শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

বছর দু’য়েক আগের কথা। একটা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিল আমার জানী দোস্ত ফয়জুল্লাহ। ঘটনাটা ঘটেছিল তাদের গ্রামের বাড়িতে। নিয়ম করে মাসে দু’মাসে অন্তত একবার গ্রামে যাওয়া তার বহুদিনের পুরানো অভ্যাস।

আর গ্রামের বাড়িতে গেলেই অন্তত একটা সিটিং হয় তার সমবয়সী বা এখনো মিটিমিটি করে জ্বলা জীবিত দু’একজন মুরব্বির সঙ্গে।

তা সেবার এমনি এক আড্ডায় তার এক গ্রাম সম্পর্কীত চাচা বেমক্কা প্রশ্ন করে বসলেন : আচ্ছা বাবা, পদানমন্তি যে কইতাছেন দেশটারে সেমাট বানাইবেন তা হেইডা কী? সেমাট মানে কী এট্টু বুজাইয়া কও চাই দেহি। প্রশ্নটা না বুঝে ফয়জুল্লাহ জানতে চাইল, চাচা, প্রধানমন্ত্রী কী বানাইতে চাইতাছেন কইলেন বুঝলাম না। সেমাটটা কী এট্টু বুঝাইয়া কন তো।

তখন আরেক মামুজি বললেন, আরে সেমাট না, কতাডা ইস্মাট। পদানমন্তি দেশেরে, দেশের হগল মানুষেরে, ইস্মাট বানাইতে চায়। আরো একটুক্ষণ কথার দড়ি টানাটানির পর ফয়জুল্লাহ বুঝল, হাজিরানে মজলিস শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রোগ্রাম সম্বন্ধে জানতে চায়।

স্মার্ট বাংলাদেশ! শেখ হাসিনার প্রিয় প্রোগ্রাম।

তিনি দেশের আপামর জনসাধারণকে নিয়ে দেশটাকে স্মার্ট বানাবেন। খুব ভালো কথা। মাশাল্লাহ। কিন্তু যে ১৭ কোটি মানুষকে নিয়ে তিনি দেশকে স্মার্ট বানাবেন, তাদের ক’জন স্মার্ট শব্দের অর্থ জানেন, কজন ফয়জুল্লাহর ওই চাচা-মামার মত টিপসই শ্রেণির ক-অক্ষর হারাম গোশ্ত মনে করা লোক, তা কি ভেবে দেখেছেন। তিনি তো তাঁর স্বপ্নে পাওয়া দেশ গড়ার তাবিজ দিয়েই খালাস।

তিনি ভালো করেই জানেন, তাঁর মুখ দিয়ে এই খায়েশের কথা বের হওয়া মাত্রই অগণিত স্তাবককুল ওটা লুফে নেবে এবং এর অগ্রপশ্চাত, ভালো-মন্দ, গুণাগুণ বিবেচনা না করে খোল-করতাল, ঢোল-শহরত নিয়ে নেমে পড়বে এর গুণকীর্তনে। যেন কার আগে প্রাণ কে করিবে দান অবস্থা।

আর এক শ্রেণির সুবিধাভোগী তথাকথিত আঁতেল শ্রেণি ভদ্রমহিলাকে বোঝাতে সক্ষম হবে অমুক ‘সুদখোর’ যদি গরিবের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে নোবেল প্রাইজ পেতে পারে, তা হলে আপনার এই স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য আপনি তো একবার না, দশবার ওই প্রাইজ বা ওটার চেয়েও বড় পুরস্কার পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, বোঝেনই তো এখন হচ্ছে লবিং-এর দুনিয়া। আমাকে আর অমুক অমুককে লাখ দশেক ডলারের ব্যবস্থা করে দিন, আমরা আজই বেরিয়ে পড়ব আপনার এই অভূতপূর্ব কনসেপ্ট—যা কার্ল মার্কস লেনিনের পর সারা বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই—ইউরোপ-আমেরিকার বুদ্ধিজীবীদের কাছে তুলে ধরতে। আমরা লন্ডনের আপামনি ও আমেরিকার বাবাজিকেও সঙ্গে রাখব। তাদের জন্য আরো লাখ দশেক ডলার দিলে ভালো হয়।

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কীএই অঘটন-ঘটন-পটীয়সী আঁতেল ও আমলারা শোনা যায় ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর মোহতেরামাকে নোবেল প্রাইজ পাইয়ে দেবার মিশনে এক ঘাগু আমলার নেতৃত্বে নেমে বিদেশে কয়েকটা ট্রিপ মেরেছিলেন এবং অবশ্যই বেশ কিছু মালপানি হাতিয়ে নিয়েছিলেন দেশের কোষাগার থেকে। ফলাফল যে ছিল অশ্বডিম্ব সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। নোবেল প্রদানকারীরা এমন গোমূর্খ না যে কোনো দেশের একটা অভ্যন্তরীণ চুক্তির জন্য একেবারে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেবে। তবে সদ্য সিংহাসনারূঢ়া মহারানী হয়তো ভেবেছিলেন চেষ্টা করতে চায়, করুক না। চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। যদি লাইগ্যা যায়!

আবার ফিরে আসি স্মার্ট, ‘সেমাট’ বা ‘ইসমাট্’ বাংলাদেশ বানানোর শ্লোগানের কথায়। এটা যখন প্রথম উচ্চারিত হয়, তখনই আমার কাছে কেমন ধন্দ লেগেছিল। এটা ‘বাইরে ইসমাট্, ভিতরে সদরঘাট’ বানানোর পাঁয়তারা না তো?

বাংলাদেশকে বা বাংলাদেশের লোককে স্মার্ট, আনস্মার্ট বানাতে হলে প্রথমেই বিবেচনায় নিতে হবে সাধারণ মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা-অযোগ্যতা ও তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে। প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক জাতির মানুষের চলনে-বলনে ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে একটা স্বকীয়তা আছে। বিলেতের মানুষ রুটি-মাখন-মাংস খেয়ে অভ্যস্ত, হ্যাট-কোট-টাই তাদের প্রিয় পোশাক। আর একজন সাধারণ বাঙালি গ্রামবাসী দুবেলা মাছভাত খেয়ে, পান চিবোতে চিবোতে, লুঙ্গি পরে, গলায় গামছা ঝুলিয়ে, গ্রামের রাস্তা দিয়ে মনের আনন্দে ‘প্রাণসখী রে’ বলে গান গাইতে গাইতে যেতে পারলে নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করে। তখন তাকে দেখে যদি কোনো শহুরে বাবু নাক সিঁটকিয়ে বলে, ‘ব্যাটা আনস্মার্ট আমাদের মান-ইজ্জত ডোবালো’, তা হলে সেটা কি ঠিক হবে? নিশ্চয়ই না। কারণ গ্রামের মানুষেরা চৌদ্দপুরুষ ধরে এই খেয়েপরেই, এভাবেই গ্রামের পথে-প্রান্তরে প্রাণমন উজাড় করে গান গেয়ে অভ্যস্ত। তার খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, মুখের বুলি আর চালচলনের জন্য তাকে গেঁয়ো ভূত বলতে পারেন, কিন্তু মনে রাখবেন সেই হচ্ছে আবহমান বাংলার প্রতিভূ। দু’শ, আড়াই শ বছরের পাশ্চাত্য শিক্ষা-সংস্কৃতির মায়া-অঞ্জন আপনার আমার চোখে তাকে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে পরিচিত না করে নামকরণ করেছে গেঁয়ো ভূত।...হায় রে কপাল!

এতো গেল বাংলার অগণিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বাহ্যিক চেহারা-ছবি আচার-আচরণের নিরিখে তাদের মূল্যায়ন : তারা স্মার্ট নয়, আনস্মার্ট। তবে এই প্রজেক্টের প্রবক্তারা হয়তো বলতে পারেন, ‘আরে মিয়া, আপনি তো দেখছি স্মার্ট বলতে মাননীয়া জিনিয়াস কী বোঝাতে চেয়েছেন তাই জানেন না। কেবল বেশভূষায় ফিটফাট আর কথাবার্তায় চাল্লু মানুষ তিনি চান না—অমন স্মার্ট তার দরকার নেই—তিনি চান মেধা-মননে চৌকশ, দক্ষ, বুদ্ধিমান বাঙালির বাংলাদেশ, যারা একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তুলবে। তারা হবে উন্নত দেশ গড়ার কারিগর। বুঝলেন?’ জবাবে যথেষ্ট লেহাজ-তমিজ বজায় রেখে (অন্যথায় মুহূর্তে গুম হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা!) মিনমিন করে নিবেদন করলাম : হুজুর, বুঝলাম। একদম জলের মতো পরিষ্কার। তয় আমাদের দেশের শতকরা ৮০ জন মানুষই তো ইংরেজি কোন শব্দের কী মাজেজা তাই জানে না। আর আজকালকার ফাজিল পোলাপান তো স্মার্ট বলতে বোঝে পথেঘাটে মেয়েদের দেখে শিস দেওয়া, ময়মুরব্বিদের মুখের ওপর সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া, বাপের মানিব্যাগ থেকে টাকা সরানো, আর কালো টাকার মালিক নেতা-ফেতাদের পক্ষে চোঙ্গা ফুঁকে টু-পাইস কামিয়ে সেই পয়সা সব ধরনের ম এবং মকারান্ত সেবায় উড়িয়ে দেওয়া। তাই বলছিলাম কি এই ইংরেজি নাম না দিয়ে সোজা বাংলায় দক্ষ, চৌকশ, তুখোড় ইত্যাদি কোনো শব্দ ব্যবহার করলে ভালো হতো না?...ওই হুজুরের ভ্রুকুটি দেখে ঘাবড়ে গিয়ে পণ্ডিতি জাহির করা ওখানেই ক্ষান্ত দিলাম।

তবে এটা ঠিক গ্রামে-গঞ্জে-পাবলিক এই ‘মহতী’ উদ্যোগের মর্যাদা বুঝতে পারেনি। আর বুঝবে কী করে? কে বোঝাবে তাদের? এটা তো কেবল আলাপ-আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পদ্মাসেতু, রূপপুর, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদির মতো এটাতে কোনো অর্থযোগ ছিল না। ফলে সরকারের স্মার্ট লোকজনের এটাতে কোনো আগ্রহ ছিল না। নো প্রাপ্তিযোগ, নো আগ্রহ। সোজা হিসাব।

তবে নোবেলাকাঙ্ক্ষী নেত্রীর সব প্রজেক্টই যে কেবল শ্লোগানসর্বস্ব ছিল, এটা বললে সত্যের অপলাপ হবে। যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশের আইডিয়া এবং জনকল্যাণে তার সফল বাস্তবায়ন। আজ অখ্যাত অবজ্ঞাত নিভৃত পল্লীর দরিদ্র বিধবা মায়ের হাতে মোবাইল ফোন দেখলে বা সরকারি-বেসরকারি ছোটবড় সব অফিস-আদালতে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখলে মনটা অবশ্যই খুশিতে ভরে যায়।

কিন্তু সেখানেও আবার ‘দুইখান কথা আছে’। ডিজিটালাইজেশনের মূল দায়িত্বে নাকি ছিলেন মাননীয়ার এক নিকট আত্মীয় জনৈক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, যাঁকে মন্ত্রীর মর্যাদায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেখাশোনার পাশাপাশি তিনি নাকি লুটপাট সাম্রাজ্যের নিরাপত্তাও ভালোই সামাল দিতেন, বিশেষ করে আই. টি. সংক্রান্ত বিষয়াদিতে। পরবর্তী পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করেন পলক সাহেব। তিনি নাকি চোখের পলকে রাতকে দিন এবং দিনকে রাত করতে ওস্তাদ ছিলেন। অবশ্য এসবই এখন পর্যন্ত জনরব। প্রকৃত সত্য নিশ্চয়ই একদিন জাতি জানতে পারবে। আর সেই সত্য যে একটানে এইসব হুজুরের মুখোশ উন্মোচন করে দেবে, তা আজকাল কে না জানে। ভালো কথা। আমাদের মূল আলোচনা আজকে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে। অনেক কথাই বলা হলো, কিন্তু আসল কথাটাই এখনো বলা হয়নি। দুনিয়ার সব জাতিকে টেক্কা দিয়ে একটা ব্যাপারে আমরা সত্যিই স্মার্ট। আর সেটা কী জানেন? আমাদের হাটে-বাজারে দোকানপাটে লোক ঠকানোর ব্যাপারে স্মার্টনেস। কী করে সাতবাসি মাছ-মাংস তরিতরকারি খাবার-দাবার টাটকা বলে চালিয়ে দিতে হয়, ওজনে একটু হলেও কম দিতে হয়, এসবই বাংলাদেশের বিক্রেতাদের নখদর্পণে। অতএব স্মার্টনেস নিয়ে আলোচনা করব অথচ এসব স্মার্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে কথা বলব না, তাও হয় নাকি?

তেমনি ইলেকশনের (অবশ্যই দিনের ইলেকশন। দিনের ইলেকশনের জন্য ভোট চেয়ে রাতে ভোটের বাক্স ভরতি করার স্মার্ট ইলেকশন নয়।) আগে ‘হাসপাতাল চান? আপনাদের ঘরে ঘরে হাসপাতাল বানিয়ে দেব’ বলে ভোট চেয়ে, বিনা ভোটে জয়ী হয়ে, ভোটারদের পুলিশের গুলিতে মেরে, অথবা আহত করে হাসপাতালে পাঠানোর স্মার্ট ব্যবস্থাও চালু হতে দেখল মানুষ। আর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব জাগরণের আগে ‘খেলা হবে খেলা হবে’ বলে যেসব ভুয়া খেলোয়াড় গলাবাজি করত, তাদের লাঙ্গুল উঁচিয়ে মাঠ ছেড়ে পলায়নও ছিল একটা স্মার্ট অ্যাকশন। এই খেলোয়াড় ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পাকড়াও করার জন্য দেশজুড়ে এত বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মধ্য দিয়ে এদের সব ধরনের রক্ষণব্যূহ ভেদ করে মেসি-ম্যারাডোনা-রোনালডো টাইপের পলায়ন কেমন রহস্যজনক। অনেক রুই-কাতলা ধরা পড়েছে ঠিকই, তবে এর ভেতর এই স্মার্ট শোল-গজার-বোয়ালদের পলায়ন দেখে মনে হয় শুধু স্মার্টনেস না, ডাল মে কুচ কালা হয়। দেশবাসীকে হয়তো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এই ‘খেলা হবে খেলা হবে’ ধ্বনি তোলা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার জন্য।

সুধী পাঠক, গত জুলাই-আগস্ট মাসে প্রায় রোজই বাংলাদেশের ১৭ কোটি দর্শক অনেক তাবড় তাবড় খেলোয়াড়ের খেলা দেখে মনে করেছেন জীবন সার্থক হয়েছে। ভালো। তবে যদি জানতে চাই ১৯৮৬-র বিশ্বকাপ ফুটবলে ম্যারাডোনার সেই ‘বিধাতার হাত’ দিয়ে দেওয়া গোলের মতো গোল এবার বাংলাদেশে কে দিয়েছে বলুন তো? তা হলে আমি জানি ১৭ কোটি ভোট পাবেন একজনই তাঁর ৫ আগস্টের অবাক করা গোলটির জন্য। ম্যারাডোনা দেখিয়েছিল হাত, আর ইনি ১৭ কোটি দর্শককে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়াল দিলেন। যেন গোপন অভিসারের উদ্দেশে দিল্লী যাচ্ছেন শ্রীরাধা, ওখানে প্রিয় প্রতীক্ষায় দু’বাহু বাড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ।

অবাক কাণ্ড হাজার হাজার নেতা-আতি নেতা-পাতি নেতা, লক্ষ লক্ষ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক, ১৭ কোটি দেশবাসী, যাদের রক্ত-ঘামের জ্বালানিতে ১৬টি বছর চালিয়েছেন আপনার তথাকথিত বিজয়রথ, তাদের কথা একটিবারও ভাবলেন না? আশ্চর্য!

স্মার্ট লীডার বটে!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা