শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দলের হুঙ্কারেও চট্টগ্রাম সিটির ভোটে অনড় নৌকার ১২ ‘বিদ্রোহী’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দলের হুঙ্কারেও চট্টগ্রাম সিটির ভোটে অনড় নৌকার ১২ ‘বিদ্রোহী’

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা সক্রিয় থাকলেই বহিস্কারসহ কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে— দল থেকে সোজাসাপ্টা এমন কঠোর কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে দেওয়া হলেও বিদ্রোহী প্রার্থীরা বলছেন যে কোনো মূল্যে নির্বাচনে থাকবেন তারা। তাছাড়া এই মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোরও সুযোগ নেই— এমন মন্তব্য করে এসব প্রার্থী উল্টো প্রশ্ন তুলছেন কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেয়ার যৌক্তিকতা ও প্রক্রিয়া নিয়ে।

কোনো নিয়মনীতি না মেনে ব্যক্তি স্বার্থে ‘ষড়যন্ত্রের’ মাধ্যমে চসিক নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে— এমন অভিযোগ তুলে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে চিঠিও দিচ্ছেন এসব নেতারা। ‘দলের দুঃসময়ের কর্মী’ দাবি করে এসব প্রার্থীরা বলছেন, ব্যক্তিবিশেষের স্বার্থে দলের সুসময়ে তাদের বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে।

গত ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণের কথা ছিল। পরে করোনার কারণে ২১ মার্চ নির্বাচন স্থগিত করা হয়। সবশেষ গত ১৪ ডিসেম্বর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্থগিত হওয়া নির্বাচনে ভোট নেওয়ার নতুন তারিখ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৭ জানুয়ারি এই ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে সবগুলো দল। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে আওয়ামী লীগের ১২ জন বর্তমান কাউন্সিলর এই নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

শুরু থেকেই তাদের ব্যাপারে দল কঠোর অবস্থানের কথা বলে আসলেও করোনাকালে তাদের নিয়েই বিভিন্ন দলীয় ও সামাজিক কর্মসূচি পালন করে মহানগর আওয়ামী লীগ। সে সময় অনেকটাই মাঠ গুছিয়ে নেন দলের ভাষায় ‘বিদ্রোহী’ এসব প্রার্থী। তবে নতুন করে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকে আবারও এসব প্রার্থীর ব্যাপারে আগের অবস্থানে ফিরে যায় আওয়ামী লীগ। শনিবার (১৯ ডিসেম্বর) একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। না হলে তাদের ব্যাপারে কঠিন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি যেসব নেতাকর্মী তাদের পক্ষে কাজ করবে, তাদেরও বহিস্কার করা হবে।

কাউন্সিলর পদে দলের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী হিসেবে যারা নির্বাচন করছেন, তারা হলেন— ১ নম্বর দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ডের তৌফিক আহমেদ চৌধুরী, ২ নম্বর জালালাবাদ ওয়ার্ডের সাহেদ ইকবাল বাবু, ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের জহুরুল আলম জসীম, ১১ নম্বর দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডের মোরশেদ আক্তার চৌধুরী, ১২ নম্বর সরাইপাড়া ওয়ার্ডে সাবের আহমেদ, ১৪ নম্বর লালখান বাজার ওয়ার্ডের এফ কবির মানিক, ২৫ নম্বর রামপুরা ওয়ার্ডের এসএম এরশাদ উল্লাহ, ২৭ নম্বর দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের এইচএম সোহেল, ২৮ নম্বর পাঠানটুলী ওয়ার্ডের আব্দুল কাদের, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের তারেক সোলায়মান সেলিম, ৩৩ নম্বর ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ডের হাসান মুরাদ বিপ্লব ও ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের মাজাহারুল ইসলাম চৌধুরী। এরা সকলেই চসিকের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।

চট্টগ্রামে এসে মাহবুবুল আলম হানিফের দেওয়া কড়া হুঁশিয়ারির পর নির্বাচন নিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীদের অবস্থান জানতে কমপক্ষে আটজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর সাথে আলাপ হয় চট্টগ্রাম প্রতিদিনের। তারা সকলেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে নিজেদের অনড় অবস্থানের কথা জানিয়েছেন।

৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের জহুরুল আলম জসীম চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমাদের ভাবনা হলো যে আমরা নির্বাচন করবো— এটাই মূল কথা। নির্বাচন করার জন্য এলাকার ভোটারদের প্রচণ্ড চাপ আছে। তারাই চাইছে আমরা যাতে নির্বাচন করি। কারণ গত পাঁচ বছর আমরা তাদের সুখে-দুঃখে ছিলাম। করোনাকালেও আমরা মানুষের ঘরে ঘরে গেছি।’

কেন্দ্রীয় নেতাদের কঠোর অবস্থানের কথা স্মরণ করিয়ে দিলে জসিম বলেন, ‘উনারা উনাদেরটা বলছেন। আজকেও আমরা কেন্দ্রীয় নেতা মাহবুবুল আলম হানিফ ভাইয়ের সাথে দেখা করছি। আমরা উনাকে বোঝাতে চেষ্টা করেছি যাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তাদের যাচাই বাছাই করে দেওয়া হয় নাই। যেমন আমার এলাকায় যাকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে সে এক সময় বঙ্গবন্ধুর ছবি কুকুরের গলায় ঝুলিয়েছে। উনার ৭৪ বছর বয়স, সামাজিক কোনো কর্মকাণ্ডে সক্রিয় নন তিনি। হানিফ ভাই আমাদের কথা শুনেছেন। তিনি বলেছেন এসব তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক কাদের ভাইকে জানাবেন।’

নিজেদের দলের দুঃসময়ের কর্মী দাবি করে ১১ নম্বর দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডের মোরশেদ আক্তার চৌধুরী বলেন, ‘আমরা পার্টির দুঃসময়ে জেল জুলুমের শিকার হয়েছি, আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আমরা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কর্মী, নিজেদের আমরা নেতা বলি না। এখন দলের সুসময়ে আমাদের বঞ্চিত করবে— এরা কারা?’

মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে মহানগর আওয়ামী লীগের এই সদস্য বলেন, ‘দলের সমর্থন আমরা পাইনি। কিন্তু আমাদের জনসমর্থন আছে। মহানগর আওয়ামী লীগের মতামত কিংবা তৃণমূলের মতামত নিয়ে কি কাউন্সিলর পদে দলের সমর্থন দেওয়া হয়েছে? কারা এদের তালিকা করলো? কাদের স্লিপে এসব মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে? তাছাড়া দলীয় প্রতীক তো নৌকা। আমরা তো নৌকাকে বিজয়ী করতে সর্বস্ব বাজি ধরা কর্মী। নৌকার বিরুদ্ধে তো আমরা নই।’

নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই— এমন মন্তব্য করে মোরশেদ বলেন, ‘আমরা আগেও মানুষের পাশে ছিলাম মহামারীতে জনগণের পাশে ছিলাম। এমনকি করোনা আক্রান্ত রোগীকে আমি নিজে গাড়ি চালিয়ে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছি। জীবনের ঝুঁকি নিয়েছি। এখন মানুষ আমাদের আরও বেশি করে চায়। নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার কোন উপায় তো আমি দেখছি না।’

৩৩ নম্বর ফিরিঙ্গী বাজার ওয়ার্ডের হাসান মুরাদ বিপ্লব বলেন, ‘করোনাকালে দলের সব কর্মসূচিতে আমরা ছিলাম। এর আগেও যখন নমিনেশন সাবমিট করেছি, এরপর এত সময় গেল দল তো তখন আমাদের কোন দিকনির্দেশনা দেয়নি। করোনার সময়ে আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েছি, মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। এসব করতে গিয়ে আমি করোনায় আক্রান্ত হয়েছি। আমি তো মারাও যেতে পারতাম। আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি, মানসিকভাবেও অপদস্থ হয়েছি। পিছপা হওয়ার কোনো সুযোগ তো আমাদের নাই।’

সূত্র: চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসিকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন
ডিসিকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
লাইভে এসে পাওনাদারদের কাছে ক্ষমা চেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
লাইভে এসে পাওনাদারদের কাছে ক্ষমা চেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বিএনপি নেতার মৃত্যু
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বিএনপি নেতার মৃত্যু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
চট্টগ্রামে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল দিনমজু্রের
চট্টগ্রামে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল দিনমজু্রের
অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড
অস্ত্র মামলায় যুবকের ১৭ বছর কারাদণ্ড
পাকিস্তানি বলে দেশীয় কাপড় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
পাকিস্তানি বলে দেশীয় কাপড় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেপ্তার
পুলিশের ভয়ে পুকুরে লাফ দেওয়া যুবকের লাশ উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে পুকুরে লাফ দেওয়া যুবকের লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর
নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ
নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড
বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর
টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত
গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা
৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি
সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্রোন আতঙ্কে বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা ডেনমার্কের
ড্রোন আতঙ্কে বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা ডেনমার্কের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্য নাজুক হওয়ার কারণে নিউইয়র্কে এই হামলা
ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্য নাজুক হওয়ার কারণে নিউইয়র্কে এই হামলা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে মধ্যরাতে তালা ভেঙে তিনজনকে অজ্ঞান করে টাকা ও স্বর্ণ লুট
যশোরে মধ্যরাতে তালা ভেঙে তিনজনকে অজ্ঞান করে টাকা ও স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় গাইবান্ধায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা