শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

বছর দু’য়েক আগের কথা। একটা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিল আমার জানী দোস্ত ফয়জুল্লাহ। ঘটনাটা ঘটেছিল তাদের গ্রামের বাড়িতে। নিয়ম করে মাসে দু’মাসে অন্তত একবার গ্রামে যাওয়া তার বহুদিনের পুরানো অভ্যাস।

আর গ্রামের বাড়িতে গেলেই অন্তত একটা সিটিং হয় তার সমবয়সী বা এখনো মিটিমিটি করে জ্বলা জীবিত দু’একজন মুরব্বির সঙ্গে।

তা সেবার এমনি এক আড্ডায় তার এক গ্রাম সম্পর্কীত চাচা বেমক্কা প্রশ্ন করে বসলেন : আচ্ছা বাবা, পদানমন্তি যে কইতাছেন দেশটারে সেমাট বানাইবেন তা হেইডা কী? সেমাট মানে কী এট্টু বুজাইয়া কও চাই দেহি। প্রশ্নটা না বুঝে ফয়জুল্লাহ জানতে চাইল, চাচা, প্রধানমন্ত্রী কী বানাইতে চাইতাছেন কইলেন বুঝলাম না। সেমাটটা কী এট্টু বুঝাইয়া কন তো।

তখন আরেক মামুজি বললেন, আরে সেমাট না, কতাডা ইস্মাট। পদানমন্তি দেশেরে, দেশের হগল মানুষেরে, ইস্মাট বানাইতে চায়। আরো একটুক্ষণ কথার দড়ি টানাটানির পর ফয়জুল্লাহ বুঝল, হাজিরানে মজলিস শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রোগ্রাম সম্বন্ধে জানতে চায়।

স্মার্ট বাংলাদেশ! শেখ হাসিনার প্রিয় প্রোগ্রাম।

তিনি দেশের আপামর জনসাধারণকে নিয়ে দেশটাকে স্মার্ট বানাবেন। খুব ভালো কথা। মাশাল্লাহ। কিন্তু যে ১৭ কোটি মানুষকে নিয়ে তিনি দেশকে স্মার্ট বানাবেন, তাদের ক’জন স্মার্ট শব্দের অর্থ জানেন, কজন ফয়জুল্লাহর ওই চাচা-মামার মত টিপসই শ্রেণির ক-অক্ষর হারাম গোশ্ত মনে করা লোক, তা কি ভেবে দেখেছেন। তিনি তো তাঁর স্বপ্নে পাওয়া দেশ গড়ার তাবিজ দিয়েই খালাস।

তিনি ভালো করেই জানেন, তাঁর মুখ দিয়ে এই খায়েশের কথা বের হওয়া মাত্রই অগণিত স্তাবককুল ওটা লুফে নেবে এবং এর অগ্রপশ্চাত, ভালো-মন্দ, গুণাগুণ বিবেচনা না করে খোল-করতাল, ঢোল-শহরত নিয়ে নেমে পড়বে এর গুণকীর্তনে। যেন কার আগে প্রাণ কে করিবে দান অবস্থা।

আর এক শ্রেণির সুবিধাভোগী তথাকথিত আঁতেল শ্রেণি ভদ্রমহিলাকে বোঝাতে সক্ষম হবে অমুক ‘সুদখোর’ যদি গরিবের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে নোবেল প্রাইজ পেতে পারে, তা হলে আপনার এই স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য আপনি তো একবার না, দশবার ওই প্রাইজ বা ওটার চেয়েও বড় পুরস্কার পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, বোঝেনই তো এখন হচ্ছে লবিং-এর দুনিয়া। আমাকে আর অমুক অমুককে লাখ দশেক ডলারের ব্যবস্থা করে দিন, আমরা আজই বেরিয়ে পড়ব আপনার এই অভূতপূর্ব কনসেপ্ট—যা কার্ল মার্কস লেনিনের পর সারা বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই—ইউরোপ-আমেরিকার বুদ্ধিজীবীদের কাছে তুলে ধরতে। আমরা লন্ডনের আপামনি ও আমেরিকার বাবাজিকেও সঙ্গে রাখব। তাদের জন্য আরো লাখ দশেক ডলার দিলে ভালো হয়।

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কীএই অঘটন-ঘটন-পটীয়সী আঁতেল ও আমলারা শোনা যায় ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর মোহতেরামাকে নোবেল প্রাইজ পাইয়ে দেবার মিশনে এক ঘাগু আমলার নেতৃত্বে নেমে বিদেশে কয়েকটা ট্রিপ মেরেছিলেন এবং অবশ্যই বেশ কিছু মালপানি হাতিয়ে নিয়েছিলেন দেশের কোষাগার থেকে। ফলাফল যে ছিল অশ্বডিম্ব সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। নোবেল প্রদানকারীরা এমন গোমূর্খ না যে কোনো দেশের একটা অভ্যন্তরীণ চুক্তির জন্য একেবারে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেবে। তবে সদ্য সিংহাসনারূঢ়া মহারানী হয়তো ভেবেছিলেন চেষ্টা করতে চায়, করুক না। চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। যদি লাইগ্যা যায়!

আবার ফিরে আসি স্মার্ট, ‘সেমাট’ বা ‘ইসমাট্’ বাংলাদেশ বানানোর শ্লোগানের কথায়। এটা যখন প্রথম উচ্চারিত হয়, তখনই আমার কাছে কেমন ধন্দ লেগেছিল। এটা ‘বাইরে ইসমাট্, ভিতরে সদরঘাট’ বানানোর পাঁয়তারা না তো?

বাংলাদেশকে বা বাংলাদেশের লোককে স্মার্ট, আনস্মার্ট বানাতে হলে প্রথমেই বিবেচনায় নিতে হবে সাধারণ মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা-অযোগ্যতা ও তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে। প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক জাতির মানুষের চলনে-বলনে ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে একটা স্বকীয়তা আছে। বিলেতের মানুষ রুটি-মাখন-মাংস খেয়ে অভ্যস্ত, হ্যাট-কোট-টাই তাদের প্রিয় পোশাক। আর একজন সাধারণ বাঙালি গ্রামবাসী দুবেলা মাছভাত খেয়ে, পান চিবোতে চিবোতে, লুঙ্গি পরে, গলায় গামছা ঝুলিয়ে, গ্রামের রাস্তা দিয়ে মনের আনন্দে ‘প্রাণসখী রে’ বলে গান গাইতে গাইতে যেতে পারলে নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করে। তখন তাকে দেখে যদি কোনো শহুরে বাবু নাক সিঁটকিয়ে বলে, ‘ব্যাটা আনস্মার্ট আমাদের মান-ইজ্জত ডোবালো’, তা হলে সেটা কি ঠিক হবে? নিশ্চয়ই না। কারণ গ্রামের মানুষেরা চৌদ্দপুরুষ ধরে এই খেয়েপরেই, এভাবেই গ্রামের পথে-প্রান্তরে প্রাণমন উজাড় করে গান গেয়ে অভ্যস্ত। তার খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, মুখের বুলি আর চালচলনের জন্য তাকে গেঁয়ো ভূত বলতে পারেন, কিন্তু মনে রাখবেন সেই হচ্ছে আবহমান বাংলার প্রতিভূ। দু’শ, আড়াই শ বছরের পাশ্চাত্য শিক্ষা-সংস্কৃতির মায়া-অঞ্জন আপনার আমার চোখে তাকে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে পরিচিত না করে নামকরণ করেছে গেঁয়ো ভূত।...হায় রে কপাল!

এতো গেল বাংলার অগণিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বাহ্যিক চেহারা-ছবি আচার-আচরণের নিরিখে তাদের মূল্যায়ন : তারা স্মার্ট নয়, আনস্মার্ট। তবে এই প্রজেক্টের প্রবক্তারা হয়তো বলতে পারেন, ‘আরে মিয়া, আপনি তো দেখছি স্মার্ট বলতে মাননীয়া জিনিয়াস কী বোঝাতে চেয়েছেন তাই জানেন না। কেবল বেশভূষায় ফিটফাট আর কথাবার্তায় চাল্লু মানুষ তিনি চান না—অমন স্মার্ট তার দরকার নেই—তিনি চান মেধা-মননে চৌকশ, দক্ষ, বুদ্ধিমান বাঙালির বাংলাদেশ, যারা একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তুলবে। তারা হবে উন্নত দেশ গড়ার কারিগর। বুঝলেন?’ জবাবে যথেষ্ট লেহাজ-তমিজ বজায় রেখে (অন্যথায় মুহূর্তে গুম হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা!) মিনমিন করে নিবেদন করলাম : হুজুর, বুঝলাম। একদম জলের মতো পরিষ্কার। তয় আমাদের দেশের শতকরা ৮০ জন মানুষই তো ইংরেজি কোন শব্দের কী মাজেজা তাই জানে না। আর আজকালকার ফাজিল পোলাপান তো স্মার্ট বলতে বোঝে পথেঘাটে মেয়েদের দেখে শিস দেওয়া, ময়মুরব্বিদের মুখের ওপর সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া, বাপের মানিব্যাগ থেকে টাকা সরানো, আর কালো টাকার মালিক নেতা-ফেতাদের পক্ষে চোঙ্গা ফুঁকে টু-পাইস কামিয়ে সেই পয়সা সব ধরনের ম এবং মকারান্ত সেবায় উড়িয়ে দেওয়া। তাই বলছিলাম কি এই ইংরেজি নাম না দিয়ে সোজা বাংলায় দক্ষ, চৌকশ, তুখোড় ইত্যাদি কোনো শব্দ ব্যবহার করলে ভালো হতো না?...ওই হুজুরের ভ্রুকুটি দেখে ঘাবড়ে গিয়ে পণ্ডিতি জাহির করা ওখানেই ক্ষান্ত দিলাম।

তবে এটা ঠিক গ্রামে-গঞ্জে-পাবলিক এই ‘মহতী’ উদ্যোগের মর্যাদা বুঝতে পারেনি। আর বুঝবে কী করে? কে বোঝাবে তাদের? এটা তো কেবল আলাপ-আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পদ্মাসেতু, রূপপুর, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদির মতো এটাতে কোনো অর্থযোগ ছিল না। ফলে সরকারের স্মার্ট লোকজনের এটাতে কোনো আগ্রহ ছিল না। নো প্রাপ্তিযোগ, নো আগ্রহ। সোজা হিসাব।

তবে নোবেলাকাঙ্ক্ষী নেত্রীর সব প্রজেক্টই যে কেবল শ্লোগানসর্বস্ব ছিল, এটা বললে সত্যের অপলাপ হবে। যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশের আইডিয়া এবং জনকল্যাণে তার সফল বাস্তবায়ন। আজ অখ্যাত অবজ্ঞাত নিভৃত পল্লীর দরিদ্র বিধবা মায়ের হাতে মোবাইল ফোন দেখলে বা সরকারি-বেসরকারি ছোটবড় সব অফিস-আদালতে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখলে মনটা অবশ্যই খুশিতে ভরে যায়।

কিন্তু সেখানেও আবার ‘দুইখান কথা আছে’। ডিজিটালাইজেশনের মূল দায়িত্বে নাকি ছিলেন মাননীয়ার এক নিকট আত্মীয় জনৈক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, যাঁকে মন্ত্রীর মর্যাদায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেখাশোনার পাশাপাশি তিনি নাকি লুটপাট সাম্রাজ্যের নিরাপত্তাও ভালোই সামাল দিতেন, বিশেষ করে আই. টি. সংক্রান্ত বিষয়াদিতে। পরবর্তী পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করেন পলক সাহেব। তিনি নাকি চোখের পলকে রাতকে দিন এবং দিনকে রাত করতে ওস্তাদ ছিলেন। অবশ্য এসবই এখন পর্যন্ত জনরব। প্রকৃত সত্য নিশ্চয়ই একদিন জাতি জানতে পারবে। আর সেই সত্য যে একটানে এইসব হুজুরের মুখোশ উন্মোচন করে দেবে, তা আজকাল কে না জানে। ভালো কথা। আমাদের মূল আলোচনা আজকে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে। অনেক কথাই বলা হলো, কিন্তু আসল কথাটাই এখনো বলা হয়নি। দুনিয়ার সব জাতিকে টেক্কা দিয়ে একটা ব্যাপারে আমরা সত্যিই স্মার্ট। আর সেটা কী জানেন? আমাদের হাটে-বাজারে দোকানপাটে লোক ঠকানোর ব্যাপারে স্মার্টনেস। কী করে সাতবাসি মাছ-মাংস তরিতরকারি খাবার-দাবার টাটকা বলে চালিয়ে দিতে হয়, ওজনে একটু হলেও কম দিতে হয়, এসবই বাংলাদেশের বিক্রেতাদের নখদর্পণে। অতএব স্মার্টনেস নিয়ে আলোচনা করব অথচ এসব স্মার্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে কথা বলব না, তাও হয় নাকি?

তেমনি ইলেকশনের (অবশ্যই দিনের ইলেকশন। দিনের ইলেকশনের জন্য ভোট চেয়ে রাতে ভোটের বাক্স ভরতি করার স্মার্ট ইলেকশন নয়।) আগে ‘হাসপাতাল চান? আপনাদের ঘরে ঘরে হাসপাতাল বানিয়ে দেব’ বলে ভোট চেয়ে, বিনা ভোটে জয়ী হয়ে, ভোটারদের পুলিশের গুলিতে মেরে, অথবা আহত করে হাসপাতালে পাঠানোর স্মার্ট ব্যবস্থাও চালু হতে দেখল মানুষ। আর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব জাগরণের আগে ‘খেলা হবে খেলা হবে’ বলে যেসব ভুয়া খেলোয়াড় গলাবাজি করত, তাদের লাঙ্গুল উঁচিয়ে মাঠ ছেড়ে পলায়নও ছিল একটা স্মার্ট অ্যাকশন। এই খেলোয়াড় ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পাকড়াও করার জন্য দেশজুড়ে এত বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মধ্য দিয়ে এদের সব ধরনের রক্ষণব্যূহ ভেদ করে মেসি-ম্যারাডোনা-রোনালডো টাইপের পলায়ন কেমন রহস্যজনক। অনেক রুই-কাতলা ধরা পড়েছে ঠিকই, তবে এর ভেতর এই স্মার্ট শোল-গজার-বোয়ালদের পলায়ন দেখে মনে হয় শুধু স্মার্টনেস না, ডাল মে কুচ কালা হয়। দেশবাসীকে হয়তো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এই ‘খেলা হবে খেলা হবে’ ধ্বনি তোলা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার জন্য।

সুধী পাঠক, গত জুলাই-আগস্ট মাসে প্রায় রোজই বাংলাদেশের ১৭ কোটি দর্শক অনেক তাবড় তাবড় খেলোয়াড়ের খেলা দেখে মনে করেছেন জীবন সার্থক হয়েছে। ভালো। তবে যদি জানতে চাই ১৯৮৬-র বিশ্বকাপ ফুটবলে ম্যারাডোনার সেই ‘বিধাতার হাত’ দিয়ে দেওয়া গোলের মতো গোল এবার বাংলাদেশে কে দিয়েছে বলুন তো? তা হলে আমি জানি ১৭ কোটি ভোট পাবেন একজনই তাঁর ৫ আগস্টের অবাক করা গোলটির জন্য। ম্যারাডোনা দেখিয়েছিল হাত, আর ইনি ১৭ কোটি দর্শককে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়াল দিলেন। যেন গোপন অভিসারের উদ্দেশে দিল্লী যাচ্ছেন শ্রীরাধা, ওখানে প্রিয় প্রতীক্ষায় দু’বাহু বাড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ।

অবাক কাণ্ড হাজার হাজার নেতা-আতি নেতা-পাতি নেতা, লক্ষ লক্ষ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক, ১৭ কোটি দেশবাসী, যাদের রক্ত-ঘামের জ্বালানিতে ১৬টি বছর চালিয়েছেন আপনার তথাকথিত বিজয়রথ, তাদের কথা একটিবারও ভাবলেন না? আশ্চর্য!

স্মার্ট লীডার বটে!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
সর্বশেষ খবর
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন