শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক  গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। রকমারির নিয়মিত বিশেষ আয়োজনের কারণে মাঝখানে কয়েকটি পর্ব প্রকাশ পায়নি। এখন আবার নিয়মিত প্রকাশ হবে। প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৭তম পর্ব।

 

fb.com/TheSultanSuleman

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে হুররেমের চারপাশ অনেকটাই বদলে গেছে। সুলতানের আগমনের আগ থেকেই আয়েশা হাফসা সুলতানাকে আলাদা ঘর দিয়েছেন। এটাই এখানকার নিয়ম। হারেমের কোনো নারী যদি সন্তানসম্ভবা হয়, তাহলে তার যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা বেড় যায়। হুররেমের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্যদিকে বিজয়ী সুলতান আসার পর তো সবার ব্যস্ততা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। সেবাও বেড়ে গেছে। এই হারেমে আসার পর থেকেই গোসলটা খুব উপভোগ করেন হুররেম। বিশেষ করে সকালের গোসলটা। এ ক্ষেত্রে তুর্কিদের একটা বাজে অভ্যাস আছে। ওরা চায় ওদের মেয়ে মানুষরা দিনে অন্তত দুবার গোসল করুক। প্রথম দিকে এ ব্যাপারটায় ঘোর আপত্তি ছিল হুররেমের। কিন্তু এখন তা বেশ ভালো লাগে তার।

হারেমের এদিকটায় দুটি হাম্মামখানা। একটি সাধারণ মেয়েদের জন্য। এতদিন সেখানেই গোসল করতেন হুররেম। এখন অবশ্য বড় কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ হাম্মামখানা ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। প্রতিটি হাম্মামখানায় আবার তিনটি করে আলাদা ঘর। ক্যামেকান বা পোশাক পরার ঘর, সোগুকলুক অথবা উষ্ণঘর এবং একদম কেন্দ্রে হারারেট বা বাষ্পঘর।

হাম্মামখানায় প্রবেশের পরই গুনগুন গান গাইতে লাগলেন হুররেম। এরপর এক ঝটকায় খুলে ফেললেন গায়ে জড়ানো পোশাক। হুররেমের সহকারী হিসেবে বরাদ্দ পাওয়া একজন কৃষ্ণাঙ্গ দাসী তার দিকে একটি তোয়ালে বাড়িয়ে দিল। ধবধবে সাদা তোয়ালের আষ্টেপৃষ্ঠে সুগন্ধি জড়ানো। সেটি হাতে নিয়ে খড়ম পায়ে দিয়ে উষ্ণ ঘরে ঢুকলেন হুররেম। এ ঘরের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে সহজে মেলে উষ্ণ পানির প্রস্রবণ। ফলে ঠাণ্ডার মধ্যে গোসল করায় বেশ আরাম। উষ্ণ ঘরের ঠিক মাঝখানে একটি মারবেলের ঝরনা। ঝরনার নিচে একটি বয়লার। ফলে এর পানি বেশ উষ্ণ। ঝরনার চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে দু-তিন জন মেয়ে। এরা প্রত্যেকে সুলতান ও সুলতানার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। তাই এদের মর্যাদাও বেশি। মেয়েরা বিশাল ঝরনাটার সামনে দাঁড়ানো। হুররেমও সেদিকে যোগ দিলেন। এখন অবশ্য গুনগুন করার চেয়ে অন্যরকম একটা বিষয় খেয়াল করলেন হুররেম। মনের মধ্যে ঘুরছে একটা কথা। সত্যিই কি বিচিত্র এই পৃথিবী। পৃথিবীর মানুষ কত আলাদা। একজনের সঙ্গে আরেকজনের কত অমিল! প্রত্যেকের চুল, চামড়া, চোখ এমনকি স্তনের বোঁটা পর্যন্ত আলাদা। এ হারেমেই হুররেম দেখেছেন বিচিত্র সব মেয়েকে। এখানে মেহগনি কাঠের রংবিশিষ্ট কৃষাঙ্গী যেমন আছে, তেমনি আছে কালো চোখের গ্রিক মেয়ে। নীল চোখের সোনালি চুলের মেয়েদের পাশাপাশি আছে মিসরীয় অভিজাত মেয়েও। গা ভেজানোর পর টুলের ওপর বসে পড়লেন হুররেম। এবার নিজেই বাটিতে করে পানি উঠিয়ে শরীরে ঢালতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর  তোয়ালে নিয়ে বাষ্পঘরের দিকে পা দিলেন। মারবেলের মেঝেতে তার খড়ম ফটফট শব্দ হতে লাগল। বাষ্পঘরে পানি ঢালা অথবা খড়মের শব্দ ছাড়া কোনো শব্দ নেই। পুরো ঘরে ধোঁয়ার মিছিল যেন। এ ঘরটা অনেকটা গুম্বজাকৃতির। ঘরের অনেক ওপরের জানালা দিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। সে আলো ঘরের ধোঁয়ার গায়ে পড়ে সৃষ্টি হয়েছে অদ্ভুত এক পরিবেশ। সাদাটে ধোঁয়ার আস্তরণে বন্দী যেন হুররেম। বাষ্পের উষ্ণতায় কিছুক্ষণের মধ্যেই তার শরীর থেকে ফোঁটা ফোঁটা ঘাম ঝরতে লাগল। এবার গরমের হাত থেকে বাঁচতে একটা ছোট পুকুরে শরীরটা ডুবিয়ে দিলেন। মাথাটা এলিয়ে দিলেন মারবেল বাঁধানো ঘাটে। মুখের ওপর চুল চলে আসতেই এক আঁজলা পানি নিয়ে ধুয়ে ফেললেন মুখ। এক মনে গোসল সারছিলেন। তখনই পানির অন্য প্রান্তে কারও উপস্থিতি টের পেলেন হুররেম। তাকাতেই দেখলেন দীঘল চুল ছাড়িয়ে আয়েশ করে শুয়ে আছেন মাহিদেভরান সুলতান। দুজন দাসী তার গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে আর কাঁধ ডলে দিচ্ছে।

মাহিদেভরানকে দেখেই নিজের শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল হুররেম খাতুনের। প্রবল ঈর্ষা ও ঘৃণা হুররেমের দুই চোখ জুড়ে। মনের ভিতর একটা প্রতিশোধের আগুনও যেন দাউ দাউ করে উঠল। দাঁড়া, আগে শাহজাদার মা হয়ে নিই। এরপর বুঝিয়ে দেব এই হুররেম কী জিনিস। মনের ভিতরের আলেকজান্দ্রা ফুসলে ওঠে হুররেমের। তিনি জানেন কী কঠিন ধৈর্য আর প্রতীক্ষায় কাটছে হারেমের একেকটি দিন। মাহিদেভরানের দিকে ক্রোধের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ভাবছিলেন হুররেম।

তখনই চোখ মেলে তাকালেন মাহিদেভরান। এ প্রান্তে হুররেমের ক্রোধে ভরা দৃষ্টি যেন দ্বিধান্বিত করে তুলল তাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখান থেকে উঠে গেলেন মাহিদেভরান। সুলতানার এমন কাণ্ডে মুখ টিপে হাসলেন হুররেম। বুঝতে পারছেন সামনে কেবল তারই দিন। ভাবতে ভাবতে পানি থেকে উঠে গেলেন তিনি। এগিয়ে গেলেন বাষ্পঘরের পাশের ছোট্ট ঘরটার দিকে। এ ঘরটা খুব বেশি বড় নয়। অনেকটা খুপরির মতো। এখানে বেশকিছু পাথরের স্লাব ওপরের দিকে উঠে গেছে। একে মালিশঘর বলা হয়। এ স্লাবের ওপর দাসীরা হারেমের মেয়েদের শুইয়ে দিয়ে মালিশ করে। সারা শরীর ডলাইমলাই করে। প্রথম কোনো দাসী এলে এখানেই তার শরীর লোমমুক্ত করা হয়। আর নিয়মিত গোসলের ক্ষেত্রে এখানেই খুঁজে বের করা হয় শরীরের কোথাও একবিন্দু চুল বা লোম অবশিষ্ট আছে কিনা। বাদ পড়ে না গোপনাঙ্গও।

একটা দাসী বেশ কিছুক্ষণ হুররেমকে মালিশ করে দিল। হুররেম নিজের সুবিধামতো সারা শরীরে তেল মালিশ করিয়ে নিলেন। এরপর পোশাক পরে চলে এলেন নিজের ডেরায়।

পারগালি ইবরাহিমের মন খুব খারাপ। হুট করেই কেন যেন নিজের পরিবারের কথা মনে পড়ে গেল তার। কে জানে কেমন আছে সবাই। মাতরাকচি আসতে তার সঙ্গে নিজের অবস্থা খুলে বললেন পারগালি। কী করা যেতে পারে মাতরাকচি?

কালই প্রাসাদে ফিরেছেন মাতরাকচি। যুদ্ধের পর আরও কিছু সময় নিজের লেখাজোখা আর আঁকাআঁকির জন্য সুলতানের অনুমতিক্রমে থেকে গিয়েছিলেন তিনি। ইবরাহিমের কথা শুনে একটু মাথা চুলকালেন মাতরাকচি। বললেন, ‘বিজয়ীর বেশে থাকার কথা। সব ঠিকঠাক। কোথায় আনন্দ-ফুর্তি করবেন আর আপনি কিনা মন খারাপ করে বসে আছেন!’

মাতরাকচির দিকে তাকিয়ে একটু হাসলেন ইবরাহিম। ‘চাইলেই কী সব ভুলে থাকা যায় বন্ধু?’

মাতরাকচি ইবরাহিমের দিকে সুরার পাত্রটি বাড়িয়ে দিলেন। ইশারায় বললেন একটু চুমুক দিতে। অনিচ্ছাসত্ত্বেও চুমুক দিলেন ইবরাহিম। হুট করেই কেন ইসাবেলার কথা মনে পড়ে গেল তার। মাতরাকচি বোধহয় সেটাই অনুমান করলেন।

‘ইবরাহিমের কি কারও কথা মনে পড়ছে?’

‘এ কারণেই আমি আপনাকে প্রবলভাবে ভয় পাই।’

‘মানে?’

মাতরাকচির পাল্টা প্রশ্ন।

‘এই যে কিছু বলার আগেই আপনি সব বুঝে যান।’

‘বুঝি না তো। স্রেফ অনুমান করি।’

‘এ অনুমান ক্ষমতাই বা কজনের থাকে?’

‘কী আর করার। আমার হয়তো আছে। দাঁড়ান। রাতের ব্যবস্থা করছি।’

মাতরাকচির ঠোঁটে দুষ্টামির হাসি।

ইবরাহিম কোনো কথা বললেন না।

‘ওহহো। রাত তো হয়েই এসেছে। ইসাবেলা না অন্য কেউ?’

‘হোক।’

কোনো নাম নিলেন না ইবরাহিম।

দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে গেলেন মাতরাকচি। অনেক আয়োজন বাকি।

ইবরাহিম তখনো আনমনে বসে।

 

ঘড়ির কাঁটা থেমে থাকে না। ইবরাহিমের অশান্ত মন চাঙ্গা করার জন্য ইসাবেলার সঙ্গ সম্ভবত দরকার ছিল। এমন বিক্ষিপ্ততা খুব অল্প সময়ই কাজ করেছে ইবরাহিমের মধ্যে। আজকের ব্যাপারটা আসলেই তাই ছিল।

দীর্ঘ ও তৃপ্তিদায়ক এক সঙ্গমের পর বসে বসে ভাবছিলেন ইবরাহিম। পাশেই শুয়ে ইসাবেলা। তাকে জড়িয়ে ধরে বেঘোরে ঘুমাচ্ছেন। নিজেকে পুড়িয়ে নিঃশেষ করছে একটি মোম। সেই মোমের দিকে তাকিয়ে ইবরাহিমের মনে হলো তিনি নিজেও অনবরত পুড়ছেন। তার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কেউ আর দেখে না। এ প্রাসাদে সুলতান সুলেমানের সবচেয়ে কাছের মানুষ পারগালি ইবরাহিম। তার পরও তার মনে কীসের শূন্যতা।

আমার সবকিছুই আছে। ইচ্ছা করলেই যে কোনো কিছু পেতে পারে আমি। কিন্তু পরিবার? আঁতকে ওঠেন ইবরাহিম। আরেকবার কেঁপে কেঁপে ওঠে তার বুক।

 

ইসাবেলার এখানে আসার কথা ছিল। না আসায় খেপে গেছেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। মনজিলা খাতুন এসে ঘটনা ব্যাখ্যা করলেন। ইবরাহিমের ডাকের কথা শুনে প্রথমে একটু বিরক্ত হলেন। তারপর যখন জানলেন স্বয়ং সুলেমান ইবরাহিমকে এ উপহার দিয়েছেন তখন চুপসে গেলেন। কারণ, এ প্রাসাদে সুলেমানের প্রায় সমান ক্ষমতা আছে আয়েশা হাফসা সুলতানার। এর পরও সুলতান সুলতানই। সুলতানের উপরে আর কেউ নেই। তা ছাড়া ইবরাহিম সুলতানের সবচেয়ে কাছের মানুষ। তার জন্য সুলতান বিশেষ কিছু করতেই পারেন। মনজিলা খাতুন একটু সমালোচনার সুর তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আয়েশাই তাকে থামিয়ে দিলেন।

‘হুররেম খাতুনের কী অবস্থা। শরীর ভালো?’

‘জি সুলতানা। সব ঠিকঠাক।’

‘নিয়মিত ওর স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে তো?’

‘জি, অবশ্যই। আমি নিজে তদারকি করছি।’

‘ওর যেন কোনো অযত্ন না হয়। আমার সুলেমান জানলে কিন্তু সব এলোমেলো হয়ে যাবে।’

‘আমি দেখব।’

বাঁ দিকে সুলতান সেলিম খানের আত্মপ্রতিকৃতির দিকে তাকিয়ে বুকটা ছাৎ করে উঠল আয়েশার। মানুষটা চলে গেছেন। বড্ড একা লাগে প্রায়ই। সেলিম খান থাকতেও যে তাকে খুব বেশি কাছে পেয়েছিলেন তা নয়। এর পরও এখনকার মতো না থাকার বেদনা ছিল না। আর এখন?

এখন সালতানাতের ঐশ্বর্যের সঙ্গে কেবল যোজন যোজন শূন্যতা। এ শূন্যতা কাটানোর কোনো পথ নেই। মনজিলার সঙ্গে সাম্রাজ্যের খোঁজ নিয়ে আর কতদিন। কদিন বেড়িয়ে আসা দরকার। মানিসা থেকেও ঘুরে আসা যায়। সুলেমানের সঙ্গে কথা বলতে হবে। নিজে নিজে ভাবলেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। হুট করে প্রাসাদ ছেড়ে বাইরে যাওয়া যাবে না। আর বিষয়টা সুলেমানের মাথায়ও থাকা উচিত।

 

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত

৪৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে