শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

বছর দু’য়েক আগের কথা। একটা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিল আমার জানী দোস্ত ফয়জুল্লাহ। ঘটনাটা ঘটেছিল তাদের গ্রামের বাড়িতে। নিয়ম করে মাসে দু’মাসে অন্তত একবার গ্রামে যাওয়া তার বহুদিনের পুরানো অভ্যাস।

আর গ্রামের বাড়িতে গেলেই অন্তত একটা সিটিং হয় তার সমবয়সী বা এখনো মিটিমিটি করে জ্বলা জীবিত দু’একজন মুরব্বির সঙ্গে।

তা সেবার এমনি এক আড্ডায় তার এক গ্রাম সম্পর্কীত চাচা বেমক্কা প্রশ্ন করে বসলেন : আচ্ছা বাবা, পদানমন্তি যে কইতাছেন দেশটারে সেমাট বানাইবেন তা হেইডা কী? সেমাট মানে কী এট্টু বুজাইয়া কও চাই দেহি। প্রশ্নটা না বুঝে ফয়জুল্লাহ জানতে চাইল, চাচা, প্রধানমন্ত্রী কী বানাইতে চাইতাছেন কইলেন বুঝলাম না। সেমাটটা কী এট্টু বুঝাইয়া কন তো।

তখন আরেক মামুজি বললেন, আরে সেমাট না, কতাডা ইস্মাট। পদানমন্তি দেশেরে, দেশের হগল মানুষেরে, ইস্মাট বানাইতে চায়। আরো একটুক্ষণ কথার দড়ি টানাটানির পর ফয়জুল্লাহ বুঝল, হাজিরানে মজলিস শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রোগ্রাম সম্বন্ধে জানতে চায়।

স্মার্ট বাংলাদেশ! শেখ হাসিনার প্রিয় প্রোগ্রাম।

তিনি দেশের আপামর জনসাধারণকে নিয়ে দেশটাকে স্মার্ট বানাবেন। খুব ভালো কথা। মাশাল্লাহ। কিন্তু যে ১৭ কোটি মানুষকে নিয়ে তিনি দেশকে স্মার্ট বানাবেন, তাদের ক’জন স্মার্ট শব্দের অর্থ জানেন, কজন ফয়জুল্লাহর ওই চাচা-মামার মত টিপসই শ্রেণির ক-অক্ষর হারাম গোশ্ত মনে করা লোক, তা কি ভেবে দেখেছেন। তিনি তো তাঁর স্বপ্নে পাওয়া দেশ গড়ার তাবিজ দিয়েই খালাস।

তিনি ভালো করেই জানেন, তাঁর মুখ দিয়ে এই খায়েশের কথা বের হওয়া মাত্রই অগণিত স্তাবককুল ওটা লুফে নেবে এবং এর অগ্রপশ্চাত, ভালো-মন্দ, গুণাগুণ বিবেচনা না করে খোল-করতাল, ঢোল-শহরত নিয়ে নেমে পড়বে এর গুণকীর্তনে। যেন কার আগে প্রাণ কে করিবে দান অবস্থা।

আর এক শ্রেণির সুবিধাভোগী তথাকথিত আঁতেল শ্রেণি ভদ্রমহিলাকে বোঝাতে সক্ষম হবে অমুক ‘সুদখোর’ যদি গরিবের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে নোবেল প্রাইজ পেতে পারে, তা হলে আপনার এই স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য আপনি তো একবার না, দশবার ওই প্রাইজ বা ওটার চেয়েও বড় পুরস্কার পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, বোঝেনই তো এখন হচ্ছে লবিং-এর দুনিয়া। আমাকে আর অমুক অমুককে লাখ দশেক ডলারের ব্যবস্থা করে দিন, আমরা আজই বেরিয়ে পড়ব আপনার এই অভূতপূর্ব কনসেপ্ট—যা কার্ল মার্কস লেনিনের পর সারা বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই—ইউরোপ-আমেরিকার বুদ্ধিজীবীদের কাছে তুলে ধরতে। আমরা লন্ডনের আপামনি ও আমেরিকার বাবাজিকেও সঙ্গে রাখব। তাদের জন্য আরো লাখ দশেক ডলার দিলে ভালো হয়।

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কীএই অঘটন-ঘটন-পটীয়সী আঁতেল ও আমলারা শোনা যায় ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর মোহতেরামাকে নোবেল প্রাইজ পাইয়ে দেবার মিশনে এক ঘাগু আমলার নেতৃত্বে নেমে বিদেশে কয়েকটা ট্রিপ মেরেছিলেন এবং অবশ্যই বেশ কিছু মালপানি হাতিয়ে নিয়েছিলেন দেশের কোষাগার থেকে। ফলাফল যে ছিল অশ্বডিম্ব সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। নোবেল প্রদানকারীরা এমন গোমূর্খ না যে কোনো দেশের একটা অভ্যন্তরীণ চুক্তির জন্য একেবারে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেবে। তবে সদ্য সিংহাসনারূঢ়া মহারানী হয়তো ভেবেছিলেন চেষ্টা করতে চায়, করুক না। চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। যদি লাইগ্যা যায়!

আবার ফিরে আসি স্মার্ট, ‘সেমাট’ বা ‘ইসমাট্’ বাংলাদেশ বানানোর শ্লোগানের কথায়। এটা যখন প্রথম উচ্চারিত হয়, তখনই আমার কাছে কেমন ধন্দ লেগেছিল। এটা ‘বাইরে ইসমাট্, ভিতরে সদরঘাট’ বানানোর পাঁয়তারা না তো?

বাংলাদেশকে বা বাংলাদেশের লোককে স্মার্ট, আনস্মার্ট বানাতে হলে প্রথমেই বিবেচনায় নিতে হবে সাধারণ মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা-অযোগ্যতা ও তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে। প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক জাতির মানুষের চলনে-বলনে ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে একটা স্বকীয়তা আছে। বিলেতের মানুষ রুটি-মাখন-মাংস খেয়ে অভ্যস্ত, হ্যাট-কোট-টাই তাদের প্রিয় পোশাক। আর একজন সাধারণ বাঙালি গ্রামবাসী দুবেলা মাছভাত খেয়ে, পান চিবোতে চিবোতে, লুঙ্গি পরে, গলায় গামছা ঝুলিয়ে, গ্রামের রাস্তা দিয়ে মনের আনন্দে ‘প্রাণসখী রে’ বলে গান গাইতে গাইতে যেতে পারলে নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করে। তখন তাকে দেখে যদি কোনো শহুরে বাবু নাক সিঁটকিয়ে বলে, ‘ব্যাটা আনস্মার্ট আমাদের মান-ইজ্জত ডোবালো’, তা হলে সেটা কি ঠিক হবে? নিশ্চয়ই না। কারণ গ্রামের মানুষেরা চৌদ্দপুরুষ ধরে এই খেয়েপরেই, এভাবেই গ্রামের পথে-প্রান্তরে প্রাণমন উজাড় করে গান গেয়ে অভ্যস্ত। তার খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, মুখের বুলি আর চালচলনের জন্য তাকে গেঁয়ো ভূত বলতে পারেন, কিন্তু মনে রাখবেন সেই হচ্ছে আবহমান বাংলার প্রতিভূ। দু’শ, আড়াই শ বছরের পাশ্চাত্য শিক্ষা-সংস্কৃতির মায়া-অঞ্জন আপনার আমার চোখে তাকে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে পরিচিত না করে নামকরণ করেছে গেঁয়ো ভূত।...হায় রে কপাল!

এতো গেল বাংলার অগণিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বাহ্যিক চেহারা-ছবি আচার-আচরণের নিরিখে তাদের মূল্যায়ন : তারা স্মার্ট নয়, আনস্মার্ট। তবে এই প্রজেক্টের প্রবক্তারা হয়তো বলতে পারেন, ‘আরে মিয়া, আপনি তো দেখছি স্মার্ট বলতে মাননীয়া জিনিয়াস কী বোঝাতে চেয়েছেন তাই জানেন না। কেবল বেশভূষায় ফিটফাট আর কথাবার্তায় চাল্লু মানুষ তিনি চান না—অমন স্মার্ট তার দরকার নেই—তিনি চান মেধা-মননে চৌকশ, দক্ষ, বুদ্ধিমান বাঙালির বাংলাদেশ, যারা একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তুলবে। তারা হবে উন্নত দেশ গড়ার কারিগর। বুঝলেন?’ জবাবে যথেষ্ট লেহাজ-তমিজ বজায় রেখে (অন্যথায় মুহূর্তে গুম হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা!) মিনমিন করে নিবেদন করলাম : হুজুর, বুঝলাম। একদম জলের মতো পরিষ্কার। তয় আমাদের দেশের শতকরা ৮০ জন মানুষই তো ইংরেজি কোন শব্দের কী মাজেজা তাই জানে না। আর আজকালকার ফাজিল পোলাপান তো স্মার্ট বলতে বোঝে পথেঘাটে মেয়েদের দেখে শিস দেওয়া, ময়মুরব্বিদের মুখের ওপর সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া, বাপের মানিব্যাগ থেকে টাকা সরানো, আর কালো টাকার মালিক নেতা-ফেতাদের পক্ষে চোঙ্গা ফুঁকে টু-পাইস কামিয়ে সেই পয়সা সব ধরনের ম এবং মকারান্ত সেবায় উড়িয়ে দেওয়া। তাই বলছিলাম কি এই ইংরেজি নাম না দিয়ে সোজা বাংলায় দক্ষ, চৌকশ, তুখোড় ইত্যাদি কোনো শব্দ ব্যবহার করলে ভালো হতো না?...ওই হুজুরের ভ্রুকুটি দেখে ঘাবড়ে গিয়ে পণ্ডিতি জাহির করা ওখানেই ক্ষান্ত দিলাম।

তবে এটা ঠিক গ্রামে-গঞ্জে-পাবলিক এই ‘মহতী’ উদ্যোগের মর্যাদা বুঝতে পারেনি। আর বুঝবে কী করে? কে বোঝাবে তাদের? এটা তো কেবল আলাপ-আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পদ্মাসেতু, রূপপুর, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদির মতো এটাতে কোনো অর্থযোগ ছিল না। ফলে সরকারের স্মার্ট লোকজনের এটাতে কোনো আগ্রহ ছিল না। নো প্রাপ্তিযোগ, নো আগ্রহ। সোজা হিসাব।

তবে নোবেলাকাঙ্ক্ষী নেত্রীর সব প্রজেক্টই যে কেবল শ্লোগানসর্বস্ব ছিল, এটা বললে সত্যের অপলাপ হবে। যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশের আইডিয়া এবং জনকল্যাণে তার সফল বাস্তবায়ন। আজ অখ্যাত অবজ্ঞাত নিভৃত পল্লীর দরিদ্র বিধবা মায়ের হাতে মোবাইল ফোন দেখলে বা সরকারি-বেসরকারি ছোটবড় সব অফিস-আদালতে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখলে মনটা অবশ্যই খুশিতে ভরে যায়।

কিন্তু সেখানেও আবার ‘দুইখান কথা আছে’। ডিজিটালাইজেশনের মূল দায়িত্বে নাকি ছিলেন মাননীয়ার এক নিকট আত্মীয় জনৈক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, যাঁকে মন্ত্রীর মর্যাদায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেখাশোনার পাশাপাশি তিনি নাকি লুটপাট সাম্রাজ্যের নিরাপত্তাও ভালোই সামাল দিতেন, বিশেষ করে আই. টি. সংক্রান্ত বিষয়াদিতে। পরবর্তী পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করেন পলক সাহেব। তিনি নাকি চোখের পলকে রাতকে দিন এবং দিনকে রাত করতে ওস্তাদ ছিলেন। অবশ্য এসবই এখন পর্যন্ত জনরব। প্রকৃত সত্য নিশ্চয়ই একদিন জাতি জানতে পারবে। আর সেই সত্য যে একটানে এইসব হুজুরের মুখোশ উন্মোচন করে দেবে, তা আজকাল কে না জানে। ভালো কথা। আমাদের মূল আলোচনা আজকে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে। অনেক কথাই বলা হলো, কিন্তু আসল কথাটাই এখনো বলা হয়নি। দুনিয়ার সব জাতিকে টেক্কা দিয়ে একটা ব্যাপারে আমরা সত্যিই স্মার্ট। আর সেটা কী জানেন? আমাদের হাটে-বাজারে দোকানপাটে লোক ঠকানোর ব্যাপারে স্মার্টনেস। কী করে সাতবাসি মাছ-মাংস তরিতরকারি খাবার-দাবার টাটকা বলে চালিয়ে দিতে হয়, ওজনে একটু হলেও কম দিতে হয়, এসবই বাংলাদেশের বিক্রেতাদের নখদর্পণে। অতএব স্মার্টনেস নিয়ে আলোচনা করব অথচ এসব স্মার্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে কথা বলব না, তাও হয় নাকি?

তেমনি ইলেকশনের (অবশ্যই দিনের ইলেকশন। দিনের ইলেকশনের জন্য ভোট চেয়ে রাতে ভোটের বাক্স ভরতি করার স্মার্ট ইলেকশন নয়।) আগে ‘হাসপাতাল চান? আপনাদের ঘরে ঘরে হাসপাতাল বানিয়ে দেব’ বলে ভোট চেয়ে, বিনা ভোটে জয়ী হয়ে, ভোটারদের পুলিশের গুলিতে মেরে, অথবা আহত করে হাসপাতালে পাঠানোর স্মার্ট ব্যবস্থাও চালু হতে দেখল মানুষ। আর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব জাগরণের আগে ‘খেলা হবে খেলা হবে’ বলে যেসব ভুয়া খেলোয়াড় গলাবাজি করত, তাদের লাঙ্গুল উঁচিয়ে মাঠ ছেড়ে পলায়নও ছিল একটা স্মার্ট অ্যাকশন। এই খেলোয়াড় ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পাকড়াও করার জন্য দেশজুড়ে এত বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মধ্য দিয়ে এদের সব ধরনের রক্ষণব্যূহ ভেদ করে মেসি-ম্যারাডোনা-রোনালডো টাইপের পলায়ন কেমন রহস্যজনক। অনেক রুই-কাতলা ধরা পড়েছে ঠিকই, তবে এর ভেতর এই স্মার্ট শোল-গজার-বোয়ালদের পলায়ন দেখে মনে হয় শুধু স্মার্টনেস না, ডাল মে কুচ কালা হয়। দেশবাসীকে হয়তো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এই ‘খেলা হবে খেলা হবে’ ধ্বনি তোলা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার জন্য।

সুধী পাঠক, গত জুলাই-আগস্ট মাসে প্রায় রোজই বাংলাদেশের ১৭ কোটি দর্শক অনেক তাবড় তাবড় খেলোয়াড়ের খেলা দেখে মনে করেছেন জীবন সার্থক হয়েছে। ভালো। তবে যদি জানতে চাই ১৯৮৬-র বিশ্বকাপ ফুটবলে ম্যারাডোনার সেই ‘বিধাতার হাত’ দিয়ে দেওয়া গোলের মতো গোল এবার বাংলাদেশে কে দিয়েছে বলুন তো? তা হলে আমি জানি ১৭ কোটি ভোট পাবেন একজনই তাঁর ৫ আগস্টের অবাক করা গোলটির জন্য। ম্যারাডোনা দেখিয়েছিল হাত, আর ইনি ১৭ কোটি দর্শককে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়াল দিলেন। যেন গোপন অভিসারের উদ্দেশে দিল্লী যাচ্ছেন শ্রীরাধা, ওখানে প্রিয় প্রতীক্ষায় দু’বাহু বাড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ।

অবাক কাণ্ড হাজার হাজার নেতা-আতি নেতা-পাতি নেতা, লক্ষ লক্ষ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক, ১৭ কোটি দেশবাসী, যাদের রক্ত-ঘামের জ্বালানিতে ১৬টি বছর চালিয়েছেন আপনার তথাকথিত বিজয়রথ, তাদের কথা একটিবারও ভাবলেন না? আশ্চর্য!

স্মার্ট লীডার বটে!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা