শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল), চেয়ারম্যান, জেসিএক্স গ্রুপ

গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

আবাসন খাতে অন্যতম সফল প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স গ্রুপ। প্রতিষ্ঠান ও নিজের কর্মজীবন নিয়ে সফলতার গল্প বলেছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল)। তিনি বলেন, গ্রাহক সন্তুষ্টিই আমাদের প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। জেসিএক্স গ্রুপের সফলতার মূলমন্ত্র হলো অঙ্গীকার। আমরা জাপানি ব্যবস্থাপনা নীতি টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (টিকিউএম) ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে প্রোডাক্ট গ্রাহকের হাতে তুলে দিয়ে আমাদের  অঙ্গীকার রক্ষা করে সফলতা অর্জন করেছি।

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, গ্রাহকদের সন্তুষ্টি ও খুশিই আমার কাছে প্রথম। কত টাকায় ফ্ল্যাট বিক্রি করলাম তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোক্তাদের কতটুকু খুশি করতে পারলাম। আমরা সবসময় চাই সর্বোচ্চটুকু দিয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা মানের ফ্ল্যাট সঠিক সময়ে যেন বুঝিয়ে দিতে পারি। আমাদের কাছে গ্রাহকরাই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। আমরা বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে ব্যাপক জাপানি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের সঙ্গে রয়েছে জাপানের স্বনামধন্য ক্রিড গ্রুপ। যারা বাংলাদেশসহ এশিয়ার বহু দেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে। কর্ম অভিজ্ঞতা ও ব্যবস্থাপনা নীতিকে পুঁজি করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে জেসিএক্স ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড গ্রাহক আস্থায় এক নম্বর জায়গা ধরে রেখেছে। আমার ইচ্ছা ছিল একটা ব্র্যান্ড তৈরি করা, যার প্রতি মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা থাকবে। এত বছর এই ব্যবসা করছি কিন্তু আমার নামে কোথাও কোনো নেতিবাচক কিছু ঘটেনি। গ্রাহক কখনো আমাদের কাছে ঠকেনি। এই সুনাম নিয়েই কাজ করে যেতে চাই ।

ব্যবসা শুরুর গল্প বলতে গিয়ে তরুণ এই  এফবিসিসিআই পরিচালক বলেন, ২০০৫ সালে আবাসন ব্যবসা শুরু করি। সেসময় আমার একটা ছোট কোম্পানি ছিল নেপিয়ার হোমস লিমিটেড নামে। আমি বন্ধুদের সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঘুরতে এসেছিলাম। এখানে এসে এই এলাকা দেখে আমার খুব ভালো লাগে। এখানে উন্নয়ন কাজের প্রচুর সুযোগ আছে সেটা বুঝতে পারি। গুলশান-বনানী-উত্তরা-বিমানবন্দর-পূর্বাচলের খুব কাছে এই এলাকা হওয়ায় তা আমার কাছে সম্ভাবনাময় মনে হয়েছিল। ২০০৮ সালে জেমস ব্রান্ডের ব্যানারে প্রজেক্ট শুরু করি। এই ব্যানারে আমরা প্রচুর প্রজেক্ট সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছিলাম। আমি ২০১৮ সালে জাপানিদের নিয়ে নতুন একটা প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স প্রতিষ্ঠা করি। ইচ্ছা ছিল শুরু থেকেই প্রিমিয়াম কাস্টমারদের নিয়ে উন্নতমানের কাজ করা। জাপানি ক্রিড গ্রুপ আমাদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করায় আমরা সেটাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছি। কাজের অনুপ্রেরণার             বিষয়ে   বেঙ্গল   ব্যাংকের              পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের অনুপ্রেরণায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জাপানিদের নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করি। তিনি সর্বদা বিভিন্নভাবে সার্বিক সহযোগিতা, দিকনির্দেশনা, স্নেহ দিয়ে কৃতজ্ঞ করেছেন। তাঁর স্নেহ ও সান্নিধ্য প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায় সামনে এগিয়ে যাওয়ার। তাঁর সহযোগিতা ছাড়া আমি আজকের এই অবস্থানে আসতে পারতাম না। যখনই তাঁর কাছে কোনো পরামর্শের জন্য গিয়েছি সবসময় তিনি সময় দিয়েছেন। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বসুন্ধরা আবাসিকে কাজ করতে পেরে খুশি। সব মিলিয়ে জাপানিদের যে ফ্লেভার তা এই বসুন্ধরায় পাবেন; যা অন্য কোথাও পাবেন না।

বর্তমানে আবাসন খাতের ব্যবসা পরিস্থিতি বিষয়ে জাপাস্তি কোম্পানির এই পরিচালক বলেন, আবাসন ব্যবসায় খুব চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছি আমরা। প্রতিটি কাঁচামালের দাম বেড়েই চলেছে। রড, সিমেন্ট, ইট, সিরামিকস, গ্লাস সবকিছুর দাম বেশি। ৩৫০ টাকা দামের সিমেন্ট ৫১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আমরা  এখন কীভাবে গ্রাহকের কাছে আগের দামে ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করব সেটা চ্যালেঞ্জিং হয়েছে। রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়ে একটি চিঠি ইস্যু করেছে। তারা গ্রাহকদের সঙ্গে দাম সমন্বয়ের কথা বলেছে। তারা বলেছে, আমরা যেন গ্রাহকদের সঙ্গে বসে এই বাড়তি বাজারমূল্য পূর্বনির্ধারিত দামের সঙ্গে সমন্বয় করে নতুন একটা দাম নির্ধারণ করি। এ উদ্যোগ কতটুকু কার্যকর হয় সেটা এখন দেখার বিষয়। সময়টা খুবই কঠিন। এটা চ্যালেঞ্জিং কারণ গ্রাহকরা তাদের বাজেট অনুযায়ী ফ্ল্যাট কিনেছেন। এখন বাড়তি আরও অর্থ দিতে বললে তাদের জন্য হয়তো মুশকিল হবে। আসলে এ পরিস্থিতি গ্রাহক এবং ব্যবসায়ী উভয়কেই চাপে ফেলেছে।

আমরা ২০১২ সাল থেকে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছি। প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আমরা এনেছি। বিদেশি বিনিয়োগ আনা সহজ। কিন্তু আবাসন খাতে বিদেশি কোনো ঋণ আনা যায় না। আমরা চেষ্টা করেছিলাম। এ খাতে ঋণ আনার সুযোগ থাকলে ২ দশমিক ৩ শতাংশ হারে বিদেশ থেকে ঋণ আনা যেত। বাংলাদেশ ব্যাংকের বাধা আছে এখানে।

একটা প্রজেক্টে আমরা ডলারের দাম ৮০ টাকায় বিনিয়োগ করেছিলাম। প্রজেক্ট শেষে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান যখন ফিরে যাচ্ছে তখন ডলারের দাম ১১০ টাকা চলছে। এত লাভ তো এই প্রতিষ্ঠান করেইনি। তাই বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে বিমুখ হয়ে পড়ছে।

যখন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ শেষে তাদের অর্থ ফেরত নিয়ে যাবে সে প্রক্রিয়া খুবই জটিল। হাই কোর্ট পর্যন্ত গিয়ে একটা প্রতিষ্ঠানকে সার্বিক কাজ শেষ করে টাকা ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হয়। সরকার বিনিয়োগ আনতে যদি উৎসাহিত করে তাহলে প্রজেক্ট শেষে সে প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ এবং মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াও সহজ করতে হবে। একটা কোম্পানির মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ করতে দেড় বছর লেগেছিল, এই টাকাটা ব্যাংকে পড়েছিল। তাতে আমাদেরও লাভ হয়নি, ওই প্রতিষ্ঠানেরও লাভ হয়নি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা চান না এভাবে তাদের টাকা পড়ে থাকুক। এ প্রক্রিয়া বিডার মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস করলে অনেক সহজ হতো। আমাদের ১১টি প্রতিষ্ঠানের কাছে কাগজ নিয়ে ছুটতে হয়। এক প্রতিষ্ঠানের কাছে কাজ শেষ হলে তবেই অন্য প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যায়। একসঙ্গে ১১ প্রতিষ্ঠানে আবেদনের সুযোগ নেই। এই জটিলতার কারণে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আবাসন খাতে সরকারের পলিসিগত কারণে ঋণ নেওয়া খুব কঠিন। দু-একটা বড় প্রতিষ্ঠান ছাড়া অধিকাংশ রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ পায় না। আবাসন কোম্পানিগুলোকে একটা বরাদ্দ দিয়ে ঋণ দেওয়া হলে ব্যবসা আরও বিকশিত হতো। আবাসনের জন্য গ্রাহকদের ঋণ সুবিধা আছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরকার ঋণ নীতিমালা করলে এ খাত আরও সমৃদ্ধ হবে।

আবাসন ব্যবসার অঞ্চলভিত্তিক সম্ভাবনার বিষয়ে মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, আমাদের জেলা শহরগুলোতেও আবাসন ব্যবসা ছড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে। বড় আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো ঢাকা, চট্টগ্রামের বাইরে যায়নি এখনো। আর এর বাইরে গ্রাহক চাহিদাও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহরগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু ডেভেলপার নিজ উদ্যোগে কাজ করছে। এ খাতে সম্ভাবনা বাড়ছে। অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনায় ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ী সবার কথা বিবেচনা করে সুষ্ঠু আবাসন নীতিমালার জোর দাবি জানিয়েছেন এ ব্যবসায়ী। আবাসন ছাড়াও  এই গ্রুপের সফল পদচারণা রয়েছে পর্যটন, আর্থিক খাত (ব্যাংক-বীমা), অটো, খাদ্য ও রেস্টুরেন্ট এবং এনার্জি খাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা