শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম এবং নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে অন্ধকার থেকে নিয়ে এসেছেন আলোর পথে। বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। দেশকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়।

একজন শেখ হাসিনা। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ শুধু সফল রাষ্ট্রনেতাই নন, একজন বিশ্বনেতাও। এ পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পেছনে ছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বিদেশে বসে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার খবর জানতে পারেন শেখ হাসিনা। শোকের মাতম করার সময়টুকু পাননি। আশ্রয়ের সন্ধানে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। ছোট ছোট দুটি বাচ্চা ও ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কঠিন এক জীবন সংগ্রাম। আর অন্তরে এ দেশের স্বাধীনতার স্থপতিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার বিচারের প্রতিজ্ঞা। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নকে বাস্তবায়নের দৃঢ়তা নিয়ে দিন চলা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরে আসবেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। দলের অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন তাঁর দেশে আসা ঠিক হবে না। তবে দলের সাধারণ কর্মী, এ দেশের সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যার ফিরে আসার। ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেদিন ছিল বিমানবন্দরে মানুষের বাঁধভাঙা জোয়ার। ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এক নজর দেখার জন্য।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরে এ দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কারণ ’৭৫-এর পর মানুষ দেখল স্বাধীনতাবিরোধীরা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হচ্ছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সেই চেতনা ভূলুণ্ঠিত। ধর্মান্ধরা রাজনীতি শুরু করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা সংগঠিত হয়ে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসায় রাজনীতিতে আশার আলো দেখেছেন এ দেশের মানুষ।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হয়। দেশে ফিরে আসার পর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁকে দলের হাল ধরতে হয়েছে। পদে পদে ছিল বাধা। একদিকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অন্যদিকে দলের ভিতরেও নানা প্রতিবন্ধকতা। কোনো কিছুই তিনি গুরুত্ব দেননি। লক্ষ্য ছিল অবিচল। পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছেন, তা ব্যর্থ হতে পারে না। স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সব বাধা পেরিয়ে শুরু করেন ভোট ও ভাতের অধিকারের রাজনীতি। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া, দুর্বার গতিতে গড়ে তোলেন দলের শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো। কোনো ক্লান্তি থামাতে পারে না তাঁকে। দিন-রাতের হিসাব নেই, খাওয়া-দাওয়ার খবর নেই। মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সর্বত্র হাজার হাজার নর-নারীর ভিড় জমেছে। তারা প্রাণ খুলে তাঁর জন্য দোয়া করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলতেন, ‘এত মানুষের ভালোবাসার মর্যাদা কি দিতে পারব?’ তাঁর এই প্রশ্নের জবাব হচ্ছে আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য শুরু করেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম। ১৯৯০ সালে পতন ঘটে স্বৈরাচারী সরকারের। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। দমে যাননি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। শুরু হয় নতুন সংগ্রাম। মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আপসহীন শেখ হাসিনা। ৩০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ১২ জুন নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম। দেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায়। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি করেন। এটি ইতিহাসের একটি মাইলফলক ঘটনা। একটি বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বাধীন ভূখন্ডের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম করে আসছিল। এই চুক্তির ফলে অস্ত্র ত্যাগ করে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে তারা ফিরে আসে। শান্তি ফিরে এলো পার্বত্য চট্টগ্রামে। দেশ-বিদেশ থেকে এসেছে প্রশংসার বাণী। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য কাজ করেন শেখ হাসিনা। তিনি সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম যুক্ত করেন, ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পরবর্তীতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করেন। এসব উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে আছে। আজ দক্ষিণ এশিয়ায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শীর্ষে, বিশ্বে সপ্তম। এ ছাড়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে তিনি শুরু করেন জাতির পিতার হত্যার বিচারের কাজ। এই কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতির পিতা হত্যার বিচার কাজ বন্ধ করার আইনি বৈধতা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু ২০০১ সালে আবারও ষড়যন্ত্র। এর ফলে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হতে দেওয়া হয়নি। কারণ এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এখনো তৎপর। দেশকে নানা ছলছুতোয় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। নির্বাচনের পর শুরু হয় তান্ডবলীলা। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর শুরু হয় নির্যাতন, বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পূর্ণিমা ধর্ষণের ঘটনার বিভীষিকার কথা মনে পড়লে আজও শিউরে উঠতে হয়। নির্যাতিত-নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ান শেখ হাসিনা। আবার নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। বারবার হয়েছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। এর আগেও বহুবার হামলা হয়েছে। তাঁর গাড়িবহরে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে, সাতক্ষীরার কলারোয়ায়, এমনকি নিজ জন্মস্থান কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয় তাঁর চলার পথে। মোট ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি। অদম্য সাহসী শেখ হাসিনা। ভয় বলতে কোনো কিছু তাঁর জীবনে নেই। তিনি এসেছেন পিতা-মাতাসহ আপনজনের হত্যার বিচার করতে, জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁর কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে কারাবন্দী করা হয়েছে কিন্তু তাঁর মনোবল কমেনি এক বিন্দুও। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্যে অবিচল। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। আবার ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম শুরু করেন তিনি। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, আগুন সন্ত্রাস, মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন করে অবতীর্ণ হন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রচলিত আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করেছেন। জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছেন। তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তায় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ নির্মূল হয়েছে।

জনগণের ভোটে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ৪৫০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, সোয়া লাখ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে ঘর প্রদান, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, দারিদ্র্য নির্মূল, করোনা সংকট মোকাবিলায় নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্বের দৃষ্টি কেড়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কভিড-১৯ মোকাবিলায় যখন পুরো বিশ্ব বিপর্যস্ত, স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায়। কভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রশংসিত বিশ্বের তিন রাষ্ট্রনায়কের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক অনন্য উচ্চতায়।

একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত। পিতা শেখ মুজিবের মতোই অনন্য মানবিক গুণের অধিকারী তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই যিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবসময় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বে তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী মুজিববর্ষে শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে গৃহ ও ভূমিহীন ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২ পরিবারকে ঘর দিয়েছেন। করোনাকালে দরিদ্রদের ৩২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাকালে ক্ষুদ্র খামারি থেকে শিল্প খাত প্রতিটি সেক্টরের কথা চিন্তা করে অনুদান, প্রণোদনা দিয়েছেন। তিনি বিনামূল্যে সবার জন্য করোনা টিকার ব্যবস্থা করেছেন।

একজন গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনাই ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন করেছেন। তথ্য কমিশন গঠন করেছেন। এ আইন অনুযায়ী সরকার তথ্য দিতে বাধ্য। তথ্য না দেওয়ার কারণে অনেক কর্মকর্তার শাস্তির কথাও শোনা যায়। গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের লক্ষ্যে ৪৫টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম রেডিও ও ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ স্থাপন করা হয়েছে। স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ব্যবহার করে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনা ২০১১-২০১২ সালে প্রথম ২০ কোটি টাকা দিয়ে গঠন করেন সাংবাদিক কল্যাণ ফান্ড। করোনার সময় সাংবাদিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সেই সাংবাদিক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন।

১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২০ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো সুপারিশ করেছে। এ বছর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কভিড ব্যবস্থাপনাসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের নানাদিক নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী ২০২৬ সালে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যার অদম্য সাহসের কারণেই। পদ্মা সেতু শুরুর অনেক আগেই বিশ্বব্যাংক এতে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, যে চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংকের কাছে, তা আজ বাস্তব। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ঘটবে।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেনই। নিঃসঙ্গ এক শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে অদম্য সাহস আর দৃঢ়তা নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন। আজ বদলে দিয়েছেন দেশকে। সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এ দেশের মানুষের। আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আজ শুধু এই প্রার্থনা- সুস্থ থাকুন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে এখন বঙ্গবন্ধুকন্যাই এ দেশের মানুষের শেষ ঠিকানা। আপনাকে যে ভালো থাকতেই হবে।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সদস্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
মশার বিরুদ্ধে কার্যকর একটি আধুনিক সমাধান
মশার বিরুদ্ধে কার্যকর একটি আধুনিক সমাধান
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক
মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন