শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৩

প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম

তাই তা চিত্তের সুখ। কবির কারবার হৃদয় আর মনন নিয়ে। প্রেমের আধারও মন। তাই কবি হয়ে পড়ে প্রেমের ফাঁদের লঘু লক্ষ্য। তবে এই ফাঁদ স্বভাবগতরূপে ‘মিষ্টি ফাঁদ’। একে ‘মধুর মিথ্যা’ বা ‘sweet lie’র সঙ্গে তুলনা করা চলে। মধুর মিথ্যায় স্বার্থের ফেরেবি নেই, তাই তা নির্দোষ-নিষ্পাপ-নিষ্কলুষ-নির্মল। প্রেমও এমন মিথ্যাকে নাজায়েজ বলে পাপাঙ্কের লেবেল এঁটে দেয়নি।

জীবন আর প্রেম যেন সমান বয়েসী। যেখানে জীবন, সেখানেই প্রেম। ভিন্নতা কেবল প্রকার-প্রকৃতিতে। প্রেমের অনুপস্থিতি মানে যন্ত্রণায় দহন, মরণ বরণ। মিলনে সুখ, বিচ্ছেদে যাতনা। প্রেম এমন এক রহস্যময় অনুভূতি যাকে সংজ্ঞার শেকলে বাঁধা যায় না। এর চলার চরিত্র আগ থেকেই নিরূপণ করা যায় না। খেয়ালি চলায় হেঁয়ালি থাকলেও এর শেকড় কিন্তু থাকে অন্তরাত্মার গহনে। তাই প্রেমের মূল উৎপাটনের আরেক নাম আত্মার হনন। প্রেম মানুষের আত্মার আত্মীয়। আত্মাহীন দেহ আর প্রেমহীন জীবন সমার্থক। আত্মা থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে উৎসারিত হয় প্রেমানুভূতি। তখন কেউ আর প্রেমিক-প্রেমিকা থাকে না। একে হয়ে যায় আরেকের প্রেম। অরূপ রূপ নেয় স্বরূপে। তখন ‘এই তো তোমার প্রেম, ওগো হৃদয়হরণ।’ দ্বৈত মনে আপনা থেকেই বেজে ওঠে, ‘প্রেমের জোয়ারে ভাসাবে দোঁহারে, বাঁধন খুলে দাও/ ভুলিব ভাবনা, পিছনে চাব না, পাল তুলে দাও।’

প্রেম কবিতার মতো। কবিতা লিখা যায় না, হয়ে যায়। প্রেমেও পড়া যায় না, প্রেম হয়ে যায়। এর ফাঁদ এড়ানো দুষ্কর। এ ফাঁদের বিস্তৃতি ব্যাপক। মানুষের মন আছে বলেই এক মন আরেক মনকে চুরি করে। মন সিঁদ কাটে বটে, তবে সিঁদকাঠি দিয়ে নয়। মননের মহিমা দিয়ে। নজরের খঞ্জর দিয়ে। অনুভূতির আকুতি দিয়ে। প্রেম হলো প্রাণের আরাম, মনের শান্তি। ধরা-যে পড়তেই হয় মানুষের। হয় পুরো, নয় আধা কিংবা সিকি-আনা-পাই। ফাঁদ থেকে নিস্তার নাই। ‘বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ, কেমনে দিই ফাঁকি/আধেক ধরা পড়েছি গো, আধেক আছে বাকি।’ কবিগুরুর প্রতিধ্বনি পাই প্রেমের আরেক কবি নজরুলের মাঝেও; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। ‘প্রেম পাশে পড়লে ধরা চঞ্চল চিত-চোর/শাস্তি পাবে নিঠুর কালা এবার জীবন-ভোর। মিলন রসের কারাগারে/ প্রণয় প্রহরী রাখব দ্বারে/চপল চরণে পরাব শিকল নব অনুরাগ-ডোর।’

বিবর্তনমূলক মনস্তত্ত্বের ধারণাও ঠিক একই রকমের। সে মতে, প্রেম হচ্ছে প্রজাতি হিসেবে মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সৃষ্ট এক বিবর্তনবাদী ষড়যন্ত্র। এরই আরেক নাম ফাঁদ। আর ভালোবাসা? ‘ভালোবাসা’ হচ্ছে এই ষড়যন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার আরও বড় ধরনের ষড়যন্ত্র। জীবনীশক্তির আরেক নাম প্রেম অথবা প্রেমের অপর নাম জীবনীশক্তি। ইংরেজ রোমান্টিক কবি কিটসের মতে, প্রেম যে-পেল না, আর যে-কাউকে প্রেম দিতে পারল না, সংসারে তার মতো দুর্ভাগা আর কেউই নেই। প্রেমিক কবি নজরুলের আক্ষেপও প্রণিধানযোগ্য। ‘বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসিনি, আমি নেতা হতে আসিনি- আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম- সে প্রেম পেলাম না বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।’

প্রেম আর ভালোবাসা এক না হলেও এদের মধ্যের ফারাক আসমান-জমিন নয়। মানুষ জীবনভর শব্দ দুটোর ব্যবহার করে যায়। কিন্তু কদাচিৎ গভীরভাবে ভেবে দেখে না, এদের ব্যঞ্জনার মধ্যে মূল পার্থক্যটা কোথায়?

অনেকেই প্রেম ও ভালোবাসাকে আলাদা করার চেষ্টা করেন। কেবল যৌনতাকেন্দ্রিক মমতাকে প্রেম ও যৌনতাবহির্ভূত মমতাকে ভালোবাসা বলে চিহ্নিত করতে চান। কিন্তু বাংলা ভাষায় এদের মধ্যে স্পষ্ট বিভাজন সৃষ্টি করা সম্ভব হয়নি। আমরা যৌন প্রেমকে ভালোবাসাও বলি আবার যৌনতা বহির্ভূত ভালোবাসাকেও প্রেম বলি, যেমন, দেশপ্রেম। মায়ের মমতাকে বলি ভালোবাসা। তাই ভালোবাসা আর প্রেমের মধ্যে যে সূক্ষ্ম ফারাক, তা নিয়ে মাতামাতি নিরর্থক। সমরূপ বা সমার্থক হলেও ভালোবাসার ব্যাপ্তি ব্যাপক। ভালোবাসার মানুষ বা বিষয়ের কল্যাণ কামনা করা বা তার কল্যাণের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার নাম ‘ভালোবাসা’। এতে দু’পক্ষেরই ভূমিকা মুখ্য নয়। প্রধান ভূমিকা হলো ‘ত্যাগ’। ‘ভালোবাসা’ কেবল মিলনেই পূর্ণতা পায় না। মিলনের আকাক্সক্ষার আরেক নাম আত্মসুখ। প্রেম আত্মহিত-কেন্দ্রিক, ভালোবাসা পরহিত-কেন্দ্রিক। প্রেম ভালোবাসার একটা রূপ, কিন্তু ভালোবাসা স্বতন্ত্র। প্রেমের ক্ষেত্র সংকীর্ণ, আর ভালোবাসার ক্ষেত্র ব্যাপক ও সর্বজনীন। দুপক্ষের সম্মতিতে প্রেম হয়, আর ভালোবাসায় অপরপক্ষের সম্মতি গৌণ। ভালোবাসা হয় এক পক্ষ থেকে আর প্রেম হয় উভয় পক্ষ থেকে, ভালোবাসার জন্য প্রেম আবশ্যক নয়, কিন্তু প্রেমের জন্য ভালোবাসা অপরিহার্য। প্রেম হলো আত্মসুখের জন্য প্রেমাস্পদকে আপন করে নেওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, ভালোবাসা হলো প্রেমাস্পদের সুখের জন্য নিজেকে বিলীন করে দেওয়া।

প্রেমের কাতারে আছে প্রণয়, প্রীতি, সদ্ভাব, বন্ধুত্ব, অনুরাগ, আকর্ষণ, টান, পছন্দ, স্নেহ, শ্রদ্ধা, ভক্তি, আসক্তি। প্রেম-এর প্রকৃতি প্রত্যয় হলো প্রিয়+ইমন্। প্রিয় হলো ভালোবাসা বা প্রণয়ের পাত্র। হতে পারে বন্ধু, সুহৃদ, স্বামী কিংবা ভালো লাগার ব্যক্তি বা বিষয়। ইমন্-এর আক্ষরিক অর্থ কারও জন্য হিতকর কিছু। ভক্তিরসাত্মক একটি রাগের নামও কিন্তু ইমন্। কিন্তু ব্যাকরণে এটি ব্যবহৃত হয় তদ্ধিত-প্রত্যয় হিসেবে। প্রেম দ্বিপক্ষীয় ব্যাপার। দু’পক্ষের সায় ছাড়া প্রেমের হালে পানি পায় না। প্রেমের নায়ে পাল উড়ে না। সোনা ফসলে সেই ‘সোনার তরী’ ভরে না। শুধু এক পক্ষের আকুতিতে প্রেমের কীর্তি নেই। এ ধরনের প্রেমীদের রসিকতা করে বড়জোর OSLA’র সদস্য করা যায় (One Sided Lovers Association)। প্রকৃত প্রেমের ব্যাপ্তি আত্মহিত, আত্মশুদ্ধি, আত্মতুষ্টি, আত্মত্যাগ এমনকি আত্মাহুতির পরিধি পর্যন্ত বিস্তৃত।

প্রেম এমন এক এমন অনির্বচনীয় অনুভূতি, যার অভিজ্ঞতা যে কোনো বয়সেই জীবনে এসে পড়তে পারে আচমকা। প্রেম কখনো মানুষকে বদলে দেয়। আবার এর কারণেই মানুষ অনেক কঠিন কাজও সহজেই সেরে নিতে পারে। প্রেম মানুষকে গড়ে, আবার ভাঙেও। প্রেমের উন্মাদনায় প্রেমিক অসাধ্যকেও সাধ্য করে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে মরণের মতো কঠিন বিষয়কে শুধু বরণই করে না; হারও মানায়। দেশে দেশে, কালে কালে শুধু প্রেমের জন্য ঘটেছে কত রক্তপাত, বিগ্রহ, বিবাদ, বিসম্বাদ, যুদ্ধ, খুনোখুনি। ধ্বংস হয়েছে নগরী, রাজ্য, জনপদ। আবার লেখা হয়েছে নয়া ইতিহাস, নয়া কাহিনি।

প্রেমে পড়েনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। মানুষ কেন প্রেমে পড়ে... এই প্রশ্নের উত্তরের পাহাড়। তবে সহজ কথায়, নির্ভরতার আকুতিতে, সহানুভূতির খোঁজে, সহমর্মীর তল্লাশে, নিঃসঙ্গতা নিরসনে, সংকটে শখার সন্ধানেও প্রেম করে থাকে অনেকে। চোখ দেখেই মনের কথা বুঝে নেওয়ার নাম প্রেম। একের প্রতি অপরের সহানুভূতি না থাকলে সেই প্রেম স্থায়ী হয় না। আর মানুষ অন্য মানুষের কাছ থেকে সব সময় সহানুভূতি পেতে চায়। কারণ, এটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। অপরকে আকৃষ্ট করার জন্য মানুষ নিজেকে আকর্ষণীয় রূপে উপস্থাপন করলে সেখানে প্রেমের নেপথ্য-নির্যাস মিলে। ময়ূর পেখম তুলে ময়ূরীকে আর জোনাক পোকা মোহনীয় আলো জ্বেলে যেমন ওদের মিলনসঙ্গিনীকে আকৃষ্ট করে। নারী ও পুরুষ তাদের চিন্তার ক্ষেত্রে যোগসূত্র খুঁজে পেলেই প্রেম করার সিদ্ধান্ত নেয়। একসঙ্গে দুজন সৃজনশীল ভাবনা প্রকাশ করেও প্রেমাসক্ত হয় মানুষ। তাদের ব্যক্তিগত অনুভূতি ক্ষোভ, দুঃখ, কষ্টের অংশীজন পেতেও মানুষ প্রেমে পড়তে পারে।

পুরাণ ও সাহিত্যের ব্যাখ্যা মতে, নারী ও পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ থেকে আসে আসক্তি। আর আসক্তি থেকে আসে পূর্বরাগ। পূর্বরাগ হলো অনুরাগ ও প্রেমের প্রস্তুতি। প্রেম হলো কামনা। একের অপরের প্রতি জেগে ওঠা দুর্নিবার বাসনাকে বলা যায় ভালোবাসা। শিল্পকলার প্রায় সমগ্র জমিন দখল করে রেখেছে এই প্রেম-ভালোবাসা। কবিতার রাজ্য তো যেন পুরোটাই প্রেমের দখলে। গল্প, উপন্যাস, সংগীত, নৃত্য, নাটক, অভিনয়, উপাখ্যান, চিত্রকলা, ভাস্কর্য, স্থাপত্য যেন প্রেমেরই আকর। প্রেমকে উপজীব্য করে পৃথিবীতে কত সংখ্যক গ্রন্থ রচিত হয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। ইউনেস্কোর তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর গড়ে ২২ লাখ বই প্রকাশিত হয়। গুগলের তথ্য অনুযায়ী, গত ১২ বছরে নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে ১৫ কোটি ৬২ লাখ ৬৪ হাজার ৮৮০টি। আর তাজ্জবের বিষয় হলো, বিশ্বজুড়ে যতো প্রেমের উপন্যাস রয়েছে, সেগুলোর মূল্য ১.৮ বিলিয়ন ডলার।

কেবল চারুকলারই নয়, বিজ্ঞানেরও রয়েছে প্রেমের এক অবাক করা ব্যাখ্যা। মানুষের মস্তিষ্কে সেরাটোনিন নামক একটি উপাদানের প্রভাবে নারী ও পুরুষের একে অপরের প্রতি স্বভাবজাত কামনা তৈরি হয়। তবে মতান্তরে বলা হয়েছে, কামনা জাগ্রত হয় সেক্স হরমোন টেস্টোসটেরন ও ইসট্রোজেনের মাধ্যমে। আকর্ষণ তৈরি হয় মস্তিষ্কের ডোপামিন ও নোরিপা দ্বারা এবং আসক্তি তৈরি হয় অক্সিটোসিন ও ভ্যাসোপ্রোসিনের মাধ্যমে। ফ্রয়েড বলেন, প্রেমের যে ক্ষেত্রগুলোকে আমরা যৌনতাবহির্ভূত মনে করি, তা আসলে যৌনতাবহির্ভূত নয়। যৌনতা ব্যতীত কোন সৌন্দর্য চেতনা ও প্রেম নেই। তাই বয়ঃসন্ধি বা যৌনতা চেতনার উন্মেষের আগে শিশুকে দেশপ্রেম, মানবপ্রেম ইত্যাদি কিছুই প্রকৃষ্টরূপে শেখানো যায় না। তবে ফ্রয়েডের এই মত স্বতঃসিদ্ধ নয়।

ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্মক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেওয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা অপেক্ষাকৃত গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশি গুরুত্ব বহন করে। কল্পনাবিলাসিতার একটি বিশেষ ক্ষেত্র হচ্ছে এ ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অভিহিত করা যায়। বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান ভালোবাসাকে টিকে থাকার হাতিয়ার হিসেবে দেখায়। মানুষসহ অন্যান্য স্তন্যপায়ী তাদের জীবনকালের দীর্ঘ সময় পিতামাতার সাহায্যের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। এ সময়ে ভালোবাসা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

যৌনতার জৈবিক মডেলকে স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি ড্রাইভ অর্থাৎ তাড়না হিসেবে মনে করা হয়, যা অত্যধিক ক্ষুধা বা তৃষ্ণার মতো। হেলেন ফিশার প্রেম বিষয়ে একজন নেতৃস্থানীয় বিশেষজ্ঞ। প্রেমের অভিজ্ঞতাকে তিনি তিনটি আংশিক ওভারল্যাপিং পর্যায়ে বিভক্ত করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, লালসা, আকর্ষণ এবং সংযুক্তি। কামনা হলো যৌন বাসনা পূরণ করার জন্য এক ধরনের অনুভূতি। রোমান্টিক আকর্ষণ মূলত নির্ধারণ করে কোনো ব্যক্তির সঙ্গী কতটা আকর্ষণীয় তার ওপর। স্নায়ুবিজ্ঞানের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ মূলত প্রেমে পড়ে যখন তার মস্তিষ্ক নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সেটের রাসায়নিক পদার্থ ত্যাগ করে। উদাহরণ স্বরূপ, নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন, ডোপামিন, নোরপাইনফ্রাইন, এবং সেরোটোনিনের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। Amphetamine এক ধরনের পদার্থ ত্যাগ করে যার ফলে মস্তিষ্কের কেন্দ্রীয় অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে, হার্টের কম্পনের হার বৃদ্ধি পায়, ক্ষুধা এবং ঘুম হ্রাস পায় এবং উত্তেজনা বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই পর্যায় সাধারণত দেড় থেকে তিন বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। যেহেতু কামনা এবং আকর্ষণের পর্যায়গুলোকে অস্থায়ী বলে মনে করা হয়, তাই দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের জন্য একটি তৃতীয় পর্যায় প্রয়োজন।

প্রেমের তাত্ত্বিক অর্থ এন্তার বিস্তৃত। প্রেম সম্বন্ধে দার্শনিক বার্নাড শ’ বলেছেন, প্রেম হলো সিগারেটের মতো, যার আরম্ভ অগ্নি দিয়ে, আর পরিণতি ছাইয়ে। রবীন্দ্রনাথও সে বাণীর অনুরণন ঘটিয়েছেন। ‘প্রেমের আনন্দ থাকে শুধু স্বল্পক্ষণ/প্রেমের বেদনা থাকে সমস্ত জীবন।’ বায়রনের মতে, ‘প্রেম মানুষকে শান্তি দেয়, তবে স্বস্তি দেয় না।’ কিন্তু মেটাফিজিক্যাল কবি জন ডান ওইসব বিতর্ককে পাত্তা না দিয়ে এবং বিরূপ ও প্রতিক্রিয়াশীল মতকে উড়িয়ে দিয়ে ক্ষ্যাপার মতো শাসিয়ে বলেছেন- For God’s sake hold your tongue, and let me love. দার্শনিক বার্টান্ড রাসেলও ‘সুখের উৎসেই প্রেম’ বলে উল্লেখ করেছেন। প্রেমের স্পর্শ ব্যতীত সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না। বস্তুর গুণ যেমন ভাবের বিষয়, প্রেম-ভালোবাসা এবং সুখও তেমনি। তবে ভাবের বিষয় হলেও ভালোবাসা হচ্ছে বৈষয়িক এবং সুখ হচ্ছে আধ্যাত্মিক।

                -সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর