শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা ফাইটার পাইলটদের কাহিনি

টপ গান, পার্ল হারবার চলচ্চিত্রগুলোতে আমরা দেখেছি একজন ফাইটার পাইলটকে কীভাবে জীবন বাজি রেখে আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হতে হয়। বাস্তবতা চলচ্চিত্র থেকেও কঠিন হয়ে থাকে। এখানে একটু ভুল মানে জীবন সংশয়। কারণ চলচ্চিত্রের মতো এখানে রি-শুট করার সুযোগ থাকে না।  তাই একজন যুদ্ধ বৈমানিককে হতে হয় অনেক দক্ষ আর মেধাবী। গোটা বিশ্বের আকাশযুদ্ধের ইতিহাসে আমরা দেখেছি এমন অনেক সাহসী দক্ষ ফাইটার পাইলট।  বিশ্বসেরা কয়েকজন ফাইটার পাইলটের কাহিনি নিয়ে আজকের রকমারি... 

 

জেরহান্ড বার্খরন

তিন শতাধিক কিল রেকর্ডের মালিক

পুরো নাম জেরহান্ড বার্খরন। তিনি সেরা ফাইটার পাইলটদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় একজন। ৩০০+ কিল রেকর্ডের অতি-অভিজাত ক্লাবে রয়েছে তাঁর নাম। এই বিস্ময়কর সাফল্য খুব কম মানুষেরই রয়েছে। অনেকে মনে করেন কিল রেকর্ডে তিনি কিংবদন্তি হার্টম্যানকে ছাড়িয়ে যেতে পারতেন। তবে পারেননি,  কারণ ১৯৪৪ সালের ৩০ মে তাঁর বিমানটি শত্রুবিমানের মেশিনগানের বুলেটে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি ক্রাশ ল্যান্ডিং করেন। এ সময় তিনি ডান হাত ও পায়ে গুলি খেয়ে আহত হন। এর ফলে তাঁকে চার মাস হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সুস্থ হওয়ার পর তিনি মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হন। অনেক সময় তাঁকে দেখা গেছে ককপিটে বসে থাকতে। নিজেদের পক্ষের বিমানের সঙ্গে ফর্মেশনে ওড়ার সময়ও তাঁর বিমান ভূপাতিত হওয়ার স্মৃতি তাড়া করে বেড়াত। কয়েক দফা চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠেন। জেরহান্ড বার্খরন ৩০১টি এরিয়াল ভিক্টরি অর্জন করেন। অসুস্থ না হলে হার্টম্যানের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারতেন তিনি।

 

এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান

সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করেছেন

চেহারা শিশুসুলভ হওয়ায় বন্ধুরা মজা করতেন তাঁর সঙ্গে। কিন্তু এই শিশুসুলভ চেহারার এরিখ আলফ্রেড হার্টম্যান হয়ে উঠেছিলেন দুর্ধর্ষ ফাইটার পাইলট। ইতিহাস গড়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সর্বোচ্চ শত্রুবিমান ধ্বংস করে। তিনি একাই ৩৫২টি বিমান ভূপাতিত করেছেন। কিন্তু নিজে কখনো শত্রুপক্ষের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এ জন্য তাঁকে সর্বকালের সেরা এয়ার কমব্যাট পাইলট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান বিমান বাহিনী ‘লুফটওয়াফে’র হয়ে ইস্টার্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ছিলেন জার্মানির সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও অন্যতম সফল স্কোয়াড্রন জেজি-৫২-এর পাইলট। একটানা আড়াই বছর যুদ্ধ করেন তিনি। এ সময় তিনি বহুবার শত্রুপক্ষের আক্রমণের শিকার হন। তবে প্রতিবারই তিনি বেঁচে যান ক্রাশ ল্যান্ডিংয়ের হাত থেকে। অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর। এরিখ রীতিমতো বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছিলেন শত্রুপক্ষের জন্য। সোভিয়েতরা তাঁকে ‘দ্য ব্ল্যাক ডেভিল’ নামে ডাকত। এ জন্য এরিখের বিমানকে কেউ ভূপাতিত করতে পারলে তাঁর জন্য ১০ হাজার রুবল পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল সোভিয়েত বিমান বাহিনী। এরিখ মোট ১ হাজার ৪০৪টি কমব্যাট ফ্লাইট পরিচালনা করেন।

 

পৃথিবী চিনেছিল নারী যোদ্ধা বৈমানিক সাবিহাকে

আকাশ জয়ের গল্প রয়েছে নারীর। যুগে যুগে যুদ্ধের ময়দানে পুরুষের পাশাপাশি লড়েছে নারী। আকাশপথে যোদ্ধা নারীর কথা এলে বলতে হয় সাবিহা গকসেনের কথা। উনিশ শতকে তুরস্ক দেখেছিল নারী যোদ্ধা পাইলট সাবিহাকে। বিভিন্ন সূত্রমতে, সাবিহা পৃথিবীর প্রথম নারী যোদ্ধা পাইলট। মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি ইস্কিসিরের সামরিক বিমানবাহিনীতে যোগ দেন। যদিও অন্যান্য ভূমিকায় তাঁর আগে ম্যারি মারভিন্ত ও ইহিনি মেখেইলোভনারকে দেখা গিয়েছিল। সাবিহা মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের পালিত আট সন্তানের মধ্যে অন্যতম। তবে তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে ছিল বিতর্ক। ১৯৩৮ সালে তিনি বলকান দেশগুলোর চারপাশে পাঁচ দিন একটি বিমান চালিয়েছিলেন এবং দারুণ প্রশংসা পেয়েছিলেন। একই বছর তিনি তুর্কি অ্যারোনটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তারক্কুসু ফ্লাইট স্কুলের প্রধান প্রশিক্ষক নিযুক্ত হন। যেখানে তিনি ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত একজন ফ্লাইট প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের সদস্য হন। তিনি চার মহিলা বিমানচালক- এডিবে সুবাসি, ইল্ডিজ উসমান, সাহেভেত কারাপস এবং নেজিহে বিরানিয়ালকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাবিহা গকসেন ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ২৮ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে উড়েছিলেন। তুর্কি বিমান বাহিনীতে তাঁর ক্যারিয়ার বিশ্বজুড়ে। গকসেন ৮০০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ২২টি বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন, যার মধ্যে ৩২ ঘণ্টা সক্রিয় যুদ্ধ ও বোমা হামলা মিশন ছিল।

 

জোসেফ জুয়ার্নম্যান

আকাশযুদ্ধে সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট

জোসেফ জুয়ার্নম্যান ছিলেন একজন জার্মান যুদ্ধ বৈমানিক। ১৯৩৬ সালে লুফটওয়াফেতে যোগ দেন। ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন তাঁর সৃজনশীলতার কারণে। কারণ তাঁকে বলা হতো জার্মান বাহিনীর সবচেয়ে সৃজনশীল পাইলট। অনেকেই হয়তো ভ্রু কুঁচকে ভাবছেন যুদ্ধে আবার কিসের সৃজনশীলতা! হ্যাঁ, এখানেও সৃজনশীলতা রয়েছে। অন্য ক্যাডেটরা যেখানে প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে যুদ্ধের কৌশল শিখতেন সেখানে জুয়ার্নম্যান নিজেই যুদ্ধবিমানের ডগফাইটের বিভিন্ন নতুন কৌশল বের করতেন। তাঁর উদ্ভাবিত কৌশল রণাঙ্গনে ব্যাপক সফলতা আনে। পরবর্তীতে তাঁর উদ্ভাবিত কৌশলগুলো নিয়ে গবেষণাও হয় যা একাডেমির সিলেবাসেও স্থান পায়। বিখ্যাত ফাইটার পাইলট এরিখ হার্টম্যান ছিলেন তাঁরই ছাত্র। জোসেফ ব্রিটিশ স্পিটফায়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা প্রথম জার্মান। এ ছাড়া মাত্র ১ মিনিটের মধ্যে ছয়টি আমেরিকান ই-২৪ লিবারেটর বোম্বার ও এর এসকর্ট পি-৫১ মাসটাং যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার বিরল রেকর্ড তাঁর দখলে। তিনি ৬০০টি এয়ার কমব্যাট মিশনে মোট ১২৬টি শত্রুবিমান ধ্বংস করেন।

 

ডগলাস ব্যাডার

এক পা ছাড়াই দুর্ধর্ষ হিসেবে বিখ্যাত

অ্যাডলফ গ্যালেন্ড এমন একজন যুদ্ধ পাইলট যাঁর কথা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। পা ছাড়াই তিনি রীতিমতো শত্রুপক্ষের কাছে আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন। তবে তাঁর কিল রেকর্ড অন্যদের মতো ঈর্ষণীয় পর্যায়ের নয়। 

মাত্র ২০টি কিল রেকর্ডের মালিক ডগলাস ব্যাডার। ব্রিটিশ এই পাইলট অন্য চারজন পাইলটের সঙ্গে মিলে শেয়ার কিল ও ১১টি চৎড়নধনষব শরষষ এর মালিকও বটে। এর অর্থ শত্রুপক্ষের বিমান ক্ষতিগ্রস্ত করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৮ বছর আগেই ডগলাস তাঁর একটি পা হারান। এ ধরনের পরিস্থিতিতে মেডিকেল ডিসচার্জ হওয়াই একমাত্র পরিণতি। কিন্তু ডগলাস এখানেই সবকিছুর শেষ করতে চাননি। রয়াল এয়ারফোর্সে যুদ্ধকালে পাইলটের অভাব থাকায় তিনি কমব্যাট মিশনে যাওয়ারও সুযোগ পেয়েছিলন। এক পা ছাড়াই তিনি যুদ্ধে অংশ নেন। জার্মান সেনাবাহিনীর ওপর তিনি হামলে পড়েছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। ১৯৪১ সালে তাঁর বিমান ভূপাতিত হয়। তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন জার্মানদের হাতে।

 

ইন্দ্রলাল রায়

প্রথম বাঙালি দুঃসাহসিক বৈমানিক

উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি ফাইটার পাইলট ইন্দ্রলাল রায়। ১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইন্দ্রলাল বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ফ্রান্সের পক্ষে জার্মানির বিপক্ষে একটি সামরিক বিমান অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ সময় তাঁর বিমান জার্মানির নো-ম্যান্স ল্যান্ডে ভূপাতিত হয়। তিন দিন সেখানেই পড়ে ছিলেন ইন্দ্রলাল। ব্রিটিশ সেনাদল তাঁকে উদ্ধার করে মৃত ঘোষণা করে মর্গে পাঠিয়ে দেয়। পরে তিনি জ্ঞান ফিরে পান। সুস্থ হওয়ার পর আবার বিশ্বযুদ্ধে যোগ দিয়ে নিয়মিত উড্ডয়ন শুরু করেন। এরপর যেন তিনি শত্রু বাহিনীর জন্য আতঙ্ক হয়ে ওঠেন। আকাশযুদ্ধে একের পর এক শত্রুবিমান ধ্বংস করছিলেন তিনি। ১৯১৮ সালের ১৯ জুলাই ফ্রান্সের আকাশে জার্মান বিমান বাহিনী ও ব্রিটিশ রাজকীয় বিমান বাহিনী তুমুল আকাশযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল। ১৯ বছর বয়সী ইন্দ্রলাল সেদিন ডগফাইটের সময় একটি জার্মান জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করেন। এটি ছিল তাঁর দশম শত্রুবিমান শিকার। যে কৃতিত্বের জন্য তিনি পেয়েছিলেন ‘ফ্লাইং এইস’ খেতাব। এই খেতাব পাওয়ার জন্য যেখানে সাধারণত পাঁচটি শত্রুবিমান ঘায়েল করাই যথেষ্ট, সেখানে তিনি খতম করেছিলেন ১০টি। আকাশযুদ্ধের সেই সময় সদ্য যুবক এক ফাইটার পাইলটের মাত্র ১৩ দিনের ১৭০ উড়াল-ঘণ্টার লড়াই-জীবনে এটি ছিল এক অসামান্য বীরত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই অকুতোভয় বীর সেনানী একই বছর ২২ জুলাই যুদ্ধরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

আইএসের ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া মরিয়ম

নারী পাইলটদের বীরত্বের গল্প কম নয়। যুগে যুগে যুদ্ধবিমানের ককপিটে বসে সাহসিকতার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন নারীরা। সাম্প্রতিক সময়ে আইএসআইএস যা এখন আইএস নামে পরিচিত- এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি সারা বিশ্বে এক মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে প্রতিনিয়ত। এই যুদ্ধে এক নারী পাইলট রীতিমতো নায়িকা হয়ে উঠেছেন। আইএসের ওপর বোমা বর্ষণকারী এই নারী পাইলটের নাম মরিয়ম আল মুনসরি। সেনাবাহিনীতে মেজর পদে কর্মরত এই নারী পাইলট আইএসের ওপর বোমা নিক্ষেপকারী প্রথম নারী বৈমানিক হিসেবে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছেন। আইএসের হাতে যখন আপামর জনসাধারণ নিরাপদ নয়, নারী ও শিশুরা রয়েছে চরম দুর্যোগে তখন একজন নারী পাইলটের এই সাহসী ভূমিকা সর্বত্র প্রশংসিত হয়ে ওঠে। পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, গোটা পৃথিবীতেই আইএসের ওপর যুদ্ধবিমান থেকে বোমা নিক্ষেপকারী এই নারী পাইলট সাহসিকতার প্রতীক হয়ে ওঠেন। কেউ তাঁকে বলছেন আয়রন লেডি, কেউ বলছেন আকাশের আতঙ্ক। যে বিশেষণই দেওয়া হোক না কেন, যুদ্ধবিমান নিয়ে আইএসের ওপর হামলা করা প্রথম নারী পাইলট হিসেবে তাঁর ভূমিকা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। আরব মিত্রদের নিয়ে সিরিয়ায় বিমান হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএস দমনে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই অভিযানে রয়েছে সৌদি আরবও। সৌদি প্রিন্স স্বয়ং এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন। ডেইলি মেইল অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে এ খবর নিশ্চিত করে ছবিও প্রকাশ করে। মজার ব্যাপার হলো, তাঁর সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গিদের দমনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের মুসলিম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে আইএস লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলায় মরিয়ম একটি এফ-১৬ বিমান চালাচ্ছেন। সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইসলামিক স্টেট (আইএস) বিদ্রোহীদের ঠেকাতে বিমান হামলায় অংশ নিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নারী পাইলট মেজর মরিয়ম আল মুনসরি। ৩৫ বছর বয়সী এ নারী এফ-১৬ যুদ্ধবিমান নিয়ে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসকে লক্ষ্য করে হামলা চালান। কিশোরী বয়স থেকে মরিয়মের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানা যায়, আমিরাতের বিমান বাহিনীতে একসময় নারীদের পাইলট হওয়ার সুযোগ ছিল না।

কিন্তু সে সুযোগ এলে ভাগ্য খুলে যায় মুনসরির। আমিরাত মেডেলজয়ী আল মুনসরিই দেশটির প্রথম নারী পাইলট। সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে বিমান হামলায় মরিয়মের অংশ নেওয়ার খবর রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-টুইটারে রটে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা