শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

শরম (নবম পর্ব)

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শরম (নবম পর্ব)

সুরঞ্জনকে, অদ্ভুত কাণ্ড, জুলেখা তাড়িয়ে দেয়নি বাড়ি থেকে। পাড়ার লোক ডাকেনি। পুলিশ ডাকেনি। তার ওই বিপদের দিনে সুরঞ্জনকেই সে সহায় ভেবেছিলো হয়তো।

সুরঞ্জনকেই বলেছিলো সে রাতে কী ঘটেছিলো বাড়িতে।

-বাড়ি ফিরে দেখলো আমাকে। আমি কাতরাচ্ছিলাম যন্ত্রণায়। পাশের বাড়ির একজন এসে শুধু বলে গেল, ওকে তো হিন্দুরা ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ব্যস।

-কী করে জানলো ওরা?

-মিথ্যে বলেছে। এরকম কিছু একটা বললে জানে যে তুলকালাম কাণ্ড বাধবে। তাই বলেছে। লোকে চায় মজা দেখতে। আমি যত বলি মুসলমানরা ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। যত বলি, কতগুলো গুণ্ডাপাণ্ডা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, আমার কোনও উপায় ছিল না নিজেকে বাঁচানোর। কিছুতে কিছু শোনে না।

সুরঞ্জন যে গল্পটা জানে, জুলেখা সেটা জানে না। জুলেখা জানে তাকে কেউ ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। আমজাদ বা এরকম নামের কেউ। এপাড়ার কোথাও কোনও ঘরে ঘটেছে কিছু। সুরঞ্জন শুনেছিলো সব ঘটনা, জুলেখা বলেছিলো। বলেছিলো, সে রাতে মহব্বত হোসেন চূড়ান্ত অসভ্যতা করেছে। শাড়িখানা প্রায় গা থেকে কেড়ে নিয়ে, প্রায় ন্যাংটো করে, ঘৃণা ছিটিয়ে ছিটিয়ে সারা গায়ে, জিজ্ঞেস করেছিলো, কী করেছে ওরা?

নিরুত্তর ছিল সে। মহব্বতের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বেরোচ্ছিল। কপালের শিরাগুলো আরও নীল হয়ে, আরও ফুলে, আরও ফেটে বেরোচ্ছিল। অস্থির পায়চারি করতে করতে বলেছিলো-হারামজাদি এখনও বল, তোর ইজ্জত নিয়েছে নাকি ওরা।

জুলেখা চুপ করে থাকে। তারপর যখন বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে মারতে থাকে সামনে যা পাচ্ছে তা দিয়ে। ভাঙা চেয়ারের পায়া খুলে এনে। কাচের ফুলদানি দিয়ে। শক্ত শক্ত জুতো দিয়ে। জুলেখা বললো, -হ্যাঁ যা করার করেছে ওরা।

-কী বললি তুই?

-যা বলার তা তো বলেইছি।

-আবার বল।

-যা করতে পারে শুয়োরের বাচ্চারা, সব করেছে। এ কি আমার দোষ?

জুলেখা চিৎকার করে,-এ কি আমার দোষ? কী দোষ করেছি যে মারছো?

জুলেখার কোনও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি মহব্বত। সেরাতের ঘটনা যখন সুরঞ্জন জুলেখার কাছে শুনছিল, প্রশ্নগুলো সুরঞ্জন নিজেকেই করছিল। মহব্বতের কাছে উত্তর নেই। উত্তর কি তার কাছে আছে? কী দোষ জুলেখা করেছিলো?

জ্বরে পুড়ে যাওয়া জুলেখাকে প্রায় পাঁজাকোলা করে তুলে ট্যাক্সিতে বসিয়ে চার নম্বর ব্রিজের কাছে এম ডি হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ কিনে রেখে যায় বাড়িতে।

কাজের মেয়ে পরিচয় জিজ্ঞেস করলে জুলেখা বলে-আমার দেশের লোক। বীরভূমের। সম্পর্কে ভাই হয়। নাম সফিকুল।

সুরঞ্জন বেরিয়ে যায়। শহরময় ঘোরে। উদভ্রান্তের মতো। কোনও মাঠে বা কোনও পার্কের বেঞ্চে আকাশের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকে। আর আশেপাশের ঘণ্টাখানিক পর পর ফোন করে জানতে চায়, সুরঞ্জনকে কোনও প্রয়োজন আছে কি না, জ্বর সারছে কি না। গা ব্যথা কমেছে কি না। কোনও ডাক্তার ডাকা জরুরি কি না। জুলেখার করুণ কাতর মুখটি সুরঞ্জনের সারাক্ষণ মনে পড়ে।

সুরঞ্জন পরে একদিন জানতে চেয়েছিল জুলেখা কেন চিৎকার করেনি ধর্ষণের দিন! কেন লোক ডাকার চেষ্টা করেনি! কেন কাউকে কামড়ে খামচে পালাবার চেষ্টা করেনি! জুলেখা ধীরে ধীরে বলেছিল কেন সে চিৎকার করেনি, সুরঞ্জনের কোলে মাথা রেখে একটু একটু করে। জুলেখার চোখ থেকে চোখের জল সুরঞ্জনের খোলা বুকে এসে টুপটুপ পড়ছিল। সুরঞ্জনের বাঁ হাত ছিল জুলেখাকে জড়িয়ে তার পিঠে। ডান বাহু ছিল নিজের চোখদুটোর ওপরে।

সুরঞ্জন তখন ঘোরে, গল্পটি একটু একটু করে মাথা চাড়া দিচ্ছে। ঘোরে সুরঞ্জন, গল্পটি মাথা চাড়া দিচ্ছে। সুরঞ্জন চোখের সামনে যেন দেখতে পাচ্ছে কী করে ঘটনাটি ঘটলো। কী করে একপাল দুর্বৃত্ত জুলেখাকে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। কী করে ওই ধর্ষকদের হাত থেকে সুরঞ্জন বাঁচালো জুলেখাকে। এই গল্পটি ধীরে ধীরে একটু একটু করে সুরঞ্জন জুলেখাকে বলে। জুলেখা বিশ্বাস করতে চায় না, কিন্তু বিশ্বাস করতে তার ভালো লাগে। তার ভালো লাগে বিশ্বাস করতে যে, সুরঞ্জন নামের হিন্দু ছেলেটির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, তা নেহাত

-আমার তো চোখ বাধা ছিল। কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না আমি। জুলেখা বলেছে।

-চোখ কে বেঁধেছিল? সুরঞ্জন জিজ্ঞেস করে।

জুলেখা কঠিন কণ্ঠে বলে -আমজাদ নামের লোক।

-কী করে জানো, আমজাদ?

-জানি।

-আমজাদ তো আমার বন্ধু।

-আমজাদ নামে কি আর লোক নেই নাকি?

-পার্ক সার্কাসের আমজাদ তো আমারই বন্ধু।

-তাহলে কি তোমার বন্ধুরাই ঘটিয়েছে!

-হ্যাঁ, আমার বন্ধুরাই। তবে বন্ধু নামের কলঙ্ক ওরা। ওদের আমি ত্যাগ করেছি। তবে কী জানো?

-কী!

-আমজাদ নামের কেউ ওখানে ছিল না।

-ছিল। আমি শুনেছি। এই পাড়াতেই।

-না, এই পাড়াতেই না। অন্য পাড়ায়।

-ওরা মুসলমান ছিল।

-না, ওরা মুসলমান ছিল না। ওরা সবাই হিন্দু ছিল।

-না। হিন্দুদের অত সাহস হবে না। অত সাহস হিন্দুদের হয় না।

-আমি জানি আমজাদ ছিল দলের লিডার।

-ভুল জানো।

-চোখ বাধা ছিল আমার। জানি না কখন বাঁধন খুলেছে।

-তোমার চোখ খোলা ছিল জুলেখা। তুমি সব দেখেছো।

দেখেছো আমাকে।

-তোমাকে দেখিনি আমি।

-আমি ছিলাম।

-কী করে তুমি থাকবে, তুমি কি ওদের মতো বাজে লোক নাকি!

বাজে লোক নই বলেই বাজে কাজ করিনি। তোমাকে বাঁচিয়েছি ওদের হাত থেকে।

-তুমি কেন এসব বলছো সুরঞ্জন। আমজাদদের সঙ্গে তোমার কোনও সম্পর্ক নেই। ঘটনার সময় তুমি ছিলে না ওখানে।

-কী করে জানো, তুমিই তো বলছো তোমার চোখ বাধা ছিল।

-কিন্তু তুমি তো বলছো আমার চোখ খোলা ছিল। আমি তো তোমাকে দেখিনি।

-তুমি এখন অস্বীকার করছো।

-কী লাভ!

-আমাকে বাঁচাতে চাইছো।

-কেন, তুমি আমাকে বাঁচিয়েছো বলে?

-হয়তো বা।

-হেয়ালি করো না।

-হেয়ালি করছি না।

সিগারেটের শরীরে গাঁজা ভরে টান দেয় সুরঞ্জন, জুলেখাকেও টানতে বলে। বুঁদ হয়ে থাকে দুজন। দুজনের চোখ ঝাপসা হতে থাকে। শব্দগুলো জড়িয়ে ধরতে থাকে শব্দগুলোকে। সুরঞ্জনের গল্পগুলো পাক খেতে থাকে। জুলেখার ঘটনা কুণ্ডুলি পাকিয়ে সেই পাকের মধ্যে হারিয়ে যেতে থাকে। সুরঞ্জন কি জুলেখাকে এই সেদিন থেকে চেনে! ঘটনা বা দুর্ঘটনার পর থেকে! জুলেখা জানে সে অনেকদিন আগে থেকেই সুরঞ্জনকে চেনে। সুরঞ্জনকে চেনার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। ওই মামাই স্বীকার করতে চায় না আমাকে কোনও মুসলমান ধরে নিয়ে গিয়েছিল, বলে হিন্দুরা, হিন্দুরা। কিন্তু আমি তো জানি হিন্দুরা নয়। আমজাদ ছিল। আমজাদ মুসলমান। কোনও হিন্দুর সাহস হবে না মুসলমান মেয়ের গায়ে হাত দেয়।

-আমজাদ বলে কেউ ছিল না ওখানে। আমজাদ আমার বন্ধু। সুরঞ্জন বলে।

-না, বললাম তো। এই আমজাদ তোমার বন্ধু আমজাদ নয়। এ অন্য আমজাদ। এর ডাক নাম বাদশাহ।

-না।

-কী না!

-তুমি তো আমার বন্ধু আমজাদকে চেনো। চেনো না?

-এটা দাড়িঅলা আমজাদ। তোমার বন্ধুর দাড়ি নেই।

-কী করে জানো।

-জানি।

-তোমার চোখ তো বাধা ছিল বললে।

-ছিল, তারপরও জানি।

-কেন তোমাকে তুলে নেবে ওরা!

-কারণ আছে।

-কারণ বলো।

-বলবো না।

-মহব্বত কোনও কারণ।

-না।

-মহব্বতের ওপর প্রতিশোধ।

-না।

-তাহলে?

-আমজাদ আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। রাজি হইনি।

-বাজে কথা।

-বাজে কথা কেন বলবো। শাসাতো।

-বাজে কথা।

-বলতো, মার্ডার করবো।

-কেইস করছো না কেন!

[ চলবে ]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ