শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

বছর দু’য়েক আগের কথা। একটা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিল আমার জানী দোস্ত ফয়জুল্লাহ। ঘটনাটা ঘটেছিল তাদের গ্রামের বাড়িতে। নিয়ম করে মাসে দু’মাসে অন্তত একবার গ্রামে যাওয়া তার বহুদিনের পুরানো অভ্যাস।

আর গ্রামের বাড়িতে গেলেই অন্তত একটা সিটিং হয় তার সমবয়সী বা এখনো মিটিমিটি করে জ্বলা জীবিত দু’একজন মুরব্বির সঙ্গে।

তা সেবার এমনি এক আড্ডায় তার এক গ্রাম সম্পর্কীত চাচা বেমক্কা প্রশ্ন করে বসলেন : আচ্ছা বাবা, পদানমন্তি যে কইতাছেন দেশটারে সেমাট বানাইবেন তা হেইডা কী? সেমাট মানে কী এট্টু বুজাইয়া কও চাই দেহি। প্রশ্নটা না বুঝে ফয়জুল্লাহ জানতে চাইল, চাচা, প্রধানমন্ত্রী কী বানাইতে চাইতাছেন কইলেন বুঝলাম না। সেমাটটা কী এট্টু বুঝাইয়া কন তো।

তখন আরেক মামুজি বললেন, আরে সেমাট না, কতাডা ইস্মাট। পদানমন্তি দেশেরে, দেশের হগল মানুষেরে, ইস্মাট বানাইতে চায়। আরো একটুক্ষণ কথার দড়ি টানাটানির পর ফয়জুল্লাহ বুঝল, হাজিরানে মজলিস শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রোগ্রাম সম্বন্ধে জানতে চায়।

স্মার্ট বাংলাদেশ! শেখ হাসিনার প্রিয় প্রোগ্রাম।

তিনি দেশের আপামর জনসাধারণকে নিয়ে দেশটাকে স্মার্ট বানাবেন। খুব ভালো কথা। মাশাল্লাহ। কিন্তু যে ১৭ কোটি মানুষকে নিয়ে তিনি দেশকে স্মার্ট বানাবেন, তাদের ক’জন স্মার্ট শব্দের অর্থ জানেন, কজন ফয়জুল্লাহর ওই চাচা-মামার মত টিপসই শ্রেণির ক-অক্ষর হারাম গোশ্ত মনে করা লোক, তা কি ভেবে দেখেছেন। তিনি তো তাঁর স্বপ্নে পাওয়া দেশ গড়ার তাবিজ দিয়েই খালাস।

তিনি ভালো করেই জানেন, তাঁর মুখ দিয়ে এই খায়েশের কথা বের হওয়া মাত্রই অগণিত স্তাবককুল ওটা লুফে নেবে এবং এর অগ্রপশ্চাত, ভালো-মন্দ, গুণাগুণ বিবেচনা না করে খোল-করতাল, ঢোল-শহরত নিয়ে নেমে পড়বে এর গুণকীর্তনে। যেন কার আগে প্রাণ কে করিবে দান অবস্থা।

আর এক শ্রেণির সুবিধাভোগী তথাকথিত আঁতেল শ্রেণি ভদ্রমহিলাকে বোঝাতে সক্ষম হবে অমুক ‘সুদখোর’ যদি গরিবের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে নোবেল প্রাইজ পেতে পারে, তা হলে আপনার এই স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য আপনি তো একবার না, দশবার ওই প্রাইজ বা ওটার চেয়েও বড় পুরস্কার পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, বোঝেনই তো এখন হচ্ছে লবিং-এর দুনিয়া। আমাকে আর অমুক অমুককে লাখ দশেক ডলারের ব্যবস্থা করে দিন, আমরা আজই বেরিয়ে পড়ব আপনার এই অভূতপূর্ব কনসেপ্ট—যা কার্ল মার্কস লেনিনের পর সারা বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই—ইউরোপ-আমেরিকার বুদ্ধিজীবীদের কাছে তুলে ধরতে। আমরা লন্ডনের আপামনি ও আমেরিকার বাবাজিকেও সঙ্গে রাখব। তাদের জন্য আরো লাখ দশেক ডলার দিলে ভালো হয়।

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কীএই অঘটন-ঘটন-পটীয়সী আঁতেল ও আমলারা শোনা যায় ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর মোহতেরামাকে নোবেল প্রাইজ পাইয়ে দেবার মিশনে এক ঘাগু আমলার নেতৃত্বে নেমে বিদেশে কয়েকটা ট্রিপ মেরেছিলেন এবং অবশ্যই বেশ কিছু মালপানি হাতিয়ে নিয়েছিলেন দেশের কোষাগার থেকে। ফলাফল যে ছিল অশ্বডিম্ব সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। নোবেল প্রদানকারীরা এমন গোমূর্খ না যে কোনো দেশের একটা অভ্যন্তরীণ চুক্তির জন্য একেবারে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেবে। তবে সদ্য সিংহাসনারূঢ়া মহারানী হয়তো ভেবেছিলেন চেষ্টা করতে চায়, করুক না। চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। যদি লাইগ্যা যায়!

আবার ফিরে আসি স্মার্ট, ‘সেমাট’ বা ‘ইসমাট্’ বাংলাদেশ বানানোর শ্লোগানের কথায়। এটা যখন প্রথম উচ্চারিত হয়, তখনই আমার কাছে কেমন ধন্দ লেগেছিল। এটা ‘বাইরে ইসমাট্, ভিতরে সদরঘাট’ বানানোর পাঁয়তারা না তো?

বাংলাদেশকে বা বাংলাদেশের লোককে স্মার্ট, আনস্মার্ট বানাতে হলে প্রথমেই বিবেচনায় নিতে হবে সাধারণ মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা-অযোগ্যতা ও তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে। প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক জাতির মানুষের চলনে-বলনে ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে একটা স্বকীয়তা আছে। বিলেতের মানুষ রুটি-মাখন-মাংস খেয়ে অভ্যস্ত, হ্যাট-কোট-টাই তাদের প্রিয় পোশাক। আর একজন সাধারণ বাঙালি গ্রামবাসী দুবেলা মাছভাত খেয়ে, পান চিবোতে চিবোতে, লুঙ্গি পরে, গলায় গামছা ঝুলিয়ে, গ্রামের রাস্তা দিয়ে মনের আনন্দে ‘প্রাণসখী রে’ বলে গান গাইতে গাইতে যেতে পারলে নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করে। তখন তাকে দেখে যদি কোনো শহুরে বাবু নাক সিঁটকিয়ে বলে, ‘ব্যাটা আনস্মার্ট আমাদের মান-ইজ্জত ডোবালো’, তা হলে সেটা কি ঠিক হবে? নিশ্চয়ই না। কারণ গ্রামের মানুষেরা চৌদ্দপুরুষ ধরে এই খেয়েপরেই, এভাবেই গ্রামের পথে-প্রান্তরে প্রাণমন উজাড় করে গান গেয়ে অভ্যস্ত। তার খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, মুখের বুলি আর চালচলনের জন্য তাকে গেঁয়ো ভূত বলতে পারেন, কিন্তু মনে রাখবেন সেই হচ্ছে আবহমান বাংলার প্রতিভূ। দু’শ, আড়াই শ বছরের পাশ্চাত্য শিক্ষা-সংস্কৃতির মায়া-অঞ্জন আপনার আমার চোখে তাকে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে পরিচিত না করে নামকরণ করেছে গেঁয়ো ভূত।...হায় রে কপাল!

এতো গেল বাংলার অগণিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বাহ্যিক চেহারা-ছবি আচার-আচরণের নিরিখে তাদের মূল্যায়ন : তারা স্মার্ট নয়, আনস্মার্ট। তবে এই প্রজেক্টের প্রবক্তারা হয়তো বলতে পারেন, ‘আরে মিয়া, আপনি তো দেখছি স্মার্ট বলতে মাননীয়া জিনিয়াস কী বোঝাতে চেয়েছেন তাই জানেন না। কেবল বেশভূষায় ফিটফাট আর কথাবার্তায় চাল্লু মানুষ তিনি চান না—অমন স্মার্ট তার দরকার নেই—তিনি চান মেধা-মননে চৌকশ, দক্ষ, বুদ্ধিমান বাঙালির বাংলাদেশ, যারা একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তুলবে। তারা হবে উন্নত দেশ গড়ার কারিগর। বুঝলেন?’ জবাবে যথেষ্ট লেহাজ-তমিজ বজায় রেখে (অন্যথায় মুহূর্তে গুম হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা!) মিনমিন করে নিবেদন করলাম : হুজুর, বুঝলাম। একদম জলের মতো পরিষ্কার। তয় আমাদের দেশের শতকরা ৮০ জন মানুষই তো ইংরেজি কোন শব্দের কী মাজেজা তাই জানে না। আর আজকালকার ফাজিল পোলাপান তো স্মার্ট বলতে বোঝে পথেঘাটে মেয়েদের দেখে শিস দেওয়া, ময়মুরব্বিদের মুখের ওপর সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া, বাপের মানিব্যাগ থেকে টাকা সরানো, আর কালো টাকার মালিক নেতা-ফেতাদের পক্ষে চোঙ্গা ফুঁকে টু-পাইস কামিয়ে সেই পয়সা সব ধরনের ম এবং মকারান্ত সেবায় উড়িয়ে দেওয়া। তাই বলছিলাম কি এই ইংরেজি নাম না দিয়ে সোজা বাংলায় দক্ষ, চৌকশ, তুখোড় ইত্যাদি কোনো শব্দ ব্যবহার করলে ভালো হতো না?...ওই হুজুরের ভ্রুকুটি দেখে ঘাবড়ে গিয়ে পণ্ডিতি জাহির করা ওখানেই ক্ষান্ত দিলাম।

তবে এটা ঠিক গ্রামে-গঞ্জে-পাবলিক এই ‘মহতী’ উদ্যোগের মর্যাদা বুঝতে পারেনি। আর বুঝবে কী করে? কে বোঝাবে তাদের? এটা তো কেবল আলাপ-আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পদ্মাসেতু, রূপপুর, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদির মতো এটাতে কোনো অর্থযোগ ছিল না। ফলে সরকারের স্মার্ট লোকজনের এটাতে কোনো আগ্রহ ছিল না। নো প্রাপ্তিযোগ, নো আগ্রহ। সোজা হিসাব।

তবে নোবেলাকাঙ্ক্ষী নেত্রীর সব প্রজেক্টই যে কেবল শ্লোগানসর্বস্ব ছিল, এটা বললে সত্যের অপলাপ হবে। যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশের আইডিয়া এবং জনকল্যাণে তার সফল বাস্তবায়ন। আজ অখ্যাত অবজ্ঞাত নিভৃত পল্লীর দরিদ্র বিধবা মায়ের হাতে মোবাইল ফোন দেখলে বা সরকারি-বেসরকারি ছোটবড় সব অফিস-আদালতে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখলে মনটা অবশ্যই খুশিতে ভরে যায়।

কিন্তু সেখানেও আবার ‘দুইখান কথা আছে’। ডিজিটালাইজেশনের মূল দায়িত্বে নাকি ছিলেন মাননীয়ার এক নিকট আত্মীয় জনৈক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, যাঁকে মন্ত্রীর মর্যাদায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেখাশোনার পাশাপাশি তিনি নাকি লুটপাট সাম্রাজ্যের নিরাপত্তাও ভালোই সামাল দিতেন, বিশেষ করে আই. টি. সংক্রান্ত বিষয়াদিতে। পরবর্তী পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করেন পলক সাহেব। তিনি নাকি চোখের পলকে রাতকে দিন এবং দিনকে রাত করতে ওস্তাদ ছিলেন। অবশ্য এসবই এখন পর্যন্ত জনরব। প্রকৃত সত্য নিশ্চয়ই একদিন জাতি জানতে পারবে। আর সেই সত্য যে একটানে এইসব হুজুরের মুখোশ উন্মোচন করে দেবে, তা আজকাল কে না জানে। ভালো কথা। আমাদের মূল আলোচনা আজকে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে। অনেক কথাই বলা হলো, কিন্তু আসল কথাটাই এখনো বলা হয়নি। দুনিয়ার সব জাতিকে টেক্কা দিয়ে একটা ব্যাপারে আমরা সত্যিই স্মার্ট। আর সেটা কী জানেন? আমাদের হাটে-বাজারে দোকানপাটে লোক ঠকানোর ব্যাপারে স্মার্টনেস। কী করে সাতবাসি মাছ-মাংস তরিতরকারি খাবার-দাবার টাটকা বলে চালিয়ে দিতে হয়, ওজনে একটু হলেও কম দিতে হয়, এসবই বাংলাদেশের বিক্রেতাদের নখদর্পণে। অতএব স্মার্টনেস নিয়ে আলোচনা করব অথচ এসব স্মার্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে কথা বলব না, তাও হয় নাকি?

তেমনি ইলেকশনের (অবশ্যই দিনের ইলেকশন। দিনের ইলেকশনের জন্য ভোট চেয়ে রাতে ভোটের বাক্স ভরতি করার স্মার্ট ইলেকশন নয়।) আগে ‘হাসপাতাল চান? আপনাদের ঘরে ঘরে হাসপাতাল বানিয়ে দেব’ বলে ভোট চেয়ে, বিনা ভোটে জয়ী হয়ে, ভোটারদের পুলিশের গুলিতে মেরে, অথবা আহত করে হাসপাতালে পাঠানোর স্মার্ট ব্যবস্থাও চালু হতে দেখল মানুষ। আর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব জাগরণের আগে ‘খেলা হবে খেলা হবে’ বলে যেসব ভুয়া খেলোয়াড় গলাবাজি করত, তাদের লাঙ্গুল উঁচিয়ে মাঠ ছেড়ে পলায়নও ছিল একটা স্মার্ট অ্যাকশন। এই খেলোয়াড় ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পাকড়াও করার জন্য দেশজুড়ে এত বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মধ্য দিয়ে এদের সব ধরনের রক্ষণব্যূহ ভেদ করে মেসি-ম্যারাডোনা-রোনালডো টাইপের পলায়ন কেমন রহস্যজনক। অনেক রুই-কাতলা ধরা পড়েছে ঠিকই, তবে এর ভেতর এই স্মার্ট শোল-গজার-বোয়ালদের পলায়ন দেখে মনে হয় শুধু স্মার্টনেস না, ডাল মে কুচ কালা হয়। দেশবাসীকে হয়তো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এই ‘খেলা হবে খেলা হবে’ ধ্বনি তোলা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার জন্য।

সুধী পাঠক, গত জুলাই-আগস্ট মাসে প্রায় রোজই বাংলাদেশের ১৭ কোটি দর্শক অনেক তাবড় তাবড় খেলোয়াড়ের খেলা দেখে মনে করেছেন জীবন সার্থক হয়েছে। ভালো। তবে যদি জানতে চাই ১৯৮৬-র বিশ্বকাপ ফুটবলে ম্যারাডোনার সেই ‘বিধাতার হাত’ দিয়ে দেওয়া গোলের মতো গোল এবার বাংলাদেশে কে দিয়েছে বলুন তো? তা হলে আমি জানি ১৭ কোটি ভোট পাবেন একজনই তাঁর ৫ আগস্টের অবাক করা গোলটির জন্য। ম্যারাডোনা দেখিয়েছিল হাত, আর ইনি ১৭ কোটি দর্শককে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়াল দিলেন। যেন গোপন অভিসারের উদ্দেশে দিল্লী যাচ্ছেন শ্রীরাধা, ওখানে প্রিয় প্রতীক্ষায় দু’বাহু বাড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ।

অবাক কাণ্ড হাজার হাজার নেতা-আতি নেতা-পাতি নেতা, লক্ষ লক্ষ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক, ১৭ কোটি দেশবাসী, যাদের রক্ত-ঘামের জ্বালানিতে ১৬টি বছর চালিয়েছেন আপনার তথাকথিত বিজয়রথ, তাদের কথা একটিবারও ভাবলেন না? আশ্চর্য!

স্মার্ট লীডার বটে!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা