শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম এবং নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে অন্ধকার থেকে নিয়ে এসেছেন আলোর পথে। বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। দেশকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়।

একজন শেখ হাসিনা। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ শুধু সফল রাষ্ট্রনেতাই নন, একজন বিশ্বনেতাও। এ পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পেছনে ছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বিদেশে বসে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার খবর জানতে পারেন শেখ হাসিনা। শোকের মাতম করার সময়টুকু পাননি। আশ্রয়ের সন্ধানে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। ছোট ছোট দুটি বাচ্চা ও ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কঠিন এক জীবন সংগ্রাম। আর অন্তরে এ দেশের স্বাধীনতার স্থপতিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার বিচারের প্রতিজ্ঞা। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নকে বাস্তবায়নের দৃঢ়তা নিয়ে দিন চলা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরে আসবেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। দলের অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন তাঁর দেশে আসা ঠিক হবে না। তবে দলের সাধারণ কর্মী, এ দেশের সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যার ফিরে আসার। ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেদিন ছিল বিমানবন্দরে মানুষের বাঁধভাঙা জোয়ার। ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এক নজর দেখার জন্য।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরে এ দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কারণ ’৭৫-এর পর মানুষ দেখল স্বাধীনতাবিরোধীরা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হচ্ছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সেই চেতনা ভূলুণ্ঠিত। ধর্মান্ধরা রাজনীতি শুরু করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা সংগঠিত হয়ে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসায় রাজনীতিতে আশার আলো দেখেছেন এ দেশের মানুষ।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হয়। দেশে ফিরে আসার পর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁকে দলের হাল ধরতে হয়েছে। পদে পদে ছিল বাধা। একদিকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অন্যদিকে দলের ভিতরেও নানা প্রতিবন্ধকতা। কোনো কিছুই তিনি গুরুত্ব দেননি। লক্ষ্য ছিল অবিচল। পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছেন, তা ব্যর্থ হতে পারে না। স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সব বাধা পেরিয়ে শুরু করেন ভোট ও ভাতের অধিকারের রাজনীতি। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া, দুর্বার গতিতে গড়ে তোলেন দলের শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো। কোনো ক্লান্তি থামাতে পারে না তাঁকে। দিন-রাতের হিসাব নেই, খাওয়া-দাওয়ার খবর নেই। মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সর্বত্র হাজার হাজার নর-নারীর ভিড় জমেছে। তারা প্রাণ খুলে তাঁর জন্য দোয়া করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলতেন, ‘এত মানুষের ভালোবাসার মর্যাদা কি দিতে পারব?’ তাঁর এই প্রশ্নের জবাব হচ্ছে আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য শুরু করেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম। ১৯৯০ সালে পতন ঘটে স্বৈরাচারী সরকারের। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। দমে যাননি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। শুরু হয় নতুন সংগ্রাম। মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আপসহীন শেখ হাসিনা। ৩০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ১২ জুন নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম। দেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায়। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি করেন। এটি ইতিহাসের একটি মাইলফলক ঘটনা। একটি বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বাধীন ভূখন্ডের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম করে আসছিল। এই চুক্তির ফলে অস্ত্র ত্যাগ করে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে তারা ফিরে আসে। শান্তি ফিরে এলো পার্বত্য চট্টগ্রামে। দেশ-বিদেশ থেকে এসেছে প্রশংসার বাণী। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য কাজ করেন শেখ হাসিনা। তিনি সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম যুক্ত করেন, ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পরবর্তীতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করেন। এসব উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে আছে। আজ দক্ষিণ এশিয়ায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শীর্ষে, বিশ্বে সপ্তম। এ ছাড়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে তিনি শুরু করেন জাতির পিতার হত্যার বিচারের কাজ। এই কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতির পিতা হত্যার বিচার কাজ বন্ধ করার আইনি বৈধতা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু ২০০১ সালে আবারও ষড়যন্ত্র। এর ফলে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হতে দেওয়া হয়নি। কারণ এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এখনো তৎপর। দেশকে নানা ছলছুতোয় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। নির্বাচনের পর শুরু হয় তান্ডবলীলা। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর শুরু হয় নির্যাতন, বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পূর্ণিমা ধর্ষণের ঘটনার বিভীষিকার কথা মনে পড়লে আজও শিউরে উঠতে হয়। নির্যাতিত-নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ান শেখ হাসিনা। আবার নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। বারবার হয়েছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। এর আগেও বহুবার হামলা হয়েছে। তাঁর গাড়িবহরে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে, সাতক্ষীরার কলারোয়ায়, এমনকি নিজ জন্মস্থান কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয় তাঁর চলার পথে। মোট ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি। অদম্য সাহসী শেখ হাসিনা। ভয় বলতে কোনো কিছু তাঁর জীবনে নেই। তিনি এসেছেন পিতা-মাতাসহ আপনজনের হত্যার বিচার করতে, জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁর কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে কারাবন্দী করা হয়েছে কিন্তু তাঁর মনোবল কমেনি এক বিন্দুও। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্যে অবিচল। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। আবার ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম শুরু করেন তিনি। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, আগুন সন্ত্রাস, মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন করে অবতীর্ণ হন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রচলিত আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করেছেন। জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছেন। তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তায় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ নির্মূল হয়েছে।

জনগণের ভোটে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ৪৫০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, সোয়া লাখ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে ঘর প্রদান, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, দারিদ্র্য নির্মূল, করোনা সংকট মোকাবিলায় নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্বের দৃষ্টি কেড়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কভিড-১৯ মোকাবিলায় যখন পুরো বিশ্ব বিপর্যস্ত, স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায়। কভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রশংসিত বিশ্বের তিন রাষ্ট্রনায়কের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক অনন্য উচ্চতায়।

একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত। পিতা শেখ মুজিবের মতোই অনন্য মানবিক গুণের অধিকারী তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই যিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবসময় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বে তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী মুজিববর্ষে শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে গৃহ ও ভূমিহীন ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২ পরিবারকে ঘর দিয়েছেন। করোনাকালে দরিদ্রদের ৩২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাকালে ক্ষুদ্র খামারি থেকে শিল্প খাত প্রতিটি সেক্টরের কথা চিন্তা করে অনুদান, প্রণোদনা দিয়েছেন। তিনি বিনামূল্যে সবার জন্য করোনা টিকার ব্যবস্থা করেছেন।

একজন গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনাই ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন করেছেন। তথ্য কমিশন গঠন করেছেন। এ আইন অনুযায়ী সরকার তথ্য দিতে বাধ্য। তথ্য না দেওয়ার কারণে অনেক কর্মকর্তার শাস্তির কথাও শোনা যায়। গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের লক্ষ্যে ৪৫টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম রেডিও ও ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ স্থাপন করা হয়েছে। স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ব্যবহার করে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনা ২০১১-২০১২ সালে প্রথম ২০ কোটি টাকা দিয়ে গঠন করেন সাংবাদিক কল্যাণ ফান্ড। করোনার সময় সাংবাদিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সেই সাংবাদিক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন।

১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২০ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো সুপারিশ করেছে। এ বছর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কভিড ব্যবস্থাপনাসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের নানাদিক নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী ২০২৬ সালে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যার অদম্য সাহসের কারণেই। পদ্মা সেতু শুরুর অনেক আগেই বিশ্বব্যাংক এতে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, যে চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংকের কাছে, তা আজ বাস্তব। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ঘটবে।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেনই। নিঃসঙ্গ এক শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে অদম্য সাহস আর দৃঢ়তা নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন। আজ বদলে দিয়েছেন দেশকে। সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এ দেশের মানুষের। আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আজ শুধু এই প্রার্থনা- সুস্থ থাকুন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে এখন বঙ্গবন্ধুকন্যাই এ দেশের মানুষের শেষ ঠিকানা। আপনাকে যে ভালো থাকতেই হবে।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সদস্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৩২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা