শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ঝিনুকের কান্না

স্বকৃত নোমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝিনুকের কান্না

এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না

শুধু সুখ চলে যায়, এমনই মায়ার ছলনা

এরা ভুলে যায়, কারে ছেড়ে কারে চায়।

                                     -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কী সুন্দর সাজানো বাসর! দেয়ালে, দরজায়, জানালায় ঝুলছে নানা রকমের ফুল। বিছানায়, বালিশে ফুলের পাপড়ি। যেন বসন্তের কোকিলডাকা কোনো উদ্যানে বসে আছি, যেখানে বইছে দখিনা সমীরণ, পাতারা ঝরছে, মধুপেরা উড়ছে। আমি তো এমনই একটি বাসরের স্বপ্ন দেখতাম। আর স্বপ্ন দেখতাম এমন একজন স্বামীর, যার আছে বিলাসবহুল বাড়ি-গাড়ি, কোটি কোটি টাকা আর প্রভাব-প্রতিপত্তি। সেই স্বপ্ন পূর্ণ হলো আজ। আর মাত্র অল্প কিছু সময়, তারপর আসবে আমার স্বপ্নপুরুষ, আমার স্বামী। এই শহরের বিশিষ্ট তরুণ ব্যবসায়ী খসরু কবির। ঘোমটা খুলে, থুঁতনি ধরে আমাকে দেখবে। দু-হাত বাড়িয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরবে। চুমোয় চুমোয় দূর করে দেবে আমার সমস্ত গ্লানি। আমার স্মৃতি থেকে চিরতরে মুছে দেবে আদিত্যের নাম।

আদিত্য! এই নাম আর কখনোই মনে করতে চাই না আমি। নামটি মনে এলেই বিবমিষা জাগে। ভেসে আসে মদের গন্ধ। আমি তখন নাক চেপে ধরি। তবু গন্ধটা যায় না। যেন মস্তিষ্কের কোষে কোষে ছড়িয়ে আছে এই গন্ধ। হায়, মগজগুলো খুলে যদি ধুয়ে নেওয়া যেত! যদি মগজ থেকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারতাম আদিত্যের নাম!

হ্যাঁ, আমি অস্বীকার করছি না আদিত্য আমাকে ভালোবাসত। তার ভালোবাসায় কোনো খাদ ছিল না। আমি ছাড়া অন্য কোনো নারীর সংস্পর্শে সে যেত না। গেলে আমি টের পেতাম। মেয়েরা স্বামীর চোখ দেখেই বুঝতে পারে সব। একবার দূর সম্পর্কের সুন্দরী কাজিন প্রিয়ন্তীর ছবি দিয়ে ফেসবুকে ফেক আইডি খুলে ম্যাসেঞ্জারে আদিত্যকে নানাভাবে প্রলোভিত করতে চেয়েছি। সে সাড়া দেয়নি। একবার নেট থেকে নগ্ন ছবি ডাউনলোড করে তার ম্যাসেঞ্জারে পাঠিয়েছিলাম। সে সিন করেছে, কিন্তু রিপ্লাই দেয়নি। সেদিনই বুঝে গিয়েছিলাম আমি ছাড়া অন্য কোনো নারীর প্রতি সে আসক্ত নয়। আমি ছাড়া অন্য কোনো নারী তাকে জাগাতে পারে না, পারবে না কোনো দিন।

মাঝে-মধ্যে অশেষ মুগ্ধতায় সে যখন আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকত, আমি বলতাম, কী? সে দু-হাতে আমার মুখটা ধরে বলতো, বাংলা ভাষায় সবচেয়ে সুন্দর আর মধুর শব্দ কী জান? তোমার এই ‘কী?’ তুমি যখন ‘কী’ বলো, তোমাকে তখন সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে স্নিগ্ধ আর নিষ্কলুষ লাগে। তোমাকে তখন বুকের ভেতরে ঢুকিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে। আহা, যদি পারতাম বুকের ভেতরে একটা সিংহাসন পেতে তোমাকে বসিয়ে রাখতে!

আমি ঝাটকা মেরে তার হাত দুটি সরিয়ে দিতাম। আমার মনে হতো আদিত্য নয়, আস্ত একটা মদের বোতল আমার সামনে দাঁড়িয়ে। রক্ত-মাংসের নয়, কাচের তৈরি দুটি হাত আমার মুখটা ধরেছে। আদিত্য তখন দু-হাত দুদিকে ছড়িয়ে আবৃত্তি করত, একবার তুমি ভালোবাসতে চেষ্টা করো/দেখবে, নদীর ভিতরে, মাছের বুক থেকে পাথর ঝরে পড়ছে/পাথর পাথর পাথর আর নদী-সমুদ্রের জল/নীল পাথর লাল হচ্ছে, লাল পাথর নীল...।

আমি অস্বীকার করছি না আদিত্য আমাকে ভালোবাসত। তার ভালোবাসায় কোনো খাদ ছিল না। আমি ছাড়া অন্য কোনো নারীর সংস্পর্শে সে যেত না। গেলে আমি টের পেতাম। মেয়েরা স্বামীর চোখ দেখেই বুঝতে পারে সব। একবার দূর সম্পর্কের সুন্দরী কাজিন প্রিয়ন্তীর ছবি দিয়ে ফেসবুকে ফেক আইডি খুলে ম্যাসেঞ্জারে আদিত্যকে নানাভাবে প্রলোভিত করতে চেয়েছি। সে সাড়া দেয়নি।

আমার তখন অসহ্য লাগত। ঘরের সমস্ত কিছু চুরমার করে দিতে ইচ্ছে করত। কিচেনের বঁটিটা দিয়ে নিজেকে শেষ করে দিতে মন চাইত। খুব রাগ উঠত বাবার ওপর। কেমন করে তিনি আদিত্যের মতো একটা মদ্যপের সঙ্গে আমাকে বিয়ে দিলেন! কেন তিনি আদিত্যের ব্যাপারে ভালো করে খোঁজখবর নিলেন না! দুদিন পরপর যে মদ খেয়ে বাসায় ফেরে, যে স্ত্রীকে ছাড়তে রাজি, কিন্তু মদকে নয়, তার সঙ্গে কি সংসার করা যায়? অসম্ভব!

তবু আমি চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম তার সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে। বাবা বলতেন, মানিয়ে নে, মা। এ তোর কপালের লিখন। এই লিখন খন্ডানোর সাধ্য আমার ছিল না। চেষ্টা করলে তুই তাকে ফেরাতে পারবি। বাবার কথামতো আদিত্যকে আমি নেশা থেকে ফেরাতে জোর চেষ্টা শুরু করলাম। প্রতিবারই সে হাঁটুগেড়ে বসে দুহাত জোড় করে বলত, শপথ করছি প্রিয়তমা, আর কখনো আমি মদ ছোঁব না। তুমিই আমার মদ, তুমিই আমার নেশা। প্রতিবারই আমি তার কথা বিশ্বাস করে নেওয়ার চেষ্টা করতাম। নিতামও বটে।

কিন্তু না, দুদিন বিরতি দিয়ে তৃতীয় দিন সে আবার মাতাল হয়ে বাসায় ফিরত। রাত ১২টায় যখন ঘুমাতে যেতাম, সে আমার পায়ে কাছে বসে পা টিপত আর আবৃত্তি করত জীবনানন্দ, এলিয়ট, বায়রন, শক্তি আর নির্মলেন্দুর কবিতা। কীভাবে যে এত কবিতা মুখস্থ জানত! তারপর আমার সিথানে বসে কপালটা টিপত, দু-আঙুলে ভ্রæ দুটি টিপত, মাথার চুলগুলো টেনে দিত। মদের গন্ধ ঠেকাতে আমি কাঁথায় নাক ঢেকে রাখতাম। কিন্তু কাঁথা ঠেলে ঢুকে পড়ত গন্ধ। আমি তখন পাশ ফিরে শুতাম। সে আমার ব্রার হুকটা আলতো করে খুলত। আমার গোটা পিঠে চুমু খেত। যখন আমার বুকে হাত রাখত, স্তনের বোঁটায় মুখ রাখত, তখন জেগে উঠত আমার সারা শরীর। দুজন সাঁতরাতে শুরু করতাম আনন্দ সরোবরে। সাঁতরাতে সাঁতরাতে সে ক্লান্ত হয়ে পড়লে শুয়ে পড়ত আমার বুকে মাথা গুঁজে। আমার নাকে আবার ভেসে আসত মদের গন্ধ। আবার বিবমিষা জাগত। বিশ্বাসই হতো না এতক্ষণ আমি এক মদ্যপের সঙ্গে সঙ্গম করেছি। আমি তাকে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে পাশ ফিরে শুতাম। একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে সেও পাশ ফিরে শুতো। আমার তখন কান্না পেত খুব। অনর্গল অশ্রু ঝরত। সে টের পেত না। কখনো পেলেও সান্ত¡না দেওয়ার চেষ্টা করত না। কারণ সে জানত সান্ত¡না দিতে গেলে কান্না যে আরও বেড়ে যাবে।

এসির বাতাসে খুব ঠান্ডা লাগছে। রিমোর্টটা নিয়ে এসিটা কমিয়ে দিলাম। খসরু আসতে আর বুঝি দেরি নেই। হয়তো এখনো বাবা-মায়ের ঘরে। কিংবা জরুরি কোনো ফোন এসেছে। তার তো ব্যস্ততার শেষ নেই। সে এই শহরের নামকরা ব্যবসায়ী, ব্যস্ততা থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমার তো অপেক্ষা সইছে না আর। এক্ষুনি সে আসুক। আমাকে জড়িয়ে ধরুক। আশ্লেষে, চুম্বনে, সঙ্গমে আমাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাক। আমার স্মৃতি থেকে মুছে দিক মদ্যপ আদিত্যের নাম। বাইরে সম্ভবত বাতাস বইছে। পেছনের নিমগাছটার পাতা উড়ে জানালার কাচে পড়ছে। হয়তো বৃষ্টি হবে।

বৃষ্টির রাত খুব প্রিয় ছিল আদিত্যের। প্রায়ই সে আমাকে নিয়ে চলে যেত গিরিনিসর্গ কটেজে। ছোট্ট চৌচালা শনের ঘর। পাশাপাশি দুটি বেড। বৃষ্টি নামলেই সে খাটের নিচ থেকে মোড়া দুটি বের করে দরজার সামনে বসে যেত। আমাকে জড়িয়ে ধরে গাইত বৃষ্টির গান। আমার তখন খারাপ লাগত না। আমি তার হাত ধরে বলতাম, কথা দাও, আর মদ খাবে না। সে আমার কপালে চুমু খেয়ে বলত, কথা দিলাম, এখন থেকে তোমাকেই খাব। বলেই অট্টহাসি দিত। রাগ করে আমি উঠে পড়তাম। শুয়ে পড়তাম খাটে। সে বসে পড়ত মদের বোতল নিয়ে। দু-তিন পেগ খাওয়ার পরেই তার মুখ থেকে অনর্গল বের হতে থাকত কবিতা। আবৃত্তি করতে করতে, যথারীতি আমার পা টিপতে টিপতে, চুলে আঙুল চালাতে চালাতে, পিঠে চুমু খেতে খেতে আমাকে জাগিয়ে তুলত। আমার সমস্ত রাগ উবে যেত। জেগে উঠত আমার সমস্ত সত্তা। তার সঙ্গে সাঁতরাতে থাকতাম আনন্দ সরোবরে। কিন্তু যখন ঘোর কেটে যেত, আমি বেরিয়ে চলে যেতাম ছোট্ট ঝরনাটির ধারে। বসে থাকতাম একাকী।

একদিন একাকী বসে ছিলাম। আদিত্য এসে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরল আমাকে। আমি ঠেলে তাকে সরিয়ে দিলাম। এবার সে আমার সামনে এসে হাঁটুগেড়ে বসল। আমি একটা ঢিল কুড়িয়ে ছুড়ে দিলাম ঝরনার দিকে। ঢিলটা পড়ল একটা বকের গায়ে। আমি জিবে কামড় দিলাম। কোনো ভুল করলে জিবে কামড় দেওয়া আমার অভ্যাস। আদিত্য তখন দু-হাতে আমার দু-গাল চেপে ধরে বলল, এই যে তুমি জিবে কামড় দাও, এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য পৃথিবীতে আর কিছু নেই, আর কিছু হতে পারে না। আমি বললাম, এসব অভিনয় ছাড়। আমি জানি তুমি আমাকে ভালোবাসো না। সে চট করে আমার গালে বসিয়ে দিল মৃদু চড়। মৃদু, কিন্তু চড়টা আমার লাগল। আমি ঠোঁট ফুলিয়ে বললাম, তুমি আমাকে মেরেছ কেন? সে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু দিতে লাগল। চুমোয় চুমোয় অস্থির করে তুলল। তারপর আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বলল, আমার ভুল হয়ে গেছে ঝিনুক, ক্ষমা কর। আমি আদর করে চড় দিয়েছিলাম, লেগে যাবে ভাবিনি। প্লিজ আমাকে ক্ষমা কর।

সেদিন খুব মায়া হয়েছিল তার প্রতি। বুঝতে পেরেছিলাম আমার প্রতি তার ভালোবাসা যে গভীর। আমিও তাকে ভালোবাসতে চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু বারবারই ব্যর্থ হতে থাকি। ভালোবাসা তো জোর করে হয় না, ভেতর থেকে আসতে হয়। একজন মদ্যপের প্রতি কী করে আসবে ভালোবাসা? তবু আমি চেষ্টা করে যেতে লাগলাম।

আমার ধৈর্যের সব দেয়াল ধসে গেল যেদিন সে বাসায় মদ আনল। তার বইয়ের আলমিরাগুলোতে খুব বালি জমেছিল। সেদিন ঘর ঝাড়ু দিতে দিতে কেরোসিন কাঠের আলমিরাটা খুলে ভেজা নেকড়ায় মুছছিলাম। কয়েকটা বই সরাতেই দেখি একটা হুইস্কির বোতল। আমি হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়লাম। বোতলটা মেঝেতে আছাড় মেরে ভেঙে ফেললাম। আদিত্য ছুটে এলো। কাচগুলো কুড়াতে লাগল। আমাকে একটি কথাও বলল না। ব্যাগে কাপড়-চোপড় গুছিয়ে আমি বেরিয়ে পড়লাম। সে আটকানোর চেষ্টা করেও পারল না। রাস্তায় এসে চড়ে বসলাম অটোরিকশায়। সোজা চলে এলাম রাউজানে, বাবার বাড়িতে।

তারপর সে বহুবার ফোন দিয়েছে। আমি রিসিভ করিনি। একটা সময় অতীষ্ঠ হয়ে তার নম্বরটি ব্লক করে দিই। ব্লক করি ফেসবুকেও। আমার বাবা-মা, ভাইবোন সবাই তার নম্বর ব্লক করে দিল। একদিন সে আমাকে নিতে হাজির হলো আমাদের বাড়িতে। বাবা তখন মসজিদ থেকে ফিরছিলেন। মেইন গেটে তাকে দেখেই রেগে গেলেন। তাকে বাইরে রেখে গেটটা বন্ধ করে দিলেন। হুঁশিয়ার করে দিলেন, আর কোনো দিন তাকে রাউজানের কোথাও দেখা গেলে পিটিয়ে লাশ করে দেবেন।

সে দ্বিতীয়বার আসার সাহস করেনি। পনেরো দিনের মাথায় আমি পাঠিয়ে দিলাম ডিভোর্স লেটার। যে ভারী বোঝা এতদিন মাথায় বয়ে বেড়াচ্ছিলাম, তা নেমে গেল। মাথাটা হালকা হয়ে গেল। নিজেকে মুক্ত মনে হলো। আমি আবার ফিরে গেলাম নিজের একান্ত জগতে, যে জগত ছেড়ে আমি আদিত্যের জগতে গিয়েছিলাম।

তিন মাস না গড়াতেই এলো খসরু কবিরের প্রস্তাব। কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার প্রথম স্ত্রী। নিঃসন্তান। বাবা রাজি হয়ে গেলেন। সুদর্শন খসরুকে দেখে আমিও। শুরু হয়ে গেল বিয়ের আয়োজন। এমন জাঁকজমকের বিয়ে এই রাউজানে খুব কমই হয়েছে। বাবা তার সাধ্যমতো খরচ করেছেন। আমাকে আনন্দ দিতে চেয়েছেন। ভুলিয়ে দিতে চেয়েছেন একজন মদ্যপের স্মৃতি।

বাইরে পায়ের আওয়াজ পাচ্ছি। হয়তো খসরু আসছে। হ্যাঁ, দরজা খুলে ভেতরে ঢুকল খসরু। আমি মাথা নোয়ালাম। ঘোমটাটা আরও টেনে দিলাম। বুকের ভেতরটা ধপধপ করছে। এখনই খসরু এসে আমার পাশে বসবে, ঘোমটা সরাবে, থুঁতনিটা ধরে আমার চোখে চোখ রাখবে। কপালে, গালে, ঠোঁটে চুমু খাবে। আমাকে ভাসিয়ে নেবে আনন্দ সরোবরে।

আমার পাশে এসে বসল খসরু। আমি শিউরে উঠলাম। খানিকটা কর্কশ গলায় সে বলল, এখনো তুমি এসব শাড়ি-মাড়ি পরে আছ! খোল খোল। আমি চমকে ওঠি। তার মুখের দিকে তাকাই। তার চোখেমুখে উদগ্র কামনা। যেন তর সইছে না। জড়িয়ে ধরে আমাকে শুইয়ে দিল সে। খুলে ফেলল শাড়ি। ব্রাটা খুলে একটা স্তনে মুখ রাখল। চুষল। গালে কয়েকটা চুমুও খেল। তারপর শুরু করল সঙ্গম। আমি শুয়ে থাকি। চিৎ হয়ে শুয়ে থাকি। ব্যথায় কঁকাতে থাকি। আমার ব্যথার দিকে খেয়াল নেই। নিজেকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করি। কিন্তু জেগে ওঠার আগেই নেতিয়ে পড়ল খসরু। ঝটপট ওয়াশরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে এসে শুয়ে পড়ল। আমি ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে দেখি নাক ডাকছে খসরু। আমি জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়াই। বৃষ্টি হচ্ছে মুষলধারায়। জানালার কাচ গড়িয়ে জল পড়ছে। সহসা চমকে ওঠে বিজলি। চমকে ওঠা আলোয় দেখতে পাই আদিত্যকে। মদের গ্লাস হাতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে। আবার অন্ধকার। আবার চমকে ওঠে বিজলি। এবার আদিত্যকে আর দেখতে পাই না। আমার খুব কান্না পায়। আমি বৃষ্টির মতো কাঁদতে থাকি। চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে, আমি তোমাকে ভালোবাসি আদিত্য। এই নিরানন্দ মহল থেকে আমাকে তুমি উদ্ধার কর প্লিজ। আমি তোমার কবিতা শুনতে চাই। তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাতে চাই। চোখ মুছে আমি ঘুরে দাঁড়াই। খসরুকে দেখি। আগের মতোই নাক ডাকছে। আমার মনে হচ্ছে একটা বুলডোজার এগিয়ে আসছে আমার দিকে। এক্ষুনি আমাকে গুঁড়িয়ে দেবে। আমার খুব ইচ্ছে করে আদিত্যের কাছে ছুটে যেতে। কিন্তু কেমন করে যাব? রাত তো অনেক গভীর। সব কটি দরজা তো বন্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা