শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৬, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার ‌‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই শিখিয়েছেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার ‌‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই শিখিয়েছেন

গত ১০ বছরে প্রতিষ্ঠালগ্নের নীতিতে ফিরে যাওয়া বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নে সহায়তা করেছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। 

রবিবার পলিসি ম্যাগাজিন হোয়াইটবোর্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

এই ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা রাদওয়ান মুজিব আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই প্রথম গ্রহণ করেছিলেন।

সদ্য শুরু হওয়া হোয়াইটবোর্ড নীতি নির্ধারক ও তরুণদের জন্য বস্তুনিষ্ঠ ও স্পষ্ট বার্তা দেবে বলে জানিয়েছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। হোয়াইটবোর্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচাইতে মেধাবীদের জন্য একটি অবস্থান তৈরি করছে হোয়াইটবোর্ড। পাশাপাশি বিদেশে থেকে বাংলাদেশের জন্য কাজ করে যাওয়া মানুষগুলোর জন্যও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কাজ করে যাবে হোয়াইটবোর্ড।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হোয়াইবোর্ডের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। আওয়ামী লীগের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এই ম্যাগাজিনের মাধ্যমে বাংলাদেশের নীতি নির্ধারনী বিষয়ে বিস্তর পর্যালোচনা করবে।

এই ম্যাগাজিন মূলত তরুণদের জন্য এমন জানিয়ে রাদওয়ান মুজিব বলেন, 'আমরা আমাদের মূল পাঠক তরুণদের কথা শুনতে সর্বদা প্রস্তুত।'

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সামিয়া হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ম্যাগাজিনের সহ-সম্পাদক সৈয়দ মফিজ কামাল। সম্পাদকীয় উপদেষ্টা বোর্ডের সদস্য সামিয়া হক।

কেন হোয়াইটবোর্ড আত্মপ্রকাশের সঠিক সময় এটি তার ব্যাখ্যায় এডিটরস নোটে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক লেখেন, 'আমরা এখন কেন এই উদ্যোগ নিলাম? কারণ তরুণদের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশ এখন দ্রুত উন্নতি করছে এবং নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ ৩০ শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশের তালিকায় স্থান পেতে চায় বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের দেশে কী হচ্ছে তার তথ্য নির্ভর কোন বিশ্লেষণ নেই।'

আর সে কারণেই হোয়াইটবোর্ড যাত্রা শুরু। দেশে ও দেশের বাহিরে থাকা শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রফেশনাল, নীতি নির্ধারক ও বাস্তবায়নকারীদের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সার্বিক কার্যক্রম উপস্থাপন করবে হোয়াইটবোর্ড। এখানে অর্থনীতি থেকে শুরু করে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা, টেকনোলজিকাল উদ্ভাবন থেকে শুরু করে তরুণদের কর্মসংস্থান সবকিছু নিয়ে তথ্য নির্ভর বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করা হবে। সেখানে কিছুই বাদ যাবে না।

এর প্রথম সংখ্যায় বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে গড়ার জন্য নেয়া নীতি নির্ধারণ ও পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর নেয়া নীতি নির্ধারণগুলো এখনো কিভাবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখছে তা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক বলেন, বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশ তার জন্ম লগ্নের কিছু নীতি নির্ধারনীতে ফিরে গেছে যার মধ্যে একটি ছিলো 'বন্ধুত্ব সবার তরে, কারো প্রতি শত্রুতা নয়'। এর ফলে অনেক দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।

সিআরআই সূত্রে জানা যায়, এর মাধ্যমে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ১৬ সদস্যকে হত্যার পর তার প্রশাসনকে নিয়ে প্রচারিত ভ্রান্ত ধারণাগুলোর দূর হয়েছে এবং সত্য প্রকাশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সব অর্জনের কাছে তার প্রশাসনিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনাগুলো বেশ ম্লান মনে হলেও সেগুলো সম্পর্কে বর্তমানের নীতি নির্ধারক ও তরুণদের জানা প্রয়োজন।

এই ম্যাগাজিন নিয়ে কাজ করা প্রতিটি মানুষ এই লক্ষ্য সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান রাখে। ম্যাগাজিনের প্রথম সংখ্যায় প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান, মানবাধিকার কর্মী জুলিয়ান ফ্রান্সিস এবং সাংবাদিক সৈয়দ বদরুল আহসান, অধ্যাপক শামস রহমান এবং রাষ্ট্র বিজ্ঞানী রওনক হাসানের মত মানুষের লেখা স্থান পেয়েছে।

এবারে ম্যাগাজিনে 'ইমারজিং ফ্রম দ্য ভিলেজ টু মার্ক অ্যা নিউ কান্ট্রি অন দ্য ম্যাপ', ‌'মুজিব'স ইকোনমিক পলিসিস অ্যান্ড দেয়ার রিলিভেন্স টুডে', ‌ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট থ্রু পলিটিকাল স্ট্যাবেলিটি', "জাস্ট লাইক টুডেস প্রোগ্রেসিভ পলিটিক্স", 'বাকশাল ওয়াজ সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক ইন ন্যাচার', 'বাংলাদেশ'স কনস্টিটিউট অব ১৯৭২: অ্যান এক্সপোজিশন অব মুজিবস পলিটিকাল ফিলসফি', হাউ মুজিব কো ম্যানেজড অন অব দ্য লার্জেস্ট রিলিফ অপারেশন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড', 'ফ্রেন্ডশিপ টুওয়ার্ডস অল ওয়াজ অ্যা মাস্টারস্টোক' এবং 'মুজিবস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পলিসি অ্যাকশন টাইমলাইন' শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

এছাড়াও বিস্তারিত এক সাক্ষাৎকারে সৈয়দ বদরুল আহসান বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নিয়ে তৈরি হওয়া ভুল ধারণাগুলোর ওপর আলোকপাত করেন। 'বাকশাল শব্দটি অনেক সমালোচিত বা মর্যাদাহানীকরভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু এটিকে বঙ্গবন্ধুর লালন করা দ্বিতীয় বিপ্লব হিসেবে বর্ণনা করা উচিত। মুজিবুর রহমানের প্রথম বিপ্লব ছিল মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ। আর দ্বিতীয় বিপ্লবটি ছিল দেশের মানুষের অর্থনৈতিক অগ্রগতির। তিনি এভাবেই বিষয়টিকে দেখেছিলেন।'-সাক্ষাৎকারে এভাবে বাকশাল নিয়ে কথা বলেন সৈয়দ বদরুল।

যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ থেকে বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে জুলিয়ান ফ্রান্সিস বলেন, 'যুদ্ধর সময় দেশের সকল যোগাযোগ, সামাজিক এবং শিল্প অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। সকল যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়- ব্রিজ, রোড, কালভার্ট, রেললাইন এবং নৌ-বন্দর।

প্রায় ৩০০ সড়ক ও রেললাইনের ব্রিজ ধ্বংস করে দেয়া হয়। প্রায় ১৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষয়-ক্ষতি হয় শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থায়। দেশের মূল বাণিজ্যিক কেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দর প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়। ১৮ হাজার প্রাইমারি স্কুলের পাশাপাশি প্রায় ২২ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জন সম্পদের মোট ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করে দাড়ায় ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে এমন বড় বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল, বিশেষত পুনর্নির্মাণ কার্যক্রমের প্রথম ধাপে। এই প্রায় অসম্ভব কার্যক্রম নিজেদের সহযোগীদের সহায়তার বেশ দ্রুত বাংলাদেশ সরকার শুরু করে। এ ছাড়াও নতুন করে ৪৩ মিলিয়ন ঘর নির্মাণ করতে হয়।

বর্তমান তরুণরা অনেক উন্নয়ন কার্যক্রম দেখছে, কিন্তু তার বীজ বপন করে গেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নীতি নির্ধারণের সুফল এখন ভোগ করছি আমরা যার বর্ণনা রয়েছে এই ম্যাগাজিনে। বঙ্গবন্ধু এই অপ্রকাশিত তথ্যগুলো জানিয়ে তার জন্মশত বার্ষিকীতে তার প্রতি সম্মান জানানো হয়েছে। নীতি নির্ধারকদের বাতিঘর হিসেবে কাজ করবে ম্যাগাজিনের এই সংখ্যা যেখানে বঙ্গবন্ধুর নীতি নির্ধারনি কার্যক্রম সম্পর্কে জানার মাধ্যমে তার দেখানো পথে হাঁটতে পারবে বর্তমান নীতি নির্ধারকেরা।

সিআরআই এর প্রকাশনা কার্যক্রমের ব্যতিক্রমী এমন আরেকটি উদাহরণ গ্রাফিক নভেল 'মুজিব'। যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মত মহান নেতাকে নিয়ে প্রথমবারের মতো কমিক স্টাইলে বর্ণনা প্রদান করা হয়েছে।

হোয়াইটবোর্ডের পরবর্তী সংখ্যায় জাতীয় নীতি নির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পাবে। যেখানে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।

ওয়েবিনারে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক আরো জানান, হোয়াইটবোর্ডের পরবর্তী সংখ্যায় কোভিড-১৯ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর নিয়ে আলোচনা থাকবে।

সৈয়দ মফিজ কামাল জানান, 'হোয়াইবোর্ডের উদ্বোধনের কারণ আমরা বিশ্বাস করি এর মাধ্যমে দেশের নীতি নির্ধারকদের জন্য নতুন আইডিয়া প্রদান করতে পারব। আমাদের ম্যাগাজিনের গুণগতমান সেই বিষয়ে সাক্ষ্য দেবে।'

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা