শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

শরম (নবম পর্ব)

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শরম (নবম পর্ব)

সুরঞ্জনকে, অদ্ভুত কাণ্ড, জুলেখা তাড়িয়ে দেয়নি বাড়ি থেকে। পাড়ার লোক ডাকেনি। পুলিশ ডাকেনি। তার ওই বিপদের দিনে সুরঞ্জনকেই সে সহায় ভেবেছিলো হয়তো।

সুরঞ্জনকেই বলেছিলো সে রাতে কী ঘটেছিলো বাড়িতে।

-বাড়ি ফিরে দেখলো আমাকে। আমি কাতরাচ্ছিলাম যন্ত্রণায়। পাশের বাড়ির একজন এসে শুধু বলে গেল, ওকে তো হিন্দুরা ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ব্যস।

-কী করে জানলো ওরা?

-মিথ্যে বলেছে। এরকম কিছু একটা বললে জানে যে তুলকালাম কাণ্ড বাধবে। তাই বলেছে। লোকে চায় মজা দেখতে। আমি যত বলি মুসলমানরা ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। যত বলি, কতগুলো গুণ্ডাপাণ্ডা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, আমার কোনও উপায় ছিল না নিজেকে বাঁচানোর। কিছুতে কিছু শোনে না।

সুরঞ্জন যে গল্পটা জানে, জুলেখা সেটা জানে না। জুলেখা জানে তাকে কেউ ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। আমজাদ বা এরকম নামের কেউ। এপাড়ার কোথাও কোনও ঘরে ঘটেছে কিছু। সুরঞ্জন শুনেছিলো সব ঘটনা, জুলেখা বলেছিলো। বলেছিলো, সে রাতে মহব্বত হোসেন চূড়ান্ত অসভ্যতা করেছে। শাড়িখানা প্রায় গা থেকে কেড়ে নিয়ে, প্রায় ন্যাংটো করে, ঘৃণা ছিটিয়ে ছিটিয়ে সারা গায়ে, জিজ্ঞেস করেছিলো, কী করেছে ওরা?

নিরুত্তর ছিল সে। মহব্বতের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বেরোচ্ছিল। কপালের শিরাগুলো আরও নীল হয়ে, আরও ফুলে, আরও ফেটে বেরোচ্ছিল। অস্থির পায়চারি করতে করতে বলেছিলো-হারামজাদি এখনও বল, তোর ইজ্জত নিয়েছে নাকি ওরা।

জুলেখা চুপ করে থাকে। তারপর যখন বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে মারতে থাকে সামনে যা পাচ্ছে তা দিয়ে। ভাঙা চেয়ারের পায়া খুলে এনে। কাচের ফুলদানি দিয়ে। শক্ত শক্ত জুতো দিয়ে। জুলেখা বললো, -হ্যাঁ যা করার করেছে ওরা।

-কী বললি তুই?

-যা বলার তা তো বলেইছি।

-আবার বল।

-যা করতে পারে শুয়োরের বাচ্চারা, সব করেছে। এ কি আমার দোষ?

জুলেখা চিৎকার করে,-এ কি আমার দোষ? কী দোষ করেছি যে মারছো?

জুলেখার কোনও প্রশ্নের উত্তর দেয়নি মহব্বত। সেরাতের ঘটনা যখন সুরঞ্জন জুলেখার কাছে শুনছিল, প্রশ্নগুলো সুরঞ্জন নিজেকেই করছিল। মহব্বতের কাছে উত্তর নেই। উত্তর কি তার কাছে আছে? কী দোষ জুলেখা করেছিলো?

জ্বরে পুড়ে যাওয়া জুলেখাকে প্রায় পাঁজাকোলা করে তুলে ট্যাক্সিতে বসিয়ে চার নম্বর ব্রিজের কাছে এম ডি হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ কিনে রেখে যায় বাড়িতে।

কাজের মেয়ে পরিচয় জিজ্ঞেস করলে জুলেখা বলে-আমার দেশের লোক। বীরভূমের। সম্পর্কে ভাই হয়। নাম সফিকুল।

সুরঞ্জন বেরিয়ে যায়। শহরময় ঘোরে। উদভ্রান্তের মতো। কোনও মাঠে বা কোনও পার্কের বেঞ্চে আকাশের দিকে মুখ করে শুয়ে থাকে। আর আশেপাশের ঘণ্টাখানিক পর পর ফোন করে জানতে চায়, সুরঞ্জনকে কোনও প্রয়োজন আছে কি না, জ্বর সারছে কি না। গা ব্যথা কমেছে কি না। কোনও ডাক্তার ডাকা জরুরি কি না। জুলেখার করুণ কাতর মুখটি সুরঞ্জনের সারাক্ষণ মনে পড়ে।

সুরঞ্জন পরে একদিন জানতে চেয়েছিল জুলেখা কেন চিৎকার করেনি ধর্ষণের দিন! কেন লোক ডাকার চেষ্টা করেনি! কেন কাউকে কামড়ে খামচে পালাবার চেষ্টা করেনি! জুলেখা ধীরে ধীরে বলেছিল কেন সে চিৎকার করেনি, সুরঞ্জনের কোলে মাথা রেখে একটু একটু করে। জুলেখার চোখ থেকে চোখের জল সুরঞ্জনের খোলা বুকে এসে টুপটুপ পড়ছিল। সুরঞ্জনের বাঁ হাত ছিল জুলেখাকে জড়িয়ে তার পিঠে। ডান বাহু ছিল নিজের চোখদুটোর ওপরে।

সুরঞ্জন তখন ঘোরে, গল্পটি একটু একটু করে মাথা চাড়া দিচ্ছে। ঘোরে সুরঞ্জন, গল্পটি মাথা চাড়া দিচ্ছে। সুরঞ্জন চোখের সামনে যেন দেখতে পাচ্ছে কী করে ঘটনাটি ঘটলো। কী করে একপাল দুর্বৃত্ত জুলেখাকে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। কী করে ওই ধর্ষকদের হাত থেকে সুরঞ্জন বাঁচালো জুলেখাকে। এই গল্পটি ধীরে ধীরে একটু একটু করে সুরঞ্জন জুলেখাকে বলে। জুলেখা বিশ্বাস করতে চায় না, কিন্তু বিশ্বাস করতে তার ভালো লাগে। তার ভালো লাগে বিশ্বাস করতে যে, সুরঞ্জন নামের হিন্দু ছেলেটির সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, তা নেহাত

-আমার তো চোখ বাধা ছিল। কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না আমি। জুলেখা বলেছে।

-চোখ কে বেঁধেছিল? সুরঞ্জন জিজ্ঞেস করে।

জুলেখা কঠিন কণ্ঠে বলে -আমজাদ নামের লোক।

-কী করে জানো, আমজাদ?

-জানি।

-আমজাদ তো আমার বন্ধু।

-আমজাদ নামে কি আর লোক নেই নাকি?

-পার্ক সার্কাসের আমজাদ তো আমারই বন্ধু।

-তাহলে কি তোমার বন্ধুরাই ঘটিয়েছে!

-হ্যাঁ, আমার বন্ধুরাই। তবে বন্ধু নামের কলঙ্ক ওরা। ওদের আমি ত্যাগ করেছি। তবে কী জানো?

-কী!

-আমজাদ নামের কেউ ওখানে ছিল না।

-ছিল। আমি শুনেছি। এই পাড়াতেই।

-না, এই পাড়াতেই না। অন্য পাড়ায়।

-ওরা মুসলমান ছিল।

-না, ওরা মুসলমান ছিল না। ওরা সবাই হিন্দু ছিল।

-না। হিন্দুদের অত সাহস হবে না। অত সাহস হিন্দুদের হয় না।

-আমি জানি আমজাদ ছিল দলের লিডার।

-ভুল জানো।

-চোখ বাধা ছিল আমার। জানি না কখন বাঁধন খুলেছে।

-তোমার চোখ খোলা ছিল জুলেখা। তুমি সব দেখেছো।

দেখেছো আমাকে।

-তোমাকে দেখিনি আমি।

-আমি ছিলাম।

-কী করে তুমি থাকবে, তুমি কি ওদের মতো বাজে লোক নাকি!

বাজে লোক নই বলেই বাজে কাজ করিনি। তোমাকে বাঁচিয়েছি ওদের হাত থেকে।

-তুমি কেন এসব বলছো সুরঞ্জন। আমজাদদের সঙ্গে তোমার কোনও সম্পর্ক নেই। ঘটনার সময় তুমি ছিলে না ওখানে।

-কী করে জানো, তুমিই তো বলছো তোমার চোখ বাধা ছিল।

-কিন্তু তুমি তো বলছো আমার চোখ খোলা ছিল। আমি তো তোমাকে দেখিনি।

-তুমি এখন অস্বীকার করছো।

-কী লাভ!

-আমাকে বাঁচাতে চাইছো।

-কেন, তুমি আমাকে বাঁচিয়েছো বলে?

-হয়তো বা।

-হেয়ালি করো না।

-হেয়ালি করছি না।

সিগারেটের শরীরে গাঁজা ভরে টান দেয় সুরঞ্জন, জুলেখাকেও টানতে বলে। বুঁদ হয়ে থাকে দুজন। দুজনের চোখ ঝাপসা হতে থাকে। শব্দগুলো জড়িয়ে ধরতে থাকে শব্দগুলোকে। সুরঞ্জনের গল্পগুলো পাক খেতে থাকে। জুলেখার ঘটনা কুণ্ডুলি পাকিয়ে সেই পাকের মধ্যে হারিয়ে যেতে থাকে। সুরঞ্জন কি জুলেখাকে এই সেদিন থেকে চেনে! ঘটনা বা দুর্ঘটনার পর থেকে! জুলেখা জানে সে অনেকদিন আগে থেকেই সুরঞ্জনকে চেনে। সুরঞ্জনকে চেনার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। ওই মামাই স্বীকার করতে চায় না আমাকে কোনও মুসলমান ধরে নিয়ে গিয়েছিল, বলে হিন্দুরা, হিন্দুরা। কিন্তু আমি তো জানি হিন্দুরা নয়। আমজাদ ছিল। আমজাদ মুসলমান। কোনও হিন্দুর সাহস হবে না মুসলমান মেয়ের গায়ে হাত দেয়।

-আমজাদ বলে কেউ ছিল না ওখানে। আমজাদ আমার বন্ধু। সুরঞ্জন বলে।

-না, বললাম তো। এই আমজাদ তোমার বন্ধু আমজাদ নয়। এ অন্য আমজাদ। এর ডাক নাম বাদশাহ।

-না।

-কী না!

-তুমি তো আমার বন্ধু আমজাদকে চেনো। চেনো না?

-এটা দাড়িঅলা আমজাদ। তোমার বন্ধুর দাড়ি নেই।

-কী করে জানো।

-জানি।

-তোমার চোখ তো বাধা ছিল বললে।

-ছিল, তারপরও জানি।

-কেন তোমাকে তুলে নেবে ওরা!

-কারণ আছে।

-কারণ বলো।

-বলবো না।

-মহব্বত কোনও কারণ।

-না।

-মহব্বতের ওপর প্রতিশোধ।

-না।

-তাহলে?

-আমজাদ আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। রাজি হইনি।

-বাজে কথা।

-বাজে কথা কেন বলবো। শাসাতো।

-বাজে কথা।

-বলতো, মার্ডার করবো।

-কেইস করছো না কেন!

[ চলবে ]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ