শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

জসির আহমদ, ম্যানিটোবা (কানাডা)
অনলাইন ভার্সন
পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সৃজনশীলতা

একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। কানাডায় সর্বশেষ যে কোর্সটি করি সেখানে আমরা তিনজন বাংলাদেশি ছিলাম। তারমধ্যে একজন এখানেই স্নাতক করেছেন আর বাকি আমরা দুজন দেশ থেকে করে এসেছি। আরো ৮/১০ জন বাংলাদেশির মত টেক হোম এক্সাম অর্থাৎ বাড়িতে খাতা নিয়ে পরীক্ষা দেয়ার বিষয়টা একটু অন্যরকম মনে হত, ভাবটা এমন যেন এটা কোন পরীক্ষা হলো নাকি! তো সেই কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা ছিল টেক হোম। শুধু টেক হোমই না, খাতা জমা দেয়ার জন্য সময় দেয়া হল পুরো দুই সপ্তাহ! প্রশ্ন পেয়ে যথারীতি যা করার তাই করলাম। প্রথম তিনদিন প্রশ্ন খুলেও দেখিনি, এখনও অনেক দিন বাকি ভেবে। ভাগ্যক্রমে চতুর্থ দিনে হেলেদুলে প্রশ্নে চোখ বুলাই এবং পরের দশ দিনই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি টেক হোম পরীক্ষা আসলে কি? নির্ধারিত সময়ের ঘণ্টাখানেক আগে খাতা জমা দিতে সক্ষম হই এবং আমার জানা মতে বাকি দুই স্বদেশি সহপাঠীও আমার মত আগের রাত না ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন, প্রশ্নগুলো সমাধান করার জন্য। মজার বিষয় হচ্ছে, সেই কোর্সে মাত্র একটা “এ+”  আর দুইটা “এ” এসেছিল এবং এই তিনটাই তিন বাংলাদেশিদের দখলে ছিল। যদিও এখানে কেউ কারো পরীক্ষার ফল জানতে পারে না বা চায়ও না কিন্তু ওই কোর্সের ইন্সট্রাক্টর অপ্রত্যাশিতভাবে রেজাল্টশিট সবাইকে ই-মেইল করেছিলেন। (অবশ্য কারো নাম লিখা ছিল না)। সেখান থেকেই ধারণা পাই অন্য কারো ফলই চক্ষু আরামদায়ক ছিল না। 

যা লিখতে বসেছি এখন বলি। শুধু ওই কোর্স না, যেকোন কোর্সেই এখানকার ছাত্র, আমেরিকান বা চাইনিজ ছাত্রদেরকে বেশ নির্ভার মনে হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ে খুব বেশি মাথাব্যাথা দেখিনি। কিন্তু যে ছাত্রদের পরীক্ষার  ফল আমাদের থেকে অনেক দুর্বল মনে হয়েছে সেই ছাত্রদের গবেষণা কাজ আমাদের থেকে ঠিকই এগিয়ে। একবার আমার একই ল্যাবের আমেরিকান সহকর্মী দেখি তার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পরীক্ষার একঘণ্টা আগেও কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কোন এক প্রজেক্টের সিমুলেশনের কাজ করছে যেখানে বাংলাদেশে যেকোন পরীক্ষার আগে হলের সামনের রেলিং-এ বই রেখে প্রায় সবাই পড়া গিলতে দেখা যায়। সেই সহকর্মীর পরীক্ষাও অবশ্য খুব ভালো হয়নি! এবং এ নিয়ে তার মোটেও মন খারাপও না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সে ইতোমধ্যে প্রথম সারির জার্নালে কয়েকটা পেপার পাবলিশ ঠিকই করে নিয়েছে। 

এজন্য ভাবছিলাম, আমাদের সমস্যা আসলে কোথায়? আমাদের সমস্যা, আমরা ছোট থেকে বড় হই একটাই ধারণা নিয়ে “পরীক্ষায় ভালো করতে হবে”! আর তা করতে না পারলে জীবন শেষ। পরীক্ষায় ভালো করা ভালো কিন্তু ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আমরা যতটা না নিজের জন্য ভালো করতে চাই তার চেয়ে বেশি চাই পাশের বাসার বাচ্চাটি থেকে ভালো করার জন্য ! বিশেষ করে অভিভাবকরা  প্রথমেই এই ভুলটা করেন। নিজের ছেলের মাপকাঠি আরেকজনকে দিয়ে করেন। নিজের ছেলে যা তাকে তাই হতে দেওয়া হয় না। পরীক্ষার এই দৌড় প্রতিযোগিতার কারণে আমাদের ছাত্রদের গোটা শিক্ষাজীবনে নিজের মত করে সৃজনশীল কিছু চিন্তা করার সুযোগ থাকে না। সৃজনশীলতাকে অনেকটা শিকল পরানো হয়। আমার কথায় অবশ্য মনে হতে পারে পরীক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলছি। ঠিক তা না। ছাত্রদের মেধা যাচাই করার জন্য নিশ্চয় একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই যাচাই পদ্ধতি একজন ছাত্রের পুরো বছরের সকল কাজের ভিত্তিতে করতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হত। ক্লাসে একজন ছাত্র খুব ভালো একটা প্রশ্ন করলে সেটাও নোট করে রাখা যায়। এমনকি কিছু দুষ্টুমিতেও অনেক সময় বুদ্ধিমত্ত্বার পরিচয় পাওয়া যায়। পুরো বছর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করে ছাত্রদের পুরস্কৃত করা যায়। এটা করার জন্য আমার মনে হয় না বাড়তি কোন বাজেটের  প্রয়োজন। আমার জানা মতে যে খাতায় উপস্থিতি নেয়া হয় সেখানেই মন্তব্যের একটা কলাম থাকে যেটা পুরো বছর ফাঁকাই থাকে। ঘটনাক্রমে কোনদিন কোন দুর্ভাগা গুরুতর কোন অপরাধ  করে বসলে তার নামের পাশে অবশ্য  লাল কালিতে কিছু লিখে রাখা হয়। আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগে! আমরা সব সময় খারাপটাকেই বেশি ফোকাস করি কেন? যাই হোক, যাচাইয়ের জন্য পুরো বছরের এই পর্যবেক্ষণে আমরা তৃপ্ত না হলে অন্তত কিছু মার্কস বরাদ্দ রাখা যায়। এখন কিছু মার্কস না হয় রাখা হল। তারপরেও সমস্যা থেকেই যায়। আমরা সবচেয়ে বড় ভুল করি ঘটা করে ফলাফল ঘোষণা করে। বছর শেষে কিছু ছাত্রকে বুঝিয়ে দেই তুমি খারাপ ছাত্র, অমুক ভালো। এতে করে কিছু ছাত্রকে কচি বয়সেই তাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দেই আর কিছু ছাত্রকে যেভাবেই হোক ফলাফল ভালো করতে হবে সেই নেশার  দিকে ঠেলে দেই।

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ছোট এসব বাচ্চাদেরকে আমরা কেন এত পরীক্ষার চাপে রাখি! এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই মনে হত। ক্লাস ফাইভে, এইটে এত কঠিন পরীক্ষাগুলো নিয়ে লাভ কি হচ্ছে বা ক্ষতি কি হচ্ছে কোন যুক্তিই আমার মাথায় আসত না। এখনো লাভ কি হচ্ছে এরকম কোন যুক্তিই পাই না। তবে ক্ষতি কি হচ্ছে সেটা বেঝতে পারি যখন বিদেশে পড়তে এসে দেখছি নিজের মাথায়ও পরীক্ষায় ভালো করার পোকাটা এখনো ঘুরে কিন্তু অনেক বিদেশি সহকর্মী গবেষণায় আমার থেকে অনেক পটু কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোন মাথাব্যাথাই নেই।

আমি আবারো বলছি, মেধা যাচাইয়ের একটা পদ্ধতি নিশ্চয় থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে একজন ব্যবসায়ীর বা কৃষকের বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে পুরো নম্বর পাওয়ার জন্য গাইড বই থেকে অথবা স্যারের নোট থেকে শিখেছে বলে কেন লিখতে হবে “আমার বাবা একজন আদর্শ কৃষক, তিনি এই, এই, ইত্যাদি ইত্যাদি…” । একটা ছাত্রকে এই জ্ঞানটুকু অন্তত দেয়া উচিত যে তুমি যা ভাবো  তাই লিখ, নিজের মত করে লিখ। এতো গম্ভীর, কঠিন শব্দ প্রয়োগের কোন দরকার নেই, নিজের মত করে তিন বাক্য  লিখতে পারলেই মার্কস দেয়া হবে। একটা ছেলে জীবনে গ্রামে না গিয়ে থাকলে আর পরীক্ষার খাতায় গ্রাম নিয়েই রচনা লিখতে হলে “আমার কখনো গ্রামে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি” সেই কথাটা পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারার সাহসটুকু দেয়া উচিত।  কিংবা ধরেন একটা ছাত্র ক্লাসে কোন কারণে দেরি করে আসলে তাকে শাস্তি না দিয়ে বরং “ক্লাসে দেরিতে আসার কারণে আমার অনুভূতি” নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখানো যেতেই পারে। মোটকথা একটা বাচ্চার  সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য তাকে শুধু তথাকথিত পরীক্ষার শিকলে আটকে না রেখে পুরো বছর তাকে একটা খোলা মঞ্চ তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে সে তার মত করে বিচরণ করবে, শিক্ষক তাকে সারা বছর পর্যালোচনা করবেন, তার মধ্যে কোন প্রতিভাগুলো আছে তা বের করে নিয়ে আসবেন, তার প্রতিভা অনুযায়ী গাইড করবেন। আমার মনে হয় না এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন। শুধুমাত্র যাচাই পদ্ধতিকে একটু ঢেলে সাজাতে হবে এবং ছাত্রদের  মনস্তত্ব বোঝার জন্য শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আরো একটা বিষয় বলতেই হয়, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি খুব ভালো একটা উদ্যোগ। কিন্তু বাজারে যদি সেই সৃজনশীল প্রশ্নের গাইড বা সাজেশনই পাওয়া যায় তাহলে সৃজনশীলতা থাকে না। আমি কয়েকটা সেমিনারে বিষয়টাতে বক্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করি কিন্তু বিষয়টা কোন সময়ই গুরুত্ব পায়নি! জানি না কেন !

আমি যা বলছি সবই আমার নিজস্ব কিছু চিন্তা। আমার কথাগুলো যে পুরোপুরি সঠিক আমি বলছি না। তবে আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মেধা যাচাই পদ্ধতি আরও অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা আসলেই অনেক মেধাবী। আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের যাচাই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে যেন অনেক প্রতিভা অঙ্কুরেই বিনষ্ট না হয়। সেটা নিশ্চিত করার জন্য পত্রিকায় দু’একটি কলাম লিখা বা গোলটেবিল বৈঠক করা মোটেও যথেষ্ট নয়। সবকিছুর একটা সিস্টেমেটিক স্টাডির প্রয়োজন। শিক্ষা নিয়ে, প্রাথমিক শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে দেশে গবেষণা কি পরিমাণ হয় আমি জানি না। প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ঘুরে এরকম কোন আলাদা ডিপার্টমেন্ট পাইনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে “ফ্যাকাল্টি অব এডুকেশন” নাম পেয়েছি কোন বিস্তারিত পাইনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা বিষয়ক আলাদা ডিপার্টমেন্ট করা প্রয়োজন। সেখানে শিশুদের সাইকোলজি নিয়ে, তাদের জন্য পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন। তা না হলে আবার কিছু দিন পর পর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে, ফলপ্রসূ কিছু আসা করা যাবে না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সঠিক মেধা যাচাই পদ্ধতি থাকলে আমদের দেশে আরো অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে, গবেষক তৈরি হবে যারা নতুন নতুন জ্ঞান তৈরি করবে ।   

 

লেখক: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ফিজিক্স এন্ড আস্ট্রোনমি  ডিপার্টমেন্ট

ইউনিভার্সিটি অব ম্যানিটোবা, কানাডা

ই-মেইল: [email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জুন, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা