শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পর্ব-৩

গোলাপ ফোটার দিন

রফিকুর রশীদ
গোলাপ ফোটার দিন

তরুর চোখ ছলছল করে ওঠে। আমার দিকে পিঠ ঘুরিয়ে বসে। শাড়ির আঁচল খানিক সরে যাওয়ায় ওর দুগ্ধধবল পিঠের অনেকটাই উন্মোচিত হয়ে পড়ে। আহ! যেনবা মেঘ সরে যাওয়া শরৎ আকাশ। ইচ্ছে হয়- আমি ওই আকাশের পাখি হই। ডানা মেলে উড়ি। ইচ্ছে হয়- নখরে চঞ্চুতে আঁচড়ে-আদরে রক্তাক্ত করি। আবার প্রগাঢ় চুম্বনে ওই রক্তক্ষত মুছিয়ে দিই। আমি উঠে গিয়ে ওর কাঁধে হাত রেখে বলি,

কই বললে না, কী তোমার দশা?

তরু হঠাৎ মুখ ঘুরিয়ে বলে,

আমার হয়েছে মরণদশা। মরণদশা বোঝ?

না তো!

বোঝে না-মরণদশা?

কী আশ্চর্য! আমি জীবিত মানুষ। রক্তে-মাংসে গড়া প্রাণসমৃদ্ধ মানুষ। তোমার ওই মরণদশা আমি বুঝব কী করে!

এই যে তোমার গলায় লটকে পড়ে আমি নিজে মরেছি, আবার তোমাকে মেরেছি।

তুমি মরেছ সে আমি অনেক আগেই জেনেছি, কিন্তু আমাকেও মেরেছ?

নয় তো কী! ছোট বড় যা-ই হোক, চাকরি বলে কথা! আমারই জন্য তুমি সেই চাকরিতে যেতে পারছ না- একেই তো বলে মরণদশা!

তখন আমার খুব হাসতে ইচ্ছে করে। প্রাণ খুলে হেসে উঠি হো হো করে। হাসতে হাসতে পাগলের মতো তরুকে জাপটে ধরি। তরু ছটফট করে। আমি আরও আঁকড়ে ধরি। ওর কপালে প্রগাঢ় মমতার চুম্বন এঁকে দিয়ে বলি,

আমি তো সেই কবেই মরেছি। কলাভবনের করিডোর আলো করে তুমি হাঁটছ। কী আশ্চর্য! হাতে পায়ে কানে নাকে কোথাও কোনো গয়না নেই, কেবল কপালে সূর্যরাঙা টিপ। সামান্য এইটুকু অলংকার, এত আলো ছড়ায়? বাব্বা!

আমার তো দু’চোখে ধাঁধিয়ে অন্ধ হওয়ার জোগাড়।

অন্ধই তো হয়েছিলে, নইলে আমার সাধ্য কী তোমাকে বেঁধে রাখি! কী আছে আমার, বল!

বিশ্বাস কর তরু, তোমার কপালের ওই গোল টিপের মধ্যে আমি আমাকে দেখি, আমার একান্ত নিজস্ব পৃথিবী দেখি।

থামলে কেন, বল বল-আর কী দেখ!

ঠাট্টা করছ তরু?

কী মুশকিল। ঠাট্টা হবে কেন। আমার টিপ পরা নিয়ে তুমি তো কখনো ঠাট্টা করনি!

তবে যে...

তবে যে আবার কী?

সত্যি বলছি তরু, তোমার কপালের টিপ, আমার কাছে জগৎ দেখার আয়না।

আচ্ছা, খুব হয়েছে। কাব্যচর্চা তো ছেড়েই দিয়েছ শুনি, তাহলে এত উপমা টুপমা আসে কোত্থেকে?

আবার আমার হাসি পায়। কিন্তু সেই ইচ্ছেটুকু হজম করে ভাবি- বলে কী মেয়েটা! ‘তুমি যে আমার কবিতা...’ বলে কি এখন গান ধরতে হবে আমাকে! না, আমি গান ধরি না, বরং দুহাত বাড়িয়ে তরুকেই বুকের মধ্যে জাপটে ধরি এবং সারা বিছানায় গড়াগড়ি খাই। এপার থেকে ওপারে। ওপার থেকে এপারে। তরু কৃত্রিম ভয়ে চোখ গোল করে চেঁচিয়ে ওঠে- অ্যাই! এটা কী হচ্ছে!

আমি ওর বুকের খাদে মুখ ডুবিয়ে বলি,

গড়াগড়ি হচ্ছে। জড়াজড়ি হচ্ছে। তারপর ডুবসাঁতার!

উহ! যা অসভ্য না!

সভ্য মানুষেরা এটাকে কী বলে তরুমণি!

জানি না।

জানি না বলেই তরু আমার গলা জড়িয়ে ধরে। তৃপ্তিহীন ক্লান্তিহীন চুম্বনে আমার ঠোঁট ভরিয়ে দেয়। আমার ভেতরে জেগে ওঠে অন্য শরীর। সেই শরীরও চায় ক্ষুধার অন্ন, তৃষ্ণার জল এবং আনন্দ কোলাহল। তরু এই ক্ষুধাতৃষ্ণার কিছুই বোঝে না, তা নয়। খুবই বোঝে। কিন্তু সাধারণত আগ্রাসী নয়। শিল্পিত সুষমা নিয়ে প্রতীক্ষা করতে জানে। আমি এত দিনে বুঝেছি- তরু চায় আমি যেন ওকে জাগিয়ে তুলি, ওর প্রতিটি ইন্দ্রিয়ের ঘুম ভাঙাই, জেগে ওঠে আড়ামোড়া ভাঙবে ওর শরীর, ক্ষুধা তৃষ্ণায় প্রচন্ড চনমনে হয়ে উঠবে; তারপরই যেন শঙ্খলাগা সাপ, হিস হিস শীৎকারে উত্তাপ ছড়াবে সারা ঘরময়। তখন সিলিং ফ্যানের পাখাগুলো ফুল স্পিডে ঘুরে ঘুরে হয়রান। কিন্তু অতি চেনা এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে তরু এ দিন নিজেই অধিক সক্রিয় হয়ে ওঠে, প্রগলভ হয়ে ওঠে, আমার কানের লতিতে কুটুশ করে কামড়ে দিয়ে ফিসফিসিয়ে বলে, ওই নামে আর ডাকো না কেন সোনামণি!

আমারও বেশ মনে পড়ে, কতদিন যেন ডাকা হয়নি ‘তরুমণি’ নামে। সোনামণি নামকরণের পরপরই সেই ছাত্রবেলাতেই ওর নাম হয়ে যায় তরুমণি। তরু বেশ মেনেও নেয়। নিজে থেকেই বিশ্লেষণ করে-বেশ হয়েছে। স্ত্রীর নামের সঙ্গে অনেকেই তো স্বামীর নামের লেজ লাগিয়ে চালিয়ে দেয়। আমারটা সেদিক থেকেও যথার্থ। কিন্তু তরুকে আমি ওই নামে ডেকেছি খুব কম সময়, কম সংখ্যায়। কেবল ওকে আদর করতে গেলেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেরিয়ে আসে ওই নাম ‘তরুমণি’।

তবে কি অনেক দিন থেকেই তরুকে আমি আদর করিনি?

নিজের মনেই প্রশ্ন ওঠে, আবার নিজে থেকেই উত্তর খুঁজি। আবারও প্রশ্ন জাগে আদর করা তবে কাকে বলে? শারীরিকভাবে মিলিত হওয়ারও অধিক কিছু? এই যে এতটা দিনে দুজনের শরীর তো ক্ষুধা-তৃষ্ণা নিয়ে উপোস দেয়নি। ষোলো আনার জায়গায় বারো আনা না হোক দশআনা কিংবা আটআনা ঠিকই আদায় করে নিয়েছে। কিন্তু আদর তখন ছিল কোথায়?

আমি যখনই কোথাও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যাই, বাসা থেকে বেরোনোর সময় তরুমণি কত যে নিষ্কাম পবিত্রতা নিয়ে আমার চোখে ছুঁয়ে দেয়, মুখ ছুঁয়ে দেয়, কপালটাকে কাছে নিয়ে চুমু এঁকে দেয় আর মুখে বলে দেখ, এবার ঠিকই হবে, ওর সেই ভবিষ্যদ্বাণী সার্থক হতে চায় না কিছুতেই (সে হয়তো আমারই দোষে), তবু ইন্টারভিউ কার্ড হাতে এলেই আমার ভেতরে লোভ হয় তরুর হাতের ওই আদর পাওয়ার, অপেক্ষায় থাকি নির্দিষ্ট দিনের সকাল বেলাটির জন্য। এসবের তাহলে মানে কী?

তরুকে আমি কী বলে যে বোঝাই!

নিজেকেই যখন বোঝাতে পারি না তরুকে কী ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝাতে যাব। নিজের দুর্বলতা ঢাকতেই আমি বলে উঠি,

‘তরুমণি’ কি খুব ভালো নাম হলো! ওর চেয়ে তরুলতাই তো ঢের ভালো!

তাই নাকি?

তরুলতা ভালো না-বল?

মানছি ভালো, কিন্তু তাতে কি তরুমণিকে পাওয়া যাবে?

তুমি সাড়া দিলেই হলো!

তুমি তো ডাকোইনি তার কি সাড়া দেব।

এই যে ডাকলাম।

মনে আছে- এক সন্ধ্যায় তুমি আমাকে সন্ধ্যামণি বলে ডেকেছিলে!

হ্যাঁ। সেই সন্ধ্যার আরও অনেক স্মৃতিই মনে আছে।

তরু আমার বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে বলে,

অনেক স্মৃতি না ছাই। সে দিনের সন্ধেটাই মাটি।

কথাটা কি খাঁটি?

পুরো পরিপাটি।

আহ! মাটি হয়ে যাওয়া সেই সন্ধ্যা কি আর কখনো ফিরে আসবে!

তিন

সে দিন সন্ধ্যায় আমাদের দুজনের বেইলি রোডে নাটক দেখতে যাওয়া কথা। না, কথাটা সোজাসুজি এ রকম ছিল না। এ ঘটনার দুদিন কি তিন দিন আগে তরু অফিস থেকে ফিরে প্রস্তাব করে,

অ্যাই। নাটক দেখতে যাবে?

নাটকের কথায় বুকের ভেতরটা খাঁ খাঁ করে ওঠে। সিনেমা টিনেমা নয়, নাটক দেখার তৃষ্ণা আমার প্রবল। বিয়ের আগে আমরা দুজন বেশ কবার বেইলি রোডে গিয়ে মহিলা সমিতি মঞ্চে নাটক দেখেছি। বিয়ের পর আর হয়ে ওঠেনি। এত দিন পর তরুর মুখে নাটক দেখার প্রস্তাব শুনে আমার প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। আমি এক লাফে তরুর মুখোমুখি এসে বলি,

দাঁড়াও, দাঁড়াও, তোমার মুখটা একটু ভালো করে দেখি।

তরু কাপড় বদলাতে বদলাতে কপট মুখ ঝামটা দেয়,

ঢঙ!

সাজতে রাজি সঙ! কিন্তু হঠাৎ নাটকের কথা এলো কোত্থেকে?

ঢঙ ও সঙ শব্দের অনুপ্রাস শুনে তরু খিলখিল করে হাসে। কাচের চুড়ির মতো ঝনঝন করে বাজে সেই হাসির শব্দ। উনুনের তপ্ত বালুতে খই ফোটার মতো খলবলানো সেই হাসি। হাসি থামলে তরু জিগ্যেস করে,

দেবুদাকে মনে আছে তোমার?

নাটকের মধ্যে দেবুদাকে ঢুকতে দেখে আমার মোটেই ভালো লাগে না। তবু তরু যখন তার প্রসঙ্গ তুলেছে, নিশ্চয় কোনো কারণ আছে। কিন্তু আমি সহসা নিঃসংশয় হতে পারি না,

কোন দেবুদা?

আরে দেবাশীষ রায়। আমাদের ডিপার্টমেন্টের স্কলার। ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট। মনে পড়েছে এবার?

হ্যাঁ হ্যাঁ, ডিপার্টমেন্টেই চাকরি হবে হবে করেও হলো না।

হবে কী করে! মালাউন যে!

[চলবে]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৮ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৬ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন