শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯ আপডেট:

পর্যটকমুখর যত স্থাপনা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যটকমুখর যত স্থাপনা

বিস্ময়কর স্থাপনা সিডনি অপেরা হাউস

প্রতি বছর এক কোটি পর্যটক

সিডনি অপেরা হাউস নামের এই বিস্ময়কর স্থাপনাটি পর্যটকদের আকর্ষণের তালিকায় রয়েছে। প্রতি বছর ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ জড়ো হয় এই অপেরা হাউসটিতে। এটি রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বন্দরে। এটি নৌকার পাল আকৃতির মতো দেখতে। অনেক ধরনের অনুষ্ঠান এখানে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের কোটি কোটি পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে এ সিডনি অপেরা হাউস। অপেরা হাউসটি মহাসাগরের এক প্রান্তে তৈরি করা হয়েছে, যা দেখতে অনেকটা উপত্যকার মতো। ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় এটিকে ২০০৭ সালে অন্তর্ভুক্ত করে। বর্তমান অপেরা হাউসটি বেনেলং পয়েন্টে তৈরি করা হয়েছে, যা একসময় ম্যাককুইরি বন্দর হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৮১৭ সালে বন্দরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ও ১৯০১ সালে বিলুপ্ত করা হয়। ১০ আগস্ট, ১৯০২ সালে ম্যাককুইরি বন্দরে ট্রাম রক্ষণাগার  তৈরি করে ১৯৫৮ সালে ভেঙে ফেলা হয়। এ একই জায়গায় ১৯৫৯ সালে সিডনি অপেরা হাউসের নির্মাণকাজ শুরু হয়। জান আডজেন নামীয় ড্যানিশ স্থাপত্যবিদ সিডনি অপেরা হাউসের নকশা প্রণয়ন করেন। ১৯৫৭ সালে প্রকল্পের তত্ত্বাবধান ও সহায়তার জন্য তিনি সিডনিতে আসেন। ১৯৬৬ সালে আডজেন প্রকল্পের কাজ ফেলে রেখে চলে যান। এর প্রধান কারণ ছিল সরকারের অর্থ প্রদানে অস্বীকৃতি। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২০ অক্টোবর, ১৯৭৩ সালে আধুনিক স্থাপত্যকলার অন্যতম পদচিহ্ন সিডনি অপেরা হাউস আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।

 

ভুবনখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়াম

প্রতি বছর এক কোটি পর্যটক

পৃথিবীর বিখ্যাত সব জাদুঘরের তালিকায় উপরের সারিতেই আছে ল্যুভর মিউজিয়ামটি। পৃথিবীর সেরা স্থাপত্য সৌন্দর্যের মধ্যেও এটি সেরাদের তালিকায় রয়েছে। এখানে আছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর ও মহামূল্যবান অনেক চিত্রকলা এবং ভাস্কর্য। প্যারিসের সিন নদীর তীরে অবস্থিত এ বিশাল স্থাপনা আজকের সমকালে এক মহাকালের ধারক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে সগৌরবে। প্যারিস শহরটা গড়ে উঠেছে সিন নদীর তীর ঘেঁষে। অনেকটা উত্তর-দক্ষিণে আড়াআড়িভাবে অবস্থিত এ নদীর তীরেই গড়ে উঠেছে ল্যুভর। ১২০০ সালে নির্মিত যে ভবনকে ঘিরে এটি প্রথমে গড়ে ওঠে তা ছিল ফরাসি সম্রাট দ্বিতীয় ফিলিপের রাজকীয় দুর্গ ও প্রাসাদ। শিল্প সংগ্রহশালা হিসেবে ল্যুভরের সার্বিক নির্মাণকাজ সম্পন্ন হতে সময় লাগে মোট ২০০ বছর। ল্যুভর হচ্ছে নানা ভবনের এক বিশাল সমাহার। ১৫৪৬ সালে এর পশ্চিম দিকের ভবনের কাজ শুরু হয় সম্রাট প্রথম ফ্রান্সিসের নির্দেশে। শুরুতে এতে কেবল বিভিন্ন রাজকীয় দ্রব্যসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য রাখা হতো। সম্প্রসারিত ভবনগুলোর কাজ শুরু হয় ১৬২৪ সালে সম্রাট ত্রয়োদশ লুইয়ের আমলে। ল্যুভরের ভবনগুলোর সামগ্রিক নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় সম্রাট তৃতীয় নেপোলিয়নের আমলে।

 

সবচেয়ে বেশি ছবি তোলা হয় স্ট্যাচু অব লিবার্টির

প্রতি বছর ৩৫ লাখ পর্যটক

স্ট্যাচু অব লিবার্টিতে প্রতি বছর পর্যটক আসে প্রায় ৩৫ লাখ। এটির অবস্থান সুন্দর এক দ্বীপ লিবার্টি আইল্যান্ডে। দ্বীপের সব দিক থেকে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ দেখা যায়। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল মূর্তি। সবুজাভ রঙের উড়ন্ত গাউন পরে থাকা এক নারীর অবয়ব ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’। মাথায় সূচালো কাঁটাওয়ালা মুকুট; যা কিনা সাতটি মহাদেশ ও সাত সমুদ্রের প্রতীক। ভাস্কর্যটির বাম হাতে রয়েছে একটি বই। যাতে রোমান সংখ্যায় খোদাই করে লেখা রয়েছে আমেরিকার স্বাধীনতার দিনক্ষণ ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সাল। ডান হাতে উঁচিয়ে ধরা একটি মশাল। পায়ের কাছে পড়ে থাকা ছেঁড়া শেকল মুক্তির কথা বলছে। এই ভাস্কর্যটি সাম্য, স্বাধীনতা এবং মুক্তির প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। আমেরিকাকে ১৮৮৬ সালে এই মূর্তিটি উপহার হিসেবে পাঠায় ফ্রান্স। এর উচ্চতা ৩০৫ ফুট। এটি আমেরিকার সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। ফ্রেঞ্চ ভাস্কর অগাস্টাস বার্থোলডি স্ট্যাচু অব লিবার্টির ডিজাইন করেন। এটি বানাতে ফ্রান্সের খরচ হয় আড়াই লাখ ডলার। মূর্তিটিকে যে স্থাপনার ওপর বসাতে হয়েছে তা বানাতেও আমেরিকা খরচ করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ডলার। এই স্থাপনার অনেকটা অংশ বানানো হয় সাধারণ জনগণের পয়সায়। এই মূর্তি সব সময় কিন্তু স্ট্যাচু অব লিবার্টি নামে পরিচিত ছিল না। ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একে ‘লিবার্টি এনলাইটেনিং দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামে ডাকা হতো। এই মূর্তি বসানোর পর আশপাশের অন্যান্য শহরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। তামা ধাতু দিয়ে এর বাইরের অংশ তৈরি করা হয়। এর ঘনত্ব মাত্র ২.৫ মিলিমিটার। এ মূর্তির রং সব সময় এমন ছিল না। আসলে এটি অনেকটা মরচেপড়া লোহার মতোই দেখা যেত। এর অভ্যন্তরীণ কাঠামোর ডিজাইন করেন গুস্তাভো আইফেল। প্রচন্ড বাতাসে স্ট্যাচুটি কয়েক ইঞ্চি পর্যন্ত দুলতে থাকে। এর ডানহাতে অর্থাৎ যে হাতটি মশাল ধরে রয়েছে তার ভিতরে ৪২ ফুট লম্বা মই রয়েছে। পরিচর্যার জন্য এই মই বেয়ে উঠতে হয়। এই মশালের প্লাটফর্মে দর্শনার্থীদের ওঠা নিষেধ করা হয় ১৯১৬ সাল থেকে। পরিচর্যার জন্য প্রকৌশলীরা মূর্তিটির ডানপায়ের নিচ দিয়ে প্রবেশ করেন। ওটাই এর প্রবেশদ্বার। এ মূর্তি যে জুতা পরে রয়েছে তার মাপ ৮৭৯। মূর্তিটির গোড়ালি থেকে মাথা পর্যন্ত মূর্তির উচ্চতা ৩৪ মিটার। বছরের পর বছর প্যাটিনেশন নামক এক ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার জন্য এর তামার রং সবুজ হয়ে উঠেছে।

  ১৯৮৪ সালে জাতিসংঘ স্ট্যাচু অব লিবার্টিকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থানের অন্তর্ভুক্ত করে। দুই বছরব্যাপী মূর্তিটির সংস্কার কাজের পর ১৯৮৬ সালে আবারও দর্শকদের জন্য মূর্তিটি উন্মুক্ত করা হয়। এই বছরই মূর্তিটির ১০০তম বার্ষিকী পালন করা হয়। এই সংস্কারের প্রকল্পের সময়ই নতুন মশালটিতে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের পাতলা আবরণ দেওয়া হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রিজার্ভেশনের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা মূর্তিটির ভিত্তিস্তম্ভ ও মাথার তাজের ওপর উঠতে পারেন। স্ট্যাচু অব লিবার্টি ১৮৯২ থেকে ১৯৫৪ সালের মধ্যে কাছাকাছি অবস্থিত এলিস দ্বীপের ফেডারেল অভিবাসন স্টেশন থেকে আগত এক কোটি ২০ লাখেরও অধিক অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্রে স্বাগতম জানায়। পুরনো অভিবাসন স্টেশনটি এখন একটি জাদুঘরে পরিণত করা হয়। এক কথায় পুরো দ্বীপটাই অনেক সুন্দর। খাবার-দাবারের রকমারি আয়োজন রয়েছে। আছে স্যুভেনির শপ। প্রচুর বৃক্ষরাজি। দ্বীপের চারপাশে কংক্রিটের বাঁধাই। যত দূর চোখ যায় অথৈ জল। সাগরের বুকে বড় বড় পাল তোলা নৌযানগুলো দেখতে চমৎকার লাগে। দূরে চোখে পড়ে ম্যানহাটনের বড় বড় দালানের মাঝে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা নতুন ট্রেড সেন্টার। বছরজুড়েই এখানে পর্যটকদের ভিড় থাকে।

 

প্রেম আর সৌন্দর্য  তাজমহল

প্রতি বছর ৩০-৪০ লাখ পর্যটক

প্রতি বছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ মানুষকে মুগ্ধ করে চলেছে তাজমহল। তাজমহল ভারতের আগ্রায় অবস্থিত একটি রাজকীয় সমাধি। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এ অপূর্ব সৌধটি নির্মাণ করেন। সৌধটি নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে, যা সম্পন্ন হয়েছিল ১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে। সৌধটির নকশা কে করেছিলেন এ প্রশ্নে অনেক বিতর্ক থাকলেও, এটা পরিষ্কার যে শিল্প-নৈপুণ্যসম্পন্ন একদল নকশাকারক ও কারিগর সৌধটি নির্মাণ করেছিলেন, যার প্রধান ছিলেন আহমেদ লাহুরী। তাজমহলের নির্মাণশৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে। তাজমহল আসলে সামগ্রিকভাবে একটি জটিল অখ- স্থাপত্য। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।

 

ফ্রান্সের আকর্ষণ আইফেল টাওয়ার

প্রতি বছর ৭০ লাখ পর্যটক

এখনো বিস্ময়ের এক অনন্য স্থাপনা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার। প্যারিস শহরে অবস্থিত সুউচ্চ একটি লৌহ কাঠামো, যা ফ্রান্সের অন্যতম একটি প্রতীক। গুস্তাভো আইফেল নির্মিত ৩২০ মিটার তথা ১০৫০ ফুট উচ্চতার এ টাওয়ারটি ছিল ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে পরবর্তী ৪০ বছর ধরে পৃথিবীর উচ্চতম টাওয়ার। গুস্তাভো আইফেল রেলের জন্য সেতুর নকশা প্রণয়ন করতেন এবং টাওয়ারটি নির্মাণে তিনি সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছিলেন। ১৮,০৩৮ খন্ড লোহার তৈরি বিভিন্ন আকৃতির ছোট-বড় কাঠামো জোড়া দিয়ে এ টাওয়ার তৈরি করা হয়েছিল। ৩০০ শ্রমিক এ নির্মাণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। প্রতি বছর আইফেল টাওয়ার দেখতে ছুটে আসেন ৭০ লাখেরও বেশি পর্যটক। ২০০৮ সালে ফ্রান্স ইউরোপীয় ইউনিয়নের দ্বিতীয়বারের মতো সভাপতিত্ব পাওয়ায় এই টাওয়ারে ১২টি দেশের পতাকা লাগানো হয়।

 

সবচেয়ে পুরনো মিসরের পিরামিড

প্রতি বছর দেড় কোটি পর্যটক

মিসরীয় পিরামিড হলো মিসরে অবস্থিত প্রাচীন পিরামিড-আকৃতির প্রস্তরনির্মিত স্থাপনাসমূহ। ২০০৮ সাল পর্যন্ত মিসরে ১৩৮টি পিরামিড আবিষ্কৃত হয়েছে। এগুলোর অধিকাংশই নির্মিত হয় প্রাচীন ও মধ্যকালীন ফ্যারাওদের রাজত্বকালে তাদের ও তাদের পতœীদের সমাধিসৌধ হিসেবে। মিসরের প্রাচীনতম পিরামিডগুলো আবিষ্কৃত হয়েছে মেমফিসের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত সাক্কারায়। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনোটি হলো তৃতীয় রাজবংশের রাজত্বকালে নির্মিত জোসারের পিরামিড। স্থপতি ইমহোটেপ এই পিরামিড ও পিরামিড-সংলগ্ন চত্বরের নকশা প্রস্তুত করেছিলেন। সাধারণভাবে এটিকেই বিশ্বের প্রাচীনতম মসৃণ প্রস্তরনির্মিত স্থাপনা মনে করা হয়।

মিসরীয় পিরামিডগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত পিরামিডগুলো দেখা যায় কায়রো শহরের উপকণ্ঠে গিজায়। গিজার বেশ কয়েকটি স্থাপনাকে বিশ্বের অন্যতম বৃহদাকার স্থাপনা বলে মনে করা হয়।

 

সবচেয়ে উঁচু ভবন

বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল পাঁচতারা হোটেল ১৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত ‘বুর্জ খলিফা’। একুশ শতকের সবচেয়ে উঁচু এই ভবনটি রয়েছে দুবাইতে। রকেটের মতো দেখতে এ ভবনটি ২ হাজার ৭১৭ ফুট উঁচু। ৬০ মাইল দূর থেকেও ভবনটি দেখা যায়। ভবনের ৭৬ তলায় রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত সুইমিংপুল ও ১৫৮ তলায় সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত মসজিদ। নির্মাণের সময় নাম ছিল বুর্জ দুবাই। ভবনটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে বুর্জ খলিফা।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম