শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

বানরটি কি আসলেই বানর

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বানরটি কি আসলেই বানর

(পূর্ব প্রকাশের পর)

বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। এটা ট্যুরিস্ট স্পট। বহু মানুষ বেড়াতে আসে। বেশ কিছু দোকানপাট আছে, রেস্টুরেন্ট আছে। আমরা বাংলা খাবার খেলাম। ভাত, রুই মাছ, সবজি, ডাল। রান্না খুব ভালো। খেয়ে ভালো লাগল।

ফেরার সময় একটা জায়গায় গাড়ি থামালেন মোরশেদ সাহেব। গাড়িতে জল নেই। তিনি জলের বোতল আনতে গেলেন। সেই রাস্তার ধারে দেখি একজন লোক বানরখেলা দেখাচ্ছে। বানরটির গায়ে নীল জামা পরানো। পায়ে শিশুদের পায়ের জুতোর মতো জুতো আছে, চোখে আছে সানগ্লাস। একেবারে সাহেব বানর। সে মুখ ভেংচে, লাফঝাঁপ করে, ডিগবাজি খেয়ে খেলা দেখাচ্ছে। বানরটির মালিক একেবারেই হতদরিদ্র ধরনের বুড়ো মতন লোকটি যা বলে বানরটি তাই করে। চারপাশে নানান বয়সী লোকজন জড়ো হয়ে আছে। মোরশেদ সাহেব জল নিয়ে আসার ফাঁকে মিনিট চার-পাঁচেক সময় গাড়িতে বসেই বানরখেলা দেখলাম আমরা। এরকম বানরখেলা আগেও দেখেছি। মজা পেলাম ঠিকই তবে তেমন কিছু মনে হলো না।

রামসাগরের চেয়ে আমার বেশি ভালো লাগল ‘কান্তজিউর মন্দির’। এটা পরের দিনের ঘটনা। জায়গাটির নাম ‘কান্তনগর’। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পরিপাটি আর ছিমছাম এলাকা, দেখেই ভালো লাগল। রাস্তাটি ভারি সুন্দর। রাস্তার দু’পাশে গাছপালা, একটা মিউজিয়াম আছে, মিউজিয়ামের সঙ্গে গেস্ট হাউস। তার উল্টোদিকে পর্যটনের রেস্টুরেন্ট। আমরা মিউজিয়ামটা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এগারো-বারো শতকের কষ্টি পাথরের মূর্তি আছে অনেকগুলো। সেই আমলের মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মুদ্রা, লোহা তামার নানা রকমের জিনিসপত্র।

একজন গাইড আমাদের সব দেখাচ্ছিল, বুঝিয়ে দিচ্ছিল।

কান্তজিউর মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার যে কাজ সেই কাজ মানে এক অনন্য চিত্রকর্ম। ইট রংয়ের ছোট ছোট, চৌকো শক্ত মাটির প্লেট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মন্দিরের দেয়াল। প্লেটগুলো এমন করে সাজানো, গাইড সেসব প্লেটের চিত্রকর্ম বুঝিয়ে দিচ্ছিল। অবাক হয়ে শুনলাম তার কথা। এ চিত্রকর্মগুলোর মধ্য দিয়ে পুরো মহাভারত আর রামায়ণের কাহিনি বলা হয়েছে।

এখানেও ট্যুরিস্ট অনেক। মোবাইল ফোনে ছবি তুলছে সবাই। একটি হলুদ শাড়ি পরা মেয়ে নিজের মুখভঙ্গি আর তাকানোর ভঙ্গি বদলে বদলে সেলফি তুলছে। দেখে আমি আর হিয়া মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। হাসলাম। তবে কাউকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন।

এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ। ঝিরঝিরে পাতার গাছটি মাঝারি মাপের। তলায় বাঁধানো বেদি। পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা। গাছটির নিচু ডালগুলোয় অজস্র লালসুতো বাঁধা। বোধহয় স্বপ্ন পূরণের আশায় লোকে বেঁধে যায়।

গাইড বলল, ‘এই গাছটি ‘তমাল’ গাছ। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি তমাল গাছ আছে। একটা এখানে। গাছটার তলায় আসুন, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হবে।’

আমি আর হিয়া তমাল তলায় গেলাম। গিয়ে বুঝতে পারলাম না, নতুন কী অনুভূতি হচ্ছে। গাইড কথা বলতে পারে তার আগেই হিয়া বলল, ‘এই গাছটির তলা বেশ ঠাণ্ডা।’

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন। এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ।

গাইড হাসল। ‘ঠিক তাই। তমাল গাছের তলা অন্য গাছের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা হয়।’

আমাদের গাড়ি রাখা ছিল অনেকটা দূরে, রাস্তার একপাশে। হাঁটতে হাঁটতে সেদিকটায় যাচ্ছি, দেখি মিউজিয়ামের গেটের কাছটায় নীল অপরাজিতা ফুটে আছে। হিয়া ছুটে গিয়ে বেশ কয়েকটা ফুল ছিঁড়ে আনলো।

চলে আসার আগের রাতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।

ওই যে প্রথম রাতে পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতি একসঙ্গে দুই বোনেরই হয়েছিল তারপর আর সেই অনুভূতি হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়ে, ডিনার সেরে আমরা দুই বোন এসে শেডটার তলায় বসেছি। অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করেছি। বাবা-মা পায়চারি করেছেন অদূরে। রাতে আমাদের সবার ঘুমই খুব ভালো হয়েছে।

ফেরার আগের রাতেও অনেক রাত পর্যন্ত আমরা সবাই শেডের তলায় বসে ছিলাম। গল্প হাসি আনন্দ, বাবার মজার মজার কথায় রাত প্রায় বারোটা বেজে গেল। তারপর শুতে গেছি আমরা। রুমে বেগুনি ডিমলাইট জ্বলছিল। শুয়ে পড়ার পরই হিয়া তার স্বভাব মতো ঘুমিয়ে পড়ল। আমারও সে রাতে একটু তাড়াতাড়িই ঘুম এলো। এত বেড়ানো, এত হাঁটাচলার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম। এজন্য তাড়াতাড়ি ঘুম এলো।

একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম এক সময়। দেখি, রামসাগর থেকে ফেরার পথে, রাস্তার ধারে বানরখেলা দেখেছিলাম কয়েক মিনিটের জন্য, সেই বানরটি আমাদের রুমে এসে ঢুকেছে। পরনে সেরকম নীল জামা, পায়ে কালো জুতো আর চোখে সানগ্লাস। তবে বানরটি বানর আকৃতির না। সে ছ’ফুটের কাছাকাছি লম্বা। দাঁড়িয়ে আছে দু’পায়ে। অর্থাৎ মানুষের ভঙ্গিতে।

এ কী অদ্ভুত স্বপ্ন? আমাদের বিছানার পাশেই তো দাঁড়িয়ে আছে। চোখে সানগ্লাস থাকার ফলে বোঝা যাচ্ছে না কোনদিকে তাকিয়ে আছে! নিশ্চয় আমাদের দিকেই হবে!

আশ্চর্য ব্যাপার, তারপর আমার কেমন অস্বস্তি হতে লাগল। ঘুম ভেঙে গেল। তখন ঘটল আসল ঘটনা। চোখ মেলে দেখি স্বপ্নে যা এতক্ষণ দেখলাম হুবহু সেই দৃশ্য। স্বপ্নের মতো করে বানরটি আমাদের বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ওরকম জামা পরা, পায়ে জুতো, চোখে সানগ্লাস। দুই পায়ে ছ’ফুট লম্বা মানুষের ভঙ্গিতে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমি চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে। এক-দেড় মিনিট ধরে সে ধীরে ধীরে পেছাল তারপর দেয়ালের ভিতর মিলিয়ে গেল। আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে আছি। তখনই মৃদুকণ্ঠে হিয়া আমাকে ডাকল। ‘দিয়াপু।’

‘কী রে?’

‘তুমি দেখেছ?’

প্রথম রাতের মতো হিয়াকে পরীক্ষা করার জন্য বললাম, ‘কী দেখবো?’

‘মানুষের মতো বানরটা?’

‘তুই দেখেছিস?’

‘না দেখলে বলছি কী করে? প্রথমে স্বপ্নে দেখলাম। তারপর ঘুম ভেঙে গেল। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমাদের বিছানার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর দেয়ালের দিকে মিলিয়ে গেল!’

তার মানে আমি যা দেখেছি হিয়াও তাই দেখেছে।

সুইচ টিপে বেডসাইড লাইট জ্বাললাম। ‘আমিও দেখেছি। ভয় পেয়েছিস?’

‘তুমি পাওনি?’

‘পেয়েছি। এখনো ভয় করছে।’

হিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরল। টের পেলাম ও একটু একটু কাঁপছে। বলল, ‘আমি এই রুমে থাকব না। বাবাকে ফোন করো।’

‘এত রাতে ফোন করলে বাবা-মা দুজনেই নার্ভাস হয়ে যাবেন।’

‘তবু করো। আমার খুব ভয় করছে।’

বাবার মোবাইলে ফোন করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার দুবার রিং হতেই বাবা ধরলেন। ‘কী হয়েছে মা?’

‘এই রুমে আমাদের খুব ভয় করছে।’

‘আমি দরজা খুলছি। তোমরা আমাদের রুমে চলে এসো।’

আমরা দুই বোন আর এক মুহূর্তও দেরি করলাম না। মা-বাবার রুমে চলে এলাম। দেখি তাঁরা দুজনেই উঠে গেছেন। রুমে আলো জ্বলছে।

বাবা বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’

হিয়া ঘটনা বলল। শুনে বাবা তাকালেন মায়ের দিকে, মা তাকালেন বাবার দিকে। তারপর হঠাৎ করেই বাবা বেশ চটপটে হয়ে উঠলেন। ‘ও কিছু না মা। স্বপ্ন দেখেছ। স্বপ্ন দেখার পর চোখ মেললে অনেক সময় স্বপ্নের সেই দৃশ্যই দেখা যায়। ওটাকে বলে স্বপ্নের রেশ।’

হিয়া বলল, ‘কিন্তু দুই বোন একসঙ্গে একই স্বপ্ন দেখব কেন? চোখ খোলার পর একই দৃশ্য দেখব কেন?’

বাবা কথা বলার আগে আমি বললাম, ‘সেদিনও একই ব্যাপার হয়েছে। এখানে আসার আগে কোনোদিন তো এরকম হয়নি।’

মা চুপ করে আছেন। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছায়া। বাবা একবার তাঁর দিকে তাকালেন। ‘আমি বড় সোফাটায় শুই, তোমরা তিনজন বিছানায় শুয়ে পড়। এসব ঘটনার অনেক রকমের ব্যাখ্যা আছে। কাল ব্রেকফাস্টের টেবিলে বলব। তারপর রওনা দেব।’

ব্রেকফাস্টের টেবিলে বাবা বললেন, ‘শোনো আমার দুই মেয়ে। প্রথম রাতে তোমাদের দুই বোনের যেরকম অনুভূতি হয়েছিল, তোমার মায়ের আর আমারও তাই হয়েছে। একসঙ্গে একই অনুভূতি হয়েছে আমাদের। একই সঙ্গে ঘুম ভেঙেছে। মনে হচ্ছিল কেউ যেন বিড়ালের লেজ দিয়ে আমাদের পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। পরদিন যখন তোমরা ঘটনাটা বললে, আমি আর তোমাদের মা খুবই অবাক হয়েছিলাম। তোমার মা কথা বলতে যাওয়ার আগেই আমি তাঁকে থামিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ ঘটনা শুনলে তোমরা আর এখানে থাকতেই চাইবে না। ভয় পাবে।’

হিয়া বলল, ‘তার মানে কাল রাতে আমরা যা দেখেছি তোমরাও তাই দেখেছ?’

এবার কথা বললেন মা। ‘হুবহু তাই দেখেছি। প্রথমে স্বপ্ন তারপর বাস্তব। দুই পায়ে মানুষের মতো দাঁড়ানো ছ’ফিটের মতো লম্বা বানরটি দেয়ালে মিলিয়ে গেল।’

ব্রেকফাস্ট শেষ করে চায়ে চুমুক দিলেন বাবা। ‘এ একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে মা। পৃথিবীর এত এত দেশ ঘুরেছি তোমাদের নিয়ে, এত জায়গায় থেকেছি, কোথাও কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়নি। এবার দিনাজপুরে এসে হলো। জীবনে সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা ভালো।’

আমি বললাম, ‘ভূত বলে কি আসলে কিছু আছে, বাবা?’

‘এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে।’

‘তাহলে আমাদের যে অভিজ্ঞতা হলো এটাকে কী বলবে? বানরটি কি আসলে বানর ছিল?’

মা বললেন, ‘না, ওটা কিছুতেই বানর নয়।’

হিয়া বলল, ‘তা হলে?’

বাবা এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই মোরশেদ সাহেব এসে বললেন, ‘গাড়ি রেডি।’

বাবা উঠলেন, ‘আমরাও রেডি। চলুন।’

আমাদের আর কোনো কথা হলো না। হিয়ার প্রশ্নটি প্রশ্নই রয়ে গেল। পরেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব বাবা কখনো দেননি।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন