শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

দুঃসাহসী পর্যটন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসাহসী পর্যটন

পৃথিবীর আনাচেকানাচে এমন কিছু পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে; যেখানে মানুষের আনন্দে ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে বিপদমুখী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এমন কিছু পর্যটন কেন্দ্র নিয়ে রকমারি ডেস্কের আয়োজন...

 

মাত্র তিন ফুটের রাস্তা

পার হতে প্রাণ যায় পর্যটকদের

ক্যামিনিটো দেল রে স্প্যানিস রাজা আলফোনসো ১৩-এর সময়ের সুন্দর একটি পর্যটন স্থান ও হাঁটার জায়গা হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই নান্দনিক স্থানটি একটি ভয়ংকর মৃত্যুপুরী। পরবর্তীতে গেনটানিস জর্জ এখানে দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করেন। এ মানুষটি পাহাড়ের মধ্যে পথটি স্থাপন করেন যার দৈর্ঘ্য মাত্র ১ মিটার (সোয়া ৩ ফিট)। বর্তমানেও একই অবস্থায় আছে অসাধারণ পথটি। পথটি নিছক ক্লিফ-এর মতো লম্বায় ১০০ মিটার (৩২৫ ফিট)। এটি টেকনিক্যালি জনসাধারণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত এখানে পাঁচটি নিহতের ঘটনা ঘটে। কিন্তু প্রতি বছর আগ্রহী অনেক অভিযাত্রীর জন্য এটাকে বন্ধ করা যায়নি। প্রতিবছরই এখানে পাহাড়ের পথ পার হওয়ার সময় পড়ে গিয়ে ভগ্নদশা তৈরি হয়। অর্থাৎ কারও হাত ভাঙে, কারও পা, আবার কাউকে জীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করে নিতে হয়। দুঃসাহসিকতার জন্য এই ভয়ানক সোয়া তিন ফিটের রাস্তা পার হতে যান অনেক আরোহণকারী।

 

কীভাবে অক্ষত থাকবেন নির্দেশিকা পড়ে তবেই ভ্রমণ

আইরিশ সভ্যতার সঙ্গে স্কেলিংয়ের সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে। বর্তমানে এটি একটি ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। গ্রেটার স্কেলিং ওয়েবসাইটে গেলে কিছু ভিডিও পাওয়া যাবে। যা কি না এখানে আসা দর্শনার্থীদের জন্য সতর্কতাস্বরূপ। কী করলে বা কীভাবে থাকলে অক্ষত ভ্রমণ করা যাবে তারই নির্দেশনা রয়েছে। স্কেলিং মিসেল পর্বতমালা আরোহণের জন্য ৬০০ বা তার বেশি প্রাচীনতম পদক্ষেপের নির্দেশনা রয়েছে ভিডিওগুলোয়। এটি অবশ্যই দুর্ঘটনার জায়গা যদি পর্যটকরা সতর্ক না থাকেন। পানি ও খাবারের ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। এমনকি আশ্রয়স্থান বা টয়লেটের ব্যবস্থাও নেই। স্কেলিং দ্বীপের পাহাড়ি পথ ও পাশেই সমুদ্র থাকায় ঘণ্টার বেশি বিরক্তিকর নৌকা ভ্রমণ করতে হয়। এ দ্বীপে অনেক শিলা পড়ে। রয়েছে হাজার বছরের পুরনো রুক্ষ, অমসৃণ ও আঁকাবাঁকা পাহাড়ি সিঁড়ি।

 

ভয়ংকর এক পাহাড়-উপত্যকা

এখন পর্যন্ত ৬০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে এখানে। হাল্ফ ডোম পাহাড়টির উচ্চতা এতটাই বেশি যে, এখানে আসা প্রত্যেকের পাহাড়ে চড়তে সারা দিন কেটে যায়...

১৫০০ মি. (প্রায় ৫০০০ ফিট) উচ্চতার এই হাল্ফ ডোমে খাড়া পাহাড় বাইতে হয়। পাহাড়ে চড়ায় কিন্তু সুবিধাও আছে। শরীরের ৪০০০-৯৮০০ ক্যালোরি (মেদ) কমে যায়। পাহাড়টির শেষ ১২০ মি. (প্রায় ৪০০ ফিট) চড়ার জন্য পর্যটকদের জন্য রয়েছে মেটাল ক্যাবল। বিপত্তি শুরু এখান থেকেই। অনেক বেশি উচ্চতা ও মেঘলা পরিবেশ হওয়ার কারণে অনেক আরোহণকারী অনুৎসাহী হয়ে পড়েন। কারণ ক্যাবলটি তখন পিচ্ছিল হয়ে যায়। এতে অনেকেই নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন না। এতে মারাত্মক দুর্ঘটনার সম্মুখীন হন। মেটাল ক্যাবলের নিচে মৃত্যুপুরী ভার্নাল জলপ্রপাত। এতটাই ভয়ংকর যে, কেউ একবার পড়ে গেলে নির্ঘাত মৃত্যু। ২০১২ সালের ঘটনা- এক ব্যক্তি হাল্ফ ডোমের ক্যাবলে আরোহণ করে দুর্ঘটনায় পড়েন। শত চেষ্টা করেও তিনি পাহাড় আঁকড়ে ধরে রাখতে পারেননি। পরবর্তীতে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ২০১১ সালে তিনজন আরোহী নিরাপত্তা বেষ্টনী উপেক্ষা করে পার হতে গিয়ে জলপ্রপাতে পড়ে যান। এদের মধ্যে দুজন জলপ্রপাতে ভেসে যান ও অন্য একজন ১৮০ মি. (প্রায় ৬০০ ফিট) ওপর থেকে ছিটকে পড়ে মারা যান। জলপ্রপাতটি শুধু ভয়ংকরই নয়, এখানে রেকর্ড পরিমাণ দুর্ঘটনাও ঘটেছে। পাহাড়ের এমন স্থানও রয়েছে যেখানে আলোর ব্যবস্থা নেই। এ জন্য সঙ্গে আলোর ব্যবস্থা করে নিতে হয়। এখানকার ৬০ ভাগ উদ্ধারকর্মীই প্রতিনিয়ত বিপদগ্রস্ত আরোহীদের উদ্ধারে ব্যস্ত থাকেন। হেলিকপ্টারে করে চলে উদ্ধার তৎপরতা, সঙ্গে থাকে প্রাথমিক চিকিৎসার সব ব্যবস্থা। কিন্তু দুর্ভাগ্য যখন পিছু ছাড়ে না, তখন উদ্ধারকারী টিমের আর কী করার থাকে।

 

ভ্যালি অব ডেথ : রাশিয়া

বাতাসে বিষাক্ত গ্যাস তবুও ভিড় পর্যটকদের

নামেই রয়েছে ভ্যালি অব ডেথ। কিন্তু রূপ দেখে কে বলবে মৃত্যুর পরোয়ানা নিয়ে অপেক্ষা করছে সে! রাশিয়ার কামচাটকা উপদ্বীপের পূর্বাংশে রয়েছে কেহিন্নাইক আগ্নেয়গিরি। ঠিক তার পাদদেশেই রয়েছে এই মৃত্যুর উপত্যকা। যারা নির্জন স্থান পছন্দ করেন, তাদের জন্য এই জায়গা একেবারে পিকচার পারফেক্ট। কিন্তু সেই সুখ বেশিক্ষণ স্থায়ী হবে না। কারণ কিছুক্ষণ থাকার পর থেকেই শুরু হবে মাথা ঘোরানো, চোখ জ্বালা করবে, শ্বাস আটকে আসবে। ধীরে ধীরে আপনি ঢলে পড়বেন মৃত্যুর কোলে। কারণ এখানকার বিষাক্ত বাতাস! আসলে কেহিন্নাইক আগ্নেয়গিরির বিষাক্ত গ্যাসেই এখানকার বাতাস বিষে ভরে আছে। এই গ্যাসের কারণেই কোনো প্রাণী এখানে বাঁচতে পারে না। একটি গবেষণায় প্রকাশিত- বিষাক্ত গ্যাসের কারণেই এখানে পশুপাখিদেরও মৃত্যু হয়। প্রধানত হাইড্রোজেন সালফাইড, কার্বন-ডাইঅক্সাইডের মতো গ্যাসই এখানকার বাতাসে ভরে রয়েছে।

 

পাপুয়া নিউগিনির কোকোডা ট্রেইল

কোকোডা ট্রেইলের পাশে ১০০ কিলোমিটার (৬০ মিটার) পর্যন্ত এলাকা গরম, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ। পাপুয়া নিউগিনির দক্ষিণ উপকূলের এই কোকোডার চারপাশ ভয়ানক বিপদে পরিপূর্ণ। সবুজে ঘেরা এই কোকোডায় রয়েছে চিকিৎসার হরেকরকম গাছগাছালিতে ভরা। কোকোডা রেইনফরেস্টে রয়েছে বহিরাগত পশুপাখি, বন্যপ্রাণী, পরিষ্কার পানি এবং স্থানীয় জনসাধারণ যারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম থেকে বসবাস করে আসছেন। এটা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জনপ্রিয় স্থান যেখানে অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের সৈন্যরা অবস্থান করতেন। প্রতি বছরই হাজারেরও বেশি পর্যটক এখানে ভ্রমণে আসেন। এর মধ্যে বিপজ্জনক কিছু পরিখা রয়েছে; যেখানে পা রাখলেই মৃত্যু। এই বনের মধ্যে হাঁটার ব্যবস্থা, পাহাড়ে আরোহণের ব্যবস্থা, এমনকি নদীতে সাঁতারের ব্যবস্থাও রয়েছে। হাঁটার সময় অনেকেই খেয়াল করেন না যে গর্ত থাকতে পারে। পর্যটকরা এখানে আসার জন্য যা যা দরকার সবই নিয়ে আসেন। পাহাড়গুলো দেখতে কয়েক মাইল লম্বা মনে হয়। আশপাশে পড়ে থাকা যুদ্ধের সরঞ্জামগুলো দেখার জন্য অনেক পর্যটকই আগ্রহভরে এখানে আসেন। অনেক সময় ভ্রমণে আসা পর্যটকরা মশার কামড়ে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হন। পর্যটকদের পর্যটন গাইড অনুসরণ করতে হয়। অনেক স্থানে যুদ্ধের পরিত্যক্ত সরঞ্জামের দেখা মিলবে। এখানকার সবচেয়ে বড় বিপদ হচ্ছে- পরিখায় পড়ে অনেকেই হাড় ভাঙেন, অনেকের পা ভাঙে আবার অনেকে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যান।

 

আগ্নেয়গিরির আগুন দেখতে...

হাওয়াই ভলকানো, যুক্তরাষ্ট্র

যদি চিন্তা করেন এই ভ্যাকেশনে কোথাও থেকে ঘুরে আসবেন তাহলে ভলকানোর মতো পর্যটন কেন্দ্র খুঁজে পাবেন না। হাওয়াইয়ের ভলকানো পর্যটন স্থানটি অনেক সুন্দর ও ভ্রমণ প্রমোদ স্থান। মূলত হাওয়াই ভলকানো হচ্ছে একটি আগ্নেয়গিরির পাশে অবস্থিত পার্ক। যদিও নাকি ভলকানোর ট্র্যাক রেকর্ডে মৃত্যুর ছায়া ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এ ছাড়া ভলকানো ন্যাশনাল পার্কটি অস্থায়ী বাইসাইকেল ভ্রমণের স্থান। ২০০৭ সালে উদ্বোধনের পর থেকে তিনটি নিহত ও রেকর্ড সংখ্যক আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এখানে পর্যটকরা বাইসাইকেল চালানোর জন্য আসেন। রাস্তাগুলো অনেকটা সরু খাড়া-নিচু প্রকৃতির। মৃত্যু তখনই হাতছানি দেয় যখন বাইসাইকেল নিচু রাস্তার দিকে ধাবিত হয়। অনেকেই তখন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এটিই যে একমাত্র বাধা তা কিন্তু নয়! ১৯৯২ থেকে ২০০২- এই ১০ বছরে পার্কের রেকর্ড অনুযায়ী প্রায় ৪০ জন নিহত ও ৫০ জনেরও বেশি গুরুতর আহত হন। ভলকানো মূলত কিলাওয়োর দ্বীপের সঙ্গে সংযুক্ত। ১৯৩৮ সালের শেষ দিকে এর উদ্ভাবন। এটি ভ্রমণপিপাসুদের কাছে মূল আকর্ষণ। এটিকে জিও ট্যুরিজম বলা হয়। এটি একটি আগ্নেয়গিরি। এ আগ্নেয়গিরির লাভায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অনেকে কাছে থেকে দেখার জন্য যান আর তাতেই ঘটে যায় জীবনের সমাপ্তি। এই লাভার গ্যাস বাতাসে ছড়িয়ে পরিবেশও দূষণ করে। আগ্নেয়গিরির ধোঁয়া মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এককথায় বলা যায়, এর আশপাশে যাওয়া মানে জমদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা। লাভার ধোঁয়ায় রয়েছে ক্ষতিকর বাষ্পীয় মেঘ। এটি কার্বন ডাইঅক্সাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের সমন্বয়ে একটি ক্ষতিকর গ্যাস। এই গ্যাস মানবদেহের অস্থি ও হৃৎপিণ্ডের ক্ষতি করে। এখানে ভ্রমণে আসা অনেকে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে আসতে পারেন না বলে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকেন। এ ছাড়া এখানে বিশুদ্ধ পানির অভাব। তাই সম্ভাব্য মৃত্যুর হাতছানি এখানে প্রতিনিয়তই।

 

বিষাক্ত বাগান

বিষাক্ত গ্যাস নিঃশ্বাসের সঙ্গে দেহে প্রবেশ করলেই জমদূত হাজির

ইংল্যান্ডের নার্থাম্বারল্যান্ড রাজ্যের ডাচ-পত্নী জেন পার্সি। তিনি নিজেই অ্যালনউইক প্রাসাদের বাগানটি যে বিষাক্ত তা নিশ্চিত করেন। ডাচ রাজার উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া বাগানটিকে পার্সি প্রথমে তুচ্ছভাবে নেন। সত্যিকার অর্থে বাগানের কিছু অংশ যে বিষাক্ত, তা তার চিন্তার বাইরে ছিল। বাগানের জমির কিছু অংশ ব্যক্তিগত চিকিৎসক বা আরোগ্যকারীর সম্পত্তি হিসেবে পরিচিত ছিল। সেখান থেকে মূলত চিকিৎসার জন্য ওষুধ তৈরির গাছগাছালি সংগ্রহ করা হতো। পার্সি বুঝতে পারেন, এ বাগান মূলত অবসর সময় কাটানোর জন্য নয়। কারণ এটি বিষক্রিয়ায় পরিপূর্ণ একটি বাগান। অ্যালনউইক প্রাসাদের বাগানের অংশটুকু একটি বিষাক্ত বাগান হিসেবেই পরিচিত। এ জন্য এখানে আসা দর্শনার্থীদের সম্পূর্ণ সতর্কীকরণ করে বাগানের প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাগান ভ্রমণে আসা দর্শনার্থীদের কাছে এটি তখন আরও রহস্যময় হয়ে ওঠে। ভ্রমণে আসা দর্শনার্থীরা নিরাপদ দূরত্বে থেকে বাগানটি পর্যবেক্ষণ করলেও ধারেকাছে ঘেঁষতে চাইতেন না। বাগান থেকে এক ধরনের বিষাক্ত গ্যাস বের হয় যা কারও নিঃশ্বাসের সঙ্গে দেহে প্রবেশ করলেই জমদূত হাজির। এ অভিশপ্ত স্থানটিতে ভ্রমণ করতে আসা অনেক দর্শনার্থীই জীব-উদ্ভিদের বিষ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ায় দুর্বল হয়ে পড়েন। ডাচ-রানির অন্য জমির মধ্যে এই জমিটি অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এখানে নারকেল ও ক্যানাবিস গাছ রোপণ করা হয়।

 

বলিভিয়ার মাদিদি পার্ক

দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়া আন্দিজ পর্বতমালার অনেক উঁচুতে অবস্থিত। বরফাবৃত পর্বতশ্রেণি, মালভূমি এবং সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল- কী নেই সেখানে। আর সেই দেশেরই এক রহস্যময় স্থান মাদিদি ন্যাশনাল পার্ক। বলা হয়ে থাকে, বিশ্বের সবচেয়ে চমৎকার বায়ো ডাইভার্স এলাকার একটি এই বনাঞ্চল। যেতে হবে নৌকায়। বেনি নদী দিয়ে রাড়েনবাক পেরিয়ে জঙ্গলের কর্দমাক্ত ভূমিতে পা রাখতে পারবেন আপনি। আর এরপরই প্রবেশ করবেন জীব ও উদ্ভিদ জগতের মাঝে। মুগ্ধ হতেই হবে। এখানেই শেষ নয়, আন্দিজ থেকে ৭ হাজার বর্গমাইল দূরে আমাজনের গহিনে মাদিদি ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে বিষাক্ত সব গাছ। সেগুলোর সংস্পর্শে এসেছেন তো গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়বেন; এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। কাঁটাজাতীয় কিছুতে হাতে সামান্য ক্ষত হলেও রক্ষা নেই। নানানরকম রোগ ও সংক্রমণ দেখা দিতে পারে।

 

প্রাইয়া ডি ভোয়া ভিয়েজিম ব্রাজিল

হাঙ্গরের সঙ্গে সাঁতার!

স্নিগ্ধ বাতাস, নান্দনিক সৈকত, হৃদয়স্পর্শী সূর্যাস্ত, শহর থেকে কাছাকাছি, উষ্ণতায় পরিপূর্ণ একটি বিচ, পরিষ্কার পানির ঢেউ আর চারদিকে বিভিন্ন পাখির কলতান- এমনটিই হয়তো ভাবছেন। এমন একটি সুন্দর সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ কার না ভালো লাগে। যদি সেখানে হাঙ্গর না থাকে। প্রাইয়া ডি ভোয়া ভিয়েজিম ব্রাজিলের সবচেয়ে লম্বা সমুদ্রসৈকত হিসেবে সারা বিশ্বেই পরিচিত ছিল, যা তৈরি হয় ১৯৯২ সালে কিন্তু হাঙ্গরের আক্রমণের জন্য পরে তা ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। ১৯৯২ থেকে ২০১২ পর্যন্ত ৫৬ বার হাঙ্গরের আক্রমণের শিকার হন পর্যটকরা। হয়তো ভাবছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় অনেক কম’। কিন্তু তা নয়, প্রাইয়া ডি ভোয়া ভিয়েজিম সৈকতে মানুষের হাঁটাচলার সুযোগ ছাড়া অন্য কিছু নেই।

অস্ট্রেলিয়ার হাঙ্গরের আক্রমণের এক-তৃতীয়াংশ পরিমাণ হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো- হাঙ্গরের আক্রমণ কেন? কারণটি হলো সমুদ্রের গভীরতা কম। আর হাঙ্গরগুলো সমুদ্রের কূলেই বেশি অবস্থান করে থাকে। এতে আক্রমণের শিকার হন সমুদ্রকূলে গোসল করা ও সাঁতার কাটা পর্যটকরা। ১৯৮৪ সালে যখন বিচটি খোলা হয়, তখন বিভিন্ন মোহনা থেকে আসা স্ত্রী হাঙ্গরের জন্য বিচটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল ছিল। কিন্তু টাইগার হাঙ্গরগুলো এখানে এসে সমস্যার সৃষ্টি করে অর্থাৎ প্রজনন বাড়ায়। এরা বিভিন্ন কারণে আক্রমণ করে থাকে। হাঙ্গরের মূল পছন্দই হলো উপকূল এলাকা। কিন্তু সেই এলাকাগুলোয় অধিক পরিমাণে জাহাজ যাতায়াত করার কারণে তারা সেখানে থাকতে পারে না। যখন তারা পর্যটকদের সমুদ্র এলাকায় প্রবেশ করে, এমনকি তারা অনেক সময় ভালো খাবারের জন্যও উপকূলে আসে। বিচের নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও বিপদ যখন আসে নিরাপত্তাকর্মীরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারেন না। তাই দুর্ঘটনা কোনোভাবেই ঠেকানো যায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
সর্বশেষ খবর
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে গাজায় ঝরলো ৬৬ ফিলিস্তিনির প্রাণ
ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে গাজায় ঝরলো ৬৬ ফিলিস্তিনির প্রাণ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির দামে চামড়া বিক্রি হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম
পানির দামে চামড়া বিক্রি হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক