শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

মহাকাশ ভ্রমণের যত কথা

সা ই ফ ই ম ন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশ ভ্রমণের যত কথা

মহাকাশ জয় করার স্বপ্ন মানুষের বহু দিনের। অনেক নভোচারী পৃথিবীর বাইরে থেকে ঘুরে এসেছেন। সাতজন ধনী ব্যক্তি বেড়াতে গিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক  স্পেস স্টেশনেও। এখন পর্যন্ত মোট ৫৮০ জন মহাকাশে গেছেন। ভবিষ্যতে আকাশে মানুষ অবকাশযাপন করতে যাবেন অহরহই। ইতিমধ্যে মহাকাশ ভ্রমণের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে বিশ্বসেরা ধনকুবেরদের মধ্যে। হয়তো সেদিন বেশি দূরে নয়, প্রেমিক মহাকাশে তার প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে যাবেন। এমনো হতে পারে সেখানে আয়োজিত হবে বিয়ের অনুষ্ঠানও।  ১৯৬১ সালে গ্যাগারিন মহাকাশে যাত্রা করেছিলেন প্রথম মানুষ হিসেবে।  মহাকাশ ভ্রমণ নিয়ে আজকের রকমারি...

 

মানুষের প্রথম মহাকাশ যাত্রা

সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেকশেইভিচ গ্যাগারিন (৯ মার্চ ১৯৩৪-২৭ মার্চ ১৯৬৮) সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তাঁর মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। ১৯৬০ সালে বিভিন্ন অনুসন্ধান এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ইউরি গ্যাগারিনসহ আরও ১৯ জন্য বৈমানিককে সোভিয়েত মহাকাশ কর্মসূচির জন্য পছন্দ করা হয়। মহাকাশ মিশনের জন্য বেশ কষ্টকর প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল। নির্বাচিত ২০ জনের মধ্যে চূড়ান্তভাবে গ্যাগারিনকে তাঁর কার্যকারিতা এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের কারণে পছন্দ করা হয়, কারণ ভস্টক-১ এর ককপিটে জায়গার পরিমাণ খুবই কম। এ জন্য আরোহীকে অবশ্যই খাটো আকৃতির হতে হবে। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভস্টক ককপিটে তাঁর জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন।

জেফ বেজোসের ঐতিহাসিক ভ্রমণ

নিজের রকেট জাহাজ নিউ শেফার্ডে করে মহাকাশে ছোটখাটো ভ্রমণ করে ফিরেছেন বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোস। গত ২০ জুলাই বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় নিজের প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের তৈরি মহাকাশযান দ্য নিউ শেফার্ডে চড়ে ছোটভাইসহ আরও তিন সঙ্গী নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেন বেজোস। মাত্র সাড়ে ১০ মিনিটেই মহাকাশ ভ্রমণ শেষ করে আবার নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন তারা। মহাকাশে বেজোসের সঙ্গী হন তার ভাই মার্ক বেজোস। এ ছাড়া ৮২ বছর বয়সী নারী পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ১৮ বছর বছরের এক তরুণ। তাদের এ যাত্রায় কোনো পাইলট কিংবা ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন না। নিউ শেফার্ড তাঁদের পৃথিবী থেকে অন্তত ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে কারম্যান লাইনের ওপরে নিয়ে যায়, যেখানে তাঁরা ভরশূন্যতা উপভোগ করেন। ছয়জনের উপযোগী ওই ক্যাপসুলটি থেকে পরে প্যারাসুট ব্যবহার করে পৃথিবীতে নেমে আসেন। সব মিলিয়ে এ ভ্রমণের মেয়াদ ছিল ১০ মিনিট ৩২ সেকেন্ড। তবে বিশ্বের অন্যতম টেক জায়ান্ট বেজোসের ক্যারিয়ারের শুরুটা হয়েছিল ছোট্ট একটা গ্যারেজে অনলাইনে বই বিক্রির মাধ্যমে। সেখান থেকে বর্তমানে অ্যামাজন, ব্লু অরিজিনসহ ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মালিক বেজোস। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাব অনুযায়ী ২০২১ সালে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২০ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। বেজোসের নিজের রকেট জাহাজটিতে এবারই প্রথম কোনো ক্রু ফ্লাইট পরিচালনা করা হলো। তাঁরা এমন একটি ক্যাপসুলে করে এই ভ্রমণ করেছেন যার জানালাগুলো বড় থাকায় পৃথিবীর চমকপ্রদ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ পেয়েছেন। নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে জেফ বেজোস আনন্দে চিৎকার করে বলেন, ‘সেরা দিন!’ বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিন এই নিউ শেফার্ড নামে রকেটটি তৈরি করেছে।  এটি মহাকাশ পর্যটনের চাহিদা পূরণের জন্যই নকশা করা হয়েছে।

 

নিজস্ব স্পেসশিপে রিচার্ড ব্র্যানসন

নিজের স্পেসশিপে করে মহাকাশ ভ্রমণ সফলভাবে সম্পন্ন করেন ব্রিটিশ ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন। ব্রিটিশ এই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ীকে ভার্জিন গ্যালাকটিক নামে একটি যান মহাকাশের দ্বারপ্রান্তে ভ্রমণের পর নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে নিউ মেক্সিকোতে অবতরণ করেন। এক ঘণ্টাব্যাপী যাত্রায় ইউনিটি-২২ নামের এই মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৩ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে উড়ে যায়। এ সময় কয়েক মিনিট ধরে রকেটের ছয় যাত্রী ভরশূন্যতার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। মি. ব্র্যানসন বলেছেন, এই পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের ভিতর দিয়ে মহাকাশে পর্যটনের নতুন এক যুগের সূচনা হবে। আগামী বছর বাণিজ্যিকভাবে এই ধরনের পর্যটন শুরুর কথা রয়েছে।

মহাকাশ জয় করার স্বপ্ন মানুষের বহু দিনের। অনেক নভোচারী ইতিমধ্যে পৃথিবীর বাইরে থেকে ঘুরে এসেছেন। সাতজন ধনী ব্যক্তি বেড়াতে গিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনেও। ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন মহাকাশে উঁকি দিয়ে আসার পর আরও বলেছেন, এ রকম অভিজ্ঞতা মানুষের জীবনে একবারই হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো থেকে আরও পাঁচজন আরোহীকে নিয়ে মহাকাশ অভিমুখে ভ্রমণ করেন রিচার্ড ব্র্যানসন।

মহাকাশে দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এ ক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে, খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

বেঁধে ঘুমাতে হয়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানকার ভরশূন্য পরিবেশে তাঁরা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে ওঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের  ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে প্রথম পর্যটক আনুশেহ। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে; সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বরের এই ১৭ দিনের মহাকাশযাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম-

‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ

প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ হবে মহাকাশ ভ্রমণে। তাই মহাশূন্যে যাঁরা বেড়াতে যেতে চাইবেন তাঁদের বেশ অর্থবান হতে হবে। মহাশূন্যে কয়েক মিনিটের অভিজ্ঞতার জন্য প্রতিটি টিকিটের ব্যয় পড়বে আড়াই লাখ ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসনের মতোই আরেকজন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা অ্যামাজনের মালিক জেফ বেজোসের মহাকাশ ভ্রমণের পর আরও ধনকুবেররা ভ্রমণে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন। রিচার্ড ব্র্যানসন ২০০৪ সাল থেকে মহাশূন্যে বাণিজ্যিক ভ্রমণ চালু করার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। কথা ছিল, ২০০৭ সালেই এই ভ্রমণ চালু হবে। কিন্তু রকেটে প্রাণঘাতী এক বিস্ফোরণের পর উদ্যোগটি মাঝপথে থেমে যায়। বিবিসিকে মি. ব্র্যানসন বলেন, ‘ছেলেবেলা থেকেই মহাকাশ ভ্রমণের শখ আমার ছিল, আমি আশা করছি আগামী ১০০ বছরের মধ্যে লাখ লাখ মানুষ মহাশূন্যে সফর করতে পারবেন।’ তবে এখন স্বপ্ন পরিণত হচ্ছে বাস্তবে। মহাকাশ ভ্রমণে আগ্রহী হচ্ছে অনেকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিকট ভবিষ্যতেই দেখা যাবে অনেক মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ অহরহই করছেন।

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়ম

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন- একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩ হাজার ২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১ হাজার ৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন- ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সিদ্ধ করেও খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

মহাশূন্যে সিনেমার শুটিং

মহাশূন্যে হতে যাচ্ছে সিনেমার শুটিং। আর তাই রকেটে করে পাঠানো হচ্ছে রুশ অভিনেত্রী এবং পরিচালককে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা এবং হলিউড তারকা টম ক্রুজও আইএসএস-এ ছবির শুটিং করার পরিকল্পনা করছেন। তবে তাঁদের ছবির ঘোষণাটি গত বছর দেওয়া হলেও কখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তাঁদের শুটিং চলবে তা এখনো জানা যায়নি।

মনে করা হচ্ছে, টম ক্রুজের সঙ্গে ওই মহাশূন্য ভ্রমণে থাকবেন চলচ্চিত্র পরিচালক ডাগ লিমান। নাসা বলছে, ইলন মাস্কের রকেট প্রতিষ্ঠান স্পেস-এক্স এ কাজে জড়িত থাকবে।

 রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা ফিল্ম শুটিংয়ের ঘোষণা করার পর থেকেই আলোচনা চলছে, তারকাদের  মহাশূন্যে পাঠাতে রাশিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে এক নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হলো।

 

প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা

মহাকাশ ভ্রমণে শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা প্রয়োজন। মানে আপনি চাইলেই মহাকাশে চলে যেতে পারবেন না। নভোচারী হতে গেলে একজন ব্যক্তিকে শারীরিক দিক থেকে শতভাগ ফিট হতে হবে। অর্থাৎ দুর্বল শারীরিক গড়নের মানুষ মহাকাশে অভিযানের জন্য উপযুক্ত নন। তাই অর্থ থাকার পাশাপাশি আপনাকে হতে হবে শারীরিকভাবে ফিট। একজন নভোচারীকে উচ্চতায় কমপক্ষে ১৪৭ সেন্টিমিটার লম্বা হতে হয়। তবে শারীরিক গড়নের ব্যাপারটা বিভিন্ন রাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ সংস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণ কিছু কিছু বিষয়ে কর্মদক্ষতা যাচাই করার প্রক্রিয়া প্রায় একই রকম। যেমন- প্রশিক্ষণরত অবস্থায় ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক ধৈর্য, তাঁর দৃষ্টিশক্তি, শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক কি না ইত্যাদি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সদস্যদের সঙ্গে সৌহার্দ্য বজায় রাখার ট্রেনিংও দেওয়া হয়ে থাকে।

 

পোশাক হতে হবে সাদা ও কমলা

সাদা ও কমলা পোশাক মহাকাশে পরতেই হয়।

সব সময়ই মহাকাশচারীরা সাদা ও কমলা রঙের পোশাক পরেন। তাদের পোশাকের রং কমলা না হয়ে নীল বা সবুজ রঙেরও তো হতে পারত। কিন্তু কেন মহাকাশচারীরা কমলা রঙের পোশাকই বেছে নিচ্ছেন? নাসার গবেষকরা শুধু শুধু মহাকাশচারীদের পোশাকের রং কমলা করেননি। এর পেছনে একটা যুক্তিও আছে। তা হলো, মহাকাশে যে রংটা সব থেকে ভালোভাবে নজরে আসে সেটাই হলো এই উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে অনেক ধরনের দুর্যোগ ঘটে, যার ফলে অনেক সময়ই বিপদে পড়েন মহাকাশচারীরা। সে ক্ষেত্রে জীবন বাঁচাতে তাঁদের ওপর নজর রাখা দরকার। তাই অধিকাংশ সময় মহাকাশচারীদের পোশাকের রং হয় উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে কমলার পরে উজ্জ্বল রং সাদা। সাদা রং কমলার মতো উজ্জ্বল না হলেও বেশ ভালোভাবে দেখা যায়। আর তাই সাধারণত এই দুই রঙের পোশাক পরেই মহাকাশে যান মহাকাশচারীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট
গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০
ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী
মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী

পূর্ব-পশ্চিম

অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

সম্পাদকীয়

বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা

সম্পাদকীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প

সম্পাদকীয়

মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ
মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ

পূর্ব-পশ্চিম

আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

পেছনের পৃষ্ঠা