শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম এবং নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে অন্ধকার থেকে নিয়ে এসেছেন আলোর পথে। বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। দেশকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়।

একজন শেখ হাসিনা। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ শুধু সফল রাষ্ট্রনেতাই নন, একজন বিশ্বনেতাও। এ পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পেছনে ছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বিদেশে বসে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার খবর জানতে পারেন শেখ হাসিনা। শোকের মাতম করার সময়টুকু পাননি। আশ্রয়ের সন্ধানে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। ছোট ছোট দুটি বাচ্চা ও ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কঠিন এক জীবন সংগ্রাম। আর অন্তরে এ দেশের স্বাধীনতার স্থপতিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার বিচারের প্রতিজ্ঞা। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নকে বাস্তবায়নের দৃঢ়তা নিয়ে দিন চলা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরে আসবেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। দলের অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন তাঁর দেশে আসা ঠিক হবে না। তবে দলের সাধারণ কর্মী, এ দেশের সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যার ফিরে আসার। ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেদিন ছিল বিমানবন্দরে মানুষের বাঁধভাঙা জোয়ার। ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এক নজর দেখার জন্য।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরে এ দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কারণ ’৭৫-এর পর মানুষ দেখল স্বাধীনতাবিরোধীরা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হচ্ছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সেই চেতনা ভূলুণ্ঠিত। ধর্মান্ধরা রাজনীতি শুরু করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা সংগঠিত হয়ে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসায় রাজনীতিতে আশার আলো দেখেছেন এ দেশের মানুষ।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হয়। দেশে ফিরে আসার পর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁকে দলের হাল ধরতে হয়েছে। পদে পদে ছিল বাধা। একদিকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অন্যদিকে দলের ভিতরেও নানা প্রতিবন্ধকতা। কোনো কিছুই তিনি গুরুত্ব দেননি। লক্ষ্য ছিল অবিচল। পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছেন, তা ব্যর্থ হতে পারে না। স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সব বাধা পেরিয়ে শুরু করেন ভোট ও ভাতের অধিকারের রাজনীতি। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া, দুর্বার গতিতে গড়ে তোলেন দলের শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো। কোনো ক্লান্তি থামাতে পারে না তাঁকে। দিন-রাতের হিসাব নেই, খাওয়া-দাওয়ার খবর নেই। মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সর্বত্র হাজার হাজার নর-নারীর ভিড় জমেছে। তারা প্রাণ খুলে তাঁর জন্য দোয়া করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলতেন, ‘এত মানুষের ভালোবাসার মর্যাদা কি দিতে পারব?’ তাঁর এই প্রশ্নের জবাব হচ্ছে আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য শুরু করেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম। ১৯৯০ সালে পতন ঘটে স্বৈরাচারী সরকারের। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। দমে যাননি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। শুরু হয় নতুন সংগ্রাম। মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আপসহীন শেখ হাসিনা। ৩০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ১২ জুন নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম। দেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায়। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি করেন। এটি ইতিহাসের একটি মাইলফলক ঘটনা। একটি বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বাধীন ভূখন্ডের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম করে আসছিল। এই চুক্তির ফলে অস্ত্র ত্যাগ করে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে তারা ফিরে আসে। শান্তি ফিরে এলো পার্বত্য চট্টগ্রামে। দেশ-বিদেশ থেকে এসেছে প্রশংসার বাণী। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য কাজ করেন শেখ হাসিনা। তিনি সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম যুক্ত করেন, ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পরবর্তীতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করেন। এসব উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে আছে। আজ দক্ষিণ এশিয়ায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শীর্ষে, বিশ্বে সপ্তম। এ ছাড়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে তিনি শুরু করেন জাতির পিতার হত্যার বিচারের কাজ। এই কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতির পিতা হত্যার বিচার কাজ বন্ধ করার আইনি বৈধতা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু ২০০১ সালে আবারও ষড়যন্ত্র। এর ফলে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হতে দেওয়া হয়নি। কারণ এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এখনো তৎপর। দেশকে নানা ছলছুতোয় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। নির্বাচনের পর শুরু হয় তান্ডবলীলা। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর শুরু হয় নির্যাতন, বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পূর্ণিমা ধর্ষণের ঘটনার বিভীষিকার কথা মনে পড়লে আজও শিউরে উঠতে হয়। নির্যাতিত-নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ান শেখ হাসিনা। আবার নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। বারবার হয়েছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। এর আগেও বহুবার হামলা হয়েছে। তাঁর গাড়িবহরে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে, সাতক্ষীরার কলারোয়ায়, এমনকি নিজ জন্মস্থান কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয় তাঁর চলার পথে। মোট ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি। অদম্য সাহসী শেখ হাসিনা। ভয় বলতে কোনো কিছু তাঁর জীবনে নেই। তিনি এসেছেন পিতা-মাতাসহ আপনজনের হত্যার বিচার করতে, জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁর কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে কারাবন্দী করা হয়েছে কিন্তু তাঁর মনোবল কমেনি এক বিন্দুও। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্যে অবিচল। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। আবার ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম শুরু করেন তিনি। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, আগুন সন্ত্রাস, মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন করে অবতীর্ণ হন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রচলিত আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করেছেন। জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছেন। তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তায় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ নির্মূল হয়েছে।

জনগণের ভোটে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ৪৫০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, সোয়া লাখ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে ঘর প্রদান, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, দারিদ্র্য নির্মূল, করোনা সংকট মোকাবিলায় নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্বের দৃষ্টি কেড়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কভিড-১৯ মোকাবিলায় যখন পুরো বিশ্ব বিপর্যস্ত, স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায়। কভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রশংসিত বিশ্বের তিন রাষ্ট্রনায়কের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক অনন্য উচ্চতায়।

একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত। পিতা শেখ মুজিবের মতোই অনন্য মানবিক গুণের অধিকারী তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই যিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবসময় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বে তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী মুজিববর্ষে শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে গৃহ ও ভূমিহীন ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২ পরিবারকে ঘর দিয়েছেন। করোনাকালে দরিদ্রদের ৩২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাকালে ক্ষুদ্র খামারি থেকে শিল্প খাত প্রতিটি সেক্টরের কথা চিন্তা করে অনুদান, প্রণোদনা দিয়েছেন। তিনি বিনামূল্যে সবার জন্য করোনা টিকার ব্যবস্থা করেছেন।

একজন গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনাই ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন করেছেন। তথ্য কমিশন গঠন করেছেন। এ আইন অনুযায়ী সরকার তথ্য দিতে বাধ্য। তথ্য না দেওয়ার কারণে অনেক কর্মকর্তার শাস্তির কথাও শোনা যায়। গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের লক্ষ্যে ৪৫টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম রেডিও ও ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ স্থাপন করা হয়েছে। স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ব্যবহার করে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনা ২০১১-২০১২ সালে প্রথম ২০ কোটি টাকা দিয়ে গঠন করেন সাংবাদিক কল্যাণ ফান্ড। করোনার সময় সাংবাদিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সেই সাংবাদিক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন।

১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২০ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো সুপারিশ করেছে। এ বছর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কভিড ব্যবস্থাপনাসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের নানাদিক নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী ২০২৬ সালে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যার অদম্য সাহসের কারণেই। পদ্মা সেতু শুরুর অনেক আগেই বিশ্বব্যাংক এতে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, যে চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংকের কাছে, তা আজ বাস্তব। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ঘটবে।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেনই। নিঃসঙ্গ এক শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে অদম্য সাহস আর দৃঢ়তা নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন। আজ বদলে দিয়েছেন দেশকে। সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এ দেশের মানুষের। আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আজ শুধু এই প্রার্থনা- সুস্থ থাকুন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে এখন বঙ্গবন্ধুকন্যাই এ দেশের মানুষের শেষ ঠিকানা। আপনাকে যে ভালো থাকতেই হবে।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সদস্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা