শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ইতিহাসখ্যাত তরবারি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসখ্যাত তরবারি

ইতিহাস বলছে তরবারি ব্যবহৃত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে মতাদর্শ প্রচারে এমন কী সাম্রাজ্যের বিস্তারেও। ব্রোঞ্জ যুগে মানুষ তরবারির ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক সভ্যতায় তরবারি ব্যবহারের প্রয়োজন ফুরালেও এক সময় এই হাতিয়ার ছিল মানুষের অন্যতম প্রধান সঙ্গী। খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালে সর্বপ্রাচীন তরবারির নমুনা পাওয়া যায়। পৃথিবীর ইতিহাসখ্যাত ও তাত্পর্যমণ্ডিত কিছু তরবারি নিয়ে আজকের আয়োজন।

 

জুলফিকার

জুলফিকার ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর ব্যবহৃত তরবারি। উহুদের যুদ্ধে হজরত আলী (রা.)-কে এই তরবারি দিয়েছিলেন মহানবী। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত আলী (রা.) ছিলেন মহাবীর ও মহাপরাক্রমশালী। উহুদের যুদ্ধে মক্কার তৎকালীন সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধার ঢাল ও শিরস্ত্রাণ এক আঘাতে দুই ভাগ করেন হজরত আলী (রা.)। একই আঘাতে হজরত আলীর তরবারিটিও ভেঙে যায়। এরপর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার নিজ তরবারি জুলফিকার আলীকে দেন। জুলফিকারের  প্রকৃত অবয়ব জানা না গেলেও ঐতিহাসিক বিভিন্ন বর্ণনায় একে চিত্রায়িত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জুলফিকারের অগ্রভাগ অনেকটা দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত। জুলফিকারের আকৃতির অনুকরণ পাওয়া যায় এক সময় প্রাচ্যের অঞ্চলগুলোতে। সেখানে তরবারি তৈরির সময় অগ্রভাগ দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত রাখা হতো। জুলফিকারের আকৃতি অনুসারে এবং এর নাম সংবলিত কবচের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, বিভিন্ন সময় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ দল জুলফিকার নাম ধারণ করত।

আবার অনেক সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ এমনকি একটি ট্যাঙ্কের নামও জুলফিকারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছিল। আরও জানা যায়, বসনিয়ার যুদ্ধের সময় বসনিয়ান সৈন্যদের একটি বিশেষ ইউনিটের নাম ছিল জুলফিকার। ইতিহাসখ্যাত অটোমান সাম্রাজ্যের পতাকায় জুলফিকারের চিত্রায়ন পাওয়া যায়।

 

জোয়ায়ুস

ইতিহাসে চার্লস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত শার্লেম্যানের ব্যবহৃত তরবারিটির নাম ছিল জোয়ায়ুস। শার্লেম্যান মধ্যযুগের শুরুতে ইউরোপের অন্যতম বড় নেতা হিসেবে পরিচিতি পান। সে সময় শার্লেম্যান একটি বড় অংশের নেতৃত্ব দেন। যার ফলে আজকে বিশ্ব দেখতে পাচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ইত্যাদির মতো রাষ্ট্রগুলো। ইতালির রাজা শার্লেম্যান ৮০০ সালে রোমান সম্রাট হন। ইতিহাস বলছে, শার্লেম্যান জোয়ায়ুস দিয়ে কোর্সাবল নামক একজন আরব সেনানায়কের শিরশ্ছেদ করেন। এক সময় ফ্রান্সের সম্রাটদের অভিষেক অনুষ্ঠানে জোয়ায়ুস তরবারিটি রাখা হতো। ১৭৯৩ সাল থেকে এটি ল্যুভর মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের এক অভিষেক অনুষ্ঠানে পাল্টে ফেলা হয় জোয়ায়ুসের গঠন। কালের বিবর্তনে এই তরবারির গঠনে পরিবর্তন এসেছে অনেকবার। জোয়ায়ুসের হাতলের মাথাটি তৈরি হয়েছে ১০-১১ শতকে, হাতল ও ব্লেডের সংযোগ স্থল ক্রসগার্ডটি তৈরি হয়েছে ১২ শতকে।

 

সম্রাট জাহাঙ্গীরের ছোরা

১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। প্রবল আস্তিক এই সম্রাটের সৃষ্টিকর্তার ওপর ছিল অগাধ বিশ্বাস। তার ধারণা, সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদেই তিনি রাজ্যে সম্রাট হতে পেরেছেন। সৃষ্টিকর্তা সম্রাটের প্রতি খুশি হয়ে তাকে উপহার দেন। এ রকম একটি উপহারই হচ্ছে সম্রাট জাহাঙ্গীরের তরবারি। মূল ঘটনা হচ্ছে সম্রাটের শাসনামলে ১৬২১ সালে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে এক উল্কাপাতের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর সংগ্রহকারী উল্কাপাতের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। আকাশ থেকে এসব কী পড়ছে তার খোঁজ নিতে গেলে দেখতে পান বিশাল জায়গাজুড়ে মাটি গর্ত হয়ে তেঁতে রয়েছে। তার অধীন ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন মাটি খোঁড়ার জন্য। খোঁড়াখুঁড়ির একপর্যায়ে এক টুকরো গরম লোহার খোঁজ পান তিনি। এটি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখেন ওই কর সংগ্রহকারী। এই উল্কাপিণ্ড সম্রাট জাহাঙ্গীর পর্যন্ত পৌঁছায়। এই উল্কাপিণ্ড দিয়ে সম্রাট দুটি তরবারি ও একটি ছোরা তৈরির নির্দেশ দেন। লোহার সঙ্গে ওই উল্কা গলিয়ে সম্রাটের বিখ্যাত তরবারি ও ছোরা বানানো হয়।

 

স্বর্ণখচিত নেপোলিয়নের তরবারি

ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত যোদ্ধা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যবহৃত তরবারিগুলোও ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে যায়।  নেপোলিয়নের ব্যবহৃত তরবারিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত  হয় তার স্বর্ণখচিত তরবারিটি। ১৮০০ সালে ইতালির আলেসান্দিয়াতে মারেঙ্গোর যুদ্ধে নেপোলিয়নের তরবারিটি শেষবার ব্যবহৃত হয়। মারেঙ্গোর যুদ্ধ সংঘটিত হয় অস্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অপ্রস্তুত অবস্থায় হঠাৎ আক্রমণ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই যুদ্ধেও  বিজয় লাভ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই স্বর্ণখচিত তরবারি দৈর্ঘ্যে ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি ও বাঁকানো ব্লেডটিতে স্বর্ণের কারুকাজমণ্ডিত আছে। তরবারিটির ডিজাইনে করা হয় নেপোলিয়নের মিসর অভিযানের সময়কার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তিনি মিসর অভিযানের সময় লক্ষ্য করেন সেখানকার ব্যবহৃত তরবারিগুলো সামান্য বাঁকানো থাকায় এগুলো ব্যবহারে সুবিধাজনক। এরপরই তিনি নিজের জন্য এই ডিজাইনের তরবারি তৈরি করেন। মারেঙ্গোর যুদ্ধের পর তিনি আর তরবারিটি ব্যবহার করেননি। তার ছোট ভাই জেরোমি বোনাপার্টের বিয়েতে তরবারিটি উপহার  দেন নেপোলিয়ন। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় ঐতিহ্যবাহী তরবারিটি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে তরবারিটিকে ফ্রান্সের জাতীয় সম্পদ ঘোষণা করা হয়। আইন করে নিয়ম করা হয় ফরাসি নাগরিক নন এমন  কেউ এটি কিনলে তাকে অবশ্যই ফ্রান্সে একটি ঠিকানা থাকতে হবে। যেখানে তরবারিটি বছরের অন্তত ৬ মাস থাকবে। এ কথা সবাই জানে ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়নের জীবনাবসান ঘটে আটলান্টিক মহাসাগরের সেইন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হয়ে। কিন্তু তার এই স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গেছে বছরের পর বছর। ২০০৭ সালে ফ্রান্সের একটি নিলামে সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় এই তরবারি। ধারণা করা হয়, এটিই নেপোলিয়নের সর্বশেষ তরবারি, যেটি সাধারণ মানুষের মালিকানায় আছে।

 

হনজো মাসামুনে

সর্বকালের সেরা তরবারিগুলোর একটি হনজো মাসামুনে। জাপানে মাসামুনে নামের এক তরবারি নির্মাতা ছিলেন। নির্মাণের বাইরেও তরবারি চালনায় মাসামুনে ছিলেন দক্ষ। তাই তাকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধাতুবিদ্যা বিশারদ বলা হতো। ১২৮৮ থেকে ১৩২৮ সাল সময়কার মাসামুনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, মাসামুনের তৈরি তরবারি ধার ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ করত সবাইকে। আর সেজন্য তিনি সে সময়কার কিংবদন্তি বনে যান। সম্ভবত ১৬ শতক সময়ের হনজো শিগেনাগা নামের এক যোদ্ধা থেকেই হনজো মাসামুনে নামটির উত্পত্তি। শিগেনাগা ঝিলেন জাপানি উয়েসুগি ক্যান-এর জেনারেল। একবার উমানোসুকে নামক একজন বিখ্যাত যোদ্ধার আক্রমণে শিগেনাগার অস্ত্রটি টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু শিগেনাগা নিরস্ত্র লড়াই করে বেঁচে যান এবং পুরস্কার হিসেবে তরবারি তাকে দেওয়া হয়। তরবারিটি অনেক বিখ্যাত যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরে শিগেনাগা অর্থাভাবে তকুগাওয়া পরিবারের কাছে তরবারিটি বিক্রি করে দেন। তয়োতমি পতনের পর তরবারিটি জাপানের তকুগাওয়া পরিবারের কাছে আসে। এরপর থেকে তরবারিটি তকুগাওয়া পরিবারের প্রতীক মনে করা হতো। তকুগাওয়া পরিবারের শাসনামল শেষ হওয়ার পরেও তারা তরবারিটি রেখে দেয়। তকুগাওয়া লেমাসার ছিলেন তরবারিটির শেষ মালিক। ১৯৩৯ সালে হনজো মাসামুনে জাপানের জাতীয় সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তকুগাওয়া লেমাসা হনজো মাসামুনেসহ আরও ১৪টি তরবারি জাপানের মেজিরো পুলিশ স্টেশনে জমা দেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালের পর থেকে তরবারিটির আর কোনো হদিস০ মেলেনি।

 

বিশালাকার ওয়ালেস সোর্ড

উইলিয়াম ওয়ালেস ছিলেন স্কটিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তার ব্যবহৃত তরবারিটি ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছে এর বিশাল আকার আর ওজনের জন্য। স্কটিশদের স্বাধীনতার দাবিতে স্টার্লিং ও ফলক্রিকের যুদ্ধে ওয়ালেস এই তরবারিটি ব্যবহার করেছিলেন উইলিয়াম ওয়ালেস। ৪ ফুট ৪ ইঞ্চি দীর্ঘ ব্লেডের এই তরবারি দৈর্ঘ্যে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। তরবারিটির ব্লেডের প্রস্থ ২.২৫ ইঞ্চি এবং এর অগ্রভাগ ০.৭৫ ইঞ্চি। প্রায় ৩ কেজি ওজনের ওয়ালেসের বিশালাকার তরবারি। স্কটল্যান্ডের স্টার্লিংয়ের ওয়ালেস মনুমেন্টে সংরক্ষিত আছে এই তরবারিটি। তবে এটি সত্যিকারের উইলিয়াম ওয়ালেসের ব্যবহৃত তরবারি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, তরবারির আকৃতি অনুযায়ী সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের উচ্চতা হতে হবে সাড়ে ৬ ফুটের বেশি। কিন্তু সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের গড় উচ্চতা জানা যায় ৫ ফুট। ১৮৮৮ সাল থেকে ওয়ালেস মনুমেন্টে তরবারিটি সংরক্ষিত আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়