শিরোনাম
- সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
- ২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
- বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য
- ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
- দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব
- বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
- মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান
- টাউনসভিলে বাংলাদেশি কমিউনিটির বার্ষিক পিকনিক সম্পন্ন
- বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ, স্মারকলিপি
- কুলাউড়ায় সীমান্ত পেরিয়ে বিপাকে দুই কিশোর
- ১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক
- বাসা আর বাসভবনের বৈষম্য দূর করতে হবে : আলাল
- ময়মনসিংহে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রিকশাচালকদের সম্মানে ব্যতিক্রমী মিছিল
- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব শাকিল আখতার
- বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে স্মারকলিপি প্রদান
- জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক
- মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর
- বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত
বর্ষা নিয়ে আতঙ্কিত সিলেট নগরবাসী
সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
তীব্র গরমে যখন হাসফাঁস অবস্থা তখন বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত টানা বৃষ্টি সিলেট নগরবাসীর জন্য স্বস্তি হয়ে নেমেছিল। তবে এ বৃষ্টি সাথে নিয়ে এসেছিল প্রচণ্ড দুর্ভোগও। অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছিল। এতে পথচারীদের ভুগতে হয়েছে। পাশাপাশি সামনে শ্রাবণের দুর্ভোগ নিয়েও ইতিমধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে নগরজুড়ে।
মাসকয়েক আগে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন কাজ শুরু হয়েছে একযোগে ২৭টি ওয়ার্ডে। এ কাজগুলো এখনো চলছে। পুরো সিটি করপোরেশন জুড়েই কাজ হওয়ায় দুর্ভোগের মাত্রাটা বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। এখনো অনেক প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। কোন কোনটি সমাপ্ত আবার কোনটি অর্ধ সমাপ্ত। যেসব এলাকায় কাজ শেষ হয়েছে সেসব এলাকায় অনেক নির্মাণ সামগ্রী এলোমেলো পড়ে আছে। প্রায় মাটির স্তুপ টিলাকৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এগুলো কে কবে ঠিক করবে তার কোন খবরই নেই। তারপর আছে পাইপ বা প্লাস্টিক জাতীয় অনেক জিনিস। এগুলো জনদুর্ভোগ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।
তাছাড়া আছে অস্থায়ী বাঁধ। এমনিতে সিলেট জলাবদ্ধতার জন্য পরিচিত, এসব বাঁধের কারণে তা আরও বেড়েছে। বুধবার বিকেলে নগরপিতা আরিফুল হক চৌধুরী পরিদর্শনে বেরিয়েছিলেন। তিনি নিজের চোখে দেখেছেন কোথাও পুকুরসম জলাবদ্ধতা আবার কোথাও নদী-নালার মতো। তিনি উন্নয়ন কাজের জন্য নির্মিত অস্থায়ী বাঁধগুলো অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন। আর নগরবাসীকে উন্নয়নের জন্য কষ্ট সহ্যের পরামর্শও দিয়েছেন বিনয়ের সাথে। মেয়র জানান, সুরমার পানি বেড়েছে। ছড়া বা খালের পানি নদী টানছে না, তাও জলাবদ্ধতার জন্য দায়ী।
জিন্দাবাজার এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী বৃহস্পতিবার এই প্রতিবেদককে ডেকে নিয়ে দেখালেন তাদের দোকানের সামনে নির্মাণ সামগ্রীর পড়ে থাকা। এতে দুর্ভোগ আরো বেশি বেড়েছে বলে দাবি করেন তারা।
আর নগরীর নিম্নাঞ্চলগুলোর নাগরিকগণ বর্ষার শেষ দিনগুলোর দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে এখনই অস্থির। পাঠানটুলা এলাকার কলেজ ছাত্রী সামিয়া (১৮) স্কুল ছাত্র সোহাগ (১১) শেখঘাট এলাকার ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জামাল (৩২) বলেন, একদিনের বৃষ্টিতেই এমন? টানা কয়েকদিন বৃষ্টি হলে যে কিভাবে ঘর থেকে বের হবো বুঝতে পারছি না। আমরা নিম্নাঞ্চলের মানুষ। বৃষ্টির সাথে সুরমার তীর উপচে যখন পানি প্রবেশ করবে তখন ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাতে হবে আমাদের।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর