শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক  গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। রকমারির নিয়মিত বিশেষ আয়োজনের কারণে মাঝখানে কয়েকটি পর্ব প্রকাশ পায়নি। এখন আবার নিয়মিত প্রকাশ হবে। প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৭তম পর্ব।

 

fb.com/TheSultanSuleman

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে হুররেমের চারপাশ অনেকটাই বদলে গেছে। সুলতানের আগমনের আগ থেকেই আয়েশা হাফসা সুলতানাকে আলাদা ঘর দিয়েছেন। এটাই এখানকার নিয়ম। হারেমের কোনো নারী যদি সন্তানসম্ভবা হয়, তাহলে তার যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা বেড় যায়। হুররেমের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্যদিকে বিজয়ী সুলতান আসার পর তো সবার ব্যস্ততা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। সেবাও বেড়ে গেছে। এই হারেমে আসার পর থেকেই গোসলটা খুব উপভোগ করেন হুররেম। বিশেষ করে সকালের গোসলটা। এ ক্ষেত্রে তুর্কিদের একটা বাজে অভ্যাস আছে। ওরা চায় ওদের মেয়ে মানুষরা দিনে অন্তত দুবার গোসল করুক। প্রথম দিকে এ ব্যাপারটায় ঘোর আপত্তি ছিল হুররেমের। কিন্তু এখন তা বেশ ভালো লাগে তার।

হারেমের এদিকটায় দুটি হাম্মামখানা। একটি সাধারণ মেয়েদের জন্য। এতদিন সেখানেই গোসল করতেন হুররেম। এখন অবশ্য বড় কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ হাম্মামখানা ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। প্রতিটি হাম্মামখানায় আবার তিনটি করে আলাদা ঘর। ক্যামেকান বা পোশাক পরার ঘর, সোগুকলুক অথবা উষ্ণঘর এবং একদম কেন্দ্রে হারারেট বা বাষ্পঘর।

হাম্মামখানায় প্রবেশের পরই গুনগুন গান গাইতে লাগলেন হুররেম। এরপর এক ঝটকায় খুলে ফেললেন গায়ে জড়ানো পোশাক। হুররেমের সহকারী হিসেবে বরাদ্দ পাওয়া একজন কৃষ্ণাঙ্গ দাসী তার দিকে একটি তোয়ালে বাড়িয়ে দিল। ধবধবে সাদা তোয়ালের আষ্টেপৃষ্ঠে সুগন্ধি জড়ানো। সেটি হাতে নিয়ে খড়ম পায়ে দিয়ে উষ্ণ ঘরে ঢুকলেন হুররেম। এ ঘরের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে সহজে মেলে উষ্ণ পানির প্রস্রবণ। ফলে ঠাণ্ডার মধ্যে গোসল করায় বেশ আরাম। উষ্ণ ঘরের ঠিক মাঝখানে একটি মারবেলের ঝরনা। ঝরনার নিচে একটি বয়লার। ফলে এর পানি বেশ উষ্ণ। ঝরনার চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে দু-তিন জন মেয়ে। এরা প্রত্যেকে সুলতান ও সুলতানার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। তাই এদের মর্যাদাও বেশি। মেয়েরা বিশাল ঝরনাটার সামনে দাঁড়ানো। হুররেমও সেদিকে যোগ দিলেন। এখন অবশ্য গুনগুন করার চেয়ে অন্যরকম একটা বিষয় খেয়াল করলেন হুররেম। মনের মধ্যে ঘুরছে একটা কথা। সত্যিই কি বিচিত্র এই পৃথিবী। পৃথিবীর মানুষ কত আলাদা। একজনের সঙ্গে আরেকজনের কত অমিল! প্রত্যেকের চুল, চামড়া, চোখ এমনকি স্তনের বোঁটা পর্যন্ত আলাদা। এ হারেমেই হুররেম দেখেছেন বিচিত্র সব মেয়েকে। এখানে মেহগনি কাঠের রংবিশিষ্ট কৃষাঙ্গী যেমন আছে, তেমনি আছে কালো চোখের গ্রিক মেয়ে। নীল চোখের সোনালি চুলের মেয়েদের পাশাপাশি আছে মিসরীয় অভিজাত মেয়েও। গা ভেজানোর পর টুলের ওপর বসে পড়লেন হুররেম। এবার নিজেই বাটিতে করে পানি উঠিয়ে শরীরে ঢালতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর  তোয়ালে নিয়ে বাষ্পঘরের দিকে পা দিলেন। মারবেলের মেঝেতে তার খড়ম ফটফট শব্দ হতে লাগল। বাষ্পঘরে পানি ঢালা অথবা খড়মের শব্দ ছাড়া কোনো শব্দ নেই। পুরো ঘরে ধোঁয়ার মিছিল যেন। এ ঘরটা অনেকটা গুম্বজাকৃতির। ঘরের অনেক ওপরের জানালা দিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। সে আলো ঘরের ধোঁয়ার গায়ে পড়ে সৃষ্টি হয়েছে অদ্ভুত এক পরিবেশ। সাদাটে ধোঁয়ার আস্তরণে বন্দী যেন হুররেম। বাষ্পের উষ্ণতায় কিছুক্ষণের মধ্যেই তার শরীর থেকে ফোঁটা ফোঁটা ঘাম ঝরতে লাগল। এবার গরমের হাত থেকে বাঁচতে একটা ছোট পুকুরে শরীরটা ডুবিয়ে দিলেন। মাথাটা এলিয়ে দিলেন মারবেল বাঁধানো ঘাটে। মুখের ওপর চুল চলে আসতেই এক আঁজলা পানি নিয়ে ধুয়ে ফেললেন মুখ। এক মনে গোসল সারছিলেন। তখনই পানির অন্য প্রান্তে কারও উপস্থিতি টের পেলেন হুররেম। তাকাতেই দেখলেন দীঘল চুল ছাড়িয়ে আয়েশ করে শুয়ে আছেন মাহিদেভরান সুলতান। দুজন দাসী তার গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে আর কাঁধ ডলে দিচ্ছে।

মাহিদেভরানকে দেখেই নিজের শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল হুররেম খাতুনের। প্রবল ঈর্ষা ও ঘৃণা হুররেমের দুই চোখ জুড়ে। মনের ভিতর একটা প্রতিশোধের আগুনও যেন দাউ দাউ করে উঠল। দাঁড়া, আগে শাহজাদার মা হয়ে নিই। এরপর বুঝিয়ে দেব এই হুররেম কী জিনিস। মনের ভিতরের আলেকজান্দ্রা ফুসলে ওঠে হুররেমের। তিনি জানেন কী কঠিন ধৈর্য আর প্রতীক্ষায় কাটছে হারেমের একেকটি দিন। মাহিদেভরানের দিকে ক্রোধের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ভাবছিলেন হুররেম।

তখনই চোখ মেলে তাকালেন মাহিদেভরান। এ প্রান্তে হুররেমের ক্রোধে ভরা দৃষ্টি যেন দ্বিধান্বিত করে তুলল তাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখান থেকে উঠে গেলেন মাহিদেভরান। সুলতানার এমন কাণ্ডে মুখ টিপে হাসলেন হুররেম। বুঝতে পারছেন সামনে কেবল তারই দিন। ভাবতে ভাবতে পানি থেকে উঠে গেলেন তিনি। এগিয়ে গেলেন বাষ্পঘরের পাশের ছোট্ট ঘরটার দিকে। এ ঘরটা খুব বেশি বড় নয়। অনেকটা খুপরির মতো। এখানে বেশকিছু পাথরের স্লাব ওপরের দিকে উঠে গেছে। একে মালিশঘর বলা হয়। এ স্লাবের ওপর দাসীরা হারেমের মেয়েদের শুইয়ে দিয়ে মালিশ করে। সারা শরীর ডলাইমলাই করে। প্রথম কোনো দাসী এলে এখানেই তার শরীর লোমমুক্ত করা হয়। আর নিয়মিত গোসলের ক্ষেত্রে এখানেই খুঁজে বের করা হয় শরীরের কোথাও একবিন্দু চুল বা লোম অবশিষ্ট আছে কিনা। বাদ পড়ে না গোপনাঙ্গও।

একটা দাসী বেশ কিছুক্ষণ হুররেমকে মালিশ করে দিল। হুররেম নিজের সুবিধামতো সারা শরীরে তেল মালিশ করিয়ে নিলেন। এরপর পোশাক পরে চলে এলেন নিজের ডেরায়।

পারগালি ইবরাহিমের মন খুব খারাপ। হুট করেই কেন যেন নিজের পরিবারের কথা মনে পড়ে গেল তার। কে জানে কেমন আছে সবাই। মাতরাকচি আসতে তার সঙ্গে নিজের অবস্থা খুলে বললেন পারগালি। কী করা যেতে পারে মাতরাকচি?

কালই প্রাসাদে ফিরেছেন মাতরাকচি। যুদ্ধের পর আরও কিছু সময় নিজের লেখাজোখা আর আঁকাআঁকির জন্য সুলতানের অনুমতিক্রমে থেকে গিয়েছিলেন তিনি। ইবরাহিমের কথা শুনে একটু মাথা চুলকালেন মাতরাকচি। বললেন, ‘বিজয়ীর বেশে থাকার কথা। সব ঠিকঠাক। কোথায় আনন্দ-ফুর্তি করবেন আর আপনি কিনা মন খারাপ করে বসে আছেন!’

মাতরাকচির দিকে তাকিয়ে একটু হাসলেন ইবরাহিম। ‘চাইলেই কী সব ভুলে থাকা যায় বন্ধু?’

মাতরাকচি ইবরাহিমের দিকে সুরার পাত্রটি বাড়িয়ে দিলেন। ইশারায় বললেন একটু চুমুক দিতে। অনিচ্ছাসত্ত্বেও চুমুক দিলেন ইবরাহিম। হুট করেই কেন ইসাবেলার কথা মনে পড়ে গেল তার। মাতরাকচি বোধহয় সেটাই অনুমান করলেন।

‘ইবরাহিমের কি কারও কথা মনে পড়ছে?’

‘এ কারণেই আমি আপনাকে প্রবলভাবে ভয় পাই।’

‘মানে?’

মাতরাকচির পাল্টা প্রশ্ন।

‘এই যে কিছু বলার আগেই আপনি সব বুঝে যান।’

‘বুঝি না তো। স্রেফ অনুমান করি।’

‘এ অনুমান ক্ষমতাই বা কজনের থাকে?’

‘কী আর করার। আমার হয়তো আছে। দাঁড়ান। রাতের ব্যবস্থা করছি।’

মাতরাকচির ঠোঁটে দুষ্টামির হাসি।

ইবরাহিম কোনো কথা বললেন না।

‘ওহহো। রাত তো হয়েই এসেছে। ইসাবেলা না অন্য কেউ?’

‘হোক।’

কোনো নাম নিলেন না ইবরাহিম।

দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে গেলেন মাতরাকচি। অনেক আয়োজন বাকি।

ইবরাহিম তখনো আনমনে বসে।

 

ঘড়ির কাঁটা থেমে থাকে না। ইবরাহিমের অশান্ত মন চাঙ্গা করার জন্য ইসাবেলার সঙ্গ সম্ভবত দরকার ছিল। এমন বিক্ষিপ্ততা খুব অল্প সময়ই কাজ করেছে ইবরাহিমের মধ্যে। আজকের ব্যাপারটা আসলেই তাই ছিল।

দীর্ঘ ও তৃপ্তিদায়ক এক সঙ্গমের পর বসে বসে ভাবছিলেন ইবরাহিম। পাশেই শুয়ে ইসাবেলা। তাকে জড়িয়ে ধরে বেঘোরে ঘুমাচ্ছেন। নিজেকে পুড়িয়ে নিঃশেষ করছে একটি মোম। সেই মোমের দিকে তাকিয়ে ইবরাহিমের মনে হলো তিনি নিজেও অনবরত পুড়ছেন। তার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কেউ আর দেখে না। এ প্রাসাদে সুলতান সুলেমানের সবচেয়ে কাছের মানুষ পারগালি ইবরাহিম। তার পরও তার মনে কীসের শূন্যতা।

আমার সবকিছুই আছে। ইচ্ছা করলেই যে কোনো কিছু পেতে পারে আমি। কিন্তু পরিবার? আঁতকে ওঠেন ইবরাহিম। আরেকবার কেঁপে কেঁপে ওঠে তার বুক।

 

ইসাবেলার এখানে আসার কথা ছিল। না আসায় খেপে গেছেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। মনজিলা খাতুন এসে ঘটনা ব্যাখ্যা করলেন। ইবরাহিমের ডাকের কথা শুনে প্রথমে একটু বিরক্ত হলেন। তারপর যখন জানলেন স্বয়ং সুলেমান ইবরাহিমকে এ উপহার দিয়েছেন তখন চুপসে গেলেন। কারণ, এ প্রাসাদে সুলেমানের প্রায় সমান ক্ষমতা আছে আয়েশা হাফসা সুলতানার। এর পরও সুলতান সুলতানই। সুলতানের উপরে আর কেউ নেই। তা ছাড়া ইবরাহিম সুলতানের সবচেয়ে কাছের মানুষ। তার জন্য সুলতান বিশেষ কিছু করতেই পারেন। মনজিলা খাতুন একটু সমালোচনার সুর তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আয়েশাই তাকে থামিয়ে দিলেন।

‘হুররেম খাতুনের কী অবস্থা। শরীর ভালো?’

‘জি সুলতানা। সব ঠিকঠাক।’

‘নিয়মিত ওর স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে তো?’

‘জি, অবশ্যই। আমি নিজে তদারকি করছি।’

‘ওর যেন কোনো অযত্ন না হয়। আমার সুলেমান জানলে কিন্তু সব এলোমেলো হয়ে যাবে।’

‘আমি দেখব।’

বাঁ দিকে সুলতান সেলিম খানের আত্মপ্রতিকৃতির দিকে তাকিয়ে বুকটা ছাৎ করে উঠল আয়েশার। মানুষটা চলে গেছেন। বড্ড একা লাগে প্রায়ই। সেলিম খান থাকতেও যে তাকে খুব বেশি কাছে পেয়েছিলেন তা নয়। এর পরও এখনকার মতো না থাকার বেদনা ছিল না। আর এখন?

এখন সালতানাতের ঐশ্বর্যের সঙ্গে কেবল যোজন যোজন শূন্যতা। এ শূন্যতা কাটানোর কোনো পথ নেই। মনজিলার সঙ্গে সাম্রাজ্যের খোঁজ নিয়ে আর কতদিন। কদিন বেড়িয়ে আসা দরকার। মানিসা থেকেও ঘুরে আসা যায়। সুলেমানের সঙ্গে কথা বলতে হবে। নিজে নিজে ভাবলেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। হুট করে প্রাসাদ ছেড়ে বাইরে যাওয়া যাবে না। আর বিষয়টা সুলেমানের মাথায়ও থাকা উচিত।

 

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ