২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১০:৪৫

‘শেখ হাসিনার আগমন-শুভেচ্ছা-স্বাগতম’ স্লোগানে মুখরিত জেএফকে এয়ারপোর্ট

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি

‘শেখ হাসিনার আগমন-শুভেচ্ছা-স্বাগতম’ স্লোগানে মুখরিত জেএফকে এয়ারপোর্ট

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া সত্ত্বেও বিপুলসংখ্যক প্রবাসীর সমাগম ঘটেছিল জেএফকে এয়ারপোর্টে। ১৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর শতশত প্রবাসীর ‘শেখ হাসিনার আগমন-শুভেচ্ছা-স্বাগতম’ স্লোগানে মুখরিত ছিল নিউইয়র্কের এই এয়ারপোর্টের ৪ নম্বর টার্মিনালের মূল গেইটের সামনের এলাকা। নিরাপত্তা রক্ষীরাও ছিলেন সরব। 

শান্তিপূর্ণভাবে ঘণ্টা তিনেকের এই স্লোগান-র‌্যালি থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘ সফরের সাফল্য কামনাও করা হয়। 

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীগণের সাথে ছিলেন নিউইংল্যান্ড আওয়ামী লীগ, পেনসিলভেনিয়া আওয়ামী লীগ, নিউজার্সি আওয়ামী লীগ, কানেকটিকাট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও। 

উল্লেখ্য, রাত ১০টার পর শেখ হাসিনাকে বহনকারি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ ফ্লাইট লন্ডন থেকে জেএফকে এয়ারপোর্টে অবতরণ করে। ততক্ষণ পর্যন্ত নেতা-কর্মীরা ছিলেন মুখরিত-উল্লসিত। পুরো কর্মসূচির সমন্বয়ে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান। নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবুল হোসেনর, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি আব্দুল কাদের মিয়া, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের আহ্বায়ক তারিকুল হায়দার চৌধুরী, মহিলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাহানারা আলী, সেক্রেটারি ফরিদা ইয়াসমীন, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সভাপতি মোর্শেদা জামান, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সেক্রেটারি কৃষিবিদ আশরাফুজ্জামান, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নুরুজ্জামান সর্দার, নিউইংল্যান্ড আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি  ইকবাল ইউসুফ প্রমুখ। 

এ সময় জানানো হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে শেখ হাসিনার ভাষণের সময় বাইরে শান্তি-সমাবেশ হবে। সেখানে আরো অধিকসংখ্যক প্রবাসীকে সমাগম ঘটাতে সকলের আন্তরিক সহায়তা কামনা করেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। 

উল্লেখ্য, সফরসঙ্গিসহ অবতরণের পরই প্রধানমন্ত্রী মোটর শোভাযাত্রা সহকারে ম্যানহাটানে লটে হোটেলে যান। এয়ারপোর্টে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত এবং ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ডা. মোহাম্মদ ইমরান। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর