শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

বানরটি কি আসলেই বানর

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বানরটি কি আসলেই বানর

(পূর্ব প্রকাশের পর)

বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। এটা ট্যুরিস্ট স্পট। বহু মানুষ বেড়াতে আসে। বেশ কিছু দোকানপাট আছে, রেস্টুরেন্ট আছে। আমরা বাংলা খাবার খেলাম। ভাত, রুই মাছ, সবজি, ডাল। রান্না খুব ভালো। খেয়ে ভালো লাগল।

ফেরার সময় একটা জায়গায় গাড়ি থামালেন মোরশেদ সাহেব। গাড়িতে জল নেই। তিনি জলের বোতল আনতে গেলেন। সেই রাস্তার ধারে দেখি একজন লোক বানরখেলা দেখাচ্ছে। বানরটির গায়ে নীল জামা পরানো। পায়ে শিশুদের পায়ের জুতোর মতো জুতো আছে, চোখে আছে সানগ্লাস। একেবারে সাহেব বানর। সে মুখ ভেংচে, লাফঝাঁপ করে, ডিগবাজি খেয়ে খেলা দেখাচ্ছে। বানরটির মালিক একেবারেই হতদরিদ্র ধরনের বুড়ো মতন লোকটি যা বলে বানরটি তাই করে। চারপাশে নানান বয়সী লোকজন জড়ো হয়ে আছে। মোরশেদ সাহেব জল নিয়ে আসার ফাঁকে মিনিট চার-পাঁচেক সময় গাড়িতে বসেই বানরখেলা দেখলাম আমরা। এরকম বানরখেলা আগেও দেখেছি। মজা পেলাম ঠিকই তবে তেমন কিছু মনে হলো না।

রামসাগরের চেয়ে আমার বেশি ভালো লাগল ‘কান্তজিউর মন্দির’। এটা পরের দিনের ঘটনা। জায়গাটির নাম ‘কান্তনগর’। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পরিপাটি আর ছিমছাম এলাকা, দেখেই ভালো লাগল। রাস্তাটি ভারি সুন্দর। রাস্তার দু’পাশে গাছপালা, একটা মিউজিয়াম আছে, মিউজিয়ামের সঙ্গে গেস্ট হাউস। তার উল্টোদিকে পর্যটনের রেস্টুরেন্ট। আমরা মিউজিয়ামটা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এগারো-বারো শতকের কষ্টি পাথরের মূর্তি আছে অনেকগুলো। সেই আমলের মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মুদ্রা, লোহা তামার নানা রকমের জিনিসপত্র।

একজন গাইড আমাদের সব দেখাচ্ছিল, বুঝিয়ে দিচ্ছিল।

কান্তজিউর মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার যে কাজ সেই কাজ মানে এক অনন্য চিত্রকর্ম। ইট রংয়ের ছোট ছোট, চৌকো শক্ত মাটির প্লেট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মন্দিরের দেয়াল। প্লেটগুলো এমন করে সাজানো, গাইড সেসব প্লেটের চিত্রকর্ম বুঝিয়ে দিচ্ছিল। অবাক হয়ে শুনলাম তার কথা। এ চিত্রকর্মগুলোর মধ্য দিয়ে পুরো মহাভারত আর রামায়ণের কাহিনি বলা হয়েছে।

এখানেও ট্যুরিস্ট অনেক। মোবাইল ফোনে ছবি তুলছে সবাই। একটি হলুদ শাড়ি পরা মেয়ে নিজের মুখভঙ্গি আর তাকানোর ভঙ্গি বদলে বদলে সেলফি তুলছে। দেখে আমি আর হিয়া মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। হাসলাম। তবে কাউকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন।

এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ। ঝিরঝিরে পাতার গাছটি মাঝারি মাপের। তলায় বাঁধানো বেদি। পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা। গাছটির নিচু ডালগুলোয় অজস্র লালসুতো বাঁধা। বোধহয় স্বপ্ন পূরণের আশায় লোকে বেঁধে যায়।

গাইড বলল, ‘এই গাছটি ‘তমাল’ গাছ। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি তমাল গাছ আছে। একটা এখানে। গাছটার তলায় আসুন, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হবে।’

আমি আর হিয়া তমাল তলায় গেলাম। গিয়ে বুঝতে পারলাম না, নতুন কী অনুভূতি হচ্ছে। গাইড কথা বলতে পারে তার আগেই হিয়া বলল, ‘এই গাছটির তলা বেশ ঠাণ্ডা।’

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন। এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ।

গাইড হাসল। ‘ঠিক তাই। তমাল গাছের তলা অন্য গাছের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা হয়।’

আমাদের গাড়ি রাখা ছিল অনেকটা দূরে, রাস্তার একপাশে। হাঁটতে হাঁটতে সেদিকটায় যাচ্ছি, দেখি মিউজিয়ামের গেটের কাছটায় নীল অপরাজিতা ফুটে আছে। হিয়া ছুটে গিয়ে বেশ কয়েকটা ফুল ছিঁড়ে আনলো।

চলে আসার আগের রাতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।

ওই যে প্রথম রাতে পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতি একসঙ্গে দুই বোনেরই হয়েছিল তারপর আর সেই অনুভূতি হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়ে, ডিনার সেরে আমরা দুই বোন এসে শেডটার তলায় বসেছি। অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করেছি। বাবা-মা পায়চারি করেছেন অদূরে। রাতে আমাদের সবার ঘুমই খুব ভালো হয়েছে।

ফেরার আগের রাতেও অনেক রাত পর্যন্ত আমরা সবাই শেডের তলায় বসে ছিলাম। গল্প হাসি আনন্দ, বাবার মজার মজার কথায় রাত প্রায় বারোটা বেজে গেল। তারপর শুতে গেছি আমরা। রুমে বেগুনি ডিমলাইট জ্বলছিল। শুয়ে পড়ার পরই হিয়া তার স্বভাব মতো ঘুমিয়ে পড়ল। আমারও সে রাতে একটু তাড়াতাড়িই ঘুম এলো। এত বেড়ানো, এত হাঁটাচলার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম। এজন্য তাড়াতাড়ি ঘুম এলো।

একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম এক সময়। দেখি, রামসাগর থেকে ফেরার পথে, রাস্তার ধারে বানরখেলা দেখেছিলাম কয়েক মিনিটের জন্য, সেই বানরটি আমাদের রুমে এসে ঢুকেছে। পরনে সেরকম নীল জামা, পায়ে কালো জুতো আর চোখে সানগ্লাস। তবে বানরটি বানর আকৃতির না। সে ছ’ফুটের কাছাকাছি লম্বা। দাঁড়িয়ে আছে দু’পায়ে। অর্থাৎ মানুষের ভঙ্গিতে।

এ কী অদ্ভুত স্বপ্ন? আমাদের বিছানার পাশেই তো দাঁড়িয়ে আছে। চোখে সানগ্লাস থাকার ফলে বোঝা যাচ্ছে না কোনদিকে তাকিয়ে আছে! নিশ্চয় আমাদের দিকেই হবে!

আশ্চর্য ব্যাপার, তারপর আমার কেমন অস্বস্তি হতে লাগল। ঘুম ভেঙে গেল। তখন ঘটল আসল ঘটনা। চোখ মেলে দেখি স্বপ্নে যা এতক্ষণ দেখলাম হুবহু সেই দৃশ্য। স্বপ্নের মতো করে বানরটি আমাদের বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ওরকম জামা পরা, পায়ে জুতো, চোখে সানগ্লাস। দুই পায়ে ছ’ফুট লম্বা মানুষের ভঙ্গিতে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমি চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে। এক-দেড় মিনিট ধরে সে ধীরে ধীরে পেছাল তারপর দেয়ালের ভিতর মিলিয়ে গেল। আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে আছি। তখনই মৃদুকণ্ঠে হিয়া আমাকে ডাকল। ‘দিয়াপু।’

‘কী রে?’

‘তুমি দেখেছ?’

প্রথম রাতের মতো হিয়াকে পরীক্ষা করার জন্য বললাম, ‘কী দেখবো?’

‘মানুষের মতো বানরটা?’

‘তুই দেখেছিস?’

‘না দেখলে বলছি কী করে? প্রথমে স্বপ্নে দেখলাম। তারপর ঘুম ভেঙে গেল। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমাদের বিছানার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর দেয়ালের দিকে মিলিয়ে গেল!’

তার মানে আমি যা দেখেছি হিয়াও তাই দেখেছে।

সুইচ টিপে বেডসাইড লাইট জ্বাললাম। ‘আমিও দেখেছি। ভয় পেয়েছিস?’

‘তুমি পাওনি?’

‘পেয়েছি। এখনো ভয় করছে।’

হিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরল। টের পেলাম ও একটু একটু কাঁপছে। বলল, ‘আমি এই রুমে থাকব না। বাবাকে ফোন করো।’

‘এত রাতে ফোন করলে বাবা-মা দুজনেই নার্ভাস হয়ে যাবেন।’

‘তবু করো। আমার খুব ভয় করছে।’

বাবার মোবাইলে ফোন করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার দুবার রিং হতেই বাবা ধরলেন। ‘কী হয়েছে মা?’

‘এই রুমে আমাদের খুব ভয় করছে।’

‘আমি দরজা খুলছি। তোমরা আমাদের রুমে চলে এসো।’

আমরা দুই বোন আর এক মুহূর্তও দেরি করলাম না। মা-বাবার রুমে চলে এলাম। দেখি তাঁরা দুজনেই উঠে গেছেন। রুমে আলো জ্বলছে।

বাবা বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’

হিয়া ঘটনা বলল। শুনে বাবা তাকালেন মায়ের দিকে, মা তাকালেন বাবার দিকে। তারপর হঠাৎ করেই বাবা বেশ চটপটে হয়ে উঠলেন। ‘ও কিছু না মা। স্বপ্ন দেখেছ। স্বপ্ন দেখার পর চোখ মেললে অনেক সময় স্বপ্নের সেই দৃশ্যই দেখা যায়। ওটাকে বলে স্বপ্নের রেশ।’

হিয়া বলল, ‘কিন্তু দুই বোন একসঙ্গে একই স্বপ্ন দেখব কেন? চোখ খোলার পর একই দৃশ্য দেখব কেন?’

বাবা কথা বলার আগে আমি বললাম, ‘সেদিনও একই ব্যাপার হয়েছে। এখানে আসার আগে কোনোদিন তো এরকম হয়নি।’

মা চুপ করে আছেন। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছায়া। বাবা একবার তাঁর দিকে তাকালেন। ‘আমি বড় সোফাটায় শুই, তোমরা তিনজন বিছানায় শুয়ে পড়। এসব ঘটনার অনেক রকমের ব্যাখ্যা আছে। কাল ব্রেকফাস্টের টেবিলে বলব। তারপর রওনা দেব।’

ব্রেকফাস্টের টেবিলে বাবা বললেন, ‘শোনো আমার দুই মেয়ে। প্রথম রাতে তোমাদের দুই বোনের যেরকম অনুভূতি হয়েছিল, তোমার মায়ের আর আমারও তাই হয়েছে। একসঙ্গে একই অনুভূতি হয়েছে আমাদের। একই সঙ্গে ঘুম ভেঙেছে। মনে হচ্ছিল কেউ যেন বিড়ালের লেজ দিয়ে আমাদের পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। পরদিন যখন তোমরা ঘটনাটা বললে, আমি আর তোমাদের মা খুবই অবাক হয়েছিলাম। তোমার মা কথা বলতে যাওয়ার আগেই আমি তাঁকে থামিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ ঘটনা শুনলে তোমরা আর এখানে থাকতেই চাইবে না। ভয় পাবে।’

হিয়া বলল, ‘তার মানে কাল রাতে আমরা যা দেখেছি তোমরাও তাই দেখেছ?’

এবার কথা বললেন মা। ‘হুবহু তাই দেখেছি। প্রথমে স্বপ্ন তারপর বাস্তব। দুই পায়ে মানুষের মতো দাঁড়ানো ছ’ফিটের মতো লম্বা বানরটি দেয়ালে মিলিয়ে গেল।’

ব্রেকফাস্ট শেষ করে চায়ে চুমুক দিলেন বাবা। ‘এ একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে মা। পৃথিবীর এত এত দেশ ঘুরেছি তোমাদের নিয়ে, এত জায়গায় থেকেছি, কোথাও কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়নি। এবার দিনাজপুরে এসে হলো। জীবনে সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা ভালো।’

আমি বললাম, ‘ভূত বলে কি আসলে কিছু আছে, বাবা?’

‘এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে।’

‘তাহলে আমাদের যে অভিজ্ঞতা হলো এটাকে কী বলবে? বানরটি কি আসলে বানর ছিল?’

মা বললেন, ‘না, ওটা কিছুতেই বানর নয়।’

হিয়া বলল, ‘তা হলে?’

বাবা এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই মোরশেদ সাহেব এসে বললেন, ‘গাড়ি রেডি।’

বাবা উঠলেন, ‘আমরাও রেডি। চলুন।’

আমাদের আর কোনো কথা হলো না। হিয়ার প্রশ্নটি প্রশ্নই রয়ে গেল। পরেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব বাবা কখনো দেননি।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ