শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

জমজমাট ক্যাসিনো

আবদুল কাদের ও সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
জমজমাট ক্যাসিনো
বহু বছর আগে ক্যাসিনোর উত্থান। শুরুর দিকে অনিয়ন্ত্রিত জুয়ার আসরের কারণে এসব ক্যাসিনোর উৎপত্তি। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জুয়ার আসরে চলে ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা। ওড়ানো হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। গোটা বিশ্বে অসংখ্য ক্যাসিনো থাকলেও বিশ্বখ্যাত কিছু সেরা ক্যাসিনো রয়েছে। ক্যাসিনোর এসব কাহিনী নিয়ে আজকের রকমারি।

 

যেখানে টাকা ওড়ে

ক্যাসিনো মানেই টাকা ওড়ানোর জায়গা। বিশ্বজুড়ে রয়েছে এমন অসংখ্য ক্যাসিনো যেখানে জুয়ার নেশায় মেতে থাকেন জুয়াড়িরা। পৃথিবীর বহু দেশেই চলে জুয়া খেলার রমরমা ব্যবসা। আমেরিকা, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, চীন, ভারত, নেপালসহ অসংখ্য দেশে গড়ে উঠেছে টাকা ওড়ানোর জায়গা। অনেক ধনাঢ্য ব্যক্তি খেলার ছলে মনোরঞ্জনের জন্য এসব ক্যাসিনোতে আসেন। পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্লট মেশিনের খেলা ছাড়া মদের আসর বসে এসব ক্যাসিনোতে। ক্যাসিনোর কথা এলে শুরুতেই আসবে সিন সিটি লাসভেগাসের কথা। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জুয়ার আসরটি এখানেই হয়ে থাকে। তবে লাসভেগাস ছাড়াও বিভিন্ন দেশেও নাম না জানা অনেক জুয়ার স্থান রয়েছে। কিন্তু টিভি-সিনেমায় দেখা লাস ভেগাসের ক্যাসিনোর তুলনায় সিঙ্গাপুরের ক্যাসিনোগুলো অনেক ভদ্র প্রকৃতির। কয়েকটা ফ্লোর নিয়ে, কয়েক লাখ বর্গফুটের বিশেষভাবে ডিজাইন করা এই ক্যাসিনোতে আছে শত শত ভিডিও গেমসদৃশ ক্যাসিনো স্লট, আছে পোকার, ব্ল্যাকজ্যাক, রোলেট, ক্র্যাশসহ নানা রকম বিচিত্র খেলা। ইদানীং এশিয়ার কয়েকটি দেশ এসব জুয়া খেলায় এগিয়ে। এশিয়ার ক্যাসিনোগুলো চুটিয়ে ব্যবসা করছে। এসব জায়গায় হরহামেশাই চলে জুয়ার বড় বড় দান। এশিয়া মহাদেশের নেপাল, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এসব জুয়ার আসরে এগিয়ে। খেলার চেয়েও কৌতূহল বেশি জাগে খেলোয়াড়দের প্রতিক্রিয়া দেখার। কেউবা দান জিতলে তার চোখেমুখে থাকে হাসির ঝলক। ঠিক বিপরীত দিকে স্লট হারের পর খেলোয়াড়ের মাথায় এসে পড়ে দুনিয়ার সব দুশ্চিন্তা। প্রতিবার দান ফেলার আগে খুব তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে গেমের স্কোর বোর্ডের দিকে তাকিয়ে নিচ্ছে। ছোট ছোট দানগুলোতে হেরে যাচ্ছে। বড় দানগুলোতে হেরে যাওয়ার পরিমাণ কম, হয় জিতছে, নয়তো টাই হচ্ছে। চাইনিজদের মধ্যে জুয়া খুবই জনপ্রিয়। এমন নজির দেখা গেল ক্যাসিনোগুলোতে। বালক থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সী চাইনিজদের মিলবে এসব ক্যাসিনোতে। কোটি কোটি টাকা ওড়াতে আর মনোরঞ্জন করতে তারা এখানে আসে। নেপালের একটি ক্যাসিনোয় দেখা গেল, এক লোক তার বান্ধবীকে নিয়ে এসেছেন জুয়া খেলতে। কিছুক্ষণ পর বান্ধবী উঠে গেলেন আরও ক্যাশ অর্থাৎ নগদ টাকা তুলতে। নেপালের মতো এশিয়ার বহু ক্যাসিনোতে টাকা আসছে হু হু করে আর যাচ্ছেও একইরকম। আসছেন বিখ্যাত ব্যক্তি, সেলিব্রেটি, খেলোয়াড়রা। সঙ্গে রয়েছে তাদের বান্ধবী। বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমানে এসব ক্যাসিনোর ব্যবসা দিনকে দিন বাড়ছে। আর এসব ক্যাসিনোর অর্থের জোগান দিয়ে থাকেন অনেক চীনা ও আমেরিকান ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। এশিয়ার আরেক দেশ সিঙ্গাপুরের ক্যাসিনোগুলো একাই বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে যাচ্ছে। হংকংয়ের একটি ক্যাসিনোর একজন জুয়া বিশ্লেষক অ্যারন ফিশার বলেন, ক্যাসিনো ব্যবসা বাড়ার অন্যতম কারণ হলো, এক শ্রেণির মানুষের উপার্জন বাড়ায় এবং তারা অন্য কোনো খেলার প্রতি আকর্ষণ না থাকায় তারা জুয়া খেলার প্রতিই বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। ক্যাসিনোর ইতিহাসে এমনও ঘটনা রয়েছে, কেউ খেলতে এসে হারিয়েছেন তার সর্বস্ব আবার অনেকেই নিয়ে গেছে কোটি কোটি ডলার। ভিয়েতনামের ক্রাউন ক্যাসিনোর মালিক হোয়াং ডাট সিলভার শোর অর্থের জোগান দিচ্ছেন একজন চীনা বংশোদ্ভূত আমেরিকান। তবে বিশ্লেষকদের দাবি, সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন ক্যাসিনোতে দেশিদের চেয়ে ভিনদেশি পর্যটকদের সংখ্যাই বেশি। আসলে শুধু সিঙ্গাপুরেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য ক্যাসিনোগুলোয় দেশি জুয়াড়ির চেয়ে পর্যটক জুয়াড়িদের আনাগোনাই বেশি লক্ষ্য করা যায়। এসব পর্যটকের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, চীন, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া এবং ভারতীদের সংখ্যাই বেশি।

 

কাঠমান্ডুতে যত কাণ্ড

এশীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় জুয়ার আসরগুলো বসে নেপালের কাঠমান্ডুতে। হিমালয়ের দেশটিতে ক্যাসিনোর জন্য বিশ্বজোড়া খ্যাতি রয়েছে। এসব জুয়ার আসরে সবচেয়ে বেশি জুয়ায় মাতে ভিনদেশি পর্যটকরা। এমনিতেই নেপাল পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ। তার ওপর ক্যাসিনো-যোগ আগত দর্শনার্থীদের নতুন বিনোদনের স্থান। নেপালের স্থানীয় মানুষ তো বটেই, এখানে বেড়াতে আসা পর্যটকরাও মেতে ওঠেন সর্বনাশা জুয়ার নেশায়। নেপালের কাঠমান্ডুতেই রয়েছে নামকরা ছয়টি ক্যাসিনো। নেপাল ক্যাসিনোস, ক্যাসিনো ইন নেপাল, ক্যাসিনো সিয়াংগ্রি, ক্যাসিনো অ্যান্না, ক্যাসিনো এভারেস্ট ও ক্যাসিনো রয়েল এখানকার জনপ্রিয় ক্যাসিনোগুলোর মধ্যে অন্যতম। রাত হলেই এসব জুয়ার আসরে চলে টাকার ছড়াছড়ি। বহু পর্যটক এখানে টাকা ওড়াতে আসেন। এসব জুয়ার আসরে মজার খেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্লট মেশিনের খেলা। ওড়ানো হয় কোটি কোটি ডলার। এখানে রাতে জমজমাট আসর হলেও ২৪ ঘণ্টা ধরেই চলে এসব জুয়ার আসর। অনেকে এক রাতেই রাজ্যের রাজা বনে যান, আবার অনেকেই হয়ে যান রাস্তার ফকির। এখানকার প্রতিটি ক্যাসিনোতে আগ্রহীরা পরিবার-বন্ধুবান্ধব নিয়ে আসেন। রাতভর জুয়া খেলার পাশাপাশি মদের নেশায় মেতে ওঠেন জুয়াড়িরা। গোটা বিশ্বে যতগুলো বড় বড় দানের জুয়া খেলার ইতিহাস রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডুর ক্যাসিনোগুলো তার মধ্যে অন্যতম। এখানকার জুয়ার আখড়াগুলো পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।

 

পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো

আমাদের উপমহাদেশেই পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো স্থাপিত হয়। এর পেছনেও একটি কারণ রয়েছে। অনেক আগে থেকেই উপমহাদেশের যেখানে-সেখানে জুয়া খেলা হতো অনিয়ন্ত্রিতভাবে। এই অনিয়ন্ত্রিত জুয়াকে একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তখন ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, জুয়া থেকে সরকারি লভ্যাংশ ও শুল্ক নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রায় দুই হাজার বছর আগে সরকারিভাবে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ও স্থানের হদিস এখনো পাননি ইতিহাসবিদরা। তবে কাউতিলিয়া নামে একজন প্রাচীন ভারতীয় অর্থশাস্ত্রবিদ এ বিষয়ে অনেক কিছু লিখে গেছেন। তার লেখায় উঠে এসেছে জুয়ার স্থান হিসেবে ক্যাসিনো স্থাপনের কিছু কারণ। পাশাপাশি ভারতীয় উপমহাদেশে ক্যাসিনো স্থাপনের কয়েকটি চিত্র লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন কাউতিলিয়া তার অর্থশাস্ত্র পুস্তকে। এগুলোর মধ্যে যেমন আছে জুয়াকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে আসার কথা আবার আছে জুয়া খেলায় সাম্যতা নিশ্চিত করার কথাও। এই খেলা থেকে সরকারি শুল্ক প্রাপ্তি নিশ্চিত করারও বেশ কিছু চিত্র উঠে এসেছে তার লেখায়। সে সময়ের ক্যাসিনোগুলোয় সরকার বিভিন্ন জুয়ার নানা উপাদানের ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। তখন জুয়া খেলে নিঃস্ব হওয়ার ঘটনা অহরহ ঘটত। বিষয়টা তখনো সরকারের নজর এড়ায়নি, তাই  জুয়া খেলে যেন কেউ নিঃস্ব বা সর্বস্বান্ত না হয় সেদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা হতো। কালের ধারাবাহিকতায় সে সময় থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় শুরু হওয়া জুয়া আজকের পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে।

 

জুয়াড়িদের প্রধান আকর্ষণ

দ্য ভ্যালেন্তিয়ান ম্যাকাও

[ম্যাকাও, চীন]

বিশ্বে যত ক্যাসিনো রয়েছে দ্য ভ্যালেন্তিয়ান তার মধ্যে অন্যতম। চীনের এই ক্যাসিনোটি জুয়াড়িদের প্রধান আকর্ষণ। আকর্ষণীয় এই ক্যাসিনোটি ভিতর এবং বাহির দুদিক থেকেই দেখতে অপরূপ। ক্যাসিনোর মার্বেল পাথরে তৈরি লবি আর নান্দনিক আলোকসজ্জা সত্যিই অসাধারণ। রাতে ক্যাসিনোটি ভিন্ন রূপ ধারণ করে। এর ভিতরে আপনি যত দেখবেন ততই বিস্মিত হবেন। প্রতি রাতে এখানে চলে নানা ধরনের রোমাঞ্চকর আয়োজন। ক্যাসিনোটির প্রতিটি খেলার স্পট ভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি। পুরো ক্যাসিনোটি আগত জুয়াড়িদের অত্যন্ত পছন্দের। এটি শুধু ক্যাসিনোই নয়, বরং একটি পাঁচতারকা মানের হোটেলও। দ্য ভ্যালেন্তিয়ানে আগত অতিথিদের জন্য রয়েছে বিলাসবহুল রুম। ক্যাসিনো পুরো হোটেলটির রূপ পাল্টে দিয়েছে। দ্য ভ্যালেন্তিয়ানের জুয়ার আসরটি ৫৫ হাজার বর্গফুটের বিশাল জায়গা নিয়ে তৈরি। মাকাওয়ে যে একবার যাবে তার জগদ্বিখ্যাত ও কুখ্যাত ক্যাসিনোটি দেখার কৌতূহল জাগবেই।

 

ফক্সউডস রিসোর্ট ক্যাসিনো

[কানেক্টিকাট, আমেরিকা]

যুক্তরাষ্ট্রের কানেক্টিকাটের এই ক্যাসিনোটি বিশ্বজোড়া সমাদৃত। বহু সেলিব্রেটি তাদের বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে সেখানে যান। সারা রাত জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে চলে জমজমাট আড্ডা। কানেক্টিকাটের এই ফক্সউড রিসোর্ট ক্যাসিনো পৃথিবীজুড়ে জুয়াড়িদের অন্যতম পছন্দের জায়গা। চারপাশে সবুজের গালিচায় মোড়ানো প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর পরিবেশে বেষ্টিত এই ক্যাসিনোর গেমিং জোনটি গড়ে উঠেছে ৪.৭ মিলিয়ন বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে। ক্যাসিনোখ্যাত এই হোটেলটিতে ৩৮০টিরও বেশি জুয়ার টেবিলে প্রতিদিন চলে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, জুজু ইত্যাদি মজার মজার খেলা। হাজার হাজার জুয়াড়ির সমাগম ঘটে এই ক্যাসিনোতে এবং চলে কোটি কোটি টাকার জুয়ার আসর। এখানে আরও রয়েছে অল্প বয়স্কদের জন্য চমকপ্রদ সব বিনোদনের ব্যবস্থা।  

 

এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনো [লাসভেগাস]

লাসভেগাসে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম হোটেলে অবস্থিত এই ক্যাসিনো। ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে নির্মিত এই ক্যাসিনোর গেমিং জোন। এটিই সিন সিটির সবচেয়ে বড় ক্যাসিনো ফ্লোর। এখানে প্রতিদিন ১৩৯টি টেবিলে পোকারসহ বিভিন্ন রকমের জুয়ার আসর বসে। আরও রয়েছে ভিডিও জুজু, প্রোগ্রেসিভ স্লট ও মাল্টি গেম মেমিনসহ জুয়া খেলার নানা উপকরণ। সারা পৃথিবী থেকে ধনকুবেররা আসেন এই ক্যাসিনোতে। এখানে ১ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত বাজি ধরা যায়। আবার কেউ কেউ ৫ লাখ ডলার পর্যন্ত প্লে আউট করে থাকে। ৬০টি প্লাজমা টেলিভিশনে মাঠের খেলাধুলা নিয়েও চলে জুয়া খেলা। এসব খেলার মধ্যে জুয়াড়িদের কাছে জনপ্রিয় ফুটবল, সকার, মার্শাল আর্ট, বক্সিং ইত্যাদি। একটি স্কাইবক্স প্রতি জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে জুয়াড়িরা পানীয় এবং খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

 

বেল্লাজিও [লাসভেগাস]

লাসভেগাসের আরেকটি চমৎকার ক্যাসিনো বেল্লাজিও। নান্দনিক লোকেশনে অবস্থিত এই ক্যাসিনোটি এমজিএম রিসোর্ট মালিকাধীন। এখানে রয়েছে একটি বিখ্যাত ফোয়ারা ঝরনা। যার আশপাশে ওশেইন ১১, দ্য হ্যাংওভার অ্যান্ড টোয়েন্টি ওয়ান, গ্লামারসের মতো আলোচিত মুভির শুটিং হয়েছে। বেল্লাজিও সর্বাধিক আলোচিত এখানকার ক্যাসিনো জোনটির জন্য। অনেকে এটাকে অফিস রুম বলে ডাকেন। এখানে হাই টেবিল লিমিট সুবিধা থাকায় প্রফেশনাল জুয়াড়িরা এই ক্যাসিনোতে বেশি ভিড় জমান। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত জুয়াড়িরা এখানে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ডলার থেকে ৮ হাজার ডলার পর্যন্ত জুয়ার বাজি ধরতে পারেন। মাঝে মাঝে গেমিং পটস এক মিলিয়ন ডলারও ছাড়িয়ে যায়।

 

দ্য ভ্যালেন্তিনো রিসোর্ট হোটেল ক্যাসিনো [লাসভেগাস]

ক্যাসিনো বললেই লাসভেগাসের দ্য ভ্যালেন্তিনো রিসোর্ট হোটেল ক্যাসিনোর কথা মনে আসে সবার আগে। এই বিলাসবহুল হোটেল এবং ক্যাসিনোটি বিশ্বেজোড়া বিখ্যাত। পুরো হোটেলটির মালিক এবং পরিচালক লাসভেগাস করপোরেশন। যার হেড কোয়ার্টারও হোটেলটির ভিতরেই অবস্থিত। অত্যাধুনিক এই হোটেল রিসোর্টটি দেখতে অনেকটা ভেনিসের স্টেটমার্ক ক্যাম্পানিলের মতো। এর মধ্যে আরও রয়েছে স্টান্ড এক্সপো কনভেশন সেন্টার, দ্য পাল্লাজো হোটেল এবং ক্যাসিনো রিসোর্ট। বলা যায়, একের ভিতর সব কিছু। এই হোটেলটি বিশ্বের অন্যতম বড় হোটেল এবং ক্যাসিনো। এখানে আগত অতিথিদের জন্য রয়েছে ৪০৪৯টি বিলাসবহুল স্যুট এবং ৪০৫৯টি হোটেল রুম। এ ছাড়াও ১২ হাজার বর্গফুটের বিশালাকার ক্যাসিনোটি জুয়াড়িদের পছন্দের শীর্ষে। 

 

রিও অল স্যুট হোটেল অ্যান্ড ক্যাসিনো

[লাসভেগাস]

রিও নাম শুনলেই ব্রাজিলের কথা মনে হওয়ার কথা। আসলে এটি সেই রিও নয়, এই হোটেল-ক্যাসিনোটি বিশ্বের ধনকুবেরদের অবসর সময় কাটানোর আরেকটি জায়গা। রিও অল স্যুট হোটেল অ্যান্ড ক্যাসিনোর মালিক সিজার্স এন্টারটেইনমেন্ট করপোরেশন। এই ক্যাসিনোটি জুয়াড়িদের কাছে ‘দ্য রিও’ নামেই বেশি পরিচিত। এটি লাসভেগাসের অন্যমত আকর্ষণীয় হোটেল। এখানকার রুমগুলোর সবগুলোই স্যুটস হিসেবে বিবেচ্য। স্যুটগুলো ৬০০ থেকে ১৩ হাজার বর্গফুটের হয়ে থাকে। ব্রাজিলের চমৎকার শহর রিও নামানুসারে এই হোটেলটির ক্যাসিনো নাম দেওয়া হয় রিও। পুরো হোটেলটির ডিজাইন আর নকশায় প্রাধান্য পেয়েছে ব্রাজিলের সংস্কৃতি।

 

এশিয়া প্যাসিফিক জোনে আরও ১৭ ক্যাসিনো

জুয়া শিল্পের প্রসার খুব দ্রুত ঘটছে। এক্ষেত্রে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকাগুলো এবং এর আশপাশের জায়গাগুলোই ক্যাসিনো ব্যবসায়ীদের জন্য বেশি পছন্দের।

তাই ২০২০ সালের মধ্যেই ক্যাসিনো শিল্পে যোগ হচ্ছে আরও ১৭টি নতুন বিলাসবহুল ক্যাসিনো। যার মধ্যে ছয়টি ক্যাসিনোর হোস্টিং করবে সবচেয়ে বড় গ্যামব্লিং হাব ম্যাকাও। আরও তিনটি ক্যাসিনো শুরু হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, রাশিয়া ও নিউজিল্যান্ডে। অস্ট্রেলিয়া ও ফিলিপাইনে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে যুক্ত হচ্ছে আরও দুটি ক্যাসিনো।

দক্ষিণ কোরিয়া এবং ফিলিপাইন ক্যাসিনো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগে উৎসাহী এবং আগামী পাঁচ বছরে নতুন কয়েকটি ক্যাসিনো চালু করবে। মেইনল্যান্ড চায়না অন্যতম বৃহৎ জুয়ার মার্কেট। ফলে জুয়াড়িরা পার্শ্ববর্তী দেশ যেমন ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইনে জুয়া শিল্পের প্রসারে বেশি আগ্রহী।

আর এসব এলাকা জুয়া খেলার জন্য অনেক বেশি সুবিধাজনক জুয়াড়িদের জন্য। এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২০২০ সাল পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা