শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬

প্রাকৃতিক বিস্ময়

পৃথিবী অপূর্ব সুন্দর। সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য পৃথিবীকে করেছে আকর্ষণীয়। মানুষ পৃথিবীর অনবদ্য রূপের স্বাদ পেতে ছুটে যায় দেশ থেকে দেশে। কখনো কখনো সেই সৌন্দর্য হয়ে ওঠে বর্ণনাতীত। মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে যায়, মন আপ্লুত হয়ে ওঠে। অবিশ্বাস্য কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে। কোথাও সমুদ্র তীরে তারার দল নেমে আসে, কোথাও রক্ত লাল ঝরনা ছুটে যায়, কোথাও আবার আকাশ ছোঁয় রঙিন আলোর ঝলকানি। এসব নিয়েই আজকের রকমারি—
তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাকৃতিক বিস্ময়

প্রাকৃতিক আয়না

একে কী বলা যায়, শুধু বিস্ময়? না। পৃথিবীর নান্দনিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব নমুনা প্রাকৃতিক আয়নাখ্যাত ‘সালার দে ইউনি’। আদতে এটি সমতল লবণ খনি। কিন্তু কে বিশ্বাস করবে এটি। দৃশ্যত আকাশ ও মাটি কোনোটাই নেই এখানে। এমনভাবে আকাশের প্রতিচ্ছবি স্বচ্ছ লবণ সমতলে এসে পড়েছে দ্বিধায় পড়ে যায় মন। বুঝতেই পারা যায় না কোনটি সত্যিকারের আকাশ। এই অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের আধার রয়েছে বলিভিয়ায়। বিশ্বের লাখো পর্যটক অনিন্দ্য সুন্দর এই বিস্ময় উপভোগ করতে ছুটে আসে এখানে। পৃথিবীর আয়না বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে প্রায় ১০,৫৮২ বর্গ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। আনুমানিক ৪০,০০০ বছরের পুরনো লেক মিনচিন। এটি প্রধানত শুকনো ও ভরাট একটি মৃত লেক হয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এই লেকের শুকনো অংশে রয়েছে প্রচুর লবণের স্তূপ। গবেষকদের মতে, এখানে জমে থাকা লবণের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন টন। তবে এর মধ্যে ব্যবহারযোগ্য রয়েছে মাত্র ২৫,০০০ টন। লেকের স্বচ্ছ পানিতে প্রকৃতির পুরো চেহারায় আয়নার মতো ভেসে ওঠে। পৃৃথিবীর লিথিয়ামের প্রায় ৫০-৭০ ভাগ মজুদ রয়েছে।

 

>> জলতলে বন

পুরো বন পানির নিচে ডুবে আছে। এই অভাবনীয় বনটি রয়েছে কাজাকিস্তানে। তিয়ান শান পর্বত ঘিরে থাকা বনটি আলমাটি শহর থেকে প্রায় ১২৯ কিলোমিটার দূরে। ১৯১১ সালের ভয়ঙ্কর এক ভূমিকম্পের পর এই লেকটি তৈরি হয়। আশপাশের পাহাড় ধসে বসে যায় পুরো অঞ্চলটি। এখানে থাকা বন চাপা পড়ে পাহাড়ের নিচে। লেকের পানি এসে ডুবিয়ে দেয় পুরো এলাকা। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে উঠে বনটি। জলের তলে বনের বিস্তার যে কারও চোখ ধাঁধিয়ে দেবে। এই লেকের পানি ভীষণ ঠাণ্ডা। কখনই ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরোয় না— এতটাই ঠাণ্ডা। শীতকালে পুরো বন ও লেক বরফে ঢেকে যায়।

 

 

>> রক্তিম ঝরনা

রক্তের রং লাল। সেই লালের ধারা বইছে অ্যান্টার্টিকায়। অবিশ্বাস্য এই ‘রক্ত স্রোত’ বিশ্বের আর কোথাও নেই। অ্যান্টার্টিকায় এই লাল টকটকে ঝরনা নিয়ে বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কৌতূহল ছিল।

একসময় একে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু মিথ। অনেকে মানতেন এটি রাক্ষসের নগরী বলে। তবে আধুনিক বিজ্ঞান সেই মিথ ভেঙে দিয়েছে।

বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন এই রক্তের মতো লাল জলের ঝরনার পেছনে রয়েছে মাত্রাতিরিক্ত আয়রনের উপস্থিতি।

 ১৯১১ সালে এই রক্ত ঝরনা আবিষ্কৃত হয়। ঝরনাটি প্রায় পাঁচ ধাপে নেমে আসছে বলে একে পাঁচতলা ঝরনাও বলে ডাকা হয়।

 

 

>> অবিশ্বাস্য গিরিখাত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অলঙ্কার হিসেবে ধরা হয় গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গিরিখাতকে। এখান থেকেই বয়ে যেত খরস্রোতা কলোরোডা নদী।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন প্রায় ২৭৭ মাইল বা ৪৪৬ কিলোমিটার লম্বা। আর কিছু কিছু জায়গায় এই গিরিখাত প্রায় ১৮ মাইল বা ২৯ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া।

এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের গভীরতা প্রায় এক মাইল বা ৬০০০ ফুট। এই গিরিখাত কোনো কোনো জায়গায় ১.৬ কি.মি গভীর আবার ২৯ কি.মি প্রশস্ত। এই প্রকাণ্ডতাই এটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম গিরিখাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। গিরিখাতটি একসময় পানির নিচে ছিল। এর জন্ম প্রায় দুই বিলিয়ন বছর আগে।

 

 

>> আলোর স্তম্ভ

বিশ্বের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন বিস্ময় আলোর স্তম্ভ বা লাইট পিলার। পুরো আকাশজুড়ে একাধিক আলোর  স্তম্ভ মাটি থেকে আকাশ ছুঁয়েছে— এই চোখ ধাঁধানো দৃশ্য ধরা পড়ে মস্কোতে। এই আলো ছুটে আসে সূর্য বা চাঁদ থেকে। লম্বালম্বিভাবে সেই আলো আকাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে যায়। স্বচ্ছ আকাশে এই দৃশ্য মানুষকে হতবাক করে দেয়। এই অভাবনীয় দৃশ্য দেখতে মস্কোতে প্রতি বছর লাখো মানুষ জড়ো হন। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় এই আলোর পিলারগুলো বেশির ভাগ দেখা দেয়। পুরো শহর আলোকিত হয়ে ওঠে এই পিলারগুলোর আলোতে। বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়েই এই আলোর পিলারগুলো ভেসে ওঠে।

 

 

>> মেরুজ্যোতি

অরোরা। অনেকে বলেন, মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা। অরোরা মেরু অঞ্চলের আকাশে বাহারি আলোকছটা। বায়ুমণ্ডলের থার্মোস্ফিয়ারে থাকা অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণুর সঙ্গে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার থেকে আসা চার্জিত কণিকাসমূহের সংঘর্ষের ফলেই অরোরা তৈরি হয়। বিভিন্ন রঙের অরোরা সৃষ্টি হতে পারে। মেরুজ্যোতির রং নির্ভর করে কোনো গ্যাসীয় পরমাণু ইলেক্ট্রন দ্বারা উদ্দীপ্ত হচ্ছে এবং এই প্রক্রিয়ায় কত শক্তি বিনিময় হচ্ছে তার ওপর। সবচেয়ে স্পষ্ট অরোরা দেখা যায় আলাস্কা, কানাডা, এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ার কিছু অঞ্চল, কানাডিয়ান সীমান্ত, যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরসীমায় কয়েক বার অরোরা দেখা যায়।

 

 

>> আগ্নেয়গিরির বজ্রপাত

বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৫৫০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে এসব জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এরা প্রায়শই জেগে ওঠে। আর জেগে উঠলেই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।

বিশ্বে অনেক আশ্চর্যজনক আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যেগুলো তাদের ভয়ানক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। আগ্নেয়গিরির ভয়ানক রূপ অগ্ন্যুৎপাত হলেও বিস্ময় জাগায় আগ্নেয়গিরির বজ্রপাতের দৃশ্য। পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক ও ভয়ঙ্কর এক দৃশ্য এটি। অগ্ন্যুৎপাতের সময় গলিত পাথরের সঙ্গে ছাই, ভলকানিক কোলাইড তীব্র বেগে ছুটে আসে। তখনো সৃষ্টি হয় কালো মেঘ। আগ্নেয়গিরি চূড়াতেই প্রলয়ঙ্করী বজ্রপাত ঘটে।

 

 

>> তারার সাগর

ভাদো দ্বীপ। মালদ্বীপের এই দ্বীপ পৃথিবীর অন্য সব দ্বীপগুলোর মতো নয়। কারণ সূর্য ডুবতেই এই দ্বীপের সমুদ্রতট ভরে ওঠে আলোয়। দেখে মনে হয়, আকাশ থেকে তারা খসে পড়ছে এই সমুদ্রে আর সমুদ্র ঢেউ সেই তারাগুলো ভাসিয়ে এনে জড়ো করছে তীরে। তাই একে বলা হয় তারার সাগর। সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসতে থাকা এই তারাগুলো আসলে জৈবিক আলো। এগুলো ক্ষুদ্রাকৃতি প্লাঙ্কটন। যেগুলো রাতের আঁধারে জ্বলজ্বল করে। সামুদ্রিক প্লাঙ্কটনগুলো নীল রঙের দ্যুতি ছড়ায়। বায়োলুমিনেস বলে এদের ডাকা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, সমুদ্রে এই জ্বলজ্বলে প্লাঙ্কটনগুলো ডায়নোফ্ল্যাগরেটস প্রজাতির।

 

 

>> সাতরঙা ইউক্যালিপটাস

রংধনু বা সাতরঙা ইউক্যালিপটাস প্রকৃতির মন মাতানো এই বিস্ময়। প্রকৃতিতে নানা প্রজাতির গাছ রয়েছে। ইউক্যালিপটাস হিসেবে সাতরঙা গাছ এই একটিই রয়েছে গোটা পৃথিবীতে। এটি বেশ লম্বা হয়। এই বিশেষ রংধনুওয়ালা ইউক্যালিপটাস শুধু দেখা যায় নিউ ব্রিটেন, নিউগিনি, কেরাম, সুলাওয়াসি এবং মাইন্ডনোতে। একাধিক রঙের গাছ হিসেবে এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদেরও মুগ্ধ করেছে গাছটি। গাছটির বাকলে রঙের ছড়াছড়ি। বাইরের বাকলে এত রঙের ছড়াছড়ি হলেও বাকল ছাড়ালে ভিতরে গাঢ় সবুজ কাণ্ডের দেখা মেলে। তবে এর ভিতরে নীল, গোলাপি, কমলা আর মেরুন কাণ্ড!

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ