শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

শরম (নবম পর্ব)

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শরম (নবম পর্ব)

সুরঞ্জনকে, অদ্ভুত কাণ্ড, জুলেখা তাড়িয়ে দেয়নি বাড়ি থেকে। পাড়ার লোক ডাকেনি। পুলিশ ডাকেনি। তার ওই বিপদের দিনে সুরঞ্জনকেই সে সহায় ভেবেছিলো হয়তো।

সুরঞ্জনকেই বলেছিলো সে রাতে কী ঘটেছিলো বাড়িতে।

-বাড়ি ফিরে দেখলো আমাকে। আমি কাতরাচ্ছিলাম যন্ত্রণায়। পাশের বাড়ির একজন এসে শুধু বলে গেল, ওকে তো হিন্দুরা ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ব্যস।

-কী করে জানলো ওরা?

-মিথ্যে বলেছে। এরকম কিছু একটা বললে জানে যে তুলকালাম কাণ্ড বাধবে। তাই বলেছে। লোকে চায় মজা দেখতে। আমি যত বলি মুসলমানরা ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। যত বলি, কতগুলো গুণ্ডাপাণ্ডা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, আমার কোনও উপায় ছিল না নিজেকে বাঁচানোর। কিছুতে কিছু শোনে না।

সুরঞ্জন যে গল্পটা জানে, জুলেখা সেটা জানে না। জুলেখা জানে তাকে কেউ ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। আমজাদ বা এরকম নামের কেউ। এপাড়ার কোথাও কোনও ঘরে ঘটেছে কিছু। সুরঞ্জন শুনেছিলো সব ঘটনা, জুলেখা বলেছিলো। বলেছিলো, সে রাতে মহব্বত হোসেন চূড়ান্ত অসভ্যতা করেছে। শাড়িখানা প্রায় গা থেকে কেড়ে নিয়ে, প্রায় ন্যাংটো করে, ঘৃণা ছিটিয়ে ছিটিয়ে সারা গায়ে, জিজ্ঞেস করেছিলো, কী করেছে ওরা?

নিরুত্তর ছিল সে। মহব্বতের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বেরোচ্ছিল। কপালের শিরাগুলো আরও নীল হয়ে, আরও ফুলে, আরও ফেটে বেরোচ্ছিল। অস্থির পায়চারি করতে করতে বলেছিলো-হারামজাদি এখনও বল, তোর ইজ্জত নিয়েছে নাকি ওরা।

জুলেখা চুপ করে থাকে। তারপর যখন বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে মারতে থাকে সামনে যা পাচ্ছে তা দিয়ে। ভাঙা চেয়ারের পায়া খুলে এনে। কাচের ফুলদানি দিয়ে। শক্ত শক্ত জুতো দিয়ে। জুলেখা বললো, -হ্যাঁ যা করার করেছে ওরা।

-কী বললি তুই?

-যা বলার তা তো বলেইছি।

-আবার বল।

-যা করতে পারে শুয়োরের বাচ্চারা, সব করেছে। এ কি আমার দোষ?

জুলেখা চিৎকার করে,-এ কি আমার দোষ? কী দোষ করেছি যে মারছো?

জুলেখার কোনও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি মহব্বত। সেরাতের ঘটনা যখন সুরঞ্জন জুলেখার কাছে শুনছিল, প্রশ্নগুলো সুরঞ্জন নিজেকেই করছিল। মহব্বতের কাছে উত্তর নেই। উত্তর কি তার কাছে আছে? কী দোষ জুলেখা করেছিলো?

জ্বরে পুড়ে যাওয়া জুলেখাকে প্রায় পাঁজাকোলা করে তুলে ট্যাক্সিতে বসিয়ে চার নম্বর ব্রিজের কাছে এম ডি হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ কিনে রেখে যায় বাড়িতে।

কাজের মেয়ে পরিচয় জিজ্ঞেস করলে জুলেখা বলে-আমার দেশের লোক। বীরভূমের। সম্পর্কে ভাই হয়। নাম সফিকুল।

সুরঞ্জন বেরিয়ে যায়। শহরময় ঘোরে। উদভ্রান্তের মতো। কোনও মাঠে বা কোনও পার্কের বেঞ্চে আকাশের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকে। আর আশেপাশের ঘণ্টাখানিক পর পর ফোন করে জানতে চায়, সুরঞ্জনকে কোনও প্রয়োজন আছে কি না, জ্বর সারছে কি না। গা ব্যথা কমেছে কি না। কোনও ডাক্তার ডাকা জরুরি কি না। জুলেখার করুণ কাতর মুখটি সুরঞ্জনের সারাক্ষণ মনে পড়ে।

সুরঞ্জন পরে একদিন জানতে চেয়েছিল জুলেখা কেন চিৎকার করেনি ধর্ষণের দিন! কেন লোক ডাকার চেষ্টা করেনি! কেন কাউকে কামড়ে খামচে পালাবার চেষ্টা করেনি! জুলেখা ধীরে ধীরে বলেছিল কেন সে চিৎকার করেনি, সুরঞ্জনের কোলে মাথা রেখে একটু একটু করে। জুলেখার চোখ থেকে চোখের জল সুরঞ্জনের খোলা বুকে এসে টুপটুপ পড়ছিল। সুরঞ্জনের বাঁ হাত ছিল জুলেখাকে জড়িয়ে তার পিঠে। ডান বাহু ছিল নিজের চোখদুটোর ওপরে।

সুরঞ্জন তখন ঘোরে, গল্পটি একটু একটু করে মাথা চাড়া দিচ্ছে। ঘোরে সুরঞ্জন, গল্পটি মাথা চাড়া দিচ্ছে। সুরঞ্জন চোখের সামনে যেন দেখতে পাচ্ছে কী করে ঘটনাটি ঘটলো। কী করে একপাল দুর্বৃত্ত জুলেখাকে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। কী করে ওই ধর্ষকদের হাত থেকে সুরঞ্জন বাঁচালো জুলেখাকে। এই গল্পটি ধীরে ধীরে একটু একটু করে সুরঞ্জন জুলেখাকে বলে। জুলেখা বিশ্বাস করতে চায় না, কিন্তু বিশ্বাস করতে তার ভালো লাগে। তার ভালো লাগে বিশ্বাস করতে যে, সুরঞ্জন নামের হিন্দু ছেলেটির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, তা নেহাত

-আমার তো চোখ বাধা ছিল। কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না আমি। জুলেখা বলেছে।

-চোখ কে বেঁধেছিল? সুরঞ্জন জিজ্ঞেস করে।

জুলেখা কঠিন কণ্ঠে বলে -আমজাদ নামের লোক।

-কী করে জানো, আমজাদ?

-জানি।

-আমজাদ তো আমার বন্ধু।

-আমজাদ নামে কি আর লোক নেই নাকি?

-পার্ক সার্কাসের আমজাদ তো আমারই বন্ধু।

-তাহলে কি তোমার বন্ধুরাই ঘটিয়েছে!

-হ্যাঁ, আমার বন্ধুরাই। তবে বন্ধু নামের কলঙ্ক ওরা। ওদের আমি ত্যাগ করেছি। তবে কী জানো?

-কী!

-আমজাদ নামের কেউ ওখানে ছিল না।

-ছিল। আমি শুনেছি। এই পাড়াতেই।

-না, এই পাড়াতেই না। অন্য পাড়ায়।

-ওরা মুসলমান ছিল।

-না, ওরা মুসলমান ছিল না। ওরা সবাই হিন্দু ছিল।

-না। হিন্দুদের অত সাহস হবে না। অত সাহস হিন্দুদের হয় না।

-আমি জানি আমজাদ ছিল দলের লিডার।

-ভুল জানো।

-চোখ বাধা ছিল আমার। জানি না কখন বাঁধন খুলেছে।

-তোমার চোখ খোলা ছিল জুলেখা। তুমি সব দেখেছো।

দেখেছো আমাকে।

-তোমাকে দেখিনি আমি।

-আমি ছিলাম।

-কী করে তুমি থাকবে, তুমি কি ওদের মতো বাজে লোক নাকি!

বাজে লোক নই বলেই বাজে কাজ করিনি। তোমাকে বাঁচিয়েছি ওদের হাত থেকে।

-তুমি কেন এসব বলছো সুরঞ্জন। আমজাদদের সঙ্গে তোমার কোনও সম্পর্ক নেই। ঘটনার সময় তুমি ছিলে না ওখানে।

-কী করে জানো, তুমিই তো বলছো তোমার চোখ বাধা ছিল।

-কিন্তু তুমি তো বলছো আমার চোখ খোলা ছিল। আমি তো তোমাকে দেখিনি।

-তুমি এখন অস্বীকার করছো।

-কী লাভ!

-আমাকে বাঁচাতে চাইছো।

-কেন, তুমি আমাকে বাঁচিয়েছো বলে?

-হয়তো বা।

-হেয়ালি করো না।

-হেয়ালি করছি না।

সিগারেটের শরীরে গাঁজা ভরে টান দেয় সুরঞ্জন, জুলেখাকেও টানতে বলে। বুঁদ হয়ে থাকে দুজন। দুজনের চোখ ঝাপসা হতে থাকে। শব্দগুলো জড়িয়ে ধরতে থাকে শব্দগুলোকে। সুরঞ্জনের গল্পগুলো পাক খেতে থাকে। জুলেখার ঘটনা কুণ্ডুলি পাকিয়ে সেই পাকের মধ্যে হারিয়ে যেতে থাকে। সুরঞ্জন কি জুলেখাকে এই সেদিন থেকে চেনে! ঘটনা বা দুর্ঘটনার পর থেকে! জুলেখা জানে সে অনেকদিন আগে থেকেই সুরঞ্জনকে চেনে। সুরঞ্জনকে চেনার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। ওই মামাই স্বীকার করতে চায় না আমাকে কোনও মুসলমান ধরে নিয়ে গিয়েছিল, বলে হিন্দুরা, হিন্দুরা। কিন্তু আমি তো জানি হিন্দুরা নয়। আমজাদ ছিল। আমজাদ মুসলমান। কোনও হিন্দুর সাহস হবে না মুসলমান মেয়ের গায়ে হাত দেয়।

-আমজাদ বলে কেউ ছিল না ওখানে। আমজাদ আমার বন্ধু। সুরঞ্জন বলে।

-না, বললাম তো। এই আমজাদ তোমার বন্ধু আমজাদ নয়। এ অন্য আমজাদ। এর ডাক নাম বাদশাহ।

-না।

-কী না!

-তুমি তো আমার বন্ধু আমজাদকে চেনো। চেনো না?

-এটা দাড়িঅলা আমজাদ। তোমার বন্ধুর দাড়ি নেই।

-কী করে জানো।

-জানি।

-তোমার চোখ তো বাধা ছিল বললে।

-ছিল, তারপরও জানি।

-কেন তোমাকে তুলে নেবে ওরা!

-কারণ আছে।

-কারণ বলো।

-বলবো না।

-মহব্বত কোনও কারণ।

-না।

-মহব্বতের ওপর প্রতিশোধ।

-না।

-তাহলে?

-আমজাদ আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। রাজি হইনি।

-বাজে কথা।

-বাজে কথা কেন বলবো। শাসাতো।

-বাজে কথা।

-বলতো, মার্ডার করবো।

-কেইস করছো না কেন!

[ চলবে ]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম