শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০১৫

ছেলের দাবি মান্নান পরিবারকে অপহরণ করেছে আইএস

\\\'\\\'ফোনের অপরপ্রান্ত থেকে বাবার কান্না শোনা যাচ্ছিল\\\'\\\'

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
\\\'\\\'ফোনের অপরপ্রান্ত থেকে বাবার কান্না শোনা যাচ্ছিল\\\'\\\'

যুক্তরাজ্যবাসী বাংলাদেশি আব্দুল মান্নান স্বেচ্ছায় সিরিয়ায় যাননি, আইএস জঙ্গিরা তুরস্ক থেকে তাকে সপরিবারে জোর করে তুলে নিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন তার ছেলে। তিনি বলেন, বাবার সঙ্গে কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছে। ওপরপ্রান্ত থেকে শুধু কান্নাই শোনা গেছে।

যুক্তরাজ্যের সম্প্রচার মাধ্যম আইটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন ৭৫ বছর বয়সী মান্নানের ছেলে সালিম হোসাইন।

পরিবারটি তাদের মেয়ের প্ররোচনায় আইএসে যোগ দিয়েছে বলে সিলেটে থাকা তার স্বজনরা সন্দেহ প্রকাশ করলেও সাক্ষাৎকারে সালিম বলেছেন, তার ভাই-বোনদের কারও মধ্যে উগ্রপন্থী কোনো উপাদান বা জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ তার চোখে পড়েনি।

পরিবারটি ‘সবচেয়ে নিরাপদে আছে’ এবং ‘তারা আইএসে যোগ দিয়েছে’ বলে জঙ্গি সংগঠনটি সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছে তাও নাকচ করেছেন তিনি।

ব্রিটেনের লুটন শহরে বসবাসরত মান্নান অনেক বছর পর পরিবারের ১১ সদস্যকে নিয়ে সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জের মাইজগাঁও গ্রামের বেড়াতে এসেছিলেন।

গত ১১ মে সিলেট ছাড়ার পর মাঝপথে তুরস্ক থেকে উধাও হয়ে যাওয়া পরিবারটিকে নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছিল। এর মধ্যে ৪ জুলাই আইএসের পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, পরিবারটি আইএসের সঙ্গে রয়েছে।

আইটিভি যুক্তরাজ্য সম্পাদক রোহিত কাচরোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালিম বলেছেন, তার বাবা পরিবার নিয়ে স্বেচ্ছায় সিরিয়ায় যাননি। বাংলাদেশ থেকে ফেরার পথে ইস্তাম্বুলের একটি হোটেল থেকে কৌশলে তাদের তুলে সিরিয়ায় নিয়ে যায় আইএস জঙ্গিরা।

আইটিভির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে সালিমকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, তার বাবাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে গাড়িতে উঠিয়ে সিরিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়।

বেশ কয়েকবার ফোনে বাবার সঙ্গে তার কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিবারই ফোনের অপরপ্রান্ত থেকে তার কান্না শোনা যাচ্ছিল।

সালিম বলেন, ''আমার বাবা খুবই বৃদ্ধ মানুষ। তার বয়স ৭৫ বছর। তার এসবের দরকার নেই। তিনি ওই দেশে থাকতে চান না, আমি জানি। সবাই এটা জানেন, তিনি নয়, তিনি নয়। তিনি কখনোই ওই দেশে যেতেন না, যদি না কেউ তাকে জোর করে নিয়ে না যায়।''

''তিনি কখনোই ওই বিবৃতি দিতে পারেন না। এটা তিনি নয়। আমার বাবা শঙ্কিত, বিষণ্ন; প্রতিদিন কান্নাকাটি করছেন- (তিনি) শান্তিতে নেই।''

''তিনি এখন যেখানে আছেন, সেখানে ঠিকমতো ঘুমাতে পারছেন না। তার চিন্তা শুধু পরিবার নিয়ে এবং আমাদের সবাইকে নিয়ে। তিনি খুবই দ্বিধাগ্রস্ত এবং সেখানে এই অবস্থায় তিনি পড়তে পারেন এটা কল্পনাও করতে পাচ্ছেন না। আমার মাও তাই। তারা কীভাবে সেখানে গেলেন?''

''এটা কোনোভাবেই মেলে না। ওই দেশে এখন যুদ্ধাবস্থা চলছে... সেখানে এসব নারী, শিশু-কিশোররা। তারা কেন সেখানে তাদের শিশুদের নিয়ে যাবেন? এটা নিরাপদ নয়। আমরা দ্বিধান্বিত, আমরা বুঝতে পাচ্ছি না।''

সালিম দাবি করেছেন, ইস্তাম্বুলের হোটেল কক্ষে ঢুকে পাসপোর্ট পরীক্ষা করার কথা বলে কয়েকজন তার বাবা আব্দুল মান্নান ও মা মিনারা খাতুনের কাছ থেকে পরিবারের অন্য সদস্যদের আলাদা করে একে একে নিচে নামিয়ে আনেন। সব শেষে তাদের দুজনকে রুমে রেখে তারা বলে, তোমরা এখন ব্রিটেন ফিরে যাও।

কিন্তু ছেলে-মেয়ে ও নাতি-নাতনিদের ফেলে মান্নান ও মিনারা ব্রিটেনে আসতে রাজি না হলে, তাদেরও নিচে নামিয়ে আনা হয়। এরপর তাদের দুজনকে বেঁধে হোটেলের সামনে থাকা দুটি গাড়িতে তুলে সিরিয়ায় নিয়ে যায় আইএস জঙ্গিরা।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সালিম বলেন, “তুরস্কে দুদিন থেকে তাদের ইংল্যান্ডে ফেরার কথা ছিল। দ্বিতীয় রাতে ওই লোকরা হোটেলে আসে। তারা আসলে কারা আমরা জানি না।

“তাদেরকে আলাদা করে নিচে নামানো হয়। শেষ মুহূর্তে আমার বাবা-মা দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে জানতে চান, ‘আমার পরিবারকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছ তোমরা, আমাদের বাচ্চাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছ তোমরা?

“তাদের বলা হয়, ‘তোমরা চিন্তা করো না, ইংল্যান্ডে ফিরে যাও’। একথা শুনে তারা দুজন কাঁদতে কাঁদতে বলেন, তোমরা এসব কি বলছো?

“তারা কাঁদতে কাঁদতে হাতজোর করে বলতে থাকেন, আমার পরিবার, সন্তান ও শিশুদের ফেরত দাও। তখন তারা বলে, ‘ঠিক আছে আমাদের সঙ্গে আস।

“এরপর তাদের সবাইকে গাড়িতে করে তুলে নিয়ে যায় তারা।”

স্ত্রী, ছেলে, ছেলের বউ, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে ১১ এপ্রিল বাংলাদেশে এসে এক মাস গ্রামে ছিলেন মান্নান।  তার পরিবারের অন্য সদস্যরা হলেন- স্ত্রী মিনারা খাতুন (৫৩), মেয়ে রাজিয়া খানম (২১), ছেলে মোহাম্মদ জায়েদ হুসাইন (২৫), মোহাম্মদ তৌফিক হুসাইন (১৯), মেয়ে সাঈদা খানম (২৭), তার স্বামী মোহাম্মদ আবিল কাশেম সাকের (৩১), ছেলে মোহাম্মদ সালেহ হুসাইন (২৬), তার স্ত্রী রওশনারা বেগম (২৪) এবং তিন শিশু, যাদের বয়স এক থেকে ১১ বছর।

১৯৬২ সালে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমানো মান্নান লন্ডনে রেস্তোরাঁয় কাজ করতেন। মান্নানের আগের স্ত্রীর দুই ছেলে লুটনে থাকেন। তাদেরই একজন সালিম। বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের নিখোঁজ হওয়ার খবর তারাই পুলিশকে প্রথম জানিয়েছিল।

ডায়াবেটিসের রোগী মান্নানের স্ত্রী মিনারা ক্যান্সারে আক্রান্ত বলে যুক্তরাজ্যের সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে।

ইন্টারনেটভিত্তি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে আইএস জঙ্গিদের বিবৃতির সঙ্গে প্রচারিত ছবিতে তার বাবার আঙ্গুল উঁচু করার (আইএস জঙ্গিদের দেখানো চিহ্ন) বিষয়ে জানতে চাইলে সালিম বলেন, “এটি আইএস জঙ্গিদের প্রতি সমর্থনসূচক কোনো বিষয় নয়। এটি আইএস এর পক্ষ থেকে ‘নিছক প্রপাগাণ্ডা’।”

তিনি জোর দিয়ে বলেন, তার ভাই-বোনদের কেউ উগ্রপন্থী হয়ে উঠেছিল বা সিরিয়ায় পালানোর পরিকল্পনা করেছিল- এমন কোনো চিহ্ন ছিল না।

পরিবারে এধরণের কোনো ঝোঁকের চিহ্ন ছিল কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “মোটেও না, অস্বাভাবিক কিছুই ছিল না। আমি যদি এরকম কিছু পেতাম তাহলে অবশ্যই বাধা দিতাম। পুলিশও উগ্রপন্থী কিছু খুঁজে পায়নি। কোনো প্রমাণ নেই, সন্দেহজনক কিছুই নেই।

“স্বাভাবিক নয় বা সন্দেহজন কিছু যদি থাকতো তাহলে তা অবশ্যই আমার নজরে ধরা পড়তো। কিন্তু এরকম কিছুই ছিল না। কোনো চিহ্ন নেই। এরকম কোনো কিছু ধরা পড়লে আমি আমলে নিতাম।”

পরিবারের সদস্যদের ফিরে আসতে আবেগপ্রবণ আবেদন জানিয়ে সালিম বলেন, তাদের চলে পাওয়ার পর থেকে তার হৃদয় ‘শূন্য হয়ে পড়েছে’।

“আমি তাদের নিরাপদে ফেরত চাই।  দয়া করে তোমরা ফিরে এসো। আমরা তোমাদের অভাববোধ করছি, তোমাদের সবার। বিশেষ করে আমার ৭৫ বছর বয়সী বাবাকে খুব মিস করছি; আর আমার মায়ের, যিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত।

“এটা এমন যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি, ব্যাখ্যা করা ভাষা নেই। এটা এমন যে, হৃদয়ের কোথাও শূন্যতা, কিছু হারানোর শূন্যতা।

“আমরা সবাই তাদের শূন্যতা অনুভব করছি। তাদের ছাড়া আমরা সবাই হারিয়ে যাবো।”

এদিকে যুক্তরাজ্যের ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিসের এক মুখপাত্র জানান, ১২ সদস্যের পরিবারটি নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে বেডফোর্ডশায়ারের পুলিশ ও তুরস্কের কর্তৃপক্ষ একসঙ্গে কাজ করছে।

তিনি বলেন, “আমাদের নাগরিকদের সিরিয়ায় না যেতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সিরিয়ার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সব কনস্যুলার সেবা বন্ধ থাকায় এই মূহূর্তে ব্রিটিশ এই পরিবারটি কোথায় রয়েছে, তা বলা খুবই কঠিন। কেউ যদি কোনো কারণে এই মূহূর্তে এসব অঞ্চল ভ্রমণে যান, তবে বুঝতে হবে, তিনি নিজেকে বিপদের মধ্যেই সমর্পণ করছেন।

''কেউ যদি যুক্তরাজ্যের বাইরে কোনও জঙ্গি গোষ্ঠীকে সমর্থন করার পর দেশে ফিরে আসে তাহলে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ অবশ্যই তাকে আইনের হাতে সোপর্দ করবে।''

বিডি-প্রতিদিন/১১ জুলাই ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

৩ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে অনশনে শিক্ষার্থীরা
ববি উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে অনশনে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েটে রাতে ফের বিক্ষোভ মিছিল
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের
কুয়েটে রাতে ফের বিক্ষোভ মিছিল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন