শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ইতিহাসখ্যাত তরবারি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসখ্যাত তরবারি

ইতিহাস বলছে তরবারি ব্যবহৃত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে মতাদর্শ প্রচারে এমন কী সাম্রাজ্যের বিস্তারেও। ব্রোঞ্জ যুগে মানুষ তরবারির ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক সভ্যতায় তরবারি ব্যবহারের প্রয়োজন ফুরালেও এক সময় এই হাতিয়ার ছিল মানুষের অন্যতম প্রধান সঙ্গী। খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালে সর্বপ্রাচীন তরবারির নমুনা পাওয়া যায়। পৃথিবীর ইতিহাসখ্যাত ও তাত্পর্যমণ্ডিত কিছু তরবারি নিয়ে আজকের আয়োজন।

 

জুলফিকার

জুলফিকার ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর ব্যবহৃত তরবারি। উহুদের যুদ্ধে হজরত আলী (রা.)-কে এই তরবারি দিয়েছিলেন মহানবী। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত আলী (রা.) ছিলেন মহাবীর ও মহাপরাক্রমশালী। উহুদের যুদ্ধে মক্কার তৎকালীন সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধার ঢাল ও শিরস্ত্রাণ এক আঘাতে দুই ভাগ করেন হজরত আলী (রা.)। একই আঘাতে হজরত আলীর তরবারিটিও ভেঙে যায়। এরপর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার নিজ তরবারি জুলফিকার আলীকে দেন। জুলফিকারের  প্রকৃত অবয়ব জানা না গেলেও ঐতিহাসিক বিভিন্ন বর্ণনায় একে চিত্রায়িত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জুলফিকারের অগ্রভাগ অনেকটা দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত। জুলফিকারের আকৃতির অনুকরণ পাওয়া যায় এক সময় প্রাচ্যের অঞ্চলগুলোতে। সেখানে তরবারি তৈরির সময় অগ্রভাগ দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত রাখা হতো। জুলফিকারের আকৃতি অনুসারে এবং এর নাম সংবলিত কবচের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, বিভিন্ন সময় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ দল জুলফিকার নাম ধারণ করত।

আবার অনেক সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ এমনকি একটি ট্যাঙ্কের নামও জুলফিকারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছিল। আরও জানা যায়, বসনিয়ার যুদ্ধের সময় বসনিয়ান সৈন্যদের একটি বিশেষ ইউনিটের নাম ছিল জুলফিকার। ইতিহাসখ্যাত অটোমান সাম্রাজ্যের পতাকায় জুলফিকারের চিত্রায়ন পাওয়া যায়।

 

জোয়ায়ুস

ইতিহাসে চার্লস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত শার্লেম্যানের ব্যবহৃত তরবারিটির নাম ছিল জোয়ায়ুস। শার্লেম্যান মধ্যযুগের শুরুতে ইউরোপের অন্যতম বড় নেতা হিসেবে পরিচিতি পান। সে সময় শার্লেম্যান একটি বড় অংশের নেতৃত্ব দেন। যার ফলে আজকে বিশ্ব দেখতে পাচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ইত্যাদির মতো রাষ্ট্রগুলো। ইতালির রাজা শার্লেম্যান ৮০০ সালে রোমান সম্রাট হন। ইতিহাস বলছে, শার্লেম্যান জোয়ায়ুস দিয়ে কোর্সাবল নামক একজন আরব সেনানায়কের শিরশ্ছেদ করেন। এক সময় ফ্রান্সের সম্রাটদের অভিষেক অনুষ্ঠানে জোয়ায়ুস তরবারিটি রাখা হতো। ১৭৯৩ সাল থেকে এটি ল্যুভর মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের এক অভিষেক অনুষ্ঠানে পাল্টে ফেলা হয় জোয়ায়ুসের গঠন। কালের বিবর্তনে এই তরবারির গঠনে পরিবর্তন এসেছে অনেকবার। জোয়ায়ুসের হাতলের মাথাটি তৈরি হয়েছে ১০-১১ শতকে, হাতল ও ব্লেডের সংযোগ স্থল ক্রসগার্ডটি তৈরি হয়েছে ১২ শতকে।

 

সম্রাট জাহাঙ্গীরের ছোরা

১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। প্রবল আস্তিক এই সম্রাটের সৃষ্টিকর্তার ওপর ছিল অগাধ বিশ্বাস। তার ধারণা, সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদেই তিনি রাজ্যে সম্রাট হতে পেরেছেন। সৃষ্টিকর্তা সম্রাটের প্রতি খুশি হয়ে তাকে উপহার দেন। এ রকম একটি উপহারই হচ্ছে সম্রাট জাহাঙ্গীরের তরবারি। মূল ঘটনা হচ্ছে সম্রাটের শাসনামলে ১৬২১ সালে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে এক উল্কাপাতের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর সংগ্রহকারী উল্কাপাতের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। আকাশ থেকে এসব কী পড়ছে তার খোঁজ নিতে গেলে দেখতে পান বিশাল জায়গাজুড়ে মাটি গর্ত হয়ে তেঁতে রয়েছে। তার অধীন ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন মাটি খোঁড়ার জন্য। খোঁড়াখুঁড়ির একপর্যায়ে এক টুকরো গরম লোহার খোঁজ পান তিনি। এটি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখেন ওই কর সংগ্রহকারী। এই উল্কাপিণ্ড সম্রাট জাহাঙ্গীর পর্যন্ত পৌঁছায়। এই উল্কাপিণ্ড দিয়ে সম্রাট দুটি তরবারি ও একটি ছোরা তৈরির নির্দেশ দেন। লোহার সঙ্গে ওই উল্কা গলিয়ে সম্রাটের বিখ্যাত তরবারি ও ছোরা বানানো হয়।

 

স্বর্ণখচিত নেপোলিয়নের তরবারি

ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত যোদ্ধা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যবহৃত তরবারিগুলোও ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে যায়।  নেপোলিয়নের ব্যবহৃত তরবারিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত  হয় তার স্বর্ণখচিত তরবারিটি। ১৮০০ সালে ইতালির আলেসান্দিয়াতে মারেঙ্গোর যুদ্ধে নেপোলিয়নের তরবারিটি শেষবার ব্যবহৃত হয়। মারেঙ্গোর যুদ্ধ সংঘটিত হয় অস্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অপ্রস্তুত অবস্থায় হঠাৎ আক্রমণ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই যুদ্ধেও  বিজয় লাভ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই স্বর্ণখচিত তরবারি দৈর্ঘ্যে ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি ও বাঁকানো ব্লেডটিতে স্বর্ণের কারুকাজমণ্ডিত আছে। তরবারিটির ডিজাইনে করা হয় নেপোলিয়নের মিসর অভিযানের সময়কার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তিনি মিসর অভিযানের সময় লক্ষ্য করেন সেখানকার ব্যবহৃত তরবারিগুলো সামান্য বাঁকানো থাকায় এগুলো ব্যবহারে সুবিধাজনক। এরপরই তিনি নিজের জন্য এই ডিজাইনের তরবারি তৈরি করেন। মারেঙ্গোর যুদ্ধের পর তিনি আর তরবারিটি ব্যবহার করেননি। তার ছোট ভাই জেরোমি বোনাপার্টের বিয়েতে তরবারিটি উপহার  দেন নেপোলিয়ন। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় ঐতিহ্যবাহী তরবারিটি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে তরবারিটিকে ফ্রান্সের জাতীয় সম্পদ ঘোষণা করা হয়। আইন করে নিয়ম করা হয় ফরাসি নাগরিক নন এমন  কেউ এটি কিনলে তাকে অবশ্যই ফ্রান্সে একটি ঠিকানা থাকতে হবে। যেখানে তরবারিটি বছরের অন্তত ৬ মাস থাকবে। এ কথা সবাই জানে ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়নের জীবনাবসান ঘটে আটলান্টিক মহাসাগরের সেইন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হয়ে। কিন্তু তার এই স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গেছে বছরের পর বছর। ২০০৭ সালে ফ্রান্সের একটি নিলামে সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় এই তরবারি। ধারণা করা হয়, এটিই নেপোলিয়নের সর্বশেষ তরবারি, যেটি সাধারণ মানুষের মালিকানায় আছে।

 

হনজো মাসামুনে

সর্বকালের সেরা তরবারিগুলোর একটি হনজো মাসামুনে। জাপানে মাসামুনে নামের এক তরবারি নির্মাতা ছিলেন। নির্মাণের বাইরেও তরবারি চালনায় মাসামুনে ছিলেন দক্ষ। তাই তাকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধাতুবিদ্যা বিশারদ বলা হতো। ১২৮৮ থেকে ১৩২৮ সাল সময়কার মাসামুনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, মাসামুনের তৈরি তরবারি ধার ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ করত সবাইকে। আর সেজন্য তিনি সে সময়কার কিংবদন্তি বনে যান। সম্ভবত ১৬ শতক সময়ের হনজো শিগেনাগা নামের এক যোদ্ধা থেকেই হনজো মাসামুনে নামটির উত্পত্তি। শিগেনাগা ঝিলেন জাপানি উয়েসুগি ক্যান-এর জেনারেল। একবার উমানোসুকে নামক একজন বিখ্যাত যোদ্ধার আক্রমণে শিগেনাগার অস্ত্রটি টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু শিগেনাগা নিরস্ত্র লড়াই করে বেঁচে যান এবং পুরস্কার হিসেবে তরবারি তাকে দেওয়া হয়। তরবারিটি অনেক বিখ্যাত যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরে শিগেনাগা অর্থাভাবে তকুগাওয়া পরিবারের কাছে তরবারিটি বিক্রি করে দেন। তয়োতমি পতনের পর তরবারিটি জাপানের তকুগাওয়া পরিবারের কাছে আসে। এরপর থেকে তরবারিটি তকুগাওয়া পরিবারের প্রতীক মনে করা হতো। তকুগাওয়া পরিবারের শাসনামল শেষ হওয়ার পরেও তারা তরবারিটি রেখে দেয়। তকুগাওয়া লেমাসার ছিলেন তরবারিটির শেষ মালিক। ১৯৩৯ সালে হনজো মাসামুনে জাপানের জাতীয় সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তকুগাওয়া লেমাসা হনজো মাসামুনেসহ আরও ১৪টি তরবারি জাপানের মেজিরো পুলিশ স্টেশনে জমা দেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালের পর থেকে তরবারিটির আর কোনো হদিস০ মেলেনি।

 

বিশালাকার ওয়ালেস সোর্ড

উইলিয়াম ওয়ালেস ছিলেন স্কটিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তার ব্যবহৃত তরবারিটি ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছে এর বিশাল আকার আর ওজনের জন্য। স্কটিশদের স্বাধীনতার দাবিতে স্টার্লিং ও ফলক্রিকের যুদ্ধে ওয়ালেস এই তরবারিটি ব্যবহার করেছিলেন উইলিয়াম ওয়ালেস। ৪ ফুট ৪ ইঞ্চি দীর্ঘ ব্লেডের এই তরবারি দৈর্ঘ্যে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। তরবারিটির ব্লেডের প্রস্থ ২.২৫ ইঞ্চি এবং এর অগ্রভাগ ০.৭৫ ইঞ্চি। প্রায় ৩ কেজি ওজনের ওয়ালেসের বিশালাকার তরবারি। স্কটল্যান্ডের স্টার্লিংয়ের ওয়ালেস মনুমেন্টে সংরক্ষিত আছে এই তরবারিটি। তবে এটি সত্যিকারের উইলিয়াম ওয়ালেসের ব্যবহৃত তরবারি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, তরবারির আকৃতি অনুযায়ী সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের উচ্চতা হতে হবে সাড়ে ৬ ফুটের বেশি। কিন্তু সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের গড় উচ্চতা জানা যায় ৫ ফুট। ১৮৮৮ সাল থেকে ওয়ালেস মনুমেন্টে তরবারিটি সংরক্ষিত আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা