শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

টপ গান, পার্ল হারবার চলচ্চিত্রগুলোতে আমরা দেখেছি একজন ফাইটার পাইলটকে কীভাবে জীবন বাজি রেখে আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হতে হয়। বাস্তবতা চলচ্চিত্র থেকেও কঠিন হয়ে থাকে। এখানে একটু ভুল মানে জীবন সংশয়। কারণ চলচ্চিত্রের মতো এখানে রি-শুট করার সুযোগ থাকে না।  তাই একজন যুদ্ধ বৈমানিককে হতে হয় অনেক দক্ষ আর মেধাবী। গোটা বিশ্বের আকাশযুদ্ধের ইতিহাসে আমরা দেখেছি এমন অনেক সাহসী দক্ষ ফাইটার পাইলট।  বিশ্বসেরা কয়েকজন ফাইটার পাইলটের কাহিনি নিয়ে আজকের রকমারি... 

 

জেরহান্ড বার্খরন

তিন শতাধিক কিল রেকর্ডের মালিক

পুরো নাম জেরহান্ড বার্খরন। তিনি সেরা ফাইটার পাইলটদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একজন। ৩০০+ কিল রেকর্ডের অতি-অভিজাত ক্লাবে রয়েছে তাঁর নাম। এই বিস্ময়কর সাফল্য খুব কম মানুষেরই রয়েছে। অনেকে মনে করেন কিল রেকর্ডে তিনি কিংবদন্তি হার্টম্যানকে ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে পারেননি,  কারণ ১৯৪৪ সালের ৩০ মে তাঁর বিমানটি শত্রুবিমানের মেশিনগানের বুলেটে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি ক্রাশ ল্যান্ডিং করেন। এ সময় তিনি ডান হাত ও পায়ে গুলি খেয়ে আহত হন। এর ফলে তাঁকে চার মাস হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সুস্থ হওয়ার পর তিনি মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হন। অনেক সময় তাঁকে দেখা গেছে ককপিটে বসে থাকতে। নিজেদের পক্ষের বিমানের সঙ্গে ফর্মেশনে ওড়ার সময়ও তাঁর বিমান ভূপাতিত হওয়ার স্মৃতি তাড়া করে বেড়াত। কয়েক দফা চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠেন। জেরহান্ড বার্খরন ৩০১টি এরিয়াল ভিক্টরি অর্জন করেন। অসুস্থ না হলে হার্টম্যানের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারতেন তিনি।

 

এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান

সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করেছেন

চেহারা শিশুসুলভ হওয়ায় বন্ধুরা মজা করতেন তাঁর সঙ্গে। কিন্তু এই শিশুসুলভ চেহারার এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান হয়ে উঠেছিলেন দুর্ধর্ষ ফাইটার পাইলট। ইতিহাস গড়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করে। তিনি একাই ৩৫২টি বিমান ভূপাতিত করেছেন। কিন্তু নিজে কখনো শত্রুপক্ষের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ জন্য তাঁকে সর্বকালের সেরা এয়ার কমব্যাট পাইলট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান বিমান বাহিনী ‘লুফটওয়াফে’র হয়ে ইস্টার্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন জার্মানির সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও অন্যতম সফল স্কোয়াড্রন জেজি-৫২-এর পাইলট। একটানা আড়াই বছর যুদ্ধ করেন তিনি। এ সময় তিনি বহুবার শত্রুপক্ষের আক্রমণের শিকার হন। তবে প্রতিবারই তিনি বেঁচে যান ক্রাশ ল্যান্ডিংয়ের হাত থেকে। অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর। এরিখ রীতিমতো বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছিলেন শত্রুপক্ষের জন্য। সোভিয়েতরা তাঁকে ‘দ্য ব্ল্যাক ডেভিল’ নামে ডাকত। এ জন্য এরিখের বিমানকে কেউ ভূপাতিত করতে পারলে তাঁর জন্য ১০ হাজার রুবল পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল সোভিয়েত বিমান বাহিনী। এরিখ মোট ১ হাজার ৪০৪টি কমব্যাট ফ্লাইট পরিচালনা করেন।

 

পৃথিবী চিনেছিল নারী যোদ্ধা বৈমানিক সাবিহাকে

আকাশ জয়ের গল্প রয়েছে নারীর। যুগে যুগে যুদ্ধের ময়দানে পুরুষের পাশাপাশি লড়েছে নারী। আকাশপথে যোদ্ধা নারীর কথা এলে বলতে হয় সাবিহা গকসেনের কথা। উনিশ শতকে তুরস্ক দেখেছিল নারী যোদ্ধা পাইলট সাবিহাকে। বিভিন্ন সূত্রমতে, সাবিহা পৃথিবীর প্রথম নারী যোদ্ধা পাইলট। মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি ইস্কিসিরের সামরিক বিমানবাহিনীতে যোগ দেন। যদিও অন্যান্য ভূমিকায় তাঁর আগে ম্যারি মারভিন্ত ও ইহিনি মেখেইলোভনারকে দেখা গিয়েছিল। সাবিহা মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের পালিত আট সন্তানের মধ্যে অন্যতম। তবে তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে ছিল বিতর্ক। ১৯৩৮ সালে তিনি বলকান দেশগুলোর চারপাশে পাঁচ দিন একটি বিমান চালিয়েছিলেন এবং দারুণ প্রশংসা পেয়েছিলেন। একই বছর তিনি তুর্কি অ্যারোনটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তারক্কুসু ফ্লাইট স্কুলের প্রধান প্রশিক্ষক নিযুক্ত হন। যেখানে তিনি ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত একজন ফ্লাইট প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের সদস্য হন। তিনি চার মহিলা বিমানচালক- এডিবে সুবাসি, ইল্ডিজ উসমান, সাহেভেত কারাপস এবং নেজিহে বিরানিয়ালকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাবিহা গকসেন ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ২৮ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে উড়েছিলেন। তুর্কি বিমান বাহিনীতে তাঁর ক্যারিয়ার বিশ্বজুড়ে। গকসেন ৮০০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ২২টি বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন, যার মধ্যে ৩২ ঘণ্টা সক্রিয় যুদ্ধ ও বোমা হামলা মিশন ছিল।

 

জোসেফ জুয়ার্নম্যান

আকাশযুদ্ধে সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট

জোসেফ জুয়ার্নম্যান ছিলেন একজন জার্মান যুদ্ধ বৈমানিক। ১৯৩৬ সালে লুফটওয়াফেতে যোগ দেন। ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন তাঁর সৃজনশীলতার কারণে। কারণ তাঁকে বলা হতো জার্মান বাহিনীর সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট। অনেকেই হয়তো ভ্রু কুঁচকে ভাবছেন যুদ্ধে আবার কিসের সৃজনশীলতা! হ্যাঁ, এখানেও সৃজনশীলতা রয়েছে। অন্য ক্যাডেটরা যেখানে প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে যুদ্ধের কৌশল শিখতেন সেখানে জুয়ার্নম্যান নিজেই যুদ্ধবিমানের ডগফাইটের বিভিন্ন নতুন কৌশল বের করতেন। তাঁর উদ্ভাবিত কৌশল রণাঙ্গনে ব্যাপক সফলতা আনে। পরবর্তীতে তাঁর উদ্ভাবিত কৌশলগুলো নিয়ে গবেষণাও হয় যা একাডেমির সিলেবাসেও স্থান পায়। বিখ্যাত ফাইটার পাইলট এরিখ হার্টম্যান ছিলেন তাঁরই ছাত্র। জোসেফ ব্রিটিশ স্পিটফায়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা প্রথম জার্মান। এ ছাড়া মাত্র ১ মিনিটের মধ্যে ছয়টি আমেরিকান ই-২৪ লিবারেটর বোম্বার ও এর এসকর্ট পি-৫১ মাসটাং যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার বিরল রেকর্ড তাঁর দখলে। তিনি ৬০০টি এয়ার কমব্যাট মিশনে মোট ১২৬টি শত্রুবিমান ধ্বংস করেন।

 

ডগলাস ব্যাডার

এক পা ছাড়াই দুর্ধর্ষ হিসেবে বিখ্যাত

অ্যাডলফ গ্যালেন্ড এমন একজন যুদ্ধ পাইলট যাঁর কথা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। পা ছাড়াই তিনি রীতিমতো শত্রুপক্ষের কাছে আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন। তবে তাঁর কিল রেকর্ড অন্যদের মতো ঈর্ষণীয় পর্যায়ের নয়। 

মাত্র ২০টি কিল রেকর্ডের মালিক ডগলাস ব্যাডার। ব্রিটিশ এই পাইলট অন্য চারজন পাইলটের সঙ্গে মিলে শেয়ার কিল ও ১১টি চৎড়নধনষব শরষষ এর মালিকও বটে। এর অর্থ শত্রুপক্ষের বিমান ক্ষতিগ্রস্ত করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৮ বছর আগেই ডগলাস তাঁর একটি পা হারান। এ ধরনের পরিস্থিতিতে মেডিকেল ডিসচার্জ হওয়াই একমাত্র পরিণতি। কিন্তু ডগলাস এখানেই সবকিছুর শেষ করতে চাননি। রয়াল এয়ারফোর্সে যুদ্ধকালে পাইলটের অভাব থাকায় তিনি কমব্যাট মিশনে যাওয়ারও সুযোগ পেয়েছিলন। এক পা ছাড়াই তিনি যুদ্ধে অংশ নেন। জার্মান সেনাবাহিনীর ওপর তিনি হামলে পড়েছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। ১৯৪১ সালে তাঁর বিমান ভূপাতিত হয়। তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন জার্মানদের হাতে।

 

ইন্দ্রলাল রায়

প্রথম বাঙালি দুঃসাহসিক বৈমানিক

উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি ফাইটার পাইলট ইন্দ্রলাল রায়। ১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইন্দ্রলাল বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ফ্রান্সের পক্ষে জার্মানির বিপক্ষে একটি সামরিক বিমান অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ সময় তাঁর বিমান জার্মানির নো-ম্যান্স ল্যান্ডে ভূপাতিত হয়। তিন দিন সেখানেই পড়ে ছিলেন ইন্দ্রলাল। ব্রিটিশ সেনাদল তাঁকে উদ্ধার করে মৃত ঘোষণা করে মর্গে পাঠিয়ে দেয়। পরে তিনি জ্ঞান ফিরে পান। সুস্থ হওয়ার পর আবার বিশ্বযুদ্ধে যোগ দিয়ে নিয়মিত উড্ডয়ন শুরু করেন। এরপর যেন তিনি শত্রু বাহিনীর জন্য আতঙ্ক হয়ে ওঠেন। আকাশযুদ্ধে একের পর এক শত্রুবিমান ধ্বংস করছিলেন তিনি। ১৯১৮ সালের ১৯ জুলাই ফ্রান্সের আকাশে জার্মান বিমান বাহিনী ও ব্রিটিশ রাজকীয় বিমান বাহিনী তুমুল আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল। ১৯ বছর বয়সী ইন্দ্রলাল সেদিন ডগফাইটের সময় একটি জার্মান জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করেন। এটি ছিল তাঁর দশম শত্রুবিমান শিকার। যে কৃতিত্বের জন্য তিনি পেয়েছিলেন ‘ফ্লাইং এইস’ খেতাব। এই খেতাব পাওয়ার জন্য যেখানে সাধারণত পাঁচটি শত্রুবিমান ঘায়েল করাই যথেষ্ট, সেখানে তিনি খতম করেছিলেন ১০টি। আকাশযুদ্ধের সেই সময় সদ্য যুবক এক ফাইটার পাইলটের মাত্র ১৩ দিনের ১৭০ উড়াল-ঘণ্টার লড়াই-জীবনে এটি ছিল এক অসামান্য বীরত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই অকুতোভয় বীর সেনানী একই বছর ২২ জুলাই যুদ্ধরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

আইএসের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া মরিয়ম

নারী পাইলটদের বীরত্বের গল্প কম নয়। যুগে যুগে যুদ্ধবিমানের ককপিটে বসে সাহসিকতার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন নারীরা। সাম্প্রতিক সময়ে আইএসআইএস যা এখন আইএস নামে পরিচিত- এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি সারা বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে প্রতিনিয়ত। এই যুদ্ধে এক নারী পাইলট রীতিমতো নায়িকা হয়ে উঠেছেন। আইএসের ওপর বোমা বর্ষণকারী এই নারী পাইলটের নাম মরিয়ম আল মুনসরি। সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত এই নারী পাইলট আইএসের ওপর বোমা নিক্ষেপকারী প্রথম নারী বৈমানিক হিসেবে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছেন। আইএসের হাতে যখন আপামর জনসাধারণ নিরাপদ নয়, নারী ও শিশুরা রয়েছে চরম দুর্যোগে তখন একজন নারী পাইলটের এই সাহসী ভূমিকা সর্বত্র প্রশংসিত হয়ে ওঠে। পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, গোটা পৃথিবীতেই আইএসের ওপর যুদ্ধবিমান থেকে বোমা নিক্ষেপকারী এই নারী পাইলট সাহসিকতার প্রতীক হয়ে ওঠেন। কেউ তাঁকে বলছেন আয়রন লেডি, কেউ বলছেন আকাশের আতঙ্ক। যে বিশেষণই দেওয়া হোক না কেন, যুদ্ধবিমান নিয়ে আইএসের ওপর হামলা করা প্রথম নারী পাইলট হিসেবে তাঁর ভূমিকা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। আরব মিত্রদের নিয়ে সিরিয়ায় বিমান হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই অভিযানে রয়েছে সৌদি আরবও। সৌদি প্রিন্স স্বয়ং এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন। ডেইলি মেইল অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে এ খবর নিশ্চিত করে ছবিও প্রকাশ করে। মজার ব্যাপার হলো, তাঁর সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গিদের দমনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের মুসলিম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে আইএস লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলায় মরিয়ম একটি এফ-১৬ বিমান চালাচ্ছেন। সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইসলামিক স্টেট (আইএস) বিদ্রোহীদের ঠেকাতে বিমান হামলায় অংশ নিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ৩৫ বছর বয়সী এ নারী এফ-১৬ যুদ্ধবিমান নিয়ে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসকে লক্ষ্য করে হামলা চালান। কিশোরী বয়স থেকে মরিয়মের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানা যায়, আমিরাতের বিমান বাহিনীতে একসময় নারীদের পাইলট হওয়ার সুযোগ ছিল না।

কিন্তু সে সুযোগ এলে ভাগ্য খুলে যায় মুনসরির। আমিরাত মেডেলজয়ী আল মুনসরিই দেশটির প্রথম নারী পাইলট। সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলায় মরিয়মের অংশ নেওয়ার খবর রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-টুইটারে রটে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা