শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

দ্রোহের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য

মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রোহের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য

ক্ষণজন্মা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য। তাঁর কর্ম তাঁর বয়সকে, এমনকি তাঁর জীবনকেও ছাড়িয়ে গেছে এবং তাঁর এই অতিক্রান্ত প্রতিভা আজও দেদীপ্যমান বাংলা সাহিত্যে। সুকান্ত ভট্টাচার্যের জন্ম ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার কালীঘাটের মহিম হালদার স্ট্রিটে নানাবাড়িতে এক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। তাঁর বাবা নিবারণ ভট্টাচার্য ছিলেন একটি লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী, যা একাধারে ছিল বইয়ের ক্ষুদ্র প্রকাশনা ও বিক্রয় কেন্দ্র। আর মা সুনীতি দেবী। তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার কোটালীপাড়ার ঊনশিয়া গ্রামে। তাঁর নাম সুকান্ত রেখেছিলেন তাঁর জ্যাঠাতো বোন রাণী ভট্টাচার্য। রাণী ভট্টাচার্য ছিলেন অসম্ভব সাহিত্যপড়ুয়া। তৎকালীন সময়ের জনপ্রিয় সাহিত্যিক মণিন্দ্রলাল বসুর সুকান্ত গল্পটি পড়ার সময় সুকান্ত নামটা নিয়েছিলেন রাণী ভট্টাচার্য। শৈশবে সুকান্তের সবচেয়ে আপনজন ছিলেন এই রাণীদি। একদিন আচমকা রাণী ভট্টাচার্যের মৃত্যু হয়। তখন ভীষণ ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। শৈশবেই মাকে হারিয়ে রাণীদির কাছে মায়ের স্নেহ পেয়েছিলেন। তাঁর কাছেই পড়ালেখা ও সাহিত্য পাঠের হাতেখড়ি সুকান্তের।

সুকান্তের পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য ও মা সুনীতি দেবী। সুকান্তের শৈশব কাটে কলকাতার বাগবাজারের তাদের নিবেদিতা লেনের বাড়িতে। সেখানকারই কমলা বিদ্যামন্দিরে তাঁকে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য ভর্তি করা হয়। কমলা বিদ্যামন্দিরেই সুকান্তের সাহিত্যেও হাতেখড়ি হয়। তাঁর প্রথম ছোটগল্প ছাপা হয় বিদ্যালয়েরই একটি পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ। এরপর ‘বিবেকানন্দ জীবনী’- আরও একটি গদ্য শিখা পত্রিকায় ছাপা হয়। শিখা পত্রিকায় সে সময় প্রায়ই সুকান্তের লেখা ছাপা হতো।

কমলা বিদ্যামন্দিরে লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়ে সুকান্ত ভর্তি হন বেলেঘাটা দেশবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওই স্কুল থেকে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যোগদান করেন ভারতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের মাধ্যমে। বয়স তখন আঠারো পার হয়নি! ‘জনরক্ষা’ সমিতিকে কেন্দ্র করেই তিনি পার্টির প্রচার ও সাংগঠনিক কাজে নিয়মিত যুক্ত থাকেন। ১৯৪৩ সালে কমিউনিস্ট পার্টির উদ্যোগে ‘শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সেবা-স্বাধীনতা’র আদর্শে যে ‘কিশোর বাহিনী’ নামক সংগঠন গড়ে ওঠে, সুকান্ত ছিলেন ওই দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। সেই সময় কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পদ পাওয়া কোনো সহজ ব্যাপার ছিল না। মাত্র ১৭ বছর বয়সে, ১৯৪৪ সালে পার্টির সদস্য পদ লাভ করেন। যার প্রভাব পড়ে তাঁর শিক্ষা জীবনেও। ছাত্র আন্দোলন ও বামপন্থি রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হওয়ায় তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে। তবে কাব্য সাধানায় তিনি অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।

 

১৯৪১ সালে সুকান্ত ভট্টাচার্য কলকাতা রেডিওতে গল্পদাদুর আসরে যোগ দেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করতেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর সেই আসরেই নিজের লেখা কবিতা পাঠ করে  তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন তিনি

 

১৯৪১ সালে সুকান্ত ভট্টাচার্য কলকাতা রেডিওতে গল্পদাদুর আসরে যোগ দেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করতেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর সেই আসরেই নিজের লেখা কবিতা পাঠ করে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন তিনি। গল্পদাদুর আসরের জন্য সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা গান নির্বাচিত হয়েছিল, আর সেই গানে সুর দিয়েছিলেন পঙ্কজ মল্লিক। আনন্দবাজার পত্রিকার সভ্য ছিলেন তিনি। ১৯৪৪ সালেই ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘ’-এর প্রকাশনায় তিনি ‘আকাল’ নামে একটি সাহিত্য সংকলন সম্পাদনা করেন। ১৯৪৫ সালে সুকান্ত প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

ছোটবেলা থেকেই বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা নিয়ম-কানুন তাঁর একদম পছন্দ ছিল না। জীবনের প্রতিটি অংশেই সুকান্ত যেন অনিয়মকে তাঁর নিয়ম করে নিয়েছিলেন। একদিকে পার্টির কাজ, অন্যদিকে কলমযুদ্ধ, অভাব অনটন-সব মিলিয়ে অনিয়মের স্রোত তাঁর রুগ্ন শরীর মেনে নিতে পারেনি; যক্ষ্মারোগ বাসা বাঁধে এই অনিয়মের ফাঁকে ফাঁকে। ওই সময় ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থের ‘হে মহাজীবন’ কবিতাটিতে সুকান্ত পূর্ণিমার চাঁদকে ঝলসানো রুটির সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি লিখেছেন-

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়

এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,

পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক

গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো!

প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা

কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি,

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময়

পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।

সুকান্তের কবিতার সহজ সরলতা অনেককে আশ্চর্য ও মুগ্ধ করেছে। বুদ্ধদেব বসু সুকান্তকে নিয়ে বলেছেন-‘যে চিলকে সে ব্যঙ্গ করেছিল, সে জানত না সে নিজেই সেই চিল; লোভী নয়, দস্যু নয়, গর্বিত নিঃসঙ্গ আকাশচারী, স্খলিত হয়ে পড়ল ফুটপাথের ভিড়ে, আর উড়তে পারল না, অথবা সময় পেল না। কবি হওয়ার জন্যই জন্মেছিল সুকান্ত, কবি হতে পারার আগে তার মৃত্যু হলো।’

রোগশয্যায় শুয়েও কবির মনে শান্তি ছিল না। একটু সুস্থ হলে বাড়ি ফিরে যান। বিছানায় শুয়ে শুয়ে জ্বরে আক্রান্ত কবি বিষণœতায় কাটালেও তাঁর কবিতা লেখা থেমে থাকেনি। অসুস্থ অবস্থায় নিজের বাড়ির সিঁড়ি দেখে লিখেন সিঁড়ি কবিতাটি। সাধারণ আর অতি তুচ্ছ বস্তুকেও কবি তার কবিতায় বিপ্লবী চেতনায় পাঠকের সামনে উপস্থাপন করেছেন। সুকান্ত রাজনৈতিক সেøাগানধর্মী কবিতাও রচনা করেছেন। তবে মজার বিষয় হলো এসব কবিতাও সুকান্তের অনন্য সাধারণ কবি প্রতিভার জাদুস্পর্শে শিল্পমন্ডিত হয়ে উঠেছে রচনা হয়ে উঠেছে আন্তরিক। যেমন ‘চিল’, ‘সিগারেট’, ‘চারাগাছ’, ‘একটি মোরগের কাহিনী’ ও ‘প্রার্থী’ কবিতা এ সময় লেখা হয়েছে। তাঁর চিল কবিতায় অসাধারণ এক আবেগ উঠে এসেছে।

‘চিল’

পথ চলতে চলতে হঠাৎ দেখলাম :

ফুটপাতে এক মরা চিল!

চমকে উঠলাম ওর করুণ বীভৎস মূর্তি দেখে।

অনেক উঁচু থেকে যে এই পৃথিবীটাকে দেখেছে,

লুণ্ঠনের অবাধ উপনিবেশ;

যার শ্যেণ দৃষ্টিতে কেবল ছিল

তীব্র লোভ আর ছোঁ মারার দস্যু প্রবৃত্তি

তাকে দেখলাম, ফুটপাতে মুখ গুঁজে প’ড়ে।

                               (সংক্ষেপিত)

মানবিকচেতনায় উদ্বুদ্ধ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য বাংলা কাব্যধারার প্রচলিত প্রেক্ষাপটকে আমূল বদলে দিতে পেরেছিলেন। একটু অন্তর্মুখী লাজুক প্রকৃতির মানুষ সুকান্ত কঠোর বাস্তবের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সমাজকে বিশ্লেষণ করেছেন সমসাময়িক রাজনীতির তত্ত্ব ও তথ্যের সাহয্যে। শোষিত বঞ্চিতদের পক্ষে ছিলেন সুকান্ত। ইংরেজশাসিত ভারতবর্ষের কতিপয় স্বার্থান্বেষী পরিবার আর জমিদারশ্রেণির মানুষের চরমতম শোষণে জর্জরিত সাধারণ মানুষের মনে সুকান্ত বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে দিতে চেয়েছেন। তাঁর কবিজীবনের মধ্যেই ঘটে গেছে বাংলার দুর্ভিক্ষ-মহাযুদ্ধের ফলে চরম দুর্দশা। সমসাময়িক এই অমানবিক ঘটনাবলি সুকান্তের বলিষ্ঠ লেখনীর উৎসমুখ খুলে দিয়েছিল।

কবিতার ভাষায় সুকান্ত বলেছেন, আঠারো বছর বয়সের দায়বদ্ধতা। আঠারোর শক্তি। অন্যের জন্য কিছু না কিছু করার তাগিদ এদেরই সব থেকে বেশি। বয়সের দোষ। বয়সটাই এমন যে। আঠারো বছর বয়সের তরুণ-তরুণীরা পারে না এমন কোনো কাজ নেই। আঠারো মানে শুধু একটা সংখ্যা নয়। আঠারো একটি প্রতীক। এটা কোনো বয়সের সীমারেখা নয়, আঠারো একজনের মনের মাপকাঠি। জীবন থেকে সহস্র বছর কেটে যাক। সুকান্তের কালজয়ী কবিতা ‘ছাড়পত্র’। সেখানে তিনি এভাবে বর্ণনা করেছেন-

 

“যে শিশু ভূমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে

তার মুখে খবর পেলুম:

সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,

নতুন বিশ্বের দ্বারে তাই ব্যক্ত করে অধিকার

জন্মমাত্র সুতীব্র চীৎকারে।

খর্বদেহ নিঃসহায়, তবু তার মুষ্ঠিবদ্ধ হাত

উত্তোলিত, উদ্ভাসিত

কী এক দুর্বোধ্য প্রতিজ্ঞায়।”

                               (সংক্ষেপিত)

তাঁর প্রতিজ্ঞা মানুষকে ভাবিয়েছে। জগৎ বাস্তবতা সম্পর্কে জানার সুযোগ দিয়েছে। মাত্র একুশ বছর বয়সে লেখা এই অসাধারণ কবিতা আজও বহুল পঠিত, প্রচারিত। সুকান্ত ভট্টাচার্যের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে, কবিতার বই ছাড়পত্র (১৯৪৮), ঘুম নেই (১৯৫০),     পূর্বাভাস (১৯৫০), মিঠে-কড়া (১৯৫১), অভিযান (১৯৫৩), গীতিগুচ্ছ (১৯৬৫)। সুকান্তের জীবন ও কাব্য ছিল একই সুরে গ্রথিত ও একই মন্ত্রে অনুরণিত। যে মানব-প্রেম আর আকুতি সুকান্তকে কবিতার কাছে নিয়ে গিয়েছিল, তার সঙ্গে জীবনকে জড়িয়ে নিলে তো সেই বিশ্বাসকে দোষ দেওয়া যাবে না। বরং বিশ্বাসের ভিত বা কাঠামো যেভাবে ওই মতাদর্শের নির্মাতারা তৈরি করেছিলেন, দোষ থাকলে সেখানে থাকতে পারে। তাঁর কাব্যভাষা মানুষের মনে সঞ্জীবনী শক্তি জুগিয়েছে।

সুকান্তর ভাবনার প্রতিচ্ছবি আমরা দেখতে পেয়েছি তাঁর রাজনৈতিক জীবনের। তিনি শুধু একজন কবিই ছিলেন না, ছিলেন সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী। কবি তাঁর কোনো বই-ই প্রকাশিত হওয়ার পর দেখে যেতে পারেননি। একাধারে বিপ্লবী ও স্বাধীনতার আপোসহীন সংগ্রামী কবি সুকান্ত ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির কর্মী। পার্টি ও সংগঠনের কাজে অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে দুরারোগ্য যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি ১৯৪৭ সালের ১৩ মে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

২৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল
এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা