শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

দ্রোহের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য

মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রোহের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য

ক্ষণজন্মা কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য। তাঁর কর্ম তাঁর বয়সকে, এমনকি তাঁর জীবনকেও ছাড়িয়ে গেছে এবং তাঁর এই অতিক্রান্ত প্রতিভা আজও দেদীপ্যমান বাংলা সাহিত্যে। সুকান্ত ভট্টাচার্যের জন্ম ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার কালীঘাটের মহিম হালদার স্ট্রিটে নানাবাড়িতে এক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। তাঁর বাবা নিবারণ ভট্টাচার্য ছিলেন একটি লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী, যা একাধারে ছিল বইয়ের ক্ষুদ্র প্রকাশনা ও বিক্রয় কেন্দ্র। আর মা সুনীতি দেবী। তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার কোটালীপাড়ার ঊনশিয়া গ্রামে। তাঁর নাম সুকান্ত রেখেছিলেন তাঁর জ্যাঠাতো বোন রাণী ভট্টাচার্য। রাণী ভট্টাচার্য ছিলেন অসম্ভব সাহিত্যপড়ুয়া। তৎকালীন সময়ের জনপ্রিয় সাহিত্যিক মণিন্দ্রলাল বসুর সুকান্ত গল্পটি পড়ার সময় সুকান্ত নামটা নিয়েছিলেন রাণী ভট্টাচার্য। শৈশবে সুকান্তের সবচেয়ে আপনজন ছিলেন এই রাণীদি। একদিন আচমকা রাণী ভট্টাচার্যের মৃত্যু হয়। তখন ভীষণ ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। শৈশবেই মাকে হারিয়ে রাণীদির কাছে মায়ের স্নেহ পেয়েছিলেন। তাঁর কাছেই পড়ালেখা ও সাহিত্য পাঠের হাতেখড়ি সুকান্তের।

সুকান্তের পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য ও মা সুনীতি দেবী। সুকান্তের শৈশব কাটে কলকাতার বাগবাজারের তাদের নিবেদিতা লেনের বাড়িতে। সেখানকারই কমলা বিদ্যামন্দিরে তাঁকে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য ভর্তি করা হয়। কমলা বিদ্যামন্দিরেই সুকান্তের সাহিত্যেও হাতেখড়ি হয়। তাঁর প্রথম ছোটগল্প ছাপা হয় বিদ্যালয়েরই একটি পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ। এরপর ‘বিবেকানন্দ জীবনী’- আরও একটি গদ্য শিখা পত্রিকায় ছাপা হয়। শিখা পত্রিকায় সে সময় প্রায়ই সুকান্তের লেখা ছাপা হতো।

কমলা বিদ্যামন্দিরে লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়ে সুকান্ত ভর্তি হন বেলেঘাটা দেশবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওই স্কুল থেকে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যোগদান করেন ভারতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের মাধ্যমে। বয়স তখন আঠারো পার হয়নি! ‘জনরক্ষা’ সমিতিকে কেন্দ্র করেই তিনি পার্টির প্রচার ও সাংগঠনিক কাজে নিয়মিত যুক্ত থাকেন। ১৯৪৩ সালে কমিউনিস্ট পার্টির উদ্যোগে ‘শিক্ষা-স্বাস্থ্য-সেবা-স্বাধীনতা’র আদর্শে যে ‘কিশোর বাহিনী’ নামক সংগঠন গড়ে ওঠে, সুকান্ত ছিলেন ওই দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। সেই সময় কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পদ পাওয়া কোনো সহজ ব্যাপার ছিল না। মাত্র ১৭ বছর বয়সে, ১৯৪৪ সালে পার্টির সদস্য পদ লাভ করেন। যার প্রভাব পড়ে তাঁর শিক্ষা জীবনেও। ছাত্র আন্দোলন ও বামপন্থি রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হওয়ায় তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে। তবে কাব্য সাধানায় তিনি অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।

 

১৯৪১ সালে সুকান্ত ভট্টাচার্য কলকাতা রেডিওতে গল্পদাদুর আসরে যোগ দেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করতেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর সেই আসরেই নিজের লেখা কবিতা পাঠ করে  তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন তিনি

 

১৯৪১ সালে সুকান্ত ভট্টাচার্য কলকাতা রেডিওতে গল্পদাদুর আসরে যোগ দেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করতেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর সেই আসরেই নিজের লেখা কবিতা পাঠ করে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন তিনি। গল্পদাদুর আসরের জন্য সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা গান নির্বাচিত হয়েছিল, আর সেই গানে সুর দিয়েছিলেন পঙ্কজ মল্লিক। আনন্দবাজার পত্রিকার সভ্য ছিলেন তিনি। ১৯৪৪ সালেই ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘ’-এর প্রকাশনায় তিনি ‘আকাল’ নামে একটি সাহিত্য সংকলন সম্পাদনা করেন। ১৯৪৫ সালে সুকান্ত প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

ছোটবেলা থেকেই বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা নিয়ম-কানুন তাঁর একদম পছন্দ ছিল না। জীবনের প্রতিটি অংশেই সুকান্ত যেন অনিয়মকে তাঁর নিয়ম করে নিয়েছিলেন। একদিকে পার্টির কাজ, অন্যদিকে কলমযুদ্ধ, অভাব অনটন-সব মিলিয়ে অনিয়মের স্রোত তাঁর রুগ্ন শরীর মেনে নিতে পারেনি; যক্ষ্মারোগ বাসা বাঁধে এই অনিয়মের ফাঁকে ফাঁকে। ওই সময় ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থের ‘হে মহাজীবন’ কবিতাটিতে সুকান্ত পূর্ণিমার চাঁদকে ঝলসানো রুটির সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি লিখেছেন-

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়

এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,

পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক

গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো!

প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা

কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি,

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময়

পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।

সুকান্তের কবিতার সহজ সরলতা অনেককে আশ্চর্য ও মুগ্ধ করেছে। বুদ্ধদেব বসু সুকান্তকে নিয়ে বলেছেন-‘যে চিলকে সে ব্যঙ্গ করেছিল, সে জানত না সে নিজেই সেই চিল; লোভী নয়, দস্যু নয়, গর্বিত নিঃসঙ্গ আকাশচারী, স্খলিত হয়ে পড়ল ফুটপাথের ভিড়ে, আর উড়তে পারল না, অথবা সময় পেল না। কবি হওয়ার জন্যই জন্মেছিল সুকান্ত, কবি হতে পারার আগে তার মৃত্যু হলো।’

রোগশয্যায় শুয়েও কবির মনে শান্তি ছিল না। একটু সুস্থ হলে বাড়ি ফিরে যান। বিছানায় শুয়ে শুয়ে জ্বরে আক্রান্ত কবি বিষণœতায় কাটালেও তাঁর কবিতা লেখা থেমে থাকেনি। অসুস্থ অবস্থায় নিজের বাড়ির সিঁড়ি দেখে লিখেন সিঁড়ি কবিতাটি। সাধারণ আর অতি তুচ্ছ বস্তুকেও কবি তার কবিতায় বিপ্লবী চেতনায় পাঠকের সামনে উপস্থাপন করেছেন। সুকান্ত রাজনৈতিক সেøাগানধর্মী কবিতাও রচনা করেছেন। তবে মজার বিষয় হলো এসব কবিতাও সুকান্তের অনন্য সাধারণ কবি প্রতিভার জাদুস্পর্শে শিল্পমন্ডিত হয়ে উঠেছে রচনা হয়ে উঠেছে আন্তরিক। যেমন ‘চিল’, ‘সিগারেট’, ‘চারাগাছ’, ‘একটি মোরগের কাহিনী’ ও ‘প্রার্থী’ কবিতা এ সময় লেখা হয়েছে। তাঁর চিল কবিতায় অসাধারণ এক আবেগ উঠে এসেছে।

‘চিল’

পথ চলতে চলতে হঠাৎ দেখলাম :

ফুটপাতে এক মরা চিল!

চমকে উঠলাম ওর করুণ বীভৎস মূর্তি দেখে।

অনেক উঁচু থেকে যে এই পৃথিবীটাকে দেখেছে,

লুণ্ঠনের অবাধ উপনিবেশ;

যার শ্যেণ দৃষ্টিতে কেবল ছিল

তীব্র লোভ আর ছোঁ মারার দস্যু প্রবৃত্তি

তাকে দেখলাম, ফুটপাতে মুখ গুঁজে প’ড়ে।

                               (সংক্ষেপিত)

মানবিকচেতনায় উদ্বুদ্ধ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য বাংলা কাব্যধারার প্রচলিত প্রেক্ষাপটকে আমূল বদলে দিতে পেরেছিলেন। একটু অন্তর্মুখী লাজুক প্রকৃতির মানুষ সুকান্ত কঠোর বাস্তবের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সমাজকে বিশ্লেষণ করেছেন সমসাময়িক রাজনীতির তত্ত্ব ও তথ্যের সাহয্যে। শোষিত বঞ্চিতদের পক্ষে ছিলেন সুকান্ত। ইংরেজশাসিত ভারতবর্ষের কতিপয় স্বার্থান্বেষী পরিবার আর জমিদারশ্রেণির মানুষের চরমতম শোষণে জর্জরিত সাধারণ মানুষের মনে সুকান্ত বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে দিতে চেয়েছেন। তাঁর কবিজীবনের মধ্যেই ঘটে গেছে বাংলার দুর্ভিক্ষ-মহাযুদ্ধের ফলে চরম দুর্দশা। সমসাময়িক এই অমানবিক ঘটনাবলি সুকান্তের বলিষ্ঠ লেখনীর উৎসমুখ খুলে দিয়েছিল।

কবিতার ভাষায় সুকান্ত বলেছেন, আঠারো বছর বয়সের দায়বদ্ধতা। আঠারোর শক্তি। অন্যের জন্য কিছু না কিছু করার তাগিদ এদেরই সব থেকে বেশি। বয়সের দোষ। বয়সটাই এমন যে। আঠারো বছর বয়সের তরুণ-তরুণীরা পারে না এমন কোনো কাজ নেই। আঠারো মানে শুধু একটা সংখ্যা নয়। আঠারো একটি প্রতীক। এটা কোনো বয়সের সীমারেখা নয়, আঠারো একজনের মনের মাপকাঠি। জীবন থেকে সহস্র বছর কেটে যাক। সুকান্তের কালজয়ী কবিতা ‘ছাড়পত্র’। সেখানে তিনি এভাবে বর্ণনা করেছেন-

 

“যে শিশু ভূমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে

তার মুখে খবর পেলুম:

সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,

নতুন বিশ্বের দ্বারে তাই ব্যক্ত করে অধিকার

জন্মমাত্র সুতীব্র চীৎকারে।

খর্বদেহ নিঃসহায়, তবু তার মুষ্ঠিবদ্ধ হাত

উত্তোলিত, উদ্ভাসিত

কী এক দুর্বোধ্য প্রতিজ্ঞায়।”

                               (সংক্ষেপিত)

তাঁর প্রতিজ্ঞা মানুষকে ভাবিয়েছে। জগৎ বাস্তবতা সম্পর্কে জানার সুযোগ দিয়েছে। মাত্র একুশ বছর বয়সে লেখা এই অসাধারণ কবিতা আজও বহুল পঠিত, প্রচারিত। সুকান্ত ভট্টাচার্যের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে, কবিতার বই ছাড়পত্র (১৯৪৮), ঘুম নেই (১৯৫০),     পূর্বাভাস (১৯৫০), মিঠে-কড়া (১৯৫১), অভিযান (১৯৫৩), গীতিগুচ্ছ (১৯৬৫)। সুকান্তের জীবন ও কাব্য ছিল একই সুরে গ্রথিত ও একই মন্ত্রে অনুরণিত। যে মানব-প্রেম আর আকুতি সুকান্তকে কবিতার কাছে নিয়ে গিয়েছিল, তার সঙ্গে জীবনকে জড়িয়ে নিলে তো সেই বিশ্বাসকে দোষ দেওয়া যাবে না। বরং বিশ্বাসের ভিত বা কাঠামো যেভাবে ওই মতাদর্শের নির্মাতারা তৈরি করেছিলেন, দোষ থাকলে সেখানে থাকতে পারে। তাঁর কাব্যভাষা মানুষের মনে সঞ্জীবনী শক্তি জুগিয়েছে।

সুকান্তর ভাবনার প্রতিচ্ছবি আমরা দেখতে পেয়েছি তাঁর রাজনৈতিক জীবনের। তিনি শুধু একজন কবিই ছিলেন না, ছিলেন সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী। কবি তাঁর কোনো বই-ই প্রকাশিত হওয়ার পর দেখে যেতে পারেননি। একাধারে বিপ্লবী ও স্বাধীনতার আপোসহীন সংগ্রামী কবি সুকান্ত ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির কর্মী। পার্টি ও সংগঠনের কাজে অত্যধিক পরিশ্রমের ফলে দুরারোগ্য যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি ১৯৪৭ সালের ১৩ মে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা