শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

বিভুরঞ্জন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

সব হিসাব-নিকাশ, পূর্বানুমান, ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণ করে ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টি (এএপি) বিস্ময়কর সাফল্য লাভ করেছে। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টিই পেয়েছে এএপি। গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ফলাফল ঘোষিত হয় ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছরের মধ্যে দিল্লিকে দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ১৫ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

গত বছর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতব্যাপী মোদি হাওয়া বা মোদি ঝড়ের কথা শোনা গিয়েছিল। ওই নির্বাচনেও নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বেশি আসন পাবে এটা আগে থেকে বোঝা যাচ্ছিল। তবে নির্বাচনের আগে মনে করা হচ্ছিল এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিজেপি নাও পেতে পারে। জোট সঙ্গীদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে হতে পারে নরেন্দ্র মোদিকে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, পণ্ডিত-বিশ্লেষকদের সব অনুমান-বিশ্লেষণ ঠিক নয়, বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। মোদি ঝড় সব কিছুই ওলটপালট করে দিয়েছে। চা বিক্রেতার ছেলে অর্থাৎ অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা নরেন্দ্র মোদি বিশাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে রচনা করেন নতুন ইতিহাস। সাম্প্রদায়িক দল হিসেবে পরিচিত বিজেপি ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ধারণকারী ভারতের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় একদিকে যেমন অনেকের মনেই আশঙ্কা ছিল, অন্যদিকে তেমনি নরেন্দ্র মোদিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল ব্যাপক আশাবাদ। বিজেপির আদর্শ যাই হোক না কেন, নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রদায়িকতার পথে না হেঁটে একটি উন্নত আধুনিক ভারত গড়ার কাজেই আত্দনিয়োগ করবেন, ভারতকে বিশ্বসভায় নতুন মর্যাদায় তুলে ধরবেন- এ আশা অনেকেই করেছেন।

নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতে আরও কয়েকটি রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হয়েছে। সবগুলোতেই মোদি হাওয়ার প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে, বিজেপির জয়রথ আটকানো সম্ভব হয়নি। কিন্তু দিল্লিতে এসে প্রবলভাবেই হোঁচট খেল বিজেপির উত্থানপর্ব এবং দুর্বল হয়ে পড়ল মোদি ঝড়। বলা হচ্ছে, দিল্লিতে মোদি ঝড়কে ছাপিয়ে গেছে এপিপি তথা কেজরিওয়াল সুনামি। গণতান্ত্রিক ভারতের এযাবৎকালের নির্বাচনী সাফল্যের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে দিল্লিতে এএপির সাফল্য। প্রশ্ন উঠেছে, এরপর কী? কেজরিওয়াল কি এবার তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবেন? দিল্লির পর তিনি কি ভারত দখলের অভিযানেও সফলভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবেন? এরপর কি ক্রমাগত কেবল আম আদমি পার্টির উত্থানই দেখা যেতে থাকবে? বর্তমান শাসক দল বিজেপির ভবিষ্যৎ কী? মোদি কি পারবেন বর্তমান মেয়াদের পর একইভাবে বিজেপির বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে যেতে? ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের ভবিষ্যৎই বা কী? কংগ্রেস কি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? ভারত শাসনের ভার কি তারা আর ফিরে পাবে? সবগুলো প্রশ্নের জবাব পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। সময়ের চাহিদা পূরণের ডাকে কোন দল কীভাবে সাড়া দেয়, কোন নেতা কেমন ক্যারিশমা দেখাতে পারেন তার ওপরই নির্ভর করবে অনেক কিছু।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল আগের বার যেসব ভুল করেছেন এবার হয়তো সেসবের পুনরাবৃত্তি করবেন না। তার এক সময়ের গুরু গান্ধীবাদী নেতা আন্না হাজারে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়ে এমন আশাবাদই ব্যক্ত করেছেন। কেজরিওয়াল লোভনীয় সরকারি চাকরি ছেড়ে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিলেন আন্না হাজারের নেতৃত্বেই। আবার একসময় আন্না হাজারেকে ছেড়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করেন কেজরিওয়াল। তিনি এটা উপলব্ধি করেছেন যে, রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করা গেলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তেমন কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। সরকারে না থাকলে গরিবের জন্য যেমন কাজ করা যাবে না, তেমনি দুর্নীতি প্রতিরোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। কেজরিওয়াল রাজনীতিতে নেমেছেন নীতির জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। তিনি যদি তার নীতির প্রশ্নে অটল ও আপসহীন থাকতে পারেন তাহলে জনসমর্থন পেতে থাকবেন এবং রাজনৈতিকভাবেও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। তবে 'যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ' এই আপ্তবাক্য যদি কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রেও সত্য হয়, তাহলে মানুষ তার দিক থেকেও মুখ ঘুরিয়ে নেবে দ্রুতই।

কেজরিওয়ালকে পথ চলতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে। তার প্রতি মানুষের যে আস্থা-ভালোবাসা তার মর্যাদা দেওয়ার জন্য তাকে সারাক্ষণ মনোযোগী থাকতে হবে। আম আদমি পার্টিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভোট দিয়েছে মূলত গরিব মানুষ, কম আয়ের মানুষ, বস্তিবাসী, মুসলমানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোটাররা। মধ্যবিত্তের সমর্থনও আম আদমি পার্টি ব্যাপকভাবেই পেয়েছে। অর্থাৎ কেজরিওয়াল সরকারকে হতে হবে গরিববান্ধব। চা বিক্রেতার সন্তান, যিনি নিজেও ছোটবেলায় চা বিক্রি করেছেন সেই নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হয়ে কিন্তু সাধারণ জীবনযাপন করছেন না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে তিনি চা পানে বসেছিলেন ১০ লাখ রুপি দামের পোশাক পরে। এই খবরে দরিদ্র ভারতবাসী নিশ্চয়ই খুব গৌরব বা আহ্লাদবোধ করেনি। নয় মাসের প্রধানমন্ত্রিত্বে তিনি গরিববান্ধব উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক কোনো ভূমিকা রেখেছেন, তা কিন্তু মানুষ দেখছে না। মানুষ দেখছে, তার নজর শুধু উপরে। তিনি আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করছেন, তার নিজের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বিশেষ কিছু কূটনৈতিক উদ্যোগ নিচ্ছেন, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য তেমন কিছু করছেন না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, জাত-পাতের বিভেদ দূর করার ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ভারতবাসী দেখতে পারছে না। উল্টো তার দলের সমর্থক বা তার রাজনৈতিক জোটের সঙ্গীরা 'হিন্দুত্ববাদের' পক্ষেই জোরালো ভূমিকা রাখছে। গরিব মুসলমান ও খ্রিস্টানদের জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হচ্ছে। খ্রিস্টানদের চার্চে হামলা হচ্ছে। বিজেপির কোনো কোনো নেতা এবং সংসদ সদস্য স্বজাতির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য হিন্দু মায়েদের অধিকসংখ্যক সন্তান জন্মদানের আহ্বান জানাচ্ছে। এসব ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং নারীদের বীতশ্রদ্ধ করে তুলছে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল এটা প্রমাণ করছে যে, বিজেপির এসব কাজকর্ম মানুষ সমর্থন করছে না। নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপির শীর্ষ নেতাদের জন্য দিল্লির ফলাফল বড় ধরনের সতর্কতা সংকেত। এখনই সাবধান না হলে বিজেপির জয়যাত্রা অব্যাহত রাখা সহজ হবে না।

কেজরিওয়ালের সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে মানুষের মনে তেমন সংশয় না থাকার কারণেই এএপি বিপুল ভোট পেয়েছে। এখন সরকার গঠনের পর কেজরিওয়ালকে শাসক হিসেবে যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। সরকার চালানোর কাজটা যে খুব সহজ নয়, আগের বার ৪৯ দিনে তিনি নিশ্চয়ই তা বুঝেছেন। এবার তিনি যে সমঝে চলবেন সেটা বোঝা যাচ্ছে নির্বাচনে জেতার পর সংঘাতের পরিবর্তে সমঝোতার পথে হাঁটার মনোভাব দেখেই। শপথ গ্রহণের আগেই তিনি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, দুজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি বিদ্যুতের দাম কমানো, জলের সমস্যা মেটানোর জন্য শুরুতেই উদ্যোগ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা সরকারে গেলেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির 'ভিআইপি' কালচার থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় সেটাও তিনি ভাবছেন। নিরাপত্তার কড়াকড়ি যাতে তাকে সাধারণ নাগরিকদের ধরাছোঁয়ার বাইরে ঠেলে না দেয় সেদিকেও তিনি সতর্ক থাকবেন বলে মনে হচ্ছে। আগের বারও তিনি মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য কিছু উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সৎ, দুর্নীতিমুক্ত এবং গরিববান্ধব অথচ সক্রিয় ও কার্যক্ষম একটি সরকার উপহার দিতে পারলে সারা ভারতেই তার প্রভাব পড়বে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথের দূরত্ব কমবে, না বাড়বে তা নির্ভর করবে কেজরিওয়াল ও তার সঙ্গীসাথীদের পারফরম্যান্সের ওপর। দিল্লির নির্বাচনে বড় বিপর্যয় হয়েছে কংগ্রেসের। একটি আসনও পায়নি ভারতের সর্বপ্রাচীন এ দলটি। গত পার্লামেন্ট নির্বাচনেও খুবই খারাপ করেছে কংগ্রেস। এই দলটির পক্ষে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হবে কিনা সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই দেখা দিয়েছে। সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখে কংগ্রেস আর আগাতে পারবে না- এই বিশ্বাস থেকেই কেউ কেউ তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে দলের নেতৃত্বে আনার দাবি তুলছেন। ড. মনমোহন সিংয়ের মতো একজন আন্তর্জাতিকমানের অর্থনীতিবিদ এবং সৎ প্রশাসক পর পর দুবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করার পরও কংগ্রেসের এই বিপর্যয় কেন, কেন মানুষ এই দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিল, তা গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত। পরিবারতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা এবং ব্যাপক দুর্নীতির প্রশ্রয় দেওয়া, নাকি অন্য কোনো কারণে কংগ্রেস মানুষের সমর্থন হারালো তা খুঁজে বের না করে রাহুলের পরিবর্তে প্রিয়াঙ্কাকে সামনে আনলেই পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করা ঠিক হবে না।

পুনশ্চ : দিল্লির নির্বাচনের ফলাফল দেখে আমাদের দেশে কেউ কেউ এই ভেবে আশাবাদী হয়ে উঠছেন যে, আমাদের এখানেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান অসম্ভব কিছু নয়। নানা কারণে দেশের মানুষ এই দুই দলের ওপর বিরক্ত। অথচ বেশির ভাগ মানুষের সমর্থনও এই দুই দলের প্রতিই। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করার মতো কোনো নেতা খুঁজে পাচ্ছে না। দিল্লিতে কংগ্রেস ও বিজেপির বদলে মানুষ যেমন আম আদমি পার্টিকে বেছে নিয়েছে, আমাদের দেশেও সে রকম হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে একজন কেজরিওয়াল কোথায়? আমাদের দেশে যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি বা বিকল্প অথবা তৃতীয় ধারার রাজনীতির কথা বলেন তাদের কারও ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা-ভরসা নেই। আমাদের দেশে 'বিকল্প'পন্থিদের কথা ও কাজে মিল নেই। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ যারা আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে নতুন রাজনৈতিক বলয় সৃষ্টির কথা বলেন তাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয়েছে যে, তারা যতটা না নিজেদের শক্তি বাড়ানোর জন্য তৎপর তার চেয়ে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলে বিএনপির জন্য সুবিধা করে দেওয়ার জন্যই যেন বেশি মনোযোগী। তা ছাড়া তারা নিজ নিজ পেশার কোনো ক্ষতি না করে 'অবসর' সময়টা রাজনীতির জন্য দিতে চান। কিন্তু রাজনীতিটা পার্টটাইম 'জব' নয়। কেজরিওয়াল সরকারি চাকরি ছেড়ে কোনো পিছুটান না রেখে নিজেকে রাজনীতিতে সমর্পণ করেছেন। তিনি নিজেকে স্বচ্ছতা ও সততার প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে পেরেছেন। আমাদের এখানে রাজনীতিতে তেমন সৎ ও স্বচ্ছ মানুষ কোথায়?

 

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
২৩ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভাঙলেন গিল
২৩ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভাঙলেন গিল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!
বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?
মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা