শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ইতিহাসখ্যাত তরবারি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসখ্যাত তরবারি

ইতিহাস বলছে তরবারি ব্যবহৃত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে মতাদর্শ প্রচারে এমন কী সাম্রাজ্যের বিস্তারেও। ব্রোঞ্জ যুগে মানুষ তরবারির ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক সভ্যতায় তরবারি ব্যবহারের প্রয়োজন ফুরালেও এক সময় এই হাতিয়ার ছিল মানুষের অন্যতম প্রধান সঙ্গী। খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালে সর্বপ্রাচীন তরবারির নমুনা পাওয়া যায়। পৃথিবীর ইতিহাসখ্যাত ও তাত্পর্যমণ্ডিত কিছু তরবারি নিয়ে আজকের আয়োজন।

 

জুলফিকার

জুলফিকার ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর ব্যবহৃত তরবারি। উহুদের যুদ্ধে হজরত আলী (রা.)-কে এই তরবারি দিয়েছিলেন মহানবী। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত আলী (রা.) ছিলেন মহাবীর ও মহাপরাক্রমশালী। উহুদের যুদ্ধে মক্কার তৎকালীন সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধার ঢাল ও শিরস্ত্রাণ এক আঘাতে দুই ভাগ করেন হজরত আলী (রা.)। একই আঘাতে হজরত আলীর তরবারিটিও ভেঙে যায়। এরপর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার নিজ তরবারি জুলফিকার আলীকে দেন। জুলফিকারের  প্রকৃত অবয়ব জানা না গেলেও ঐতিহাসিক বিভিন্ন বর্ণনায় একে চিত্রায়িত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জুলফিকারের অগ্রভাগ অনেকটা দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত। জুলফিকারের আকৃতির অনুকরণ পাওয়া যায় এক সময় প্রাচ্যের অঞ্চলগুলোতে। সেখানে তরবারি তৈরির সময় অগ্রভাগ দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত রাখা হতো। জুলফিকারের আকৃতি অনুসারে এবং এর নাম সংবলিত কবচের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, বিভিন্ন সময় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ দল জুলফিকার নাম ধারণ করত।

আবার অনেক সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ এমনকি একটি ট্যাঙ্কের নামও জুলফিকারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছিল। আরও জানা যায়, বসনিয়ার যুদ্ধের সময় বসনিয়ান সৈন্যদের একটি বিশেষ ইউনিটের নাম ছিল জুলফিকার। ইতিহাসখ্যাত অটোমান সাম্রাজ্যের পতাকায় জুলফিকারের চিত্রায়ন পাওয়া যায়।

 

জোয়ায়ুস

ইতিহাসে চার্লস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত শার্লেম্যানের ব্যবহৃত তরবারিটির নাম ছিল জোয়ায়ুস। শার্লেম্যান মধ্যযুগের শুরুতে ইউরোপের অন্যতম বড় নেতা হিসেবে পরিচিতি পান। সে সময় শার্লেম্যান একটি বড় অংশের নেতৃত্ব দেন। যার ফলে আজকে বিশ্ব দেখতে পাচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ইত্যাদির মতো রাষ্ট্রগুলো। ইতালির রাজা শার্লেম্যান ৮০০ সালে রোমান সম্রাট হন। ইতিহাস বলছে, শার্লেম্যান জোয়ায়ুস দিয়ে কোর্সাবল নামক একজন আরব সেনানায়কের শিরশ্ছেদ করেন। এক সময় ফ্রান্সের সম্রাটদের অভিষেক অনুষ্ঠানে জোয়ায়ুস তরবারিটি রাখা হতো। ১৭৯৩ সাল থেকে এটি ল্যুভর মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের এক অভিষেক অনুষ্ঠানে পাল্টে ফেলা হয় জোয়ায়ুসের গঠন। কালের বিবর্তনে এই তরবারির গঠনে পরিবর্তন এসেছে অনেকবার। জোয়ায়ুসের হাতলের মাথাটি তৈরি হয়েছে ১০-১১ শতকে, হাতল ও ব্লেডের সংযোগ স্থল ক্রসগার্ডটি তৈরি হয়েছে ১২ শতকে।

 

সম্রাট জাহাঙ্গীরের ছোরা

১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। প্রবল আস্তিক এই সম্রাটের সৃষ্টিকর্তার ওপর ছিল অগাধ বিশ্বাস। তার ধারণা, সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদেই তিনি রাজ্যে সম্রাট হতে পেরেছেন। সৃষ্টিকর্তা সম্রাটের প্রতি খুশি হয়ে তাকে উপহার দেন। এ রকম একটি উপহারই হচ্ছে সম্রাট জাহাঙ্গীরের তরবারি। মূল ঘটনা হচ্ছে সম্রাটের শাসনামলে ১৬২১ সালে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে এক উল্কাপাতের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর সংগ্রহকারী উল্কাপাতের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। আকাশ থেকে এসব কী পড়ছে তার খোঁজ নিতে গেলে দেখতে পান বিশাল জায়গাজুড়ে মাটি গর্ত হয়ে তেঁতে রয়েছে। তার অধীন ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন মাটি খোঁড়ার জন্য। খোঁড়াখুঁড়ির একপর্যায়ে এক টুকরো গরম লোহার খোঁজ পান তিনি। এটি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখেন ওই কর সংগ্রহকারী। এই উল্কাপিণ্ড সম্রাট জাহাঙ্গীর পর্যন্ত পৌঁছায়। এই উল্কাপিণ্ড দিয়ে সম্রাট দুটি তরবারি ও একটি ছোরা তৈরির নির্দেশ দেন। লোহার সঙ্গে ওই উল্কা গলিয়ে সম্রাটের বিখ্যাত তরবারি ও ছোরা বানানো হয়।

 

স্বর্ণখচিত নেপোলিয়নের তরবারি

ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত যোদ্ধা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যবহৃত তরবারিগুলোও ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে যায়।  নেপোলিয়নের ব্যবহৃত তরবারিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত  হয় তার স্বর্ণখচিত তরবারিটি। ১৮০০ সালে ইতালির আলেসান্দিয়াতে মারেঙ্গোর যুদ্ধে নেপোলিয়নের তরবারিটি শেষবার ব্যবহৃত হয়। মারেঙ্গোর যুদ্ধ সংঘটিত হয় অস্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অপ্রস্তুত অবস্থায় হঠাৎ আক্রমণ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই যুদ্ধেও  বিজয় লাভ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই স্বর্ণখচিত তরবারি দৈর্ঘ্যে ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি ও বাঁকানো ব্লেডটিতে স্বর্ণের কারুকাজমণ্ডিত আছে। তরবারিটির ডিজাইনে করা হয় নেপোলিয়নের মিসর অভিযানের সময়কার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তিনি মিসর অভিযানের সময় লক্ষ্য করেন সেখানকার ব্যবহৃত তরবারিগুলো সামান্য বাঁকানো থাকায় এগুলো ব্যবহারে সুবিধাজনক। এরপরই তিনি নিজের জন্য এই ডিজাইনের তরবারি তৈরি করেন। মারেঙ্গোর যুদ্ধের পর তিনি আর তরবারিটি ব্যবহার করেননি। তার ছোট ভাই জেরোমি বোনাপার্টের বিয়েতে তরবারিটি উপহার  দেন নেপোলিয়ন। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় ঐতিহ্যবাহী তরবারিটি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে তরবারিটিকে ফ্রান্সের জাতীয় সম্পদ ঘোষণা করা হয়। আইন করে নিয়ম করা হয় ফরাসি নাগরিক নন এমন  কেউ এটি কিনলে তাকে অবশ্যই ফ্রান্সে একটি ঠিকানা থাকতে হবে। যেখানে তরবারিটি বছরের অন্তত ৬ মাস থাকবে। এ কথা সবাই জানে ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়নের জীবনাবসান ঘটে আটলান্টিক মহাসাগরের সেইন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হয়ে। কিন্তু তার এই স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গেছে বছরের পর বছর। ২০০৭ সালে ফ্রান্সের একটি নিলামে সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় এই তরবারি। ধারণা করা হয়, এটিই নেপোলিয়নের সর্বশেষ তরবারি, যেটি সাধারণ মানুষের মালিকানায় আছে।

 

হনজো মাসামুনে

সর্বকালের সেরা তরবারিগুলোর একটি হনজো মাসামুনে। জাপানে মাসামুনে নামের এক তরবারি নির্মাতা ছিলেন। নির্মাণের বাইরেও তরবারি চালনায় মাসামুনে ছিলেন দক্ষ। তাই তাকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধাতুবিদ্যা বিশারদ বলা হতো। ১২৮৮ থেকে ১৩২৮ সাল সময়কার মাসামুনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, মাসামুনের তৈরি তরবারি ধার ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ করত সবাইকে। আর সেজন্য তিনি সে সময়কার কিংবদন্তি বনে যান। সম্ভবত ১৬ শতক সময়ের হনজো শিগেনাগা নামের এক যোদ্ধা থেকেই হনজো মাসামুনে নামটির উত্পত্তি। শিগেনাগা ঝিলেন জাপানি উয়েসুগি ক্যান-এর জেনারেল। একবার উমানোসুকে নামক একজন বিখ্যাত যোদ্ধার আক্রমণে শিগেনাগার অস্ত্রটি টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু শিগেনাগা নিরস্ত্র লড়াই করে বেঁচে যান এবং পুরস্কার হিসেবে তরবারি তাকে দেওয়া হয়। তরবারিটি অনেক বিখ্যাত যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরে শিগেনাগা অর্থাভাবে তকুগাওয়া পরিবারের কাছে তরবারিটি বিক্রি করে দেন। তয়োতমি পতনের পর তরবারিটি জাপানের তকুগাওয়া পরিবারের কাছে আসে। এরপর থেকে তরবারিটি তকুগাওয়া পরিবারের প্রতীক মনে করা হতো। তকুগাওয়া পরিবারের শাসনামল শেষ হওয়ার পরেও তারা তরবারিটি রেখে দেয়। তকুগাওয়া লেমাসার ছিলেন তরবারিটির শেষ মালিক। ১৯৩৯ সালে হনজো মাসামুনে জাপানের জাতীয় সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তকুগাওয়া লেমাসা হনজো মাসামুনেসহ আরও ১৪টি তরবারি জাপানের মেজিরো পুলিশ স্টেশনে জমা দেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালের পর থেকে তরবারিটির আর কোনো হদিস০ মেলেনি।

 

বিশালাকার ওয়ালেস সোর্ড

উইলিয়াম ওয়ালেস ছিলেন স্কটিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তার ব্যবহৃত তরবারিটি ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছে এর বিশাল আকার আর ওজনের জন্য। স্কটিশদের স্বাধীনতার দাবিতে স্টার্লিং ও ফলক্রিকের যুদ্ধে ওয়ালেস এই তরবারিটি ব্যবহার করেছিলেন উইলিয়াম ওয়ালেস। ৪ ফুট ৪ ইঞ্চি দীর্ঘ ব্লেডের এই তরবারি দৈর্ঘ্যে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। তরবারিটির ব্লেডের প্রস্থ ২.২৫ ইঞ্চি এবং এর অগ্রভাগ ০.৭৫ ইঞ্চি। প্রায় ৩ কেজি ওজনের ওয়ালেসের বিশালাকার তরবারি। স্কটল্যান্ডের স্টার্লিংয়ের ওয়ালেস মনুমেন্টে সংরক্ষিত আছে এই তরবারিটি। তবে এটি সত্যিকারের উইলিয়াম ওয়ালেসের ব্যবহৃত তরবারি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, তরবারির আকৃতি অনুযায়ী সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের উচ্চতা হতে হবে সাড়ে ৬ ফুটের বেশি। কিন্তু সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের গড় উচ্চতা জানা যায় ৫ ফুট। ১৮৮৮ সাল থেকে ওয়ালেস মনুমেন্টে তরবারিটি সংরক্ষিত আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা