শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

বানরটি কি আসলেই বানর

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বানরটি কি আসলেই বানর

(পূর্ব প্রকাশের পর)

বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। এটা ট্যুরিস্ট স্পট। বহু মানুষ বেড়াতে আসে। বেশ কিছু দোকানপাট আছে, রেস্টুরেন্ট আছে। আমরা বাংলা খাবার খেলাম। ভাত, রুই মাছ, সবজি, ডাল। রান্না খুব ভালো। খেয়ে ভালো লাগল।

ফেরার সময় একটা জায়গায় গাড়ি থামালেন মোরশেদ সাহেব। গাড়িতে জল নেই। তিনি জলের বোতল আনতে গেলেন। সেই রাস্তার ধারে দেখি একজন লোক বানরখেলা দেখাচ্ছে। বানরটির গায়ে নীল জামা পরানো। পায়ে শিশুদের পায়ের জুতোর মতো জুতো আছে, চোখে আছে সানগ্লাস। একেবারে সাহেব বানর। সে মুখ ভেংচে, লাফঝাঁপ করে, ডিগবাজি খেয়ে খেলা দেখাচ্ছে। বানরটির মালিক একেবারেই হতদরিদ্র ধরনের বুড়ো মতন লোকটি যা বলে বানরটি তাই করে। চারপাশে নানান বয়সী লোকজন জড়ো হয়ে আছে। মোরশেদ সাহেব জল নিয়ে আসার ফাঁকে মিনিট চার-পাঁচেক সময় গাড়িতে বসেই বানরখেলা দেখলাম আমরা। এরকম বানরখেলা আগেও দেখেছি। মজা পেলাম ঠিকই তবে তেমন কিছু মনে হলো না।

রামসাগরের চেয়ে আমার বেশি ভালো লাগল ‘কান্তজিউর মন্দির’। এটা পরের দিনের ঘটনা। জায়গাটির নাম ‘কান্তনগর’। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পরিপাটি আর ছিমছাম এলাকা, দেখেই ভালো লাগল। রাস্তাটি ভারি সুন্দর। রাস্তার দু’পাশে গাছপালা, একটা মিউজিয়াম আছে, মিউজিয়ামের সঙ্গে গেস্ট হাউস। তার উল্টোদিকে পর্যটনের রেস্টুরেন্ট। আমরা মিউজিয়ামটা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এগারো-বারো শতকের কষ্টি পাথরের মূর্তি আছে অনেকগুলো। সেই আমলের মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মুদ্রা, লোহা তামার নানা রকমের জিনিসপত্র।

একজন গাইড আমাদের সব দেখাচ্ছিল, বুঝিয়ে দিচ্ছিল।

কান্তজিউর মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার যে কাজ সেই কাজ মানে এক অনন্য চিত্রকর্ম। ইট রংয়ের ছোট ছোট, চৌকো শক্ত মাটির প্লেট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মন্দিরের দেয়াল। প্লেটগুলো এমন করে সাজানো, গাইড সেসব প্লেটের চিত্রকর্ম বুঝিয়ে দিচ্ছিল। অবাক হয়ে শুনলাম তার কথা। এ চিত্রকর্মগুলোর মধ্য দিয়ে পুরো মহাভারত আর রামায়ণের কাহিনি বলা হয়েছে।

এখানেও ট্যুরিস্ট অনেক। মোবাইল ফোনে ছবি তুলছে সবাই। একটি হলুদ শাড়ি পরা মেয়ে নিজের মুখভঙ্গি আর তাকানোর ভঙ্গি বদলে বদলে সেলফি তুলছে। দেখে আমি আর হিয়া মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। হাসলাম। তবে কাউকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন।

এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ। ঝিরঝিরে পাতার গাছটি মাঝারি মাপের। তলায় বাঁধানো বেদি। পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা। গাছটির নিচু ডালগুলোয় অজস্র লালসুতো বাঁধা। বোধহয় স্বপ্ন পূরণের আশায় লোকে বেঁধে যায়।

গাইড বলল, ‘এই গাছটি ‘তমাল’ গাছ। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি তমাল গাছ আছে। একটা এখানে। গাছটার তলায় আসুন, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হবে।’

আমি আর হিয়া তমাল তলায় গেলাম। গিয়ে বুঝতে পারলাম না, নতুন কী অনুভূতি হচ্ছে। গাইড কথা বলতে পারে তার আগেই হিয়া বলল, ‘এই গাছটির তলা বেশ ঠাণ্ডা।’

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন। এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ।

গাইড হাসল। ‘ঠিক তাই। তমাল গাছের তলা অন্য গাছের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা হয়।’

আমাদের গাড়ি রাখা ছিল অনেকটা দূরে, রাস্তার একপাশে। হাঁটতে হাঁটতে সেদিকটায় যাচ্ছি, দেখি মিউজিয়ামের গেটের কাছটায় নীল অপরাজিতা ফুটে আছে। হিয়া ছুটে গিয়ে বেশ কয়েকটা ফুল ছিঁড়ে আনলো।

চলে আসার আগের রাতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।

ওই যে প্রথম রাতে পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতি একসঙ্গে দুই বোনেরই হয়েছিল তারপর আর সেই অনুভূতি হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়ে, ডিনার সেরে আমরা দুই বোন এসে শেডটার তলায় বসেছি। অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করেছি। বাবা-মা পায়চারি করেছেন অদূরে। রাতে আমাদের সবার ঘুমই খুব ভালো হয়েছে।

ফেরার আগের রাতেও অনেক রাত পর্যন্ত আমরা সবাই শেডের তলায় বসে ছিলাম। গল্প হাসি আনন্দ, বাবার মজার মজার কথায় রাত প্রায় বারোটা বেজে গেল। তারপর শুতে গেছি আমরা। রুমে বেগুনি ডিমলাইট জ্বলছিল। শুয়ে পড়ার পরই হিয়া তার স্বভাব মতো ঘুমিয়ে পড়ল। আমারও সে রাতে একটু তাড়াতাড়িই ঘুম এলো। এত বেড়ানো, এত হাঁটাচলার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম। এজন্য তাড়াতাড়ি ঘুম এলো।

একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম এক সময়। দেখি, রামসাগর থেকে ফেরার পথে, রাস্তার ধারে বানরখেলা দেখেছিলাম কয়েক মিনিটের জন্য, সেই বানরটি আমাদের রুমে এসে ঢুকেছে। পরনে সেরকম নীল জামা, পায়ে কালো জুতো আর চোখে সানগ্লাস। তবে বানরটি বানর আকৃতির না। সে ছ’ফুটের কাছাকাছি লম্বা। দাঁড়িয়ে আছে দু’পায়ে। অর্থাৎ মানুষের ভঙ্গিতে।

এ কী অদ্ভুত স্বপ্ন? আমাদের বিছানার পাশেই তো দাঁড়িয়ে আছে। চোখে সানগ্লাস থাকার ফলে বোঝা যাচ্ছে না কোনদিকে তাকিয়ে আছে! নিশ্চয় আমাদের দিকেই হবে!

আশ্চর্য ব্যাপার, তারপর আমার কেমন অস্বস্তি হতে লাগল। ঘুম ভেঙে গেল। তখন ঘটল আসল ঘটনা। চোখ মেলে দেখি স্বপ্নে যা এতক্ষণ দেখলাম হুবহু সেই দৃশ্য। স্বপ্নের মতো করে বানরটি আমাদের বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ওরকম জামা পরা, পায়ে জুতো, চোখে সানগ্লাস। দুই পায়ে ছ’ফুট লম্বা মানুষের ভঙ্গিতে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমি চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে। এক-দেড় মিনিট ধরে সে ধীরে ধীরে পেছাল তারপর দেয়ালের ভিতর মিলিয়ে গেল। আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে আছি। তখনই মৃদুকণ্ঠে হিয়া আমাকে ডাকল। ‘দিয়াপু।’

‘কী রে?’

‘তুমি দেখেছ?’

প্রথম রাতের মতো হিয়াকে পরীক্ষা করার জন্য বললাম, ‘কী দেখবো?’

‘মানুষের মতো বানরটা?’

‘তুই দেখেছিস?’

‘না দেখলে বলছি কী করে? প্রথমে স্বপ্নে দেখলাম। তারপর ঘুম ভেঙে গেল। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমাদের বিছানার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর দেয়ালের দিকে মিলিয়ে গেল!’

তার মানে আমি যা দেখেছি হিয়াও তাই দেখেছে।

সুইচ টিপে বেডসাইড লাইট জ্বাললাম। ‘আমিও দেখেছি। ভয় পেয়েছিস?’

‘তুমি পাওনি?’

‘পেয়েছি। এখনো ভয় করছে।’

হিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরল। টের পেলাম ও একটু একটু কাঁপছে। বলল, ‘আমি এই রুমে থাকব না। বাবাকে ফোন করো।’

‘এত রাতে ফোন করলে বাবা-মা দুজনেই নার্ভাস হয়ে যাবেন।’

‘তবু করো। আমার খুব ভয় করছে।’

বাবার মোবাইলে ফোন করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার দুবার রিং হতেই বাবা ধরলেন। ‘কী হয়েছে মা?’

‘এই রুমে আমাদের খুব ভয় করছে।’

‘আমি দরজা খুলছি। তোমরা আমাদের রুমে চলে এসো।’

আমরা দুই বোন আর এক মুহূর্তও দেরি করলাম না। মা-বাবার রুমে চলে এলাম। দেখি তাঁরা দুজনেই উঠে গেছেন। রুমে আলো জ্বলছে।

বাবা বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’

হিয়া ঘটনা বলল। শুনে বাবা তাকালেন মায়ের দিকে, মা তাকালেন বাবার দিকে। তারপর হঠাৎ করেই বাবা বেশ চটপটে হয়ে উঠলেন। ‘ও কিছু না মা। স্বপ্ন দেখেছ। স্বপ্ন দেখার পর চোখ মেললে অনেক সময় স্বপ্নের সেই দৃশ্যই দেখা যায়। ওটাকে বলে স্বপ্নের রেশ।’

হিয়া বলল, ‘কিন্তু দুই বোন একসঙ্গে একই স্বপ্ন দেখব কেন? চোখ খোলার পর একই দৃশ্য দেখব কেন?’

বাবা কথা বলার আগে আমি বললাম, ‘সেদিনও একই ব্যাপার হয়েছে। এখানে আসার আগে কোনোদিন তো এরকম হয়নি।’

মা চুপ করে আছেন। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছায়া। বাবা একবার তাঁর দিকে তাকালেন। ‘আমি বড় সোফাটায় শুই, তোমরা তিনজন বিছানায় শুয়ে পড়। এসব ঘটনার অনেক রকমের ব্যাখ্যা আছে। কাল ব্রেকফাস্টের টেবিলে বলব। তারপর রওনা দেব।’

ব্রেকফাস্টের টেবিলে বাবা বললেন, ‘শোনো আমার দুই মেয়ে। প্রথম রাতে তোমাদের দুই বোনের যেরকম অনুভূতি হয়েছিল, তোমার মায়ের আর আমারও তাই হয়েছে। একসঙ্গে একই অনুভূতি হয়েছে আমাদের। একই সঙ্গে ঘুম ভেঙেছে। মনে হচ্ছিল কেউ যেন বিড়ালের লেজ দিয়ে আমাদের পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। পরদিন যখন তোমরা ঘটনাটা বললে, আমি আর তোমাদের মা খুবই অবাক হয়েছিলাম। তোমার মা কথা বলতে যাওয়ার আগেই আমি তাঁকে থামিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ ঘটনা শুনলে তোমরা আর এখানে থাকতেই চাইবে না। ভয় পাবে।’

হিয়া বলল, ‘তার মানে কাল রাতে আমরা যা দেখেছি তোমরাও তাই দেখেছ?’

এবার কথা বললেন মা। ‘হুবহু তাই দেখেছি। প্রথমে স্বপ্ন তারপর বাস্তব। দুই পায়ে মানুষের মতো দাঁড়ানো ছ’ফিটের মতো লম্বা বানরটি দেয়ালে মিলিয়ে গেল।’

ব্রেকফাস্ট শেষ করে চায়ে চুমুক দিলেন বাবা। ‘এ একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে মা। পৃথিবীর এত এত দেশ ঘুরেছি তোমাদের নিয়ে, এত জায়গায় থেকেছি, কোথাও কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়নি। এবার দিনাজপুরে এসে হলো। জীবনে সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা ভালো।’

আমি বললাম, ‘ভূত বলে কি আসলে কিছু আছে, বাবা?’

‘এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে।’

‘তাহলে আমাদের যে অভিজ্ঞতা হলো এটাকে কী বলবে? বানরটি কি আসলে বানর ছিল?’

মা বললেন, ‘না, ওটা কিছুতেই বানর নয়।’

হিয়া বলল, ‘তা হলে?’

বাবা এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই মোরশেদ সাহেব এসে বললেন, ‘গাড়ি রেডি।’

বাবা উঠলেন, ‘আমরাও রেডি। চলুন।’

আমাদের আর কোনো কথা হলো না। হিয়ার প্রশ্নটি প্রশ্নই রয়ে গেল। পরেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব বাবা কখনো দেননি।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য