শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯ আপডেট:

পর্যটকমুখর যত স্থাপনা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটকমুখর যত স্থাপনা

বিস্ময়কর স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউস

প্রতি বছর এক কোটি পর্যটক

সিডনি অপেরা হাউস নামের এই বিস্ময়কর স্থাপনাটি পর্যটকদের আকর্ষণের তালিকায় রয়েছে। প্রতি বছর ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ জড়ো হয় এই অপেরা হাউসটিতে। এটি রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বন্দরে। এটি নৌকার পাল আকৃতির মতো দেখতে। অনেক ধরনের অনুষ্ঠান এখানে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের কোটি কোটি পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে এ সিডনি অপেরা হাউস। অপেরা হাউসটি মহাসাগরের এক প্রান্তে তৈরি করা হয়েছে, যা দেখতে অনেকটা উপত্যকার মতো। ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় এটিকে ২০০৭ সালে অন্তর্ভুক্ত করে। বর্তমান অপেরা হাউসটি বেনেলং পয়েন্টে তৈরি করা হয়েছে, যা একসময় ম্যাককুইরি বন্দর হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৮১৭ সালে বন্দরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ও ১৯০১ সালে বিলুপ্ত করা হয়। ১০ আগস্ট, ১৯০২ সালে ম্যাককুইরি বন্দরে ট্রাম রক্ষণাগার  তৈরি করে ১৯৫৮ সালে ভেঙে ফেলা হয়। এ একই জায়গায় ১৯৫৯ সালে সিডনি অপেরা হাউসের নির্মাণকাজ শুরু হয়। জান আডজেন নামীয় ড্যানিশ স্থাপত্যবিদ সিডনি অপেরা হাউসের নকশা প্রণয়ন করেন। ১৯৫৭ সালে প্রকল্পের তত্ত্বাবধান ও সহায়তার জন্য তিনি সিডনিতে আসেন। ১৯৬৬ সালে আডজেন প্রকল্পের কাজ ফেলে রেখে চলে যান। এর প্রধান কারণ ছিল সরকারের অর্থ প্রদানে অস্বীকৃতি। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২০ অক্টোবর, ১৯৭৩ সালে আধুনিক স্থাপত্যকলার অন্যতম পদচিহ্ন সিডনি অপেরা হাউস আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।

 

ভুবনখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়াম

প্রতি বছর এক কোটি পর্যটক

পৃথিবীর বিখ্যাত সব জাদুঘরের তালিকায় উপরের সারিতেই আছে ল্যুভর মিউজিয়ামটি। পৃথিবীর সেরা স্থাপত্য সৌন্দর্যের মধ্যেও এটি সেরাদের তালিকায় রয়েছে। এখানে আছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর ও মহামূল্যবান অনেক চিত্রকলা এবং ভাস্কর্য। প্যারিসের সিন নদীর তীরে অবস্থিত এ বিশাল স্থাপনা আজকের সমকালে এক মহাকালের ধারক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে সগৌরবে। প্যারিস শহরটা গড়ে উঠেছে সিন নদীর তীর ঘেঁষে। অনেকটা উত্তর-দক্ষিণে আড়াআড়িভাবে অবস্থিত এ নদীর তীরেই গড়ে উঠেছে ল্যুভর। ১২০০ সালে নির্মিত যে ভবনকে ঘিরে এটি প্রথমে গড়ে ওঠে তা ছিল ফরাসি সম্রাট দ্বিতীয় ফিলিপের রাজকীয় দুর্গ ও প্রাসাদ। শিল্প সংগ্রহশালা হিসেবে ল্যুভরের সার্বিক নির্মাণকাজ সম্পন্ন হতে সময় লাগে মোট ২০০ বছর। ল্যুভর হচ্ছে নানা ভবনের এক বিশাল সমাহার। ১৫৪৬ সালে এর পশ্চিম দিকের ভবনের কাজ শুরু হয় সম্রাট প্রথম ফ্রান্সিসের নির্দেশে। শুরুতে এতে কেবল বিভিন্ন রাজকীয় দ্রব্যসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য রাখা হতো। সম্প্রসারিত ভবনগুলোর কাজ শুরু হয় ১৬২৪ সালে সম্রাট ত্রয়োদশ লুইয়ের আমলে। ল্যুভরের ভবনগুলোর সামগ্রিক নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় সম্রাট তৃতীয় নেপোলিয়নের আমলে।

 

সবচেয়ে বেশি ছবি তোলা হয় স্ট্যাচু অব লিবার্টির

প্রতি বছর ৩৫ লাখ পর্যটক

স্ট্যাচু অব লিবার্টিতে প্রতি বছর পর্যটক আসে প্রায় ৩৫ লাখ। এটির অবস্থান সুন্দর এক দ্বীপ লিবার্টি আইল্যান্ডে। দ্বীপের সব দিক থেকে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ দেখা যায়। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল মূর্তি। সবুজাভ রঙের উড়ন্ত গাউন পরে থাকা এক নারীর অবয়ব ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’। মাথায় সূচালো কাঁটাওয়ালা মুকুট; যা কিনা সাতটি মহাদেশ ও সাত সমুদ্রের প্রতীক। ভাস্কর্যটির বাম হাতে রয়েছে একটি বই। যাতে রোমান সংখ্যায় খোদাই করে লেখা রয়েছে আমেরিকার স্বাধীনতার দিনক্ষণ ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সাল। ডান হাতে উঁচিয়ে ধরা একটি মশাল। পায়ের কাছে পড়ে থাকা ছেঁড়া শেকল মুক্তির কথা বলছে। এই ভাস্কর্যটি সাম্য, স্বাধীনতা এবং মুক্তির প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। আমেরিকাকে ১৮৮৬ সালে এই মূর্তিটি উপহার হিসেবে পাঠায় ফ্রান্স। এর উচ্চতা ৩০৫ ফুট। এটি আমেরিকার সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। ফ্রেঞ্চ ভাস্কর অগাস্টাস বার্থোলডি স্ট্যাচু অব লিবার্টির ডিজাইন করেন। এটি বানাতে ফ্রান্সের খরচ হয় আড়াই লাখ ডলার। মূর্তিটিকে যে স্থাপনার ওপর বসাতে হয়েছে তা বানাতেও আমেরিকা খরচ করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। এই স্থাপনার অনেকটা অংশ বানানো হয় সাধারণ জনগণের পয়সায়। এই মূর্তি সব সময় কিন্তু স্ট্যাচু অব লিবার্টি নামে পরিচিত ছিল না। ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একে ‘লিবার্টি এনলাইটেনিং দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামে ডাকা হতো। এই মূর্তি বসানোর পর আশপাশের অন্যান্য শহরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। তামা ধাতু দিয়ে এর বাইরের অংশ তৈরি করা হয়। এর ঘনত্ব মাত্র ২.৫ মিলিমিটার। এ মূর্তির রং সব সময় এমন ছিল না। আসলে এটি অনেকটা মরচেপড়া লোহার মতোই দেখা যেত। এর অভ্যন্তরীণ কাঠামোর ডিজাইন করেন গুস্তাভো আইফেল। প্রচন্ড বাতাসে স্ট্যাচুটি কয়েক ইঞ্চি পর্যন্ত দুলতে থাকে। এর ডানহাতে অর্থাৎ যে হাতটি মশাল ধরে রয়েছে তার ভিতরে ৪২ ফুট লম্বা মই রয়েছে। পরিচর্যার জন্য এই মই বেয়ে উঠতে হয়। এই মশালের প্লাটফর্মে দর্শনার্থীদের ওঠা নিষেধ করা হয় ১৯১৬ সাল থেকে। পরিচর্যার জন্য প্রকৌশলীরা মূর্তিটির ডানপায়ের নিচ দিয়ে প্রবেশ করেন। ওটাই এর প্রবেশদ্বার। এ মূর্তি যে জুতা পরে রয়েছে তার মাপ ৮৭৯। মূর্তিটির গোড়ালি থেকে মাথা পর্যন্ত মূর্তির উচ্চতা ৩৪ মিটার। বছরের পর বছর প্যাটিনেশন নামক এক ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার জন্য এর তামার রং সবুজ হয়ে উঠেছে।

  ১৯৮৪ সালে জাতিসংঘ স্ট্যাচু অব লিবার্টিকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থানের অন্তর্ভুক্ত করে। দুই বছরব্যাপী মূর্তিটির সংস্কার কাজের পর ১৯৮৬ সালে আবারও দর্শকদের জন্য মূর্তিটি উন্মুক্ত করা হয়। এই বছরই মূর্তিটির ১০০তম বার্ষিকী পালন করা হয়। এই সংস্কারের প্রকল্পের সময়ই নতুন মশালটিতে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের পাতলা আবরণ দেওয়া হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রিজার্ভেশনের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা মূর্তিটির ভিত্তিস্তম্ভ ও মাথার তাজের ওপর উঠতে পারেন। স্ট্যাচু অব লিবার্টি ১৮৯২ থেকে ১৯৫৪ সালের মধ্যে কাছাকাছি অবস্থিত এলিস দ্বীপের ফেডারেল অভিবাসন স্টেশন থেকে আগত এক কোটি ২০ লাখেরও অধিক অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রে স্বাগতম জানায়। পুরনো অভিবাসন স্টেশনটি এখন একটি জাদুঘরে পরিণত করা হয়। এক কথায় পুরো দ্বীপটাই অনেক সুন্দর। খাবার-দাবারের রকমারি আয়োজন রয়েছে। আছে স্যুভেনির শপ। প্রচুর বৃক্ষরাজি। দ্বীপের চারপাশে কংক্রিটের বাঁধাই। যত দূর চোখ যায় অথৈ জল। সাগরের বুকে বড় বড় পাল তোলা নৌযানগুলো দেখতে চমৎকার লাগে। দূরে চোখে পড়ে ম্যানহাটনের বড় বড় দালানের মাঝে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা নতুন ট্রেড সেন্টার। বছরজুড়েই এখানে পর্যটকদের ভিড় থাকে।

 

প্রেম আর সৌন্দর্য  তাজমহল

প্রতি বছর ৩০-৪০ লাখ পর্যটক

প্রতি বছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ মানুষকে মুগ্ধ করে চলেছে তাজমহল। তাজমহল ভারতের আগ্রায় অবস্থিত একটি রাজকীয় সমাধি। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এ অপূর্ব সৌধটি নির্মাণ করেন। সৌধটি নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে, যা সম্পন্ন হয়েছিল ১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে। সৌধটির নকশা কে করেছিলেন এ প্রশ্নে অনেক বিতর্ক থাকলেও, এটা পরিষ্কার যে শিল্প-নৈপুণ্যসম্পন্ন একদল নকশাকারক ও কারিগর সৌধটি নির্মাণ করেছিলেন, যার প্রধান ছিলেন আহমেদ লাহুরী। তাজমহলের নির্মাণশৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে। তাজমহল আসলে সামগ্রিকভাবে একটি জটিল অখ- স্থাপত্য। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।

 

ফ্রান্সের আকর্ষণ আইফেল টাওয়ার

প্রতি বছর ৭০ লাখ পর্যটক

এখনো বিস্ময়ের এক অনন্য স্থাপনা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার। প্যারিস শহরে অবস্থিত সুউচ্চ একটি লৌহ কাঠামো, যা ফ্রান্সের অন্যতম একটি প্রতীক। গুস্তাভো আইফেল নির্মিত ৩২০ মিটার তথা ১০৫০ ফুট উচ্চতার এ টাওয়ারটি ছিল ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে পরবর্তী ৪০ বছর ধরে পৃথিবীর উচ্চতম টাওয়ার। গুস্তাভো আইফেল রেলের জন্য সেতুর নকশা প্রণয়ন করতেন এবং টাওয়ারটি নির্মাণে তিনি সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছিলেন। ১৮,০৩৮ খন্ড লোহার তৈরি বিভিন্ন আকৃতির ছোট-বড় কাঠামো জোড়া দিয়ে এ টাওয়ার তৈরি করা হয়েছিল। ৩০০ শ্রমিক এ নির্মাণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। প্রতি বছর আইফেল টাওয়ার দেখতে ছুটে আসেন ৭০ লাখেরও বেশি পর্যটক। ২০০৮ সালে ফ্রান্স ইউরোপীয় ইউনিয়নের দ্বিতীয়বারের মতো সভাপতিত্ব পাওয়ায় এই টাওয়ারে ১২টি দেশের পতাকা লাগানো হয়।

 

সবচেয়ে পুরনো মিসরের পিরামিড

প্রতি বছর দেড় কোটি পর্যটক

মিসরীয় পিরামিড হলো মিসরে অবস্থিত প্রাচীন পিরামিড-আকৃতির প্রস্তরনির্মিত স্থাপনাসমূহ। ২০০৮ সাল পর্যন্ত মিসরে ১৩৮টি পিরামিড আবিষ্কৃত হয়েছে। এগুলোর অধিকাংশই নির্মিত হয় প্রাচীন ও মধ্যকালীন ফ্যারাওদের রাজত্বকালে তাদের ও তাদের পতœীদের সমাধিসৌধ হিসেবে। মিসরের প্রাচীনতম পিরামিডগুলো আবিষ্কৃত হয়েছে মেমফিসের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত সাক্কারায়। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনোটি হলো তৃতীয় রাজবংশের রাজত্বকালে নির্মিত জোসারের পিরামিড। স্থপতি ইমহোটেপ এই পিরামিড ও পিরামিড-সংলগ্ন চত্বরের নকশা প্রস্তুত করেছিলেন। সাধারণভাবে এটিকেই বিশ্বের প্রাচীনতম মসৃণ প্রস্তরনির্মিত স্থাপনা মনে করা হয়।

মিসরীয় পিরামিডগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত পিরামিডগুলো দেখা যায় কায়রো শহরের উপকণ্ঠে গিজায়। গিজার বেশ কয়েকটি স্থাপনাকে বিশ্বের অন্যতম বৃহদাকার স্থাপনা বলে মনে করা হয়।

 

সবচেয়ে উঁচু ভবন

বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল পাঁচতারা হোটেল ১৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত ‘বুর্জ খলিফা’। একুশ শতকের সবচেয়ে উঁচু এই ভবনটি রয়েছে দুবাইতে। রকেটের মতো দেখতে এ ভবনটি ২ হাজার ৭১৭ ফুট উঁচু। ৬০ মাইল দূর থেকেও ভবনটি দেখা যায়। ভবনের ৭৬ তলায় রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত সুইমিংপুল ও ১৫৮ তলায় সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত মসজিদ। নির্মাণের সময় নাম ছিল বুর্জ দুবাই। ভবনটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে বুর্জ খলিফা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন