শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

টপ গান, পার্ল হারবার চলচ্চিত্রগুলোতে আমরা দেখেছি একজন ফাইটার পাইলটকে কীভাবে জীবন বাজি রেখে আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হতে হয়। বাস্তবতা চলচ্চিত্র থেকেও কঠিন হয়ে থাকে। এখানে একটু ভুল মানে জীবন সংশয়। কারণ চলচ্চিত্রের মতো এখানে রি-শুট করার সুযোগ থাকে না।  তাই একজন যুদ্ধ বৈমানিককে হতে হয় অনেক দক্ষ আর মেধাবী। গোটা বিশ্বের আকাশযুদ্ধের ইতিহাসে আমরা দেখেছি এমন অনেক সাহসী দক্ষ ফাইটার পাইলট।  বিশ্বসেরা কয়েকজন ফাইটার পাইলটের কাহিনি নিয়ে আজকের রকমারি... 

 

জেরহান্ড বার্খরন

তিন শতাধিক কিল রেকর্ডের মালিক

পুরো নাম জেরহান্ড বার্খরন। তিনি সেরা ফাইটার পাইলটদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একজন। ৩০০+ কিল রেকর্ডের অতি-অভিজাত ক্লাবে রয়েছে তাঁর নাম। এই বিস্ময়কর সাফল্য খুব কম মানুষেরই রয়েছে। অনেকে মনে করেন কিল রেকর্ডে তিনি কিংবদন্তি হার্টম্যানকে ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে পারেননি,  কারণ ১৯৪৪ সালের ৩০ মে তাঁর বিমানটি শত্রুবিমানের মেশিনগানের বুলেটে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি ক্রাশ ল্যান্ডিং করেন। এ সময় তিনি ডান হাত ও পায়ে গুলি খেয়ে আহত হন। এর ফলে তাঁকে চার মাস হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সুস্থ হওয়ার পর তিনি মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হন। অনেক সময় তাঁকে দেখা গেছে ককপিটে বসে থাকতে। নিজেদের পক্ষের বিমানের সঙ্গে ফর্মেশনে ওড়ার সময়ও তাঁর বিমান ভূপাতিত হওয়ার স্মৃতি তাড়া করে বেড়াত। কয়েক দফা চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠেন। জেরহান্ড বার্খরন ৩০১টি এরিয়াল ভিক্টরি অর্জন করেন। অসুস্থ না হলে হার্টম্যানের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারতেন তিনি।

 

এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান

সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করেছেন

চেহারা শিশুসুলভ হওয়ায় বন্ধুরা মজা করতেন তাঁর সঙ্গে। কিন্তু এই শিশুসুলভ চেহারার এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান হয়ে উঠেছিলেন দুর্ধর্ষ ফাইটার পাইলট। ইতিহাস গড়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করে। তিনি একাই ৩৫২টি বিমান ভূপাতিত করেছেন। কিন্তু নিজে কখনো শত্রুপক্ষের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ জন্য তাঁকে সর্বকালের সেরা এয়ার কমব্যাট পাইলট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান বিমান বাহিনী ‘লুফটওয়াফে’র হয়ে ইস্টার্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন জার্মানির সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও অন্যতম সফল স্কোয়াড্রন জেজি-৫২-এর পাইলট। একটানা আড়াই বছর যুদ্ধ করেন তিনি। এ সময় তিনি বহুবার শত্রুপক্ষের আক্রমণের শিকার হন। তবে প্রতিবারই তিনি বেঁচে যান ক্রাশ ল্যান্ডিংয়ের হাত থেকে। অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর। এরিখ রীতিমতো বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছিলেন শত্রুপক্ষের জন্য। সোভিয়েতরা তাঁকে ‘দ্য ব্ল্যাক ডেভিল’ নামে ডাকত। এ জন্য এরিখের বিমানকে কেউ ভূপাতিত করতে পারলে তাঁর জন্য ১০ হাজার রুবল পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল সোভিয়েত বিমান বাহিনী। এরিখ মোট ১ হাজার ৪০৪টি কমব্যাট ফ্লাইট পরিচালনা করেন।

 

পৃথিবী চিনেছিল নারী যোদ্ধা বৈমানিক সাবিহাকে

আকাশ জয়ের গল্প রয়েছে নারীর। যুগে যুগে যুদ্ধের ময়দানে পুরুষের পাশাপাশি লড়েছে নারী। আকাশপথে যোদ্ধা নারীর কথা এলে বলতে হয় সাবিহা গকসেনের কথা। উনিশ শতকে তুরস্ক দেখেছিল নারী যোদ্ধা পাইলট সাবিহাকে। বিভিন্ন সূত্রমতে, সাবিহা পৃথিবীর প্রথম নারী যোদ্ধা পাইলট। মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি ইস্কিসিরের সামরিক বিমানবাহিনীতে যোগ দেন। যদিও অন্যান্য ভূমিকায় তাঁর আগে ম্যারি মারভিন্ত ও ইহিনি মেখেইলোভনারকে দেখা গিয়েছিল। সাবিহা মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের পালিত আট সন্তানের মধ্যে অন্যতম। তবে তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে ছিল বিতর্ক। ১৯৩৮ সালে তিনি বলকান দেশগুলোর চারপাশে পাঁচ দিন একটি বিমান চালিয়েছিলেন এবং দারুণ প্রশংসা পেয়েছিলেন। একই বছর তিনি তুর্কি অ্যারোনটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তারক্কুসু ফ্লাইট স্কুলের প্রধান প্রশিক্ষক নিযুক্ত হন। যেখানে তিনি ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত একজন ফ্লাইট প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের সদস্য হন। তিনি চার মহিলা বিমানচালক- এডিবে সুবাসি, ইল্ডিজ উসমান, সাহেভেত কারাপস এবং নেজিহে বিরানিয়ালকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাবিহা গকসেন ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ২৮ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে উড়েছিলেন। তুর্কি বিমান বাহিনীতে তাঁর ক্যারিয়ার বিশ্বজুড়ে। গকসেন ৮০০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ২২টি বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন, যার মধ্যে ৩২ ঘণ্টা সক্রিয় যুদ্ধ ও বোমা হামলা মিশন ছিল।

 

জোসেফ জুয়ার্নম্যান

আকাশযুদ্ধে সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট

জোসেফ জুয়ার্নম্যান ছিলেন একজন জার্মান যুদ্ধ বৈমানিক। ১৯৩৬ সালে লুফটওয়াফেতে যোগ দেন। ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন তাঁর সৃজনশীলতার কারণে। কারণ তাঁকে বলা হতো জার্মান বাহিনীর সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট। অনেকেই হয়তো ভ্রু কুঁচকে ভাবছেন যুদ্ধে আবার কিসের সৃজনশীলতা! হ্যাঁ, এখানেও সৃজনশীলতা রয়েছে। অন্য ক্যাডেটরা যেখানে প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে যুদ্ধের কৌশল শিখতেন সেখানে জুয়ার্নম্যান নিজেই যুদ্ধবিমানের ডগফাইটের বিভিন্ন নতুন কৌশল বের করতেন। তাঁর উদ্ভাবিত কৌশল রণাঙ্গনে ব্যাপক সফলতা আনে। পরবর্তীতে তাঁর উদ্ভাবিত কৌশলগুলো নিয়ে গবেষণাও হয় যা একাডেমির সিলেবাসেও স্থান পায়। বিখ্যাত ফাইটার পাইলট এরিখ হার্টম্যান ছিলেন তাঁরই ছাত্র। জোসেফ ব্রিটিশ স্পিটফায়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা প্রথম জার্মান। এ ছাড়া মাত্র ১ মিনিটের মধ্যে ছয়টি আমেরিকান ই-২৪ লিবারেটর বোম্বার ও এর এসকর্ট পি-৫১ মাসটাং যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার বিরল রেকর্ড তাঁর দখলে। তিনি ৬০০টি এয়ার কমব্যাট মিশনে মোট ১২৬টি শত্রুবিমান ধ্বংস করেন।

 

ডগলাস ব্যাডার

এক পা ছাড়াই দুর্ধর্ষ হিসেবে বিখ্যাত

অ্যাডলফ গ্যালেন্ড এমন একজন যুদ্ধ পাইলট যাঁর কথা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। পা ছাড়াই তিনি রীতিমতো শত্রুপক্ষের কাছে আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন। তবে তাঁর কিল রেকর্ড অন্যদের মতো ঈর্ষণীয় পর্যায়ের নয়। 

মাত্র ২০টি কিল রেকর্ডের মালিক ডগলাস ব্যাডার। ব্রিটিশ এই পাইলট অন্য চারজন পাইলটের সঙ্গে মিলে শেয়ার কিল ও ১১টি চৎড়নধনষব শরষষ এর মালিকও বটে। এর অর্থ শত্রুপক্ষের বিমান ক্ষতিগ্রস্ত করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৮ বছর আগেই ডগলাস তাঁর একটি পা হারান। এ ধরনের পরিস্থিতিতে মেডিকেল ডিসচার্জ হওয়াই একমাত্র পরিণতি। কিন্তু ডগলাস এখানেই সবকিছুর শেষ করতে চাননি। রয়াল এয়ারফোর্সে যুদ্ধকালে পাইলটের অভাব থাকায় তিনি কমব্যাট মিশনে যাওয়ারও সুযোগ পেয়েছিলন। এক পা ছাড়াই তিনি যুদ্ধে অংশ নেন। জার্মান সেনাবাহিনীর ওপর তিনি হামলে পড়েছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। ১৯৪১ সালে তাঁর বিমান ভূপাতিত হয়। তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন জার্মানদের হাতে।

 

ইন্দ্রলাল রায়

প্রথম বাঙালি দুঃসাহসিক বৈমানিক

উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি ফাইটার পাইলট ইন্দ্রলাল রায়। ১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইন্দ্রলাল বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ফ্রান্সের পক্ষে জার্মানির বিপক্ষে একটি সামরিক বিমান অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ সময় তাঁর বিমান জার্মানির নো-ম্যান্স ল্যান্ডে ভূপাতিত হয়। তিন দিন সেখানেই পড়ে ছিলেন ইন্দ্রলাল। ব্রিটিশ সেনাদল তাঁকে উদ্ধার করে মৃত ঘোষণা করে মর্গে পাঠিয়ে দেয়। পরে তিনি জ্ঞান ফিরে পান। সুস্থ হওয়ার পর আবার বিশ্বযুদ্ধে যোগ দিয়ে নিয়মিত উড্ডয়ন শুরু করেন। এরপর যেন তিনি শত্রু বাহিনীর জন্য আতঙ্ক হয়ে ওঠেন। আকাশযুদ্ধে একের পর এক শত্রুবিমান ধ্বংস করছিলেন তিনি। ১৯১৮ সালের ১৯ জুলাই ফ্রান্সের আকাশে জার্মান বিমান বাহিনী ও ব্রিটিশ রাজকীয় বিমান বাহিনী তুমুল আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল। ১৯ বছর বয়সী ইন্দ্রলাল সেদিন ডগফাইটের সময় একটি জার্মান জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করেন। এটি ছিল তাঁর দশম শত্রুবিমান শিকার। যে কৃতিত্বের জন্য তিনি পেয়েছিলেন ‘ফ্লাইং এইস’ খেতাব। এই খেতাব পাওয়ার জন্য যেখানে সাধারণত পাঁচটি শত্রুবিমান ঘায়েল করাই যথেষ্ট, সেখানে তিনি খতম করেছিলেন ১০টি। আকাশযুদ্ধের সেই সময় সদ্য যুবক এক ফাইটার পাইলটের মাত্র ১৩ দিনের ১৭০ উড়াল-ঘণ্টার লড়াই-জীবনে এটি ছিল এক অসামান্য বীরত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই অকুতোভয় বীর সেনানী একই বছর ২২ জুলাই যুদ্ধরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

আইএসের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া মরিয়ম

নারী পাইলটদের বীরত্বের গল্প কম নয়। যুগে যুগে যুদ্ধবিমানের ককপিটে বসে সাহসিকতার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন নারীরা। সাম্প্রতিক সময়ে আইএসআইএস যা এখন আইএস নামে পরিচিত- এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি সারা বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে প্রতিনিয়ত। এই যুদ্ধে এক নারী পাইলট রীতিমতো নায়িকা হয়ে উঠেছেন। আইএসের ওপর বোমা বর্ষণকারী এই নারী পাইলটের নাম মরিয়ম আল মুনসরি। সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত এই নারী পাইলট আইএসের ওপর বোমা নিক্ষেপকারী প্রথম নারী বৈমানিক হিসেবে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছেন। আইএসের হাতে যখন আপামর জনসাধারণ নিরাপদ নয়, নারী ও শিশুরা রয়েছে চরম দুর্যোগে তখন একজন নারী পাইলটের এই সাহসী ভূমিকা সর্বত্র প্রশংসিত হয়ে ওঠে। পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, গোটা পৃথিবীতেই আইএসের ওপর যুদ্ধবিমান থেকে বোমা নিক্ষেপকারী এই নারী পাইলট সাহসিকতার প্রতীক হয়ে ওঠেন। কেউ তাঁকে বলছেন আয়রন লেডি, কেউ বলছেন আকাশের আতঙ্ক। যে বিশেষণই দেওয়া হোক না কেন, যুদ্ধবিমান নিয়ে আইএসের ওপর হামলা করা প্রথম নারী পাইলট হিসেবে তাঁর ভূমিকা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। আরব মিত্রদের নিয়ে সিরিয়ায় বিমান হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই অভিযানে রয়েছে সৌদি আরবও। সৌদি প্রিন্স স্বয়ং এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন। ডেইলি মেইল অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে এ খবর নিশ্চিত করে ছবিও প্রকাশ করে। মজার ব্যাপার হলো, তাঁর সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গিদের দমনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের মুসলিম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে আইএস লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলায় মরিয়ম একটি এফ-১৬ বিমান চালাচ্ছেন। সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইসলামিক স্টেট (আইএস) বিদ্রোহীদের ঠেকাতে বিমান হামলায় অংশ নিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ৩৫ বছর বয়সী এ নারী এফ-১৬ যুদ্ধবিমান নিয়ে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসকে লক্ষ্য করে হামলা চালান। কিশোরী বয়স থেকে মরিয়মের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানা যায়, আমিরাতের বিমান বাহিনীতে একসময় নারীদের পাইলট হওয়ার সুযোগ ছিল না।

কিন্তু সে সুযোগ এলে ভাগ্য খুলে যায় মুনসরির। আমিরাত মেডেলজয়ী আল মুনসরিই দেশটির প্রথম নারী পাইলট। সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলায় মরিয়মের অংশ নেওয়ার খবর রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-টুইটারে রটে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি