শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল), চেয়ারম্যান, জেসিএক্স গ্রুপ

গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

আবাসন খাতে অন্যতম সফল প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স গ্রুপ। প্রতিষ্ঠান ও নিজের কর্মজীবন নিয়ে সফলতার গল্প বলেছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল)। তিনি বলেন, গ্রাহক সন্তুষ্টিই আমাদের প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। জেসিএক্স গ্রুপের সফলতার মূলমন্ত্র হলো অঙ্গীকার। আমরা জাপানি ব্যবস্থাপনা নীতি টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (টিকিউএম) ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে প্রোডাক্ট গ্রাহকের হাতে তুলে দিয়ে আমাদের  অঙ্গীকার রক্ষা করে সফলতা অর্জন করেছি।

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, গ্রাহকদের সন্তুষ্টি ও খুশিই আমার কাছে প্রথম। কত টাকায় ফ্ল্যাট বিক্রি করলাম তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোক্তাদের কতটুকু খুশি করতে পারলাম। আমরা সবসময় চাই সর্বোচ্চটুকু দিয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা মানের ফ্ল্যাট সঠিক সময়ে যেন বুঝিয়ে দিতে পারি। আমাদের কাছে গ্রাহকরাই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। আমরা বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে ব্যাপক জাপানি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের সঙ্গে রয়েছে জাপানের স্বনামধন্য ক্রিড গ্রুপ। যারা বাংলাদেশসহ এশিয়ার বহু দেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে। কর্ম অভিজ্ঞতা ও ব্যবস্থাপনা নীতিকে পুঁজি করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে জেসিএক্স ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড গ্রাহক আস্থায় এক নম্বর জায়গা ধরে রেখেছে। আমার ইচ্ছা ছিল একটা ব্র্যান্ড তৈরি করা, যার প্রতি মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা থাকবে। এত বছর এই ব্যবসা করছি কিন্তু আমার নামে কোথাও কোনো নেতিবাচক কিছু ঘটেনি। গ্রাহক কখনো আমাদের কাছে ঠকেনি। এই সুনাম নিয়েই কাজ করে যেতে চাই ।

ব্যবসা শুরুর গল্প বলতে গিয়ে তরুণ এই  এফবিসিসিআই পরিচালক বলেন, ২০০৫ সালে আবাসন ব্যবসা শুরু করি। সেসময় আমার একটা ছোট কোম্পানি ছিল নেপিয়ার হোমস লিমিটেড নামে। আমি বন্ধুদের সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঘুরতে এসেছিলাম। এখানে এসে এই এলাকা দেখে আমার খুব ভালো লাগে। এখানে উন্নয়ন কাজের প্রচুর সুযোগ আছে সেটা বুঝতে পারি। গুলশান-বনানী-উত্তরা-বিমানবন্দর-পূর্বাচলের খুব কাছে এই এলাকা হওয়ায় তা আমার কাছে সম্ভাবনাময় মনে হয়েছিল। ২০০৮ সালে জেমস ব্রান্ডের ব্যানারে প্রজেক্ট শুরু করি। এই ব্যানারে আমরা প্রচুর প্রজেক্ট সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছিলাম। আমি ২০১৮ সালে জাপানিদের নিয়ে নতুন একটা প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স প্রতিষ্ঠা করি। ইচ্ছা ছিল শুরু থেকেই প্রিমিয়াম কাস্টমারদের নিয়ে উন্নতমানের কাজ করা। জাপানি ক্রিড গ্রুপ আমাদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করায় আমরা সেটাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছি। কাজের অনুপ্রেরণার             বিষয়ে   বেঙ্গল   ব্যাংকের              পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের অনুপ্রেরণায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জাপানিদের নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করি। তিনি সর্বদা বিভিন্নভাবে সার্বিক সহযোগিতা, দিকনির্দেশনা, স্নেহ দিয়ে কৃতজ্ঞ করেছেন। তাঁর স্নেহ ও সান্নিধ্য প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায় সামনে এগিয়ে যাওয়ার। তাঁর সহযোগিতা ছাড়া আমি আজকের এই অবস্থানে আসতে পারতাম না। যখনই তাঁর কাছে কোনো পরামর্শের জন্য গিয়েছি সবসময় তিনি সময় দিয়েছেন। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বসুন্ধরা আবাসিকে কাজ করতে পেরে খুশি। সব মিলিয়ে জাপানিদের যে ফ্লেভার তা এই বসুন্ধরায় পাবেন; যা অন্য কোথাও পাবেন না।

বর্তমানে আবাসন খাতের ব্যবসা পরিস্থিতি বিষয়ে জাপাস্তি কোম্পানির এই পরিচালক বলেন, আবাসন ব্যবসায় খুব চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছি আমরা। প্রতিটি কাঁচামালের দাম বেড়েই চলেছে। রড, সিমেন্ট, ইট, সিরামিকস, গ্লাস সবকিছুর দাম বেশি। ৩৫০ টাকা দামের সিমেন্ট ৫১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আমরা  এখন কীভাবে গ্রাহকের কাছে আগের দামে ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করব সেটা চ্যালেঞ্জিং হয়েছে। রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়ে একটি চিঠি ইস্যু করেছে। তারা গ্রাহকদের সঙ্গে দাম সমন্বয়ের কথা বলেছে। তারা বলেছে, আমরা যেন গ্রাহকদের সঙ্গে বসে এই বাড়তি বাজারমূল্য পূর্বনির্ধারিত দামের সঙ্গে সমন্বয় করে নতুন একটা দাম নির্ধারণ করি। এ উদ্যোগ কতটুকু কার্যকর হয় সেটা এখন দেখার বিষয়। সময়টা খুবই কঠিন। এটা চ্যালেঞ্জিং কারণ গ্রাহকরা তাদের বাজেট অনুযায়ী ফ্ল্যাট কিনেছেন। এখন বাড়তি আরও অর্থ দিতে বললে তাদের জন্য হয়তো মুশকিল হবে। আসলে এ পরিস্থিতি গ্রাহক এবং ব্যবসায়ী উভয়কেই চাপে ফেলেছে।

আমরা ২০১২ সাল থেকে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছি। প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আমরা এনেছি। বিদেশি বিনিয়োগ আনা সহজ। কিন্তু আবাসন খাতে বিদেশি কোনো ঋণ আনা যায় না। আমরা চেষ্টা করেছিলাম। এ খাতে ঋণ আনার সুযোগ থাকলে ২ দশমিক ৩ শতাংশ হারে বিদেশ থেকে ঋণ আনা যেত। বাংলাদেশ ব্যাংকের বাধা আছে এখানে।

একটা প্রজেক্টে আমরা ডলারের দাম ৮০ টাকায় বিনিয়োগ করেছিলাম। প্রজেক্ট শেষে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান যখন ফিরে যাচ্ছে তখন ডলারের দাম ১১০ টাকা চলছে। এত লাভ তো এই প্রতিষ্ঠান করেইনি। তাই বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে বিমুখ হয়ে পড়ছে।

যখন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ শেষে তাদের অর্থ ফেরত নিয়ে যাবে সে প্রক্রিয়া খুবই জটিল। হাই কোর্ট পর্যন্ত গিয়ে একটা প্রতিষ্ঠানকে সার্বিক কাজ শেষ করে টাকা ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হয়। সরকার বিনিয়োগ আনতে যদি উৎসাহিত করে তাহলে প্রজেক্ট শেষে সে প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ এবং মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াও সহজ করতে হবে। একটা কোম্পানির মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ করতে দেড় বছর লেগেছিল, এই টাকাটা ব্যাংকে পড়েছিল। তাতে আমাদেরও লাভ হয়নি, ওই প্রতিষ্ঠানেরও লাভ হয়নি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা চান না এভাবে তাদের টাকা পড়ে থাকুক। এ প্রক্রিয়া বিডার মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস করলে অনেক সহজ হতো। আমাদের ১১টি প্রতিষ্ঠানের কাছে কাগজ নিয়ে ছুটতে হয়। এক প্রতিষ্ঠানের কাছে কাজ শেষ হলে তবেই অন্য প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যায়। একসঙ্গে ১১ প্রতিষ্ঠানে আবেদনের সুযোগ নেই। এই জটিলতার কারণে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আবাসন খাতে সরকারের পলিসিগত কারণে ঋণ নেওয়া খুব কঠিন। দু-একটা বড় প্রতিষ্ঠান ছাড়া অধিকাংশ রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ পায় না। আবাসন কোম্পানিগুলোকে একটা বরাদ্দ দিয়ে ঋণ দেওয়া হলে ব্যবসা আরও বিকশিত হতো। আবাসনের জন্য গ্রাহকদের ঋণ সুবিধা আছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরকার ঋণ নীতিমালা করলে এ খাত আরও সমৃদ্ধ হবে।

আবাসন ব্যবসার অঞ্চলভিত্তিক সম্ভাবনার বিষয়ে মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, আমাদের জেলা শহরগুলোতেও আবাসন ব্যবসা ছড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে। বড় আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো ঢাকা, চট্টগ্রামের বাইরে যায়নি এখনো। আর এর বাইরে গ্রাহক চাহিদাও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহরগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু ডেভেলপার নিজ উদ্যোগে কাজ করছে। এ খাতে সম্ভাবনা বাড়ছে। অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনায় ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ী সবার কথা বিবেচনা করে সুষ্ঠু আবাসন নীতিমালার জোর দাবি জানিয়েছেন এ ব্যবসায়ী। আবাসন ছাড়াও  এই গ্রুপের সফল পদচারণা রয়েছে পর্যটন, আর্থিক খাত (ব্যাংক-বীমা), অটো, খাদ্য ও রেস্টুরেন্ট এবং এনার্জি খাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত
সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে
মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’
‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬

৫৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন