শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ইতিহাসখ্যাত তরবারি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসখ্যাত তরবারি

ইতিহাস বলছে তরবারি ব্যবহৃত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে মতাদর্শ প্রচারে এমন কী সাম্রাজ্যের বিস্তারেও। ব্রোঞ্জ যুগে মানুষ তরবারির ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক সভ্যতায় তরবারি ব্যবহারের প্রয়োজন ফুরালেও এক সময় এই হাতিয়ার ছিল মানুষের অন্যতম প্রধান সঙ্গী। খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ সালে সর্বপ্রাচীন তরবারির নমুনা পাওয়া যায়। পৃথিবীর ইতিহাসখ্যাত ও তাত্পর্যমণ্ডিত কিছু তরবারি নিয়ে আজকের আয়োজন।

 

জুলফিকার

জুলফিকার ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর ব্যবহৃত তরবারি। উহুদের যুদ্ধে হজরত আলী (রা.)-কে এই তরবারি দিয়েছিলেন মহানবী। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হজরত আলী (রা.) ছিলেন মহাবীর ও মহাপরাক্রমশালী। উহুদের যুদ্ধে মক্কার তৎকালীন সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধার ঢাল ও শিরস্ত্রাণ এক আঘাতে দুই ভাগ করেন হজরত আলী (রা.)। একই আঘাতে হজরত আলীর তরবারিটিও ভেঙে যায়। এরপর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার নিজ তরবারি জুলফিকার আলীকে দেন। জুলফিকারের  প্রকৃত অবয়ব জানা না গেলেও ঐতিহাসিক বিভিন্ন বর্ণনায় একে চিত্রায়িত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জুলফিকারের অগ্রভাগ অনেকটা দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত। জুলফিকারের আকৃতির অনুকরণ পাওয়া যায় এক সময় প্রাচ্যের অঞ্চলগুলোতে। সেখানে তরবারি তৈরির সময় অগ্রভাগ দুই মাথায় বিভক্ত অর্থাৎ দ্বিখণ্ডিত রাখা হতো। জুলফিকারের আকৃতি অনুসারে এবং এর নাম সংবলিত কবচের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, বিভিন্ন সময় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ দল জুলফিকার নাম ধারণ করত।

আবার অনেক সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত জাহাজ এমনকি একটি ট্যাঙ্কের নামও জুলফিকারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছিল। আরও জানা যায়, বসনিয়ার যুদ্ধের সময় বসনিয়ান সৈন্যদের একটি বিশেষ ইউনিটের নাম ছিল জুলফিকার। ইতিহাসখ্যাত অটোমান সাম্রাজ্যের পতাকায় জুলফিকারের চিত্রায়ন পাওয়া যায়।

 

জোয়ায়ুস

ইতিহাসে চার্লস দ্য গ্রেট নামে পরিচিত শার্লেম্যানের ব্যবহৃত তরবারিটির নাম ছিল জোয়ায়ুস। শার্লেম্যান মধ্যযুগের শুরুতে ইউরোপের অন্যতম বড় নেতা হিসেবে পরিচিতি পান। সে সময় শার্লেম্যান একটি বড় অংশের নেতৃত্ব দেন। যার ফলে আজকে বিশ্ব দেখতে পাচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম ইত্যাদির মতো রাষ্ট্রগুলো। ইতালির রাজা শার্লেম্যান ৮০০ সালে রোমান সম্রাট হন। ইতিহাস বলছে, শার্লেম্যান জোয়ায়ুস দিয়ে কোর্সাবল নামক একজন আরব সেনানায়কের শিরশ্ছেদ করেন। এক সময় ফ্রান্সের সম্রাটদের অভিষেক অনুষ্ঠানে জোয়ায়ুস তরবারিটি রাখা হতো। ১৭৯৩ সাল থেকে এটি ল্যুভর মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের এক অভিষেক অনুষ্ঠানে পাল্টে ফেলা হয় জোয়ায়ুসের গঠন। কালের বিবর্তনে এই তরবারির গঠনে পরিবর্তন এসেছে অনেকবার। জোয়ায়ুসের হাতলের মাথাটি তৈরি হয়েছে ১০-১১ শতকে, হাতল ও ব্লেডের সংযোগ স্থল ক্রসগার্ডটি তৈরি হয়েছে ১২ শতকে।

 

সম্রাট জাহাঙ্গীরের ছোরা

১৬০৫ থেকে ১৬২৭ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গীর। প্রবল আস্তিক এই সম্রাটের সৃষ্টিকর্তার ওপর ছিল অগাধ বিশ্বাস। তার ধারণা, সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদেই তিনি রাজ্যে সম্রাট হতে পেরেছেন। সৃষ্টিকর্তা সম্রাটের প্রতি খুশি হয়ে তাকে উপহার দেন। এ রকম একটি উপহারই হচ্ছে সম্রাট জাহাঙ্গীরের তরবারি। মূল ঘটনা হচ্ছে সম্রাটের শাসনামলে ১৬২১ সালে ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে এক উল্কাপাতের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক কর সংগ্রহকারী উল্কাপাতের বিষয়টি প্রত্যক্ষ করেন। আকাশ থেকে এসব কী পড়ছে তার খোঁজ নিতে গেলে দেখতে পান বিশাল জায়গাজুড়ে মাটি গর্ত হয়ে তেঁতে রয়েছে। তার অধীন ব্যক্তিদের নির্দেশ দেন মাটি খোঁড়ার জন্য। খোঁড়াখুঁড়ির একপর্যায়ে এক টুকরো গরম লোহার খোঁজ পান তিনি। এটি সযত্নে সংগ্রহ করে রাখেন ওই কর সংগ্রহকারী। এই উল্কাপিণ্ড সম্রাট জাহাঙ্গীর পর্যন্ত পৌঁছায়। এই উল্কাপিণ্ড দিয়ে সম্রাট দুটি তরবারি ও একটি ছোরা তৈরির নির্দেশ দেন। লোহার সঙ্গে ওই উল্কা গলিয়ে সম্রাটের বিখ্যাত তরবারি ও ছোরা বানানো হয়।

 

স্বর্ণখচিত নেপোলিয়নের তরবারি

ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত যোদ্ধা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। তাই স্বাভাবিকভাবেই তার ব্যবহৃত তরবারিগুলোও ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে যায়।  নেপোলিয়নের ব্যবহৃত তরবারিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত  হয় তার স্বর্ণখচিত তরবারিটি। ১৮০০ সালে ইতালির আলেসান্দিয়াতে মারেঙ্গোর যুদ্ধে নেপোলিয়নের তরবারিটি শেষবার ব্যবহৃত হয়। মারেঙ্গোর যুদ্ধ সংঘটিত হয় অস্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অপ্রস্তুত অবস্থায় হঠাৎ আক্রমণ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই যুদ্ধেও  বিজয় লাভ করেছিলেন নেপোলিয়ন। এই স্বর্ণখচিত তরবারি দৈর্ঘ্যে ৩ ফুট ৪ ইঞ্চি ও বাঁকানো ব্লেডটিতে স্বর্ণের কারুকাজমণ্ডিত আছে। তরবারিটির ডিজাইনে করা হয় নেপোলিয়নের মিসর অভিযানের সময়কার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তিনি মিসর অভিযানের সময় লক্ষ্য করেন সেখানকার ব্যবহৃত তরবারিগুলো সামান্য বাঁকানো থাকায় এগুলো ব্যবহারে সুবিধাজনক। এরপরই তিনি নিজের জন্য এই ডিজাইনের তরবারি তৈরি করেন। মারেঙ্গোর যুদ্ধের পর তিনি আর তরবারিটি ব্যবহার করেননি। তার ছোট ভাই জেরোমি বোনাপার্টের বিয়েতে তরবারিটি উপহার  দেন নেপোলিয়ন। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় ঐতিহ্যবাহী তরবারিটি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষিত হতে থাকে। ১৯৭৮ সালে তরবারিটিকে ফ্রান্সের জাতীয় সম্পদ ঘোষণা করা হয়। আইন করে নিয়ম করা হয় ফরাসি নাগরিক নন এমন  কেউ এটি কিনলে তাকে অবশ্যই ফ্রান্সে একটি ঠিকানা থাকতে হবে। যেখানে তরবারিটি বছরের অন্তত ৬ মাস থাকবে। এ কথা সবাই জানে ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়নের জীবনাবসান ঘটে আটলান্টিক মহাসাগরের সেইন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত হয়ে। কিন্তু তার এই স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গেছে বছরের পর বছর। ২০০৭ সালে ফ্রান্সের একটি নিলামে সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় এই তরবারি। ধারণা করা হয়, এটিই নেপোলিয়নের সর্বশেষ তরবারি, যেটি সাধারণ মানুষের মালিকানায় আছে।

 

হনজো মাসামুনে

সর্বকালের সেরা তরবারিগুলোর একটি হনজো মাসামুনে। জাপানে মাসামুনে নামের এক তরবারি নির্মাতা ছিলেন। নির্মাণের বাইরেও তরবারি চালনায় মাসামুনে ছিলেন দক্ষ। তাই তাকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধাতুবিদ্যা বিশারদ বলা হতো। ১২৮৮ থেকে ১৩২৮ সাল সময়কার মাসামুনের ইতিহাস থেকে জানা যায়, মাসামুনের তৈরি তরবারি ধার ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ করত সবাইকে। আর সেজন্য তিনি সে সময়কার কিংবদন্তি বনে যান। সম্ভবত ১৬ শতক সময়ের হনজো শিগেনাগা নামের এক যোদ্ধা থেকেই হনজো মাসামুনে নামটির উত্পত্তি। শিগেনাগা ঝিলেন জাপানি উয়েসুগি ক্যান-এর জেনারেল। একবার উমানোসুকে নামক একজন বিখ্যাত যোদ্ধার আক্রমণে শিগেনাগার অস্ত্রটি টুকরো হয়ে যায়। কিন্তু শিগেনাগা নিরস্ত্র লড়াই করে বেঁচে যান এবং পুরস্কার হিসেবে তরবারি তাকে দেওয়া হয়। তরবারিটি অনেক বিখ্যাত যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরে শিগেনাগা অর্থাভাবে তকুগাওয়া পরিবারের কাছে তরবারিটি বিক্রি করে দেন। তয়োতমি পতনের পর তরবারিটি জাপানের তকুগাওয়া পরিবারের কাছে আসে। এরপর থেকে তরবারিটি তকুগাওয়া পরিবারের প্রতীক মনে করা হতো। তকুগাওয়া পরিবারের শাসনামল শেষ হওয়ার পরেও তারা তরবারিটি রেখে দেয়। তকুগাওয়া লেমাসার ছিলেন তরবারিটির শেষ মালিক। ১৯৩৯ সালে হনজো মাসামুনে জাপানের জাতীয় সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তকুগাওয়া লেমাসা হনজো মাসামুনেসহ আরও ১৪টি তরবারি জাপানের মেজিরো পুলিশ স্টেশনে জমা দেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালের পর থেকে তরবারিটির আর কোনো হদিস০ মেলেনি।

 

বিশালাকার ওয়ালেস সোর্ড

উইলিয়াম ওয়ালেস ছিলেন স্কটিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তার ব্যবহৃত তরবারিটি ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছে এর বিশাল আকার আর ওজনের জন্য। স্কটিশদের স্বাধীনতার দাবিতে স্টার্লিং ও ফলক্রিকের যুদ্ধে ওয়ালেস এই তরবারিটি ব্যবহার করেছিলেন উইলিয়াম ওয়ালেস। ৪ ফুট ৪ ইঞ্চি দীর্ঘ ব্লেডের এই তরবারি দৈর্ঘ্যে ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। তরবারিটির ব্লেডের প্রস্থ ২.২৫ ইঞ্চি এবং এর অগ্রভাগ ০.৭৫ ইঞ্চি। প্রায় ৩ কেজি ওজনের ওয়ালেসের বিশালাকার তরবারি। স্কটল্যান্ডের স্টার্লিংয়ের ওয়ালেস মনুমেন্টে সংরক্ষিত আছে এই তরবারিটি। তবে এটি সত্যিকারের উইলিয়াম ওয়ালেসের ব্যবহৃত তরবারি কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, তরবারির আকৃতি অনুযায়ী সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের উচ্চতা হতে হবে সাড়ে ৬ ফুটের বেশি। কিন্তু সে সময় স্কটল্যান্ডের মানুষের গড় উচ্চতা জানা যায় ৫ ফুট। ১৮৮৮ সাল থেকে ওয়ালেস মনুমেন্টে তরবারিটি সংরক্ষিত আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম