শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান - পর্ব ২৭

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক  গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। রকমারির নিয়মিত বিশেষ আয়োজনের কারণে মাঝখানে কয়েকটি পর্ব প্রকাশ পায়নি। এখন আবার নিয়মিত প্রকাশ হবে। প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৭তম পর্ব।

 

fb.com/TheSultanSuleman

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

সন্তানসম্ভবা হওয়ার পর থেকে হুররেমের চারপাশ অনেকটাই বদলে গেছে। সুলতানের আগমনের আগ থেকেই আয়েশা হাফসা সুলতানাকে আলাদা ঘর দিয়েছেন। এটাই এখানকার নিয়ম। হারেমের কোনো নারী যদি সন্তানসম্ভবা হয়, তাহলে তার যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা বেড় যায়। হুররেমের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্যদিকে বিজয়ী সুলতান আসার পর তো সবার ব্যস্ততা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। সেবাও বেড়ে গেছে। এই হারেমে আসার পর থেকেই গোসলটা খুব উপভোগ করেন হুররেম। বিশেষ করে সকালের গোসলটা। এ ক্ষেত্রে তুর্কিদের একটা বাজে অভ্যাস আছে। ওরা চায় ওদের মেয়ে মানুষরা দিনে অন্তত দুবার গোসল করুক। প্রথম দিকে এ ব্যাপারটায় ঘোর আপত্তি ছিল হুররেমের। কিন্তু এখন তা বেশ ভালো লাগে তার।

হারেমের এদিকটায় দুটি হাম্মামখানা। একটি সাধারণ মেয়েদের জন্য। এতদিন সেখানেই গোসল করতেন হুররেম। এখন অবশ্য বড় কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ হাম্মামখানা ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। প্রতিটি হাম্মামখানায় আবার তিনটি করে আলাদা ঘর। ক্যামেকান বা পোশাক পরার ঘর, সোগুকলুক অথবা উষ্ণঘর এবং একদম কেন্দ্রে হারারেট বা বাষ্পঘর।

হাম্মামখানায় প্রবেশের পরই গুনগুন গান গাইতে লাগলেন হুররেম। এরপর এক ঝটকায় খুলে ফেললেন গায়ে জড়ানো পোশাক। হুররেমের সহকারী হিসেবে বরাদ্দ পাওয়া একজন কৃষ্ণাঙ্গ দাসী তার দিকে একটি তোয়ালে বাড়িয়ে দিল। ধবধবে সাদা তোয়ালের আষ্টেপৃষ্ঠে সুগন্ধি জড়ানো। সেটি হাতে নিয়ে খড়ম পায়ে দিয়ে উষ্ণ ঘরে ঢুকলেন হুররেম। এ ঘরের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে সহজে মেলে উষ্ণ পানির প্রস্রবণ। ফলে ঠাণ্ডার মধ্যে গোসল করায় বেশ আরাম। উষ্ণ ঘরের ঠিক মাঝখানে একটি মারবেলের ঝরনা। ঝরনার নিচে একটি বয়লার। ফলে এর পানি বেশ উষ্ণ। ঝরনার চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে দু-তিন জন মেয়ে। এরা প্রত্যেকে সুলতান ও সুলতানার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। তাই এদের মর্যাদাও বেশি। মেয়েরা বিশাল ঝরনাটার সামনে দাঁড়ানো। হুররেমও সেদিকে যোগ দিলেন। এখন অবশ্য গুনগুন করার চেয়ে অন্যরকম একটা বিষয় খেয়াল করলেন হুররেম। মনের মধ্যে ঘুরছে একটা কথা। সত্যিই কি বিচিত্র এই পৃথিবী। পৃথিবীর মানুষ কত আলাদা। একজনের সঙ্গে আরেকজনের কত অমিল! প্রত্যেকের চুল, চামড়া, চোখ এমনকি স্তনের বোঁটা পর্যন্ত আলাদা। এ হারেমেই হুররেম দেখেছেন বিচিত্র সব মেয়েকে। এখানে মেহগনি কাঠের রংবিশিষ্ট কৃষাঙ্গী যেমন আছে, তেমনি আছে কালো চোখের গ্রিক মেয়ে। নীল চোখের সোনালি চুলের মেয়েদের পাশাপাশি আছে মিসরীয় অভিজাত মেয়েও। গা ভেজানোর পর টুলের ওপর বসে পড়লেন হুররেম। এবার নিজেই বাটিতে করে পানি উঠিয়ে শরীরে ঢালতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর  তোয়ালে নিয়ে বাষ্পঘরের দিকে পা দিলেন। মারবেলের মেঝেতে তার খড়ম ফটফট শব্দ হতে লাগল। বাষ্পঘরে পানি ঢালা অথবা খড়মের শব্দ ছাড়া কোনো শব্দ নেই। পুরো ঘরে ধোঁয়ার মিছিল যেন। এ ঘরটা অনেকটা গুম্বজাকৃতির। ঘরের অনেক ওপরের জানালা দিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। সে আলো ঘরের ধোঁয়ার গায়ে পড়ে সৃষ্টি হয়েছে অদ্ভুত এক পরিবেশ। সাদাটে ধোঁয়ার আস্তরণে বন্দী যেন হুররেম। বাষ্পের উষ্ণতায় কিছুক্ষণের মধ্যেই তার শরীর থেকে ফোঁটা ফোঁটা ঘাম ঝরতে লাগল। এবার গরমের হাত থেকে বাঁচতে একটা ছোট পুকুরে শরীরটা ডুবিয়ে দিলেন। মাথাটা এলিয়ে দিলেন মারবেল বাঁধানো ঘাটে। মুখের ওপর চুল চলে আসতেই এক আঁজলা পানি নিয়ে ধুয়ে ফেললেন মুখ। এক মনে গোসল সারছিলেন। তখনই পানির অন্য প্রান্তে কারও উপস্থিতি টের পেলেন হুররেম। তাকাতেই দেখলেন দীঘল চুল ছাড়িয়ে আয়েশ করে শুয়ে আছেন মাহিদেভরান সুলতান। দুজন দাসী তার গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে আর কাঁধ ডলে দিচ্ছে।

মাহিদেভরানকে দেখেই নিজের শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল হুররেম খাতুনের। প্রবল ঈর্ষা ও ঘৃণা হুররেমের দুই চোখ জুড়ে। মনের ভিতর একটা প্রতিশোধের আগুনও যেন দাউ দাউ করে উঠল। দাঁড়া, আগে শাহজাদার মা হয়ে নিই। এরপর বুঝিয়ে দেব এই হুররেম কী জিনিস। মনের ভিতরের আলেকজান্দ্রা ফুসলে ওঠে হুররেমের। তিনি জানেন কী কঠিন ধৈর্য আর প্রতীক্ষায় কাটছে হারেমের একেকটি দিন। মাহিদেভরানের দিকে ক্রোধের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ভাবছিলেন হুররেম।

তখনই চোখ মেলে তাকালেন মাহিদেভরান। এ প্রান্তে হুররেমের ক্রোধে ভরা দৃষ্টি যেন দ্বিধান্বিত করে তুলল তাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখান থেকে উঠে গেলেন মাহিদেভরান। সুলতানার এমন কাণ্ডে মুখ টিপে হাসলেন হুররেম। বুঝতে পারছেন সামনে কেবল তারই দিন। ভাবতে ভাবতে পানি থেকে উঠে গেলেন তিনি। এগিয়ে গেলেন বাষ্পঘরের পাশের ছোট্ট ঘরটার দিকে। এ ঘরটা খুব বেশি বড় নয়। অনেকটা খুপরির মতো। এখানে বেশকিছু পাথরের স্লাব ওপরের দিকে উঠে গেছে। একে মালিশঘর বলা হয়। এ স্লাবের ওপর দাসীরা হারেমের মেয়েদের শুইয়ে দিয়ে মালিশ করে। সারা শরীর ডলাইমলাই করে। প্রথম কোনো দাসী এলে এখানেই তার শরীর লোমমুক্ত করা হয়। আর নিয়মিত গোসলের ক্ষেত্রে এখানেই খুঁজে বের করা হয় শরীরের কোথাও একবিন্দু চুল বা লোম অবশিষ্ট আছে কিনা। বাদ পড়ে না গোপনাঙ্গও।

একটা দাসী বেশ কিছুক্ষণ হুররেমকে মালিশ করে দিল। হুররেম নিজের সুবিধামতো সারা শরীরে তেল মালিশ করিয়ে নিলেন। এরপর পোশাক পরে চলে এলেন নিজের ডেরায়।

পারগালি ইবরাহিমের মন খুব খারাপ। হুট করেই কেন যেন নিজের পরিবারের কথা মনে পড়ে গেল তার। কে জানে কেমন আছে সবাই। মাতরাকচি আসতে তার সঙ্গে নিজের অবস্থা খুলে বললেন পারগালি। কী করা যেতে পারে মাতরাকচি?

কালই প্রাসাদে ফিরেছেন মাতরাকচি। যুদ্ধের পর আরও কিছু সময় নিজের লেখাজোখা আর আঁকাআঁকির জন্য সুলতানের অনুমতিক্রমে থেকে গিয়েছিলেন তিনি। ইবরাহিমের কথা শুনে একটু মাথা চুলকালেন মাতরাকচি। বললেন, ‘বিজয়ীর বেশে থাকার কথা। সব ঠিকঠাক। কোথায় আনন্দ-ফুর্তি করবেন আর আপনি কিনা মন খারাপ করে বসে আছেন!’

মাতরাকচির দিকে তাকিয়ে একটু হাসলেন ইবরাহিম। ‘চাইলেই কী সব ভুলে থাকা যায় বন্ধু?’

মাতরাকচি ইবরাহিমের দিকে সুরার পাত্রটি বাড়িয়ে দিলেন। ইশারায় বললেন একটু চুমুক দিতে। অনিচ্ছাসত্ত্বেও চুমুক দিলেন ইবরাহিম। হুট করেই কেন ইসাবেলার কথা মনে পড়ে গেল তার। মাতরাকচি বোধহয় সেটাই অনুমান করলেন।

‘ইবরাহিমের কি কারও কথা মনে পড়ছে?’

‘এ কারণেই আমি আপনাকে প্রবলভাবে ভয় পাই।’

‘মানে?’

মাতরাকচির পাল্টা প্রশ্ন।

‘এই যে কিছু বলার আগেই আপনি সব বুঝে যান।’

‘বুঝি না তো। স্রেফ অনুমান করি।’

‘এ অনুমান ক্ষমতাই বা কজনের থাকে?’

‘কী আর করার। আমার হয়তো আছে। দাঁড়ান। রাতের ব্যবস্থা করছি।’

মাতরাকচির ঠোঁটে দুষ্টামির হাসি।

ইবরাহিম কোনো কথা বললেন না।

‘ওহহো। রাত তো হয়েই এসেছে। ইসাবেলা না অন্য কেউ?’

‘হোক।’

কোনো নাম নিলেন না ইবরাহিম।

দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে গেলেন মাতরাকচি। অনেক আয়োজন বাকি।

ইবরাহিম তখনো আনমনে বসে।

 

ঘড়ির কাঁটা থেমে থাকে না। ইবরাহিমের অশান্ত মন চাঙ্গা করার জন্য ইসাবেলার সঙ্গ সম্ভবত দরকার ছিল। এমন বিক্ষিপ্ততা খুব অল্প সময়ই কাজ করেছে ইবরাহিমের মধ্যে। আজকের ব্যাপারটা আসলেই তাই ছিল।

দীর্ঘ ও তৃপ্তিদায়ক এক সঙ্গমের পর বসে বসে ভাবছিলেন ইবরাহিম। পাশেই শুয়ে ইসাবেলা। তাকে জড়িয়ে ধরে বেঘোরে ঘুমাচ্ছেন। নিজেকে পুড়িয়ে নিঃশেষ করছে একটি মোম। সেই মোমের দিকে তাকিয়ে ইবরাহিমের মনে হলো তিনি নিজেও অনবরত পুড়ছেন। তার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কেউ আর দেখে না। এ প্রাসাদে সুলতান সুলেমানের সবচেয়ে কাছের মানুষ পারগালি ইবরাহিম। তার পরও তার মনে কীসের শূন্যতা।

আমার সবকিছুই আছে। ইচ্ছা করলেই যে কোনো কিছু পেতে পারে আমি। কিন্তু পরিবার? আঁতকে ওঠেন ইবরাহিম। আরেকবার কেঁপে কেঁপে ওঠে তার বুক।

 

ইসাবেলার এখানে আসার কথা ছিল। না আসায় খেপে গেছেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। মনজিলা খাতুন এসে ঘটনা ব্যাখ্যা করলেন। ইবরাহিমের ডাকের কথা শুনে প্রথমে একটু বিরক্ত হলেন। তারপর যখন জানলেন স্বয়ং সুলেমান ইবরাহিমকে এ উপহার দিয়েছেন তখন চুপসে গেলেন। কারণ, এ প্রাসাদে সুলেমানের প্রায় সমান ক্ষমতা আছে আয়েশা হাফসা সুলতানার। এর পরও সুলতান সুলতানই। সুলতানের উপরে আর কেউ নেই। তা ছাড়া ইবরাহিম সুলতানের সবচেয়ে কাছের মানুষ। তার জন্য সুলতান বিশেষ কিছু করতেই পারেন। মনজিলা খাতুন একটু সমালোচনার সুর তোলার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আয়েশাই তাকে থামিয়ে দিলেন।

‘হুররেম খাতুনের কী অবস্থা। শরীর ভালো?’

‘জি সুলতানা। সব ঠিকঠাক।’

‘নিয়মিত ওর স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে তো?’

‘জি, অবশ্যই। আমি নিজে তদারকি করছি।’

‘ওর যেন কোনো অযত্ন না হয়। আমার সুলেমান জানলে কিন্তু সব এলোমেলো হয়ে যাবে।’

‘আমি দেখব।’

বাঁ দিকে সুলতান সেলিম খানের আত্মপ্রতিকৃতির দিকে তাকিয়ে বুকটা ছাৎ করে উঠল আয়েশার। মানুষটা চলে গেছেন। বড্ড একা লাগে প্রায়ই। সেলিম খান থাকতেও যে তাকে খুব বেশি কাছে পেয়েছিলেন তা নয়। এর পরও এখনকার মতো না থাকার বেদনা ছিল না। আর এখন?

এখন সালতানাতের ঐশ্বর্যের সঙ্গে কেবল যোজন যোজন শূন্যতা। এ শূন্যতা কাটানোর কোনো পথ নেই। মনজিলার সঙ্গে সাম্রাজ্যের খোঁজ নিয়ে আর কতদিন। কদিন বেড়িয়ে আসা দরকার। মানিসা থেকেও ঘুরে আসা যায়। সুলেমানের সঙ্গে কথা বলতে হবে। নিজে নিজে ভাবলেন আয়েশা হাফসা সুলতানা। হুট করে প্রাসাদ ছেড়ে বাইরে যাওয়া যাবে না। আর বিষয়টা সুলেমানের মাথায়ও থাকা উচিত।

 

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন