শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ইতিহাসখ্যাত তরবারি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসখ্যাত তরবারি

ইতিহাস বলছে তরবারি ব্যবহৃত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে মতাদর্শ প্রচারে এমন কী সাম্রাজ্যের বিস্তারেও। ব্রোঞ্জ যুগে মানুষ তরবারির ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক সভ্যতায় তরবারি ব্যবহারের প্রয়োজন ফুরালেও এক সময় এই হাতিয়ার ছিল মানুষের অন্যতম প্রধান সঙ্গী। খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালে সর্বপ্রাচীন তরবারির নমুনা পাওয়া যায়। পৃথিবীর ইতিহাসখ্যাত ও তাত্পর্যমণ্ডিত কিছু তরবারি নিয়ে আজকের আয়োজন।

 

জুলফিকার

জুলফিকার ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর ব্যবহৃত তরবারি। উহুদের যুদ্ধে হজরত আলী (রা.)-কে এই তরবারি দিয়েছিলেন মহানবী। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত আলী (রা.) ছিলেন মহাবীর ও মহাপরাক্রমশালী। উহুদের যুদ্ধে মক্কার তৎকালীন সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধার ঢাল ও শিরস্ত্রাণ এক আঘাতে দুই ভাগ করেন হজরত আলী (রা.)। একই আঘাতে হজরত আলীর তরবারিটিও ভেঙে যায়। এরপর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার নিজ তরবারি জুলফিকার আলীকে দেন। জুলফিকারের  প্রকৃত অবয়ব জানা না গেলেও ঐতিহাসিক বিভিন্ন বর্ণনায় একে চিত্রায়িত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জুলফিকারের অগ্রভাগ অনেকটা দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত। জুলফিকারের আকৃতির অনুকরণ পাওয়া যায় এক সময় প্রাচ্যের অঞ্চলগুলোতে। সেখানে তরবারি তৈরির সময় অগ্রভাগ দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত রাখা হতো। জুলফিকারের আকৃতি অনুসারে এবং এর নাম সংবলিত কবচের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, বিভিন্ন সময় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ দল জুলফিকার নাম ধারণ করত।

আবার অনেক সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ এমনকি একটি ট্যাঙ্কের নামও জুলফিকারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছিল। আরও জানা যায়, বসনিয়ার যুদ্ধের সময় বসনিয়ান সৈন্যদের একটি বিশেষ ইউনিটের নাম ছিল জুলফিকার। ইতিহাসখ্যাত অটোমান সাম্রাজ্যের পতাকায় জুলফিকারের চিত্রায়ন পাওয়া যায়।

 

জোয়ায়ুস

ইতিহাসে চার্লস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত শার্লেম্যানের ব্যবহৃত তরবারিটির নাম ছিল জোয়ায়ুস। শার্লেম্যান মধ্যযুগের শুরুতে ইউরোপের অন্যতম বড় নেতা হিসেবে পরিচিতি পান। সে সময় শার্লেম্যান একটি বড় অংশের নেতৃত্ব দেন। যার ফলে আজকে বিশ্ব দেখতে পাচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ইত্যাদির মতো রাষ্ট্রগুলো। ইতালির রাজা শার্লেম্যান ৮০০ সালে রোমান সম্রাট হন। ইতিহাস বলছে, শার্লেম্যান জোয়ায়ুস দিয়ে কোর্সাবল নামক একজন আরব সেনানায়কের শিরশ্ছেদ করেন। এক সময় ফ্রান্সের সম্রাটদের অভিষেক অনুষ্ঠানে জোয়ায়ুস তরবারিটি রাখা হতো। ১৭৯৩ সাল থেকে এটি ল্যুভর মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের এক অভিষেক অনুষ্ঠানে পাল্টে ফেলা হয় জোয়ায়ুসের গঠন। কালের বিবর্তনে এই তরবারির গঠনে পরিবর্তন এসেছে অনেকবার। জোয়ায়ুসের হাতলের মাথাটি তৈরি হয়েছে ১০-১১ শতকে, হাতল ও ব্লেডের সংযোগ স্থল ক্রসগার্ডটি তৈরি হয়েছে ১২ শতকে।

 

সম্রাট জাহাঙ্গীরের ছোরা

১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। প্রবল আস্তিক এই সম্রাটের সৃষ্টিকর্তার ওপর ছিল অগাধ বিশ্বাস। তার ধারণা, সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদেই তিনি রাজ্যে সম্রাট হতে পেরেছেন। সৃষ্টিকর্তা সম্রাটের প্রতি খুশি হয়ে তাকে উপহার দেন। এ রকম একটি উপহারই হচ্ছে সম্রাট জাহাঙ্গীরের তরবারি। মূল ঘটনা হচ্ছে সম্রাটের শাসনামলে ১৬২১ সালে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে এক উল্কাপাতের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর সংগ্রহকারী উল্কাপাতের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। আকাশ থেকে এসব কী পড়ছে তার খোঁজ নিতে গেলে দেখতে পান বিশাল জায়গাজুড়ে মাটি গর্ত হয়ে তেঁতে রয়েছে। তার অধীন ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন মাটি খোঁড়ার জন্য। খোঁড়াখুঁড়ির একপর্যায়ে এক টুকরো গরম লোহার খোঁজ পান তিনি। এটি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখেন ওই কর সংগ্রহকারী। এই উল্কাপিণ্ড সম্রাট জাহাঙ্গীর পর্যন্ত পৌঁছায়। এই উল্কাপিণ্ড দিয়ে সম্রাট দুটি তরবারি ও একটি ছোরা তৈরির নির্দেশ দেন। লোহার সঙ্গে ওই উল্কা গলিয়ে সম্রাটের বিখ্যাত তরবারি ও ছোরা বানানো হয়।

 

স্বর্ণখচিত নেপোলিয়নের তরবারি

ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত যোদ্ধা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যবহৃত তরবারিগুলোও ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে যায়।  নেপোলিয়নের ব্যবহৃত তরবারিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত  হয় তার স্বর্ণখচিত তরবারিটি। ১৮০০ সালে ইতালির আলেসান্দিয়াতে মারেঙ্গোর যুদ্ধে নেপোলিয়নের তরবারিটি শেষবার ব্যবহৃত হয়। মারেঙ্গোর যুদ্ধ সংঘটিত হয় অস্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অপ্রস্তুত অবস্থায় হঠাৎ আক্রমণ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই যুদ্ধেও  বিজয় লাভ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই স্বর্ণখচিত তরবারি দৈর্ঘ্যে ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি ও বাঁকানো ব্লেডটিতে স্বর্ণের কারুকাজমণ্ডিত আছে। তরবারিটির ডিজাইনে করা হয় নেপোলিয়নের মিসর অভিযানের সময়কার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তিনি মিসর অভিযানের সময় লক্ষ্য করেন সেখানকার ব্যবহৃত তরবারিগুলো সামান্য বাঁকানো থাকায় এগুলো ব্যবহারে সুবিধাজনক। এরপরই তিনি নিজের জন্য এই ডিজাইনের তরবারি তৈরি করেন। মারেঙ্গোর যুদ্ধের পর তিনি আর তরবারিটি ব্যবহার করেননি। তার ছোট ভাই জেরোমি বোনাপার্টের বিয়েতে তরবারিটি উপহার  দেন নেপোলিয়ন। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় ঐতিহ্যবাহী তরবারিটি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে তরবারিটিকে ফ্রান্সের জাতীয় সম্পদ ঘোষণা করা হয়। আইন করে নিয়ম করা হয় ফরাসি নাগরিক নন এমন  কেউ এটি কিনলে তাকে অবশ্যই ফ্রান্সে একটি ঠিকানা থাকতে হবে। যেখানে তরবারিটি বছরের অন্তত ৬ মাস থাকবে। এ কথা সবাই জানে ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়নের জীবনাবসান ঘটে আটলান্টিক মহাসাগরের সেইন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হয়ে। কিন্তু তার এই স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গেছে বছরের পর বছর। ২০০৭ সালে ফ্রান্সের একটি নিলামে সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় এই তরবারি। ধারণা করা হয়, এটিই নেপোলিয়নের সর্বশেষ তরবারি, যেটি সাধারণ মানুষের মালিকানায় আছে।

 

হনজো মাসামুনে

সর্বকালের সেরা তরবারিগুলোর একটি হনজো মাসামুনে। জাপানে মাসামুনে নামের এক তরবারি নির্মাতা ছিলেন। নির্মাণের বাইরেও তরবারি চালনায় মাসামুনে ছিলেন দক্ষ। তাই তাকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধাতুবিদ্যা বিশারদ বলা হতো। ১২৮৮ থেকে ১৩২৮ সাল সময়কার মাসামুনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, মাসামুনের তৈরি তরবারি ধার ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ করত সবাইকে। আর সেজন্য তিনি সে সময়কার কিংবদন্তি বনে যান। সম্ভবত ১৬ শতক সময়ের হনজো শিগেনাগা নামের এক যোদ্ধা থেকেই হনজো মাসামুনে নামটির উত্পত্তি। শিগেনাগা ঝিলেন জাপানি উয়েসুগি ক্যান-এর জেনারেল। একবার উমানোসুকে নামক একজন বিখ্যাত যোদ্ধার আক্রমণে শিগেনাগার অস্ত্রটি টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু শিগেনাগা নিরস্ত্র লড়াই করে বেঁচে যান এবং পুরস্কার হিসেবে তরবারি তাকে দেওয়া হয়। তরবারিটি অনেক বিখ্যাত যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরে শিগেনাগা অর্থাভাবে তকুগাওয়া পরিবারের কাছে তরবারিটি বিক্রি করে দেন। তয়োতমি পতনের পর তরবারিটি জাপানের তকুগাওয়া পরিবারের কাছে আসে। এরপর থেকে তরবারিটি তকুগাওয়া পরিবারের প্রতীক মনে করা হতো। তকুগাওয়া পরিবারের শাসনামল শেষ হওয়ার পরেও তারা তরবারিটি রেখে দেয়। তকুগাওয়া লেমাসার ছিলেন তরবারিটির শেষ মালিক। ১৯৩৯ সালে হনজো মাসামুনে জাপানের জাতীয় সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তকুগাওয়া লেমাসা হনজো মাসামুনেসহ আরও ১৪টি তরবারি জাপানের মেজিরো পুলিশ স্টেশনে জমা দেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালের পর থেকে তরবারিটির আর কোনো হদিস০ মেলেনি।

 

বিশালাকার ওয়ালেস সোর্ড

উইলিয়াম ওয়ালেস ছিলেন স্কটিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তার ব্যবহৃত তরবারিটি ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছে এর বিশাল আকার আর ওজনের জন্য। স্কটিশদের স্বাধীনতার দাবিতে স্টার্লিং ও ফলক্রিকের যুদ্ধে ওয়ালেস এই তরবারিটি ব্যবহার করেছিলেন উইলিয়াম ওয়ালেস। ৪ ফুট ৪ ইঞ্চি দীর্ঘ ব্লেডের এই তরবারি দৈর্ঘ্যে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। তরবারিটির ব্লেডের প্রস্থ ২.২৫ ইঞ্চি এবং এর অগ্রভাগ ০.৭৫ ইঞ্চি। প্রায় ৩ কেজি ওজনের ওয়ালেসের বিশালাকার তরবারি। স্কটল্যান্ডের স্টার্লিংয়ের ওয়ালেস মনুমেন্টে সংরক্ষিত আছে এই তরবারিটি। তবে এটি সত্যিকারের উইলিয়াম ওয়ালেসের ব্যবহৃত তরবারি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, তরবারির আকৃতি অনুযায়ী সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের উচ্চতা হতে হবে সাড়ে ৬ ফুটের বেশি। কিন্তু সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের গড় উচ্চতা জানা যায় ৫ ফুট। ১৮৮৮ সাল থেকে ওয়ালেস মনুমেন্টে তরবারিটি সংরক্ষিত আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা