শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজেকে বাঁচাই কী করে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নিজেকে বাঁচাই কী করে

শিক্ষাঙ্গনে প্রতিহিংসা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্র লিখিয়ে নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের আক্রমণ করাটা কেবল ব্যক্তিকে লাঞ্ছিত করা নয়, গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই আক্রমণ করা। শিক্ষকরা এমনিতেই অন্যান্য পেশাজীবীর তুলনায় বঞ্চিত, তদুপরি শ্রদ্ধা যদি বিনষ্ট হয়, তাহলে শিক্ষকতার আকর্ষণ যতটুকু আছে, সেটাও থাকবে না।

শিক্ষক লাঞ্ছনা কিন্তু মাদরাসা এবং ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাঙ্গনে ঘটছে না। ঘটছে কেবল মূলধারার শিক্ষাব্যবস্থায়। একজন শিক্ষক যদি তাঁর নিজের শিক্ষার্থীদের দ্বারা লাঞ্ছিত-অপমানিত হন, তবে জ্ঞান-বুদ্ধি যা-ই থাকুক, তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। একেবারেই সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন।

আমার ব্যক্তিগত স্মৃতি দুজন শিক্ষককে নিয়ে। আপাত আনন্দের, কিন্তু অন্তরে দুঃখের। ফাদার মার্টিন একটি অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। সেন্ট গ্রেগরীজ (নটর ডেম) কলেজে তখন ছাত্রসংখ্যা সব মিলিয়ে এক শরও নিচে।

এই স্বল্পসংখ্যক ছাত্র নিয়ে তিনি শেকসপিয়ারের একটি পুরো নাটক মঞ্চায়ন করেছিলেন মূল ইংরেজিতে, পুরনো স্কুলের মাঠে। নাটকের টিকিটও আমরা বিক্রি করেছিলাম, ছাত্ররাই; সব খরচ উঠেও টাকা বেঁচেছিল কিছু, যে টাকা খুলনার বাত্যাবিধ্বস্তদের সাহায্যের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সে বছর বড় একটি ঝড় হয়েছিল খুলনা অঞ্চলে। অভিনেতাদের মধ্যে আমিও ছিলাম। নাটকের মাঝখানে বিরতি হয়েছে, সেই সময়ে গ্রিনরুমে দেখি অজিত কুমার গুহ।

দেখে আমি চমকে উঠেছি। না, পরিচিত পোশাকে নেই। একটু শীত শীত ছিল, দেখি নীলচে কালো একটি স্যুট পরে এসেছেন তিনি। পরিপূর্ণ স্যুটে বড় উজ্জ্বল মনে হচ্ছিল তাঁকে, বড় অপরিচিত। আমরা অভিনেতারা তো তখন সবাই সাজপোশাক পরেছি, রং পরেছি আমাদের গালেমুখে, কিন্তু অজিত স্যার তো জীবন্ত, বাস্তব; অভিনেতা নন, দর্শক। মনে পড়ে, তিনি বলেছিলেন আমাদের, ‘দর্শকদের ভয় করবে না। মনে করবে তারা গরু-ছাগলের পাল।’ মূল্যবান উপদেশ, সন্দেহ কী। কিন্তু এই উপদেশের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল তাঁর নীলচে কালো স্যুট। খুব সুন্দর মানিয়েছিল বলেই মনে হয়েছিল বেমানান।

পরে আমি ভেবেছি এবং বিষণ্ন ঠেকেছে আমার কাছে ওই বিষয়টা। ফাদার মার্টিন কি তাহলে জিতে গেলেন? জয় হলো সাম্রাজ্যবাদের? সাম্রাজ্যবাদই কি বলে দিয়েছে গোপনে যে স্বাভাবিক পোশাকে চলবে না, আসতে হবে স্যুট পরে? রাষ্ট্র ছিল আমেরিকানদের তাঁবেদার, সংস্কৃতিও কি তাদের অধীন হয়ে যাবে? সাম্রাজ্যবাদকে আমি ক্ষমা করব কী করে? আমার শিক্ষককে সে অপমান করেছে!

বসাক স্যারকে হঠাৎ দেখি নতুন ঢাকায়। সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে বাস থেকে নামছেন। কিংবা বাস তাঁকে নামিয়ে দিচ্ছে। কেন জানি না দ্বিতীয়টাই বেশি সত্য মনে হলো আমার। আমি শুনতে পেলাম সমস্ত পরিবেশ, ব্যস্ত পথ, ক্রুদ্ধ আওয়াজ, ধুলা, মানুষ, আশপাশের দোকানপাট সবাই একসঙ্গে চিৎকার করছে, আপনি এখানে কেন? কী চান? কী দরকার?

আমার সাহস হয়নি কাছে গিয়ে দাঁড়াই। বলি, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্র।’ আমার নিজেকেই অপাঙক্তেয় মনে হয়েছে সেদিন ওই বিকেলে। সেই উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশে। বসাক স্যার কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কিছুই জানা ছিল না আমার। ভূগোল পড়াতেন, খুব জানতেন এবং যেমন মনে হয় ছাত্রদের, তেমনি মনে হয়েছিল আমারও, যদি স্যারের মতো ভূগোল জানতাম। কিন্তু কেমন যেন ম্রিয়মাণ ছিলেন তখনই। তখন পাকিস্তান হয়েছে, আমরা এসেছি কলকাতা থেকে, মিশনারিদের ওই স্কুলে ভর্তি হয়ে শুনি হিন্দু শিক্ষকদের অনেকেই চলে গেছেন দেশ ছেড়ে। বসাক স্যাররা আছেন, তাঁরা পড়াচ্ছেন। আধাবাঙালি ছেলে ছিল দু-তিনটি ওই ক্লাসে। রাজাকারদের পূর্বসূরি, নানা রকমের গোলযোগ সৃষ্টি করত। বসাক স্যারকে মনে হতো সব কিছু পারেন, কেবল ওদের সঙ্গে পারেন না। সেই শিক্ষক আমার কী করে পার হয়েছেন এত বছর, পার হলেন কী করে ঘাতক একাত্তর, কোথায় থাকেন, কেন এসেছেন এই নতুন শহরে, যে শহর তাঁকে চেনে না, মর্যাদা দেয় না, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিতে চায়, সেখানে? আরো ঝুঁকে পড়ে হাঁটছেন, আরো মলিন বেশবাস। কেন এসেছেন?

আমার সাহস হয়নি, এগিয়ে যাই, গিয়ে জিজ্ঞেস করি, কেমন আছেন, যাচ্ছেন কোথায়? আমার ভয়, স্যার হয়তো ছাত্র পড়াতে চলেছেন ওই বৃদ্ধ বয়সে। তাদের কারো গৃহে কি, যারা একদিন হল্লা করতে চাইত তাঁর ক্লাসে? ত্যক্তবিরক্ত করত নিজেদের অবস্থানের জোরে?

আরো এক ভয় ছিল আমার। মৃত্যুর। পুরনো কালের আপনজনদের কাছে যেতে আমার বুক কাঁপে, কথা বলতে গিয়ে আশঙ্কা হয় দেখব তিনি নেই, অজান্তে চলে গেছেন, দেখব আমিও নেই, সেই আগের আমি, মৃত্যু ঘটেছে আমারও। প্রায়ই হয়েছে এমন যে দেখা হলে প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো অতীতকে খুঁজেছি আমরা উভয়েই, কঙ্কাল পেয়েছি কিছু খুঁজে, প্রাণ পাইনি। সেই উচ্ছ্বাস, আগ্রহ, উদ্দীপনা, কলহ, মৈত্রী, প্রতিহিংসাপরাছুতা সব গেছে মরে। নাড়তে গেলেই টের পেয়েছি ভেঙে পড়বে টুকরা টুকরা হয়ে। কোন সাহসে যাই আমি আমার পুরনো শিক্ষকদের কাছে?

কিন্তু বসাক স্যার আছেন আমার জীবনে, আমার মনে হয়েছে সেদিন, হাঁটতে হাঁটতে। সব শিক্ষকই থাকেন, কোনো না কোনোভাবে। কে তাঁদের খোঁজ পাবে যে ভ্রুকুটি করবে কিংবা ধমক দেবে? দুজন শিক্ষক বিশেষভাবেই রয়েছেন, জানি আমি, বুঝতে পারি। একজন সাহিত্যের, অপরজন অঙ্কের। বাংলা পড়াতেন দুজন, রায় স্যার অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন ব্যাকরণে, চক্রবর্তী স্যার সাহিত্যে। রায় স্যার চলে গেলেন কলকাতায়, চক্রবর্তী স্যার রইলেন। সমসাময়িক ছিলেন তিনি বুদ্ধদেব বসুর, সহপাঠী অজিত দত্তকে কবি হতে দেখেছেন, নিজের চোখে। বুদ্ধদেব বসুর ব্যক্তিগত প্রবন্ধগুলো ক্লাসে পড়ে শোনাতেন তিনি। পুরানা পল্টনের কথা, মফস্বলের পোস্ট অফিসের কথা। বড় সুন্দর করে পড়তেন, যেন কবিতা পড়ছেন, গদ্যে। সেসব প্রবন্ধের প্রতি অনুরাগ পরীক্ষা পাসের ব্যাপারে কতটা কী সাহায্য করেছে আমাকে, তা জানি না, কিন্তু সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ তৈরিতে যে কাজ করেছে, তাতে সন্দেহ করার কোনো উপায় নেই। সম্পূর্ণ বিপরীত ছিলেন চৌধুরী স্যার। অঙ্কের। আমি সাধারণ ও অতিরিক্ত দুই অঙ্ক নিয়েছিলাম, ধারণা ছিল বিজ্ঞান পড়ব পরে। আর বিশেষ গাঢ় একটি স্বপ্ন ছিল, হায়, যদি অঙ্ক পারতাম চৌধুরী স্যারের মতো। পারিনি। বিশেষ সুবিধা হয়নি অঙ্কে। যে জন্য নিজেই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলাম জারি করে ভবিষ্যতে নিজের বিজ্ঞান পাঠের ওপর। প্রভাব দুটিই, ইতির দিক থেকে চক্রবর্তী স্যারের, নেতির দিক থেকে চৌধুরী স্যারের। কিন্তু তাঁরা দুজনই ছিলেন, এখনো জানি আমি, আছেন আমার ভেতরে। অতি গভীরে। শিক্ষকরা থাকেন। থাকেন কি? এখন থাকেন কি? কেমন থাকেন শুরুর ঘটনাগুলোই বলে দেয়। তাঁদের ছাত্ররা দীক্ষা নেবে কী, উল্টো কান ধরে উঠবস করায়। শিক্ষকদের শপথ করানোর মতো জঘন্য ঘটনাও ঘটিয়েছে। এখন স্কুলের ছবি আলাদা। এখন সেখানে দলবদ্ধভাবে যায় না ছেলেরা, যেমন আমরা যেতাম, যেন মিছিল চলেছে, মনে হতো। এখন হাঁটা থাক, রাস্তা পার হওয়াই কঠিন, ব্যস্ত সময়ে প্রায় অসম্ভব। এখন স্কুলে পড়া হয় না, শুনি আমি। শুনব কেন, দেখিও তো বটে। বিদ্যার চর্চা এখন গৃহে গৃহে। ‘ভালো’ শিক্ষকরা নিজেদের ঘরে পড়ান, স্রোতের মতো ছেলেমেয়েরা আসে, স্রোতের মতো বের হয়ে যায়। তেমন যাঁরা ‘ভালো’ নন, তাঁরা নিজেরাই যান ছাত্রের গৃহে। ফেরি করতে বিদ্যা। বাসে করে যান হয়তো, ধাক্কা দিয়ে বাস নামিয়ে দেয়। বিরূপ বিশ্ব চিৎকার করে, কে? কে আপনি? কী চান এখানে? সেই আমার বাল্যের শিক্ষক, ভূগোলের বসাক স্যার, পুরনো ঢাকার আশ্রয় ছেড়ে নতুন ঢাকায় এসেছেন কি গৃহশিক্ষকতা করবেন বলে? আমি ভাবতে পারিনি, আমার চোখ ছলছল করে উঠেছে। কোথায় থাকেন, স্যার? পুরান ঢাকায়, নারিন্দার কিংবা সূত্রাপুরের বাড়িটা কি তাঁর নিজের ছিল, নাকি ভাড়া করা? ছেলেমেয়েরা কে কোথায়? পুরনো স্কুলে একবার আমি গিয়েছিলাম। বাইরে নয়, একেবারে ভেতরে। একেবারে প্রধান অতিথি হয়ে। কেউকেটা তেমন কাউকে পাওয়া যায়নি হয়তো, সেই অবকাশে আমার যাওয়া প্রধান অতিথি হয়ে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণীতে। মঞ্চের ওপর বসা আমি, দেখছি চারদিকে, কিন্তু কেউ নেই, আমার নিজের শিক্ষকদের কেউ নেই, আশপাশে তখন যাঁরা অল্পবয়সী ছিলেন তুলনামূলকভাবে, তাঁদের দু-একজন আছেন যেন পূর্বজন্মের সাক্ষী হিসেবে। তবু আমার ভয় করছিল, হঠাৎ মনে হচ্ছিল আমি নেমে চলে যাব নিচে, গিয়ে বসব পেছনের বেঞ্চগুলোর একটিতে, ছাত্র হয়ে যাব এই বিদ্যালয়ের, যেমন একদিন ছিলাম সত্যি সত্যি অনেক আগে। ফেরার পথে ভেবেছি আমি ওই স্কুল পুরনো স্কুলই আছে একদিক দিয়ে। ওখানে কেউ গাড়িতে করে আসেনি। আমাদের সময়েও আসত না, যদিও গাড়ি ছিল হয়তো কারো কারো। নিষেধ ছিল। সৌজন্যবোধের। এখন আসে, বোধ হয় অন্য কারণে। সেই ঢাকা নেই বলে। নতুন ঢাকা, পুরান ঢাকা তো ছিল না তখন, বঙ্গভঙ্গ হয়েছে, কিন্তু ঢাকা ভঙ্গ হয়নি, ঢাকা তখনো এক ও অবিভক্ত, কিন্তু এখন তো অনেক ঢাকা এই ঢাকায়, নতুন ঢাকায় যাবে না পুরান ঢাকায়, যদিও পুরান ঢাকা আসতে পারে নতুনে। লক্ষ্মীবাজারে গাড়ি নিয়ে যাওয়া কঠিন। আরো কঠিন গাড়ি না থাকলে যাওয়া। এখন হলে আমার বাবা আমাকে সেন্ট গ্রেগরীজ স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবতেন না, আসতে-যেতে ২০ টাকা রিকশা ভাড়ার কথা ভেবে।

আসল সত্য মনে হয় ওটাই। বিভাজন, বৈষম্য। সেটা বাড়ছে। কে কোথায় ছিটকে পড়ছি আমরা। যে বাস ফেলে রেখে গেল বসাক স্যারকে সায়েন্স ল্যাবরেটরির কাছে, তার কি কোনো দয়া আছে? সে কি করুণা জানে? মর্যাদা দিতে শিখেছে কি শিক্ষার এবং শিক্ষকের? স্যার, আপনাকে বাঁচায় কে? শত্রু তো কেউ একা নয়, শত্রু গোটা ব্যবস্থা। সাতচল্লিশের স্বাধীনতার পর পোয়াবারো গেছে রাজাকারদের, একাত্তরের স্বাধীনতা ক্ষমতা দিল কাদের হাতে? আমি কাকে বাঁচাব, স্যার? শিক্ষক বলে নিজেকে বাঁচাই কী করে?

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে