শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী

বছর দু’য়েক আগের কথা। একটা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিল আমার জানী দোস্ত ফয়জুল্লাহ। ঘটনাটা ঘটেছিল তাদের গ্রামের বাড়িতে। নিয়ম করে মাসে দু’মাসে অন্তত একবার গ্রামে যাওয়া তার বহুদিনের পুরানো অভ্যাস।

আর গ্রামের বাড়িতে গেলেই অন্তত একটা সিটিং হয় তার সমবয়সী বা এখনো মিটিমিটি করে জ্বলা জীবিত দু’একজন মুরব্বির সঙ্গে।

তা সেবার এমনি এক আড্ডায় তার এক গ্রাম সম্পর্কীত চাচা বেমক্কা প্রশ্ন করে বসলেন : আচ্ছা বাবা, পদানমন্তি যে কইতাছেন দেশটারে সেমাট বানাইবেন তা হেইডা কী? সেমাট মানে কী এট্টু বুজাইয়া কও চাই দেহি। প্রশ্নটা না বুঝে ফয়জুল্লাহ জানতে চাইল, চাচা, প্রধানমন্ত্রী কী বানাইতে চাইতাছেন কইলেন বুঝলাম না। সেমাটটা কী এট্টু বুঝাইয়া কন তো।

তখন আরেক মামুজি বললেন, আরে সেমাট না, কতাডা ইস্মাট। পদানমন্তি দেশেরে, দেশের হগল মানুষেরে, ইস্মাট বানাইতে চায়। আরো একটুক্ষণ কথার দড়ি টানাটানির পর ফয়জুল্লাহ বুঝল, হাজিরানে মজলিস শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রোগ্রাম সম্বন্ধে জানতে চায়।

স্মার্ট বাংলাদেশ! শেখ হাসিনার প্রিয় প্রোগ্রাম।

তিনি দেশের আপামর জনসাধারণকে নিয়ে দেশটাকে স্মার্ট বানাবেন। খুব ভালো কথা। মাশাল্লাহ। কিন্তু যে ১৭ কোটি মানুষকে নিয়ে তিনি দেশকে স্মার্ট বানাবেন, তাদের ক’জন স্মার্ট শব্দের অর্থ জানেন, কজন ফয়জুল্লাহর ওই চাচা-মামার মত টিপসই শ্রেণির ক-অক্ষর হারাম গোশ্ত মনে করা লোক, তা কি ভেবে দেখেছেন। তিনি তো তাঁর স্বপ্নে পাওয়া দেশ গড়ার তাবিজ দিয়েই খালাস।

তিনি ভালো করেই জানেন, তাঁর মুখ দিয়ে এই খায়েশের কথা বের হওয়া মাত্রই অগণিত স্তাবককুল ওটা লুফে নেবে এবং এর অগ্রপশ্চাত, ভালো-মন্দ, গুণাগুণ বিবেচনা না করে খোল-করতাল, ঢোল-শহরত নিয়ে নেমে পড়বে এর গুণকীর্তনে। যেন কার আগে প্রাণ কে করিবে দান অবস্থা।

আর এক শ্রেণির সুবিধাভোগী তথাকথিত আঁতেল শ্রেণি ভদ্রমহিলাকে বোঝাতে সক্ষম হবে অমুক ‘সুদখোর’ যদি গরিবের হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে নোবেল প্রাইজ পেতে পারে, তা হলে আপনার এই স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য আপনি তো একবার না, দশবার ওই প্রাইজ বা ওটার চেয়েও বড় পুরস্কার পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, বোঝেনই তো এখন হচ্ছে লবিং-এর দুনিয়া। আমাকে আর অমুক অমুককে লাখ দশেক ডলারের ব্যবস্থা করে দিন, আমরা আজই বেরিয়ে পড়ব আপনার এই অভূতপূর্ব কনসেপ্ট—যা কার্ল মার্কস লেনিনের পর সারা বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে সন্দেহ নেই—ইউরোপ-আমেরিকার বুদ্ধিজীবীদের কাছে তুলে ধরতে। আমরা লন্ডনের আপামনি ও আমেরিকার বাবাজিকেও সঙ্গে রাখব। তাদের জন্য আরো লাখ দশেক ডলার দিলে ভালো হয়।

স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কীএই অঘটন-ঘটন-পটীয়সী আঁতেল ও আমলারা শোনা যায় ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর মোহতেরামাকে নোবেল প্রাইজ পাইয়ে দেবার মিশনে এক ঘাগু আমলার নেতৃত্বে নেমে বিদেশে কয়েকটা ট্রিপ মেরেছিলেন এবং অবশ্যই বেশ কিছু মালপানি হাতিয়ে নিয়েছিলেন দেশের কোষাগার থেকে। ফলাফল যে ছিল অশ্বডিম্ব সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। নোবেল প্রদানকারীরা এমন গোমূর্খ না যে কোনো দেশের একটা অভ্যন্তরীণ চুক্তির জন্য একেবারে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেবে। তবে সদ্য সিংহাসনারূঢ়া মহারানী হয়তো ভেবেছিলেন চেষ্টা করতে চায়, করুক না। চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। যদি লাইগ্যা যায়!

আবার ফিরে আসি স্মার্ট, ‘সেমাট’ বা ‘ইসমাট্’ বাংলাদেশ বানানোর শ্লোগানের কথায়। এটা যখন প্রথম উচ্চারিত হয়, তখনই আমার কাছে কেমন ধন্দ লেগেছিল। এটা ‘বাইরে ইসমাট্, ভিতরে সদরঘাট’ বানানোর পাঁয়তারা না তো?

বাংলাদেশকে বা বাংলাদেশের লোককে স্মার্ট, আনস্মার্ট বানাতে হলে প্রথমেই বিবেচনায় নিতে হবে সাধারণ মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা-অযোগ্যতা ও তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকে। প্রত্যেক দেশের প্রত্যেক জাতির মানুষের চলনে-বলনে ও জীবনযাপন পদ্ধতিতে একটা স্বকীয়তা আছে। বিলেতের মানুষ রুটি-মাখন-মাংস খেয়ে অভ্যস্ত, হ্যাট-কোট-টাই তাদের প্রিয় পোশাক। আর একজন সাধারণ বাঙালি গ্রামবাসী দুবেলা মাছভাত খেয়ে, পান চিবোতে চিবোতে, লুঙ্গি পরে, গলায় গামছা ঝুলিয়ে, গ্রামের রাস্তা দিয়ে মনের আনন্দে ‘প্রাণসখী রে’ বলে গান গাইতে গাইতে যেতে পারলে নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ মনে করে। তখন তাকে দেখে যদি কোনো শহুরে বাবু নাক সিঁটকিয়ে বলে, ‘ব্যাটা আনস্মার্ট আমাদের মান-ইজ্জত ডোবালো’, তা হলে সেটা কি ঠিক হবে? নিশ্চয়ই না। কারণ গ্রামের মানুষেরা চৌদ্দপুরুষ ধরে এই খেয়েপরেই, এভাবেই গ্রামের পথে-প্রান্তরে প্রাণমন উজাড় করে গান গেয়ে অভ্যস্ত। তার খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, মুখের বুলি আর চালচলনের জন্য তাকে গেঁয়ো ভূত বলতে পারেন, কিন্তু মনে রাখবেন সেই হচ্ছে আবহমান বাংলার প্রতিভূ। দু’শ, আড়াই শ বছরের পাশ্চাত্য শিক্ষা-সংস্কৃতির মায়া-অঞ্জন আপনার আমার চোখে তাকে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে পরিচিত না করে নামকরণ করেছে গেঁয়ো ভূত।...হায় রে কপাল!

এতো গেল বাংলার অগণিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বাহ্যিক চেহারা-ছবি আচার-আচরণের নিরিখে তাদের মূল্যায়ন : তারা স্মার্ট নয়, আনস্মার্ট। তবে এই প্রজেক্টের প্রবক্তারা হয়তো বলতে পারেন, ‘আরে মিয়া, আপনি তো দেখছি স্মার্ট বলতে মাননীয়া জিনিয়াস কী বোঝাতে চেয়েছেন তাই জানেন না। কেবল বেশভূষায় ফিটফাট আর কথাবার্তায় চাল্লু মানুষ তিনি চান না—অমন স্মার্ট তার দরকার নেই—তিনি চান মেধা-মননে চৌকশ, দক্ষ, বুদ্ধিমান বাঙালির বাংলাদেশ, যারা একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তুলবে। তারা হবে উন্নত দেশ গড়ার কারিগর। বুঝলেন?’ জবাবে যথেষ্ট লেহাজ-তমিজ বজায় রেখে (অন্যথায় মুহূর্তে গুম হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা!) মিনমিন করে নিবেদন করলাম : হুজুর, বুঝলাম। একদম জলের মতো পরিষ্কার। তয় আমাদের দেশের শতকরা ৮০ জন মানুষই তো ইংরেজি কোন শব্দের কী মাজেজা তাই জানে না। আর আজকালকার ফাজিল পোলাপান তো স্মার্ট বলতে বোঝে পথেঘাটে মেয়েদের দেখে শিস দেওয়া, ময়মুরব্বিদের মুখের ওপর সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া, বাপের মানিব্যাগ থেকে টাকা সরানো, আর কালো টাকার মালিক নেতা-ফেতাদের পক্ষে চোঙ্গা ফুঁকে টু-পাইস কামিয়ে সেই পয়সা সব ধরনের ম এবং মকারান্ত সেবায় উড়িয়ে দেওয়া। তাই বলছিলাম কি এই ইংরেজি নাম না দিয়ে সোজা বাংলায় দক্ষ, চৌকশ, তুখোড় ইত্যাদি কোনো শব্দ ব্যবহার করলে ভালো হতো না?...ওই হুজুরের ভ্রুকুটি দেখে ঘাবড়ে গিয়ে পণ্ডিতি জাহির করা ওখানেই ক্ষান্ত দিলাম।

তবে এটা ঠিক গ্রামে-গঞ্জে-পাবলিক এই ‘মহতী’ উদ্যোগের মর্যাদা বুঝতে পারেনি। আর বুঝবে কী করে? কে বোঝাবে তাদের? এটা তো কেবল আলাপ-আলোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পদ্মাসেতু, রূপপুর, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদির মতো এটাতে কোনো অর্থযোগ ছিল না। ফলে সরকারের স্মার্ট লোকজনের এটাতে কোনো আগ্রহ ছিল না। নো প্রাপ্তিযোগ, নো আগ্রহ। সোজা হিসাব।

তবে নোবেলাকাঙ্ক্ষী নেত্রীর সব প্রজেক্টই যে কেবল শ্লোগানসর্বস্ব ছিল, এটা বললে সত্যের অপলাপ হবে। যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশের আইডিয়া এবং জনকল্যাণে তার সফল বাস্তবায়ন। আজ অখ্যাত অবজ্ঞাত নিভৃত পল্লীর দরিদ্র বিধবা মায়ের হাতে মোবাইল ফোন দেখলে বা সরকারি-বেসরকারি ছোটবড় সব অফিস-আদালতে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখলে মনটা অবশ্যই খুশিতে ভরে যায়।

কিন্তু সেখানেও আবার ‘দুইখান কথা আছে’। ডিজিটালাইজেশনের মূল দায়িত্বে নাকি ছিলেন মাননীয়ার এক নিকট আত্মীয় জনৈক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, যাঁকে মন্ত্রীর মর্যাদায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা দেখাশোনার পাশাপাশি তিনি নাকি লুটপাট সাম্রাজ্যের নিরাপত্তাও ভালোই সামাল দিতেন, বিশেষ করে আই. টি. সংক্রান্ত বিষয়াদিতে। পরবর্তী পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করেন পলক সাহেব। তিনি নাকি চোখের পলকে রাতকে দিন এবং দিনকে রাত করতে ওস্তাদ ছিলেন। অবশ্য এসবই এখন পর্যন্ত জনরব। প্রকৃত সত্য নিশ্চয়ই একদিন জাতি জানতে পারবে। আর সেই সত্য যে একটানে এইসব হুজুরের মুখোশ উন্মোচন করে দেবে, তা আজকাল কে না জানে। ভালো কথা। আমাদের মূল আলোচনা আজকে স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে। অনেক কথাই বলা হলো, কিন্তু আসল কথাটাই এখনো বলা হয়নি। দুনিয়ার সব জাতিকে টেক্কা দিয়ে একটা ব্যাপারে আমরা সত্যিই স্মার্ট। আর সেটা কী জানেন? আমাদের হাটে-বাজারে দোকানপাটে লোক ঠকানোর ব্যাপারে স্মার্টনেস। কী করে সাতবাসি মাছ-মাংস তরিতরকারি খাবার-দাবার টাটকা বলে চালিয়ে দিতে হয়, ওজনে একটু হলেও কম দিতে হয়, এসবই বাংলাদেশের বিক্রেতাদের নখদর্পণে। অতএব স্মার্টনেস নিয়ে আলোচনা করব অথচ এসব স্মার্ট ব্যবসায়ীদের নিয়ে কথা বলব না, তাও হয় নাকি?

তেমনি ইলেকশনের (অবশ্যই দিনের ইলেকশন। দিনের ইলেকশনের জন্য ভোট চেয়ে রাতে ভোটের বাক্স ভরতি করার স্মার্ট ইলেকশন নয়।) আগে ‘হাসপাতাল চান? আপনাদের ঘরে ঘরে হাসপাতাল বানিয়ে দেব’ বলে ভোট চেয়ে, বিনা ভোটে জয়ী হয়ে, ভোটারদের পুলিশের গুলিতে মেরে, অথবা আহত করে হাসপাতালে পাঠানোর স্মার্ট ব্যবস্থাও চালু হতে দেখল মানুষ। আর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব জাগরণের আগে ‘খেলা হবে খেলা হবে’ বলে যেসব ভুয়া খেলোয়াড় গলাবাজি করত, তাদের লাঙ্গুল উঁচিয়ে মাঠ ছেড়ে পলায়নও ছিল একটা স্মার্ট অ্যাকশন। এই খেলোয়াড় ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পাকড়াও করার জন্য দেশজুড়ে এত বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মধ্য দিয়ে এদের সব ধরনের রক্ষণব্যূহ ভেদ করে মেসি-ম্যারাডোনা-রোনালডো টাইপের পলায়ন কেমন রহস্যজনক। অনেক রুই-কাতলা ধরা পড়েছে ঠিকই, তবে এর ভেতর এই স্মার্ট শোল-গজার-বোয়ালদের পলায়ন দেখে মনে হয় শুধু স্মার্টনেস না, ডাল মে কুচ কালা হয়। দেশবাসীকে হয়তো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে এই ‘খেলা হবে খেলা হবে’ ধ্বনি তোলা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার জন্য।

সুধী পাঠক, গত জুলাই-আগস্ট মাসে প্রায় রোজই বাংলাদেশের ১৭ কোটি দর্শক অনেক তাবড় তাবড় খেলোয়াড়ের খেলা দেখে মনে করেছেন জীবন সার্থক হয়েছে। ভালো। তবে যদি জানতে চাই ১৯৮৬-র বিশ্বকাপ ফুটবলে ম্যারাডোনার সেই ‘বিধাতার হাত’ দিয়ে দেওয়া গোলের মতো গোল এবার বাংলাদেশে কে দিয়েছে বলুন তো? তা হলে আমি জানি ১৭ কোটি ভোট পাবেন একজনই তাঁর ৫ আগস্টের অবাক করা গোলটির জন্য। ম্যারাডোনা দেখিয়েছিল হাত, আর ইনি ১৭ কোটি দর্শককে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে উড়াল দিলেন। যেন গোপন অভিসারের উদ্দেশে দিল্লী যাচ্ছেন শ্রীরাধা, ওখানে প্রিয় প্রতীক্ষায় দু’বাহু বাড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ।

অবাক কাণ্ড হাজার হাজার নেতা-আতি নেতা-পাতি নেতা, লক্ষ লক্ষ নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সমর্থক, ১৭ কোটি দেশবাসী, যাদের রক্ত-ঘামের জ্বালানিতে ১৬টি বছর চালিয়েছেন আপনার তথাকথিত বিজয়রথ, তাদের কথা একটিবারও ভাবলেন না? আশ্চর্য!

স্মার্ট লীডার বটে!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

mkarim06@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সর্বশেষ খবর
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৫৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং
মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ
ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক
মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!
অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ
ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা
বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ
মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি
হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন
মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮
আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত
সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন