শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজেকে বাঁচাই কী করে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নিজেকে বাঁচাই কী করে

শিক্ষাঙ্গনে প্রতিহিংসা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্র লিখিয়ে নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের আক্রমণ করাটা কেবল ব্যক্তিকে লাঞ্ছিত করা নয়, গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই আক্রমণ করা। শিক্ষকরা এমনিতেই অন্যান্য পেশাজীবীর তুলনায় বঞ্চিত, তদুপরি শ্রদ্ধা যদি বিনষ্ট হয়, তাহলে শিক্ষকতার আকর্ষণ যতটুকু আছে, সেটাও থাকবে না।

শিক্ষক লাঞ্ছনা কিন্তু মাদরাসা এবং ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাঙ্গনে ঘটছে না। ঘটছে কেবল মূলধারার শিক্ষাব্যবস্থায়। একজন শিক্ষক যদি তাঁর নিজের শিক্ষার্থীদের দ্বারা লাঞ্ছিত-অপমানিত হন, তবে জ্ঞান-বুদ্ধি যা-ই থাকুক, তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। একেবারেই সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন।

আমার ব্যক্তিগত স্মৃতি দুজন শিক্ষককে নিয়ে। আপাত আনন্দের, কিন্তু অন্তরে দুঃখের। ফাদার মার্টিন একটি অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। সেন্ট গ্রেগরীজ (নটর ডেম) কলেজে তখন ছাত্রসংখ্যা সব মিলিয়ে এক শরও নিচে।

এই স্বল্পসংখ্যক ছাত্র নিয়ে তিনি শেকসপিয়ারের একটি পুরো নাটক মঞ্চায়ন করেছিলেন মূল ইংরেজিতে, পুরনো স্কুলের মাঠে। নাটকের টিকিটও আমরা বিক্রি করেছিলাম, ছাত্ররাই; সব খরচ উঠেও টাকা বেঁচেছিল কিছু, যে টাকা খুলনার বাত্যাবিধ্বস্তদের সাহায্যের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সে বছর বড় একটি ঝড় হয়েছিল খুলনা অঞ্চলে। অভিনেতাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। নাটকের মাঝখানে বিরতি হয়েছে, সেই সময়ে গ্রিনরুমে দেখি অজিত কুমার গুহ।

দেখে আমি চমকে উঠেছি। না, পরিচিত পোশাকে নেই। একটু শীত শীত ছিল, দেখি নীলচে কালো একটি স্যুট পরে এসেছেন তিনি। পরিপূর্ণ স্যুটে বড় উজ্জ্বল মনে হচ্ছিল তাঁকে, বড় অপরিচিত। আমরা অভিনেতারা তো তখন সবাই সাজপোশাক পরেছি, রং পরেছি আমাদের গালেমুখে, কিন্তু অজিত স্যার তো জীবন্ত, বাস্তব; অভিনেতা নন, দর্শক। মনে পড়ে, তিনি বলেছিলেন আমাদের, ‘দর্শকদের ভয় করবে না। মনে করবে তারা গরু-ছাগলের পাল।’ মূল্যবান উপদেশ, সন্দেহ কী। কিন্তু এই উপদেশের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল তাঁর নীলচে কালো স্যুট। খুব সুন্দর মানিয়েছিল বলেই মনে হয়েছিল বেমানান।

পরে আমি ভেবেছি এবং বিষণ্ন ঠেকেছে আমার কাছে ওই বিষয়টা। ফাদার মার্টিন কি তাহলে জিতে গেলেন? জয় হলো সাম্রাজ্যবাদের? সাম্রাজ্যবাদই কি বলে দিয়েছে গোপনে যে স্বাভাবিক পোশাকে চলবে না, আসতে হবে স্যুট পরে? রাষ্ট্র ছিল আমেরিকানদের তাঁবেদার, সংস্কৃতিও কি তাদের অধীন হয়ে যাবে? সাম্রাজ্যবাদকে আমি ক্ষমা করব কী করে? আমার শিক্ষককে সে অপমান করেছে!

বসাক স্যারকে হঠাৎ দেখি নতুন ঢাকায়। সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে বাস থেকে নামছেন। কিংবা বাস তাঁকে নামিয়ে দিচ্ছে। কেন জানি না দ্বিতীয়টাই বেশি সত্য মনে হলো আমার। আমি শুনতে পেলাম সমস্ত পরিবেশ, ব্যস্ত পথ, ক্রুদ্ধ আওয়াজ, ধুলা, মানুষ, আশপাশের দোকানপাট সবাই একসঙ্গে চিৎকার করছে, আপনি এখানে কেন? কী চান? কী দরকার?

আমার সাহস হয়নি কাছে গিয়ে দাঁড়াই। বলি, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্র।’ আমার নিজেকেই অপাঙক্তেয় মনে হয়েছে সেদিন ওই বিকেলে। সেই উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশে। বসাক স্যার কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কিছুই জানা ছিল না আমার। ভূগোল পড়াতেন, খুব জানতেন এবং যেমন মনে হয় ছাত্রদের, তেমনি মনে হয়েছিল আমারও, যদি স্যারের মতো ভূগোল জানতাম। কিন্তু কেমন যেন ম্রিয়মাণ ছিলেন তখনই। তখন পাকিস্তান হয়েছে, আমরা এসেছি কলকাতা থেকে, মিশনারিদের ওই স্কুলে ভর্তি হয়ে শুনি হিন্দু শিক্ষকদের অনেকেই চলে গেছেন দেশ ছেড়ে। বসাক স্যাররা আছেন, তাঁরা পড়াচ্ছেন। আধাবাঙালি ছেলে ছিল দু-তিনটি ওই ক্লাসে। রাজাকারদের পূর্বসূরি, নানা রকমের গোলযোগ সৃষ্টি করত। বসাক স্যারকে মনে হতো সব কিছু পারেন, কেবল ওদের সঙ্গে পারেন না। সেই শিক্ষক আমার কী করে পার হয়েছেন এত বছর, পার হলেন কী করে ঘাতক একাত্তর, কোথায় থাকেন, কেন এসেছেন এই নতুন শহরে, যে শহর তাঁকে চেনে না, মর্যাদা দেয় না, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে চায়, সেখানে? আরো ঝুঁকে পড়ে হাঁটছেন, আরো মলিন বেশবাস। কেন এসেছেন?

আমার সাহস হয়নি, এগিয়ে যাই, গিয়ে জিজ্ঞেস করি, কেমন আছেন, যাচ্ছেন কোথায়? আমার ভয়, স্যার হয়তো ছাত্র পড়াতে চলেছেন ওই বৃদ্ধ বয়সে। তাদের কারো গৃহে কি, যারা একদিন হল্লা করতে চাইত তাঁর ক্লাসে? ত্যক্তবিরক্ত করত নিজেদের অবস্থানের জোরে?

আরো এক ভয় ছিল আমার। মৃত্যুর। পুরনো কালের আপনজনদের কাছে যেতে আমার বুক কাঁপে, কথা বলতে গিয়ে আশঙ্কা হয় দেখব তিনি নেই, অজান্তে চলে গেছেন, দেখব আমিও নেই, সেই আগের আমি, মৃত্যু ঘটেছে আমারও। প্রায়ই হয়েছে এমন যে দেখা হলে প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো অতীতকে খুঁজেছি আমরা উভয়েই, কঙ্কাল পেয়েছি কিছু খুঁজে, প্রাণ পাইনি। সেই উচ্ছ্বাস, আগ্রহ, উদ্দীপনা, কলহ, মৈত্রী, প্রতিহিংসাপরাছুতা সব গেছে মরে। নাড়তে গেলেই টের পেয়েছি ভেঙে পড়বে টুকরা টুকরা হয়ে। কোন সাহসে যাই আমি আমার পুরনো শিক্ষকদের কাছে?

কিন্তু বসাক স্যার আছেন আমার জীবনে, আমার মনে হয়েছে সেদিন, হাঁটতে হাঁটতে। সব শিক্ষকই থাকেন, কোনো না কোনোভাবে। কে তাঁদের খোঁজ পাবে যে ভ্রুকুটি করবে কিংবা ধমক দেবে? দুজন শিক্ষক বিশেষভাবেই রয়েছেন, জানি আমি, বুঝতে পারি। একজন সাহিত্যের, অপরজন অঙ্কের। বাংলা পড়াতেন দুজন, রায় স্যার অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন ব্যাকরণে, চক্রবর্তী স্যার সাহিত্যে। রায় স্যার চলে গেলেন কলকাতায়, চক্রবর্তী স্যার রইলেন। সমসাময়িক ছিলেন তিনি বুদ্ধদেব বসুর, সহপাঠী অজিত দত্তকে কবি হতে দেখেছেন, নিজের চোখে। বুদ্ধদেব বসুর ব্যক্তিগত প্রবন্ধগুলো ক্লাসে পড়ে শোনাতেন তিনি। পুরানা পল্টনের কথা, মফস্বলের পোস্ট অফিসের কথা। বড় সুন্দর করে পড়তেন, যেন কবিতা পড়ছেন, গদ্যে। সেসব প্রবন্ধের প্রতি অনুরাগ পরীক্ষা পাসের ব্যাপারে কতটা কী সাহায্য করেছে আমাকে, তা জানি না, কিন্তু সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ তৈরিতে যে কাজ করেছে, তাতে সন্দেহ করার কোনো উপায় নেই। সম্পূর্ণ বিপরীত ছিলেন চৌধুরী স্যার। অঙ্কের। আমি সাধারণ ও অতিরিক্ত দুই অঙ্ক নিয়েছিলাম, ধারণা ছিল বিজ্ঞান পড়ব পরে। আর বিশেষ গাঢ় একটি স্বপ্ন ছিল, হায়, যদি অঙ্ক পারতাম চৌধুরী স্যারের মতো। পারিনি। বিশেষ সুবিধা হয়নি অঙ্কে। যে জন্য নিজেই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলাম জারি করে ভবিষ্যতে নিজের বিজ্ঞান পাঠের ওপর। প্রভাব দুটিই, ইতির দিক থেকে চক্রবর্তী স্যারের, নেতির দিক থেকে চৌধুরী স্যারের। কিন্তু তাঁরা দুজনই ছিলেন, এখনো জানি আমি, আছেন আমার ভেতরে। অতি গভীরে। শিক্ষকরা থাকেন। থাকেন কি? এখন থাকেন কি? কেমন থাকেন শুরুর ঘটনাগুলোই বলে দেয়। তাঁদের ছাত্ররা দীক্ষা নেবে কী, উল্টো কান ধরে উঠবস করায়। শিক্ষকদের শপথ করানোর মতো জঘন্য ঘটনাও ঘটিয়েছে। এখন স্কুলের ছবি আলাদা। এখন সেখানে দলবদ্ধভাবে যায় না ছেলেরা, যেমন আমরা যেতাম, যেন মিছিল চলেছে, মনে হতো। এখন হাঁটা থাক, রাস্তা পার হওয়াই কঠিন, ব্যস্ত সময়ে প্রায় অসম্ভব। এখন স্কুলে পড়া হয় না, শুনি আমি। শুনব কেন, দেখিও তো বটে। বিদ্যার চর্চা এখন গৃহে গৃহে। ‘ভালো’ শিক্ষকরা নিজেদের ঘরে পড়ান, স্রোতের মতো ছেলেমেয়েরা আসে, স্রোতের মতো বের হয়ে যায়। তেমন যাঁরা ‘ভালো’ নন, তাঁরা নিজেরাই যান ছাত্রের গৃহে। ফেরি করতে বিদ্যা। বাসে করে যান হয়তো, ধাক্কা দিয়ে বাস নামিয়ে দেয়। বিরূপ বিশ্ব চিৎকার করে, কে? কে আপনি? কী চান এখানে? সেই আমার বাল্যের শিক্ষক, ভূগোলের বসাক স্যার, পুরনো ঢাকার আশ্রয় ছেড়ে নতুন ঢাকায় এসেছেন কি গৃহশিক্ষকতা করবেন বলে? আমি ভাবতে পারিনি, আমার চোখ ছলছল করে উঠেছে। কোথায় থাকেন, স্যার? পুরান ঢাকায়, নারিন্দার কিংবা সূত্রাপুরের বাড়িটা কি তাঁর নিজের ছিল, নাকি ভাড়া করা? ছেলেমেয়েরা কে কোথায়? পুরনো স্কুলে একবার আমি গিয়েছিলাম। বাইরে নয়, একেবারে ভেতরে। একেবারে প্রধান অতিথি হয়ে। কেউকেটা তেমন কাউকে পাওয়া যায়নি হয়তো, সেই অবকাশে আমার যাওয়া প্রধান অতিথি হয়ে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণীতে। মঞ্চের ওপর বসা আমি, দেখছি চারদিকে, কিন্তু কেউ নেই, আমার নিজের শিক্ষকদের কেউ নেই, আশপাশে তখন যাঁরা অল্পবয়সী ছিলেন তুলনামূলকভাবে, তাঁদের দু-একজন আছেন যেন পূর্বজন্মের সাক্ষী হিসেবে। তবু আমার ভয় করছিল, হঠাৎ মনে হচ্ছিল আমি নেমে চলে যাব নিচে, গিয়ে বসব পেছনের বেঞ্চগুলোর একটিতে, ছাত্র হয়ে যাব এই বিদ্যালয়ের, যেমন একদিন ছিলাম সত্যি সত্যি অনেক আগে। ফেরার পথে ভেবেছি আমি ওই স্কুল পুরনো স্কুলই আছে একদিক দিয়ে। ওখানে কেউ গাড়িতে করে আসেনি। আমাদের সময়েও আসত না, যদিও গাড়ি ছিল হয়তো কারো কারো। নিষেধ ছিল। সৌজন্যবোধের। এখন আসে, বোধ হয় অন্য কারণে। সেই ঢাকা নেই বলে। নতুন ঢাকা, পুরান ঢাকা তো ছিল না তখন, বঙ্গভঙ্গ হয়েছে, কিন্তু ঢাকা ভঙ্গ হয়নি, ঢাকা তখনো এক ও অবিভক্ত, কিন্তু এখন তো অনেক ঢাকা এই ঢাকায়, নতুন ঢাকায় যাবে না পুরান ঢাকায়, যদিও পুরান ঢাকা আসতে পারে নতুনে। লক্ষ্মীবাজারে গাড়ি নিয়ে যাওয়া কঠিন। আরো কঠিন গাড়ি না থাকলে যাওয়া। এখন হলে আমার বাবা আমাকে সেন্ট গ্রেগরীজ স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবতেন না, আসতে-যেতে ২০ টাকা রিকশা ভাড়ার কথা ভেবে।

আসল সত্য মনে হয় ওটাই। বিভাজন, বৈষম্য। সেটা বাড়ছে। কে কোথায় ছিটকে পড়ছি আমরা। যে বাস ফেলে রেখে গেল বসাক স্যারকে সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে, তার কি কোনো দয়া আছে? সে কি করুণা জানে? মর্যাদা দিতে শিখেছে কি শিক্ষার এবং শিক্ষকের? স্যার, আপনাকে বাঁচায় কে? শত্রু তো কেউ একা নয়, শত্রু গোটা ব্যবস্থা। সাতচল্লিশের স্বাধীনতার পর পোয়াবারো গেছে রাজাকারদের, একাত্তরের স্বাধীনতা ক্ষমতা দিল কাদের হাতে? আমি কাকে বাঁচাব, স্যার? শিক্ষক বলে নিজেকে বাঁচাই কী করে?

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম