শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

শরম (নবম পর্ব)

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শরম (নবম পর্ব)

সুরঞ্জনকে, অদ্ভুত কাণ্ড, জুলেখা তাড়িয়ে দেয়নি বাড়ি থেকে। পাড়ার লোক ডাকেনি। পুলিশ ডাকেনি। তার ওই বিপদের দিনে সুরঞ্জনকেই সে সহায় ভেবেছিলো হয়তো।

সুরঞ্জনকেই বলেছিলো সে রাতে কী ঘটেছিলো বাড়িতে।

-বাড়ি ফিরে দেখলো আমাকে। আমি কাতরাচ্ছিলাম যন্ত্রণায়। পাশের বাড়ির একজন এসে শুধু বলে গেল, ওকে তো হিন্দুরা ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ব্যস।

-কী করে জানলো ওরা?

-মিথ্যে বলেছে। এরকম কিছু একটা বললে জানে যে তুলকালাম কাণ্ড বাধবে। তাই বলেছে। লোকে চায় মজা দেখতে। আমি যত বলি মুসলমানরা ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। যত বলি, কতগুলো গুণ্ডাপাণ্ডা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, আমার কোনও উপায় ছিল না নিজেকে বাঁচানোর। কিছুতে কিছু শোনে না।

সুরঞ্জন যে গল্পটা জানে, জুলেখা সেটা জানে না। জুলেখা জানে তাকে কেউ ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। আমজাদ বা এরকম নামের কেউ। এপাড়ার কোথাও কোনও ঘরে ঘটেছে কিছু। সুরঞ্জন শুনেছিলো সব ঘটনা, জুলেখা বলেছিলো। বলেছিলো, সে রাতে মহব্বত হোসেন চূড়ান্ত অসভ্যতা করেছে। শাড়িখানা প্রায় গা থেকে কেড়ে নিয়ে, প্রায় ন্যাংটো করে, ঘৃণা ছিটিয়ে ছিটিয়ে সারা গায়ে, জিজ্ঞেস করেছিলো, কী করেছে ওরা?

নিরুত্তর ছিল সে। মহব্বতের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বেরোচ্ছিল। কপালের শিরাগুলো আরও নীল হয়ে, আরও ফুলে, আরও ফেটে বেরোচ্ছিল। অস্থির পায়চারি করতে করতে বলেছিলো-হারামজাদি এখনও বল, তোর ইজ্জত নিয়েছে নাকি ওরা।

জুলেখা চুপ করে থাকে। তারপর যখন বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে মারতে থাকে সামনে যা পাচ্ছে তা দিয়ে। ভাঙা চেয়ারের পায়া খুলে এনে। কাচের ফুলদানি দিয়ে। শক্ত শক্ত জুতো দিয়ে। জুলেখা বললো, -হ্যাঁ যা করার করেছে ওরা।

-কী বললি তুই?

-যা বলার তা তো বলেইছি।

-আবার বল।

-যা করতে পারে শুয়োরের বাচ্চারা, সব করেছে। এ কি আমার দোষ?

জুলেখা চিৎকার করে,-এ কি আমার দোষ? কী দোষ করেছি যে মারছো?

জুলেখার কোনও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি মহব্বত। সেরাতের ঘটনা যখন সুরঞ্জন জুলেখার কাছে শুনছিল, প্রশ্নগুলো সুরঞ্জন নিজেকেই করছিল। মহব্বতের কাছে উত্তর নেই। উত্তর কি তার কাছে আছে? কী দোষ জুলেখা করেছিলো?

জ্বরে পুড়ে যাওয়া জুলেখাকে প্রায় পাঁজাকোলা করে তুলে ট্যাক্সিতে বসিয়ে চার নম্বর ব্রিজের কাছে এম ডি হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ কিনে রেখে যায় বাড়িতে।

কাজের মেয়ে পরিচয় জিজ্ঞেস করলে জুলেখা বলে-আমার দেশের লোক। বীরভূমের। সম্পর্কে ভাই হয়। নাম সফিকুল।

সুরঞ্জন বেরিয়ে যায়। শহরময় ঘোরে। উদভ্রান্তের মতো। কোনও মাঠে বা কোনও পার্কের বেঞ্চে আকাশের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকে। আর আশেপাশের ঘণ্টাখানিক পর পর ফোন করে জানতে চায়, সুরঞ্জনকে কোনও প্রয়োজন আছে কি না, জ্বর সারছে কি না। গা ব্যথা কমেছে কি না। কোনও ডাক্তার ডাকা জরুরি কি না। জুলেখার করুণ কাতর মুখটি সুরঞ্জনের সারাক্ষণ মনে পড়ে।

সুরঞ্জন পরে একদিন জানতে চেয়েছিল জুলেখা কেন চিৎকার করেনি ধর্ষণের দিন! কেন লোক ডাকার চেষ্টা করেনি! কেন কাউকে কামড়ে খামচে পালাবার চেষ্টা করেনি! জুলেখা ধীরে ধীরে বলেছিল কেন সে চিৎকার করেনি, সুরঞ্জনের কোলে মাথা রেখে একটু একটু করে। জুলেখার চোখ থেকে চোখের জল সুরঞ্জনের খোলা বুকে এসে টুপটুপ পড়ছিল। সুরঞ্জনের বাঁ হাত ছিল জুলেখাকে জড়িয়ে তার পিঠে। ডান বাহু ছিল নিজের চোখদুটোর ওপরে।

সুরঞ্জন তখন ঘোরে, গল্পটি একটু একটু করে মাথা চাড়া দিচ্ছে। ঘোরে সুরঞ্জন, গল্পটি মাথা চাড়া দিচ্ছে। সুরঞ্জন চোখের সামনে যেন দেখতে পাচ্ছে কী করে ঘটনাটি ঘটলো। কী করে একপাল দুর্বৃত্ত জুলেখাকে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। কী করে ওই ধর্ষকদের হাত থেকে সুরঞ্জন বাঁচালো জুলেখাকে। এই গল্পটি ধীরে ধীরে একটু একটু করে সুরঞ্জন জুলেখাকে বলে। জুলেখা বিশ্বাস করতে চায় না, কিন্তু বিশ্বাস করতে তার ভালো লাগে। তার ভালো লাগে বিশ্বাস করতে যে, সুরঞ্জন নামের হিন্দু ছেলেটির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, তা নেহাত

-আমার তো চোখ বাধা ছিল। কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না আমি। জুলেখা বলেছে।

-চোখ কে বেঁধেছিল? সুরঞ্জন জিজ্ঞেস করে।

জুলেখা কঠিন কণ্ঠে বলে -আমজাদ নামের লোক।

-কী করে জানো, আমজাদ?

-জানি।

-আমজাদ তো আমার বন্ধু।

-আমজাদ নামে কি আর লোক নেই নাকি?

-পার্ক সার্কাসের আমজাদ তো আমারই বন্ধু।

-তাহলে কি তোমার বন্ধুরাই ঘটিয়েছে!

-হ্যাঁ, আমার বন্ধুরাই। তবে বন্ধু নামের কলঙ্ক ওরা। ওদের আমি ত্যাগ করেছি। তবে কী জানো?

-কী!

-আমজাদ নামের কেউ ওখানে ছিল না।

-ছিল। আমি শুনেছি। এই পাড়াতেই।

-না, এই পাড়াতেই না। অন্য পাড়ায়।

-ওরা মুসলমান ছিল।

-না, ওরা মুসলমান ছিল না। ওরা সবাই হিন্দু ছিল।

-না। হিন্দুদের অত সাহস হবে না। অত সাহস হিন্দুদের হয় না।

-আমি জানি আমজাদ ছিল দলের লিডার।

-ভুল জানো।

-চোখ বাধা ছিল আমার। জানি না কখন বাঁধন খুলেছে।

-তোমার চোখ খোলা ছিল জুলেখা। তুমি সব দেখেছো।

দেখেছো আমাকে।

-তোমাকে দেখিনি আমি।

-আমি ছিলাম।

-কী করে তুমি থাকবে, তুমি কি ওদের মতো বাজে লোক নাকি!

বাজে লোক নই বলেই বাজে কাজ করিনি। তোমাকে বাঁচিয়েছি ওদের হাত থেকে।

-তুমি কেন এসব বলছো সুরঞ্জন। আমজাদদের সঙ্গে তোমার কোনও সম্পর্ক নেই। ঘটনার সময় তুমি ছিলে না ওখানে।

-কী করে জানো, তুমিই তো বলছো তোমার চোখ বাধা ছিল।

-কিন্তু তুমি তো বলছো আমার চোখ খোলা ছিল। আমি তো তোমাকে দেখিনি।

-তুমি এখন অস্বীকার করছো।

-কী লাভ!

-আমাকে বাঁচাতে চাইছো।

-কেন, তুমি আমাকে বাঁচিয়েছো বলে?

-হয়তো বা।

-হেয়ালি করো না।

-হেয়ালি করছি না।

সিগারেটের শরীরে গাঁজা ভরে টান দেয় সুরঞ্জন, জুলেখাকেও টানতে বলে। বুঁদ হয়ে থাকে দুজন। দুজনের চোখ ঝাপসা হতে থাকে। শব্দগুলো জড়িয়ে ধরতে থাকে শব্দগুলোকে। সুরঞ্জনের গল্পগুলো পাক খেতে থাকে। জুলেখার ঘটনা কুণ্ডুলি পাকিয়ে সেই পাকের মধ্যে হারিয়ে যেতে থাকে। সুরঞ্জন কি জুলেখাকে এই সেদিন থেকে চেনে! ঘটনা বা দুর্ঘটনার পর থেকে! জুলেখা জানে সে অনেকদিন আগে থেকেই সুরঞ্জনকে চেনে। সুরঞ্জনকে চেনার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। ওই মামাই স্বীকার করতে চায় না আমাকে কোনও মুসলমান ধরে নিয়ে গিয়েছিল, বলে হিন্দুরা, হিন্দুরা। কিন্তু আমি তো জানি হিন্দুরা নয়। আমজাদ ছিল। আমজাদ মুসলমান। কোনও হিন্দুর সাহস হবে না মুসলমান মেয়ের গায়ে হাত দেয়।

-আমজাদ বলে কেউ ছিল না ওখানে। আমজাদ আমার বন্ধু। সুরঞ্জন বলে।

-না, বললাম তো। এই আমজাদ তোমার বন্ধু আমজাদ নয়। এ অন্য আমজাদ। এর ডাক নাম বাদশাহ।

-না।

-কী না!

-তুমি তো আমার বন্ধু আমজাদকে চেনো। চেনো না?

-এটা দাড়িঅলা আমজাদ। তোমার বন্ধুর দাড়ি নেই।

-কী করে জানো।

-জানি।

-তোমার চোখ তো বাধা ছিল বললে।

-ছিল, তারপরও জানি।

-কেন তোমাকে তুলে নেবে ওরা!

-কারণ আছে।

-কারণ বলো।

-বলবো না।

-মহব্বত কোনও কারণ।

-না।

-মহব্বতের ওপর প্রতিশোধ।

-না।

-তাহলে?

-আমজাদ আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। রাজি হইনি।

-বাজে কথা।

-বাজে কথা কেন বলবো। শাসাতো।

-বাজে কথা।

-বলতো, মার্ডার করবো।

-কেইস করছো না কেন!

[ চলবে ]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম