শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উইন্টার এসেনশিয়াল

মডেল : সিনথি, ছবি : মনজু আলম
প্রিন্ট ভার্সন
উইন্টার এসেনশিয়াল
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফাটতে থাকে। এমন দিনে ত্বকের যত্নে খুব দামি প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে- এমনটি নয়। তবে সঠিক পণ্যটি বেছে নিন...

শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে ফাটতে থাকে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু। মানবদেহের ৫৫ শতাংশ পানি। এর মধ্যে ত্বক নিজেই ধারণ করে ১০ ভাগ। ত্বক থেকে পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক নির্জীব হয়ে পড়ে। আমাদের ত্বকে থাকে ঘর্ম ও তেলগ্রন্থি, যেখান থেকে অনবরত তেল ও ঘাম বের হয়। এই ঘাম ও তেল মিলে এক ধরনের আবরণী তৈরি করে, যা ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। শীতে ত্বকের গ্রন্থি থেকে ঘাম বা তেল কোনোটাই বেশি তৈরি হতে পারে না। তাই প্রয়োজন বিশেষ যত্ন।

শুষ্ক আবহাওয়ায় দ্রুত আর্দ্রতা হারায় আমাদের ত্বক। ফলে ত্বকের রুক্ষতা বাড়ে। শীতে কীভাবে ত্বকের কোমলতা ধরে রাখবেন, জানালেন শোভন মেকওভারের রূপ বিশেষজ্ঞ ও কসমোলজিস্ট শোভন সাহা।

 

ত্বক পরিষ্কার রাখুন

শীতে বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বাড়ে। এই ধুলাবালির সংস্পর্শে এলে ত্বকে চুলকানি, ঘামাচিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। এ জন্য শীতেও নিয়ম করে প্রতিদিন গোসল করুন। ঠান্ডা পানিতে কষ্ট হলে গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। তবে বেশি গরম একদমই নয়। দিনে কয়েকবার হাত, মুখ ও পা ধোয়াও জরুরি। শীতের রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে গ্লিসারিন মেখে ঘুমান। পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

 

শীতেও সানস্ক্রিন

অনেকে মনে করেন, সানস্ক্রিন শুধু গরমকালে ব্যবহার করতে হয়। ধারণাটি ভুল। শীতে রোদ আরামদায়ক হলেও ত্বকের ওপর এর অতিবেগুনি রশ্মি বিরূপ প্রভাব ফেলে। শীতে রোদ যতই আরামদায়ক হোক, সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হওয়ার আধঘণ্টা আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। তবে সম্ভব হলো ভালো মানের ময়েশ্চারাইজারসমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।

 

নিয়ম মেনে লোশন

শীতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে কোমলতা এনে দিতে ভালো উপকার দেয় প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ লোশন। গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ত্বক ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। দিনে বা রাতে যে কোনো সময় লোশন ব্যবহার করা যায়। আবার রাতে ঘুমানোর আগে হাত-মুখ ধুয়ে লোশন মেখে নিন। ২৪ ঘণ্টা শুষ্কতা থেকে রেহাই পাবে আপনার ত্বক।

 

উইন্টার কেয়ার

বাজারে নানা ধরনের শীতকালীন প্রসাধনী পাওয়া যাচ্ছে। সেসব থেকে ভালো পণ্যটি বেছে নিতে ভুলবেন না। শীতকালীন সুরক্ষায় কোহিনূর কেমিক্যালের বিউটিনা এবং ফ্রুটির পণ্যগুলো হতে পারে সে ক্ষেত্রে বেস্ট অপশন।

♦ শীত মৌসুমে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং ফাটল রোধ করতে পমেড ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়।

♦ অ্যালোভেরা এবং কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার লোশন এ সময় বেশ কার্যকরী। এর ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে নরম, কোমল ও সতেজ।

♦ ত্বকের রুক্ষতা রোধে শতভাগ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে আপনার ত্বককে করবে নরম, কোমল ও লাবণ্যময়।

♦ জোজোবা অয়েল ও ভিটামিন ই- সমৃদ্ধ পেট্রোলিয়াম জেলি বরাবরই ত্বকের ফাটল এবং ঠোঁটের সুরক্ষায় ভীষণ কার্যকরী। যা ত্বকের ফাটল রোধ করে আর্দ্রতা ধরে রাখে।

♦ ঠোঁট ফাটল ও শুষ্কতা রোধে কোকোয়া বাটার, ভিটামিন সি ও ভিটামিন সমৃদ্ধ লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁটের সুরক্ষায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে।

♦ একইভাবে কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ লিপ জেল ঠোঁটের সুরক্ষায় দারুণ কার্যকরী। তাই শীত মৌসুমে পকেটে থাকুক এক টিউব লিপ জেল।

 

বাড়তি সুরক্ষায় এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক পদ

ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল : প্রাচীন মিসর থেকে ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল বা কালো জিরা তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে। এটি প্রদাহ উপশম করে, নিরাময় দ্রুত করে, সিবাম উৎপাদনে ভারসাম্য আনে ও ত্বকের লোমকূপকে পরিষ্কার করে। ব্রণের প্রাদুর্ভাব দমাতেও এ তেল কার্যকর। ত্বকের প্রাকৃতিক গর্ত বা লোমকূপ সহজে বন্ধ হয়ে গেলে অথবা ব্রণের প্রবণতা থাকলে ত্বকের সুরক্ষায় নিয়মিত ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের দাগ দূর করতে এমন ফেস অয়েল ব্যবহার করতে পারেন যেখানে ব্ল্যাক কামিন সিড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ও লিকোরিস রুটের সমন্বয় রয়েছে।

টি ট্রি অয়েল : যেসব তেল নিয়ে ভালোভাবে গবেষণা করা হয়েছে তাদের একটি হচ্ছে টি ট্রি অয়েল এবং ডার্মাটোলজিতে এই তেলের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। এই শক্তিশালী অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল তেলটি সংগ্রহ করা হয় টি ট্রি এর পাতা থেকে (চা গাছ থেকে গ্রিন টি ও ব্ল্যাক টি তৈরি করা হয় সেটা নয়)। ব্রণের কার্যকর ঘরোয়া চিকিৎসা ও বেনজোয়েল পারঅক্সাইডের মৃদু বিকল্প হিসেবে তিন থেকে পাঁচ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল ২০ থেকে ৪০ ফোঁটা হ্যাজেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের সৌন্দর্য বেড়ে যায়, কিউটিকল বা নখের গোড়ার ত্বক নরম হয় ও অ্যাথলেটিস ফুট সেরে ওঠে।

রোজহিপ অয়েল : বিটা-ক্যারোটিন, রেটিনয়েক অ্যাসিড ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিডে (ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬) সমৃদ্ধ একটি তেল হচ্ছে রোজহিপ অয়েল। সাধারণত শুষ্কতা ও বয়সজনিত ত্বকের দুর্দশা কমাতে এ তেল ব্যবহার করা হয়। প্রকৃতপক্ষে ক্লিনিক্যাল গবেষণায় দেখা গেছে, অর্গানিক রোজহিপ অয়েল ত্বকের ক্ষতজনিত দাগ ও বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে পারে। ত্বকে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগের আগে রোজহিপ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

হিবিসকাস অয়েল : কোল্ড-প্রেসড হিবিসকাস অয়েল বা জবা তেল তৈরি করা হয় জবার পুষ্টিকর বীজ থেকে। এ তেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে- এসব কিছু ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখে। ত্বকে আর্দ্রতার মাত্রা বাড়াতে, ত্বকের ভাঁজ কমা ও নমনীয়তা বাড়াতে রাতে এ তেল মাখতে পারেন।

শীতকালে প্রচুর শাক-সবজি পাওয়া যায়। এ সময় বেশি বেশি রঙিন শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। শীতে পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। তাই জোর করে হলেও পানি পান করুন।

লেখা : ফেরদৌস আরা

এই বিভাগের আরও খবর
সোনিয়া রহমান, রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান, রন্ধনশিল্পী
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
কিশোরীদের রূপকাহন
কিশোরীদের রূপকাহন
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
ঝলমলে চুলের পানীয়
ঝলমলে চুলের পানীয়
ঋতু বদলে রূপরুটিন
ঋতু বদলে রূপরুটিন
প্রাচীন আয়ুর্বেদে ত্বকের সমাধান
প্রাচীন আয়ুর্বেদে ত্বকের সমাধান
শ্যাম্পু ব্যবহারের খুঁটিনাটি
শ্যাম্পু ব্যবহারের খুঁটিনাটি
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
ফরমাল লেডিস লুক
ফরমাল লেডিস লুক
সর্বশেষ খবর
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ
র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব
চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ
বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা
শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ডেটা সেন্টার গড়ার পেছনে কী কারণ
মহাকাশে ডেটা সেন্টার গড়ার পেছনে কী কারণ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচিত সরকার ছাড়া অর্থ ছাড়ে নারাজ আইএমএফ
নির্বাচিত সরকার ছাড়া অর্থ ছাড়ে নারাজ আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে : রিজভী
জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি
শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উগান্ডায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬
উগান্ডায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে
সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে