শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলার অর্থ-অস্ত্রদাতা পরিকল্পনাকারী চিহ্নিত

তদন্ত শেষ পর্যায়ে শিগগির চার্জশিট
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলার অর্থ-অস্ত্রদাতা পরিকল্পনাকারী চিহ্নিত

গুলশানের অভিজাত হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় নারকীয় হামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। হামলায় মদদদাতা, অর্থদাতা ও হামলাকারীদের শনাক্ত করতে পেরেছে পুলিশ। কারা কীভাবে অর্থ দিয়েছেন, কারা অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন,

অপারেশনে কারা ছিলেন পুরো ঘটনাই অনেকটা নিশ্চিত গোয়েন্দারা। খুব শিগগিরই বহুল আলোচিত এ মামলার চার্জশিট আদালতে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

তদন্ত সূত্র বলছে, এ পর্যন্ত হলি আর্টিজানের ঘটনায় সাক্ষী হিসেবে আদালতে দেওয়া ১৪ জনের ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি এবং তদন্তসংশ্লিষ্টদের কাছে অর্ধশতাধিক ব্যক্তির ১৬১ ধারায় জবানবন্দি সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে তাদের বক্তব্যে প্রকৌশলী হাসনাত কিংবা তাহমিদের জড়িত থাকার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ চাঞ্চল্যকর ওই মামলায় প্রকৌশলী হাসনাত করিম ও কল্যাণপুর জঙ্গি আস্তানা থেকে আহত অবস্থায় আটক রাকিবুল হাসান রিগ্যানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। ইতিমধ্যে রিগ্যানের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আদায় করা গেছে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তারা বলছেন, নব্যধারার জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য পলাতক বাশারুল্লাহ ওরফে চকলেট, নুরুল ইসলাম ওরফে মারজান, রাজীব গান্ধী ও শিলাকে গ্রেফতার করতে পারলে অনেক রহস্যই খোলাসা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তদন্ত অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়েছে। বলা যায়, ৮০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। তবে আরও কয়েকজনকে গ্রেফতার করতে পারলেই পুরো বিষয়টি পরিষ্কার হবে। জানা গেছে, নব্য জেএমবির প্রধান নিহত তামিম আহমেদ চৌধুরীই ওই হামলার মাস্টারমাইন্ড। তার সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন নুরুল ইসলাম ওরফে মারজান। সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ থাকত নিহত মেজর সাজ্জাদ, আবদুর রহমান, তানভীর কাদেরী, পলাতক খালেদ, রিপন, বোমা মিজানদের। তাদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তেই বাস্তবায়ন হয় গুলশান হামলার মতো ঘটনা। প্রভাবশালী সদস্যদের সিদ্ধান্ত অনুসারেই হয় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহের হামলা। তবে পুলিশ ভয়ঙ্কর ওই হামলা রুখে দেয়। গুলশান হামলার অপারেশনের দায়িত্ব ছিল রোহান ইমতিয়াজের ওপর। সম্প্রতি সাভারের একটি আস্তানায় র‌্যাবের অভিযানে নিহত আবদুর রহমান ওরফে সারোয়ার জাহান সর্বশেষ নব্য জেএমবির শীর্ষ নেতাদের একজন হলেও তিনি পুরনো জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। আবদুর রহমানের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল তামিমের। অর্থ সংগ্রাহক ও রক্ষকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতেন সারোয়ার জাহান। পুরনো জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমা মিজান নব্য জেএমবিরও সামরিক শাখার একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। অস্ত্র ও বিস্ফোরক সংগ্রহের দায়িত্ব ছিল তার। দেশের বাইরে থাকা নব্য জেএমবির অন্য সদস্য সোহেল মাহফুজের সঙ্গে পরামর্শ করে এসব অস্ত্র-বিস্ফোরক দেশে ঢোকাতেন বোমা মিজান।

যেভাবে অস্ত্র আসে : হলি আর্টিজান হামলার অন্তত ১০ দিন আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আমের ঝুড়িতে ঢাকায় আনা হয় ছোট আগ্নেয়াস্ত্র, গ্রেনেড তৈরির কাঁচামাল ডেটোনেটর ও জেল। এরপর রাজধানীতে হ্যান্ড গ্রেনেড তৈরি করেন নব্য জেএমবির সদস্যরা। আর একে-২২ রাইফেল আসে অনেক আগেই। ছোট মিজান নামে চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক পেশাদার চোরাকারবারি ও জেএমবি সদস্য ভারত থেকে এই চালান নিয়ে আসেন। প্রথমে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি আমবাগানে মাটি খুঁড়ে রেখে দেন। পরে সেখান থেকে অস্ত্রের চালান ঢাকায় আনা হয়। সম্প্রতি কাউন্টার টেররিজম ইউনিট রাজধানীর গাবতলী থেকে চার অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারের পর বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন আবু তাহের, মিজানুর রহমান, সেলিম মিয়া ও তৌফিকুল ইসলাম ওরফে ডা. তৌফিক। তাদের কাছ থেকে একটি নাইন এমএম পিস্তল ও ৭৮৭ পিস ডেটোনেটর উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতার তৌফিক দাঁতের ডাক্তার ছিলেন। জেএমবি নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাইয়ের হাত ধরে জেএমবিতে যোগ দেন। তিনি ছোট মিজানকে ২০১৪ সালে চোরাকারবারি থেকে জেএমবির জঙ্গিবাদে নিয়ে আসেন। পরে মিজানকে দিয়ে ভারত থেকে ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ও ডেটোনেটর নিয়ে আসা হয়। ছোট মিজানকে এ কাজে সহযোগিতা করেন চোরাকারবারি ও জঙ্গি বড় মিজান, জেল্টু, রবিউল ও লাল্টু। সিটি ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো কোথায় তৈরি তা অস্ত্রের গায়ে লেখা নেই। তবে আমরা অস্ত্রের কোয়ালিটি দেখেই বুঝতে পারছি সেগুলো কোথায় তৈরি।’ পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা বলছেন, তামিম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন নব্যধারার জেএমবির কাছে ধাপে ধাপে অস্ত্র ও বিস্ফোরকের চালান আসে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যায়ক্রমে জঙ্গি হামলায় ব্যবহূত হয়। এ অস্ত্র ও বিস্ফোরক চালানের বেশির ভাগই আসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। এসব গ্রেনেড ও অস্ত্র ব্যবহূত হয়েছিল গুলশান, শোলাকিয়া, কল্যাণপুর, নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়া, রাজধানীর আজিমপুর ও গাজীপুরের জঙ্গি আস্তানায়।

যেভাবে হামলা : চলতি বছরের শুরুর দিকে সিদ্ধান্ত হয় গুলশান, শোলাকিয়া হামলার। সেজন্য ঝিনাইদহের একটি আস্তানায় হয় নিবিড় প্রশিক্ষণ। গুলশান হামলায় নিহত নিবরাস ইসলাম, রোহান ইমতিয়াজরা ওই প্রশিক্ষণে অংশ নেন। পরে তারা বগুড়া-সিরাজগঞ্জ হয়ে ২৬ জুন ঢাকায় প্রবেশ করেন। প্রথমে অবস্থান নেন শেওড়াপাড়ার একটি বাসায়। দুই দিন পর ভাটারার একটি বাসায় অবস্থান করেন। ওই বাসা থেকেই রোহান ইমতিয়াজের নেতৃত্বে নিবরাস ইসলাম, মীর সামি মোবাশ্বের, খায়রুল ইসলাম ওরফে পায়েল ও শফিকুল ইসলাম ওরফে জুয়েল অংশ নেন নৃশংস ওই হামলায়। জন্ম নেয় দেশের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়ের। রাতভর তাদের নারকীয় তাণ্ডবে নিহত হন দুই পুলিশ সদস্যসহ দেশি-বিদেশি ২২ জন নিরীহ মানুষ। ভোররাতে সেনা-নৌবাহিনীর কমান্ডোরা অভিযান চালিয়ে ৩৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন। অন্যদিকে ঝিনাইদহ, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জের ক্যাম্পে প্রশিক্ষিত আরেকটি জঙ্গি দল অংশ নেয় শোলাকিয়া ঈদগাহে। গুলশান হামলার ঘটনায় নিহত জঙ্গি নিবরাস ইসলাম, মীর সামি মোবাশ্বের, রোহান ইমতিয়াজ, খায়রুল ইসলাম ওরফে পায়েল ও শফিকুল ইসলাম ওরফে জুয়েলের দাফন হয় জুরাইন কবরস্থানে। একই সঙ্গে ওই সময় নিহত রেস্তোরাঁর কুক সাইফুল ইসলাম চৌকিদারের লাশও দাফন করা হয়েছে।

নিহত ২২ জন : হলি আর্টিজানে নিহতরা হলেন বারিধারাভিত্তিক ইতালীয় বায়িং হাউস স্টুডিও টেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নাদিয়া বেনেদিত্তো, গুলশান ২ নম্বরের আরেক ইতালীয় বায়িং হাউস ডেকাওয়ার্ল্ড প্রাইভেট লিমিটেডের এমডি ভিনসেনজো দ আলেস্ত্রো, ক্লদিও মারিয়া দান্তোনা, সিমোনা মন্টি, মারিয়া রিবোলি, আডেলে পুগলিসি, ক্লদিও চাপেলি, ক্রিস্টিয়ান রোসিস ও মারকো তোনডাট। অন্যদিকে নিহত সাত জাপানি হলেন তানাকা হিরোশি, ওগাসাওয়ারা, শাকাই ইউকু, কুরুসাকি নুবুহিরি, ওকামুরা মাকাতো, শিমুধুইরা রুই ও হাশিমাতো হিদেইকো। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, নিহত জাপানিদের ছয়জন ঢাকার মেট্রোরেল প্রকল্পের সমীক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

আর নিহত ভারতীয় হলেন তারিশা জেইন। এ ছাড়া হামলায় নিহত তিন বাংলাদেশির মধ্যে এলিগেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যানের মেয়ে অবিন্তা কবীর যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। অবিন্তার নানা সুপার স্টোর ল্যাভেন্ডারের মালিক। অন্য দুজন হলেন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ হোসেন ও ডেএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনালের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক ইশরাত আখন্দ। দুই পুলিশ সদস্য হলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন সহকারী কমিশনার রবিউল করিম ও বনানী থানার তৎকালীন কর্তব্যরত ওসি সালাউদ্দীন খান।

অর্থদাতা : হলি আর্টিজান হামলায় বড় অঙ্কের তিন অর্থদাতাকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। তারা হলেন পরিবার নিয়ে সিরিয়ায় পালিয়ে যাওয়া জঙ্গি ডা. রোকনউদ্দিন খন্দকার রোকন, আজিমপুরে নিহত তানভীর কাদরী ও মিরপুরে নিহত মেজর (অব.) জাহিদুল ইসলাম জাহিদ। তবে তামিম চৌধুরী বিদেশি অনেক উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করেছেন। তাকে এ ব্যাপারে সহায়তা করেছেন পলাতক সাইফুল্লাহ ও’জাকি। সম্প্রতি সিটি ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছিলেন, পরিবার নিয়ে সিরিয়ায় পাড়ি জমানোর আগে ডা. রোকন নব্য জেএমবির তহবিলে ৮০ লাখ টাকা দিয়ে যান। তবে তিনি যাকে টাকাগুলো জমা দেওয়ার জন্য দিয়েছিলেন ওই ব্যক্তি পুরো টাকা জমা না দিয়ে কিছু মেরে দিয়েছেন। একজনের কাছে ১০ লাখ টাকা দিলে তিনি ৩০ হাজার টাকা জমা দিয়ে বাকিটা নিজেই হাতিয়ে নেন। মিরপুরের রূপনগরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নিহত মেজর জাহিদ তার অবসর ভাতার পুরো টাকা নব্য জেএমবির তহবিলে দিয়েছেন। তবে কী পরিমাণ টাকা দিয়েছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আজিমপুরে নিহত জঙ্গি তানভীর কাদেরীর উত্তরার কোটি টাকার ফ্ল্যাট বিক্রি করে নব্য জেএমবির তহবিলে জমা দিয়েছিলেন। বিদেশে থাকা কোনো কোনো সদস্যের কাছ থেকেও অর্থ এসেছে। এ ছাড়া আরও অর্থদাতা থাকতে পারেন। তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। ৮ অক্টোবর আশুলিয়ায় একটি আস্তানায় র‌্যাবের অভিযানের পর নিহত সারোয়ার জাহানের বাসা থেকে প্রায় ৩০ লাখ টাকা, অস্ত্র-গোলাবারুদসহ সাংগঠনিক অনেক নথি উদ্ধার করা হয়। ২০ অক্টোবর রাজধানীর মতিঝিল ও মহাখালী থেকে নব্য জেএমবির নয়ন ও হাসিবুলকে ২৮ লাখ টাকাসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব।

২২ জানুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ : গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের মামলায় আগামী ২২ জানুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। গতকাল ধার্য তারিখে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম সাব্বির ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন করে এ তারিখ ধার্য করেন। গত ১ জুলাই রাতে গুলশান ২ নম্বরের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে দেশি-বিদেশি অন্তত ৩৩ জনকে জিম্মি করে একদল অস্ত্রধারী। পরদিন সকালে কমান্ডো অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী ওই রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রণ নেয়। পরে সেখান থেকে ১৭ বিদেশিসহ ২০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযানে নিহত হন পাঁচ হামলাকারী। এর আগে রাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে জঙ্গিদের ছোড়া বোমায় পুলিশের দুই কর্মকর্তা নিহত হন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য