শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

বিভুরঞ্জন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

সব হিসাব-নিকাশ, পূর্বানুমান, ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণ করে ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টি (এএপি) বিস্ময়কর সাফল্য লাভ করেছে। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টিই পেয়েছে এএপি। গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ফলাফল ঘোষিত হয় ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছরের মধ্যে দিল্লিকে দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ১৫ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

গত বছর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতব্যাপী মোদি হাওয়া বা মোদি ঝড়ের কথা শোনা গিয়েছিল। ওই নির্বাচনেও নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বেশি আসন পাবে এটা আগে থেকে বোঝা যাচ্ছিল। তবে নির্বাচনের আগে মনে করা হচ্ছিল এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিজেপি নাও পেতে পারে। জোট সঙ্গীদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে হতে পারে নরেন্দ্র মোদিকে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, পণ্ডিত-বিশ্লেষকদের সব অনুমান-বিশ্লেষণ ঠিক নয়, বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। মোদি ঝড় সব কিছুই ওলটপালট করে দিয়েছে। চা বিক্রেতার ছেলে অর্থাৎ অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা নরেন্দ্র মোদি বিশাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে রচনা করেন নতুন ইতিহাস। সাম্প্রদায়িক দল হিসেবে পরিচিত বিজেপি ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ধারণকারী ভারতের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় একদিকে যেমন অনেকের মনেই আশঙ্কা ছিল, অন্যদিকে তেমনি নরেন্দ্র মোদিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল ব্যাপক আশাবাদ। বিজেপির আদর্শ যাই হোক না কেন, নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রদায়িকতার পথে না হেঁটে একটি উন্নত আধুনিক ভারত গড়ার কাজেই আত্দনিয়োগ করবেন, ভারতকে বিশ্বসভায় নতুন মর্যাদায় তুলে ধরবেন- এ আশা অনেকেই করেছেন।

নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতে আরও কয়েকটি রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হয়েছে। সবগুলোতেই মোদি হাওয়ার প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে, বিজেপির জয়রথ আটকানো সম্ভব হয়নি। কিন্তু দিল্লিতে এসে প্রবলভাবেই হোঁচট খেল বিজেপির উত্থানপর্ব এবং দুর্বল হয়ে পড়ল মোদি ঝড়। বলা হচ্ছে, দিল্লিতে মোদি ঝড়কে ছাপিয়ে গেছে এপিপি তথা কেজরিওয়াল সুনামি। গণতান্ত্রিক ভারতের এযাবৎকালের নির্বাচনী সাফল্যের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে দিল্লিতে এএপির সাফল্য। প্রশ্ন উঠেছে, এরপর কী? কেজরিওয়াল কি এবার তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবেন? দিল্লির পর তিনি কি ভারত দখলের অভিযানেও সফলভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবেন? এরপর কি ক্রমাগত কেবল আম আদমি পার্টির উত্থানই দেখা যেতে থাকবে? বর্তমান শাসক দল বিজেপির ভবিষ্যৎ কী? মোদি কি পারবেন বর্তমান মেয়াদের পর একইভাবে বিজেপির বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে যেতে? ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের ভবিষ্যৎই বা কী? কংগ্রেস কি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? ভারত শাসনের ভার কি তারা আর ফিরে পাবে? সবগুলো প্রশ্নের জবাব পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। সময়ের চাহিদা পূরণের ডাকে কোন দল কীভাবে সাড়া দেয়, কোন নেতা কেমন ক্যারিশমা দেখাতে পারেন তার ওপরই নির্ভর করবে অনেক কিছু।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল আগের বার যেসব ভুল করেছেন এবার হয়তো সেসবের পুনরাবৃত্তি করবেন না। তার এক সময়ের গুরু গান্ধীবাদী নেতা আন্না হাজারে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়ে এমন আশাবাদই ব্যক্ত করেছেন। কেজরিওয়াল লোভনীয় সরকারি চাকরি ছেড়ে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিলেন আন্না হাজারের নেতৃত্বেই। আবার একসময় আন্না হাজারেকে ছেড়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করেন কেজরিওয়াল। তিনি এটা উপলব্ধি করেছেন যে, রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করা গেলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তেমন কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। সরকারে না থাকলে গরিবের জন্য যেমন কাজ করা যাবে না, তেমনি দুর্নীতি প্রতিরোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। কেজরিওয়াল রাজনীতিতে নেমেছেন নীতির জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। তিনি যদি তার নীতির প্রশ্নে অটল ও আপসহীন থাকতে পারেন তাহলে জনসমর্থন পেতে থাকবেন এবং রাজনৈতিকভাবেও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। তবে 'যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ' এই আপ্তবাক্য যদি কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রেও সত্য হয়, তাহলে মানুষ তার দিক থেকেও মুখ ঘুরিয়ে নেবে দ্রুতই।

কেজরিওয়ালকে পথ চলতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে। তার প্রতি মানুষের যে আস্থা-ভালোবাসা তার মর্যাদা দেওয়ার জন্য তাকে সারাক্ষণ মনোযোগী থাকতে হবে। আম আদমি পার্টিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভোট দিয়েছে মূলত গরিব মানুষ, কম আয়ের মানুষ, বস্তিবাসী, মুসলমানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোটাররা। মধ্যবিত্তের সমর্থনও আম আদমি পার্টি ব্যাপকভাবেই পেয়েছে। অর্থাৎ কেজরিওয়াল সরকারকে হতে হবে গরিববান্ধব। চা বিক্রেতার সন্তান, যিনি নিজেও ছোটবেলায় চা বিক্রি করেছেন সেই নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হয়ে কিন্তু সাধারণ জীবনযাপন করছেন না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে তিনি চা পানে বসেছিলেন ১০ লাখ রুপি দামের পোশাক পরে। এই খবরে দরিদ্র ভারতবাসী নিশ্চয়ই খুব গৌরব বা আহ্লাদবোধ করেনি। নয় মাসের প্রধানমন্ত্রিত্বে তিনি গরিববান্ধব উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক কোনো ভূমিকা রেখেছেন, তা কিন্তু মানুষ দেখছে না। মানুষ দেখছে, তার নজর শুধু উপরে। তিনি আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করছেন, তার নিজের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বিশেষ কিছু কূটনৈতিক উদ্যোগ নিচ্ছেন, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য তেমন কিছু করছেন না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, জাত-পাতের বিভেদ দূর করার ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ভারতবাসী দেখতে পারছে না। উল্টো তার দলের সমর্থক বা তার রাজনৈতিক জোটের সঙ্গীরা 'হিন্দুত্ববাদের' পক্ষেই জোরালো ভূমিকা রাখছে। গরিব মুসলমান ও খ্রিস্টানদের জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হচ্ছে। খ্রিস্টানদের চার্চে হামলা হচ্ছে। বিজেপির কোনো কোনো নেতা এবং সংসদ সদস্য স্বজাতির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য হিন্দু মায়েদের অধিকসংখ্যক সন্তান জন্মদানের আহ্বান জানাচ্ছে। এসব ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং নারীদের বীতশ্রদ্ধ করে তুলছে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল এটা প্রমাণ করছে যে, বিজেপির এসব কাজকর্ম মানুষ সমর্থন করছে না। নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপির শীর্ষ নেতাদের জন্য দিল্লির ফলাফল বড় ধরনের সতর্কতা সংকেত। এখনই সাবধান না হলে বিজেপির জয়যাত্রা অব্যাহত রাখা সহজ হবে না।

কেজরিওয়ালের সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে মানুষের মনে তেমন সংশয় না থাকার কারণেই এএপি বিপুল ভোট পেয়েছে। এখন সরকার গঠনের পর কেজরিওয়ালকে শাসক হিসেবে যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। সরকার চালানোর কাজটা যে খুব সহজ নয়, আগের বার ৪৯ দিনে তিনি নিশ্চয়ই তা বুঝেছেন। এবার তিনি যে সমঝে চলবেন সেটা বোঝা যাচ্ছে নির্বাচনে জেতার পর সংঘাতের পরিবর্তে সমঝোতার পথে হাঁটার মনোভাব দেখেই। শপথ গ্রহণের আগেই তিনি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, দুজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি বিদ্যুতের দাম কমানো, জলের সমস্যা মেটানোর জন্য শুরুতেই উদ্যোগ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা সরকারে গেলেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির 'ভিআইপি' কালচার থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় সেটাও তিনি ভাবছেন। নিরাপত্তার কড়াকড়ি যাতে তাকে সাধারণ নাগরিকদের ধরাছোঁয়ার বাইরে ঠেলে না দেয় সেদিকেও তিনি সতর্ক থাকবেন বলে মনে হচ্ছে। আগের বারও তিনি মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য কিছু উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সৎ, দুর্নীতিমুক্ত এবং গরিববান্ধব অথচ সক্রিয় ও কার্যক্ষম একটি সরকার উপহার দিতে পারলে সারা ভারতেই তার প্রভাব পড়বে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথের দূরত্ব কমবে, না বাড়বে তা নির্ভর করবে কেজরিওয়াল ও তার সঙ্গীসাথীদের পারফরম্যান্সের ওপর। দিল্লির নির্বাচনে বড় বিপর্যয় হয়েছে কংগ্রেসের। একটি আসনও পায়নি ভারতের সর্বপ্রাচীন এ দলটি। গত পার্লামেন্ট নির্বাচনেও খুবই খারাপ করেছে কংগ্রেস। এই দলটির পক্ষে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হবে কিনা সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই দেখা দিয়েছে। সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখে কংগ্রেস আর আগাতে পারবে না- এই বিশ্বাস থেকেই কেউ কেউ তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে দলের নেতৃত্বে আনার দাবি তুলছেন। ড. মনমোহন সিংয়ের মতো একজন আন্তর্জাতিকমানের অর্থনীতিবিদ এবং সৎ প্রশাসক পর পর দুবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করার পরও কংগ্রেসের এই বিপর্যয় কেন, কেন মানুষ এই দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিল, তা গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত। পরিবারতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা এবং ব্যাপক দুর্নীতির প্রশ্রয় দেওয়া, নাকি অন্য কোনো কারণে কংগ্রেস মানুষের সমর্থন হারালো তা খুঁজে বের না করে রাহুলের পরিবর্তে প্রিয়াঙ্কাকে সামনে আনলেই পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করা ঠিক হবে না।

পুনশ্চ : দিল্লির নির্বাচনের ফলাফল দেখে আমাদের দেশে কেউ কেউ এই ভেবে আশাবাদী হয়ে উঠছেন যে, আমাদের এখানেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান অসম্ভব কিছু নয়। নানা কারণে দেশের মানুষ এই দুই দলের ওপর বিরক্ত। অথচ বেশির ভাগ মানুষের সমর্থনও এই দুই দলের প্রতিই। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করার মতো কোনো নেতা খুঁজে পাচ্ছে না। দিল্লিতে কংগ্রেস ও বিজেপির বদলে মানুষ যেমন আম আদমি পার্টিকে বেছে নিয়েছে, আমাদের দেশেও সে রকম হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে একজন কেজরিওয়াল কোথায়? আমাদের দেশে যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি বা বিকল্প অথবা তৃতীয় ধারার রাজনীতির কথা বলেন তাদের কারও ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা-ভরসা নেই। আমাদের দেশে 'বিকল্প'পন্থিদের কথা ও কাজে মিল নেই। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ যারা আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে নতুন রাজনৈতিক বলয় সৃষ্টির কথা বলেন তাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয়েছে যে, তারা যতটা না নিজেদের শক্তি বাড়ানোর জন্য তৎপর তার চেয়ে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলে বিএনপির জন্য সুবিধা করে দেওয়ার জন্যই যেন বেশি মনোযোগী। তা ছাড়া তারা নিজ নিজ পেশার কোনো ক্ষতি না করে 'অবসর' সময়টা রাজনীতির জন্য দিতে চান। কিন্তু রাজনীতিটা পার্টটাইম 'জব' নয়। কেজরিওয়াল সরকারি চাকরি ছেড়ে কোনো পিছুটান না রেখে নিজেকে রাজনীতিতে সমর্পণ করেছেন। তিনি নিজেকে স্বচ্ছতা ও সততার প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে পেরেছেন। আমাদের এখানে রাজনীতিতে তেমন সৎ ও স্বচ্ছ মানুষ কোথায়?

 

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বাবর আজমকে ফেরাতে চান ওয়াসিম
বাবর আজমকে ফেরাতে চান ওয়াসিম

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডিজিটাল হাজিরা চালু
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডিজিটাল হাজিরা চালু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি
সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প
কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল
বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক
পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি
মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?
মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১
ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির
রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’
‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা
গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন
বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান
সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন