শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

ভালোবাসার সাতকাহন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসার সাতকাহন

দেশে দেশে ভালোবাসার গল্প

আমেরিকা

১৯ শতাব্দীতে ব্রিটিশ অধিবাসী প্রথম উত্তর আমেরিকায় ভ্যালেন্টাইনস ডের ধারণা নিয়ে আসে। ১৮৪৭ সালের দিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে ছড়িয়ে যায় পুরো আমেরিকায়। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে গিফট কার্ড আদান-প্রদানের রীতি এলো। সে সময় কার্ড এবং গোলাপ ছিল ভ্যালেন্টাইনসের মূল উপহার। ১৯৮০ সালের দিকে ডায়মন্ড কোম্পানিগুলো ভ্যালেন্টাইনস ডে প্রমোট করা শুরু করে। সেই থেকে জুয়েলারি চলে আসে প্রচলিত গিফটের তালিকায়। ‘ভালোবাসা’ সবচেয়ে আদিম ইমোশন হলেও ভালোবাসা দিবসটিকে আমেরিকায় চরম কমার্শিয়ালাইজড করা হয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, ভালোবাসা দিবসে সবচেয়ে বেশি কার্ড ও উপহার বিক্রি হচ্ছে। এই দিনকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা তাই নানা আয়োজন করেন। মূল লক্ষ্য ক্রেতা। এদিন মূলত কার্ড, চকলেট, ফুল বিনিময় হয়। দেশটিতে নানা জায়গায় ভ্যালেন্টাইনস ডিনার, ডান্স পার্টির ব্যবস্থা থাকে। অনেকে বাসায় প্রাইভেট পার্টি থ্রো করে। শিশুদেরও থাকে অনেক ব্যস্ততা। স্কুলগুলোতে আয়োজিত হয় গান, নাচ, নাটক।

কানাডা

কানাডায় ভালোবাসার বিশেষ দিনটি বেশ উৎসাহের সঙ্গে পালিত হয়। সারা দেশে বল ড্যান্স এবং পার্টি থাকে। এদিন স্বামী-স্ত্রীকে; স্ত্রী-স্বামীকে; প্রিয়জন-প্রিয়জনকে জানায় ভালোবাসার কথা। গোলাপের প্রাধান্য এখানে বেশি। এরপর চকলেট, কার্ড, ক্যান্ডি তো আছেই। শিশুরা বন্ধুদের সঙ্গে কার্ড বিনিময় করে। নিজের হাতে উপহার বানিয়ে শিক্ষক এবং বাবা-মাকে দেয়। দিনটিকে উদযাপন করতে স্কুলের সিনিয়র সেকশনে থাকে ড্যান্স পার্টি।

অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ায় অনেকটা একই ধাঁচে উপহারের আদান-প্রদান হয়। তবে এখানে এসএমএস, ই-মেইল মিডিয়া ব্যাপক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। জরিপে দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার ছেলেরা ভালোবাসার ক্ষেত্রে মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি উদার। এদিন উপলক্ষেও ছেলেরা মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি উপহার কেনেন।

ব্রিটেন

ভালোবাসা দিবস ভ্যালেন্টাইনস ডে মিথের জন্ম এই ব্রিটেনে চতুর্দশ এবং পঞ্চদশ শতাব্দীতে। তাই ব্রিটেনে উল্লাস একটু বেশিই থাকার কথা। বলা হয়ে থাকে, ভ্যালেন্টাইনস ডেতে ব্রিটেন এবং ইতালির অবিবাহিত মেয়েরা সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠত। তারা বিশ্বাস করত, সূর্যোদয়ের পর প্রথম যে পুরুষকে তারা দেখবে, সে অথবা তার মতোই কোনো পুরুষ এক বছরের মধ্যে তাদের জীবনসঙ্গী হবেন। এ ছাড়া অবিবাহিত মেয়েরা কাগজে পছন্দের ছেলের নাম লিখত। সেই কাগজ মাটির বলে পেঁচিয়ে পানিতে ফেলত। যে নামের কাগজ সবার আগে ভেসে উঠত, ধারণা করা হতো তার সঙ্গেই বিয়ে হবে মেয়েটির।

জাপান

মেয়েরা ভ্যালেন্টাইনস ডেতে চকলেট উপহার দিতে ভীষণ আগ্রহী থাকে। জাপানে দুই ধরনের চকলেট রয়েছে। ‘গিরি-চকো’ কেনা হয় বন্ধু, বস, কলিগ এবং ঘনিষ্ঠ ছেলেবন্ধুর জন্য। এ ধরনের চকলেটের সঙ্গে কোনো রোমান্টিক সম্পৃক্ততা নেই। ‘হন মেই’ চকলেট হলো স্পেশাল। এই চকলেট এক্সচেঞ্জ হয় স্বামী-স্ত্রী, প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে। জাপানি মেয়েরা মনে করে, ‘হন মেই’ কিনে উপহার দিলে ভালোবাসা প্রকাশ পায় না।

তাই তারা নিজের হাতে ‘হন মেই’ তৈরি করে প্রিয়জনকে উপহার দেয়। জরিপে দেখা যায়, পুরো বছরে যত চকলেট বিক্রি হয়, তার অর্ধেক হয় ভ্যালেন্টাইনস ডেতে। জাপানে ১৪ মার্চ পালিত হয় আরেক ভালোবাসা দিবস ‘হোয়াইট ডে’। এ দিন ছেলেরা তাদের ভালোবাসা প্রকাশ করে। ১৪ ফেব্রুয়ারি যারা তাদের উপহার দিয়েছিল, তাদের পাল্টা উপহার দেওয়ার পালা এবার। এদিন সাদা রঙের চকলেট দেওয়া হয়ে থাকে। দুটো দিবসে সাধারণত ২০ বছরের কম বয়সীদের উৎসাহ থাকে বেশি।

ফ্রান্স

ব্রিটেনের মতো ফ্রান্সের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে ভ্যালেন্টাইনস ডের জন্মকথা। তাই এখানেও উৎসাহ থাকে অনেক। ভালোবাসা দিবসে কার্ড উপহারের প্রথা শুরু হয়েছে ফ্রান্স থেকে। চার্লস নামের এক ব্যক্তি প্রথম ভ্যালেন্টাইনস কার্ড লেখেন। অভিজাত কার্ডে উপহার রীতি রয়েছে এখানে।

ইতালি

ইতালিতে ভ্যালেন্টাইনস ডে বসন্ত উৎসব হিসেবে পালিত হয়। এক সময় খোলা আকাশের নিচে নানা ধরনের অনুষ্ঠান হতো। যুবক-যুবতীরা গান, আবৃত্তি শুনত। এরপর ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে বাগানে ঘুরে বেড়াত তারা।

 কিন্তু কয়েক শতাব্দী ধরে এই ট্রেন্ড হারিয়ে গেছে ইতালিতে। এখন ইতালিতে আমেরিকার মতো ছুটির দিন থাকে। অনেকটা হ্যালোইন আর মাদারস ডের মতো। ভালোবাসা আদান-প্রদান তো চলেই। উপহারের তালিকায় থাকে চকলেট, পারফিউম, গোলাপ, ডায়মন্ড।

ভারত

এদিন আবেগের আদান-প্রদান করতে প্রেমিকরা মূলত ভিড় জমায় রেস্টুরেন্ট, ডিসকো, সিনেপ্লেক্স, পাব অথবা পিত্জা পার্লারে। শুধু প্রেমিক নয় বাবা-মা, ভাইবোন, বন্ধুদেরও ভালোবাসা জানায়।

চীন

চীনাদের নিজ সংস্কৃতিতে ভালোবাসার জন্য আলাদা একটি দিন আছে। চায়নিজ ক্যালেন্ডারে সপ্তম চান্দ্র মাসের সপ্তম দিনে থাকে এই বিশেষ দিনটি। দিনটিকে বলা হয় কি জি। অথবা ‘দ্য নাইট অব সেভেনস’। গতানুগতিক ভ্যালেন্টাইনস ডে থেকে দিনটি অনেক আলাদা। নির্দিষ্ট রিচুয়াল রয়েছে দিনটিকে কেন্দ্র করে। এ ছাড়া ফুল, চকলেট, কার্ড আদান-প্রদানও চলে।

দক্ষিণ আফ্রিকা

সাধারণত রোমান্টিক ডেটে যায় কাপলরা, মনের কথা জানায় বিশেষ দিনটিতে। এ ছাড়াও কোনো কোনো জায়গায় পালিত হয় ‘লিউপারক্যালিয়া’ নামে রোমান ফেস্টিভ্যাল। এখানে যার যার পোশাকে তাদের প্রেমিক-প্রেমিকার নাম প্রিন্ট করা থাকে। এ ছাড়াও আয়োজন থাকে পাব ও রেস্টুরেন্টে।

ড্যান্স পার্টি তো আছেই। তবে লাক্সারিয়াস রিসোর্টগুলোতে প্রতি বছরই থাকে চমক। তাই বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে রোমান্টিক জুটিরা এখানে আসেন দিনটি উপভোগ করতে।

 

 

টুকরো তথ্যে ভালোবাসা

♦ ভালোবাসা দিবসের সবচেয়ে প্রাচীন উপহারগুলোর অন্যতম হলো ক্যান্ডি। ১৮০০ শতাব্দীর শেষ ভাগে ভালোবাসা দিবসে প্রথম ক্যান্ডির প্রচলন শুরু করেন রিচার্ড ক্যাডবেরি।

♦ শেকসপিয়রের অমর প্রেমিক-প্রেমিকাযুগল রোমিও-জুলিয়েট ইতালির যে শহরে বাস করতেন, সেই ভেরোনায় প্রতি বছর জুলিয়েটের নামে আসে এক হাজার চিঠি।

♦ প্রতি বছর ভালোবাসা দিবসে কেনাবেচা হয় ১০০ কোটি কার্ড।

♦ ভালোবাসা দিবসে সবচেয়ে বেশি কার্ড পান শিক্ষকরা। এরপর আসে ছোট ছেলেমেয়ে, মা, স্ত্রী, ভালোবাসার মানুষ এবং পোষা প্রাণীর নাম। ভালোবাসা দিবসের প্রতি পাঁচটি উপহারের একটি পান বাবা-মা।

♦  নিজের পোষা প্রাণীটিকে ভালোবাসা দিবসে উপহার দেয় শতকরা তিন ভাগ মানুষ।

♦ কারও কারও মতে, ভালোবাসা দিবসের প্রথম কার্ড পাঠান চার্লস ডিউক অব অরলিন্স তার স্ত্রীকে ১৪১৫ সালে টাওয়ার অব লন্ডনে আটক থাকা অবস্থায়।

♦  উপহার হিসেবে ফুলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে থাকে ভালোবাসা দিবস আর মা দিবসে।

♦  আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল প্রথম টেলিফোনযন্ত্রের স্বত্বের দাবি করেন ১৮৭৬ সালের ভালোবাসা দিবসে।

♦ মধ্যযুগের নারীরা তাদের ভবিষ্যৎ স্বামীকে স্বপ্ন দেখার জন্য সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে খেতেন অস্বাভাবিক সব খাবার।

♦  রকমারি ডেস্ক

 

যেভাবে ভ্যালেন্টাইন ডে...

ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন শুরু হয় রোমান সাম্রাজ্যের সময় থেকে। প্রাচীন রোমে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেবদেবীদের রানী জুনোর সম্মানে পবিত্র দিন। দিনটি অনুসরণ করে পরের দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি পালিত হতো লুপারকেলিয়া উৎসবের বিশেষ ভোজ। সে সময় তরুণ এবং তরুণীদের জীবনযাপন ব্যবস্থা ছিল সম্পূর্ণ পৃথক। কিন্তু তরুণদের জন্য ‘দৃষ্টি আকর্ষণ’ নামে একটি ভিন্নধর্মী প্রথা ছিল ‘লটারি’। লুপারকেলিয়া উৎসবের সন্ধ্যায়  কাগজের টুকরায় তরুণীদের নাম লিখে একটি পাত্রে জমা করা হতো। সেখান থেকে এক একজন তরুণ একটি করে কাগজের টুকরা তুলত এবং কাগজের টুকরায় যে তরুণীর নাম লেখা থাকত ওই উৎসবের সময় পর্যন্ত সে তাকে তার সঙ্গী হিসেবে পেত। পরে কখনো কখনো ওই দুজনের জুটি পুরো বছর ধরে টিকে থাকত। সম্রাট ক্লডিয়াসের শাসনামলে রোম কয়েকটি জনবিরোধী এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল। হিংস প্রকৃতির ক্লডিয়াস সে সময় তার সেনাবাহিনীতে যথেষ্ট সংখ্যক সৈন্য ভর্তি না হওয়া নিয়ে খুব কঠিন সময় পার করছিলেন। রোমান পুরুষদের তাদের পরিবার ও ভালোবাসা ত্যাগ করে যুদ্ধে না যাওয়াকেই এর প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী করেছিলেন তিনি। ফলে ক্লডিয়াস সমগ্র রোমে সব ধরনের বিয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। সে সময় সেন্ট ভ্যালেন্টাইন রোমের একজন ধর্মযাজক ছিলেন। তিনি এবং সেন্ট ম্যারিয়াস খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী তরুণ-তরুণীদের গোপনে বিয়ে দিতেন এবং বিবাহিত যুগলদের সহযোগিতা দিতেন। এ কারণে  রোমের ম্যাজিস্ট্রেট তাকে গ্রেফতার করে কারাবন্দী করেন। ভ্যালেন্টাইন বন্দী থাকা অবস্থায় অনেক তরুণ তাকে দেখতে যেত এবং কারাগারের জানালা দিয়ে তার উদ্দেশে লেখা চিরকুট ও ফুল দিয়ে তাদের ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করত। হাত নেড়ে তাকে জানাত যে, তারা ‘যুদ্ধ নয়, ভালোবাসায় বিশ্বাসী’। এদের মধ্যে একজন ছিল কারারক্ষীর মেয়ে। মেয়েটি তাকে তার প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, ক্লডিয়াসের নির্দেশ অমান্য করে তরুণ-তরুণীদের গোপনে বিয়ে দেওয়া এবং ভালোবাসায় তার সমর্থনের কথা জানায়। ভ্যালেন্টাইনের শিরশ্ছেদ করে হত্যার দিনে তিনি মেয়েটিকে তার বন্ধুত্ব এবং ভালোবাসার প্রতি বিশ্বাস নিয়ে একটি চিরকুট লিখে রেখে যান। এতে তিনি লিখেছিলেন, ‘লাভ ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন’। বিচারকের নির্দেশ অনুসারে সে দিনই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের এই আত্মত্যাগের দিনটি ছিল ২৬৯ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি। প্রাচীন রোম ছিল নানা প্রথা ও কুসংস্কারের অন্ধকারে নিমজ্জিত একটি দেশ। এসব প্রথার মধ্যে লুপারকেলিয়া ছিল একটি। এটি অনুষ্ঠিত হতো ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখ। ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ জেলাসিয়াস সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের সম্মানে লুপারকেলিয়া অনুষ্ঠানের দিন ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের পরিবর্তে ১৪ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত করেন। পরে এটি সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ নামে পরিচিতি পায়।

 

বলুন ভালোবাসি...

♦ বাংলা- আমি তোমাকে ভালোবাসি

♦ ইংরেজি- আই লাভ ইউ

♦ অসমিয়া- মুই তোমাকে ভালো পাও

♦ জুলু- মেনা তান্দা উইনা

♦ তুর্কি- সেনি সেভিউর ম

♦ তামিল- নান উন্নাই কাদালিকিরেন

♦ সহেলি- নাকু পেন্দা....(নাম)

♦ রাশিয়ান-য়া তেবয়া লিউব্লিউ

♦ পোলিশ- কোচাম গিয়ে

♦ মালয়- সায়া চিন্তা কামু

♦ লাতিন- তে আমো

♦ কোরিয়ান- তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো

♦ কানাডা- নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন

♦ ইতালিয়ান- তি আমো

♦ আইরিশ- তাইম ইনগ্রা লিত

♦ ইরানি- মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম

♦ হিব্রু- আনি ওহেব ওটচে (মেয়েকে ছেলে), আনি ওহেব ওটচা (ছেলেকে মেয়ে)

♦ গুজরাটি- হুঁ তানে পেয়ার কার ছু

♦ গ্রিক- সাইয়াগাপো

♦ জার্মান- ইক লিয়েবে দিক

♦ ফ্রেঞ্চ- ইয়ে তাইমে

♦ ফিলিপিনো- ইনবিগ কিটা

♦ ফারসি- দুস্তাত দারাম

♦ ডাচ- ইক হু ভ্যান ইউ

♦ চেক- মিলুই তে

♦ বার্মিজ- চিত পা দে

 

বিশ্বের প্রথম ভালোবাসা দিবস

অনেকে ভালোবাসা দিবস পালন করে। তবে বন্ধুরা, আপনারা কি জানেন, বিশ্বে সবচেয়ে আগে ভালোবাসা দিবস কোন সালে পালিত হয়েছে? তার মানে বিশ্বের প্রথম ভালোবাসা দিবস কখন এবং কোন দেশ থেকে জন্ম নিয়েছে? ইতিহাসের সংশ্লিষ্ট তথ্য থেকে জানা গেছে, বিশ্বের সবচেয়ে আগের ভালোবাসা দিবস ১৫ শতাব্দীর প্রথম দিকে ফ্রান্স থেকে শুরু হয়েছিল। তখন একজন যুবককে আগিন কোর্ট যুদ্ধে জেলে আটক করা হয়েছিল। সে তার স্ত্রীকে খুব মিস করছিল। সে ভালোবাসার চিঠির মাধ্যমে তার ভালোবাসা ও মনের কথা স্ত্রীর কাছে প্রকাশ করেন।

এর প্রায় ২০০ বছর পর গোলাপ ভালোবাসা দিবসের প্রতীক হিসেবে প্রচলিত হয়ে ওঠে। ফ্রান্সের রাজবংশের চতুর্থ হেনরির মেয়ের আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সব পুরুষ মহিলাকে গোলাপ দিতে শুরু করে। এভাবেই ভালোবাসা দিবসের ধারণা আস্তে আস্তে ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এদিন যে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে ভালোবাসা বিনিময় বা প্রকাশ করা যায় তা নয়, বরং এ দিবস বিশ্বের সব ধরনের ভালোবাসা প্রকাশের দিন। ছেলেমেয়ে এদিনে বাবামাকে ভালোবাসা জানিয়ে থাকে, বন্ধু-বান্ধবীরা তাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে থাকে।

এ দিবসে চকলেট, সুন্দর ফল, হৃদয়ের আকারের মিষ্টি উপহার হিসেবে সাধারণত মানুষের মধ্যে বিনিময় করা হয়। উপহারের মাধ্যমে বড় বা ছোট নির্বিশেষে, ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।

 

রাজকীয় প্রেমকাহিনী

ভালোবাসার মতো মধুর আবেগ মানুষের মনে জন্মের পর থেকেই একটু একটু করে বেড়ে ওঠে। ভালোবাসা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। ভালোবাসা প্রকাশেরও রয়েছে নানা রূপ। শাসকরাও প্রেমের জালে আটকা পড়েছেন। সয়েছেন সমালোচনা। কেউবা ছেড়েছেন সিংহাসন, কেউবা যুদ্ধ ময়দানে প্রাণ বাজি ধরেছেন। তাই রাজকীয় প্রেম যুগে যুগে মানুষের মনে কৌতূহল জাগিয়েছে।

 

যুগে যুগে ভালোবাসার গল্প মানুষের মনে দোলা দিয়ে গেছে। এই অনবদ্য প্রেমগুলোর চরিত্ররা পেয়েছে অমরত্ব। নিখাদ ভালোবাসার ছোঁয়ায় প্রেমকাহিনীগুলো এখন জীবন্ত। বইয়ের পাতায় অথবা মানুষের মনে এই প্রাণোচ্ছল প্রেম রাতের আকাশে ঝকমকে তারার মতোই উজ্জ্বল।

নেপোলিয়ন-জোসেফাইন : সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। বীর যোদ্ধা। শতাব্দীর পর শতাব্দী তার বীরত্বের গল্প মানুষকে আলোড়িত করেছে। নেপোলিয়নকে বলা হয়, সর্বকালের অন্যতম সেরা সেনাপতি। এই বীর যোদ্ধার জীবনেও এসেছিল প্রেম। তখন তার বয়স সবে ২৬ বছর। তিনি প্রেমে পড়লেন দুই সন্তানের জননী ৩২ বছর বয়স্ক বিধবা রমণী জোসেফাইনের। রাজকীয় এক অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো দেখা হয় তাদের। সেখানে জোসেফাইনকে খুব কাছ থেকে দেখেন তিনি। অন্যদিকে নেপোলিয়ন ইতিমধ্যে সবার কাছে সুপরিচিতি পেয়েছেন তার বীরত্বের কারণে। নেপোলিয়ন তুখোড় সেনাপতি। শহরের গণ্যমান্য রাজনৈতিক মানুষের ভিড়ে অপরিচিত সুন্দরী রমণীকে দেখে স্বাভাবিক কৌতূহল হয় নেপোলিয়নের। সেই কৌতূহল কখন ভালোলাগায় বদলে যায় সেটা কে জানে। সেই সম্পর্ক আরও দীর্ঘস্থায়ী রূপ দিতে বিয়ে করেন তারা।

এডওয়ার্ড-সিম্পসন : এ তো গেল উপাখ্যান। কিন্তু সত্যিকারের প্রেমের গল্প কি নিকট অতীতে নেই? কথায় কথায় তো বলাই হয়, প্রেমের কারণে সব ছেড়ে যাওয়ার দুর্বিনীত মনোবাসনার কথা। সেটিও রূপকথা নেই অষ্টম এডওয়ার্ড ও সিম্পসনের বেলায়। লন্ডনের এক পার্টিতেই প্রিন্স এডওয়ার্ডকে প্রথম দেখেন সিম্পসন। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায় একজন আরেকজনকে। ১৯৩৬ সালে বাবার মৃত্যুর পর এডওয়ার্ড অষ্টম এডওয়ার্ড উপাধি ধারণ করে সিংহাসনে বসেন। সিম্পসন কিন্তু একজন তালাকপ্রাপ্তা মার্কিন নারী যাকে বিবাহ করা ছিল ব্রিটেনের আইনে রাজার জন্য নিষেধ। এডওয়ার্ডের সামনে ছিল তিনটি রাস্তা। সিম্পসনকে ত্যাগ করা, সরকারের কর্মচারীদের একযোগে পদত্যাগের সম্ভাবনা ও সিংহাসন ত্যাগ করা। ভালোবাসার কাছে পরাস্ত হয়ে এডওয়ার্ড রাজ্য ও রাজত্ব ত্যাগ করেন। ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড মাত্র ৩২৫ দিন রাজত্ব করার পর ১৯৩৬ সালে এক মার্কিন নারী সিম্পসনকে ভালোবেসে বিয়ে করতে সিংহাসন ত্যাগ করেন।

সেলিম-আনারকলি : রাজ্যপাটে এ ধরনের প্রেম মোটেই আনকোরা নয়। বরং রাজপুত্রের প্রেমগাথা জনমানুষের মনে দাগ কেটে গেছে। তেমনই এক প্রেমিক মুঘল সম্রাট আকবরের ছেলে শাহজাদা সেলিম। অথচ সে প্রেমে পড়ল এক নর্তকীর। প্রেম নাকি বাধা মানে না। হলোও তাই। রাজ্যের নর্তকী আর কেউ নয় আনারকলি। আনারকলি ছিল অনিন্দ্যসুন্দরী। কিন্তু এই প্রেম মেনে নিতে পারেননি সম্রাট আকবর। তবে প্রেম বাঁধ দিয়ে আটকে রাখা যায় না। শাহজাদা সেলিমও আনারকলিকে পেতে বাবার বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করে বসেন। কিন্তু শক্তিশালী সম্রাট আকবর বাহিনীর কাছে সেলিম খুব সহজেই পরাজিত হয়। নিজের ছেলেকে বন্দী করেই ক্ষান্ত হননি তিনি, নিজ সন্তানের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেন আকবর। আনারকলির কাছে সেলিমের জীবনই ছিল বেশি মূল্যবান। সে নিজের জীবনের বিনিময়ে সেলিমের জীবন ভিক্ষা চান। করুণ পরিণতি পায় এই প্রেম। অনেকেই বলেন, আনারকলিকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়।

ল্যানসেলট-গুইনিভেরে : রাজকীয় প্রেম মানব ইতিহাসের পরতে পরতে মিশে আছে। ব্যতিক্রম ছিল না গ্রেট ব্রিটেনের ইতিহাসও। যদিও প্রেমের গল্পগুলো রাজা ও রাজপুত্র নির্ভরই লেখা হয়েছে তবে এর ব্যতিক্রমও চোখে পড়ে। গুইনিভেরে তেমনই একজন। তিনি ছিলেন রাজা আর্থারের স্ত্রী। অর্থবৈভব বিলাসী রানী গুইনিভেরে প্রেমে পড়েছিলেন সেই রাজ্যের এক বীর স্যার ল্যানসেলটের। ল্যানসেলটেরও ভালোবাসতেন রানীকে। ইতিহাসবেত্তারা বলেন, রানী গুইনিভেরে ছিলেন অসম্ভব রূপবতী। তবে প্রেমের শুরুতে রানী এড়িয়ে চলতেন ল্যানসেলটকে। নিজের মনের ভালোবাসা বুকেই চেপে রেখেছিলেন তিনি। তবে ভালোবাসার খোঁজ পেতে খুব বেশিদিন লাগেনি তাদের। সেই ভালোবাসার খবর পেয়ে গিয়েছিলেন রাজা আর্থার। এক রাতে রাজা আর্থারের ভাতিজা স্যার আগ্রাভিয়ান এবং স্যার মোড্রেড বারজন নাইটকে রানী গুইনিভেরের সভাকক্ষে প্রেরণ করেন। তারা এই যুগলবন্দীকে আক্রমণ করেন। এ সময় ল্যানসেলট দ্রুত পালিয়ে যেতে পারলেও গুইনিভেরে ধরা পড়ে যান। পরকীয়ার অপরাধে রানী গুইনিভেরেকে আগুনে পুড়িয়ে মারার শাস্তি ঘোষণা করা হয়। তবে পিছিয়ে যাওয়ার প্রেমিক ছিলেন না স্যার ল্যানসেলট। তিনি তার প্রেমিকা গুইনিভেরেকে বাঁচাতে রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বসেন। সত্যি বলতে এতে পুরো রাজ্য দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। যুদ্ধের পর গুইনিভেরেকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। তবে এর ফল ভালো হয়নি। বহু নিরপরাধ মানুষ মারা গিয়েছিল সেই যুদ্ধে। তার পেছনের কারণ ছিল তাদের প্রেম। যে কারণে তারা নিজেদের দায়ী করে অনুতপ্ত হন। অবশেষে তারা নিজেদের মধ্যে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তও নেন।

ক্লিওপেট্রা-অ্যান্টনি : ক্লিওপেট্রা নিজেই এক কিংবদন্তি। অনিন্দ্য সুন্দরী ক্লিওপেট্রা মিসরীয় রানী। তার প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছিলেন রোমান সেনাপতি মার্ক অ্যান্টনি। প্রথম দেখাতেই তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন। ক্ষমতাধরের প্রেম বুঝি একেই বলে। পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু মিসর। মিসরের রানী ও রোমান সাম্রাজ্যের সেনাপতি— এই দুই ক্ষমতাধর মানুষের প্রেম। অবশ্য এই প্রেমের পথও মসৃণ ছিল না। বিশেষত রোমান শাসকদের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল তাদের প্রেম। রোমান শাসকরা জানত, এ প্রেমের কারণে দিন দিন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে মিসর। যে কারণে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও কূটচালের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছিল অ্যান্টনিও ও ক্লিওপেট্রাকে। তারা বিয়েও করেছিলেন। কেউ কেউ ধারণা করেন, ব্যাটল অব অ্যাক্টিয়ামের নৌযুদ্ধে রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত অবস্থায় অ্যান্টনির মনোবল ভাঙার জন্য তাকে ক্লিওপেট্রার মৃত্যু মিথ্যা সংবাদ শুনানো হয়। বলা হয়েছিল, রোমানরা ক্লিওপেট্রাকে হত্যা করেছে। ক্লিওপেট্রার মৃত্যু সংবাদে অ্যান্টনি পুরোপুরি ভেঙে পড়েন। নিজ তলোয়ার দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। অ্যান্টনি মৃত্যুর পর ক্লিওপেট্রা বিষাদে আচ্ছন্ন হন। যে কারণে অ্যান্টনির মৃত্যুর পর কিছুদিনের মধ্যেই ক্লিওপেট্রাকে হত্যার পরিকল্পনা আরও জোরদার হয়। ক্লিওপেট্রাকে হত্যার জন্য মিসরীয় কোবরা ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে তার সামনে রাখা হয়। এই সাপের কামড়েই ৩০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দের ১২ আগস্ট ক্লিওপেট্রা মারা যান। তবে অনেকে এও বলে থাকেন ক্লিওপেট্রা আত্মহত্যা করেছিলেন।

রানী ভিক্টোরিয়া-প্রিন্স অ্যালবার্ট : ইংল্যান্ডের সিংহাসনের রাজমুকুট পরেন ভিক্টোরিয়া। তখন তার বয়স মাত্র আঠারো। ১৮৩৭ সালে যখন তিনি ক্ষমতায় বসেন তখন ইংল্যান্ড এতটা উন্নত ছিল না। ক্ষমতা সামলানোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে পুরো মন দিয়েছেন তিনি। তার জীবনে প্রেম আসে আরও পড়ে। তিন বছর পর ১৮৪০ সালে রানী ভিক্টোরিয়া তার ফার্স্ট কাজিন প্রিন্স অ্যালবার্টকে বিয়ে করেন। প্রিন্স অ্যালবার্ট ছিলেন বেশ সংস্কৃতিমনা। তাদের এই বিয়েকে খুব একটা ভালো চোখে দেখেনি অনেকে। এ নিয়ে অনেক কানাঘুষাও চলত প্রাসাদে। তবে রানীর প্রতিপত্তির সামনে সেসব খুব বেশি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি। অন্যদিকে অ্যালবার্ট মানুষ ছিলেন অসাধারণ। তিনি রানীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। যে কারণে তাদের মধ্যে কখনো কোনো সমস্যা শিকড় গেড়ে বসতে পারেনি। রাজপ্রাসাদের অভ্যন্তরেই তাদের প্রেম বটবৃক্ষের মতো ডালপালা মেলেছিল। কিন্তু রোগ-মৃত্যু রাজা-রানীকেও ছাড় দেয়নি। ১৮৬১ সালে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হন অ্যালবার্ট। মারা যান তিনি।  এই দুর্ঘটনা রানীকে পুরোপুরি আক্রান্ত করে। তিনি নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দেন। নিজেকে ঘরবন্দী করে রাখেন। রাজ্যপাট সামলানোতেও তিনি পিছিয়ে পড়েন। স্বামীর মৃত্যুর শোক রানীকে আবৃত করে ফেলে। রানী ভিক্টোরিয়া সেই শোকে পরের তিনটি বছর একবারের জন্যও লোকসমক্ষে আসেননি। তবে ভালোবাসার মানুষের বিচ্ছেদ বেদনা বুঝতে চায়নি সাধারণ মানুষ। এ নিয়ে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। ১৮৬৬ সালে রানী পুনরায় কাজ শুরু করেন। ১৯০১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া শোকের কালো পোশাক পরিধান করতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়

৩৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে