শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

ভালোবাসার সাতকাহন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসার সাতকাহন

দেশে দেশে ভালোবাসার গল্প

আমেরিকা

১৯ শতাব্দীতে ব্রিটিশ অধিবাসী প্রথম উত্তর আমেরিকায় ভ্যালেন্টাইনস ডের ধারণা নিয়ে আসে। ১৮৪৭ সালের দিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে ছড়িয়ে যায় পুরো আমেরিকায়। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে গিফট কার্ড আদান-প্রদানের রীতি এলো। সে সময় কার্ড এবং গোলাপ ছিল ভ্যালেন্টাইনসের মূল উপহার। ১৯৮০ সালের দিকে ডায়মন্ড কোম্পানিগুলো ভ্যালেন্টাইনস ডে প্রমোট করা শুরু করে। সেই থেকে জুয়েলারি চলে আসে প্রচলিত গিফটের তালিকায়। ‘ভালোবাসা’ সবচেয়ে আদিম ইমোশন হলেও ভালোবাসা দিবসটিকে আমেরিকায় চরম কমার্শিয়ালাইজড করা হয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, ভালোবাসা দিবসে সবচেয়ে বেশি কার্ড ও উপহার বিক্রি হচ্ছে। এই দিনকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা তাই নানা আয়োজন করেন। মূল লক্ষ্য ক্রেতা। এদিন মূলত কার্ড, চকলেট, ফুল বিনিময় হয়। দেশটিতে নানা জায়গায় ভ্যালেন্টাইনস ডিনার, ডান্স পার্টির ব্যবস্থা থাকে। অনেকে বাসায় প্রাইভেট পার্টি থ্রো করে। শিশুদেরও থাকে অনেক ব্যস্ততা। স্কুলগুলোতে আয়োজিত হয় গান, নাচ, নাটক।

কানাডা

কানাডায় ভালোবাসার বিশেষ দিনটি বেশ উৎসাহের সঙ্গে পালিত হয়। সারা দেশে বল ড্যান্স এবং পার্টি থাকে। এদিন স্বামী-স্ত্রীকে; স্ত্রী-স্বামীকে; প্রিয়জন-প্রিয়জনকে জানায় ভালোবাসার কথা। গোলাপের প্রাধান্য এখানে বেশি। এরপর চকলেট, কার্ড, ক্যান্ডি তো আছেই। শিশুরা বন্ধুদের সঙ্গে কার্ড বিনিময় করে। নিজের হাতে উপহার বানিয়ে শিক্ষক এবং বাবা-মাকে দেয়। দিনটিকে উদযাপন করতে স্কুলের সিনিয়র সেকশনে থাকে ড্যান্স পার্টি।

অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ায় অনেকটা একই ধাঁচে উপহারের আদান-প্রদান হয়। তবে এখানে এসএমএস, ই-মেইল মিডিয়া ব্যাপক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। জরিপে দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার ছেলেরা ভালোবাসার ক্ষেত্রে মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি উদার। এদিন উপলক্ষেও ছেলেরা মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি উপহার কেনেন।

ব্রিটেন

ভালোবাসা দিবস ভ্যালেন্টাইনস ডে মিথের জন্ম এই ব্রিটেনে চতুর্দশ এবং পঞ্চদশ শতাব্দীতে। তাই ব্রিটেনে উল্লাস একটু বেশিই থাকার কথা। বলা হয়ে থাকে, ভ্যালেন্টাইনস ডেতে ব্রিটেন এবং ইতালির অবিবাহিত মেয়েরা সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠত। তারা বিশ্বাস করত, সূর্যোদয়ের পর প্রথম যে পুরুষকে তারা দেখবে, সে অথবা তার মতোই কোনো পুরুষ এক বছরের মধ্যে তাদের জীবনসঙ্গী হবেন। এ ছাড়া অবিবাহিত মেয়েরা কাগজে পছন্দের ছেলের নাম লিখত। সেই কাগজ মাটির বলে পেঁচিয়ে পানিতে ফেলত। যে নামের কাগজ সবার আগে ভেসে উঠত, ধারণা করা হতো তার সঙ্গেই বিয়ে হবে মেয়েটির।

জাপান

মেয়েরা ভ্যালেন্টাইনস ডেতে চকলেট উপহার দিতে ভীষণ আগ্রহী থাকে। জাপানে দুই ধরনের চকলেট রয়েছে। ‘গিরি-চকো’ কেনা হয় বন্ধু, বস, কলিগ এবং ঘনিষ্ঠ ছেলেবন্ধুর জন্য। এ ধরনের চকলেটের সঙ্গে কোনো রোমান্টিক সম্পৃক্ততা নেই। ‘হন মেই’ চকলেট হলো স্পেশাল। এই চকলেট এক্সচেঞ্জ হয় স্বামী-স্ত্রী, প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে। জাপানি মেয়েরা মনে করে, ‘হন মেই’ কিনে উপহার দিলে ভালোবাসা প্রকাশ পায় না।

তাই তারা নিজের হাতে ‘হন মেই’ তৈরি করে প্রিয়জনকে উপহার দেয়। জরিপে দেখা যায়, পুরো বছরে যত চকলেট বিক্রি হয়, তার অর্ধেক হয় ভ্যালেন্টাইনস ডেতে। জাপানে ১৪ মার্চ পালিত হয় আরেক ভালোবাসা দিবস ‘হোয়াইট ডে’। এ দিন ছেলেরা তাদের ভালোবাসা প্রকাশ করে। ১৪ ফেব্রুয়ারি যারা তাদের উপহার দিয়েছিল, তাদের পাল্টা উপহার দেওয়ার পালা এবার। এদিন সাদা রঙের চকলেট দেওয়া হয়ে থাকে। দুটো দিবসে সাধারণত ২০ বছরের কম বয়সীদের উৎসাহ থাকে বেশি।

ফ্রান্স

ব্রিটেনের মতো ফ্রান্সের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে ভ্যালেন্টাইনস ডের জন্মকথা। তাই এখানেও উৎসাহ থাকে অনেক। ভালোবাসা দিবসে কার্ড উপহারের প্রথা শুরু হয়েছে ফ্রান্স থেকে। চার্লস নামের এক ব্যক্তি প্রথম ভ্যালেন্টাইনস কার্ড লেখেন। অভিজাত কার্ডে উপহার রীতি রয়েছে এখানে।

ইতালি

ইতালিতে ভ্যালেন্টাইনস ডে বসন্ত উৎসব হিসেবে পালিত হয়। এক সময় খোলা আকাশের নিচে নানা ধরনের অনুষ্ঠান হতো। যুবক-যুবতীরা গান, আবৃত্তি শুনত। এরপর ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে বাগানে ঘুরে বেড়াত তারা।

 কিন্তু কয়েক শতাব্দী ধরে এই ট্রেন্ড হারিয়ে গেছে ইতালিতে। এখন ইতালিতে আমেরিকার মতো ছুটির দিন থাকে। অনেকটা হ্যালোইন আর মাদারস ডের মতো। ভালোবাসা আদান-প্রদান তো চলেই। উপহারের তালিকায় থাকে চকলেট, পারফিউম, গোলাপ, ডায়মন্ড।

ভারত

এদিন আবেগের আদান-প্রদান করতে প্রেমিকরা মূলত ভিড় জমায় রেস্টুরেন্ট, ডিসকো, সিনেপ্লেক্স, পাব অথবা পিত্জা পার্লারে। শুধু প্রেমিক নয় বাবা-মা, ভাইবোন, বন্ধুদেরও ভালোবাসা জানায়।

চীন

চীনাদের নিজ সংস্কৃতিতে ভালোবাসার জন্য আলাদা একটি দিন আছে। চায়নিজ ক্যালেন্ডারে সপ্তম চান্দ্র মাসের সপ্তম দিনে থাকে এই বিশেষ দিনটি। দিনটিকে বলা হয় কি জি। অথবা ‘দ্য নাইট অব সেভেনস’। গতানুগতিক ভ্যালেন্টাইনস ডে থেকে দিনটি অনেক আলাদা। নির্দিষ্ট রিচুয়াল রয়েছে দিনটিকে কেন্দ্র করে। এ ছাড়া ফুল, চকলেট, কার্ড আদান-প্রদানও চলে।

দক্ষিণ আফ্রিকা

সাধারণত রোমান্টিক ডেটে যায় কাপলরা, মনের কথা জানায় বিশেষ দিনটিতে। এ ছাড়াও কোনো কোনো জায়গায় পালিত হয় ‘লিউপারক্যালিয়া’ নামে রোমান ফেস্টিভ্যাল। এখানে যার যার পোশাকে তাদের প্রেমিক-প্রেমিকার নাম প্রিন্ট করা থাকে। এ ছাড়াও আয়োজন থাকে পাব ও রেস্টুরেন্টে।

ড্যান্স পার্টি তো আছেই। তবে লাক্সারিয়াস রিসোর্টগুলোতে প্রতি বছরই থাকে চমক। তাই বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে রোমান্টিক জুটিরা এখানে আসেন দিনটি উপভোগ করতে।

 

 

টুকরো তথ্যে ভালোবাসা

♦ ভালোবাসা দিবসের সবচেয়ে প্রাচীন উপহারগুলোর অন্যতম হলো ক্যান্ডি। ১৮০০ শতাব্দীর শেষ ভাগে ভালোবাসা দিবসে প্রথম ক্যান্ডির প্রচলন শুরু করেন রিচার্ড ক্যাডবেরি।

♦ শেকসপিয়রের অমর প্রেমিক-প্রেমিকাযুগল রোমিও-জুলিয়েট ইতালির যে শহরে বাস করতেন, সেই ভেরোনায় প্রতি বছর জুলিয়েটের নামে আসে এক হাজার চিঠি।

♦ প্রতি বছর ভালোবাসা দিবসে কেনাবেচা হয় ১০০ কোটি কার্ড।

♦ ভালোবাসা দিবসে সবচেয়ে বেশি কার্ড পান শিক্ষকরা। এরপর আসে ছোট ছেলেমেয়ে, মা, স্ত্রী, ভালোবাসার মানুষ এবং পোষা প্রাণীর নাম। ভালোবাসা দিবসের প্রতি পাঁচটি উপহারের একটি পান বাবা-মা।

♦  নিজের পোষা প্রাণীটিকে ভালোবাসা দিবসে উপহার দেয় শতকরা তিন ভাগ মানুষ।

♦ কারও কারও মতে, ভালোবাসা দিবসের প্রথম কার্ড পাঠান চার্লস ডিউক অব অরলিন্স তার স্ত্রীকে ১৪১৫ সালে টাওয়ার অব লন্ডনে আটক থাকা অবস্থায়।

♦  উপহার হিসেবে ফুলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে থাকে ভালোবাসা দিবস আর মা দিবসে।

♦  আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল প্রথম টেলিফোনযন্ত্রের স্বত্বের দাবি করেন ১৮৭৬ সালের ভালোবাসা দিবসে।

♦ মধ্যযুগের নারীরা তাদের ভবিষ্যৎ স্বামীকে স্বপ্ন দেখার জন্য সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে-তে খেতেন অস্বাভাবিক সব খাবার।

♦  রকমারি ডেস্ক

 

যেভাবে ভ্যালেন্টাইন ডে...

ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন শুরু হয় রোমান সাম্রাজ্যের সময় থেকে। প্রাচীন রোমে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেবদেবীদের রানী জুনোর সম্মানে পবিত্র দিন। দিনটি অনুসরণ করে পরের দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি পালিত হতো লুপারকেলিয়া উৎসবের বিশেষ ভোজ। সে সময় তরুণ এবং তরুণীদের জীবনযাপন ব্যবস্থা ছিল সম্পূর্ণ পৃথক। কিন্তু তরুণদের জন্য ‘দৃষ্টি আকর্ষণ’ নামে একটি ভিন্নধর্মী প্রথা ছিল ‘লটারি’। লুপারকেলিয়া উৎসবের সন্ধ্যায়  কাগজের টুকরায় তরুণীদের নাম লিখে একটি পাত্রে জমা করা হতো। সেখান থেকে এক একজন তরুণ একটি করে কাগজের টুকরা তুলত এবং কাগজের টুকরায় যে তরুণীর নাম লেখা থাকত ওই উৎসবের সময় পর্যন্ত সে তাকে তার সঙ্গী হিসেবে পেত। পরে কখনো কখনো ওই দুজনের জুটি পুরো বছর ধরে টিকে থাকত। সম্রাট ক্লডিয়াসের শাসনামলে রোম কয়েকটি জনবিরোধী এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল। হিংস প্রকৃতির ক্লডিয়াস সে সময় তার সেনাবাহিনীতে যথেষ্ট সংখ্যক সৈন্য ভর্তি না হওয়া নিয়ে খুব কঠিন সময় পার করছিলেন। রোমান পুরুষদের তাদের পরিবার ও ভালোবাসা ত্যাগ করে যুদ্ধে না যাওয়াকেই এর প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী করেছিলেন তিনি। ফলে ক্লডিয়াস সমগ্র রোমে সব ধরনের বিয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। সে সময় সেন্ট ভ্যালেন্টাইন রোমের একজন ধর্মযাজক ছিলেন। তিনি এবং সেন্ট ম্যারিয়াস খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী তরুণ-তরুণীদের গোপনে বিয়ে দিতেন এবং বিবাহিত যুগলদের সহযোগিতা দিতেন। এ কারণে  রোমের ম্যাজিস্ট্রেট তাকে গ্রেফতার করে কারাবন্দী করেন। ভ্যালেন্টাইন বন্দী থাকা অবস্থায় অনেক তরুণ তাকে দেখতে যেত এবং কারাগারের জানালা দিয়ে তার উদ্দেশে লেখা চিরকুট ও ফুল দিয়ে তাদের ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করত। হাত নেড়ে তাকে জানাত যে, তারা ‘যুদ্ধ নয়, ভালোবাসায় বিশ্বাসী’। এদের মধ্যে একজন ছিল কারারক্ষীর মেয়ে। মেয়েটি তাকে তার প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, ক্লডিয়াসের নির্দেশ অমান্য করে তরুণ-তরুণীদের গোপনে বিয়ে দেওয়া এবং ভালোবাসায় তার সমর্থনের কথা জানায়। ভ্যালেন্টাইনের শিরশ্ছেদ করে হত্যার দিনে তিনি মেয়েটিকে তার বন্ধুত্ব এবং ভালোবাসার প্রতি বিশ্বাস নিয়ে একটি চিরকুট লিখে রেখে যান। এতে তিনি লিখেছিলেন, ‘লাভ ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন’। বিচারকের নির্দেশ অনুসারে সে দিনই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের এই আত্মত্যাগের দিনটি ছিল ২৬৯ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি। প্রাচীন রোম ছিল নানা প্রথা ও কুসংস্কারের অন্ধকারে নিমজ্জিত একটি দেশ। এসব প্রথার মধ্যে লুপারকেলিয়া ছিল একটি। এটি অনুষ্ঠিত হতো ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখ। ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ জেলাসিয়াস সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের সম্মানে লুপারকেলিয়া অনুষ্ঠানের দিন ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের পরিবর্তে ১৪ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত করেন। পরে এটি সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ নামে পরিচিতি পায়।

 

বলুন ভালোবাসি...

♦ বাংলা- আমি তোমাকে ভালোবাসি

♦ ইংরেজি- আই লাভ ইউ

♦ অসমিয়া- মুই তোমাকে ভালো পাও

♦ জুলু- মেনা তান্দা উইনা

♦ তুর্কি- সেনি সেভিউর ম

♦ তামিল- নান উন্নাই কাদালিকিরেন

♦ সহেলি- নাকু পেন্দা....(নাম)

♦ রাশিয়ান-য়া তেবয়া লিউব্লিউ

♦ পোলিশ- কোচাম গিয়ে

♦ মালয়- সায়া চিন্তা কামু

♦ লাতিন- তে আমো

♦ কোরিয়ান- তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো

♦ কানাডা- নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন

♦ ইতালিয়ান- তি আমো

♦ আইরিশ- তাইম ইনগ্রা লিত

♦ ইরানি- মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম

♦ হিব্রু- আনি ওহেব ওটচে (মেয়েকে ছেলে), আনি ওহেব ওটচা (ছেলেকে মেয়ে)

♦ গুজরাটি- হুঁ তানে পেয়ার কার ছু

♦ গ্রিক- সাইয়াগাপো

♦ জার্মান- ইক লিয়েবে দিক

♦ ফ্রেঞ্চ- ইয়ে তাইমে

♦ ফিলিপিনো- ইনবিগ কিটা

♦ ফারসি- দুস্তাত দারাম

♦ ডাচ- ইক হু ভ্যান ইউ

♦ চেক- মিলুই তে

♦ বার্মিজ- চিত পা দে

 

বিশ্বের প্রথম ভালোবাসা দিবস

অনেকে ভালোবাসা দিবস পালন করে। তবে বন্ধুরা, আপনারা কি জানেন, বিশ্বে সবচেয়ে আগে ভালোবাসা দিবস কোন সালে পালিত হয়েছে? তার মানে বিশ্বের প্রথম ভালোবাসা দিবস কখন এবং কোন দেশ থেকে জন্ম নিয়েছে? ইতিহাসের সংশ্লিষ্ট তথ্য থেকে জানা গেছে, বিশ্বের সবচেয়ে আগের ভালোবাসা দিবস ১৫ শতাব্দীর প্রথম দিকে ফ্রান্স থেকে শুরু হয়েছিল। তখন একজন যুবককে আগিন কোর্ট যুদ্ধে জেলে আটক করা হয়েছিল। সে তার স্ত্রীকে খুব মিস করছিল। সে ভালোবাসার চিঠির মাধ্যমে তার ভালোবাসা ও মনের কথা স্ত্রীর কাছে প্রকাশ করেন।

এর প্রায় ২০০ বছর পর গোলাপ ভালোবাসা দিবসের প্রতীক হিসেবে প্রচলিত হয়ে ওঠে। ফ্রান্সের রাজবংশের চতুর্থ হেনরির মেয়ের আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সব পুরুষ মহিলাকে গোলাপ দিতে শুরু করে। এভাবেই ভালোবাসা দিবসের ধারণা আস্তে আস্তে ইতালি, ফ্রান্স, ব্রিটেন থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এদিন যে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে ভালোবাসা বিনিময় বা প্রকাশ করা যায় তা নয়, বরং এ দিবস বিশ্বের সব ধরনের ভালোবাসা প্রকাশের দিন। ছেলেমেয়ে এদিনে বাবামাকে ভালোবাসা জানিয়ে থাকে, বন্ধু-বান্ধবীরা তাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে থাকে।

এ দিবসে চকলেট, সুন্দর ফল, হৃদয়ের আকারের মিষ্টি উপহার হিসেবে সাধারণত মানুষের মধ্যে বিনিময় করা হয়। উপহারের মাধ্যমে বড় বা ছোট নির্বিশেষে, ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়।

 

রাজকীয় প্রেমকাহিনী

ভালোবাসার মতো মধুর আবেগ মানুষের মনে জন্মের পর থেকেই একটু একটু করে বেড়ে ওঠে। ভালোবাসা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। ভালোবাসা প্রকাশেরও রয়েছে নানা রূপ। শাসকরাও প্রেমের জালে আটকা পড়েছেন। সয়েছেন সমালোচনা। কেউবা ছেড়েছেন সিংহাসন, কেউবা যুদ্ধ ময়দানে প্রাণ বাজি ধরেছেন। তাই রাজকীয় প্রেম যুগে যুগে মানুষের মনে কৌতূহল জাগিয়েছে।

 

যুগে যুগে ভালোবাসার গল্প মানুষের মনে দোলা দিয়ে গেছে। এই অনবদ্য প্রেমগুলোর চরিত্ররা পেয়েছে অমরত্ব। নিখাদ ভালোবাসার ছোঁয়ায় প্রেমকাহিনীগুলো এখন জীবন্ত। বইয়ের পাতায় অথবা মানুষের মনে এই প্রাণোচ্ছল প্রেম রাতের আকাশে ঝকমকে তারার মতোই উজ্জ্বল।

নেপোলিয়ন-জোসেফাইন : সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। বীর যোদ্ধা। শতাব্দীর পর শতাব্দী তার বীরত্বের গল্প মানুষকে আলোড়িত করেছে। নেপোলিয়নকে বলা হয়, সর্বকালের অন্যতম সেরা সেনাপতি। এই বীর যোদ্ধার জীবনেও এসেছিল প্রেম। তখন তার বয়স সবে ২৬ বছর। তিনি প্রেমে পড়লেন দুই সন্তানের জননী ৩২ বছর বয়স্ক বিধবা রমণী জোসেফাইনের। রাজকীয় এক অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো দেখা হয় তাদের। সেখানে জোসেফাইনকে খুব কাছ থেকে দেখেন তিনি। অন্যদিকে নেপোলিয়ন ইতিমধ্যে সবার কাছে সুপরিচিতি পেয়েছেন তার বীরত্বের কারণে। নেপোলিয়ন তুখোড় সেনাপতি। শহরের গণ্যমান্য রাজনৈতিক মানুষের ভিড়ে অপরিচিত সুন্দরী রমণীকে দেখে স্বাভাবিক কৌতূহল হয় নেপোলিয়নের। সেই কৌতূহল কখন ভালোলাগায় বদলে যায় সেটা কে জানে। সেই সম্পর্ক আরও দীর্ঘস্থায়ী রূপ দিতে বিয়ে করেন তারা।

এডওয়ার্ড-সিম্পসন : এ তো গেল উপাখ্যান। কিন্তু সত্যিকারের প্রেমের গল্প কি নিকট অতীতে নেই? কথায় কথায় তো বলাই হয়, প্রেমের কারণে সব ছেড়ে যাওয়ার দুর্বিনীত মনোবাসনার কথা। সেটিও রূপকথা নেই অষ্টম এডওয়ার্ড ও সিম্পসনের বেলায়। লন্ডনের এক পার্টিতেই প্রিন্স এডওয়ার্ডকে প্রথম দেখেন সিম্পসন। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায় একজন আরেকজনকে। ১৯৩৬ সালে বাবার মৃত্যুর পর এডওয়ার্ড অষ্টম এডওয়ার্ড উপাধি ধারণ করে সিংহাসনে বসেন। সিম্পসন কিন্তু একজন তালাকপ্রাপ্তা মার্কিন নারী যাকে বিবাহ করা ছিল ব্রিটেনের আইনে রাজার জন্য নিষেধ। এডওয়ার্ডের সামনে ছিল তিনটি রাস্তা। সিম্পসনকে ত্যাগ করা, সরকারের কর্মচারীদের একযোগে পদত্যাগের সম্ভাবনা ও সিংহাসন ত্যাগ করা। ভালোবাসার কাছে পরাস্ত হয়ে এডওয়ার্ড রাজ্য ও রাজত্ব ত্যাগ করেন। ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড মাত্র ৩২৫ দিন রাজত্ব করার পর ১৯৩৬ সালে এক মার্কিন নারী সিম্পসনকে ভালোবেসে বিয়ে করতে সিংহাসন ত্যাগ করেন।

সেলিম-আনারকলি : রাজ্যপাটে এ ধরনের প্রেম মোটেই আনকোরা নয়। বরং রাজপুত্রের প্রেমগাথা জনমানুষের মনে দাগ কেটে গেছে। তেমনই এক প্রেমিক মুঘল সম্রাট আকবরের ছেলে শাহজাদা সেলিম। অথচ সে প্রেমে পড়ল এক নর্তকীর। প্রেম নাকি বাধা মানে না। হলোও তাই। রাজ্যের নর্তকী আর কেউ নয় আনারকলি। আনারকলি ছিল অনিন্দ্যসুন্দরী। কিন্তু এই প্রেম মেনে নিতে পারেননি সম্রাট আকবর। তবে প্রেম বাঁধ দিয়ে আটকে রাখা যায় না। শাহজাদা সেলিমও আনারকলিকে পেতে বাবার বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করে বসেন। কিন্তু শক্তিশালী সম্রাট আকবর বাহিনীর কাছে সেলিম খুব সহজেই পরাজিত হয়। নিজের ছেলেকে বন্দী করেই ক্ষান্ত হননি তিনি, নিজ সন্তানের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেন আকবর। আনারকলির কাছে সেলিমের জীবনই ছিল বেশি মূল্যবান। সে নিজের জীবনের বিনিময়ে সেলিমের জীবন ভিক্ষা চান। করুণ পরিণতি পায় এই প্রেম। অনেকেই বলেন, আনারকলিকে জীবন্ত কবর দেওয়া হয়।

ল্যানসেলট-গুইনিভেরে : রাজকীয় প্রেম মানব ইতিহাসের পরতে পরতে মিশে আছে। ব্যতিক্রম ছিল না গ্রেট ব্রিটেনের ইতিহাসও। যদিও প্রেমের গল্পগুলো রাজা ও রাজপুত্র নির্ভরই লেখা হয়েছে তবে এর ব্যতিক্রমও চোখে পড়ে। গুইনিভেরে তেমনই একজন। তিনি ছিলেন রাজা আর্থারের স্ত্রী। অর্থবৈভব বিলাসী রানী গুইনিভেরে প্রেমে পড়েছিলেন সেই রাজ্যের এক বীর স্যার ল্যানসেলটের। ল্যানসেলটেরও ভালোবাসতেন রানীকে। ইতিহাসবেত্তারা বলেন, রানী গুইনিভেরে ছিলেন অসম্ভব রূপবতী। তবে প্রেমের শুরুতে রানী এড়িয়ে চলতেন ল্যানসেলটকে। নিজের মনের ভালোবাসা বুকেই চেপে রেখেছিলেন তিনি। তবে ভালোবাসার খোঁজ পেতে খুব বেশিদিন লাগেনি তাদের। সেই ভালোবাসার খবর পেয়ে গিয়েছিলেন রাজা আর্থার। এক রাতে রাজা আর্থারের ভাতিজা স্যার আগ্রাভিয়ান এবং স্যার মোড্রেড বারজন নাইটকে রানী গুইনিভেরের সভাকক্ষে প্রেরণ করেন। তারা এই যুগলবন্দীকে আক্রমণ করেন। এ সময় ল্যানসেলট দ্রুত পালিয়ে যেতে পারলেও গুইনিভেরে ধরা পড়ে যান। পরকীয়ার অপরাধে রানী গুইনিভেরেকে আগুনে পুড়িয়ে মারার শাস্তি ঘোষণা করা হয়। তবে পিছিয়ে যাওয়ার প্রেমিক ছিলেন না স্যার ল্যানসেলট। তিনি তার প্রেমিকা গুইনিভেরেকে বাঁচাতে রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে বসেন। সত্যি বলতে এতে পুরো রাজ্য দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। যুদ্ধের পর গুইনিভেরেকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। তবে এর ফল ভালো হয়নি। বহু নিরপরাধ মানুষ মারা গিয়েছিল সেই যুদ্ধে। তার পেছনের কারণ ছিল তাদের প্রেম। যে কারণে তারা নিজেদের দায়ী করে অনুতপ্ত হন। অবশেষে তারা নিজেদের মধ্যে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তও নেন।

ক্লিওপেট্রা-অ্যান্টনি : ক্লিওপেট্রা নিজেই এক কিংবদন্তি। অনিন্দ্য সুন্দরী ক্লিওপেট্রা মিসরীয় রানী। তার প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছিলেন রোমান সেনাপতি মার্ক অ্যান্টনি। প্রথম দেখাতেই তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন। ক্ষমতাধরের প্রেম বুঝি একেই বলে। পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু মিসর। মিসরের রানী ও রোমান সাম্রাজ্যের সেনাপতি— এই দুই ক্ষমতাধর মানুষের প্রেম। অবশ্য এই প্রেমের পথও মসৃণ ছিল না। বিশেষত রোমান শাসকদের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল তাদের প্রেম। রোমান শাসকরা জানত, এ প্রেমের কারণে দিন দিন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে মিসর। যে কারণে অন্তর্দ্বন্দ্ব ও কূটচালের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছিল অ্যান্টনিও ও ক্লিওপেট্রাকে। তারা বিয়েও করেছিলেন। কেউ কেউ ধারণা করেন, ব্যাটল অব অ্যাক্টিয়ামের নৌযুদ্ধে রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত অবস্থায় অ্যান্টনির মনোবল ভাঙার জন্য তাকে ক্লিওপেট্রার মৃত্যু মিথ্যা সংবাদ শুনানো হয়। বলা হয়েছিল, রোমানরা ক্লিওপেট্রাকে হত্যা করেছে। ক্লিওপেট্রার মৃত্যু সংবাদে অ্যান্টনি পুরোপুরি ভেঙে পড়েন। নিজ তলোয়ার দিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। অ্যান্টনি মৃত্যুর পর ক্লিওপেট্রা বিষাদে আচ্ছন্ন হন। যে কারণে অ্যান্টনির মৃত্যুর পর কিছুদিনের মধ্যেই ক্লিওপেট্রাকে হত্যার পরিকল্পনা আরও জোরদার হয়। ক্লিওপেট্রাকে হত্যার জন্য মিসরীয় কোবরা ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে তার সামনে রাখা হয়। এই সাপের কামড়েই ৩০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দের ১২ আগস্ট ক্লিওপেট্রা মারা যান। তবে অনেকে এও বলে থাকেন ক্লিওপেট্রা আত্মহত্যা করেছিলেন।

রানী ভিক্টোরিয়া-প্রিন্স অ্যালবার্ট : ইংল্যান্ডের সিংহাসনের রাজমুকুট পরেন ভিক্টোরিয়া। তখন তার বয়স মাত্র আঠারো। ১৮৩৭ সালে যখন তিনি ক্ষমতায় বসেন তখন ইংল্যান্ড এতটা উন্নত ছিল না। ক্ষমতা সামলানোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে পুরো মন দিয়েছেন তিনি। তার জীবনে প্রেম আসে আরও পড়ে। তিন বছর পর ১৮৪০ সালে রানী ভিক্টোরিয়া তার ফার্স্ট কাজিন প্রিন্স অ্যালবার্টকে বিয়ে করেন। প্রিন্স অ্যালবার্ট ছিলেন বেশ সংস্কৃতিমনা। তাদের এই বিয়েকে খুব একটা ভালো চোখে দেখেনি অনেকে। এ নিয়ে অনেক কানাঘুষাও চলত প্রাসাদে। তবে রানীর প্রতিপত্তির সামনে সেসব খুব বেশি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি। অন্যদিকে অ্যালবার্ট মানুষ ছিলেন অসাধারণ। তিনি রানীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। যে কারণে তাদের মধ্যে কখনো কোনো সমস্যা শিকড় গেড়ে বসতে পারেনি। রাজপ্রাসাদের অভ্যন্তরেই তাদের প্রেম বটবৃক্ষের মতো ডালপালা মেলেছিল। কিন্তু রোগ-মৃত্যু রাজা-রানীকেও ছাড় দেয়নি। ১৮৬১ সালে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হন অ্যালবার্ট। মারা যান তিনি।  এই দুর্ঘটনা রানীকে পুরোপুরি আক্রান্ত করে। তিনি নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দেন। নিজেকে ঘরবন্দী করে রাখেন। রাজ্যপাট সামলানোতেও তিনি পিছিয়ে পড়েন। স্বামীর মৃত্যুর শোক রানীকে আবৃত করে ফেলে। রানী ভিক্টোরিয়া সেই শোকে পরের তিনটি বছর একবারের জন্যও লোকসমক্ষে আসেননি। তবে ভালোবাসার মানুষের বিচ্ছেদ বেদনা বুঝতে চায়নি সাধারণ মানুষ। এ নিয়ে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। ১৮৬৬ সালে রানী পুনরায় কাজ শুরু করেন। ১৯০১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া শোকের কালো পোশাক পরিধান করতেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন