শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২

টুইন টাওয়ারে হামলার ২১ বছর

সেই হামলা ভোলেনি বিশ্ব

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেই হামলা ভোলেনি বিশ্ব

১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১। অন্য দিনের মতোই জেগে উঠেছিল নিউইয়র্ক সিটি। শুধু দিন শেষের গল্পটাই পাল্টে গিয়েছিল। সেদিনের সকালের সঙ্গে অন্য আট-দশটি সকালের কোনো পার্থক্য ছিল না। অথবা পৃথিবীতে কোনো দুর্যোগের আগাম সংকেত ছিল না। ফলে অন্য সব দিনের মতো সেদিনও সকাল সকালই কর্মব্যস্ত হয়ে উঠেছিল বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রাণকেন্দ্র নিউইয়র্ক সিটি। স্থানীয় সময় তখন ৮টা ৪৬ মিনিট। হঠাৎ করে ঘটল সেই ভয়াল ঘটনা। মুহূর্তেই পাল্টে গেল দৃশ্যপট। যুক্তরাষ্ট্র থেকে সারা বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখল সন্ত্রাসের আগুনে কীভাবে জ্বলেপুড়ে শেষ হচ্ছে আমেরিকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। ‘টুইন টাওয়ার’ হিসেবে পরিচিত বিশ্বের অন্যতম উঁচু দালানটিতে আঘাত হানে সন্ত্রাসীদের দখল করা দুটি যাত্রীবাহী বিমান। এ কোনো সাধারণ আঘাত নয়, রীতিমতো ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হলো। নিউইয়র্কের নীল আকাশ ঝকঝকে রোদের বদলে ঢেকে গেল নিকষ কালো ধোঁয়ায়। মুহূর্তেই মুখ থুবড়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক গৌরবের প্রতীক নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। শুধু তাই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক গৌরবের প্রতীক ওয়াশিংটনের পেন্টাগন ভবনেও হামলা চালায় আরেকটি বিমান। এ ছাড়া পেনসিলভেনিয়ায় আরেকটি বিমান দিয়ে হামলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। কীভাবে ঘটেছিল এই নারকীয় তান্ডব? ১১ সেপ্টেম্বরের সেই ভয়াল সকালে আল-কায়েদার ১৯ জঙ্গি যুক্তরাষ্ট্রের যাত্রীবাহী চারটি বিমান হাইজ্যাক করে। এর মধ্যে দুটি বিমান দিয়ে তারা নিউইয়র্ক শহরের টুইন টাওয়ারে হামলা চালায়। এতে বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রে আগুন ধরে যায়। দুই ঘণ্টার মধ্যে টুইন টাওয়ার ধসে পড়ে। সঙ্গে ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এর পাশের কয়েকটি ভবনও। এ দুটি বিমানের ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালীনই তৃতীয় বিমানটি দিয়ে জঙ্গিরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগনে আঘাত হানে। চতুর্থ বিমানটি নিয়ে হাইজ্যাকাররা পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের শাংকসভেলি এলাকার আকাশে যায়। ওখান থেকে তারা সেটিকে নিউইয়র্কের দিকে নিতে চায়। তাদের লক্ষ্যবস্তু ছিল যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল হিল ভবন অথবা হোয়াইট হাউসে আঘাত হানা। এ সময় কিছু যাত্রী ও ফ্লাইটের ক্রুর বিমানটি নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য হাইজ্যাকারদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এতে বিমানটি আকাশে বিধ্বস্ত হয়ে শাংকসভেলি এলাকার মাটিতে পড়ে। আরেকটি বড় ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে বেঁচে যায় আমেরিকা। কিন্তু ওই বিমানের কেউ বাঁচেননি। এ ঘটনায় ১৯ হাইজ্যাকারের সবাই নিহত হয়। এ ছাড়া টুইন টাওয়ার ও এর আশপাশে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে ২ হাজার ৭৪৯ জন প্রাণ হারান। নিহতদের বেশির ভাগই বেসামরিক ব্যক্তি, নারী ও শিশু। নিহতদের মধ্যে আরও রয়েছেন ৩৪৩ জন দমকল কর্মী ও ৬০ পুলিশ কর্মকর্তা। পেন্টাগনে আত্মঘাতী বিমান হামলায় তখন ১৮৪ জন নিহত হন। উল্লেখ্য, আল-কায়েদার তখনকার ওই হামলায় যারা প্রাণ হারান তারা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন না। ওই হামলায় ৭০টি দেশের মার্কিন প্রবাসীরাও নিহত হন। প্রসঙ্গত, ওই হামলায় তাৎক্ষণিক মৃত্যুই শেষ কথা নয়, উদ্ধারকাজ চালাতে গিয়ে যারা আহত, অসুস্থ এবং বিষক্রিয়ার শিকার হয়েছিলেন তাদের মধ্যে ৮৩৬ জন পরে মৃত্যুবরণ করেন। এ একটি ঘটনা পাল্টে দেয় গোটা যুক্তরাষ্ট্রের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা। দীর্ঘদিন ধরে এ হামলার জের টানতে হয় যুক্তরাষ্ট্রকে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে দেশটির ঋণের খাতায় যোগ হয় প্রায় ৪০০ কোটি ডলার। যুদ্ধ ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এসব অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। ওই হামলার পর থেকে কমপক্ষে ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক। রোড আইল্যান্ডের ব্রাউন ইউনিভার্সিটির ওয়াটসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ‘কস্ট অব ওয়ার’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চালানো হামলায় নিহত হন ২ হাজার ৯৯৫ জন। ওই হামলায় ক্ষতি হয় ৫ থেকে ১০ হাজার কোটি ডলারের। আর এ ঘটনার জেরে নাইন-ইলেভেনের পর থেকে ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭০০ মানুষ নিহত হয়েছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, নাইন-ইলেভেনের প্রভাব পড়েছিল সারা বিশ্বে। নাইন-ইলেভেনের ঘটনা সারা বিশ্বের টনক নাড়িয়ে দিয়েছিল। রাতারাতি পাল্টে দিয়েছিল বিশ্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সন্ত্রাসবাদ ও ভয়াবহ আক্রমণের দুঃসহ স্মৃতি এখনো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্ববাসীকে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই সামরিক অভিযান চালানো হয়েছে আফগানিস্তান ও ইরাকে। মার্কিন নেতৃত্বের সেই সামরিক অভিযানেও কম রক্ত ঝরেনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চলছে এখনো। সমমনা দেশগুলোর সঙ্গে একাত্ম হয়ে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এখনো লড়ে যাচ্ছে আমেরিকা। এ লড়াইয়ে সাফল্যের বড় উদাহরণ নাইন-ইলেভেন হামলার জন্য দায়ী সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যু। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করে মার্কিন নেভি সিল কমান্ডোরা।

 

জায়গাটি এখন গ্রাউন্ড জিরো

৯/১১ হামলায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের স্থানটি এখন পরিচিত গ্রাউন্ড জিরো নামে। কারও কাছে এটি পবিত্র কবরস্থান। এক সময় এখানেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছিল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের দুটি ভবন। ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে দুটি ভবন ধসে পড়ে। অসংখ্য প্রাণের সেই মর্মান্তিক প্রয়াণ আজও কাঁদায় বিশ্ববাসীকে। যাত্রীবাহী বিমানের আঘাতে যেখানে টুইন টাওয়ার ভেঙে পড়েছিল সেটাই এখন ‘গ্রাউন্ড জিরো’। সেখানে নির্মিত হয়েছে দৃষ্টিনন্দন স্মৃতিস্তম্ভ। চারদিকে করুণ নিস্তব্ধতা নিয়ে সেই গ্রাউন্ড জিরো বেয়ে এখন ঝরনার পানি যেন লাখো কোটি মানুষের অশ্র“ই বয়ে নিয়ে যায়। ভিতরের দিকে নিহতদের স্মরণে বানানো হয়েছে ব্রোঞ্জের তৈরি দৃষ্টিনন্দন একটি স্মৃতিফলক।

 

সেখানে নির্মিত ফ্রিডম টাওয়ার

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকায় সন্ত্রাসী হামলায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ার ক্ষত শুকিয়ে আবারও মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। প্রায় পাঁচটি বেজমেন্টসহ এর ফ্লোর সংখ্যা ১০৪টি। পুরোটা মেঝে ৩৫,০১,২৭৪ বর্গফুটের। শুধু উঁচুই নয়, বিশালাকার এই ভবনটি ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি কোম্পানির অফিস হিসেবে। তা ছাড়াও দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণেরও একটি অংশ এখান থেকেই হচ্ছে। এবার নিরাপত্তার জন্য রয়েছে আরও অনেক আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যে কোনো বিমান এই ভবনের দিকে ছুটে এলেই শক্তিশালী রাডারের নিখুঁত গণনায় সেটিকে ভূপাতিত করার ব্যবস্থা এতে রাখা হয়েছে। ২০০৬ সালের ২৭ এপ্রিল শুরু হয় বিল্ডিংয়ের ফাউন্ডেশন নির্মাণ কাজ।

 

কী হয়েছিল সেদিন

যুক্তরাষ্ট্রে বস্টনের লোগান বিমানবন্দর থেকে বিমানটি ছেড়ে যায়। আমেরিকান এয়ারলাইনস, ফ্লাইট নম্বর ১১। বোয়িং ৭৬৭ মডেলের বিমান আকাশে উড়ল, তবে ১৪ মিনিট দেরি করে। বিমানে ছিল ৮১ জন যাত্রী, ১১ জন বিমান ক্রু। সব ছিল স্বাভাবিক। কে জানত বিমানে রয়েছে পাঁচ জঙ্গি?

 

একই বিমানবন্দর থেকে ৮টা ১৪ মিনিটে আরও একটি বিমান ১৪ মিনিট দেরি করে আকাশে উড়াল দেয়। ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ১৭৫। এ বিমানে যাত্রী ছিল ৫৬ জন, বিমান ক্রু ছিল নয়জন। এ বিমানেও যাত্রী বেশে ছিল পাঁচ জঙ্গি।

 

ওয়াশিংটনের ডালেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ১০ মিনিট দেরি করে সকাল ৮টা ২০ মিনিটে আমেরিকান এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ৭৭ যাত্রা শুরু করে। ৫৮ জন যাত্রী আর ছয়জন ক্রু ছিল বিমানটিতে। পাঁচ জঙ্গিও ছিল সেখানে। বিমানের গন্তব্য লস অ্যাঞ্জেলেস বিমানবন্দর।

 

৪২ মিনিট দেরি করায় যাত্রীরা অধৈর্য হয়ে ওঠে নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে। ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ৯৩ নম্বর ফ্লাইটে যাত্রী ছিল ৩৭ জন, ক্রু সাতজন। গন্তব্য সান ফ্রান্সিসকো। বিমানটিতে চার জঙ্গি ছিল তাদের সঙ্গে। হঠাৎ বিমান হাইজ্যাকাররা জিম্মি করে ফেলল সবাইকে। বিমান জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে।

 

সকাল ৯টা ২ মিনিটে ফ্লাইট ১৭৫ প্রথম আঘাত করল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের ৭৭ থেকে ৮৫ তলার মাঝে। দালানে ঢুকে গেল বিমানটি। দানবীয় আগুন আর ধোঁয়ায় আতঙ্কে মানুষ। ফ্লাইট ৭৭, ৯টা ৩৭ মিনিটে আঘাত করল পেন্টাগনের পশ্চিম দিকে। সেখানেও ছড়িয়ে পড়ল আগুন। ৯টা ৪৫ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্র তার আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করে।

 

ফ্লাইট ৯৩ এর যাত্রীরা টুইন টাওয়ারে হামলার ঘটনা জেনে যায়। জঙ্গিরা এ বিমানেও দখল নিতে গেলে যাত্রীদের সঙ্গে শুরু হয় মারামারি, হট্টগোল। ককপিটে মারামারির এক পর্যায়ে বিমানটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়। বিমানটি পেনসিলভেনিয়ায় আছড়ে পড়ে। নিয়তির খেলা, বিমানের সব যাত্রী মারা যায়।

 

সকাল ১০টা ৫০ মিনিট। পেন্টাগন আগুনে পুড়ছে। অগ্নিনির্বাপণ কর্মী, নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন ও সাধারণ মানুষ অসহায়ের মতো তাকিয়ে দেখছে ভয়ানক আগুনে সব জ্বলছে। পাঁচ তলা উঁচু পেন্টাগনের একাংশ পুরোপুরি পুড়ে ধসে পড়ল। কেউ কিছুই করতে পারল না। মানুষ ভয়ে, কান্নায় ভেঙে পড়ল।

 

বিকাল ৫টা ২০ মিনিট, সামরিক শক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র হঠাৎ অসহায়। আতঙ্ক আর ভয়ে স্তম্ভিত যুক্তরাষ্ট্রবাসী। সাধারণ মানুষের কান্না, আহাজারি পথে-ঘাটে। পুরো বিশ্ব অবিশ্বাস্য ও ঘৃণ্যতম এমন হামলার দৃশ্য সরাসরি দেখছিল টেলিভিশনের পর্দায়। চোখের সামনে ধসে পড়ল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার।

 

হামলার খবর শুনেও বুশ স্কুলের বাচ্চাদের বই পড়ে শোনাচ্ছিলেন

টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলার খবর দ্রুতই পৌঁছে যায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশের কাছে। প্রেসিডেন্ট বুশ তখন ফ্লোরিডার একটি প্রাইমারি স্কুলে গিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্টের সঙ্গী ছিলেন প্রেস সেক্রেটারি ফ্লাইশার। স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপের পরই প্রেসিডেন্টকে প্রথম টাওয়ার ভেঙে পড়ার খবর দেওয়া হয়। দ্বিতীয় টাওয়ার ভাঙার নোট যখন হাতে পান, তখন বুশ স্কুলপড়ুয়া শিশুদের একটি বই পড়ে শোনাচ্ছিলেন। দুটি টাওয়ার ভেঙে পড়ার খবর পেয়েও বই পড়া থামাননি তৎকালীন প্রেসিডেন্ট। নাইন-ইলেভেনে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে সন্ত্রাসী হামলার খবরে প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে হাতে লেখা একটি নোট প্রকাশ পেয়েছে। ওই নোটে বুশ ও তার আশপাশে থাকা কর্মকর্তাদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া লিখেছিলেন তিনি। ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার খবর শোনার পর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনিকে ফোন করে বুশ বলেন, ‘আমরা ওই অশ্লীল শব্দকে ধরতে যাচ্ছি। আমরা যুদ্ধের মধ্যে আছি।’ ফোন হাতে ধরেই তিনি কক্ষে থাকা সহকর্মীদের দিকে ঘুরে বলেন, ‘যখন আমি এর পেছনে থাকা ব্যক্তিদের খুঁজে পাব, তারা সারা জীবনের জন্য একজন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমাকে অপছন্দ করতে যাচ্ছে। জড়িতরা এর মূল্য দিতে যাচ্ছে।’ ওই ঘটনার ৯ দিন পর ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেন বুশ। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ও দ্য আমেরিকান পিপলের যৌথ অধিবেশনে তিনি বলেন, ‘আল-কায়েদার ওপর হামলার মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, কিন্তু এ যুদ্ধ সেখানেই শেষ হবে না। বিশ্বের সব সন্ত্রাসী দলকে খুঁজে বের করে তাদের থামানো ও পরাজিত না করা পর্যন্ত এ যুদ্ধ থামবে না।’

 

লাদেনকে হত্যা, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতিশোধ

আমেরিকার বুকে আঘাত করার মতোই ছিল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের হামলা। আমেরিকা শুরু করে সন্ত্রাস দমনের যুদ্ধ। ফের যুদ্ধবাজ দেশ হিসেবে কুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের এবং মার্কিন সেনাদের দ্বারা যুদ্ধাক্রান্ত হয় আফগানিস্তান। প্রধান টার্গেট আল-কায়েদা। আল-কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে জীবিত অথবা মৃত গ্রেফতার করে এই সন্ত্রাসী হামলার বিচারের জন্যই পরিচালিত হয় একের পর এক অভিযান। মার্কিন ভূখন্ডে অভাবনীয় হামলা চালানোর জন্য দায়ী করা হয় আল-কায়েদাকে। এদিকে যুদ্ধ শুরু হতেই মার্কিন সেনাদের আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র বিশেষ করে ড্রোন হামলায় নাকাল হয়ে পড়ে আল-কায়েদা। তাদের পাল্টা জবাবও ছিল নৃশংস। তবে শিগগিরই তারা দিশাহারা হয়ে পড়ে এবং এই নেটওয়ার্কের অংশবিশেষ কোনো নির্দেশের পরোয়া না করে নিজেরাই মারাত্মক হামলার ছক কষে। ইতিহাস বলে, ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে সোভিয়েত হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সংগ্রামে যোগ দিয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেনসহ একদল আরব যোদ্ধা। সেই সংগ্রামই পরে আল-কায়েদার জন্ম দেয়। শেষ দিকে আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে ড্রোন হামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়ে আল-কায়েদার নেতৃত্ব। তারপর পাকিস্তানে গোপন অভিযান চালিয়ে বিন লাদেনকে হত্যা করে মার্কিন ‘নেভি সিল’ বাহিনীর কমান্ডোরা। তার লাশ প্রথমে আফগানিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। লাদেনের শেষকৃত্যানুষ্ঠান হয় আরব সাগরে ভাসমান যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহী জাহাজ কার্ল ভিনসনে। কাফনে আবৃত লাদেনের দেহ ভারী ব্যাগে ভরে ভাসিয়ে দেওয়া হয় আরব সাগরে।

 

ইরাক, আফগানিস্তানে আগ্রাসন ধ্বংস ছাড়া কিছুই নয়

৯/১১ টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলা বিশ্ব রাজনীতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। সামরিক শক্তিধর যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নামে ইরাক ও আফগানিস্তানে। শুরু হয় সেনা অভিযান। পতন হয় ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের। আফগানিস্তানে দুই দশক হামলা, ধ্বংসযজ্ঞের পর দেশে ফিরে যায় মার্কিন বাহিনী। মধ্যপ্রাচ্যে গৃহযুদ্ধ, জঙ্গি হামলা আর মৃত্যুর মিছিল ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্র। দেশ ছেড়ে পালানো মানুষের স্রোত বাড়ছেই। সমৃদ্ধ ইরাক এখন ধ্বংসের নগরী। এখনো তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেনি। শান্তি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও জঙ্গি নির্মূলের কথা বলে যে মার্কিন আগ্রাসন ও সেনা অভিযান তার ফলাফল কেবলই ধ্বংসযজ্ঞ। সর্বশেষ আফগানিস্তানে তালেবানদের হাতেই আফগান ভাগ্য তুলে দিয়ে দেশ ছাড়ে মার্কিন বাহিনী।

 

ফের হামলার পরিকল্পনা ছিল বিন লাদেনের!

৯/১১ সন্ত্রাসী হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় টুইন টাওয়ার। ওই হামলায় প্রাণ গেছে প্রায় ৩ হাজার মানুষের। সিবিএস নিউজ জানায়, ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে সেনা অভিযানে নিহত হন বিন লাদেন। সেখানে জব্দ করা হয় আল-কায়েদার অনেক গোপন নথি। গেল বছর মার্কিন নেভি সিল দ্বারা প্রাপ্ত কাগজপত্রগুলো প্রকাশ করেছে। তাতে জানা গেছে, লাদেন ৯/১১-এর পর ফলোআপ হামলা চালানোর জন্য যাত্রীবাহী বিমানের পরিবর্তে ব্যক্তিগত বিমান ব্যবহারকে উৎসাহিত করেছিলেন। তার অনুসারীরা যুক্তরাষ্ট্রে রেললাইনে ১২ মিটার কেটে ফেলার পরিকল্পনা করেছিল। এতে সেই দুর্ঘটনায় শত শত মানুষের মৃত্যুর প্রত্যাশা ছিল তার।

 

২০১৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সির জার্সি সিটির লিবার্টি স্টেট পার্কে নিউইয়র্কের লোয়ার ম্যানহাটন এবং ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে সূর্যোদয়ের সময় খোলা আকাশের নিচে ৯/১১ স্মৃতিসৌধের অংশ বিশেষ।

 

ভয়াবহ সেই হামলার পরিকল্পনা পূর্ব উপকূল থেকে যাত্রা

৯/১১ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার ২১ বছর পূর্ণ হতে চলেছে। ওই ‘হামলা’ নিয়ে এখনো অনেক সন্দেহের ধূম্রজাল দেখা দেয়। আমেরিকায় দিনটি এসেছিল প্রলয়ের মতো। তাবৎ বিশ্ব চমকে গিয়েছিল ঘটনার ভয়াবহতায়। যা পাল্টে দিয়েছে পুরো পৃথিবীর রাজনৈতিক ও সামরিক নিরাপত্তার ধারণা। ল ফেয়ার সাময়িকী জানায়, হামলার পরিকল্পনা হিসেবে হামলাকারীদের কয়েকজন এক বছরের বেশি সময় যুক্তরাষ্ট্রে কাটিয়েছে। যাদের মধ্যে অন্যতম মোহাম্মদ আত্তা। ভয়াল সেই হামলার মূল হোতা  সে। ২০০০ সালে মোহাম্মদ আত্তা চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগ থেকে নিউইয়র্ক লিবার্টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। পরের দেড় বছরের মধ্যে, বাকি ১৮ জন সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। উদ্দেশ্য, শক্তি বৃদ্ধি করা। এমনকি কয়েকটি বাণিজ্যিক ফ্লাইং একাডেমি থেকে বিমান চালনার প্রশিক্ষণ নিয়েছিল হামলাকারীরা। তারা এক ডজনেরও বেশি দেশ পরিদর্শন করেছে এবং কমপক্ষে ৪৫ বার আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করেছে। তাদের এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতাই আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিল। ফলে তারা সহজেই বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়ে বক্স কাটার এবং ছুরি নিয়ে বিমানে উঠতে সক্ষম হয়। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলীয় তিনটি বিমানবন্দর থেকে ক্যালিফোর্নিয়াগামী চারটি বিমানে চেপে বসে তারা। গন্তব্য হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়াকে বেছে নেওয়ার কারণ একটাই, দীর্ঘ যাত্রার জন্য জ্বালানিপূর্ণ থাকে এসব বিমান। মাত্র দুটি বিমানের আঘাতই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের ১১০ তলা ভবন দুটিতে ধস সৃষ্টি করেছিল! জানা গেছে, বিমানগুলো সে সময় জ্বালানি ভর্তি ছিল। বিপুল পরিমাণ জ্বালানিই ছিল বড় মাত্রায় বিস্ফোরণের জন্য দায়ী। আর এ বিস্ফোরণের কারণেই ভবন দুটি ধসে পড়ে।

 

দ্য ফলিং ম্যান

টুইন টাওয়ার হামলার পর লাফিয়ে পড়েন অজ্ঞাতনামা এই লোকটি। অ্যাসোসিয়েট প্রেসের (এপি) ফটোগ্রাফার রিচার্ড ড্রিউ ওই মুহূর্তে ছবিটি তোলেন। হামলার ভয়াবহতা ফুটে ওঠে ছবিতে। বিশ্ববাসী আজও আতঙ্কে কেঁপে ওঠেন সেদিনের কথা ভেবে।

 

কেন এই হামলা?

২০০১ সালের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের হামলায় অংশ নেয় ১৯ জন হামলাকারী। যাদের সবাই সৌদি আরব এবং অন্য কয়েকটি আরব দেশের নাগরিক। বলা হয় সে সময়ের পলাতক ওসামা বিন লাদেন এ হামলার জন্য অর্থায়ন করেছিলেন। ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন, পারস্য উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সামরিক উপস্থিতিতে ক্ষুব্ধ হয়ে সংশ্লিষ্টরা এ হামলা চালিয়েছিল বলে বলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা