শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

জসির আহমদ, ম্যানিটোবা (কানাডা)
অনলাইন ভার্সন
পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। কানাডায় সর্বশেষ যে কোর্সটি করি সেখানে আমরা তিনজন বাংলাদেশি ছিলাম। তারমধ্যে একজন এখানেই স্নাতক করেছেন আর বাকি আমরা দুজন দেশ থেকে করে এসেছি। আরো ৮/১০ জন বাংলাদেশির মত টেক হোম এক্সাম অর্থাৎ বাড়িতে খাতা নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার বিষয়টা একটু অন্যরকম মনে হত, ভাবটা এমন যেন এটা কোন পরীক্ষা হলো নাকি! তো সেই কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা ছিল টেক হোম। শুধু টেক হোমই না, খাতা জমা দেয়ার জন্য সময় দেয়া হল পুরো দুই সপ্তাহ! প্রশ্ন পেয়ে যথারীতি যা করার তাই করলাম। প্রথম তিনদিন প্রশ্ন খুলেও দেখিনি, এখনও অনেক দিন বাকি ভেবে। ভাগ্যক্রমে চতুর্থ দিনে হেলেদুলে প্রশ্নে চোখ বুলাই এবং পরের দশ দিনই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি টেক হোম পরীক্ষা আসলে কি? নির্ধারিত সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে খাতা জমা দিতে সক্ষম হই এবং আমার জানা মতে বাকি দুই স্বদেশি সহপাঠীও আমার মত আগের রাত না ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন, প্রশ্নগুলো সমাধান করার জন্য। মজার বিষয় হচ্ছে, সেই কোর্সে মাত্র একটা “এ+”  আর দুইটা “এ” এসেছিল এবং এই তিনটাই তিন বাংলাদেশিদের দখলে ছিল। যদিও এখানে কেউ কারো পরীক্ষার ফল জানতে পারে না বা চায়ও না কিন্তু ওই কোর্সের ইন্সট্রাক্টর অপ্রত্যাশিতভাবে রেজাল্টশিট সবাইকে ই-মেইল করেছিলেন। (অবশ্য কারো নাম লিখা ছিল না)। সেখান থেকেই ধারণা পাই অন্য কারো ফলই চক্ষু আরামদায়ক ছিল না। 

যা লিখতে বসেছি এখন বলি। শুধু ওই কোর্স না, যেকোন কোর্সেই এখানকার ছাত্র, আমেরিকান বা চাইনিজ ছাত্রদেরকে বেশ নির্ভার মনে হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা দেখিনি। কিন্তু যে ছাত্রদের পরীক্ষার  ফল আমাদের থেকে অনেক দুর্বল মনে হয়েছে সেই ছাত্রদের গবেষণা কাজ আমাদের থেকে ঠিকই এগিয়ে। একবার আমার একই ল্যাবের আমেরিকান সহকর্মী দেখি তার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পরীক্ষার একঘণ্টা আগেও কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কোন এক প্রজেক্টের সিমুলেশনের কাজ করছে যেখানে বাংলাদেশে যেকোন পরীক্ষার আগে হলের সামনের রেলিং-এ বই রেখে প্রায় সবাই পড়া গিলতে দেখা যায়। সেই সহকর্মীর পরীক্ষাও অবশ্য খুব ভালো হয়নি! এবং এ নিয়ে তার মোটেও মন খারাপও না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সে ইতোমধ্যে প্রথম সারির জার্নালে কয়েকটা পেপার পাবলিশ ঠিকই করে নিয়েছে। 

এজন্য ভাবছিলাম, আমাদের সমস্যা আসলে কোথায়? আমাদের সমস্যা, আমরা ছোট থেকে বড় হই একটাই ধারণা নিয়ে “পরীক্ষায় ভালো করতে হবে”! আর তা করতে না পারলে জীবন শেষ। পরীক্ষায় ভালো করা ভালো কিন্তু ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আমরা যতটা না নিজের জন্য ভালো করতে চাই তার চেয়ে বেশি চাই পাশের বাসার বাচ্চাটি থেকে ভালো করার জন্য ! বিশেষ করে অভিভাবকরা  প্রথমেই এই ভুলটা করেন। নিজের ছেলের মাপকাঠি আরেকজনকে দিয়ে করেন। নিজের ছেলে যা তাকে তাই হতে দেওয়া হয় না। পরীক্ষার এই দৌড় প্রতিযোগিতার কারণে আমাদের ছাত্রদের গোটা শিক্ষাজীবনে নিজের মত করে সৃজনশীল কিছু চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। সৃজনশীলতাকে অনেকটা শিকল পরানো হয়। আমার কথায় অবশ্য মনে হতে পারে পরীক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলছি। ঠিক তা না। ছাত্রদের মেধা যাচাই করার জন্য নিশ্চয় একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই যাচাই পদ্ধতি একজন ছাত্রের পুরো বছরের সকল কাজের ভিত্তিতে করতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হত। ক্লাসে একজন ছাত্র খুব ভালো একটা প্রশ্ন করলে সেটাও নোট করে রাখা যায়। এমনকি কিছু দুষ্টুমিতেও অনেক সময় বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় পাওয়া যায়। পুরো বছর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে ছাত্রদের পুরস্কৃত করা যায়। এটা করার জন্য আমার মনে হয় না বাড়তি কোন বাজেটের  প্রয়োজন। আমার জানা মতে যে খাতায় উপস্থিতি নেয়া হয় সেখানেই মন্তব্যের একটা কলাম থাকে যেটা পুরো বছর ফাঁকাই থাকে। ঘটনাক্রমে কোনদিন কোন দুর্ভাগা গুরুতর কোন অপরাধ  করে বসলে তার নামের পাশে অবশ্য  লাল কালিতে কিছু লিখে রাখা হয়। আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে! আমরা সব সময় খারাপটাকেই বেশি ফোকাস করি কেন? যাই হোক, যাচাইয়ের জন্য পুরো বছরের এই পর্যবেক্ষণে আমরা তৃপ্ত না হলে অন্তত কিছু মার্কস বরাদ্দ রাখা যায়। এখন কিছু মার্কস না হয় রাখা হল। তারপরেও সমস্যা থেকেই যায়। আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করি ঘটা করে ফলাফল ঘোষণা করে। বছর শেষে কিছু ছাত্রকে বুঝিয়ে দেই তুমি খারাপ ছাত্র, অমুক ভালো। এতে করে কিছু ছাত্রকে কচি বয়সেই তাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দেই আর কিছু ছাত্রকে যেভাবেই হোক ফলাফল ভালো করতে হবে সেই নেশার  দিকে ঠেলে দেই।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ছোট এসব বাচ্চাদেরকে আমরা কেন এত পরীক্ষার চাপে রাখি! এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই মনে হত। ক্লাস ফাইভে, এইটে এত কঠিন পরীক্ষাগুলো নিয়ে লাভ কি হচ্ছে বা ক্ষতি কি হচ্ছে কোন যুক্তিই আমার মাথায় আসত না। এখনো লাভ কি হচ্ছে এরকম কোন যুক্তিই পাই না। তবে ক্ষতি কি হচ্ছে সেটা বেঝতে পারি যখন বিদেশে পড়তে এসে দেখছি নিজের মাথায়ও পরীক্ষায় ভালো করার পোকাটা এখনো ঘুরে কিন্তু অনেক বিদেশি সহকর্মী গবেষণায় আমার থেকে অনেক পটু কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোন মাথাব্যাথাই নেই।

আমি আবারো বলছি, মেধা যাচাইয়ের একটা পদ্ধতি নিশ্চয় থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে একজন ব্যবসায়ীর বা কৃষকের বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে পুরো নম্বর পাওয়ার জন্য গাইড বই থেকে অথবা স্যারের নোট থেকে শিখেছে বলে কেন লিখতে হবে “আমার বাবা একজন আদর্শ কৃষক, তিনি এই, এই, ইত্যাদি ইত্যাদি…” । একটা ছাত্রকে এই জ্ঞানটুকু অন্তত দেয়া উচিত যে তুমি যা ভাবো  তাই লিখ, নিজের মত করে লিখ। এতো গম্ভীর, কঠিন শব্দ প্রয়োগের কোন দরকার নেই, নিজের মত করে তিন বাক্য  লিখতে পারলেই মার্কস দেয়া হবে। একটা ছেলে জীবনে গ্রামে না গিয়ে থাকলে আর পরীক্ষার খাতায় গ্রাম নিয়েই রচনা লিখতে হলে “আমার কখনো গ্রামে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি” সেই কথাটা পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারার সাহসটুকু দেয়া উচিত।  কিংবা ধরেন একটা ছাত্র ক্লাসে কোন কারণে দেরি করে আসলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বরং “ক্লাসে দেরিতে আসার কারণে আমার অনুভূতি” নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখানো যেতেই পারে। মোটকথা একটা বাচ্চার  সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য তাকে শুধু তথাকথিত পরীক্ষার শিকলে আটকে না রেখে পুরো বছর তাকে একটা খোলা মঞ্চ তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে সে তার মত করে বিচরণ করবে, শিক্ষক তাকে সারা বছর পর্যালোচনা করবেন, তার মধ্যে কোন প্রতিভাগুলো আছে তা বের করে নিয়ে আসবেন, তার প্রতিভা অনুযায়ী গাইড করবেন। আমার মনে হয় না এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন। শুধুমাত্র যাচাই পদ্ধতিকে একটু ঢেলে সাজাতে হবে এবং ছাত্রদের  মনস্তত্ব বোঝার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আরো একটা বিষয় বলতেই হয়, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি খুব ভালো একটা উদ্যোগ। কিন্তু বাজারে যদি সেই সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বা সাজেশনই পাওয়া যায় তাহলে সৃজনশীলতা থাকে না। আমি কয়েকটা সেমিনারে বিষয়টাতে বক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করি কিন্তু বিষয়টা কোন সময়ই গুরুত্ব পায়নি! জানি না কেন !

আমি যা বলছি সবই আমার নিজস্ব কিছু চিন্তা। আমার কথাগুলো যে পুরোপুরি সঠিক আমি বলছি না। তবে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা যাচাই পদ্ধতি আরও অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আসলেই অনেক মেধাবী। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের যাচাই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে যেন অনেক প্রতিভা অঙ্কুরেই বিনষ্ট না হয়। সেটা নিশ্চিত করার জন্য পত্রিকায় দু’একটি কলাম লিখা বা গোলটেবিল বৈঠক করা মোটেও যথেষ্ট নয়। সবকিছুর একটা সিস্টেমেটিক স্টাডির প্রয়োজন। শিক্ষা নিয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে দেশে গবেষণা কি পরিমাণ হয় আমি জানি না। প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ঘুরে এরকম কোন আলাদা ডিপার্টমেন্ট পাইনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে “ফ্যাকাল্টি অব এডুকেশন” নাম পেয়েছি কোন বিস্তারিত পাইনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা বিষয়ক আলাদা ডিপার্টমেন্ট করা প্রয়োজন। সেখানে শিশুদের সাইকোলজি নিয়ে, তাদের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। তা না হলে আবার কিছু দিন পর পর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে, ফলপ্রসূ কিছু আসা করা যাবে না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সঠিক মেধা যাচাই পদ্ধতি থাকলে আমদের দেশে আরো অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে, গবেষক তৈরি হবে যারা নতুন নতুন জ্ঞান তৈরি করবে ।   

 

লেখক: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ফিজিক্স এন্ড আস্ট্রোনমি  ডিপার্টমেন্ট

ইউনিভার্সিটি অব ম্যানিটোবা, কানাডা

ই-মেইল: [email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জুন, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক