শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন বনাম ‘গেরিলা আন্দোলন’

দেশে নির্বাচনি হাওয়া বেশ জোরেশোরেই বইতে শুরু করেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মনোনীত প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সেগুলোর বাছাইও শেষ হয়েছে। এখন বাছাইয়ে বাদ পড়া প্রার্থীদর আপিল আবেদন চলছে।  আপিল আবেদনের শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলেই শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনি যুদ্ধ।

সব সময় তো নানা বিষয়ে কথা বলি। আজ প্রথমে নিজের এলাকার বিষয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। আমার এলাকা মুন্সীগঞ্জ-১। শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমদ। তিনি আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নিষ্ঠাবান ও জনসম্পৃক্ত একজন নেতা। তাঁকে মনোনয়ন দিয়ে আওয়ামী লীগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। তাছাড়া এই প্রথম সিরাজদিখানবাসী নিজস্ব একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী পেলেন। নির্বাচিত হতে পারলে তিনিই হবেন সিরাজদিখান উপজেলা থেকে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য। 

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো এই ভিআইপি আসনটিতে আওয়ামী লীগের পরনির্ভরতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। সাবেক সংসদ সদস্য সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অসুস্থ থাকায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরীকে নৌকায় তুলেছিল আওয়ামী লীগ। এবার মাহী চৌধুরী বিকল্পধারা থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন, তবে ঋণ খেলাপিজনিত অভিযোগে তা বাতিল হয়েছে। তিনি আপিল করেছেন। অন্যদিকে নবগঠিত তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা, আর জাতীয় পার্টি থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনটি মর্যাদাপূর্ণ আসন হিসেবেই পরিগণিত। চলতি কথায় আসনটিকে বলা হয় ‘ভিআইপি আসন’। এর কারণ হলো এখান থেকে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়েছেন, অথবা নির্বাচিত হয়ে জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক পার্টির (কেএসপি) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কফিলউদ্দিন চৌধুরী। পরে তিনি সরকারের পূর্তমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। কফিলউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকিটে ‘শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং’ আসন থেকে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর শ্রীনগর-সিরাজদিখান (ঢাকা-৫) আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তরুণ জননেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন; যিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এবং তারও পরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৭৯ সালে প্রথম এবং ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সরকারের সিনিয়র উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। 

বি. চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী। ২০০৪ সালে মাহী পদত্যাগ করলে যে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতেও তিনি বিকল্পধারার প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুকুমার রঞ্জন ঘোষ দুই হেভিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও ডা. বি. চৌধুরীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করলে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সহজেই নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে তিনি পার্কিনসন্স রোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে বিকল্পধারার মাহী বি. চৌধুরীকে দাঁড় করায়। বিতর্কিত সে নির্বাচনে মাহী চৌধুরী জয়লাভ করেন। অতীতে হেভিওয়েট রাজনীতিকদের আসন হিসেবে তাই মুন্সীগঞ্জ-১ সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে। কারা এ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলে সর্বত্র। এবারও তার ব্যতিক্রম ছিল না। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন এবারও হয়তো আওয়ামী লীগ মাহী চৌধুরীকে মনোনয়ন দেবে। অনেকেই আমাকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আওয়ামী লীগ যদি এ আসনে তাদের শেকড় পাকাপোক্ত করতে চায়, তাহলে দলের মধ্য থেকেই মনোনয়ন দেওয়া উচিত। ভাড়াটে বা উন্মূল কোনো ব্যক্তিকে নৌকার মাঝি বানালে সে নাউ ভেড়াবে তার পছন্দের ঘাটে। তাতে আওয়ামী লীগের কোনো লাভ হবে না। মনোনয়ন ঘোষণার পর এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত।

নানা রকম জল্পনা-কল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপি ও এর অনুগামী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রয়েছে। তারা এ নির্বাচন প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছে। তারা আরও ‘কঠোর’ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার কথাও বলছে। চলমান কথিত অবরোধের চেয়ে আর কোন কঠোর কর্মসূচি তারা দেবে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। তাহলে কি তারা আরও বেশি সহিংসতার দিকে যাবে? জনমনে সৃষ্ট এ শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক বছর দৃশ্যত বিচ্ছিন্ন থাকার পর নিবন্ধনহারা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপির নতুন করে গাঁটছড়া বাঁধার খবর। ফলে নির্বাচন প্রতিহত করার নামে বিএনপি যদি দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির পথ অবলম্বন করে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২৪ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘মাঠ ছাড়বে না বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনেও সে কথাই বলা হয়েছে। পরিস্থিতি পাল্টে দিতে বিএনপি এবার সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামবে এবং সরকারের কোনো ‘দমননীতির’ মুখে আর পিছু হটবে না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আন্দোলনের মাঠ না ছাড়ার এ ধরনের হুংকার বিএনপি এযাবৎ বহুবার দিয়েছে। তবে কোনোবারই তারা মাঠে থাকতে পারেনি। তাদের ভাষায় ‘সরকারের দমননীতির মুখে’ তারা অল্পতেই মাঠ ত্যাগ করে ঘরে উঠে গেছে। এমনকি ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টন ফাঁকা হতে আধা ঘণ্টাও লাগেনি। ফলে বিএনপির এই মাঠ দখল বা মাঠ না ছাড়ার হুংকারকে অনেকেই এখন বায়বীয় আস্ফালন বলে মনে করেন। মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে গিয়ে তারা এখন ‘গেরিলা স্টাইলে’ আন্দোলন শুরু করেছে। কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে অ্যামবুশ করে থাকে। আর সুযোগ মতো বেরিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে হয় আগুন দিচ্ছে, না হয় বোমা ছুড়ে মারছে। এ ধরনের তৎপরতা যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংজ্ঞায় পড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা এখনো বিদেশি শক্তির ওপর ভরসা করে আছে। তাদের ধারণা- বিদেশি শক্তি উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো এসে এ সংকট-সাগর থেকে উদ্ধার করে তাদের তীরে পৌঁছে দেবে। আর এমন ভাবনা থেকে বিএনপি এখন তাদের ওপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, আবশ্যকতা না থাকা সত্ত্বেও সে দেশের পক্ষ হয়ে অন্য একটি দেশের সঙ্গে কলহে লিপ্ত হচ্ছে। গত ২২ নভেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করছে বলে মনে করে তাঁর দেশ।

মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, রাশিয়া মনে করে বিদেশি কারও সহায়তা ছাড়াই বাংলাদেশ সরকারের ‘বৈধ নির্বাচনের’ সক্ষমতা রয়েছে। মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, অক্টোবর মাসের শেষের দিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিরোধীদলীয় একজন সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, যা ভিয়েনা কনভেনশনের বিরোধী। রাশিয়ার এ অভিযোগের বিষয়ে ২৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বক্তব্য তাদের ঢাকাস্থ দূতাবাসের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র বলেছেন, মারিয়া জাখারোভা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও পিটার হাসের বিভিন্ন বৈঠক বিষয়াদি ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না। বাংলাদেশের জনগণ যা চায় তারাও সেটাই চান। অর্থাৎ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অনুষ্ঠিত হবে।

আমাদের দেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে বিশ্বের দুই পরাশক্তির এ বাগযুদ্ধ অনাকাক্সিক্ষত হলেও অস্বাভাবিক নয়; বিশেষত যখন তারা এ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। শুধু এ দুটি বিদেশি রাষ্ট্র নয়, চীন ও ভারতের মতো বড় শক্তিও বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েছে। এমন আশঙ্কা থেকে ‘বাংলাদেশ কি পরাশক্তির রেসলিং রিং হতে যাচ্ছে’ শিরোনামে এক নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম, ‘সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে পরাশক্তিগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দৃষ্টিকটু তৎপর হয়ে উঠেছে, তাতে অনেকের মনেই শঙ্কা জাগছে, বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত পরাশক্তিগুলোর রেসলিং রিংয়ে পরিণত হবে না তো?’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২০ জুন ২০২৩)। সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, পরাশক্তির মল্লযুদ্ধের ময়দান হওয়া থেকে দেশকে বাঁচাতে পারত রাজনৈতিক দলগুলো। তারা যদি নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধানে সচেষ্ট হতো, তাহলে ঘটনা এতটা প্যাঁচ খেয়ে উঠত না, এত ভজঘটও লাগত না। কিন্তু দলীয় সংকীর্ণতায় আচ্ছন্ন দলগুলো সেদিকে গেলই না। বরং তারা বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের জবাব দেওয়ার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের; যা তারা দিয়েছেও। তথাপি এখানে বিএনপি অনাবশ্যক নাক গলিয়েছে। ২৫ নভেম্বর এক বিবৃতিতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদ তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, মারিয়া জাখারোভার বক্তব্য স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষা ও অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের পক্ষ নিয়ে রিজভী বলেছেন, রাশিয়া পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনে বিরোধী দলের সঙ্গে পরিকল্পনার অভিযোগ তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি (জাখারোভা) মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগও করেছেন। বিএনপি এ ভ্রান্ত ও অপব্যাখ্যার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে।’

দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে ভিন্ন দুটি দেশের বাগবিতন্ডায় বিএনপির অনুপ্রবেশের প্রয়োজন হলো কেন বোঝা যাচ্ছে না।  রিজভীর বিবৃতিটি পড়লে মনে হতে পারে ‘বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা’ হিসেবেই তিনি রাশিয়ার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন। রিজভীর ওই বিবৃতি অনেকের কাছেই দিগভ্রান্ত আন্দোলনের অনিশ্চিত গন্তব্যে যাত্রায় উ™£ান্ত নেতৃত্বের ততোধিক ভ্রান্ত-কর্ম বলে মনে হয়েছে।

‘কানাহুলায় ধরা’ বলে একটি কথা আমাদের বিক্রমপুরে প্রচলিত আছে।  অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে কেউ পথ হারিয়ে একই জায়গায় ঘুরতে থাকলে বলা হয় কানাহুলায় ধরেছে। আন্দোলন নিয়ে বিএনপির বর্তমান ঘুরপাক খাওয়া অবস্থাকে যদি সেই কানাহুলায় ধরার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে কি খুব অযৌক্তিক হবে?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা