শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

বানরটি কি আসলেই বানর

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বানরটি কি আসলেই বানর

(পূর্ব প্রকাশের পর)

বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। এটা ট্যুরিস্ট স্পট। বহু মানুষ বেড়াতে আসে। বেশ কিছু দোকানপাট আছে, রেস্টুরেন্ট আছে। আমরা বাংলা খাবার খেলাম। ভাত, রুই মাছ, সবজি, ডাল। রান্না খুব ভালো। খেয়ে ভালো লাগল।

ফেরার সময় একটা জায়গায় গাড়ি থামালেন মোরশেদ সাহেব। গাড়িতে জল নেই। তিনি জলের বোতল আনতে গেলেন। সেই রাস্তার ধারে দেখি একজন লোক বানরখেলা দেখাচ্ছে। বানরটির গায়ে নীল জামা পরানো। পায়ে শিশুদের পায়ের জুতোর মতো জুতো আছে, চোখে আছে সানগ্লাস। একেবারে সাহেব বানর। সে মুখ ভেংচে, লাফঝাঁপ করে, ডিগবাজি খেয়ে খেলা দেখাচ্ছে। বানরটির মালিক একেবারেই হতদরিদ্র ধরনের বুড়ো মতন লোকটি যা বলে বানরটি তাই করে। চারপাশে নানান বয়সী লোকজন জড়ো হয়ে আছে। মোরশেদ সাহেব জল নিয়ে আসার ফাঁকে মিনিট চার-পাঁচেক সময় গাড়িতে বসেই বানরখেলা দেখলাম আমরা। এরকম বানরখেলা আগেও দেখেছি। মজা পেলাম ঠিকই তবে তেমন কিছু মনে হলো না।

রামসাগরের চেয়ে আমার বেশি ভালো লাগল ‘কান্তজিউর মন্দির’। এটা পরের দিনের ঘটনা। জায়গাটির নাম ‘কান্তনগর’। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পরিপাটি আর ছিমছাম এলাকা, দেখেই ভালো লাগল। রাস্তাটি ভারি সুন্দর। রাস্তার দু’পাশে গাছপালা, একটা মিউজিয়াম আছে, মিউজিয়ামের সঙ্গে গেস্ট হাউস। তার উল্টোদিকে পর্যটনের রেস্টুরেন্ট। আমরা মিউজিয়ামটা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এগারো-বারো শতকের কষ্টি পাথরের মূর্তি আছে অনেকগুলো। সেই আমলের মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মুদ্রা, লোহা তামার নানা রকমের জিনিসপত্র।

একজন গাইড আমাদের সব দেখাচ্ছিল, বুঝিয়ে দিচ্ছিল।

কান্তজিউর মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার যে কাজ সেই কাজ মানে এক অনন্য চিত্রকর্ম। ইট রংয়ের ছোট ছোট, চৌকো শক্ত মাটির প্লেট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মন্দিরের দেয়াল। প্লেটগুলো এমন করে সাজানো, গাইড সেসব প্লেটের চিত্রকর্ম বুঝিয়ে দিচ্ছিল। অবাক হয়ে শুনলাম তার কথা। এ চিত্রকর্মগুলোর মধ্য দিয়ে পুরো মহাভারত আর রামায়ণের কাহিনি বলা হয়েছে।

এখানেও ট্যুরিস্ট অনেক। মোবাইল ফোনে ছবি তুলছে সবাই। একটি হলুদ শাড়ি পরা মেয়ে নিজের মুখভঙ্গি আর তাকানোর ভঙ্গি বদলে বদলে সেলফি তুলছে। দেখে আমি আর হিয়া মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। হাসলাম। তবে কাউকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন।

এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ। ঝিরঝিরে পাতার গাছটি মাঝারি মাপের। তলায় বাঁধানো বেদি। পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা। গাছটির নিচু ডালগুলোয় অজস্র লালসুতো বাঁধা। বোধহয় স্বপ্ন পূরণের আশায় লোকে বেঁধে যায়।

গাইড বলল, ‘এই গাছটি ‘তমাল’ গাছ। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি তমাল গাছ আছে। একটা এখানে। গাছটার তলায় আসুন, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হবে।’

আমি আর হিয়া তমাল তলায় গেলাম। গিয়ে বুঝতে পারলাম না, নতুন কী অনুভূতি হচ্ছে। গাইড কথা বলতে পারে তার আগেই হিয়া বলল, ‘এই গাছটির তলা বেশ ঠাণ্ডা।’

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন। এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ।

গাইড হাসল। ‘ঠিক তাই। তমাল গাছের তলা অন্য গাছের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা হয়।’

আমাদের গাড়ি রাখা ছিল অনেকটা দূরে, রাস্তার একপাশে। হাঁটতে হাঁটতে সেদিকটায় যাচ্ছি, দেখি মিউজিয়ামের গেটের কাছটায় নীল অপরাজিতা ফুটে আছে। হিয়া ছুটে গিয়ে বেশ কয়েকটা ফুল ছিঁড়ে আনলো।

চলে আসার আগের রাতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।

ওই যে প্রথম রাতে পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতি একসঙ্গে দুই বোনেরই হয়েছিল তারপর আর সেই অনুভূতি হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়ে, ডিনার সেরে আমরা দুই বোন এসে শেডটার তলায় বসেছি। অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করেছি। বাবা-মা পায়চারি করেছেন অদূরে। রাতে আমাদের সবার ঘুমই খুব ভালো হয়েছে।

ফেরার আগের রাতেও অনেক রাত পর্যন্ত আমরা সবাই শেডের তলায় বসে ছিলাম। গল্প হাসি আনন্দ, বাবার মজার মজার কথায় রাত প্রায় বারোটা বেজে গেল। তারপর শুতে গেছি আমরা। রুমে বেগুনি ডিমলাইট জ্বলছিল। শুয়ে পড়ার পরই হিয়া তার স্বভাব মতো ঘুমিয়ে পড়ল। আমারও সে রাতে একটু তাড়াতাড়িই ঘুম এলো। এত বেড়ানো, এত হাঁটাচলার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম। এজন্য তাড়াতাড়ি ঘুম এলো।

একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম এক সময়। দেখি, রামসাগর থেকে ফেরার পথে, রাস্তার ধারে বানরখেলা দেখেছিলাম কয়েক মিনিটের জন্য, সেই বানরটি আমাদের রুমে এসে ঢুকেছে। পরনে সেরকম নীল জামা, পায়ে কালো জুতো আর চোখে সানগ্লাস। তবে বানরটি বানর আকৃতির না। সে ছ’ফুটের কাছাকাছি লম্বা। দাঁড়িয়ে আছে দু’পায়ে। অর্থাৎ মানুষের ভঙ্গিতে।

এ কী অদ্ভুত স্বপ্ন? আমাদের বিছানার পাশেই তো দাঁড়িয়ে আছে। চোখে সানগ্লাস থাকার ফলে বোঝা যাচ্ছে না কোনদিকে তাকিয়ে আছে! নিশ্চয় আমাদের দিকেই হবে!

আশ্চর্য ব্যাপার, তারপর আমার কেমন অস্বস্তি হতে লাগল। ঘুম ভেঙে গেল। তখন ঘটল আসল ঘটনা। চোখ মেলে দেখি স্বপ্নে যা এতক্ষণ দেখলাম হুবহু সেই দৃশ্য। স্বপ্নের মতো করে বানরটি আমাদের বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ওরকম জামা পরা, পায়ে জুতো, চোখে সানগ্লাস। দুই পায়ে ছ’ফুট লম্বা মানুষের ভঙ্গিতে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমি চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে। এক-দেড় মিনিট ধরে সে ধীরে ধীরে পেছাল তারপর দেয়ালের ভিতর মিলিয়ে গেল। আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে আছি। তখনই মৃদুকণ্ঠে হিয়া আমাকে ডাকল। ‘দিয়াপু।’

‘কী রে?’

‘তুমি দেখেছ?’

প্রথম রাতের মতো হিয়াকে পরীক্ষা করার জন্য বললাম, ‘কী দেখবো?’

‘মানুষের মতো বানরটা?’

‘তুই দেখেছিস?’

‘না দেখলে বলছি কী করে? প্রথমে স্বপ্নে দেখলাম। তারপর ঘুম ভেঙে গেল। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমাদের বিছানার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর দেয়ালের দিকে মিলিয়ে গেল!’

তার মানে আমি যা দেখেছি হিয়াও তাই দেখেছে।

সুইচ টিপে বেডসাইড লাইট জ্বাললাম। ‘আমিও দেখেছি। ভয় পেয়েছিস?’

‘তুমি পাওনি?’

‘পেয়েছি। এখনো ভয় করছে।’

হিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরল। টের পেলাম ও একটু একটু কাঁপছে। বলল, ‘আমি এই রুমে থাকব না। বাবাকে ফোন করো।’

‘এত রাতে ফোন করলে বাবা-মা দুজনেই নার্ভাস হয়ে যাবেন।’

‘তবু করো। আমার খুব ভয় করছে।’

বাবার মোবাইলে ফোন করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার দুবার রিং হতেই বাবা ধরলেন। ‘কী হয়েছে মা?’

‘এই রুমে আমাদের খুব ভয় করছে।’

‘আমি দরজা খুলছি। তোমরা আমাদের রুমে চলে এসো।’

আমরা দুই বোন আর এক মুহূর্তও দেরি করলাম না। মা-বাবার রুমে চলে এলাম। দেখি তাঁরা দুজনেই উঠে গেছেন। রুমে আলো জ্বলছে।

বাবা বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’

হিয়া ঘটনা বলল। শুনে বাবা তাকালেন মায়ের দিকে, মা তাকালেন বাবার দিকে। তারপর হঠাৎ করেই বাবা বেশ চটপটে হয়ে উঠলেন। ‘ও কিছু না মা। স্বপ্ন দেখেছ। স্বপ্ন দেখার পর চোখ মেললে অনেক সময় স্বপ্নের সেই দৃশ্যই দেখা যায়। ওটাকে বলে স্বপ্নের রেশ।’

হিয়া বলল, ‘কিন্তু দুই বোন একসঙ্গে একই স্বপ্ন দেখব কেন? চোখ খোলার পর একই দৃশ্য দেখব কেন?’

বাবা কথা বলার আগে আমি বললাম, ‘সেদিনও একই ব্যাপার হয়েছে। এখানে আসার আগে কোনোদিন তো এরকম হয়নি।’

মা চুপ করে আছেন। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছায়া। বাবা একবার তাঁর দিকে তাকালেন। ‘আমি বড় সোফাটায় শুই, তোমরা তিনজন বিছানায় শুয়ে পড়। এসব ঘটনার অনেক রকমের ব্যাখ্যা আছে। কাল ব্রেকফাস্টের টেবিলে বলব। তারপর রওনা দেব।’

ব্রেকফাস্টের টেবিলে বাবা বললেন, ‘শোনো আমার দুই মেয়ে। প্রথম রাতে তোমাদের দুই বোনের যেরকম অনুভূতি হয়েছিল, তোমার মায়ের আর আমারও তাই হয়েছে। একসঙ্গে একই অনুভূতি হয়েছে আমাদের। একই সঙ্গে ঘুম ভেঙেছে। মনে হচ্ছিল কেউ যেন বিড়ালের লেজ দিয়ে আমাদের পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। পরদিন যখন তোমরা ঘটনাটা বললে, আমি আর তোমাদের মা খুবই অবাক হয়েছিলাম। তোমার মা কথা বলতে যাওয়ার আগেই আমি তাঁকে থামিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ ঘটনা শুনলে তোমরা আর এখানে থাকতেই চাইবে না। ভয় পাবে।’

হিয়া বলল, ‘তার মানে কাল রাতে আমরা যা দেখেছি তোমরাও তাই দেখেছ?’

এবার কথা বললেন মা। ‘হুবহু তাই দেখেছি। প্রথমে স্বপ্ন তারপর বাস্তব। দুই পায়ে মানুষের মতো দাঁড়ানো ছ’ফিটের মতো লম্বা বানরটি দেয়ালে মিলিয়ে গেল।’

ব্রেকফাস্ট শেষ করে চায়ে চুমুক দিলেন বাবা। ‘এ একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে মা। পৃথিবীর এত এত দেশ ঘুরেছি তোমাদের নিয়ে, এত জায়গায় থেকেছি, কোথাও কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়নি। এবার দিনাজপুরে এসে হলো। জীবনে সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা ভালো।’

আমি বললাম, ‘ভূত বলে কি আসলে কিছু আছে, বাবা?’

‘এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে।’

‘তাহলে আমাদের যে অভিজ্ঞতা হলো এটাকে কী বলবে? বানরটি কি আসলে বানর ছিল?’

মা বললেন, ‘না, ওটা কিছুতেই বানর নয়।’

হিয়া বলল, ‘তা হলে?’

বাবা এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই মোরশেদ সাহেব এসে বললেন, ‘গাড়ি রেডি।’

বাবা উঠলেন, ‘আমরাও রেডি। চলুন।’

আমাদের আর কোনো কথা হলো না। হিয়ার প্রশ্নটি প্রশ্নই রয়ে গেল। পরেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব বাবা কখনো দেননি।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়