শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩

বানরটি কি আসলেই বানর

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বানরটি কি আসলেই বানর

(পূর্ব প্রকাশের পর)

বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। এটা ট্যুরিস্ট স্পট। বহু মানুষ বেড়াতে আসে। বেশ কিছু দোকানপাট আছে, রেস্টুরেন্ট আছে। আমরা বাংলা খাবার খেলাম। ভাত, রুই মাছ, সবজি, ডাল। রান্না খুব ভালো। খেয়ে ভালো লাগল।

ফেরার সময় একটা জায়গায় গাড়ি থামালেন মোরশেদ সাহেব। গাড়িতে জল নেই। তিনি জলের বোতল আনতে গেলেন। সেই রাস্তার ধারে দেখি একজন লোক বানরখেলা দেখাচ্ছে। বানরটির গায়ে নীল জামা পরানো। পায়ে শিশুদের পায়ের জুতোর মতো জুতো আছে, চোখে আছে সানগ্লাস। একেবারে সাহেব বানর। সে মুখ ভেংচে, লাফঝাঁপ করে, ডিগবাজি খেয়ে খেলা দেখাচ্ছে। বানরটির মালিক একেবারেই হতদরিদ্র ধরনের বুড়ো মতন লোকটি যা বলে বানরটি তাই করে। চারপাশে নানান বয়সী লোকজন জড়ো হয়ে আছে। মোরশেদ সাহেব জল নিয়ে আসার ফাঁকে মিনিট চার-পাঁচেক সময় গাড়িতে বসেই বানরখেলা দেখলাম আমরা। এরকম বানরখেলা আগেও দেখেছি। মজা পেলাম ঠিকই তবে তেমন কিছু মনে হলো না।

রামসাগরের চেয়ে আমার বেশি ভালো লাগল ‘কান্তজিউর মন্দির’। এটা পরের দিনের ঘটনা। জায়গাটির নাম ‘কান্তনগর’। এত স্নিগ্ধ সুন্দর পরিপাটি আর ছিমছাম এলাকা, দেখেই ভালো লাগল। রাস্তাটি ভারি সুন্দর। রাস্তার দু’পাশে গাছপালা, একটা মিউজিয়াম আছে, মিউজিয়ামের সঙ্গে গেস্ট হাউস। তার উল্টোদিকে পর্যটনের রেস্টুরেন্ট। আমরা মিউজিয়ামটা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এগারো-বারো শতকের কষ্টি পাথরের মূর্তি আছে অনেকগুলো। সেই আমলের মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মুদ্রা, লোহা তামার নানা রকমের জিনিসপত্র।

একজন গাইড আমাদের সব দেখাচ্ছিল, বুঝিয়ে দিচ্ছিল।

কান্তজিউর মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার যে কাজ সেই কাজ মানে এক অনন্য চিত্রকর্ম। ইট রংয়ের ছোট ছোট, চৌকো শক্ত মাটির প্লেট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মন্দিরের দেয়াল। প্লেটগুলো এমন করে সাজানো, গাইড সেসব প্লেটের চিত্রকর্ম বুঝিয়ে দিচ্ছিল। অবাক হয়ে শুনলাম তার কথা। এ চিত্রকর্মগুলোর মধ্য দিয়ে পুরো মহাভারত আর রামায়ণের কাহিনি বলা হয়েছে।

এখানেও ট্যুরিস্ট অনেক। মোবাইল ফোনে ছবি তুলছে সবাই। একটি হলুদ শাড়ি পরা মেয়ে নিজের মুখভঙ্গি আর তাকানোর ভঙ্গি বদলে বদলে সেলফি তুলছে। দেখে আমি আর হিয়া মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। হাসলাম। তবে কাউকে কিছু বুঝতে দিলাম না।

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন।

এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ। ঝিরঝিরে পাতার গাছটি মাঝারি মাপের। তলায় বাঁধানো বেদি। পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা। গাছটির নিচু ডালগুলোয় অজস্র লালসুতো বাঁধা। বোধহয় স্বপ্ন পূরণের আশায় লোকে বেঁধে যায়।

গাইড বলল, ‘এই গাছটি ‘তমাল’ গাছ। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি তমাল গাছ আছে। একটা এখানে। গাছটার তলায় আসুন, অদ্ভুত একটা অনুভূতি হবে।’

আমি আর হিয়া তমাল তলায় গেলাম। গিয়ে বুঝতে পারলাম না, নতুন কী অনুভূতি হচ্ছে। গাইড কথা বলতে পারে তার আগেই হিয়া বলল, ‘এই গাছটির তলা বেশ ঠাণ্ডা।’

আমাদের ছবি তুলছিলেন মোরশেদ সাহেব। ততক্ষণে মন্দিরের পেছন দিকটায় এসেছি আমরা। এদিকটায়ও বিশাল চত্বর। মন্দিরের চারদিকে স্কুল বিল্ডিংয়ের মতো একতলা বিল্ডিং। এক মাস ধরে মেলা হয় এখানে। মেলার সময় দেশ-বিদেশের অতিথিরা আসেন। বিল্ডিংয়ের রুমগুলো লক করা। ওই সময় খুলে দেওয়া হয় অতিথিদের থাকার জন্য। দক্ষিণদিককার দালানটায় পূজারিরা থাকেন। এখানটায় ভারি সুন্দর একটা গাছ।

গাইড হাসল। ‘ঠিক তাই। তমাল গাছের তলা অন্য গাছের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা হয়।’

আমাদের গাড়ি রাখা ছিল অনেকটা দূরে, রাস্তার একপাশে। হাঁটতে হাঁটতে সেদিকটায় যাচ্ছি, দেখি মিউজিয়ামের গেটের কাছটায় নীল অপরাজিতা ফুটে আছে। হিয়া ছুটে গিয়ে বেশ কয়েকটা ফুল ছিঁড়ে আনলো।

চলে আসার আগের রাতে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটল।

ওই যে প্রথম রাতে পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতি একসঙ্গে দুই বোনেরই হয়েছিল তারপর আর সেই অনুভূতি হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বেড়িয়ে, ডিনার সেরে আমরা দুই বোন এসে শেডটার তলায় বসেছি। অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করেছি। বাবা-মা পায়চারি করেছেন অদূরে। রাতে আমাদের সবার ঘুমই খুব ভালো হয়েছে।

ফেরার আগের রাতেও অনেক রাত পর্যন্ত আমরা সবাই শেডের তলায় বসে ছিলাম। গল্প হাসি আনন্দ, বাবার মজার মজার কথায় রাত প্রায় বারোটা বেজে গেল। তারপর শুতে গেছি আমরা। রুমে বেগুনি ডিমলাইট জ্বলছিল। শুয়ে পড়ার পরই হিয়া তার স্বভাব মতো ঘুমিয়ে পড়ল। আমারও সে রাতে একটু তাড়াতাড়িই ঘুম এলো। এত বেড়ানো, এত হাঁটাচলার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম। এজন্য তাড়াতাড়ি ঘুম এলো।

একটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখলাম এক সময়। দেখি, রামসাগর থেকে ফেরার পথে, রাস্তার ধারে বানরখেলা দেখেছিলাম কয়েক মিনিটের জন্য, সেই বানরটি আমাদের রুমে এসে ঢুকেছে। পরনে সেরকম নীল জামা, পায়ে কালো জুতো আর চোখে সানগ্লাস। তবে বানরটি বানর আকৃতির না। সে ছ’ফুটের কাছাকাছি লম্বা। দাঁড়িয়ে আছে দু’পায়ে। অর্থাৎ মানুষের ভঙ্গিতে।

এ কী অদ্ভুত স্বপ্ন? আমাদের বিছানার পাশেই তো দাঁড়িয়ে আছে। চোখে সানগ্লাস থাকার ফলে বোঝা যাচ্ছে না কোনদিকে তাকিয়ে আছে! নিশ্চয় আমাদের দিকেই হবে!

আশ্চর্য ব্যাপার, তারপর আমার কেমন অস্বস্তি হতে লাগল। ঘুম ভেঙে গেল। তখন ঘটল আসল ঘটনা। চোখ মেলে দেখি স্বপ্নে যা এতক্ষণ দেখলাম হুবহু সেই দৃশ্য। স্বপ্নের মতো করে বানরটি আমাদের বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ওরকম জামা পরা, পায়ে জুতো, চোখে সানগ্লাস। দুই পায়ে ছ’ফুট লম্বা মানুষের ভঙ্গিতে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমি চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সে ধীরে ধীরে পিছিয়ে যাচ্ছে। এক-দেড় মিনিট ধরে সে ধীরে ধীরে পেছাল তারপর দেয়ালের ভিতর মিলিয়ে গেল। আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে আছি। তখনই মৃদুকণ্ঠে হিয়া আমাকে ডাকল। ‘দিয়াপু।’

‘কী রে?’

‘তুমি দেখেছ?’

প্রথম রাতের মতো হিয়াকে পরীক্ষা করার জন্য বললাম, ‘কী দেখবো?’

‘মানুষের মতো বানরটা?’

‘তুই দেখেছিস?’

‘না দেখলে বলছি কী করে? প্রথমে স্বপ্নে দেখলাম। তারপর ঘুম ভেঙে গেল। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমাদের বিছানার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পর দেয়ালের দিকে মিলিয়ে গেল!’

তার মানে আমি যা দেখেছি হিয়াও তাই দেখেছে।

সুইচ টিপে বেডসাইড লাইট জ্বাললাম। ‘আমিও দেখেছি। ভয় পেয়েছিস?’

‘তুমি পাওনি?’

‘পেয়েছি। এখনো ভয় করছে।’

হিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরল। টের পেলাম ও একটু একটু কাঁপছে। বলল, ‘আমি এই রুমে থাকব না। বাবাকে ফোন করো।’

‘এত রাতে ফোন করলে বাবা-মা দুজনেই নার্ভাস হয়ে যাবেন।’

‘তবু করো। আমার খুব ভয় করছে।’

বাবার মোবাইলে ফোন করলাম। আশ্চর্য ব্যাপার দুবার রিং হতেই বাবা ধরলেন। ‘কী হয়েছে মা?’

‘এই রুমে আমাদের খুব ভয় করছে।’

‘আমি দরজা খুলছি। তোমরা আমাদের রুমে চলে এসো।’

আমরা দুই বোন আর এক মুহূর্তও দেরি করলাম না। মা-বাবার রুমে চলে এলাম। দেখি তাঁরা দুজনেই উঠে গেছেন। রুমে আলো জ্বলছে।

বাবা বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’

হিয়া ঘটনা বলল। শুনে বাবা তাকালেন মায়ের দিকে, মা তাকালেন বাবার দিকে। তারপর হঠাৎ করেই বাবা বেশ চটপটে হয়ে উঠলেন। ‘ও কিছু না মা। স্বপ্ন দেখেছ। স্বপ্ন দেখার পর চোখ মেললে অনেক সময় স্বপ্নের সেই দৃশ্যই দেখা যায়। ওটাকে বলে স্বপ্নের রেশ।’

হিয়া বলল, ‘কিন্তু দুই বোন একসঙ্গে একই স্বপ্ন দেখব কেন? চোখ খোলার পর একই দৃশ্য দেখব কেন?’

বাবা কথা বলার আগে আমি বললাম, ‘সেদিনও একই ব্যাপার হয়েছে। এখানে আসার আগে কোনোদিন তো এরকম হয়নি।’

মা চুপ করে আছেন। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছায়া। বাবা একবার তাঁর দিকে তাকালেন। ‘আমি বড় সোফাটায় শুই, তোমরা তিনজন বিছানায় শুয়ে পড়। এসব ঘটনার অনেক রকমের ব্যাখ্যা আছে। কাল ব্রেকফাস্টের টেবিলে বলব। তারপর রওনা দেব।’

ব্রেকফাস্টের টেবিলে বাবা বললেন, ‘শোনো আমার দুই মেয়ে। প্রথম রাতে তোমাদের দুই বোনের যেরকম অনুভূতি হয়েছিল, তোমার মায়ের আর আমারও তাই হয়েছে। একসঙ্গে একই অনুভূতি হয়েছে আমাদের। একই সঙ্গে ঘুম ভেঙেছে। মনে হচ্ছিল কেউ যেন বিড়ালের লেজ দিয়ে আমাদের পায়ে সুড়সুড়ি দিচ্ছে। পরদিন যখন তোমরা ঘটনাটা বললে, আমি আর তোমাদের মা খুবই অবাক হয়েছিলাম। তোমার মা কথা বলতে যাওয়ার আগেই আমি তাঁকে থামিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ ঘটনা শুনলে তোমরা আর এখানে থাকতেই চাইবে না। ভয় পাবে।’

হিয়া বলল, ‘তার মানে কাল রাতে আমরা যা দেখেছি তোমরাও তাই দেখেছ?’

এবার কথা বললেন মা। ‘হুবহু তাই দেখেছি। প্রথমে স্বপ্ন তারপর বাস্তব। দুই পায়ে মানুষের মতো দাঁড়ানো ছ’ফিটের মতো লম্বা বানরটি দেয়ালে মিলিয়ে গেল।’

ব্রেকফাস্ট শেষ করে চায়ে চুমুক দিলেন বাবা। ‘এ একদিক দিয়ে ভালোই হয়েছে মা। পৃথিবীর এত এত দেশ ঘুরেছি তোমাদের নিয়ে, এত জায়গায় থেকেছি, কোথাও কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতা হয়নি। এবার দিনাজপুরে এসে হলো। জীবনে সব রকমের অভিজ্ঞতা থাকা ভালো।’

আমি বললাম, ‘ভূত বলে কি আসলে কিছু আছে, বাবা?’

‘এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর কেউ দিতে পারবে না। থাকতে পারে, না-ও থাকতে পারে।’

‘তাহলে আমাদের যে অভিজ্ঞতা হলো এটাকে কী বলবে? বানরটি কি আসলে বানর ছিল?’

মা বললেন, ‘না, ওটা কিছুতেই বানর নয়।’

হিয়া বলল, ‘তা হলে?’

বাবা এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই মোরশেদ সাহেব এসে বললেন, ‘গাড়ি রেডি।’

বাবা উঠলেন, ‘আমরাও রেডি। চলুন।’

আমাদের আর কোনো কথা হলো না। হিয়ার প্রশ্নটি প্রশ্নই রয়ে গেল। পরেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব বাবা কখনো দেননি।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম