শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম এবং নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে অন্ধকার থেকে নিয়ে এসেছেন আলোর পথে। বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। দেশকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়।

একজন শেখ হাসিনা। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ শুধু সফল রাষ্ট্রনেতাই নন, একজন বিশ্বনেতাও। এ পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পেছনে ছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বিদেশে বসে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার খবর জানতে পারেন শেখ হাসিনা। শোকের মাতম করার সময়টুকু পাননি। আশ্রয়ের সন্ধানে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। ছোট ছোট দুটি বাচ্চা ও ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কঠিন এক জীবন সংগ্রাম। আর অন্তরে এ দেশের স্বাধীনতার স্থপতিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার বিচারের প্রতিজ্ঞা। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নকে বাস্তবায়নের দৃঢ়তা নিয়ে দিন চলা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরে আসবেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। দলের অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন তাঁর দেশে আসা ঠিক হবে না। তবে দলের সাধারণ কর্মী, এ দেশের সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যার ফিরে আসার। ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেদিন ছিল বিমানবন্দরে মানুষের বাঁধভাঙা জোয়ার। ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এক নজর দেখার জন্য।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরে এ দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কারণ ’৭৫-এর পর মানুষ দেখল স্বাধীনতাবিরোধীরা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হচ্ছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সেই চেতনা ভূলুণ্ঠিত। ধর্মান্ধরা রাজনীতি শুরু করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা সংগঠিত হয়ে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসায় রাজনীতিতে আশার আলো দেখেছেন এ দেশের মানুষ।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হয়। দেশে ফিরে আসার পর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁকে দলের হাল ধরতে হয়েছে। পদে পদে ছিল বাধা। একদিকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অন্যদিকে দলের ভিতরেও নানা প্রতিবন্ধকতা। কোনো কিছুই তিনি গুরুত্ব দেননি। লক্ষ্য ছিল অবিচল। পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছেন, তা ব্যর্থ হতে পারে না। স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সব বাধা পেরিয়ে শুরু করেন ভোট ও ভাতের অধিকারের রাজনীতি। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া, দুর্বার গতিতে গড়ে তোলেন দলের শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো। কোনো ক্লান্তি থামাতে পারে না তাঁকে। দিন-রাতের হিসাব নেই, খাওয়া-দাওয়ার খবর নেই। মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সর্বত্র হাজার হাজার নর-নারীর ভিড় জমেছে। তারা প্রাণ খুলে তাঁর জন্য দোয়া করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলতেন, ‘এত মানুষের ভালোবাসার মর্যাদা কি দিতে পারব?’ তাঁর এই প্রশ্নের জবাব হচ্ছে আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য শুরু করেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম। ১৯৯০ সালে পতন ঘটে স্বৈরাচারী সরকারের। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। দমে যাননি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। শুরু হয় নতুন সংগ্রাম। মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আপসহীন শেখ হাসিনা। ৩০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ১২ জুন নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম। দেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায়। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি করেন। এটি ইতিহাসের একটি মাইলফলক ঘটনা। একটি বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বাধীন ভূখন্ডের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম করে আসছিল। এই চুক্তির ফলে অস্ত্র ত্যাগ করে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে তারা ফিরে আসে। শান্তি ফিরে এলো পার্বত্য চট্টগ্রামে। দেশ-বিদেশ থেকে এসেছে প্রশংসার বাণী। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য কাজ করেন শেখ হাসিনা। তিনি সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম যুক্ত করেন, ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পরবর্তীতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করেন। এসব উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে আছে। আজ দক্ষিণ এশিয়ায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শীর্ষে, বিশ্বে সপ্তম। এ ছাড়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে তিনি শুরু করেন জাতির পিতার হত্যার বিচারের কাজ। এই কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতির পিতা হত্যার বিচার কাজ বন্ধ করার আইনি বৈধতা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু ২০০১ সালে আবারও ষড়যন্ত্র। এর ফলে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হতে দেওয়া হয়নি। কারণ এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এখনো তৎপর। দেশকে নানা ছলছুতোয় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। নির্বাচনের পর শুরু হয় তান্ডবলীলা। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর শুরু হয় নির্যাতন, বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পূর্ণিমা ধর্ষণের ঘটনার বিভীষিকার কথা মনে পড়লে আজও শিউরে উঠতে হয়। নির্যাতিত-নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ান শেখ হাসিনা। আবার নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। বারবার হয়েছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। এর আগেও বহুবার হামলা হয়েছে। তাঁর গাড়িবহরে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে, সাতক্ষীরার কলারোয়ায়, এমনকি নিজ জন্মস্থান কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয় তাঁর চলার পথে। মোট ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি। অদম্য সাহসী শেখ হাসিনা। ভয় বলতে কোনো কিছু তাঁর জীবনে নেই। তিনি এসেছেন পিতা-মাতাসহ আপনজনের হত্যার বিচার করতে, জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁর কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে কারাবন্দী করা হয়েছে কিন্তু তাঁর মনোবল কমেনি এক বিন্দুও। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্যে অবিচল। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। আবার ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম শুরু করেন তিনি। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, আগুন সন্ত্রাস, মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন করে অবতীর্ণ হন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রচলিত আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করেছেন। জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছেন। তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তায় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ নির্মূল হয়েছে।

জনগণের ভোটে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ৪৫০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, সোয়া লাখ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে ঘর প্রদান, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, দারিদ্র্য নির্মূল, করোনা সংকট মোকাবিলায় নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্বের দৃষ্টি কেড়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কভিড-১৯ মোকাবিলায় যখন পুরো বিশ্ব বিপর্যস্ত, স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায়। কভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রশংসিত বিশ্বের তিন রাষ্ট্রনায়কের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক অনন্য উচ্চতায়।

একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত। পিতা শেখ মুজিবের মতোই অনন্য মানবিক গুণের অধিকারী তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই যিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবসময় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বে তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী মুজিববর্ষে শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে গৃহ ও ভূমিহীন ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২ পরিবারকে ঘর দিয়েছেন। করোনাকালে দরিদ্রদের ৩২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাকালে ক্ষুদ্র খামারি থেকে শিল্প খাত প্রতিটি সেক্টরের কথা চিন্তা করে অনুদান, প্রণোদনা দিয়েছেন। তিনি বিনামূল্যে সবার জন্য করোনা টিকার ব্যবস্থা করেছেন।

একজন গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনাই ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন করেছেন। তথ্য কমিশন গঠন করেছেন। এ আইন অনুযায়ী সরকার তথ্য দিতে বাধ্য। তথ্য না দেওয়ার কারণে অনেক কর্মকর্তার শাস্তির কথাও শোনা যায়। গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের লক্ষ্যে ৪৫টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম রেডিও ও ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ স্থাপন করা হয়েছে। স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ব্যবহার করে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনা ২০১১-২০১২ সালে প্রথম ২০ কোটি টাকা দিয়ে গঠন করেন সাংবাদিক কল্যাণ ফান্ড। করোনার সময় সাংবাদিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সেই সাংবাদিক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন।

১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২০ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো সুপারিশ করেছে। এ বছর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কভিড ব্যবস্থাপনাসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের নানাদিক নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী ২০২৬ সালে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যার অদম্য সাহসের কারণেই। পদ্মা সেতু শুরুর অনেক আগেই বিশ্বব্যাংক এতে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, যে চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংকের কাছে, তা আজ বাস্তব। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ঘটবে।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেনই। নিঃসঙ্গ এক শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে অদম্য সাহস আর দৃঢ়তা নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন। আজ বদলে দিয়েছেন দেশকে। সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এ দেশের মানুষের। আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আজ শুধু এই প্রার্থনা- সুস্থ থাকুন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে এখন বঙ্গবন্ধুকন্যাই এ দেশের মানুষের শেষ ঠিকানা। আপনাকে যে ভালো থাকতেই হবে।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সদস্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

৩৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি