শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

জসির আহমদ, ম্যানিটোবা (কানাডা)
অনলাইন ভার্সন
পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। কানাডায় সর্বশেষ যে কোর্সটি করি সেখানে আমরা তিনজন বাংলাদেশি ছিলাম। তারমধ্যে একজন এখানেই স্নাতক করেছেন আর বাকি আমরা দুজন দেশ থেকে করে এসেছি। আরো ৮/১০ জন বাংলাদেশির মত টেক হোম এক্সাম অর্থাৎ বাড়িতে খাতা নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার বিষয়টা একটু অন্যরকম মনে হত, ভাবটা এমন যেন এটা কোন পরীক্ষা হলো নাকি! তো সেই কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা ছিল টেক হোম। শুধু টেক হোমই না, খাতা জমা দেয়ার জন্য সময় দেয়া হল পুরো দুই সপ্তাহ! প্রশ্ন পেয়ে যথারীতি যা করার তাই করলাম। প্রথম তিনদিন প্রশ্ন খুলেও দেখিনি, এখনও অনেক দিন বাকি ভেবে। ভাগ্যক্রমে চতুর্থ দিনে হেলেদুলে প্রশ্নে চোখ বুলাই এবং পরের দশ দিনই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি টেক হোম পরীক্ষা আসলে কি? নির্ধারিত সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে খাতা জমা দিতে সক্ষম হই এবং আমার জানা মতে বাকি দুই স্বদেশি সহপাঠীও আমার মত আগের রাত না ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন, প্রশ্নগুলো সমাধান করার জন্য। মজার বিষয় হচ্ছে, সেই কোর্সে মাত্র একটা “এ+”  আর দুইটা “এ” এসেছিল এবং এই তিনটাই তিন বাংলাদেশিদের দখলে ছিল। যদিও এখানে কেউ কারো পরীক্ষার ফল জানতে পারে না বা চায়ও না কিন্তু ওই কোর্সের ইন্সট্রাক্টর অপ্রত্যাশিতভাবে রেজাল্টশিট সবাইকে ই-মেইল করেছিলেন। (অবশ্য কারো নাম লিখা ছিল না)। সেখান থেকেই ধারণা পাই অন্য কারো ফলই চক্ষু আরামদায়ক ছিল না। 

যা লিখতে বসেছি এখন বলি। শুধু ওই কোর্স না, যেকোন কোর্সেই এখানকার ছাত্র, আমেরিকান বা চাইনিজ ছাত্রদেরকে বেশ নির্ভার মনে হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা দেখিনি। কিন্তু যে ছাত্রদের পরীক্ষার  ফল আমাদের থেকে অনেক দুর্বল মনে হয়েছে সেই ছাত্রদের গবেষণা কাজ আমাদের থেকে ঠিকই এগিয়ে। একবার আমার একই ল্যাবের আমেরিকান সহকর্মী দেখি তার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পরীক্ষার একঘণ্টা আগেও কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কোন এক প্রজেক্টের সিমুলেশনের কাজ করছে যেখানে বাংলাদেশে যেকোন পরীক্ষার আগে হলের সামনের রেলিং-এ বই রেখে প্রায় সবাই পড়া গিলতে দেখা যায়। সেই সহকর্মীর পরীক্ষাও অবশ্য খুব ভালো হয়নি! এবং এ নিয়ে তার মোটেও মন খারাপও না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সে ইতোমধ্যে প্রথম সারির জার্নালে কয়েকটা পেপার পাবলিশ ঠিকই করে নিয়েছে। 

এজন্য ভাবছিলাম, আমাদের সমস্যা আসলে কোথায়? আমাদের সমস্যা, আমরা ছোট থেকে বড় হই একটাই ধারণা নিয়ে “পরীক্ষায় ভালো করতে হবে”! আর তা করতে না পারলে জীবন শেষ। পরীক্ষায় ভালো করা ভালো কিন্তু ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আমরা যতটা না নিজের জন্য ভালো করতে চাই তার চেয়ে বেশি চাই পাশের বাসার বাচ্চাটি থেকে ভালো করার জন্য ! বিশেষ করে অভিভাবকরা  প্রথমেই এই ভুলটা করেন। নিজের ছেলের মাপকাঠি আরেকজনকে দিয়ে করেন। নিজের ছেলে যা তাকে তাই হতে দেওয়া হয় না। পরীক্ষার এই দৌড় প্রতিযোগিতার কারণে আমাদের ছাত্রদের গোটা শিক্ষাজীবনে নিজের মত করে সৃজনশীল কিছু চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। সৃজনশীলতাকে অনেকটা শিকল পরানো হয়। আমার কথায় অবশ্য মনে হতে পারে পরীক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলছি। ঠিক তা না। ছাত্রদের মেধা যাচাই করার জন্য নিশ্চয় একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই যাচাই পদ্ধতি একজন ছাত্রের পুরো বছরের সকল কাজের ভিত্তিতে করতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হত। ক্লাসে একজন ছাত্র খুব ভালো একটা প্রশ্ন করলে সেটাও নোট করে রাখা যায়। এমনকি কিছু দুষ্টুমিতেও অনেক সময় বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় পাওয়া যায়। পুরো বছর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে ছাত্রদের পুরস্কৃত করা যায়। এটা করার জন্য আমার মনে হয় না বাড়তি কোন বাজেটের  প্রয়োজন। আমার জানা মতে যে খাতায় উপস্থিতি নেয়া হয় সেখানেই মন্তব্যের একটা কলাম থাকে যেটা পুরো বছর ফাঁকাই থাকে। ঘটনাক্রমে কোনদিন কোন দুর্ভাগা গুরুতর কোন অপরাধ  করে বসলে তার নামের পাশে অবশ্য  লাল কালিতে কিছু লিখে রাখা হয়। আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে! আমরা সব সময় খারাপটাকেই বেশি ফোকাস করি কেন? যাই হোক, যাচাইয়ের জন্য পুরো বছরের এই পর্যবেক্ষণে আমরা তৃপ্ত না হলে অন্তত কিছু মার্কস বরাদ্দ রাখা যায়। এখন কিছু মার্কস না হয় রাখা হল। তারপরেও সমস্যা থেকেই যায়। আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করি ঘটা করে ফলাফল ঘোষণা করে। বছর শেষে কিছু ছাত্রকে বুঝিয়ে দেই তুমি খারাপ ছাত্র, অমুক ভালো। এতে করে কিছু ছাত্রকে কচি বয়সেই তাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দেই আর কিছু ছাত্রকে যেভাবেই হোক ফলাফল ভালো করতে হবে সেই নেশার  দিকে ঠেলে দেই।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ছোট এসব বাচ্চাদেরকে আমরা কেন এত পরীক্ষার চাপে রাখি! এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই মনে হত। ক্লাস ফাইভে, এইটে এত কঠিন পরীক্ষাগুলো নিয়ে লাভ কি হচ্ছে বা ক্ষতি কি হচ্ছে কোন যুক্তিই আমার মাথায় আসত না। এখনো লাভ কি হচ্ছে এরকম কোন যুক্তিই পাই না। তবে ক্ষতি কি হচ্ছে সেটা বেঝতে পারি যখন বিদেশে পড়তে এসে দেখছি নিজের মাথায়ও পরীক্ষায় ভালো করার পোকাটা এখনো ঘুরে কিন্তু অনেক বিদেশি সহকর্মী গবেষণায় আমার থেকে অনেক পটু কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোন মাথাব্যাথাই নেই।

আমি আবারো বলছি, মেধা যাচাইয়ের একটা পদ্ধতি নিশ্চয় থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে একজন ব্যবসায়ীর বা কৃষকের বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে পুরো নম্বর পাওয়ার জন্য গাইড বই থেকে অথবা স্যারের নোট থেকে শিখেছে বলে কেন লিখতে হবে “আমার বাবা একজন আদর্শ কৃষক, তিনি এই, এই, ইত্যাদি ইত্যাদি…” । একটা ছাত্রকে এই জ্ঞানটুকু অন্তত দেয়া উচিত যে তুমি যা ভাবো  তাই লিখ, নিজের মত করে লিখ। এতো গম্ভীর, কঠিন শব্দ প্রয়োগের কোন দরকার নেই, নিজের মত করে তিন বাক্য  লিখতে পারলেই মার্কস দেয়া হবে। একটা ছেলে জীবনে গ্রামে না গিয়ে থাকলে আর পরীক্ষার খাতায় গ্রাম নিয়েই রচনা লিখতে হলে “আমার কখনো গ্রামে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি” সেই কথাটা পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারার সাহসটুকু দেয়া উচিত।  কিংবা ধরেন একটা ছাত্র ক্লাসে কোন কারণে দেরি করে আসলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বরং “ক্লাসে দেরিতে আসার কারণে আমার অনুভূতি” নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখানো যেতেই পারে। মোটকথা একটা বাচ্চার  সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য তাকে শুধু তথাকথিত পরীক্ষার শিকলে আটকে না রেখে পুরো বছর তাকে একটা খোলা মঞ্চ তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে সে তার মত করে বিচরণ করবে, শিক্ষক তাকে সারা বছর পর্যালোচনা করবেন, তার মধ্যে কোন প্রতিভাগুলো আছে তা বের করে নিয়ে আসবেন, তার প্রতিভা অনুযায়ী গাইড করবেন। আমার মনে হয় না এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন। শুধুমাত্র যাচাই পদ্ধতিকে একটু ঢেলে সাজাতে হবে এবং ছাত্রদের  মনস্তত্ব বোঝার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আরো একটা বিষয় বলতেই হয়, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি খুব ভালো একটা উদ্যোগ। কিন্তু বাজারে যদি সেই সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বা সাজেশনই পাওয়া যায় তাহলে সৃজনশীলতা থাকে না। আমি কয়েকটা সেমিনারে বিষয়টাতে বক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করি কিন্তু বিষয়টা কোন সময়ই গুরুত্ব পায়নি! জানি না কেন !

আমি যা বলছি সবই আমার নিজস্ব কিছু চিন্তা। আমার কথাগুলো যে পুরোপুরি সঠিক আমি বলছি না। তবে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা যাচাই পদ্ধতি আরও অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আসলেই অনেক মেধাবী। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের যাচাই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে যেন অনেক প্রতিভা অঙ্কুরেই বিনষ্ট না হয়। সেটা নিশ্চিত করার জন্য পত্রিকায় দু’একটি কলাম লিখা বা গোলটেবিল বৈঠক করা মোটেও যথেষ্ট নয়। সবকিছুর একটা সিস্টেমেটিক স্টাডির প্রয়োজন। শিক্ষা নিয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে দেশে গবেষণা কি পরিমাণ হয় আমি জানি না। প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ঘুরে এরকম কোন আলাদা ডিপার্টমেন্ট পাইনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে “ফ্যাকাল্টি অব এডুকেশন” নাম পেয়েছি কোন বিস্তারিত পাইনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা বিষয়ক আলাদা ডিপার্টমেন্ট করা প্রয়োজন। সেখানে শিশুদের সাইকোলজি নিয়ে, তাদের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। তা না হলে আবার কিছু দিন পর পর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে, ফলপ্রসূ কিছু আসা করা যাবে না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সঠিক মেধা যাচাই পদ্ধতি থাকলে আমদের দেশে আরো অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে, গবেষক তৈরি হবে যারা নতুন নতুন জ্ঞান তৈরি করবে ।   

 

লেখক: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ফিজিক্স এন্ড আস্ট্রোনমি  ডিপার্টমেন্ট

ইউনিভার্সিটি অব ম্যানিটোবা, কানাডা

ই-মেইল: [email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জুন, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা
মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল
প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ
মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা