শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজেকে বাঁচাই কী করে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নিজেকে বাঁচাই কী করে

শিক্ষাঙ্গনে প্রতিহিংসা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্র লিখিয়ে নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের আক্রমণ করাটা কেবল ব্যক্তিকে লাঞ্ছিত করা নয়, গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই আক্রমণ করা। শিক্ষকরা এমনিতেই অন্যান্য পেশাজীবীর তুলনায় বঞ্চিত, তদুপরি শ্রদ্ধা যদি বিনষ্ট হয়, তাহলে শিক্ষকতার আকর্ষণ যতটুকু আছে, সেটাও থাকবে না।

শিক্ষক লাঞ্ছনা কিন্তু মাদরাসা এবং ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাঙ্গনে ঘটছে না। ঘটছে কেবল মূলধারার শিক্ষাব্যবস্থায়। একজন শিক্ষক যদি তাঁর নিজের শিক্ষার্থীদের দ্বারা লাঞ্ছিত-অপমানিত হন, তবে জ্ঞান-বুদ্ধি যা-ই থাকুক, তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। একেবারেই সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন।

আমার ব্যক্তিগত স্মৃতি দুজন শিক্ষককে নিয়ে। আপাত আনন্দের, কিন্তু অন্তরে দুঃখের। ফাদার মার্টিন একটি অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। সেন্ট গ্রেগরীজ (নটর ডেম) কলেজে তখন ছাত্রসংখ্যা সব মিলিয়ে এক শরও নিচে।

এই স্বল্পসংখ্যক ছাত্র নিয়ে তিনি শেকসপিয়ারের একটি পুরো নাটক মঞ্চায়ন করেছিলেন মূল ইংরেজিতে, পুরনো স্কুলের মাঠে। নাটকের টিকিটও আমরা বিক্রি করেছিলাম, ছাত্ররাই; সব খরচ উঠেও টাকা বেঁচেছিল কিছু, যে টাকা খুলনার বাত্যাবিধ্বস্তদের সাহায্যের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সে বছর বড় একটি ঝড় হয়েছিল খুলনা অঞ্চলে। অভিনেতাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। নাটকের মাঝখানে বিরতি হয়েছে, সেই সময়ে গ্রিনরুমে দেখি অজিত কুমার গুহ।

দেখে আমি চমকে উঠেছি। না, পরিচিত পোশাকে নেই। একটু শীত শীত ছিল, দেখি নীলচে কালো একটি স্যুট পরে এসেছেন তিনি। পরিপূর্ণ স্যুটে বড় উজ্জ্বল মনে হচ্ছিল তাঁকে, বড় অপরিচিত। আমরা অভিনেতারা তো তখন সবাই সাজপোশাক পরেছি, রং পরেছি আমাদের গালেমুখে, কিন্তু অজিত স্যার তো জীবন্ত, বাস্তব; অভিনেতা নন, দর্শক। মনে পড়ে, তিনি বলেছিলেন আমাদের, ‘দর্শকদের ভয় করবে না। মনে করবে তারা গরু-ছাগলের পাল।’ মূল্যবান উপদেশ, সন্দেহ কী। কিন্তু এই উপদেশের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল তাঁর নীলচে কালো স্যুট। খুব সুন্দর মানিয়েছিল বলেই মনে হয়েছিল বেমানান।

পরে আমি ভেবেছি এবং বিষণ্ন ঠেকেছে আমার কাছে ওই বিষয়টা। ফাদার মার্টিন কি তাহলে জিতে গেলেন? জয় হলো সাম্রাজ্যবাদের? সাম্রাজ্যবাদই কি বলে দিয়েছে গোপনে যে স্বাভাবিক পোশাকে চলবে না, আসতে হবে স্যুট পরে? রাষ্ট্র ছিল আমেরিকানদের তাঁবেদার, সংস্কৃতিও কি তাদের অধীন হয়ে যাবে? সাম্রাজ্যবাদকে আমি ক্ষমা করব কী করে? আমার শিক্ষককে সে অপমান করেছে!

বসাক স্যারকে হঠাৎ দেখি নতুন ঢাকায়। সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে বাস থেকে নামছেন। কিংবা বাস তাঁকে নামিয়ে দিচ্ছে। কেন জানি না দ্বিতীয়টাই বেশি সত্য মনে হলো আমার। আমি শুনতে পেলাম সমস্ত পরিবেশ, ব্যস্ত পথ, ক্রুদ্ধ আওয়াজ, ধুলা, মানুষ, আশপাশের দোকানপাট সবাই একসঙ্গে চিৎকার করছে, আপনি এখানে কেন? কী চান? কী দরকার?

আমার সাহস হয়নি কাছে গিয়ে দাঁড়াই। বলি, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্র।’ আমার নিজেকেই অপাঙক্তেয় মনে হয়েছে সেদিন ওই বিকেলে। সেই উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশে। বসাক স্যার কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কিছুই জানা ছিল না আমার। ভূগোল পড়াতেন, খুব জানতেন এবং যেমন মনে হয় ছাত্রদের, তেমনি মনে হয়েছিল আমারও, যদি স্যারের মতো ভূগোল জানতাম। কিন্তু কেমন যেন ম্রিয়মাণ ছিলেন তখনই। তখন পাকিস্তান হয়েছে, আমরা এসেছি কলকাতা থেকে, মিশনারিদের ওই স্কুলে ভর্তি হয়ে শুনি হিন্দু শিক্ষকদের অনেকেই চলে গেছেন দেশ ছেড়ে। বসাক স্যাররা আছেন, তাঁরা পড়াচ্ছেন। আধাবাঙালি ছেলে ছিল দু-তিনটি ওই ক্লাসে। রাজাকারদের পূর্বসূরি, নানা রকমের গোলযোগ সৃষ্টি করত। বসাক স্যারকে মনে হতো সব কিছু পারেন, কেবল ওদের সঙ্গে পারেন না। সেই শিক্ষক আমার কী করে পার হয়েছেন এত বছর, পার হলেন কী করে ঘাতক একাত্তর, কোথায় থাকেন, কেন এসেছেন এই নতুন শহরে, যে শহর তাঁকে চেনে না, মর্যাদা দেয় না, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে চায়, সেখানে? আরো ঝুঁকে পড়ে হাঁটছেন, আরো মলিন বেশবাস। কেন এসেছেন?

আমার সাহস হয়নি, এগিয়ে যাই, গিয়ে জিজ্ঞেস করি, কেমন আছেন, যাচ্ছেন কোথায়? আমার ভয়, স্যার হয়তো ছাত্র পড়াতে চলেছেন ওই বৃদ্ধ বয়সে। তাদের কারো গৃহে কি, যারা একদিন হল্লা করতে চাইত তাঁর ক্লাসে? ত্যক্তবিরক্ত করত নিজেদের অবস্থানের জোরে?

আরো এক ভয় ছিল আমার। মৃত্যুর। পুরনো কালের আপনজনদের কাছে যেতে আমার বুক কাঁপে, কথা বলতে গিয়ে আশঙ্কা হয় দেখব তিনি নেই, অজান্তে চলে গেছেন, দেখব আমিও নেই, সেই আগের আমি, মৃত্যু ঘটেছে আমারও। প্রায়ই হয়েছে এমন যে দেখা হলে প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো অতীতকে খুঁজেছি আমরা উভয়েই, কঙ্কাল পেয়েছি কিছু খুঁজে, প্রাণ পাইনি। সেই উচ্ছ্বাস, আগ্রহ, উদ্দীপনা, কলহ, মৈত্রী, প্রতিহিংসাপরাছুতা সব গেছে মরে। নাড়তে গেলেই টের পেয়েছি ভেঙে পড়বে টুকরা টুকরা হয়ে। কোন সাহসে যাই আমি আমার পুরনো শিক্ষকদের কাছে?

কিন্তু বসাক স্যার আছেন আমার জীবনে, আমার মনে হয়েছে সেদিন, হাঁটতে হাঁটতে। সব শিক্ষকই থাকেন, কোনো না কোনোভাবে। কে তাঁদের খোঁজ পাবে যে ভ্রুকুটি করবে কিংবা ধমক দেবে? দুজন শিক্ষক বিশেষভাবেই রয়েছেন, জানি আমি, বুঝতে পারি। একজন সাহিত্যের, অপরজন অঙ্কের। বাংলা পড়াতেন দুজন, রায় স্যার অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন ব্যাকরণে, চক্রবর্তী স্যার সাহিত্যে। রায় স্যার চলে গেলেন কলকাতায়, চক্রবর্তী স্যার রইলেন। সমসাময়িক ছিলেন তিনি বুদ্ধদেব বসুর, সহপাঠী অজিত দত্তকে কবি হতে দেখেছেন, নিজের চোখে। বুদ্ধদেব বসুর ব্যক্তিগত প্রবন্ধগুলো ক্লাসে পড়ে শোনাতেন তিনি। পুরানা পল্টনের কথা, মফস্বলের পোস্ট অফিসের কথা। বড় সুন্দর করে পড়তেন, যেন কবিতা পড়ছেন, গদ্যে। সেসব প্রবন্ধের প্রতি অনুরাগ পরীক্ষা পাসের ব্যাপারে কতটা কী সাহায্য করেছে আমাকে, তা জানি না, কিন্তু সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ তৈরিতে যে কাজ করেছে, তাতে সন্দেহ করার কোনো উপায় নেই। সম্পূর্ণ বিপরীত ছিলেন চৌধুরী স্যার। অঙ্কের। আমি সাধারণ ও অতিরিক্ত দুই অঙ্ক নিয়েছিলাম, ধারণা ছিল বিজ্ঞান পড়ব পরে। আর বিশেষ গাঢ় একটি স্বপ্ন ছিল, হায়, যদি অঙ্ক পারতাম চৌধুরী স্যারের মতো। পারিনি। বিশেষ সুবিধা হয়নি অঙ্কে। যে জন্য নিজেই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলাম জারি করে ভবিষ্যতে নিজের বিজ্ঞান পাঠের ওপর। প্রভাব দুটিই, ইতির দিক থেকে চক্রবর্তী স্যারের, নেতির দিক থেকে চৌধুরী স্যারের। কিন্তু তাঁরা দুজনই ছিলেন, এখনো জানি আমি, আছেন আমার ভেতরে। অতি গভীরে। শিক্ষকরা থাকেন। থাকেন কি? এখন থাকেন কি? কেমন থাকেন শুরুর ঘটনাগুলোই বলে দেয়। তাঁদের ছাত্ররা দীক্ষা নেবে কী, উল্টো কান ধরে উঠবস করায়। শিক্ষকদের শপথ করানোর মতো জঘন্য ঘটনাও ঘটিয়েছে। এখন স্কুলের ছবি আলাদা। এখন সেখানে দলবদ্ধভাবে যায় না ছেলেরা, যেমন আমরা যেতাম, যেন মিছিল চলেছে, মনে হতো। এখন হাঁটা থাক, রাস্তা পার হওয়াই কঠিন, ব্যস্ত সময়ে প্রায় অসম্ভব। এখন স্কুলে পড়া হয় না, শুনি আমি। শুনব কেন, দেখিও তো বটে। বিদ্যার চর্চা এখন গৃহে গৃহে। ‘ভালো’ শিক্ষকরা নিজেদের ঘরে পড়ান, স্রোতের মতো ছেলেমেয়েরা আসে, স্রোতের মতো বের হয়ে যায়। তেমন যাঁরা ‘ভালো’ নন, তাঁরা নিজেরাই যান ছাত্রের গৃহে। ফেরি করতে বিদ্যা। বাসে করে যান হয়তো, ধাক্কা দিয়ে বাস নামিয়ে দেয়। বিরূপ বিশ্ব চিৎকার করে, কে? কে আপনি? কী চান এখানে? সেই আমার বাল্যের শিক্ষক, ভূগোলের বসাক স্যার, পুরনো ঢাকার আশ্রয় ছেড়ে নতুন ঢাকায় এসেছেন কি গৃহশিক্ষকতা করবেন বলে? আমি ভাবতে পারিনি, আমার চোখ ছলছল করে উঠেছে। কোথায় থাকেন, স্যার? পুরান ঢাকায়, নারিন্দার কিংবা সূত্রাপুরের বাড়িটা কি তাঁর নিজের ছিল, নাকি ভাড়া করা? ছেলেমেয়েরা কে কোথায়? পুরনো স্কুলে একবার আমি গিয়েছিলাম। বাইরে নয়, একেবারে ভেতরে। একেবারে প্রধান অতিথি হয়ে। কেউকেটা তেমন কাউকে পাওয়া যায়নি হয়তো, সেই অবকাশে আমার যাওয়া প্রধান অতিথি হয়ে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণীতে। মঞ্চের ওপর বসা আমি, দেখছি চারদিকে, কিন্তু কেউ নেই, আমার নিজের শিক্ষকদের কেউ নেই, আশপাশে তখন যাঁরা অল্পবয়সী ছিলেন তুলনামূলকভাবে, তাঁদের দু-একজন আছেন যেন পূর্বজন্মের সাক্ষী হিসেবে। তবু আমার ভয় করছিল, হঠাৎ মনে হচ্ছিল আমি নেমে চলে যাব নিচে, গিয়ে বসব পেছনের বেঞ্চগুলোর একটিতে, ছাত্র হয়ে যাব এই বিদ্যালয়ের, যেমন একদিন ছিলাম সত্যি সত্যি অনেক আগে। ফেরার পথে ভেবেছি আমি ওই স্কুল পুরনো স্কুলই আছে একদিক দিয়ে। ওখানে কেউ গাড়িতে করে আসেনি। আমাদের সময়েও আসত না, যদিও গাড়ি ছিল হয়তো কারো কারো। নিষেধ ছিল। সৌজন্যবোধের। এখন আসে, বোধ হয় অন্য কারণে। সেই ঢাকা নেই বলে। নতুন ঢাকা, পুরান ঢাকা তো ছিল না তখন, বঙ্গভঙ্গ হয়েছে, কিন্তু ঢাকা ভঙ্গ হয়নি, ঢাকা তখনো এক ও অবিভক্ত, কিন্তু এখন তো অনেক ঢাকা এই ঢাকায়, নতুন ঢাকায় যাবে না পুরান ঢাকায়, যদিও পুরান ঢাকা আসতে পারে নতুনে। লক্ষ্মীবাজারে গাড়ি নিয়ে যাওয়া কঠিন। আরো কঠিন গাড়ি না থাকলে যাওয়া। এখন হলে আমার বাবা আমাকে সেন্ট গ্রেগরীজ স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবতেন না, আসতে-যেতে ২০ টাকা রিকশা ভাড়ার কথা ভেবে।

আসল সত্য মনে হয় ওটাই। বিভাজন, বৈষম্য। সেটা বাড়ছে। কে কোথায় ছিটকে পড়ছি আমরা। যে বাস ফেলে রেখে গেল বসাক স্যারকে সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে, তার কি কোনো দয়া আছে? সে কি করুণা জানে? মর্যাদা দিতে শিখেছে কি শিক্ষার এবং শিক্ষকের? স্যার, আপনাকে বাঁচায় কে? শত্রু তো কেউ একা নয়, শত্রু গোটা ব্যবস্থা। সাতচল্লিশের স্বাধীনতার পর পোয়াবারো গেছে রাজাকারদের, একাত্তরের স্বাধীনতা ক্ষমতা দিল কাদের হাতে? আমি কাকে বাঁচাব, স্যার? শিক্ষক বলে নিজেকে বাঁচাই কী করে?

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা