শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উইন্টার এসেনশিয়াল

মডেল : সিনথি, ছবি : মনজু আলম
প্রিন্ট ভার্সন
উইন্টার এসেনশিয়াল
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফাটতে থাকে। এমন দিনে ত্বকের যত্নে খুব দামি প্রসাধনী ব্যবহার করতে হবে- এমনটি নয়। তবে সঠিক পণ্যটি বেছে নিন...

শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে ফাটতে থাকে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু। মানবদেহের ৫৫ শতাংশ পানি। এর মধ্যে ত্বক নিজেই ধারণ করে ১০ ভাগ। ত্বক থেকে পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক নির্জীব হয়ে পড়ে। আমাদের ত্বকে থাকে ঘর্ম ও তেলগ্রন্থি, যেখান থেকে অনবরত তেল ও ঘাম বের হয়। এই ঘাম ও তেল মিলে এক ধরনের আবরণী তৈরি করে, যা ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। শীতে ত্বকের গ্রন্থি থেকে ঘাম বা তেল কোনোটাই বেশি তৈরি হতে পারে না। তাই প্রয়োজন বিশেষ যত্ন।

শুষ্ক আবহাওয়ায় দ্রুত আর্দ্রতা হারায় আমাদের ত্বক। ফলে ত্বকের রুক্ষতা বাড়ে। শীতে কীভাবে ত্বকের কোমলতা ধরে রাখবেন, জানালেন শোভন মেকওভারের রূপ বিশেষজ্ঞ ও কসমোলজিস্ট শোভন সাহা।

 

ত্বক পরিষ্কার রাখুন

শীতে বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বাড়ে। এই ধুলাবালির সংস্পর্শে এলে ত্বকে চুলকানি, ঘামাচিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। এ জন্য শীতেও নিয়ম করে প্রতিদিন গোসল করুন। ঠান্ডা পানিতে কষ্ট হলে গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। তবে বেশি গরম একদমই নয়। দিনে কয়েকবার হাত, মুখ ও পা ধোয়াও জরুরি। শীতের রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে গ্লিসারিন মেখে ঘুমান। পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

 

শীতেও সানস্ক্রিন

অনেকে মনে করেন, সানস্ক্রিন শুধু গরমকালে ব্যবহার করতে হয়। ধারণাটি ভুল। শীতে রোদ আরামদায়ক হলেও ত্বকের ওপর এর অতিবেগুনি রশ্মি বিরূপ প্রভাব ফেলে। শীতে রোদ যতই আরামদায়ক হোক, সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হওয়ার আধঘণ্টা আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। তবে সম্ভব হলো ভালো মানের ময়েশ্চারাইজারসমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।

 

নিয়ম মেনে লোশন

শীতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে কোমলতা এনে দিতে ভালো উপকার দেয় প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ লোশন। গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ত্বক ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। দিনে বা রাতে যে কোনো সময় লোশন ব্যবহার করা যায়। আবার রাতে ঘুমানোর আগে হাত-মুখ ধুয়ে লোশন মেখে নিন। ২৪ ঘণ্টা শুষ্কতা থেকে রেহাই পাবে আপনার ত্বক।

 

উইন্টার কেয়ার

বাজারে নানা ধরনের শীতকালীন প্রসাধনী পাওয়া যাচ্ছে। সেসব থেকে ভালো পণ্যটি বেছে নিতে ভুলবেন না। শীতকালীন সুরক্ষায় কোহিনূর কেমিক্যালের বিউটিনা এবং ফ্রুটির পণ্যগুলো হতে পারে সে ক্ষেত্রে বেস্ট অপশন।

♦ শীত মৌসুমে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং ফাটল রোধ করতে পমেড ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়।

♦ অ্যালোভেরা এবং কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার লোশন এ সময় বেশ কার্যকরী। এর ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে নরম, কোমল ও সতেজ।

♦ ত্বকের রুক্ষতা রোধে শতভাগ প্রাকৃতিক ও বিশুদ্ধ গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে আপনার ত্বককে করবে নরম, কোমল ও লাবণ্যময়।

♦ জোজোবা অয়েল ও ভিটামিন ই- সমৃদ্ধ পেট্রোলিয়াম জেলি বরাবরই ত্বকের ফাটল এবং ঠোঁটের সুরক্ষায় ভীষণ কার্যকরী। যা ত্বকের ফাটল রোধ করে আর্দ্রতা ধরে রাখে।

♦ ঠোঁট ফাটল ও শুষ্কতা রোধে কোকোয়া বাটার, ভিটামিন সি ও ভিটামিন সমৃদ্ধ লিপবাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁটের সুরক্ষায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে।

♦ একইভাবে কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ লিপ জেল ঠোঁটের সুরক্ষায় দারুণ কার্যকরী। তাই শীত মৌসুমে পকেটে থাকুক এক টিউব লিপ জেল।

 

বাড়তি সুরক্ষায় এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক পদ

ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল : প্রাচীন মিসর থেকে ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল বা কালো জিরা তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে। এটি প্রদাহ উপশম করে, নিরাময় দ্রুত করে, সিবাম উৎপাদনে ভারসাম্য আনে ও ত্বকের লোমকূপকে পরিষ্কার করে। ব্রণের প্রাদুর্ভাব দমাতেও এ তেল কার্যকর। ত্বকের প্রাকৃতিক গর্ত বা লোমকূপ সহজে বন্ধ হয়ে গেলে অথবা ব্রণের প্রবণতা থাকলে ত্বকের সুরক্ষায় নিয়মিত ব্ল্যাক কামিন সিড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের দাগ দূর করতে এমন ফেস অয়েল ব্যবহার করতে পারেন যেখানে ব্ল্যাক কামিন সিড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ও লিকোরিস রুটের সমন্বয় রয়েছে।

টি ট্রি অয়েল : যেসব তেল নিয়ে ভালোভাবে গবেষণা করা হয়েছে তাদের একটি হচ্ছে টি ট্রি অয়েল এবং ডার্মাটোলজিতে এই তেলের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। এই শক্তিশালী অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল তেলটি সংগ্রহ করা হয় টি ট্রি এর পাতা থেকে (চা গাছ থেকে গ্রিন টি ও ব্ল্যাক টি তৈরি করা হয় সেটা নয়)। ব্রণের কার্যকর ঘরোয়া চিকিৎসা ও বেনজোয়েল পারঅক্সাইডের মৃদু বিকল্প হিসেবে তিন থেকে পাঁচ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল ২০ থেকে ৪০ ফোঁটা হ্যাজেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের সৌন্দর্য বেড়ে যায়, কিউটিকল বা নখের গোড়ার ত্বক নরম হয় ও অ্যাথলেটিস ফুট সেরে ওঠে।

রোজহিপ অয়েল : বিটা-ক্যারোটিন, রেটিনয়েক অ্যাসিড ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিডে (ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬) সমৃদ্ধ একটি তেল হচ্ছে রোজহিপ অয়েল। সাধারণত শুষ্কতা ও বয়সজনিত ত্বকের দুর্দশা কমাতে এ তেল ব্যবহার করা হয়। প্রকৃতপক্ষে ক্লিনিক্যাল গবেষণায় দেখা গেছে, অর্গানিক রোজহিপ অয়েল ত্বকের ক্ষতজনিত দাগ ও বলিরেখার উপস্থিতি কমাতে পারে। ত্বকে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগের আগে রোজহিপ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

হিবিসকাস অয়েল : কোল্ড-প্রেসড হিবিসকাস অয়েল বা জবা তেল তৈরি করা হয় জবার পুষ্টিকর বীজ থেকে। এ তেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে- এসব কিছু ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখে। ত্বকে আর্দ্রতার মাত্রা বাড়াতে, ত্বকের ভাঁজ কমা ও নমনীয়তা বাড়াতে রাতে এ তেল মাখতে পারেন।

শীতকালে প্রচুর শাক-সবজি পাওয়া যায়। এ সময় বেশি বেশি রঙিন শাক-সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। শীতে পানি পানের পরিমাণ কমে যায়। তাই জোর করে হলেও পানি পান করুন।

লেখা : ফেরদৌস আরা

এই বিভাগের আরও খবর
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বায়োটেক বিউটি : সৌন্দর্যশিল্পের এক নতুন দিগন্ত
বায়োটেক বিউটি : সৌন্দর্যশিল্পের এক নতুন দিগন্ত
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
আত্মবিশ্বাস এবং আপন সাজ!
আত্মবিশ্বাস এবং আপন সাজ!
ভোগ ম্যাগাজিনের পরামর্শে সঠিক রুটিন
ভোগ ম্যাগাজিনের পরামর্শে সঠিক রুটিন
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
নেলপলিশ -এর একাল সেকাল
নেলপলিশ -এর একাল সেকাল
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
নখের পরিচর্যা : হাতের সৌন্দর্যে অপরিহার্য এক ধাপ...
নখের পরিচর্যা : হাতের সৌন্দর্যে অপরিহার্য এক ধাপ...
চুলের সুস্থতায়
চুলের সুস্থতায়
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : চোখে সানস্ক্রিন ঢোকা এড়ানোর উপায়...
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : চোখে সানস্ক্রিন ঢোকা এড়ানোর উপায়...
সর্বশেষ খবর
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম