শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬

প্রাকৃতিক বিস্ময়

পৃথিবী অপূর্ব সুন্দর। সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য পৃথিবীকে করেছে আকর্ষণীয়। মানুষ পৃথিবীর অনবদ্য রূপের স্বাদ পেতে ছুটে যায় দেশ থেকে দেশে। কখনো কখনো সেই সৌন্দর্য হয়ে ওঠে বর্ণনাতীত। মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে যায়, মন আপ্লুত হয়ে ওঠে। অবিশ্বাস্য কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে। কোথাও সমুদ্র তীরে তারার দল নেমে আসে, কোথাও রক্ত লাল ঝরনা ছুটে যায়, কোথাও আবার আকাশ ছোঁয় রঙিন আলোর ঝলকানি। এসব নিয়েই আজকের রকমারি—
তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাকৃতিক বিস্ময়

প্রাকৃতিক আয়না

একে কী বলা যায়, শুধু বিস্ময়? না। পৃথিবীর নান্দনিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব নমুনা প্রাকৃতিক আয়নাখ্যাত ‘সালার দে ইউনি’। আদতে এটি সমতল লবণ খনি। কিন্তু কে বিশ্বাস করবে এটি। দৃশ্যত আকাশ ও মাটি কোনোটাই নেই এখানে। এমনভাবে আকাশের প্রতিচ্ছবি স্বচ্ছ লবণ সমতলে এসে পড়েছে দ্বিধায় পড়ে যায় মন। বুঝতেই পারা যায় না কোনটি সত্যিকারের আকাশ। এই অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের আধার রয়েছে বলিভিয়ায়। বিশ্বের লাখো পর্যটক অনিন্দ্য সুন্দর এই বিস্ময় উপভোগ করতে ছুটে আসে এখানে। পৃথিবীর আয়না বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে প্রায় ১০,৫৮২ বর্গ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। আনুমানিক ৪০,০০০ বছরের পুরনো লেক মিনচিন। এটি প্রধানত শুকনো ও ভরাট একটি মৃত লেক হয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এই লেকের শুকনো অংশে রয়েছে প্রচুর লবণের স্তূপ। গবেষকদের মতে, এখানে জমে থাকা লবণের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন টন। তবে এর মধ্যে ব্যবহারযোগ্য রয়েছে মাত্র ২৫,০০০ টন। লেকের স্বচ্ছ পানিতে প্রকৃতির পুরো চেহারায় আয়নার মতো ভেসে ওঠে। পৃৃথিবীর লিথিয়ামের প্রায় ৫০-৭০ ভাগ মজুদ রয়েছে।

 

>> জলতলে বন

পুরো বন পানির নিচে ডুবে আছে। এই অভাবনীয় বনটি রয়েছে কাজাকিস্তানে। তিয়ান শান পর্বত ঘিরে থাকা বনটি আলমাটি শহর থেকে প্রায় ১২৯ কিলোমিটার দূরে। ১৯১১ সালের ভয়ঙ্কর এক ভূমিকম্পের পর এই লেকটি তৈরি হয়। আশপাশের পাহাড় ধসে বসে যায় পুরো অঞ্চলটি। এখানে থাকা বন চাপা পড়ে পাহাড়ের নিচে। লেকের পানি এসে ডুবিয়ে দেয় পুরো এলাকা। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে উঠে বনটি। জলের তলে বনের বিস্তার যে কারও চোখ ধাঁধিয়ে দেবে। এই লেকের পানি ভীষণ ঠাণ্ডা। কখনই ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরোয় না— এতটাই ঠাণ্ডা। শীতকালে পুরো বন ও লেক বরফে ঢেকে যায়।

 

 

>> রক্তিম ঝরনা

রক্তের রং লাল। সেই লালের ধারা বইছে অ্যান্টার্টিকায়। অবিশ্বাস্য এই ‘রক্ত স্রোত’ বিশ্বের আর কোথাও নেই। অ্যান্টার্টিকায় এই লাল টকটকে ঝরনা নিয়ে বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কৌতূহল ছিল।

একসময় একে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু মিথ। অনেকে মানতেন এটি রাক্ষসের নগরী বলে। তবে আধুনিক বিজ্ঞান সেই মিথ ভেঙে দিয়েছে।

বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন এই রক্তের মতো লাল জলের ঝরনার পেছনে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত আয়রনের উপস্থিতি।

 ১৯১১ সালে এই রক্ত ঝরনা আবিষ্কৃত হয়। ঝরনাটি প্রায় পাঁচ ধাপে নেমে আসছে বলে একে পাঁচতলা ঝরনাও বলে ডাকা হয়।

 

 

>> অবিশ্বাস্য গিরিখাত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অলঙ্কার হিসেবে ধরা হয় গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গিরিখাতকে। এখান থেকেই বয়ে যেত খরস্রোতা কলোরোডা নদী।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন প্রায় ২৭৭ মাইল বা ৪৪৬ কিলোমিটার লম্বা। আর কিছু কিছু জায়গায় এই গিরিখাত প্রায় ১৮ মাইল বা ২৯ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া।

এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের গভীরতা প্রায় এক মাইল বা ৬০০০ ফুট। এই গিরিখাত কোনো কোনো জায়গায় ১.৬ কি.মি গভীর আবার ২৯ কি.মি প্রশস্ত। এই প্রকাণ্ডতাই এটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম গিরিখাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। গিরিখাতটি একসময় পানির নিচে ছিল। এর জন্ম প্রায় দুই বিলিয়ন বছর আগে।

 

 

>> আলোর স্তম্ভ

বিশ্বের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন বিস্ময় আলোর স্তম্ভ বা লাইট পিলার। পুরো আকাশজুড়ে একাধিক আলোর  স্তম্ভ মাটি থেকে আকাশ ছুঁয়েছে— এই চোখ ধাঁধানো দৃশ্য ধরা পড়ে মস্কোতে। এই আলো ছুটে আসে সূর্য বা চাঁদ থেকে। লম্বালম্বিভাবে সেই আলো আকাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যায়। স্বচ্ছ আকাশে এই দৃশ্য মানুষকে হতবাক করে দেয়। এই অভাবনীয় দৃশ্য দেখতে মস্কোতে প্রতি বছর লাখো মানুষ জড়ো হন। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় এই আলোর পিলারগুলো বেশির ভাগ দেখা দেয়। পুরো শহর আলোকিত হয়ে ওঠে এই পিলারগুলোর আলোতে। বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়েই এই আলোর পিলারগুলো ভেসে ওঠে।

 

 

>> মেরুজ্যোতি

অরোরা। অনেকে বলেন, মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা। অরোরা মেরু অঞ্চলের আকাশে বাহারি আলোকছটা। বায়ুমণ্ডলের থার্মোস্ফিয়ারে থাকা অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণুর সঙ্গে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার থেকে আসা চার্জিত কণিকাসমূহের সংঘর্ষের ফলেই অরোরা তৈরি হয়। বিভিন্ন রঙের অরোরা সৃষ্টি হতে পারে। মেরুজ্যোতির রং নির্ভর করে কোনো গ্যাসীয় পরমাণু ইলেক্ট্রন দ্বারা উদ্দীপ্ত হচ্ছে এবং এই প্রক্রিয়ায় কত শক্তি বিনিময় হচ্ছে তার ওপর। সবচেয়ে স্পষ্ট অরোরা দেখা যায় আলাস্কা, কানাডা, এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ার কিছু অঞ্চল, কানাডিয়ান সীমান্ত, যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরসীমায় কয়েক বার অরোরা দেখা যায়।

 

 

>> আগ্নেয়গিরির বজ্রপাত

বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৫৫০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে এসব জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এরা প্রায়শই জেগে ওঠে। আর জেগে উঠলেই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।

বিশ্বে অনেক আশ্চর্যজনক আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যেগুলো তাদের ভয়ানক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। আগ্নেয়গিরির ভয়ানক রূপ অগ্ন্যুৎপাত হলেও বিস্ময় জাগায় আগ্নেয়গিরির বজ্রপাতের দৃশ্য। পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক ও ভয়ঙ্কর এক দৃশ্য এটি। অগ্ন্যুৎপাতের সময় গলিত পাথরের সঙ্গে ছাই, ভলকানিক কোলাইড তীব্র বেগে ছুটে আসে। তখনো সৃষ্টি হয় কালো মেঘ। আগ্নেয়গিরি চূড়াতেই প্রলয়ঙ্করী বজ্রপাত ঘটে।

 

 

>> তারার সাগর

ভাদো দ্বীপ। মালদ্বীপের এই দ্বীপ পৃথিবীর অন্য সব দ্বীপগুলোর মতো নয়। কারণ সূর্য ডুবতেই এই দ্বীপের সমুদ্রতট ভরে ওঠে আলোয়। দেখে মনে হয়, আকাশ থেকে তারা খসে পড়ছে এই সমুদ্রে আর সমুদ্র ঢেউ সেই তারাগুলো ভাসিয়ে এনে জড়ো করছে তীরে। তাই একে বলা হয় তারার সাগর। সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসতে থাকা এই তারাগুলো আসলে জৈবিক আলো। এগুলো ক্ষুদ্রাকৃতি প্লাঙ্কটন। যেগুলো রাতের আঁধারে জ্বলজ্বল করে। সামুদ্রিক প্লাঙ্কটনগুলো নীল রঙের দ্যুতি ছড়ায়। বায়োলুমিনেস বলে এদের ডাকা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, সমুদ্রে এই জ্বলজ্বলে প্লাঙ্কটনগুলো ডায়নোফ্ল্যাগরেটস প্রজাতির।

 

 

>> সাতরঙা ইউক্যালিপটাস

রংধনু বা সাতরঙা ইউক্যালিপটাস প্রকৃতির মন মাতানো এই বিস্ময়। প্রকৃতিতে নানা প্রজাতির গাছ রয়েছে। ইউক্যালিপটাস হিসেবে সাতরঙা গাছ এই একটিই রয়েছে গোটা পৃথিবীতে। এটি বেশ লম্বা হয়। এই বিশেষ রংধনুওয়ালা ইউক্যালিপটাস শুধু দেখা যায় নিউ ব্রিটেন, নিউগিনি, কেরাম, সুলাওয়াসি এবং মাইন্ডনোতে। একাধিক রঙের গাছ হিসেবে এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদেরও মুগ্ধ করেছে গাছটি। গাছটির বাকলে রঙের ছড়াছড়ি। বাইরের বাকলে এত রঙের ছড়াছড়ি হলেও বাকল ছাড়ালে ভিতরে গাঢ় সবুজ কাণ্ডের দেখা মেলে। তবে এর ভিতরে নীল, গোলাপি, কমলা আর মেরুন কাণ্ড!

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে