শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

টপ গান, পার্ল হারবার চলচ্চিত্রগুলোতে আমরা দেখেছি একজন ফাইটার পাইলটকে কীভাবে জীবন বাজি রেখে আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হতে হয়। বাস্তবতা চলচ্চিত্র থেকেও কঠিন হয়ে থাকে। এখানে একটু ভুল মানে জীবন সংশয়। কারণ চলচ্চিত্রের মতো এখানে রি-শুট করার সুযোগ থাকে না।  তাই একজন যুদ্ধ বৈমানিককে হতে হয় অনেক দক্ষ আর মেধাবী। গোটা বিশ্বের আকাশযুদ্ধের ইতিহাসে আমরা দেখেছি এমন অনেক সাহসী দক্ষ ফাইটার পাইলট।  বিশ্বসেরা কয়েকজন ফাইটার পাইলটের কাহিনি নিয়ে আজকের রকমারি... 

 

জেরহান্ড বার্খরন

তিন শতাধিক কিল রেকর্ডের মালিক

পুরো নাম জেরহান্ড বার্খরন। তিনি সেরা ফাইটার পাইলটদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একজন। ৩০০+ কিল রেকর্ডের অতি-অভিজাত ক্লাবে রয়েছে তাঁর নাম। এই বিস্ময়কর সাফল্য খুব কম মানুষেরই রয়েছে। অনেকে মনে করেন কিল রেকর্ডে তিনি কিংবদন্তি হার্টম্যানকে ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে পারেননি,  কারণ ১৯৪৪ সালের ৩০ মে তাঁর বিমানটি শত্রুবিমানের মেশিনগানের বুলেটে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি ক্রাশ ল্যান্ডিং করেন। এ সময় তিনি ডান হাত ও পায়ে গুলি খেয়ে আহত হন। এর ফলে তাঁকে চার মাস হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সুস্থ হওয়ার পর তিনি মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হন। অনেক সময় তাঁকে দেখা গেছে ককপিটে বসে থাকতে। নিজেদের পক্ষের বিমানের সঙ্গে ফর্মেশনে ওড়ার সময়ও তাঁর বিমান ভূপাতিত হওয়ার স্মৃতি তাড়া করে বেড়াত। কয়েক দফা চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠেন। জেরহান্ড বার্খরন ৩০১টি এরিয়াল ভিক্টরি অর্জন করেন। অসুস্থ না হলে হার্টম্যানের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারতেন তিনি।

 

এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান

সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করেছেন

চেহারা শিশুসুলভ হওয়ায় বন্ধুরা মজা করতেন তাঁর সঙ্গে। কিন্তু এই শিশুসুলভ চেহারার এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান হয়ে উঠেছিলেন দুর্ধর্ষ ফাইটার পাইলট। ইতিহাস গড়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করে। তিনি একাই ৩৫২টি বিমান ভূপাতিত করেছেন। কিন্তু নিজে কখনো শত্রুপক্ষের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ জন্য তাঁকে সর্বকালের সেরা এয়ার কমব্যাট পাইলট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান বিমান বাহিনী ‘লুফটওয়াফে’র হয়ে ইস্টার্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন জার্মানির সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও অন্যতম সফল স্কোয়াড্রন জেজি-৫২-এর পাইলট। একটানা আড়াই বছর যুদ্ধ করেন তিনি। এ সময় তিনি বহুবার শত্রুপক্ষের আক্রমণের শিকার হন। তবে প্রতিবারই তিনি বেঁচে যান ক্রাশ ল্যান্ডিংয়ের হাত থেকে। অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর। এরিখ রীতিমতো বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছিলেন শত্রুপক্ষের জন্য। সোভিয়েতরা তাঁকে ‘দ্য ব্ল্যাক ডেভিল’ নামে ডাকত। এ জন্য এরিখের বিমানকে কেউ ভূপাতিত করতে পারলে তাঁর জন্য ১০ হাজার রুবল পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল সোভিয়েত বিমান বাহিনী। এরিখ মোট ১ হাজার ৪০৪টি কমব্যাট ফ্লাইট পরিচালনা করেন।

 

পৃথিবী চিনেছিল নারী যোদ্ধা বৈমানিক সাবিহাকে

আকাশ জয়ের গল্প রয়েছে নারীর। যুগে যুগে যুদ্ধের ময়দানে পুরুষের পাশাপাশি লড়েছে নারী। আকাশপথে যোদ্ধা নারীর কথা এলে বলতে হয় সাবিহা গকসেনের কথা। উনিশ শতকে তুরস্ক দেখেছিল নারী যোদ্ধা পাইলট সাবিহাকে। বিভিন্ন সূত্রমতে, সাবিহা পৃথিবীর প্রথম নারী যোদ্ধা পাইলট। মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি ইস্কিসিরের সামরিক বিমানবাহিনীতে যোগ দেন। যদিও অন্যান্য ভূমিকায় তাঁর আগে ম্যারি মারভিন্ত ও ইহিনি মেখেইলোভনারকে দেখা গিয়েছিল। সাবিহা মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের পালিত আট সন্তানের মধ্যে অন্যতম। তবে তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে ছিল বিতর্ক। ১৯৩৮ সালে তিনি বলকান দেশগুলোর চারপাশে পাঁচ দিন একটি বিমান চালিয়েছিলেন এবং দারুণ প্রশংসা পেয়েছিলেন। একই বছর তিনি তুর্কি অ্যারোনটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তারক্কুসু ফ্লাইট স্কুলের প্রধান প্রশিক্ষক নিযুক্ত হন। যেখানে তিনি ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত একজন ফ্লাইট প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের সদস্য হন। তিনি চার মহিলা বিমানচালক- এডিবে সুবাসি, ইল্ডিজ উসমান, সাহেভেত কারাপস এবং নেজিহে বিরানিয়ালকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাবিহা গকসেন ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ২৮ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে উড়েছিলেন। তুর্কি বিমান বাহিনীতে তাঁর ক্যারিয়ার বিশ্বজুড়ে। গকসেন ৮০০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ২২টি বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন, যার মধ্যে ৩২ ঘণ্টা সক্রিয় যুদ্ধ ও বোমা হামলা মিশন ছিল।

 

জোসেফ জুয়ার্নম্যান

আকাশযুদ্ধে সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট

জোসেফ জুয়ার্নম্যান ছিলেন একজন জার্মান যুদ্ধ বৈমানিক। ১৯৩৬ সালে লুফটওয়াফেতে যোগ দেন। ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন তাঁর সৃজনশীলতার কারণে। কারণ তাঁকে বলা হতো জার্মান বাহিনীর সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট। অনেকেই হয়তো ভ্রু কুঁচকে ভাবছেন যুদ্ধে আবার কিসের সৃজনশীলতা! হ্যাঁ, এখানেও সৃজনশীলতা রয়েছে। অন্য ক্যাডেটরা যেখানে প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে যুদ্ধের কৌশল শিখতেন সেখানে জুয়ার্নম্যান নিজেই যুদ্ধবিমানের ডগফাইটের বিভিন্ন নতুন কৌশল বের করতেন। তাঁর উদ্ভাবিত কৌশল রণাঙ্গনে ব্যাপক সফলতা আনে। পরবর্তীতে তাঁর উদ্ভাবিত কৌশলগুলো নিয়ে গবেষণাও হয় যা একাডেমির সিলেবাসেও স্থান পায়। বিখ্যাত ফাইটার পাইলট এরিখ হার্টম্যান ছিলেন তাঁরই ছাত্র। জোসেফ ব্রিটিশ স্পিটফায়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা প্রথম জার্মান। এ ছাড়া মাত্র ১ মিনিটের মধ্যে ছয়টি আমেরিকান ই-২৪ লিবারেটর বোম্বার ও এর এসকর্ট পি-৫১ মাসটাং যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার বিরল রেকর্ড তাঁর দখলে। তিনি ৬০০টি এয়ার কমব্যাট মিশনে মোট ১২৬টি শত্রুবিমান ধ্বংস করেন।

 

ডগলাস ব্যাডার

এক পা ছাড়াই দুর্ধর্ষ হিসেবে বিখ্যাত

অ্যাডলফ গ্যালেন্ড এমন একজন যুদ্ধ পাইলট যাঁর কথা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। পা ছাড়াই তিনি রীতিমতো শত্রুপক্ষের কাছে আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন। তবে তাঁর কিল রেকর্ড অন্যদের মতো ঈর্ষণীয় পর্যায়ের নয়। 

মাত্র ২০টি কিল রেকর্ডের মালিক ডগলাস ব্যাডার। ব্রিটিশ এই পাইলট অন্য চারজন পাইলটের সঙ্গে মিলে শেয়ার কিল ও ১১টি চৎড়নধনষব শরষষ এর মালিকও বটে। এর অর্থ শত্রুপক্ষের বিমান ক্ষতিগ্রস্ত করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৮ বছর আগেই ডগলাস তাঁর একটি পা হারান। এ ধরনের পরিস্থিতিতে মেডিকেল ডিসচার্জ হওয়াই একমাত্র পরিণতি। কিন্তু ডগলাস এখানেই সবকিছুর শেষ করতে চাননি। রয়াল এয়ারফোর্সে যুদ্ধকালে পাইলটের অভাব থাকায় তিনি কমব্যাট মিশনে যাওয়ারও সুযোগ পেয়েছিলন। এক পা ছাড়াই তিনি যুদ্ধে অংশ নেন। জার্মান সেনাবাহিনীর ওপর তিনি হামলে পড়েছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। ১৯৪১ সালে তাঁর বিমান ভূপাতিত হয়। তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন জার্মানদের হাতে।

 

ইন্দ্রলাল রায়

প্রথম বাঙালি দুঃসাহসিক বৈমানিক

উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি ফাইটার পাইলট ইন্দ্রলাল রায়। ১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইন্দ্রলাল বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ফ্রান্সের পক্ষে জার্মানির বিপক্ষে একটি সামরিক বিমান অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ সময় তাঁর বিমান জার্মানির নো-ম্যান্স ল্যান্ডে ভূপাতিত হয়। তিন দিন সেখানেই পড়ে ছিলেন ইন্দ্রলাল। ব্রিটিশ সেনাদল তাঁকে উদ্ধার করে মৃত ঘোষণা করে মর্গে পাঠিয়ে দেয়। পরে তিনি জ্ঞান ফিরে পান। সুস্থ হওয়ার পর আবার বিশ্বযুদ্ধে যোগ দিয়ে নিয়মিত উড্ডয়ন শুরু করেন। এরপর যেন তিনি শত্রু বাহিনীর জন্য আতঙ্ক হয়ে ওঠেন। আকাশযুদ্ধে একের পর এক শত্রুবিমান ধ্বংস করছিলেন তিনি। ১৯১৮ সালের ১৯ জুলাই ফ্রান্সের আকাশে জার্মান বিমান বাহিনী ও ব্রিটিশ রাজকীয় বিমান বাহিনী তুমুল আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল। ১৯ বছর বয়সী ইন্দ্রলাল সেদিন ডগফাইটের সময় একটি জার্মান জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করেন। এটি ছিল তাঁর দশম শত্রুবিমান শিকার। যে কৃতিত্বের জন্য তিনি পেয়েছিলেন ‘ফ্লাইং এইস’ খেতাব। এই খেতাব পাওয়ার জন্য যেখানে সাধারণত পাঁচটি শত্রুবিমান ঘায়েল করাই যথেষ্ট, সেখানে তিনি খতম করেছিলেন ১০টি। আকাশযুদ্ধের সেই সময় সদ্য যুবক এক ফাইটার পাইলটের মাত্র ১৩ দিনের ১৭০ উড়াল-ঘণ্টার লড়াই-জীবনে এটি ছিল এক অসামান্য বীরত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই অকুতোভয় বীর সেনানী একই বছর ২২ জুলাই যুদ্ধরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

আইএসের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া মরিয়ম

নারী পাইলটদের বীরত্বের গল্প কম নয়। যুগে যুগে যুদ্ধবিমানের ককপিটে বসে সাহসিকতার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন নারীরা। সাম্প্রতিক সময়ে আইএসআইএস যা এখন আইএস নামে পরিচিত- এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি সারা বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে প্রতিনিয়ত। এই যুদ্ধে এক নারী পাইলট রীতিমতো নায়িকা হয়ে উঠেছেন। আইএসের ওপর বোমা বর্ষণকারী এই নারী পাইলটের নাম মরিয়ম আল মুনসরি। সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত এই নারী পাইলট আইএসের ওপর বোমা নিক্ষেপকারী প্রথম নারী বৈমানিক হিসেবে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছেন। আইএসের হাতে যখন আপামর জনসাধারণ নিরাপদ নয়, নারী ও শিশুরা রয়েছে চরম দুর্যোগে তখন একজন নারী পাইলটের এই সাহসী ভূমিকা সর্বত্র প্রশংসিত হয়ে ওঠে। পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, গোটা পৃথিবীতেই আইএসের ওপর যুদ্ধবিমান থেকে বোমা নিক্ষেপকারী এই নারী পাইলট সাহসিকতার প্রতীক হয়ে ওঠেন। কেউ তাঁকে বলছেন আয়রন লেডি, কেউ বলছেন আকাশের আতঙ্ক। যে বিশেষণই দেওয়া হোক না কেন, যুদ্ধবিমান নিয়ে আইএসের ওপর হামলা করা প্রথম নারী পাইলট হিসেবে তাঁর ভূমিকা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। আরব মিত্রদের নিয়ে সিরিয়ায় বিমান হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই অভিযানে রয়েছে সৌদি আরবও। সৌদি প্রিন্স স্বয়ং এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন। ডেইলি মেইল অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে এ খবর নিশ্চিত করে ছবিও প্রকাশ করে। মজার ব্যাপার হলো, তাঁর সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গিদের দমনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের মুসলিম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে আইএস লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলায় মরিয়ম একটি এফ-১৬ বিমান চালাচ্ছেন। সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইসলামিক স্টেট (আইএস) বিদ্রোহীদের ঠেকাতে বিমান হামলায় অংশ নিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ৩৫ বছর বয়সী এ নারী এফ-১৬ যুদ্ধবিমান নিয়ে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসকে লক্ষ্য করে হামলা চালান। কিশোরী বয়স থেকে মরিয়মের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানা যায়, আমিরাতের বিমান বাহিনীতে একসময় নারীদের পাইলট হওয়ার সুযোগ ছিল না।

কিন্তু সে সুযোগ এলে ভাগ্য খুলে যায় মুনসরির। আমিরাত মেডেলজয়ী আল মুনসরিই দেশটির প্রথম নারী পাইলট। সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলায় মরিয়মের অংশ নেওয়ার খবর রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-টুইটারে রটে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে