শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

ফরিদা ইয়াসমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদম্য সাহসের নাম শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ আজ বিশ্বে মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম এবং নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে অন্ধকার থেকে নিয়ে এসেছেন আলোর পথে। বদলে দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে এক সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। দেশকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়।

একজন শেখ হাসিনা। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ শুধু সফল রাষ্ট্রনেতাই নন, একজন বিশ্বনেতাও। এ পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পেছনে ছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বিদেশে বসে সব হারিয়ে নিঃস্ব হওয়ার খবর জানতে পারেন শেখ হাসিনা। শোকের মাতম করার সময়টুকু পাননি। আশ্রয়ের সন্ধানে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। ছোট ছোট দুটি বাচ্চা ও ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কঠিন এক জীবন সংগ্রাম। আর অন্তরে এ দেশের স্বাধীনতার স্থপতিকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার বিচারের প্রতিজ্ঞা। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নকে বাস্তবায়নের দৃঢ়তা নিয়ে দিন চলা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরে আসবেন। জাতির পিতা হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনা এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। দলের অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন তাঁর দেশে আসা ঠিক হবে না। তবে দলের সাধারণ কর্মী, এ দেশের সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যার ফিরে আসার। ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে আসেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সেদিন ছিল বিমানবন্দরে মানুষের বাঁধভাঙা জোয়ার। ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এক নজর দেখার জন্য।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরে এ দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কারণ ’৭৫-এর পর মানুষ দেখল স্বাধীনতাবিরোধীরা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হচ্ছে। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জন্য এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে, সেই চেতনা ভূলুণ্ঠিত। ধর্মান্ধরা রাজনীতি শুরু করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা সংগঠিত হয়ে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসায় রাজনীতিতে আশার আলো দেখেছেন এ দেশের মানুষ।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হয়। দেশে ফিরে আসার পর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁকে দলের হাল ধরতে হয়েছে। পদে পদে ছিল বাধা। একদিকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অন্যদিকে দলের ভিতরেও নানা প্রতিবন্ধকতা। কোনো কিছুই তিনি গুরুত্ব দেননি। লক্ষ্য ছিল অবিচল। পিতা এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছেন, তা ব্যর্থ হতে পারে না। স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সব বাধা পেরিয়ে শুরু করেন ভোট ও ভাতের অধিকারের রাজনীতি। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া, দুর্বার গতিতে গড়ে তোলেন দলের শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো। কোনো ক্লান্তি থামাতে পারে না তাঁকে। দিন-রাতের হিসাব নেই, খাওয়া-দাওয়ার খবর নেই। মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখার জন্য সর্বত্র হাজার হাজার নর-নারীর ভিড় জমেছে। তারা প্রাণ খুলে তাঁর জন্য দোয়া করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলতেন, ‘এত মানুষের ভালোবাসার মর্যাদা কি দিতে পারব?’ তাঁর এই প্রশ্নের জবাব হচ্ছে আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য শুরু করেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম। ১৯৯০ সালে পতন ঘটে স্বৈরাচারী সরকারের। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হন। দমে যাননি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে বিএনপির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। শুরু হয় নতুন সংগ্রাম। মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আপসহীন শেখ হাসিনা। ৩০ মার্চ খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ১২ জুন নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম। দেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ায়। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি করেন। এটি ইতিহাসের একটি মাইলফলক ঘটনা। একটি বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বাধীন ভূখন্ডের দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম করে আসছিল। এই চুক্তির ফলে অস্ত্র ত্যাগ করে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে তারা ফিরে আসে। শান্তি ফিরে এলো পার্বত্য চট্টগ্রামে। দেশ-বিদেশ থেকে এসেছে প্রশংসার বাণী। প্রথমবার ক্ষমতায় এসে নারীর ক্ষমতায়নেও উল্লেখযোগ্য কাজ করেন শেখ হাসিনা। তিনি সন্তানের পরিচয়ে মায়ের নাম যুক্ত করেন, ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের সংরক্ষিত আসনে মহিলা কাউন্সিলর পরবর্তীতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি করেন। এসব উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে আছে। আজ দক্ষিণ এশিয়ায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ শীর্ষে, বিশ্বে সপ্তম। এ ছাড়া ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে তিনি শুরু করেন জাতির পিতার হত্যার বিচারের কাজ। এই কালো অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতির পিতা হত্যার বিচার কাজ বন্ধ করার আইনি বৈধতা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু ২০০১ সালে আবারও ষড়যন্ত্র। এর ফলে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হতে দেওয়া হয়নি। কারণ এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এখনো তৎপর। দেশকে নানা ছলছুতোয় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। নির্বাচনের পর শুরু হয় তান্ডবলীলা। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর শুরু হয় নির্যাতন, বাড়িঘর ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ। নারী ও শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পূর্ণিমা ধর্ষণের ঘটনার বিভীষিকার কথা মনে পড়লে আজও শিউরে উঠতে হয়। নির্যাতিত-নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ান শেখ হাসিনা। আবার নতুন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। বারবার হয়েছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। এর আগেও বহুবার হামলা হয়েছে। তাঁর গাড়িবহরে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানে, সাতক্ষীরার কলারোয়ায়, এমনকি নিজ জন্মস্থান কোটালীপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখা হয় তাঁর চলার পথে। মোট ২১ বার শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে থামাতে পারেনি। অদম্য সাহসী শেখ হাসিনা। ভয় বলতে কোনো কিছু তাঁর জীবনে নেই। তিনি এসেছেন পিতা-মাতাসহ আপনজনের হত্যার বিচার করতে, জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে তাঁর কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁকে কারাবন্দী করা হয়েছে কিন্তু তাঁর মনোবল কমেনি এক বিন্দুও। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্যে অবিচল। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। আবার ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এবার বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সংগ্রাম শুরু করেন তিনি। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, আগুন সন্ত্রাস, মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন করে অবতীর্ণ হন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রচলিত আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করেছেন। জাতির পিতার হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছেন। তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তায় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ নির্মূল হয়েছে।

জনগণের ভোটে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ৪৫০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, সোয়া লাখ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে ঘর প্রদান, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, দারিদ্র্য নির্মূল, করোনা সংকট মোকাবিলায় নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্বের দৃষ্টি কেড়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কভিড-১৯ মোকাবিলায় যখন পুরো বিশ্ব বিপর্যস্ত, স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায়। কভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রশংসিত বিশ্বের তিন রাষ্ট্রনায়কের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক অনন্য উচ্চতায়।

একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত। পিতা শেখ মুজিবের মতোই অনন্য মানবিক গুণের অধিকারী তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই যিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সবসময় মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বে তিনি মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী মুজিববর্ষে শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে গৃহ ও ভূমিহীন ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৬২২ পরিবারকে ঘর দিয়েছেন। করোনাকালে দরিদ্রদের ৩২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাকালে ক্ষুদ্র খামারি থেকে শিল্প খাত প্রতিটি সেক্টরের কথা চিন্তা করে অনুদান, প্রণোদনা দিয়েছেন। তিনি বিনামূল্যে সবার জন্য করোনা টিকার ব্যবস্থা করেছেন।

একজন গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম। সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্যপ্রবাহের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনাই ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন করেছেন। তথ্য কমিশন গঠন করেছেন। এ আইন অনুযায়ী সরকার তথ্য দিতে বাধ্য। তথ্য না দেওয়ার কারণে অনেক কর্মকর্তার শাস্তির কথাও শোনা যায়। গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের লক্ষ্যে ৪৫টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম রেডিও ও ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ স্থাপন করা হয়েছে। স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ব্যবহার করে তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনা ২০১১-২০১২ সালে প্রথম ২০ কোটি টাকা দিয়ে গঠন করেন সাংবাদিক কল্যাণ ফান্ড। করোনার সময় সাংবাদিকদের প্রায় ৪ কোটি টাকা সহায়তা হিসেবে দিয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে সেই সাংবাদিক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন।

১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৬ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২০ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো সুপারিশ করেছে। এ বছর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কভিড ব্যবস্থাপনাসহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের নানাদিক নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী ২০২৬ সালে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুকন্যার অদম্য সাহসের কারণেই। পদ্মা সেতু শুরুর অনেক আগেই বিশ্বব্যাংক এতে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঘোষণা দিলেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হচ্ছে, যে চ্যালেঞ্জ শেখ হাসিনা ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশ্বব্যাংকের কাছে, তা আজ বাস্তব। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ ঘটবে।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেনই। নিঃসঙ্গ এক শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্নকে অন্তরে ধারণ করে অদম্য সাহস আর দৃঢ়তা নিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন। আজ বদলে দিয়েছেন দেশকে। সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এ দেশের মানুষের। আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আজ শুধু এই প্রার্থনা- সুস্থ থাকুন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে এখন বঙ্গবন্ধুকন্যাই এ দেশের মানুষের শেষ ঠিকানা। আপনাকে যে ভালো থাকতেই হবে।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সদস্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
ফ্রিজ কেনার আগে
ফ্রিজ কেনার আগে
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
পার্শ্ববর্তী দেশে দ্রুত ফ্রিজ রপ্তানির জন্য প্রস্তুত
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
ফ্রিজ বিক্রি করলেই হবে না ক্রেতার আস্থা অর্জন বড় সাফল্য
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
এআই, আইওটিসহ অত্যাধুনিক স্মার্ট ফ্রিজ উৎপাদন করছে ওয়ালটন
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
ঈদ জমবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রিজে
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
এসির রক্ষণাবেক্ষণেই মিলবে ঠান্ডা বাতাস
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
শীতক ইন্ডাস্ট্রিজ এসির জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনায় গ্রী এসিতে ব্যবহৃত হয় সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি
সর্বশেষ খবর
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার
আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশার চাপায় নিহত ১
অটোরিকশার চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে