শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজেকে বাঁচাই কী করে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নিজেকে বাঁচাই কী করে

শিক্ষাঙ্গনে প্রতিহিংসা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্র লিখিয়ে নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের আক্রমণ করাটা কেবল ব্যক্তিকে লাঞ্ছিত করা নয়, গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই আক্রমণ করা। শিক্ষকরা এমনিতেই অন্যান্য পেশাজীবীর তুলনায় বঞ্চিত, তদুপরি শ্রদ্ধা যদি বিনষ্ট হয়, তাহলে শিক্ষকতার আকর্ষণ যতটুকু আছে, সেটাও থাকবে না।

শিক্ষক লাঞ্ছনা কিন্তু মাদরাসা এবং ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাঙ্গনে ঘটছে না। ঘটছে কেবল মূলধারার শিক্ষাব্যবস্থায়। একজন শিক্ষক যদি তাঁর নিজের শিক্ষার্থীদের দ্বারা লাঞ্ছিত-অপমানিত হন, তবে জ্ঞান-বুদ্ধি যা-ই থাকুক, তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। একেবারেই সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন।

আমার ব্যক্তিগত স্মৃতি দুজন শিক্ষককে নিয়ে। আপাত আনন্দের, কিন্তু অন্তরে দুঃখের। ফাদার মার্টিন একটি অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। সেন্ট গ্রেগরীজ (নটর ডেম) কলেজে তখন ছাত্রসংখ্যা সব মিলিয়ে এক শরও নিচে।

এই স্বল্পসংখ্যক ছাত্র নিয়ে তিনি শেকসপিয়ারের একটি পুরো নাটক মঞ্চায়ন করেছিলেন মূল ইংরেজিতে, পুরনো স্কুলের মাঠে। নাটকের টিকিটও আমরা বিক্রি করেছিলাম, ছাত্ররাই; সব খরচ উঠেও টাকা বেঁচেছিল কিছু, যে টাকা খুলনার বাত্যাবিধ্বস্তদের সাহায্যের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সে বছর বড় একটি ঝড় হয়েছিল খুলনা অঞ্চলে। অভিনেতাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। নাটকের মাঝখানে বিরতি হয়েছে, সেই সময়ে গ্রিনরুমে দেখি অজিত কুমার গুহ।

দেখে আমি চমকে উঠেছি। না, পরিচিত পোশাকে নেই। একটু শীত শীত ছিল, দেখি নীলচে কালো একটি স্যুট পরে এসেছেন তিনি। পরিপূর্ণ স্যুটে বড় উজ্জ্বল মনে হচ্ছিল তাঁকে, বড় অপরিচিত। আমরা অভিনেতারা তো তখন সবাই সাজপোশাক পরেছি, রং পরেছি আমাদের গালেমুখে, কিন্তু অজিত স্যার তো জীবন্ত, বাস্তব; অভিনেতা নন, দর্শক। মনে পড়ে, তিনি বলেছিলেন আমাদের, ‘দর্শকদের ভয় করবে না। মনে করবে তারা গরু-ছাগলের পাল।’ মূল্যবান উপদেশ, সন্দেহ কী। কিন্তু এই উপদেশের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল তাঁর নীলচে কালো স্যুট। খুব সুন্দর মানিয়েছিল বলেই মনে হয়েছিল বেমানান।

পরে আমি ভেবেছি এবং বিষণ্ন ঠেকেছে আমার কাছে ওই বিষয়টা। ফাদার মার্টিন কি তাহলে জিতে গেলেন? জয় হলো সাম্রাজ্যবাদের? সাম্রাজ্যবাদই কি বলে দিয়েছে গোপনে যে স্বাভাবিক পোশাকে চলবে না, আসতে হবে স্যুট পরে? রাষ্ট্র ছিল আমেরিকানদের তাঁবেদার, সংস্কৃতিও কি তাদের অধীন হয়ে যাবে? সাম্রাজ্যবাদকে আমি ক্ষমা করব কী করে? আমার শিক্ষককে সে অপমান করেছে!

বসাক স্যারকে হঠাৎ দেখি নতুন ঢাকায়। সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে বাস থেকে নামছেন। কিংবা বাস তাঁকে নামিয়ে দিচ্ছে। কেন জানি না দ্বিতীয়টাই বেশি সত্য মনে হলো আমার। আমি শুনতে পেলাম সমস্ত পরিবেশ, ব্যস্ত পথ, ক্রুদ্ধ আওয়াজ, ধুলা, মানুষ, আশপাশের দোকানপাট সবাই একসঙ্গে চিৎকার করছে, আপনি এখানে কেন? কী চান? কী দরকার?

আমার সাহস হয়নি কাছে গিয়ে দাঁড়াই। বলি, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্র।’ আমার নিজেকেই অপাঙক্তেয় মনে হয়েছে সেদিন ওই বিকেলে। সেই উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশে। বসাক স্যার কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কিছুই জানা ছিল না আমার। ভূগোল পড়াতেন, খুব জানতেন এবং যেমন মনে হয় ছাত্রদের, তেমনি মনে হয়েছিল আমারও, যদি স্যারের মতো ভূগোল জানতাম। কিন্তু কেমন যেন ম্রিয়মাণ ছিলেন তখনই। তখন পাকিস্তান হয়েছে, আমরা এসেছি কলকাতা থেকে, মিশনারিদের ওই স্কুলে ভর্তি হয়ে শুনি হিন্দু শিক্ষকদের অনেকেই চলে গেছেন দেশ ছেড়ে। বসাক স্যাররা আছেন, তাঁরা পড়াচ্ছেন। আধাবাঙালি ছেলে ছিল দু-তিনটি ওই ক্লাসে। রাজাকারদের পূর্বসূরি, নানা রকমের গোলযোগ সৃষ্টি করত। বসাক স্যারকে মনে হতো সব কিছু পারেন, কেবল ওদের সঙ্গে পারেন না। সেই শিক্ষক আমার কী করে পার হয়েছেন এত বছর, পার হলেন কী করে ঘাতক একাত্তর, কোথায় থাকেন, কেন এসেছেন এই নতুন শহরে, যে শহর তাঁকে চেনে না, মর্যাদা দেয় না, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে চায়, সেখানে? আরো ঝুঁকে পড়ে হাঁটছেন, আরো মলিন বেশবাস। কেন এসেছেন?

আমার সাহস হয়নি, এগিয়ে যাই, গিয়ে জিজ্ঞেস করি, কেমন আছেন, যাচ্ছেন কোথায়? আমার ভয়, স্যার হয়তো ছাত্র পড়াতে চলেছেন ওই বৃদ্ধ বয়সে। তাদের কারো গৃহে কি, যারা একদিন হল্লা করতে চাইত তাঁর ক্লাসে? ত্যক্তবিরক্ত করত নিজেদের অবস্থানের জোরে?

আরো এক ভয় ছিল আমার। মৃত্যুর। পুরনো কালের আপনজনদের কাছে যেতে আমার বুক কাঁপে, কথা বলতে গিয়ে আশঙ্কা হয় দেখব তিনি নেই, অজান্তে চলে গেছেন, দেখব আমিও নেই, সেই আগের আমি, মৃত্যু ঘটেছে আমারও। প্রায়ই হয়েছে এমন যে দেখা হলে প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো অতীতকে খুঁজেছি আমরা উভয়েই, কঙ্কাল পেয়েছি কিছু খুঁজে, প্রাণ পাইনি। সেই উচ্ছ্বাস, আগ্রহ, উদ্দীপনা, কলহ, মৈত্রী, প্রতিহিংসাপরাছুতা সব গেছে মরে। নাড়তে গেলেই টের পেয়েছি ভেঙে পড়বে টুকরা টুকরা হয়ে। কোন সাহসে যাই আমি আমার পুরনো শিক্ষকদের কাছে?

কিন্তু বসাক স্যার আছেন আমার জীবনে, আমার মনে হয়েছে সেদিন, হাঁটতে হাঁটতে। সব শিক্ষকই থাকেন, কোনো না কোনোভাবে। কে তাঁদের খোঁজ পাবে যে ভ্রুকুটি করবে কিংবা ধমক দেবে? দুজন শিক্ষক বিশেষভাবেই রয়েছেন, জানি আমি, বুঝতে পারি। একজন সাহিত্যের, অপরজন অঙ্কের। বাংলা পড়াতেন দুজন, রায় স্যার অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন ব্যাকরণে, চক্রবর্তী স্যার সাহিত্যে। রায় স্যার চলে গেলেন কলকাতায়, চক্রবর্তী স্যার রইলেন। সমসাময়িক ছিলেন তিনি বুদ্ধদেব বসুর, সহপাঠী অজিত দত্তকে কবি হতে দেখেছেন, নিজের চোখে। বুদ্ধদেব বসুর ব্যক্তিগত প্রবন্ধগুলো ক্লাসে পড়ে শোনাতেন তিনি। পুরানা পল্টনের কথা, মফস্বলের পোস্ট অফিসের কথা। বড় সুন্দর করে পড়তেন, যেন কবিতা পড়ছেন, গদ্যে। সেসব প্রবন্ধের প্রতি অনুরাগ পরীক্ষা পাসের ব্যাপারে কতটা কী সাহায্য করেছে আমাকে, তা জানি না, কিন্তু সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ তৈরিতে যে কাজ করেছে, তাতে সন্দেহ করার কোনো উপায় নেই। সম্পূর্ণ বিপরীত ছিলেন চৌধুরী স্যার। অঙ্কের। আমি সাধারণ ও অতিরিক্ত দুই অঙ্ক নিয়েছিলাম, ধারণা ছিল বিজ্ঞান পড়ব পরে। আর বিশেষ গাঢ় একটি স্বপ্ন ছিল, হায়, যদি অঙ্ক পারতাম চৌধুরী স্যারের মতো। পারিনি। বিশেষ সুবিধা হয়নি অঙ্কে। যে জন্য নিজেই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলাম জারি করে ভবিষ্যতে নিজের বিজ্ঞান পাঠের ওপর। প্রভাব দুটিই, ইতির দিক থেকে চক্রবর্তী স্যারের, নেতির দিক থেকে চৌধুরী স্যারের। কিন্তু তাঁরা দুজনই ছিলেন, এখনো জানি আমি, আছেন আমার ভেতরে। অতি গভীরে। শিক্ষকরা থাকেন। থাকেন কি? এখন থাকেন কি? কেমন থাকেন শুরুর ঘটনাগুলোই বলে দেয়। তাঁদের ছাত্ররা দীক্ষা নেবে কী, উল্টো কান ধরে উঠবস করায়। শিক্ষকদের শপথ করানোর মতো জঘন্য ঘটনাও ঘটিয়েছে। এখন স্কুলের ছবি আলাদা। এখন সেখানে দলবদ্ধভাবে যায় না ছেলেরা, যেমন আমরা যেতাম, যেন মিছিল চলেছে, মনে হতো। এখন হাঁটা থাক, রাস্তা পার হওয়াই কঠিন, ব্যস্ত সময়ে প্রায় অসম্ভব। এখন স্কুলে পড়া হয় না, শুনি আমি। শুনব কেন, দেখিও তো বটে। বিদ্যার চর্চা এখন গৃহে গৃহে। ‘ভালো’ শিক্ষকরা নিজেদের ঘরে পড়ান, স্রোতের মতো ছেলেমেয়েরা আসে, স্রোতের মতো বের হয়ে যায়। তেমন যাঁরা ‘ভালো’ নন, তাঁরা নিজেরাই যান ছাত্রের গৃহে। ফেরি করতে বিদ্যা। বাসে করে যান হয়তো, ধাক্কা দিয়ে বাস নামিয়ে দেয়। বিরূপ বিশ্ব চিৎকার করে, কে? কে আপনি? কী চান এখানে? সেই আমার বাল্যের শিক্ষক, ভূগোলের বসাক স্যার, পুরনো ঢাকার আশ্রয় ছেড়ে নতুন ঢাকায় এসেছেন কি গৃহশিক্ষকতা করবেন বলে? আমি ভাবতে পারিনি, আমার চোখ ছলছল করে উঠেছে। কোথায় থাকেন, স্যার? পুরান ঢাকায়, নারিন্দার কিংবা সূত্রাপুরের বাড়িটা কি তাঁর নিজের ছিল, নাকি ভাড়া করা? ছেলেমেয়েরা কে কোথায়? পুরনো স্কুলে একবার আমি গিয়েছিলাম। বাইরে নয়, একেবারে ভেতরে। একেবারে প্রধান অতিথি হয়ে। কেউকেটা তেমন কাউকে পাওয়া যায়নি হয়তো, সেই অবকাশে আমার যাওয়া প্রধান অতিথি হয়ে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণীতে। মঞ্চের ওপর বসা আমি, দেখছি চারদিকে, কিন্তু কেউ নেই, আমার নিজের শিক্ষকদের কেউ নেই, আশপাশে তখন যাঁরা অল্পবয়সী ছিলেন তুলনামূলকভাবে, তাঁদের দু-একজন আছেন যেন পূর্বজন্মের সাক্ষী হিসেবে। তবু আমার ভয় করছিল, হঠাৎ মনে হচ্ছিল আমি নেমে চলে যাব নিচে, গিয়ে বসব পেছনের বেঞ্চগুলোর একটিতে, ছাত্র হয়ে যাব এই বিদ্যালয়ের, যেমন একদিন ছিলাম সত্যি সত্যি অনেক আগে। ফেরার পথে ভেবেছি আমি ওই স্কুল পুরনো স্কুলই আছে একদিক দিয়ে। ওখানে কেউ গাড়িতে করে আসেনি। আমাদের সময়েও আসত না, যদিও গাড়ি ছিল হয়তো কারো কারো। নিষেধ ছিল। সৌজন্যবোধের। এখন আসে, বোধ হয় অন্য কারণে। সেই ঢাকা নেই বলে। নতুন ঢাকা, পুরান ঢাকা তো ছিল না তখন, বঙ্গভঙ্গ হয়েছে, কিন্তু ঢাকা ভঙ্গ হয়নি, ঢাকা তখনো এক ও অবিভক্ত, কিন্তু এখন তো অনেক ঢাকা এই ঢাকায়, নতুন ঢাকায় যাবে না পুরান ঢাকায়, যদিও পুরান ঢাকা আসতে পারে নতুনে। লক্ষ্মীবাজারে গাড়ি নিয়ে যাওয়া কঠিন। আরো কঠিন গাড়ি না থাকলে যাওয়া। এখন হলে আমার বাবা আমাকে সেন্ট গ্রেগরীজ স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবতেন না, আসতে-যেতে ২০ টাকা রিকশা ভাড়ার কথা ভেবে।

আসল সত্য মনে হয় ওটাই। বিভাজন, বৈষম্য। সেটা বাড়ছে। কে কোথায় ছিটকে পড়ছি আমরা। যে বাস ফেলে রেখে গেল বসাক স্যারকে সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে, তার কি কোনো দয়া আছে? সে কি করুণা জানে? মর্যাদা দিতে শিখেছে কি শিক্ষার এবং শিক্ষকের? স্যার, আপনাকে বাঁচায় কে? শত্রু তো কেউ একা নয়, শত্রু গোটা ব্যবস্থা। সাতচল্লিশের স্বাধীনতার পর পোয়াবারো গেছে রাজাকারদের, একাত্তরের স্বাধীনতা ক্ষমতা দিল কাদের হাতে? আমি কাকে বাঁচাব, স্যার? শিক্ষক বলে নিজেকে বাঁচাই কী করে?

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান

সাহিত্য

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

খবর

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় গোপন অভিযান চালাতে সিআইএকে অনুমতি
ভেনেজুয়েলায় গোপন অভিযান চালাতে সিআইএকে অনুমতি

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা
ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী

শোবিজ