শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

জসির আহমদ, ম্যানিটোবা (কানাডা)
অনলাইন ভার্সন
পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। কানাডায় সর্বশেষ যে কোর্সটি করি সেখানে আমরা তিনজন বাংলাদেশি ছিলাম। তারমধ্যে একজন এখানেই স্নাতক করেছেন আর বাকি আমরা দুজন দেশ থেকে করে এসেছি। আরো ৮/১০ জন বাংলাদেশির মত টেক হোম এক্সাম অর্থাৎ বাড়িতে খাতা নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার বিষয়টা একটু অন্যরকম মনে হত, ভাবটা এমন যেন এটা কোন পরীক্ষা হলো নাকি! তো সেই কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা ছিল টেক হোম। শুধু টেক হোমই না, খাতা জমা দেয়ার জন্য সময় দেয়া হল পুরো দুই সপ্তাহ! প্রশ্ন পেয়ে যথারীতি যা করার তাই করলাম। প্রথম তিনদিন প্রশ্ন খুলেও দেখিনি, এখনও অনেক দিন বাকি ভেবে। ভাগ্যক্রমে চতুর্থ দিনে হেলেদুলে প্রশ্নে চোখ বুলাই এবং পরের দশ দিনই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি টেক হোম পরীক্ষা আসলে কি? নির্ধারিত সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে খাতা জমা দিতে সক্ষম হই এবং আমার জানা মতে বাকি দুই স্বদেশি সহপাঠীও আমার মত আগের রাত না ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন, প্রশ্নগুলো সমাধান করার জন্য। মজার বিষয় হচ্ছে, সেই কোর্সে মাত্র একটা “এ+”  আর দুইটা “এ” এসেছিল এবং এই তিনটাই তিন বাংলাদেশিদের দখলে ছিল। যদিও এখানে কেউ কারো পরীক্ষার ফল জানতে পারে না বা চায়ও না কিন্তু ওই কোর্সের ইন্সট্রাক্টর অপ্রত্যাশিতভাবে রেজাল্টশিট সবাইকে ই-মেইল করেছিলেন। (অবশ্য কারো নাম লিখা ছিল না)। সেখান থেকেই ধারণা পাই অন্য কারো ফলই চক্ষু আরামদায়ক ছিল না। 

যা লিখতে বসেছি এখন বলি। শুধু ওই কোর্স না, যেকোন কোর্সেই এখানকার ছাত্র, আমেরিকান বা চাইনিজ ছাত্রদেরকে বেশ নির্ভার মনে হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা দেখিনি। কিন্তু যে ছাত্রদের পরীক্ষার  ফল আমাদের থেকে অনেক দুর্বল মনে হয়েছে সেই ছাত্রদের গবেষণা কাজ আমাদের থেকে ঠিকই এগিয়ে। একবার আমার একই ল্যাবের আমেরিকান সহকর্মী দেখি তার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পরীক্ষার একঘণ্টা আগেও কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কোন এক প্রজেক্টের সিমুলেশনের কাজ করছে যেখানে বাংলাদেশে যেকোন পরীক্ষার আগে হলের সামনের রেলিং-এ বই রেখে প্রায় সবাই পড়া গিলতে দেখা যায়। সেই সহকর্মীর পরীক্ষাও অবশ্য খুব ভালো হয়নি! এবং এ নিয়ে তার মোটেও মন খারাপও না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সে ইতোমধ্যে প্রথম সারির জার্নালে কয়েকটা পেপার পাবলিশ ঠিকই করে নিয়েছে। 

এজন্য ভাবছিলাম, আমাদের সমস্যা আসলে কোথায়? আমাদের সমস্যা, আমরা ছোট থেকে বড় হই একটাই ধারণা নিয়ে “পরীক্ষায় ভালো করতে হবে”! আর তা করতে না পারলে জীবন শেষ। পরীক্ষায় ভালো করা ভালো কিন্তু ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আমরা যতটা না নিজের জন্য ভালো করতে চাই তার চেয়ে বেশি চাই পাশের বাসার বাচ্চাটি থেকে ভালো করার জন্য ! বিশেষ করে অভিভাবকরা  প্রথমেই এই ভুলটা করেন। নিজের ছেলের মাপকাঠি আরেকজনকে দিয়ে করেন। নিজের ছেলে যা তাকে তাই হতে দেওয়া হয় না। পরীক্ষার এই দৌড় প্রতিযোগিতার কারণে আমাদের ছাত্রদের গোটা শিক্ষাজীবনে নিজের মত করে সৃজনশীল কিছু চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। সৃজনশীলতাকে অনেকটা শিকল পরানো হয়। আমার কথায় অবশ্য মনে হতে পারে পরীক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলছি। ঠিক তা না। ছাত্রদের মেধা যাচাই করার জন্য নিশ্চয় একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই যাচাই পদ্ধতি একজন ছাত্রের পুরো বছরের সকল কাজের ভিত্তিতে করতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হত। ক্লাসে একজন ছাত্র খুব ভালো একটা প্রশ্ন করলে সেটাও নোট করে রাখা যায়। এমনকি কিছু দুষ্টুমিতেও অনেক সময় বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় পাওয়া যায়। পুরো বছর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে ছাত্রদের পুরস্কৃত করা যায়। এটা করার জন্য আমার মনে হয় না বাড়তি কোন বাজেটের  প্রয়োজন। আমার জানা মতে যে খাতায় উপস্থিতি নেয়া হয় সেখানেই মন্তব্যের একটা কলাম থাকে যেটা পুরো বছর ফাঁকাই থাকে। ঘটনাক্রমে কোনদিন কোন দুর্ভাগা গুরুতর কোন অপরাধ  করে বসলে তার নামের পাশে অবশ্য  লাল কালিতে কিছু লিখে রাখা হয়। আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে! আমরা সব সময় খারাপটাকেই বেশি ফোকাস করি কেন? যাই হোক, যাচাইয়ের জন্য পুরো বছরের এই পর্যবেক্ষণে আমরা তৃপ্ত না হলে অন্তত কিছু মার্কস বরাদ্দ রাখা যায়। এখন কিছু মার্কস না হয় রাখা হল। তারপরেও সমস্যা থেকেই যায়। আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করি ঘটা করে ফলাফল ঘোষণা করে। বছর শেষে কিছু ছাত্রকে বুঝিয়ে দেই তুমি খারাপ ছাত্র, অমুক ভালো। এতে করে কিছু ছাত্রকে কচি বয়সেই তাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দেই আর কিছু ছাত্রকে যেভাবেই হোক ফলাফল ভালো করতে হবে সেই নেশার  দিকে ঠেলে দেই।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ছোট এসব বাচ্চাদেরকে আমরা কেন এত পরীক্ষার চাপে রাখি! এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই মনে হত। ক্লাস ফাইভে, এইটে এত কঠিন পরীক্ষাগুলো নিয়ে লাভ কি হচ্ছে বা ক্ষতি কি হচ্ছে কোন যুক্তিই আমার মাথায় আসত না। এখনো লাভ কি হচ্ছে এরকম কোন যুক্তিই পাই না। তবে ক্ষতি কি হচ্ছে সেটা বেঝতে পারি যখন বিদেশে পড়তে এসে দেখছি নিজের মাথায়ও পরীক্ষায় ভালো করার পোকাটা এখনো ঘুরে কিন্তু অনেক বিদেশি সহকর্মী গবেষণায় আমার থেকে অনেক পটু কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোন মাথাব্যাথাই নেই।

আমি আবারো বলছি, মেধা যাচাইয়ের একটা পদ্ধতি নিশ্চয় থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে একজন ব্যবসায়ীর বা কৃষকের বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে পুরো নম্বর পাওয়ার জন্য গাইড বই থেকে অথবা স্যারের নোট থেকে শিখেছে বলে কেন লিখতে হবে “আমার বাবা একজন আদর্শ কৃষক, তিনি এই, এই, ইত্যাদি ইত্যাদি…” । একটা ছাত্রকে এই জ্ঞানটুকু অন্তত দেয়া উচিত যে তুমি যা ভাবো  তাই লিখ, নিজের মত করে লিখ। এতো গম্ভীর, কঠিন শব্দ প্রয়োগের কোন দরকার নেই, নিজের মত করে তিন বাক্য  লিখতে পারলেই মার্কস দেয়া হবে। একটা ছেলে জীবনে গ্রামে না গিয়ে থাকলে আর পরীক্ষার খাতায় গ্রাম নিয়েই রচনা লিখতে হলে “আমার কখনো গ্রামে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি” সেই কথাটা পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারার সাহসটুকু দেয়া উচিত।  কিংবা ধরেন একটা ছাত্র ক্লাসে কোন কারণে দেরি করে আসলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বরং “ক্লাসে দেরিতে আসার কারণে আমার অনুভূতি” নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখানো যেতেই পারে। মোটকথা একটা বাচ্চার  সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য তাকে শুধু তথাকথিত পরীক্ষার শিকলে আটকে না রেখে পুরো বছর তাকে একটা খোলা মঞ্চ তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে সে তার মত করে বিচরণ করবে, শিক্ষক তাকে সারা বছর পর্যালোচনা করবেন, তার মধ্যে কোন প্রতিভাগুলো আছে তা বের করে নিয়ে আসবেন, তার প্রতিভা অনুযায়ী গাইড করবেন। আমার মনে হয় না এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন। শুধুমাত্র যাচাই পদ্ধতিকে একটু ঢেলে সাজাতে হবে এবং ছাত্রদের  মনস্তত্ব বোঝার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আরো একটা বিষয় বলতেই হয়, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি খুব ভালো একটা উদ্যোগ। কিন্তু বাজারে যদি সেই সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বা সাজেশনই পাওয়া যায় তাহলে সৃজনশীলতা থাকে না। আমি কয়েকটা সেমিনারে বিষয়টাতে বক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করি কিন্তু বিষয়টা কোন সময়ই গুরুত্ব পায়নি! জানি না কেন !

আমি যা বলছি সবই আমার নিজস্ব কিছু চিন্তা। আমার কথাগুলো যে পুরোপুরি সঠিক আমি বলছি না। তবে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা যাচাই পদ্ধতি আরও অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আসলেই অনেক মেধাবী। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের যাচাই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে যেন অনেক প্রতিভা অঙ্কুরেই বিনষ্ট না হয়। সেটা নিশ্চিত করার জন্য পত্রিকায় দু’একটি কলাম লিখা বা গোলটেবিল বৈঠক করা মোটেও যথেষ্ট নয়। সবকিছুর একটা সিস্টেমেটিক স্টাডির প্রয়োজন। শিক্ষা নিয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে দেশে গবেষণা কি পরিমাণ হয় আমি জানি না। প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ঘুরে এরকম কোন আলাদা ডিপার্টমেন্ট পাইনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে “ফ্যাকাল্টি অব এডুকেশন” নাম পেয়েছি কোন বিস্তারিত পাইনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা বিষয়ক আলাদা ডিপার্টমেন্ট করা প্রয়োজন। সেখানে শিশুদের সাইকোলজি নিয়ে, তাদের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। তা না হলে আবার কিছু দিন পর পর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে, ফলপ্রসূ কিছু আসা করা যাবে না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সঠিক মেধা যাচাই পদ্ধতি থাকলে আমদের দেশে আরো অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে, গবেষক তৈরি হবে যারা নতুন নতুন জ্ঞান তৈরি করবে ।   

 

লেখক: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ফিজিক্স এন্ড আস্ট্রোনমি  ডিপার্টমেন্ট

ইউনিভার্সিটি অব ম্যানিটোবা, কানাডা

ই-মেইল: [email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জুন, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা