শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ভ্রমণ

শিখর জয়ের গল্প

ইকরামুল হাসান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
শিখর জয়ের গল্প
তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি। ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে তুষারঝড়। মনে হচ্ছে আমাদেরসহ তাঁবু উড়িয়ে নেবে। সিদ্ধান্ত হলো রাত ২টার দিকে আমরা সামিটের উদ্দেশে বের হব। ঝড় থামছেই না। প্রতিমুহূর্ত রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় কাটছে। এই বুঝি তাঁবু উড়ে গেল। অক্টোবরের ২০ তারিখ। হিমলুং বেসক্যাম্প থেকে চূড়ান্ত আরোহণের উদ্দেশ্যে বেরিয়েছি আমরা চারজন... 

ঝড়ের তান্ডবে সারারাত এক মুহূর্তের জন্যও ঘুম এলো না চোখে। ঘুম আসবেই বা কীভাবে? সরু এক বরফের রিজে বরফ কেটে একটি তাঁবুর জায়গা করে সেখানেই তাঁবু লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে একপাশের নিচে কার্নিশ। নড়বড়ে এক জায়গা। যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। দুপুরের পর থেকেই প্রচন্ড তুষার ঝড়। একটুও থামার লক্ষণ নেই। তাঁবুর ভিতরে আমরা চারজন। ড্যান্ডি শেরপা, ঠুন্ডু শেরপা, মুহিত ভাই ও আমি। তাঁবুর ভিতরেই বরফ গলিয়ে গরম এক মগ স্যুপ খেয়ে স্লিপিং ব্যাগের ভিতরে শুয়ে আছি। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি। ঘণ্টায় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার গতিবেগে তুষার ঝড়। মনে হচ্ছে আমাদেরসহ তাঁবু উড়িয়ে নেবে। সিদ্ধান্ত হলো রাত ২ টার দিকে আমরা সামিটের উদ্দেশে বের হব। ঝড় থামছেই না। প্রতিমুহূর্ত রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় কাটছে। এই বুঝি তাঁবু উড়ে গেল। অক্টোবরের ২০ তারিখ। হিমলুং বেসক্যাম্প থেকে চূড়ান্ত আরোহণের উদ্দেশে বেরিয়েছি আমরা চারজন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় কঠিন ও ভয়ানক পাথুরের মোড়েন গ্লেসিয়ার অতিক্রম করে খাড়া এক পাথুরে দেয়াল বেয়ে উঠে এলাম। এরপর ধীরে ধীরে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে উঠে আসি ক্যাম্প-১। ক্যাম্প-১ এর উচ্চতা ১৭ হাজার ৮৮০ ফুট। বিকালের দিকে আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করল। চারপাশ হোয়াইট আউট হয়ে গেল। ওপর থেকে ক্যাম্প-১ এ নেমে এলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের আর্মি টিমের সদস্যরা। তারা আঠারো জনের টিমে মাত্র দু’জন হিমলুং চূড়া আরোহণ করতে পেরেছেন। উপরের আবহাওয়া ভালো না। ২১ অক্টোবর। সকালে তাঁবু থেকে বেরিয়ে বেশ আনন্দ হলো আবহাওয়া ভালো দেখে। রোদও জানান দিল তোমরা উপরে যেতে পার। তাই আমরাও দেরি না করে ১৯ হাজার ৬৮৫ ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-২ এর উদ্দেশে রওনা হলাম। এখান থেকেই শুরু হলো আমাদের টেকনিক্যাল ক্লাইম্বিং। ছোট বড় আলগা পাথরের খাড়া চড়াই। যতই উপরের দিকে উঠছি ততই পথটা আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে। কোথাও পাথর ধরে ধরে আবার কোথাও দড়ি ধরে ওপরে উঠছি। ওপর থেকে পাথরের টুকরো পড়ছে। পায়ের নিচের পাথরও নড়বড়ে সরে যাচ্ছে। খুবই সতর্কতার সঙ্গে পাথুরে পথটা পেরিয়ে উঠে এলাম বরফের গ্লেসিয়ারে। পুরো গ্লেসিয়ারেই ছোট বড় অসংখ্য ক্রেভাস। ক্রেভাস হলো বরফের ফাটল। তাই খুবই সতর্কতার সঙ্গে জিগজ্যাগ করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। দুপুরের মধ্যে আমরা ক্যাম্প-২ তে চলে এলাম। এখানে আবহাওয়া বেশ ভালো। এখানে আমাদের দুটি তাঁবু লাগানো হয়েছে। এক তাঁবুতে দুই শেরপা ও অন্য তাঁবুতে আমরা দুজন। এখান থেকে হিমলুং পর্বত শিখরটা ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে। সারারাত ঘুমাতে পারলাম না। পর্বতে যত উপরের দিকে ওঠা যায় ঘুম তত কমে যায়। সকালেই রোদে চারপাশ বরফে চিকচিক করছে। তবে হিমলুংয়ের ছায়ায় এখনো আমাদের এখানে রোদ এসে পৌঁছায়নি। চা, স্যুপ খেয়ে আমরা ক্যাম্প-৩ এর উদ্দেশে রওনা হলাম। আজকের পুরোটা পথ বরফের গ্লেসিয়ারের ওপর দিয়ে। ভীষণ সুন্দর পথ তবে যতটা সুন্দর তার থেকে বেশি বিপজ্জনক। বরফের ক্রেভাস ও গভীর খাদের পাশ ঘেঁষে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। কখনো আইস অ্যাক্স কখনো দড়ির সাহায্যে যেতে হচ্ছে। প্রায় চলে এসেছি ক্যাম্প-৩ এ। এখন একটা চড়াই উঠতে পারলেই ক্যাম্প-৩। এই চড়াইটা একদম খাড়া। প্রায় ১৫০ মিটার দড়িতে ঝুলে জুমারিং করে উঠতে হবে। এদিকে আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করছে। বাতাস বেড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যেই আমরা ক্যাম্প-৩ এ উঠে এলাম। এই ক্যাম্প-৩ এর উচ্চতা প্রায় ২১ হাজার ফুট। আমাদের আগেই পরিকল্পনা ছিল সামিট পুশ রাত ২ টায় করার। কিন্তু প্রচন্ড তুষার ঝড়ের কারণে আর বের হতে পারলাম না। তাই একটু গরম চা, স্যুপ দিয়ে গলাটা ভিজিয়ে রাত ৪ টার দিকে হিমলুং চূড়া আরোহণের উদ্দেশে বের হলাম সাজ-সরঞ্জাম পরে। এ যেন এক যুদ্ধের প্রস্তুতি। এদিকে সারারাত ঘুমাতে পারিনি। অপরদিকে চূড়া আরোহণের উত্তেজনা। এখান থেকে চূড়া পর্যন্তই খাড়া চড়াই। তাই প্রায় পুরোটা পথই দড়ি লাগানো আছে। তাঁবু থেকে বেরিয়েই দড়ির সঙ্গে সেফটি ক্যারাবিনার লাগিয়ে উপরে উঠতে লাগলাম। প্রচন্ড তুষার ঝড় হচ্ছে। তুষারের ঝাপটা এসে যখন মুখে লাগে তখন মনে হয় যেন কাঁটা এসে বিঁধছে। তখন হাত দিয়ে তুষারের সেই আঘাত ফেরাচ্ছি। সবার আগে প্রধান শেরপা ড্যান্ডি, মুহিত ভাই, আমি ও পেছনে ঠুন্ডু শেরপা। হেড লাইটের আলোতে আমরা এগিয়ে চলছি ঝড়ের সঙ্গে লড়াই করে। ভোর হতে আর বেশি সময় বাকি নেই। এমন সময় হঠাৎ তুষার ঝড়ে প্রচন্ড বেগে বরফের কণা মুহিত ভাইয়ের চোখে ঢুকে যায়। মুহিত ভাইয়ের চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। তিনি চোখে ভালোভাবে দেখতে পাচ্ছিলেন না। এরপরেও তিনি সামনে এগোতে লাগলেন। একটা সময় তিনি থেমে গেলেন। চোখটাকে কোনোভাবেই নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেন না। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন নিচে নেমে যাওয়ার। আমাকে তার ব্যাগ থেকে লাল-সবুজের পতাকা, ক্লাব পতাকা এবং পৃষ্ঠপোষকদের লোগো দিয়ে চূড়া আরোহণে এগিয়ে যেতে বললেন।  চূড়া থেকে মাত্র ৩০০ মিটার নিচ থেকে মুহিত ভাই ঠুন্ডু শেরপাকে নিয়ে নিচে নেমে গেলেন। আর আমার হাতে তুলে দিয়ে গেলেন বাংলাদেশের সম্মানের হিমলুং চূড়া আরোহণের দায়িত্ব। মুহিত ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরে সাহস দিলেন। কানের কাছে মুখ নিয়ে তিনি ভাঙা গলায় বললেন, আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন। মন্ত্রপাঠের মতো ভাইয়ার কথাটা মনে গেঁথে ড্যান্ডি শেরপাকে নিয়ে চূড়ার আরোহণে এগিয়ে চললাম। এত তুষার ঝড় হচ্ছে, তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে মাইনাস ৩৫। তখনো একবারের জন্যও মনে হয়নি সামনে আমার জন্য কতটা ভয়ংকর সময় আসছে। আমি পারব না বা ফিরে আসব কি আসব না। শুধু একটাই লক্ষ্য আমাকে চূড়ায় যেতে হবে। দেশের জন্য, দেশের মানুয়ের জন্য যেতে হবে।  ওইতো চূড়া দেখা যাচ্ছে। আর মাত্র ২০/২৫ মিনিটের পথ। বাতাসের গতিবেগ আরও বেড়ে গেছে। বাতাসের ধাক্কা আমি সামাল দিতে পারছি না। আমাকে যেন উড়িয়ে নিয়ে যাবে তাই সামনে এগিয়ে যেতে কষ্ট হচ্ছে। হাতের আঙুল, নাক ও ঠোঁট ঠান্ডায় অসাড় হয়ে গেছে। গলা শুকিয়ে কাঠ, মনে হচ্ছিল একটু পানি পেলে হয়তো বেঁচে যাব। ড্যান্ডিকে বললাম আমার পানি খেতে হবে। আমি আর এগোতে পারছি না। ড্যান্ডি জানাল এই ঝড়ের মধ্যে সময় নষ্ট করা যাবে না। যেভাবেই হোক আমাদের তাড়াতাড়ি চূড়ায় উঠতে হবে এবং নেমে আসতে হবে। নাহলে আমরা দুজনই মারা যাব। তিন দিন ধরে কোনো ভারী খাবার খাই না, শুধু চা, স্যুপ আর চকলেট। শরীরে কোনো শক্তি নেই, মনের জোরেই এগিয়ে চলছি।  প্রায় ১০ ফুটের একটি খাড়া দেওয়াল বেয়ে ২৩ অক্টোবর নেপাল সময় সকাল ১০:১০ মিনেটে উঠে এলাম ২৩ হাজার ৩৮০ ফুট উঁচু স্বপ্নের চূড়া হিমলুং শিখরে। চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। ড্যান্ডিকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করতে লাগলাম। আমি পেরেছি, মুহিত ভাইর বিশ্বাস রাখতে। আমি পেরেছি আমার প্রিয় বাংলাদেশকে সম্মান দিতে, পাতাকার অহংকার তুলে ধরতে। হিমলুং শিখরে প্রায় ৭ মিনিট সময় ছিলাম। প্রচ- তুষার ঝড়ের কারণে বেশি সময় সেখানে থাকতে পারিনি। তাই দ্রুত নামতে লাগলাম। আমরা দুজন দুজনের সঙ্গে ছোট একটি দড়িতে বাঁধা। চূড়ার সেই দেয়াল থেকে নামছি। ড্যান্ডি আমার আগে নামছে আর আমি নামার জন্য অপেক্ষা করছি। হঠাৎ ড্যান্ডি স্লিপ করে নিচের দিকে পড়তে থাকে। দড়ির টানে আমিও পড়ে যাই। তবে আমার মাথাটা আগে পড়ে ফলে আমি গড়াতে থাকি নিচের দিকে। খাদের কিনারায় এসে ড্যান্ডি নিজেকে আটকিয়ে আমাকে পা দিয়ে ঠেকালেন। তার ক্রাম্পনের কাঁটা আমার মাংসপেশিতে বিঁধে যায়। নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকার গল্প নিয়ে আস্তে আস্তে ক্যাম্প-৩ এ নেমে আসি। 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য