির্বাচনের’ সক্ষমতা রয়েছে। মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, অক্টোবর মাসের শেষের দিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিরোধীদলীয় একজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা ভিয়েনা কনভেনশনের বিরোধী। রাশিয়ার এ অভিযোগের বিষয়ে ২৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য তাদের ঢাকাস্থ দূতাবাসের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র বলেছেন, মারিয়া জাখারোভা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও পিটার হাসের বিভিন্ন বৈঠক বিষয়াদি ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না। বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তারাও সেটাই চান। অর্থাৎ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে।

আমাদের দেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে বিশ্বের দুই পরাশক্তির এ বাগযুদ্ধ অনাকাক্সিক্ষত হলেও অস্বাভাবিক নয়; বিশেষত যখন তারা এ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। শুধু এ দুটি বিদেশি রাষ্ট্র নয়, চীন ও ভারতের মতো বড় শক্তিও বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েছে। এমন আশঙ্কা থেকে ‘বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে এক নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম, ‘সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২০ জুন ২০২৩)। সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, পরাশক্তির মল্লযুদ্ধের ময়দান হওয়া থেকে দেশকে বাঁচাতে পারত রাজনৈতিক দলগুলো। তারা যদি নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধানে সচেষ্ট হতো, তাহলে ঘটনা এতটা প্যাঁচ খেয়ে উঠত না, এত ভজঘটও লাগত না। কিন্তু দলীয় সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন দলগুলো সেদিকে গেলই না। বরং তারা বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের; যা তারা দিয়েছেও। তথাপি এখানে বিএনপি অনাবশ্যক নাক গলিয়েছে। ২৫ নভেম্বর এক বিবৃতিতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদ তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, মারিয়া জাখারোভার বক্তব্য স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষা ও অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের পক্ষ নিয়ে রিজভী বলেছেন, রাশিয়া পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনে বিরোধী দলের সঙ্গে পরিকল্পনার অভিযোগ তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি (জাখারোভা) মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও করেছেন। বিএনপি এ ভ্রান্ত ও অপব্যাখ্যার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে।’

দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে ভিন্ন দুটি দেশের বাগবিতন্ডায় বিএনপির অনুপ্রবেশের প্রয়োজন হলো কেন বোঝা যাচ্ছে না।  রিজভীর বিবৃতিটি পড়লে মনে হতে পারে ‘বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’ হিসেবেই তিনি রাশিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। রিজভীর ওই বিবৃতি অনেকের কাছেই দিগভ্রান্ত আন্দোলনের অনিশ্চিত গন্তব্যে যাত্রায় উ™£ান্ত নেতৃত্বের ততোধিক ভ্রান্ত-কর্ম বলে মনে হয়েছে।

‘কানাহুলায় ধরা’ বলে একটি কথা আমাদের বিক্রমপুরে প্রচলিত আছে।  অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে কেউ পথ হারিয়ে একই জায়গায় ঘুরতে থাকলে বলা হয় কানাহুলায় ধরেছে। আন্দোলন নিয়ে বিএনপির বর্তমান ঘুরপাক খাওয়া অবস্থাকে যদি সেই কানাহুলায় ধরার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে কি খুব অযৌক্তিক হবে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে