শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ভ্রমণ

শিখর জয়ের গল্প

ইকরামুল হাসান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
শিখর জয়ের গল্প
তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি। ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে তুষারঝড়। মনে হচ্ছে আমাদেরসহ তাঁবু উড়িয়ে নেবে। সিদ্ধান্ত হলো রাত ২টার দিকে আমরা সামিটের উদ্দেশে বের হব। ঝড় থামছেই না। প্রতিমুহূর্ত রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় কাটছে। এই বুঝি তাঁবু উড়ে গেল। অক্টোবরের ২০ তারিখ। হিমলুং বেসক্যাম্প থেকে চূড়ান্ত আরোহণের উদ্দেশ্যে বেরিয়েছি আমরা চারজন... 

ঝড়ের তান্ডবে সারারাত এক মুহূর্তের জন্যও ঘুম এলো না চোখে। ঘুম আসবেই বা কীভাবে? সরু এক বরফের রিজে বরফ কেটে একটি তাঁবুর জায়গা করে সেখানেই তাঁবু লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে একপাশের নিচে কার্নিশ। নড়বড়ে এক জায়গা। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। দুপুরের পর থেকেই প্রচন্ড তুষার ঝড়। একটুও থামার লক্ষণ নেই। তাঁবুর ভিতরে আমরা চারজন। ড্যান্ডি শেরপা, ঠুন্ডু শেরপা, মুহিত ভাই ও আমি। তাঁবুর ভিতরেই বরফ গলিয়ে গরম এক মগ স্যুপ খেয়ে স্লিপিং ব্যাগের ভিতরে শুয়ে আছি। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি। ঘণ্টায় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে তুষার ঝড়। মনে হচ্ছে আমাদেরসহ তাঁবু উড়িয়ে নেবে। সিদ্ধান্ত হলো রাত ২ টার দিকে আমরা সামিটের উদ্দেশে বের হব। ঝড় থামছেই না। প্রতিমুহূর্ত রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় কাটছে। এই বুঝি তাঁবু উড়ে গেল। অক্টোবরের ২০ তারিখ। হিমলুং বেসক্যাম্প থেকে চূড়ান্ত আরোহণের উদ্দেশে বেরিয়েছি আমরা চারজন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় কঠিন ও ভয়ানক পাথুরের মোড়েন গ্লেসিয়ার অতিক্রম করে খাড়া এক পাথুরে দেয়াল বেয়ে উঠে এলাম। এরপর ধীরে ধীরে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে উঠে আসি ক্যাম্প-১। ক্যাম্প-১ এর উচ্চতা ১৭ হাজার ৮৮০ ফুট। বিকালের দিকে আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করল। চারপাশ হোয়াইট আউট হয়ে গেল। ওপর থেকে ক্যাম্প-১ এ নেমে এলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের আর্মি টিমের সদস্যরা। তারা আঠারো জনের টিমে মাত্র দু’জন হিমলুং চূড়া আরোহণ করতে পেরেছেন। উপরের আবহাওয়া ভালো না। ২১ অক্টোবর। সকালে তাঁবু থেকে বেরিয়ে বেশ আনন্দ হলো আবহাওয়া ভালো দেখে। রোদও জানান দিল তোমরা উপরে যেতে পার। তাই আমরাও দেরি না করে ১৯ হাজার ৬৮৫ ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-২ এর উদ্দেশে রওনা হলাম। এখান থেকেই শুরু হলো আমাদের টেকনিক্যাল ক্লাইম্বিং। ছোট বড় আলগা পাথরের খাড়া চড়াই। যতই উপরের দিকে উঠছি ততই পথটা আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে। কোথাও পাথর ধরে ধরে আবার কোথাও দড়ি ধরে ওপরে উঠছি। ওপর থেকে পাথরের টুকরো পড়ছে। পায়ের নিচের পাথরও নড়বড়ে সরে যাচ্ছে। খুবই সতর্কতার সঙ্গে পাথুরে পথটা পেরিয়ে উঠে এলাম বরফের গ্লেসিয়ারে। পুরো গ্লেসিয়ারেই ছোট বড় অসংখ্য ক্রেভাস। ক্রেভাস হলো বরফের ফাটল। তাই খুবই সতর্কতার সঙ্গে জিগজ্যাগ করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। দুপুরের মধ্যে আমরা ক্যাম্প-২ তে চলে এলাম। এখানে আবহাওয়া বেশ ভালো। এখানে আমাদের দুটি তাঁবু লাগানো হয়েছে। এক তাঁবুতে দুই শেরপা ও অন্য তাঁবুতে আমরা দুজন। এখান থেকে হিমলুং পর্বত শিখরটা ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে। সারারাত ঘুমাতে পারলাম না। পর্বতে যত উপরের দিকে ওঠা যায় ঘুম তত কমে যায়। সকালেই রোদে চারপাশ বরফে চিকচিক করছে। তবে হিমলুংয়ের ছায়ায় এখনো আমাদের এখানে রোদ এসে পৌঁছায়নি। চা, স্যুপ খেয়ে আমরা ক্যাম্প-৩ এর উদ্দেশে রওনা হলাম। আজকের পুরোটা পথ বরফের গ্লেসিয়ারের ওপর দিয়ে। ভীষণ সুন্দর পথ তবে যতটা সুন্দর তার থেকে বেশি বিপজ্জনক। বরফের ক্রেভাস ও গভীর খাদের পাশ ঘেঁষে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। কখনো আইস অ্যাক্স কখনো দড়ির সাহায্যে যেতে হচ্ছে। প্রায় চলে এসেছি ক্যাম্প-৩ এ। এখন একটা চড়াই উঠতে পারলেই ক্যাম্প-৩। এই চড়াইটা একদম খাড়া। প্রায় ১৫০ মিটার দড়িতে ঝুলে জুমারিং করে উঠতে হবে। এদিকে আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করছে। বাতাস বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যেই আমরা ক্যাম্প-৩ এ উঠে এলাম। এই ক্যাম্প-৩ এর উচ্চতা প্রায় ২১ হাজার ফুট। আমাদের আগেই পরিকল্পনা ছিল সামিট পুশ রাত ২ টায় করার। কিন্তু প্রচন্ড তুষার ঝড়ের কারণে আর বের হতে পারলাম না। তাই একটু গরম চা, স্যুপ দিয়ে গলাটা ভিজিয়ে রাত ৪ টার দিকে হিমলুং চূড়া আরোহণের উদ্দেশে বের হলাম সাজ-সরঞ্জাম পরে। এ যেন এক যুদ্ধের প্রস্তুতি। এদিকে সারারাত ঘুমাতে পারিনি। অপরদিকে চূড়া আরোহণের উত্তেজনা। এখান থেকে চূড়া পর্যন্তই খাড়া চড়াই। তাই প্রায় পুরোটা পথই দড়ি লাগানো আছে। তাঁবু থেকে বেরিয়েই দড়ির সঙ্গে সেফটি ক্যারাবিনার লাগিয়ে উপরে উঠতে লাগলাম। প্রচন্ড তুষার ঝড় হচ্ছে। তুষারের ঝাপটা এসে যখন মুখে লাগে তখন মনে হয় যেন কাঁটা এসে বিঁধছে। তখন হাত দিয়ে তুষারের সেই আঘাত ফেরাচ্ছি। সবার আগে প্রধান শেরপা ড্যান্ডি, মুহিত ভাই, আমি ও পেছনে ঠুন্ডু শেরপা। হেড লাইটের আলোতে আমরা এগিয়ে চলছি ঝড়ের সঙ্গে লড়াই করে। ভোর হতে আর বেশি সময় বাকি নেই। এমন সময় হঠাৎ তুষার ঝড়ে প্রচন্ড বেগে বরফের কণা মুহিত ভাইয়ের চোখে ঢুকে যায়। মুহিত ভাইয়ের চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। তিনি চোখে ভালোভাবে দেখতে পাচ্ছিলেন না। এরপরেও তিনি সামনে এগোতে লাগলেন। একটা সময় তিনি থেমে গেলেন। চোখটাকে কোনোভাবেই নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেন না। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন নিচে নেমে যাওয়ার। আমাকে তার ব্যাগ থেকে লাল-সবুজের পতাকা, ক্লাব পতাকা এবং পৃষ্ঠপোষকদের লোগো দিয়ে চূড়া আরোহণে এগিয়ে যেতে বললেন।  চূড়া থেকে মাত্র ৩০০ মিটার নিচ থেকে মুহিত ভাই ঠুন্ডু শেরপাকে নিয়ে নিচে নেমে গেলেন। আর আমার হাতে তুলে দিয়ে গেলেন বাংলাদেশের সম্মানের হিমলুং চূড়া আরোহণের দায়িত্ব। মুহিত ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরে সাহস দিলেন। কানের কাছে মুখ নিয়ে তিনি ভাঙা গলায় বললেন, আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন। মন্ত্রপাঠের মতো ভাইয়ার কথাটা মনে গেঁথে ড্যান্ডি শেরপাকে নিয়ে চূড়ার আরোহণে এগিয়ে চললাম। এত তুষার ঝড় হচ্ছে, তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৩৫। তখনো একবারের জন্যও মনে হয়নি সামনে আমার জন্য কতটা ভয়ংকর সময় আসছে। আমি পারব না বা ফিরে আসব কি আসব না। শুধু একটাই লক্ষ্য আমাকে চূড়ায় যেতে হবে। দেশের জন্য, দেশের মানুয়ের জন্য যেতে হবে।  ওইতো চূড়া দেখা যাচ্ছে। আর মাত্র ২০/২৫ মিনিটের পথ। বাতাসের গতিবেগ আরও বেড়ে গেছে। বাতাসের ধাক্কা আমি সামাল দিতে পারছি না। আমাকে যেন উড়িয়ে নিয়ে যাবে তাই সামনে এগিয়ে যেতে কষ্ট হচ্ছে। হাতের আঙুল, নাক ও ঠোঁট ঠান্ডায় অসাড় হয়ে গেছে। গলা শুকিয়ে কাঠ, মনে হচ্ছিল একটু পানি পেলে হয়তো বেঁচে যাব। ড্যান্ডিকে বললাম আমার পানি খেতে হবে। আমি আর এগোতে পারছি না। ড্যান্ডি জানাল এই ঝড়ের মধ্যে সময় নষ্ট করা যাবে না। যেভাবেই হোক আমাদের তাড়াতাড়ি চূড়ায় উঠতে হবে এবং নেমে আসতে হবে। নাহলে আমরা দুজনই মারা যাব। তিন দিন ধরে কোনো ভারী খাবার খাই না, শুধু চা, স্যুপ আর চকলেট। শরীরে কোনো শক্তি নেই, মনের জোরেই এগিয়ে চলছি।  প্রায় ১০ ফুটের একটি খাড়া দেওয়াল বেয়ে ২৩ অক্টোবর নেপাল সময় সকাল ১০:১০ মিনেটে উঠে এলাম ২৩ হাজার ৩৮০ ফুট উঁচু স্বপ্নের চূড়া হিমলুং শিখরে। চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। ড্যান্ডিকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করতে লাগলাম। আমি পেরেছি, মুহিত ভাইর বিশ্বাস রাখতে। আমি পেরেছি আমার প্রিয় বাংলাদেশকে সম্মান দিতে, পাতাকার অহংকার তুলে ধরতে। হিমলুং শিখরে প্রায় ৭ মিনিট সময় ছিলাম। প্রচ- তুষার ঝড়ের কারণে বেশি সময় সেখানে থাকতে পারিনি। তাই দ্রুত নামতে লাগলাম। আমরা দুজন দুজনের সঙ্গে ছোট একটি দড়িতে বাঁধা। চূড়ার সেই দেয়াল থেকে নামছি। ড্যান্ডি আমার আগে নামছে আর আমি নামার জন্য অপেক্ষা করছি। হঠাৎ ড্যান্ডি স্লিপ করে নিচের দিকে পড়তে থাকে। দড়ির টানে আমিও পড়ে যাই। তবে আমার মাথাটা আগে পড়ে ফলে আমি গড়াতে থাকি নিচের দিকে। খাদের কিনারায় এসে ড্যান্ডি নিজেকে আটকিয়ে আমাকে পা দিয়ে ঠেকালেন। তার ক্রাম্পনের কাঁটা আমার মাংসপেশিতে বিঁধে যায়। নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকার গল্প নিয়ে আস্তে আস্তে ক্যাম্প-৩ এ নেমে আসি। 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা