শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক  গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। রকমারির নিয়মিত বিশেষ আয়োজনের কারণে মাঝখানে কয়েকটি পর্ব প্রকাশ পায়নি। এখন আবার নিয়মিত প্রকাশ হবে। প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৭তম পর্ব।

 

fb.com/TheSultanSuleman

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে হুররেমের চারপাশ অনেকটাই বদলে গেছে। সুলতানের আগমনের আগ থেকেই আয়েশা হাফসা সুলতানাকে আলাদা ঘর দিয়েছেন। এটাই এখানকার নিয়ম। হারেমের কোনো নারী যদি সন্তানসম্ভবা হয়, তাহলে তার যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা বেড় যায়। হুররেমের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্যদিকে বিজয়ী সুলতান আসার পর তো সবার ব্যস্ততা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। সেবাও বেড়ে গেছে। এই হারেমে আসার পর থেকেই গোসলটা খুব উপভোগ করেন হুররেম। বিশেষ করে সকালের গোসলটা। এ ক্ষেত্রে তুর্কিদের একটা বাজে অভ্যাস আছে। ওরা চায় ওদের মেয়ে মানুষরা দিনে অন্তত দুবার গোসল করুক। প্রথম দিকে এ ব্যাপারটায় ঘোর আপত্তি ছিল হুররেমের। কিন্তু এখন তা বেশ ভালো লাগে তার।

হারেমের এদিকটায় দুটি হাম্মামখানা। একটি সাধারণ মেয়েদের জন্য। এতদিন সেখানেই গোসল করতেন হুররেম। এখন অবশ্য বড় কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ হাম্মামখানা ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। প্রতিটি হাম্মামখানায় আবার তিনটি করে আলাদা ঘর। ক্যামেকান বা পোশাক পরার ঘর, সোগুকলুক অথবা উষ্ণঘর এবং একদম কেন্দ্রে হারারেট বা বাষ্পঘর।

হাম্মামখানায় প্রবেশের পরই গুনগুন গান গাইতে লাগলেন হুররেম। এরপর এক ঝটকায় খুলে ফেললেন গায়ে জড়ানো পোশাক। হুররেমের সহকারী হিসেবে বরাদ্দ পাওয়া একজন কৃষ্ণাঙ্গ দাসী তার দিকে একটি তোয়ালে বাড়িয়ে দিল। ধবধবে সাদা তোয়ালের আষ্টেপৃষ্ঠে সুগন্ধি জড়ানো। সেটি হাতে নিয়ে খড়ম পায়ে দিয়ে উষ্ণ ঘরে ঢুকলেন হুররেম। এ ঘরের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে সহজে মেলে উষ্ণ পানির প্রস্রবণ। ফলে ঠাণ্ডার মধ্যে গোসল করায় বেশ আরাম। উষ্ণ ঘরের ঠিক মাঝখানে একটি মারবেলের ঝরনা। ঝরনার নিচে একটি বয়লার। ফলে এর পানি বেশ উষ্ণ। ঝরনার চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে দু-তিন জন মেয়ে। এরা প্রত্যেকে সুলতান ও সুলতানার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। তাই এদের মর্যাদাও বেশি। মেয়েরা বিশাল ঝরনাটার সামনে দাঁড়ানো। হুররেমও সেদিকে যোগ দিলেন। এখন অবশ্য গুনগুন করার চেয়ে অন্যরকম একটা বিষয় খেয়াল করলেন হুররেম। মনের মধ্যে ঘুরছে একটা কথা। সত্যিই কি বিচিত্র এই পৃথিবী। পৃথিবীর মানুষ কত আলাদা। একজনের সঙ্গে আরেকজনের কত অমিল! প্রত্যেকের চুল, চামড়া, চোখ এমনকি স্তনের বোঁটা পর্যন্ত আলাদা। এ হারেমেই হুররেম দেখেছেন বিচিত্র সব মেয়েকে। এখানে মেহগনি কাঠের রংবিশিষ্ট কৃষাঙ্গী যেমন আছে, তেমনি আছে কালো চোখের গ্রিক মেয়ে। নীল চোখের সোনালি চুলের মেয়েদের পাশাপাশি আছে মিসরীয় অভিজাত মেয়েও। গা ভেজানোর পর টুলের ওপর বসে পড়লেন হুররেম। এবার নিজেই বাটিতে করে পানি উঠিয়ে শরীরে ঢালতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর  তোয়ালে নিয়ে বাষ্পঘরের দিকে পা দিলেন। মারবেলের মেঝেতে তার খড়ম ফটফট শব্দ হতে লাগল। বাষ্পঘরে পানি ঢালা অথবা খড়মের শব্দ ছাড়া কোনো শব্দ নেই। পুরো ঘরে ধোঁয়ার মিছিল যেন। এ ঘরটা অনেকটা গুম্বজাকৃতির। ঘরের অনেক ওপরের জানালা দিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। সে আলো ঘরের ধোঁয়ার গায়ে পড়ে সৃষ্টি হয়েছে অদ্ভুত এক পরিবেশ। সাদাটে ধোঁয়ার আস্তরণে বন্দী যেন হুররেম। বাষ্পের উষ্ণতায় কিছুক্ষণের মধ্যেই তার শরীর থেকে ফোঁটা ফোঁটা ঘাম ঝরতে লাগল। এবার গরমের হাত থেকে বাঁচতে একটা ছোট পুকুরে শরীরটা ডুবিয়ে দিলেন। মাথাটা এলিয়ে দিলেন মারবেল বাঁধানো ঘাটে। মুখের ওপর চুল চলে আসতেই এক আঁজলা পানি নিয়ে ধুয়ে ফেললেন মুখ। এক মনে গোসল সারছিলেন। তখনই পানির অন্য প্রান্তে কারও উপস্থিতি টের পেলেন হুররেম। তাকাতেই দেখলেন দীঘল চুল ছাড়িয়ে আয়েশ করে শুয়ে আছেন মাহিদেভরান সুলতান। দুজন দাসী তার গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে আর কাঁধ ডলে দিচ্ছে।

মাহিদেভরানকে দেখেই নিজের শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল হুররেম খাতুনের। প্রবল ঈর্ষা ও ঘৃণা হুররেমের দুই চোখ জুড়ে। মনের ভিতর একটা প্রতিশোধের আগুনও যেন দাউ দাউ করে উঠল। দাঁড়া, আগে শাহজাদার মা হয়ে নিই। এরপর বুঝিয়ে দেব এই হুররেম কী জিনিস। মনের ভিতরের আলেকজান্দ্রা ফুসলে ওঠে হুররেমের। তিনি জানেন কী কঠিন ধৈর্য আর প্রতীক্ষায় কাটছে হারেমের একেকটি দিন। মাহিদেভরানের দিকে ক্রোধের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ভাবছিলেন হুররেম।

তখনই চোখ মেলে তাকালেন মাহিদেভরান। এ প্রান্তে হুররেমের ক্রোধে ভরা দৃষ্টি যেন দ্বিধান্বিত করে তুলল তাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখান থেকে উঠে গেলেন মাহিদেভরান। সুলতানার এমন কাণ্ডে মুখ টিপে হাসলেন হুররেম। বুঝতে পারছেন সামনে কেবল তারই দিন। ভাবতে ভাবতে পানি থেকে উঠে গেলেন তিনি। এগিয়ে গেলেন বাষ্পঘরের পাশের ছোট্ট ঘরটার দিকে। এ ঘরটা খুব বেশি বড় নয়। অনেকটা খুপরির মতো। এখানে বেশকিছু পাথরের স্লাব ওপরের দিকে উঠে গেছে। একে মালিশঘর বলা হয়। এ স্লাবের ওপর দাসীরা হারেমের মেয়েদের শুইয়ে দিয়ে মালিশ করে। সারা শরীর ডলাইমলাই করে। প্রথম কোনো দাসী এলে এখানেই তার শরীর লোমমুক্ত করা হয়। আর নিয়মিত গোসলের ক্ষেত্রে এখানেই খুঁজে বের করা হয় শরীরের কোথাও একবিন্দু চুল বা লোম অবশিষ্ট আছে কিনা। বাদ পড়ে না গোপনাঙ্গও।

একটা দাসী বেশ কিছুক্ষণ হুররেমকে মালিশ করে দিল। হুররেম নিজের সুবিধামতো সারা শরীরে তেল মালিশ করিয়ে নিলেন। এরপর পোশাক পরে চলে এলেন নিজের ডেরায়।

পারগালি ইবরাহিমের মন খুব খারাপ। হুট করেই কেন যেন নিজের পরিবারের কথা মনে পড়ে গেল তার। কে জানে কেমন আছে সবাই। মাতরাকচি আসতে তার সঙ্গে নিজের অবস্থা খুলে বললেন পারগালি। কী করা যেতে পারে মাতরাকচি?

কালই প্রাসাদে ফিরেছেন মাতরাকচি। যুদ্ধের পর আরও কিছু সময় নিজের লেখাজোখা আর আঁকাআঁকির জন্য সুলতানের অনুমতিক্রমে থেকে গিয়েছিলেন তিনি। ইবরাহিমের কথা শুনে একটু মাথা চুলকালেন মাতরাকচি। বললেন, ‘বিজয়ীর বেশে থাকার কথা। সব ঠিকঠাক। কোথায় আনন্দ-ফুর্তি করবেন আর আপনি কিনা মন খারাপ করে বসে আছেন!’

মাতরাকচির দিকে তাকিয়ে একটু হাসলেন ইবরাহিম। ‘চাইলেই কী সব ভুলে থাকা যায় বন্ধু?’

মাতরাকচি ইবরাহিমের দিকে সুরার পাত্রটি বাড়িয়ে দিলেন। ইশারায় বললেন একটু চুমুক দিতে। অনিচ্ছাসত্ত্বেও চুমুক দিলেন ইবরাহিম। হুট করেই কেন ইসাবেলার কথা মনে পড়ে গেল তার। মাতরাকচি বোধহয় সেটাই অনুমান করলেন।

‘ইবরাহিমের কি কারও কথা মনে পড়ছে?’

‘এ কারণেই আমি আপনাকে প্রবলভাবে ভয় পাই।’

‘মানে?’

মাতরাকচির পাল্টা প্রশ্ন।

‘এই যে কিছু বলার আগেই আপনি সব বুঝে যান।’

‘বুঝি না তো। স্রেফ অনুমান করি।’

‘এ অনুমান ক্ষমতাই বা কজনের থাকে?’

‘কী আর করার। আমার হয়তো আছে। দাঁড়ান। রাতের ব্যবস্থা করছি।’

মাতরাকচির ঠোঁটে দুষ্টামির হাসি।

ইবরাহিম কোনো কথা বললেন না।

‘ওহহো। রাত তো হয়েই এসেছে। ইসাবেলা না অন্য কেউ?’

‘হোক।’

কোনো নাম নিলেন না ইবরাহিম।

দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে গেলেন মাতরাকচি। অনেক আয়োজন বাকি।

ইবরাহিম তখনো আনমনে বসে।

 

ঘড়ির কাঁটা থেমে থাকে না। ইবরাহিমের অশান্ত মন চাঙ্গা করার জন্য ইসাবেলার সঙ্গ সম্ভবত দরকার ছিল। এমন বিক্ষিপ্ততা খুব অল্প সময়ই কাজ করেছে ইবরাহিমের মধ্যে। আজকের ব্যাপারটা আসলেই তাই ছিল।

দীর্ঘ ও তৃপ্তিদায়ক এক সঙ্গমের পর বসে বসে ভাবছিলেন ইবরাহিম। পাশেই শুয়ে ইসাবেলা। তাকে জড়িয়ে ধরে বেঘোরে ঘুমাচ্ছেন। নিজেকে পুড়িয়ে নিঃশেষ করছে একটি মোম। সেই মোমের দিকে তাকিয়ে ইবরাহিমের মনে হলো তিনি নিজেও অনবরত পুড়ছেন। তার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কেউ আর দেখে না। এ প্রাসাদে সুলতান সুলেমানের সবচেয়ে কাছের মানুষ পারগালি ইবরাহিম। তার পরও তার মনে কীসের শূন্যতা।

আমার সবকিছুই আছে। ইচ্ছা করলেই যে কোনো কিছু পেতে পারে আমি। কিন্তু পরিবার? আঁতকে ওঠেন ইবরাহিম। আরেকবার কেঁপে কেঁপে ওঠে তার বুক।

 

ইসাবেলার এখানে আসার কথা ছিল। না আসায় খেপে গেছেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। মনজিলা খাতুন এসে ঘটনা ব্যাখ্যা করলেন। ইবরাহিমের ডাকের কথা শুনে প্রথমে একটু বিরক্ত হলেন। তারপর যখন জানলেন স্বয়ং সুলেমান ইবরাহিমকে এ উপহার দিয়েছেন তখন চুপসে গেলেন। কারণ, এ প্রাসাদে সুলেমানের প্রায় সমান ক্ষমতা আছে আয়েশা হাফসা সুলতানার। এর পরও সুলতান সুলতানই। সুলতানের উপরে আর কেউ নেই। তা ছাড়া ইবরাহিম সুলতানের সবচেয়ে কাছের মানুষ। তার জন্য সুলতান বিশেষ কিছু করতেই পারেন। মনজিলা খাতুন একটু সমালোচনার সুর তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আয়েশাই তাকে থামিয়ে দিলেন।

‘হুররেম খাতুনের কী অবস্থা। শরীর ভালো?’

‘জি সুলতানা। সব ঠিকঠাক।’

‘নিয়মিত ওর স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে তো?’

‘জি, অবশ্যই। আমি নিজে তদারকি করছি।’

‘ওর যেন কোনো অযত্ন না হয়। আমার সুলেমান জানলে কিন্তু সব এলোমেলো হয়ে যাবে।’

‘আমি দেখব।’

বাঁ দিকে সুলতান সেলিম খানের আত্মপ্রতিকৃতির দিকে তাকিয়ে বুকটা ছাৎ করে উঠল আয়েশার। মানুষটা চলে গেছেন। বড্ড একা লাগে প্রায়ই। সেলিম খান থাকতেও যে তাকে খুব বেশি কাছে পেয়েছিলেন তা নয়। এর পরও এখনকার মতো না থাকার বেদনা ছিল না। আর এখন?

এখন সালতানাতের ঐশ্বর্যের সঙ্গে কেবল যোজন যোজন শূন্যতা। এ শূন্যতা কাটানোর কোনো পথ নেই। মনজিলার সঙ্গে সাম্রাজ্যের খোঁজ নিয়ে আর কতদিন। কদিন বেড়িয়ে আসা দরকার। মানিসা থেকেও ঘুরে আসা যায়। সুলেমানের সঙ্গে কথা বলতে হবে। নিজে নিজে ভাবলেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। হুট করে প্রাসাদ ছেড়ে বাইরে যাওয়া যাবে না। আর বিষয়টা সুলেমানের মাথায়ও থাকা উচিত।

 

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর