শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

মহাকাশ ভ্রমণের যত কথা

সা ই ফ ই ম ন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশ ভ্রমণের যত কথা

মহাকাশ জয় করার স্বপ্ন মানুষের বহু দিনের। অনেক নভোচারী পৃথিবীর বাইরে থেকে ঘুরে এসেছেন। সাতজন ধনী ব্যক্তি বেড়াতে গিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক  স্পেস স্টেশনেও। এখন পর্যন্ত মোট ৫৮০ জন মহাকাশে গেছেন। ভবিষ্যতে আকাশে মানুষ অবকাশযাপন করতে যাবেন অহরহই। ইতিমধ্যে মহাকাশ ভ্রমণের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে বিশ্বসেরা ধনকুবেরদের মধ্যে। হয়তো সেদিন বেশি দূরে নয়, প্রেমিক মহাকাশে তার প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে যাবেন। এমনো হতে পারে সেখানে আয়োজিত হবে বিয়ের অনুষ্ঠানও।  ১৯৬১ সালে গ্যাগারিন মহাকাশে যাত্রা করেছিলেন প্রথম মানুষ হিসেবে।  মহাকাশ ভ্রমণ নিয়ে আজকের রকমারি...

 

মানুষের প্রথম মহাকাশ যাত্রা

সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেকশেইভিচ গ্যাগারিন (৯ মার্চ ১৯৩৪-২৭ মার্চ ১৯৬৮) সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তাঁর মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। ১৯৬০ সালে বিভিন্ন অনুসন্ধান এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ইউরি গ্যাগারিনসহ আরও ১৯ জন্য বৈমানিককে সোভিয়েত মহাকাশ কর্মসূচির জন্য পছন্দ করা হয়। মহাকাশ মিশনের জন্য বেশ কষ্টকর প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল। নির্বাচিত ২০ জনের মধ্যে চূড়ান্তভাবে গ্যাগারিনকে তাঁর কার্যকারিতা এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের কারণে পছন্দ করা হয়, কারণ ভস্টক-১ এর ককপিটে জায়গার পরিমাণ খুবই কম। এ জন্য আরোহীকে অবশ্যই খাটো আকৃতির হতে হবে। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভস্টক ককপিটে তাঁর জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন।

জেফ বেজোসের ঐতিহাসিক ভ্রমণ

নিজের রকেট জাহাজ নিউ শেফার্ডে করে মহাকাশে ছোটখাটো ভ্রমণ করে ফিরেছেন বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোস। গত ২০ জুলাই বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় নিজের প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের তৈরি মহাকাশযান দ্য নিউ শেফার্ডে চড়ে ছোটভাইসহ আরও তিন সঙ্গী নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেন বেজোস। মাত্র সাড়ে ১০ মিনিটেই মহাকাশ ভ্রমণ শেষ করে আবার নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন তারা। মহাকাশে বেজোসের সঙ্গী হন তার ভাই মার্ক বেজোস। এ ছাড়া ৮২ বছর বয়সী নারী পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ১৮ বছর বছরের এক তরুণ। তাদের এ যাত্রায় কোনো পাইলট কিংবা ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন না। নিউ শেফার্ড তাঁদের পৃথিবী থেকে অন্তত ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে কারম্যান লাইনের ওপরে নিয়ে যায়, যেখানে তাঁরা ভরশূন্যতা উপভোগ করেন। ছয়জনের উপযোগী ওই ক্যাপসুলটি থেকে পরে প্যারাসুট ব্যবহার করে পৃথিবীতে নেমে আসেন। সব মিলিয়ে এ ভ্রমণের মেয়াদ ছিল ১০ মিনিট ৩২ সেকেন্ড। তবে বিশ্বের অন্যতম টেক জায়ান্ট বেজোসের ক্যারিয়ারের শুরুটা হয়েছিল ছোট্ট একটা গ্যারেজে অনলাইনে বই বিক্রির মাধ্যমে। সেখান থেকে বর্তমানে অ্যামাজন, ব্লু অরিজিনসহ ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মালিক বেজোস। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাব অনুযায়ী ২০২১ সালে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২০ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। বেজোসের নিজের রকেট জাহাজটিতে এবারই প্রথম কোনো ক্রু ফ্লাইট পরিচালনা করা হলো। তাঁরা এমন একটি ক্যাপসুলে করে এই ভ্রমণ করেছেন যার জানালাগুলো বড় থাকায় পৃথিবীর চমকপ্রদ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ পেয়েছেন। নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে জেফ বেজোস আনন্দে চিৎকার করে বলেন, ‘সেরা দিন!’ বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিন এই নিউ শেফার্ড নামে রকেটটি তৈরি করেছে।  এটি মহাকাশ পর্যটনের চাহিদা পূরণের জন্যই নকশা করা হয়েছে।

 

নিজস্ব স্পেসশিপে রিচার্ড ব্র্যানসন

নিজের স্পেসশিপে করে মহাকাশ ভ্রমণ সফলভাবে সম্পন্ন করেন ব্রিটিশ ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন। ব্রিটিশ এই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ীকে ভার্জিন গ্যালাকটিক নামে একটি যান মহাকাশের দ্বারপ্রান্তে ভ্রমণের পর নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে নিউ মেক্সিকোতে অবতরণ করেন। এক ঘণ্টাব্যাপী যাত্রায় ইউনিটি-২২ নামের এই মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৩ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে উড়ে যায়। এ সময় কয়েক মিনিট ধরে রকেটের ছয় যাত্রী ভরশূন্যতার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। মি. ব্র্যানসন বলেছেন, এই পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের ভিতর দিয়ে মহাকাশে পর্যটনের নতুন এক যুগের সূচনা হবে। আগামী বছর বাণিজ্যিকভাবে এই ধরনের পর্যটন শুরুর কথা রয়েছে।

মহাকাশ জয় করার স্বপ্ন মানুষের বহু দিনের। অনেক নভোচারী ইতিমধ্যে পৃথিবীর বাইরে থেকে ঘুরে এসেছেন। সাতজন ধনী ব্যক্তি বেড়াতে গিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনেও। ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন মহাকাশে উঁকি দিয়ে আসার পর আরও বলেছেন, এ রকম অভিজ্ঞতা মানুষের জীবনে একবারই হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো থেকে আরও পাঁচজন আরোহীকে নিয়ে মহাকাশ অভিমুখে ভ্রমণ করেন রিচার্ড ব্র্যানসন।

মহাকাশে দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এ ক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে, খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

বেঁধে ঘুমাতে হয়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানকার ভরশূন্য পরিবেশে তাঁরা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে ওঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের  ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে প্রথম পর্যটক আনুশেহ। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে; সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বরের এই ১৭ দিনের মহাকাশযাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম-

‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ

প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ হবে মহাকাশ ভ্রমণে। তাই মহাশূন্যে যাঁরা বেড়াতে যেতে চাইবেন তাঁদের বেশ অর্থবান হতে হবে। মহাশূন্যে কয়েক মিনিটের অভিজ্ঞতার জন্য প্রতিটি টিকিটের ব্যয় পড়বে আড়াই লাখ ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসনের মতোই আরেকজন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা অ্যামাজনের মালিক জেফ বেজোসের মহাকাশ ভ্রমণের পর আরও ধনকুবেররা ভ্রমণে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন। রিচার্ড ব্র্যানসন ২০০৪ সাল থেকে মহাশূন্যে বাণিজ্যিক ভ্রমণ চালু করার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। কথা ছিল, ২০০৭ সালেই এই ভ্রমণ চালু হবে। কিন্তু রকেটে প্রাণঘাতী এক বিস্ফোরণের পর উদ্যোগটি মাঝপথে থেমে যায়। বিবিসিকে মি. ব্র্যানসন বলেন, ‘ছেলেবেলা থেকেই মহাকাশ ভ্রমণের শখ আমার ছিল, আমি আশা করছি আগামী ১০০ বছরের মধ্যে লাখ লাখ মানুষ মহাশূন্যে সফর করতে পারবেন।’ তবে এখন স্বপ্ন পরিণত হচ্ছে বাস্তবে। মহাকাশ ভ্রমণে আগ্রহী হচ্ছে অনেকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিকট ভবিষ্যতেই দেখা যাবে অনেক মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ অহরহই করছেন।

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়ম

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন- একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩ হাজার ২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১ হাজার ৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন- ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সিদ্ধ করেও খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

মহাশূন্যে সিনেমার শুটিং

মহাশূন্যে হতে যাচ্ছে সিনেমার শুটিং। আর তাই রকেটে করে পাঠানো হচ্ছে রুশ অভিনেত্রী এবং পরিচালককে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা এবং হলিউড তারকা টম ক্রুজও আইএসএস-এ ছবির শুটিং করার পরিকল্পনা করছেন। তবে তাঁদের ছবির ঘোষণাটি গত বছর দেওয়া হলেও কখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তাঁদের শুটিং চলবে তা এখনো জানা যায়নি।

মনে করা হচ্ছে, টম ক্রুজের সঙ্গে ওই মহাশূন্য ভ্রমণে থাকবেন চলচ্চিত্র পরিচালক ডাগ লিমান। নাসা বলছে, ইলন মাস্কের রকেট প্রতিষ্ঠান স্পেস-এক্স এ কাজে জড়িত থাকবে।

 রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা ফিল্ম শুটিংয়ের ঘোষণা করার পর থেকেই আলোচনা চলছে, তারকাদের  মহাশূন্যে পাঠাতে রাশিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে এক নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হলো।

 

প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা

মহাকাশ ভ্রমণে শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা প্রয়োজন। মানে আপনি চাইলেই মহাকাশে চলে যেতে পারবেন না। নভোচারী হতে গেলে একজন ব্যক্তিকে শারীরিক দিক থেকে শতভাগ ফিট হতে হবে। অর্থাৎ দুর্বল শারীরিক গড়নের মানুষ মহাকাশে অভিযানের জন্য উপযুক্ত নন। তাই অর্থ থাকার পাশাপাশি আপনাকে হতে হবে শারীরিকভাবে ফিট। একজন নভোচারীকে উচ্চতায় কমপক্ষে ১৪৭ সেন্টিমিটার লম্বা হতে হয়। তবে শারীরিক গড়নের ব্যাপারটা বিভিন্ন রাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ সংস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণ কিছু কিছু বিষয়ে কর্মদক্ষতা যাচাই করার প্রক্রিয়া প্রায় একই রকম। যেমন- প্রশিক্ষণরত অবস্থায় ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক ধৈর্য, তাঁর দৃষ্টিশক্তি, শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক কি না ইত্যাদি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সদস্যদের সঙ্গে সৌহার্দ্য বজায় রাখার ট্রেনিংও দেওয়া হয়ে থাকে।

 

পোশাক হতে হবে সাদা ও কমলা

সাদা ও কমলা পোশাক মহাকাশে পরতেই হয়।

সব সময়ই মহাকাশচারীরা সাদা ও কমলা রঙের পোশাক পরেন। তাদের পোশাকের রং কমলা না হয়ে নীল বা সবুজ রঙেরও তো হতে পারত। কিন্তু কেন মহাকাশচারীরা কমলা রঙের পোশাকই বেছে নিচ্ছেন? নাসার গবেষকরা শুধু শুধু মহাকাশচারীদের পোশাকের রং কমলা করেননি। এর পেছনে একটা যুক্তিও আছে। তা হলো, মহাকাশে যে রংটা সব থেকে ভালোভাবে নজরে আসে সেটাই হলো এই উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে অনেক ধরনের দুর্যোগ ঘটে, যার ফলে অনেক সময়ই বিপদে পড়েন মহাকাশচারীরা। সে ক্ষেত্রে জীবন বাঁচাতে তাঁদের ওপর নজর রাখা দরকার। তাই অধিকাংশ সময় মহাকাশচারীদের পোশাকের রং হয় উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে কমলার পরে উজ্জ্বল রং সাদা। সাদা রং কমলার মতো উজ্জ্বল না হলেও বেশ ভালোভাবে দেখা যায়। আর তাই সাধারণত এই দুই রঙের পোশাক পরেই মহাকাশে যান মহাকাশচারীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা