শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬

প্রাকৃতিক বিস্ময়

পৃথিবী অপূর্ব সুন্দর। সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য পৃথিবীকে করেছে আকর্ষণীয়। মানুষ পৃথিবীর অনবদ্য রূপের স্বাদ পেতে ছুটে যায় দেশ থেকে দেশে। কখনো কখনো সেই সৌন্দর্য হয়ে ওঠে বর্ণনাতীত। মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে যায়, মন আপ্লুত হয়ে ওঠে। অবিশ্বাস্য কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে। কোথাও সমুদ্র তীরে তারার দল নেমে আসে, কোথাও রক্ত লাল ঝরনা ছুটে যায়, কোথাও আবার আকাশ ছোঁয় রঙিন আলোর ঝলকানি। এসব নিয়েই আজকের রকমারি—
তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাকৃতিক বিস্ময়

প্রাকৃতিক আয়না

একে কী বলা যায়, শুধু বিস্ময়? না। পৃথিবীর নান্দনিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব নমুনা প্রাকৃতিক আয়নাখ্যাত ‘সালার দে ইউনি’। আদতে এটি সমতল লবণ খনি। কিন্তু কে বিশ্বাস করবে এটি। দৃশ্যত আকাশ ও মাটি কোনোটাই নেই এখানে। এমনভাবে আকাশের প্রতিচ্ছবি স্বচ্ছ লবণ সমতলে এসে পড়েছে দ্বিধায় পড়ে যায় মন। বুঝতেই পারা যায় না কোনটি সত্যিকারের আকাশ। এই অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের আধার রয়েছে বলিভিয়ায়। বিশ্বের লাখো পর্যটক অনিন্দ্য সুন্দর এই বিস্ময় উপভোগ করতে ছুটে আসে এখানে। পৃথিবীর আয়না বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে প্রায় ১০,৫৮২ বর্গ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। আনুমানিক ৪০,০০০ বছরের পুরনো লেক মিনচিন। এটি প্রধানত শুকনো ও ভরাট একটি মৃত লেক হয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এই লেকের শুকনো অংশে রয়েছে প্রচুর লবণের স্তূপ। গবেষকদের মতে, এখানে জমে থাকা লবণের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন টন। তবে এর মধ্যে ব্যবহারযোগ্য রয়েছে মাত্র ২৫,০০০ টন। লেকের স্বচ্ছ পানিতে প্রকৃতির পুরো চেহারায় আয়নার মতো ভেসে ওঠে। পৃৃথিবীর লিথিয়ামের প্রায় ৫০-৭০ ভাগ মজুদ রয়েছে।

 

>> জলতলে বন

পুরো বন পানির নিচে ডুবে আছে। এই অভাবনীয় বনটি রয়েছে কাজাকিস্তানে। তিয়ান শান পর্বত ঘিরে থাকা বনটি আলমাটি শহর থেকে প্রায় ১২৯ কিলোমিটার দূরে। ১৯১১ সালের ভয়ঙ্কর এক ভূমিকম্পের পর এই লেকটি তৈরি হয়। আশপাশের পাহাড় ধসে বসে যায় পুরো অঞ্চলটি। এখানে থাকা বন চাপা পড়ে পাহাড়ের নিচে। লেকের পানি এসে ডুবিয়ে দেয় পুরো এলাকা। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে উঠে বনটি। জলের তলে বনের বিস্তার যে কারও চোখ ধাঁধিয়ে দেবে। এই লেকের পানি ভীষণ ঠাণ্ডা। কখনই ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরোয় না— এতটাই ঠাণ্ডা। শীতকালে পুরো বন ও লেক বরফে ঢেকে যায়।

 

 

>> রক্তিম ঝরনা

রক্তের রং লাল। সেই লালের ধারা বইছে অ্যান্টার্টিকায়। অবিশ্বাস্য এই ‘রক্ত স্রোত’ বিশ্বের আর কোথাও নেই। অ্যান্টার্টিকায় এই লাল টকটকে ঝরনা নিয়ে বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কৌতূহল ছিল।

একসময় একে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু মিথ। অনেকে মানতেন এটি রাক্ষসের নগরী বলে। তবে আধুনিক বিজ্ঞান সেই মিথ ভেঙে দিয়েছে।

বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন এই রক্তের মতো লাল জলের ঝরনার পেছনে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত আয়রনের উপস্থিতি।

 ১৯১১ সালে এই রক্ত ঝরনা আবিষ্কৃত হয়। ঝরনাটি প্রায় পাঁচ ধাপে নেমে আসছে বলে একে পাঁচতলা ঝরনাও বলে ডাকা হয়।

 

 

>> অবিশ্বাস্য গিরিখাত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অলঙ্কার হিসেবে ধরা হয় গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গিরিখাতকে। এখান থেকেই বয়ে যেত খরস্রোতা কলোরোডা নদী।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন প্রায় ২৭৭ মাইল বা ৪৪৬ কিলোমিটার লম্বা। আর কিছু কিছু জায়গায় এই গিরিখাত প্রায় ১৮ মাইল বা ২৯ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া।

এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের গভীরতা প্রায় এক মাইল বা ৬০০০ ফুট। এই গিরিখাত কোনো কোনো জায়গায় ১.৬ কি.মি গভীর আবার ২৯ কি.মি প্রশস্ত। এই প্রকাণ্ডতাই এটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম গিরিখাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। গিরিখাতটি একসময় পানির নিচে ছিল। এর জন্ম প্রায় দুই বিলিয়ন বছর আগে।

 

 

>> আলোর স্তম্ভ

বিশ্বের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন বিস্ময় আলোর স্তম্ভ বা লাইট পিলার। পুরো আকাশজুড়ে একাধিক আলোর  স্তম্ভ মাটি থেকে আকাশ ছুঁয়েছে— এই চোখ ধাঁধানো দৃশ্য ধরা পড়ে মস্কোতে। এই আলো ছুটে আসে সূর্য বা চাঁদ থেকে। লম্বালম্বিভাবে সেই আলো আকাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যায়। স্বচ্ছ আকাশে এই দৃশ্য মানুষকে হতবাক করে দেয়। এই অভাবনীয় দৃশ্য দেখতে মস্কোতে প্রতি বছর লাখো মানুষ জড়ো হন। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় এই আলোর পিলারগুলো বেশির ভাগ দেখা দেয়। পুরো শহর আলোকিত হয়ে ওঠে এই পিলারগুলোর আলোতে। বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়েই এই আলোর পিলারগুলো ভেসে ওঠে।

 

 

>> মেরুজ্যোতি

অরোরা। অনেকে বলেন, মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা। অরোরা মেরু অঞ্চলের আকাশে বাহারি আলোকছটা। বায়ুমণ্ডলের থার্মোস্ফিয়ারে থাকা অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণুর সঙ্গে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার থেকে আসা চার্জিত কণিকাসমূহের সংঘর্ষের ফলেই অরোরা তৈরি হয়। বিভিন্ন রঙের অরোরা সৃষ্টি হতে পারে। মেরুজ্যোতির রং নির্ভর করে কোনো গ্যাসীয় পরমাণু ইলেক্ট্রন দ্বারা উদ্দীপ্ত হচ্ছে এবং এই প্রক্রিয়ায় কত শক্তি বিনিময় হচ্ছে তার ওপর। সবচেয়ে স্পষ্ট অরোরা দেখা যায় আলাস্কা, কানাডা, এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ার কিছু অঞ্চল, কানাডিয়ান সীমান্ত, যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরসীমায় কয়েক বার অরোরা দেখা যায়।

 

 

>> আগ্নেয়গিরির বজ্রপাত

বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৫৫০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে এসব জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এরা প্রায়শই জেগে ওঠে। আর জেগে উঠলেই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।

বিশ্বে অনেক আশ্চর্যজনক আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যেগুলো তাদের ভয়ানক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। আগ্নেয়গিরির ভয়ানক রূপ অগ্ন্যুৎপাত হলেও বিস্ময় জাগায় আগ্নেয়গিরির বজ্রপাতের দৃশ্য। পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক ও ভয়ঙ্কর এক দৃশ্য এটি। অগ্ন্যুৎপাতের সময় গলিত পাথরের সঙ্গে ছাই, ভলকানিক কোলাইড তীব্র বেগে ছুটে আসে। তখনো সৃষ্টি হয় কালো মেঘ। আগ্নেয়গিরি চূড়াতেই প্রলয়ঙ্করী বজ্রপাত ঘটে।

 

 

>> তারার সাগর

ভাদো দ্বীপ। মালদ্বীপের এই দ্বীপ পৃথিবীর অন্য সব দ্বীপগুলোর মতো নয়। কারণ সূর্য ডুবতেই এই দ্বীপের সমুদ্রতট ভরে ওঠে আলোয়। দেখে মনে হয়, আকাশ থেকে তারা খসে পড়ছে এই সমুদ্রে আর সমুদ্র ঢেউ সেই তারাগুলো ভাসিয়ে এনে জড়ো করছে তীরে। তাই একে বলা হয় তারার সাগর। সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসতে থাকা এই তারাগুলো আসলে জৈবিক আলো। এগুলো ক্ষুদ্রাকৃতি প্লাঙ্কটন। যেগুলো রাতের আঁধারে জ্বলজ্বল করে। সামুদ্রিক প্লাঙ্কটনগুলো নীল রঙের দ্যুতি ছড়ায়। বায়োলুমিনেস বলে এদের ডাকা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, সমুদ্রে এই জ্বলজ্বলে প্লাঙ্কটনগুলো ডায়নোফ্ল্যাগরেটস প্রজাতির।

 

 

>> সাতরঙা ইউক্যালিপটাস

রংধনু বা সাতরঙা ইউক্যালিপটাস প্রকৃতির মন মাতানো এই বিস্ময়। প্রকৃতিতে নানা প্রজাতির গাছ রয়েছে। ইউক্যালিপটাস হিসেবে সাতরঙা গাছ এই একটিই রয়েছে গোটা পৃথিবীতে। এটি বেশ লম্বা হয়। এই বিশেষ রংধনুওয়ালা ইউক্যালিপটাস শুধু দেখা যায় নিউ ব্রিটেন, নিউগিনি, কেরাম, সুলাওয়াসি এবং মাইন্ডনোতে। একাধিক রঙের গাছ হিসেবে এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদেরও মুগ্ধ করেছে গাছটি। গাছটির বাকলে রঙের ছড়াছড়ি। বাইরের বাকলে এত রঙের ছড়াছড়ি হলেও বাকল ছাড়ালে ভিতরে গাঢ় সবুজ কাণ্ডের দেখা মেলে। তবে এর ভিতরে নীল, গোলাপি, কমলা আর মেরুন কাণ্ড!

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ