শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মরার পরে খ্যাতি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মরার পরে খ্যাতি

পরিবর্তন চলমান প্রক্রিয়া। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই বদলে যায়। আজ যাঁর মূল্যায়ন নেই, অদূর ভবিষ্যতে তিনি হয়ে ওঠেন শিরোমণি। এমন উদাহরণ ভূরি ভূরি। ইতিহাস খুঁড়লেই চোখে পড়বে এমন জ্ঞানী-গুণী মনীষীদের, যাঁরা বেঁচে থাকতে প্রাপ্য সম্মান পাননি। মেলেনি খ্যাতি। উল্টো তাঁরা হয়েছেন উপহাসের পাত্র। তাঁদের মেধা সমাজ ও রাষ্ট্রের চোখে কখনো কখনো হয়েছে নিন্দিত, অপরাধ।  যে কারণে বেঁচে থাকতে তাঁরা অবজ্ঞার শিকার হয়েছেন, অভিযুক্ত অপরাধী হিসেবে বিচার শেষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় ভুল ভেঙেছে মানুষের, সমাজের, রাষ্ট্রের। তাঁদের মেধার গভীরতা, সত্যতা মিলেছে আজ।  এখন তাঁদের যুক্তি, তত্ত্ব, দর্শন, বাণী সবই পাঠ্য, অনুসরণীয়। তাঁদের বাণী উচ্চারিত হয় মানুষের মুখে মুখে।  তাঁদের তত্ত্ব দিক প্রদর্শনকারী বলেই প্রশংসিত সব মহলে।

 

বন্দীদশায় মৃত্যু হয় গ্যালিলিওর

গ্যালিলিও গ্যালিলি, জ্যোতির্বিদ

ইতালির বিখ্যাত সমুদ্রবন্দর পিসায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন গ্যালিলিও। আধুনিক বিজ্ঞান তাঁকে ইতিহাসের সেরা গণিতবিদ, পদার্থবিদ, জ্যোতির্বিদ ও দার্শনিক বলে স্বীকার করলেও বেঁচে থাকতে তাঁর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব মেনে নিতে পারেনি সমাজ ও রাষ্ট্র। পূর্ববর্তী বিজ্ঞানী টলেমি দাবি করেছিলেন, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে।

কিন্তু নিজের উদ্ভাবিত টেলিস্কোপ নিয়ে পরীক্ষা শেষে গ্যালিলিও বললেন- না, সূর্য নয়, পৃথিবীই বরং সূর্যের চারদিকে ঘোরে। একই দাবি করেছিলেন কোপার্নিকাসও। এই মতবাদ দেওয়ায় গ্যালিলিও কোপার্নিকাসের মতো চার্চের রোষানলে পড়লেন। শাস্তির মুখোমুখি হয়ে হয় বিখ্যাত এই দার্শনিককে। তাঁকে গৃহবন্দী করা হয়। বন্দীদশায়ই তাঁর মৃত্যু হয়। মূল্যায়ন দূরে থাক, মৃত্যুর ৩০০ বছর পরও তিনি চার্চের চোখে অপরাধীই ছিলেন।  অথচ এখন তাঁর বন্দনা বিশ্বজুড়ে।

 

 

যুবকদের বিপথে নেওয়ায় দোষী সাব্যস্ত হন সক্রেটিস

সক্রেটিস, প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক

সক্রেটিসকে যুক্তি ও মুক্তচিন্তার জনক বলতে দ্বিধা নেই। প্রাচীন এই গ্রিক দার্শনিকের বাণী শতাব্দী থেকে শতাব্দী মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হচ্ছে। যদিও জীবদ্দশায় তাঁর পান্ডিত্য ও জ্ঞানের পরিসীমা উল্টো অপরাধের কাতারে নাম লেখায়। অভিযোগ ওঠে, তিনি প্রচলিত দেবতাদের উপেক্ষা করছেন।

তাঁর ভাষণ, জ্ঞান যুবকদের নৈতিক চরিত্র কলুষিত করছে, তারা বিপথগামী হচ্ছে। কিছু ভক্ত জুটলেও তাঁর যুক্তি ও দর্শন মেনে নেয়নি সমাজ ব্যবস্থার বড় অংশ। যে কারণে তাঁকে বিচারের মুখোমুখি হতে হয়। এথেন্সের উন্মুক্ত ময়দানে ৫০০ বিচারকের সামনে তিনি ৬০ ভোটে পরাজিত হন। দোষী সাব্যস্ত হওয়া সক্রেটিসের মৃত্যুদন্ড হেমলক বিষপানের মাধ্যমে কার্যকর করা হয়েছিল। বিশ্ববাসী এখন তাঁকে জ্ঞানী-গুণী, ন্যায়পরায়ণ বলে স্বীকার করেছে। তাঁর দর্শন প্রশংসিত সর্বত্র। মনীষী সক্রেটিসের চিন্তা ও যুক্তি কালজয়ী, আজও তার দর্শন সবাইকে প্রভাবিত করছে।

 

বেঁচে থাকতে কাফকার মিলেছে শুধু অবজ্ঞা

ফ্রানৎস কাফকা, সাহিত্যিক

জার্মান ভাষায় অনবদ্য উপন্যাস ও ছোট গল্পের লেখক ফ্রানৎস কাফকা জীবিত অবস্থায় তেমন মূল্যায়ন পাননি। তাঁর সাহিত্যকর্মের বৈচিত্র্য মোটেই প্রশংসিত হয়নি। উল্টো তাঁকে নিয়ে সমালোচনা, অর্ধসত্য ও অসত্য মিথের ছড়াছড়ি রয়েছে। কাফকা একজন আইনজীবী হিসেবে প্রশিক্ষণ নিলেও লেখক হিসেবেই সময় ব্যয় করেছেন। কিন্তু তাঁর লেখা জনসম্মুখে আসেনি। নানা প্রতিকূলতা তাঁকে পর্যুদস্ত করেছে।

যক্ষ্মা রোগেও তিনি বিছানায় শায়িত ছিলেন জীবনের লম্বা সময়। কাফকা তাঁর সব লেখা ম্যাক্স ব্রডকে তাঁর মৃত্যুর পর পুড়িয়ে ফেলতে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ম্যাক্স ব্রড তা করেননি। কাফকার মৃত্যুর পর পাঠক, সমালোচকরা তাঁর ছোট গল্পের প্রশংসা করেন। আজ তাঁর সাহিত্যের মূল্যায়ন হয়। তাঁর লেখায় বিচিত্র ও উদ্ভট সব ঘটনাপ্রবাহ এমনভাবে ঘটে, যেন সেগুলোয় অস্বাভাবিকতার কিছু নেই।

 

 

মানুষের কাছে হাসির পাত্র ছিলেন ভ্যান গফ

ভিনসেন্ট ভ্যান গফ, চিত্রশিল্পী

দুনিয়া কাঁপানো চিত্রশিল্পী ভিনসেন্ট ভ্যান গফ। বেঁচে থাকতে তাঁর চিত্রশিল্পের কোনো খোঁজই পায়নি বিশ্ব। তবে অনেকেই জানেন না যে, ভ্যান গফ চিত্রশিল্পীর ক্যারিয়ার বেছে নিয়েছিলেন যখন তাঁর ২৮ বছর বয়স। জীবনে শুরুর দিকে পাদ্রীর জীবন বেছে নিয়েছিলেন। ধর্মচর্চায় মন দিয়েছিলেন। দরিদ্রতা ও অসামাজিক বলে মানুষ তাকে এড়িয়ে চলত।

মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি পুরোদমে ছবি আঁকায় মন দেন। তাঁর আঁকা পেইন্টিংগুলোয় সূর্যের সোনালি আলো ও উজ্জ্বল রঙের বর্ণালি দেখা গেলেও তাঁর জীবন ছিল একেবারেই উল্টো। মানুষের কাছে হাসির পাত্র ছিলেন, দরিদ্র বলে অবজ্ঞার পাত্র হয়েছেন। যে কারণে আত্মহত্যা করে জীবনের ইতি টানেন। মৃত্যুর পর তাঁর আঁকা ৯০০ ছবি, ১ হাজার ১০০ ড্রইং ও স্কেচ উদ্ধার হয়। ফ্রান্স, বেলজিয়াম ও জার্মানি পেরিয়ে পেইন্টিংগুলো বিশ্বব্যাপী ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

 

 

পুড়িয়ে মারা হয় ব্রুনোকে

জিওর্দানো ব্রুনো, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ

১৫৪৮ সালে ইতালিতে জন্ম নেন ব্রুনো। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষী। মাত্র ২৪ বছর বয়সে ব্রুনো পাদ্রি হিসেবে মনোনীত হন। তাঁর মুক্ত ও অনুসন্ধানী চিন্তা এবং সে যুগে গির্জা কর্তৃক বাজেয়াপ্ত বই পড়ার কারণে তিনি প্রচলিত ধর্ম বিশ্বাস ও শাসক গোষ্ঠীর মুখোমুখি হন। জীবনের বেশির ভাগ সময়ই তিনি পালিয়ে বেড়ান।

তিনি এই মহাবিশ্বের মতো আরও মহাবিশ্ব আছে, পৃথিবী গোল, সূর্য এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র নয় এবং এটি একটি নক্ষত্র ছাড়া আর কিছুই নয়- এই ধারণা পোষণ করায় চার্চের রোষানলে পড়েন। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় সবার সামনে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পুড়িয়ে মারা হয় তাঁকে। কিন্তু পরবর্তীতে প্রমাণ হয় তাঁর তত্ত্বই ঠিক। এখন ইতিহাস কাঁপানো গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ হিসেবে তিনি সর্বত্র সমাদৃত।

 

 

বিজ্ঞানচর্চা করায় খুন করা হয় হাইপেশিয়াকে

হাইপেশিয়া, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ

৩৭০ খ্রিস্টাব্দে মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন হাইপেশিয়া। ইতিহাসবিদদের মতে, হাইপেশিয়া মুক্তবুদ্ধি চর্চাকারীদের মধ্যে ইতিহাসের শেষ প্যাগান সায়েন্টিস্ট। কিন্তু নারী বিজ্ঞানী ও মুক্তবুদ্ধি চর্চাকারী বলে চার্চের চোখে প্রবল সমালোচিত ছিলেন। অল্প বয়সে হাইপেশিয়া প্লেটো-সক্রেটিসদের মতো বড় বড় গণিতবিদ এবং দার্শনিকদের অসংখ্য বই পড়ে ফেলেন। এতেই তাঁর গণিত ও দর্শনে দক্ষতা সেকালের অনেক পন্ডিতকেও ছাড়িয়ে যায়। তাঁর গোটা জীবন তিনি গণিতের জন্য উৎসর্গ করেন। বিয়ে করেননি। গণিত, দর্শন, জ্যোতির্বিদ্যা ও মেকানিক্সের জটিল বিষয়গুলোয় হাইপেশিয়া ছিলেন জনপ্রিয় শিক্ষিকা।

আলেকজান্দ্রিয়ার গভর্নর অরেস্টেসও তাঁর জ্ঞানে মুগ্ধ ছিলেন। রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও নারী বিজ্ঞানী, মুক্তবুদ্ধি চর্চাকারী বলেই তাঁকে মৌলবাদী সন্ন্যাসী ও চার্চের প্যারাবোলানসরা হত্যা করে।

 

 

মৃত্যুর ৫০০ বছর পর বীরের মর্যাদা পান কোপার্নিকাস

নিকোলাস কোপার্নিকাস, জ্যোতির্বিদ

এক সময় মানা হতো, পৃথিবী সৌরজগতের কেন্দ্র। আর পৃথিবীকে কেন্দ্র করেই সব গ্রহ ঘুরছে। কিন্তু বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ নিকোলাস কোপার্নিকাস প্রথমবারের মতো বললেন- না, পৃথিবী নয়, সূর্যকে কেন্দ্র করে অন্য গ্রহগুলো আবর্তিত হচ্ছে। তিনি লিখলেন, ‘দ্য রেভিলিউশানিরস অরবিয়াম কোয়েনেসিটিয়াম’। এতে দেড় হাজার বছরের টলেমির মতবাদ ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়। ধর্মযাজকরা ক্ষেপে ওঠেন।

ক্যাথলিক চার্চের তীব্র সমালোচনা ও অবজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছিলেন কোপার্নিকাস। তাঁকে ধর্মদ্রোহী ঘোষণা দিয়েছিল চার্চ। যে কারণে মৃত্যুর পর নাম-পরিচয়হীনভাবে অবহেলার সঙ্গে সমাধিস্থ করা হয় তাঁকে। কিন্তু তিনি যে ঠিক, গ্যালিলিও তার সত্যতা প্রমাণ করেন। এক সময় ভুল ভাঙে চার্চের। কোপার্নিকাসের মৃত্যুর ৫০০ বছর পর পোলিশ ক্যাথলিক চার্চ তাঁকে পুনরায় বীরের মর্যাদায় সমাহিত করেছে।

 

 

জীবদ্দশায় এমিলির কবিতা মূল্যায়ন করেনি কেউ

এমিলি ডিকিনসন, কবি

যুক্তরাষ্ট্রের কবি এমিলি ডিকিনসন। জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে। নীরবে লিখে গেছেন একের পর এক কবিতা। সেসব ছাপার ব্যাপারে তাঁর খুব একটা আগ্রহ ছিল না। জীবিত থাকা অবস্থায় তাঁর মাত্র সাতটি কবিতা ছাপা হয়েছিল। প্রকাশকরা একজন নারীর কাছ থেকে ‘মেয়েলিপনা’ কবিতা আশা করেছিলেন। কিন্তু ব্যতিক্রম ছিলেন এমিলি ডিকিনসন।

যে কারণে তাঁর সব কবিতা অপ্রকাশিতই থেকে যায়। সে সংখ্যাটাও চমকে দেওয়ার মতো। প্রায় ১ হাজার ৭০০ কবিতা লিখেছিলেন এমিলি। জীবন সম্পর্কে তাঁরও বিতৃষ্ণা জেগে উঠেছিল। তাঁর সাহিত্য সমাজে কোনো মূল্যায়ন পায়নি, মেলেনি স্বীকৃতি। বিয়ে করেননি, ব্যক্তিজীবনও তাঁর সুখকর ছিল না। মৃত্যুর পর তাঁর বোন এমিলির লেখা অপ্রকাশিত কবিতার খোঁজ দেন। তবে বর্তমানে মার্কিন নারী কবি হিসেবে এমিলিকে বিশ্বের সেরাদের একজন বলেই মানা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

এই মাত্র | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৩৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু
পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি
ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত
আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী
রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বনাথে সড়কে ঝরল অটোচালকের প্রাণ
বিশ্বনাথে সড়কে ঝরল অটোচালকের প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা