শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৬, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার ‌‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই শিখিয়েছেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার ‌‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই শিখিয়েছেন

গত ১০ বছরে প্রতিষ্ঠালগ্নের নীতিতে ফিরে যাওয়া বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নে সহায়তা করেছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। 

রবিবার পলিসি ম্যাগাজিন হোয়াইটবোর্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

এই ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা রাদওয়ান মুজিব আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সবাইকে নিয়ে চলো’ নীতি বঙ্গবন্ধুই প্রথম গ্রহণ করেছিলেন।

সদ্য শুরু হওয়া হোয়াইটবোর্ড নীতি নির্ধারক ও তরুণদের জন্য বস্তুনিষ্ঠ ও স্পষ্ট বার্তা দেবে বলে জানিয়েছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। হোয়াইটবোর্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচাইতে মেধাবীদের জন্য একটি অবস্থান তৈরি করছে হোয়াইটবোর্ড। পাশাপাশি বিদেশে থেকে বাংলাদেশের জন্য কাজ করে যাওয়া মানুষগুলোর জন্যও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কাজ করে যাবে হোয়াইটবোর্ড।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হোয়াইবোর্ডের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। আওয়ামী লীগের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এই ম্যাগাজিনের মাধ্যমে বাংলাদেশের নীতি নির্ধারনী বিষয়ে বিস্তর পর্যালোচনা করবে।

এই ম্যাগাজিন মূলত তরুণদের জন্য এমন জানিয়ে রাদওয়ান মুজিব বলেন, 'আমরা আমাদের মূল পাঠক তরুণদের কথা শুনতে সর্বদা প্রস্তুত।'

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সামিয়া হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ম্যাগাজিনের সহ-সম্পাদক সৈয়দ মফিজ কামাল। সম্পাদকীয় উপদেষ্টা বোর্ডের সদস্য সামিয়া হক।

কেন হোয়াইটবোর্ড আত্মপ্রকাশের সঠিক সময় এটি তার ব্যাখ্যায় এডিটরস নোটে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক লেখেন, 'আমরা এখন কেন এই উদ্যোগ নিলাম? কারণ তরুণদের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশ এখন দ্রুত উন্নতি করছে এবং নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ ৩০ শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশের তালিকায় স্থান পেতে চায় বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের দেশে কী হচ্ছে তার তথ্য নির্ভর কোন বিশ্লেষণ নেই।'

আর সে কারণেই হোয়াইটবোর্ড যাত্রা শুরু। দেশে ও দেশের বাহিরে থাকা শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রফেশনাল, নীতি নির্ধারক ও বাস্তবায়নকারীদের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সার্বিক কার্যক্রম উপস্থাপন করবে হোয়াইটবোর্ড। এখানে অর্থনীতি থেকে শুরু করে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা, টেকনোলজিকাল উদ্ভাবন থেকে শুরু করে তরুণদের কর্মসংস্থান সবকিছু নিয়ে তথ্য নির্ভর বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করা হবে। সেখানে কিছুই বাদ যাবে না।

এর প্রথম সংখ্যায় বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে গড়ার জন্য নেয়া নীতি নির্ধারণ ও পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর নেয়া নীতি নির্ধারণগুলো এখনো কিভাবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখছে তা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক বলেন, বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশ তার জন্ম লগ্নের কিছু নীতি নির্ধারনীতে ফিরে গেছে যার মধ্যে একটি ছিলো 'বন্ধুত্ব সবার তরে, কারো প্রতি শত্রুতা নয়'। এর ফলে অনেক দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।

সিআরআই সূত্রে জানা যায়, এর মাধ্যমে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ১৬ সদস্যকে হত্যার পর তার প্রশাসনকে নিয়ে প্রচারিত ভ্রান্ত ধারণাগুলোর দূর হয়েছে এবং সত্য প্রকাশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ সব অর্জনের কাছে তার প্রশাসনিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনাগুলো বেশ ম্লান মনে হলেও সেগুলো সম্পর্কে বর্তমানের নীতি নির্ধারক ও তরুণদের জানা প্রয়োজন।

এই ম্যাগাজিন নিয়ে কাজ করা প্রতিটি মানুষ এই লক্ষ্য সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান রাখে। ম্যাগাজিনের প্রথম সংখ্যায় প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান, মানবাধিকার কর্মী জুলিয়ান ফ্রান্সিস এবং সাংবাদিক সৈয়দ বদরুল আহসান, অধ্যাপক শামস রহমান এবং রাষ্ট্র বিজ্ঞানী রওনক হাসানের মত মানুষের লেখা স্থান পেয়েছে।

এবারে ম্যাগাজিনে 'ইমারজিং ফ্রম দ্য ভিলেজ টু মার্ক অ্যা নিউ কান্ট্রি অন দ্য ম্যাপ', ‌'মুজিব'স ইকোনমিক পলিসিস অ্যান্ড দেয়ার রিলিভেন্স টুডে', ‌ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট থ্রু পলিটিকাল স্ট্যাবেলিটি', "জাস্ট লাইক টুডেস প্রোগ্রেসিভ পলিটিক্স", 'বাকশাল ওয়াজ সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক ইন ন্যাচার', 'বাংলাদেশ'স কনস্টিটিউট অব ১৯৭২: অ্যান এক্সপোজিশন অব মুজিবস পলিটিকাল ফিলসফি', হাউ মুজিব কো ম্যানেজড অন অব দ্য লার্জেস্ট রিলিফ অপারেশন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড', 'ফ্রেন্ডশিপ টুওয়ার্ডস অল ওয়াজ অ্যা মাস্টারস্টোক' এবং 'মুজিবস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পলিসি অ্যাকশন টাইমলাইন' শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

এছাড়াও বিস্তারিত এক সাক্ষাৎকারে সৈয়দ বদরুল আহসান বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নিয়ে তৈরি হওয়া ভুল ধারণাগুলোর ওপর আলোকপাত করেন। 'বাকশাল শব্দটি অনেক সমালোচিত বা মর্যাদাহানীকরভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু এটিকে বঙ্গবন্ধুর লালন করা দ্বিতীয় বিপ্লব হিসেবে বর্ণনা করা উচিত। মুজিবুর রহমানের প্রথম বিপ্লব ছিল মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ। আর দ্বিতীয় বিপ্লবটি ছিল দেশের মানুষের অর্থনৈতিক অগ্রগতির। তিনি এভাবেই বিষয়টিকে দেখেছিলেন।'-সাক্ষাৎকারে এভাবে বাকশাল নিয়ে কথা বলেন সৈয়দ বদরুল।

যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ থেকে বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে জুলিয়ান ফ্রান্সিস বলেন, 'যুদ্ধর সময় দেশের সকল যোগাযোগ, সামাজিক এবং শিল্প অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। সকল যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়- ব্রিজ, রোড, কালভার্ট, রেললাইন এবং নৌ-বন্দর।

প্রায় ৩০০ সড়ক ও রেললাইনের ব্রিজ ধ্বংস করে দেয়া হয়। প্রায় ১৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষয়-ক্ষতি হয় শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থায়। দেশের মূল বাণিজ্যিক কেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দর প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়। ১৮ হাজার প্রাইমারি স্কুলের পাশাপাশি প্রায় ২২ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জন সম্পদের মোট ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করে দাড়ায় ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে এমন বড় বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল, বিশেষত পুনর্নির্মাণ কার্যক্রমের প্রথম ধাপে। এই প্রায় অসম্ভব কার্যক্রম নিজেদের সহযোগীদের সহায়তার বেশ দ্রুত বাংলাদেশ সরকার শুরু করে। এ ছাড়াও নতুন করে ৪৩ মিলিয়ন ঘর নির্মাণ করতে হয়।

বর্তমান তরুণরা অনেক উন্নয়ন কার্যক্রম দেখছে, কিন্তু তার বীজ বপন করে গেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নীতি নির্ধারণের সুফল এখন ভোগ করছি আমরা যার বর্ণনা রয়েছে এই ম্যাগাজিনে। বঙ্গবন্ধু এই অপ্রকাশিত তথ্যগুলো জানিয়ে তার জন্মশত বার্ষিকীতে তার প্রতি সম্মান জানানো হয়েছে। নীতি নির্ধারকদের বাতিঘর হিসেবে কাজ করবে ম্যাগাজিনের এই সংখ্যা যেখানে বঙ্গবন্ধুর নীতি নির্ধারনি কার্যক্রম সম্পর্কে জানার মাধ্যমে তার দেখানো পথে হাঁটতে পারবে বর্তমান নীতি নির্ধারকেরা।

সিআরআই এর প্রকাশনা কার্যক্রমের ব্যতিক্রমী এমন আরেকটি উদাহরণ গ্রাফিক নভেল 'মুজিব'। যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মত মহান নেতাকে নিয়ে প্রথমবারের মতো কমিক স্টাইলে বর্ণনা প্রদান করা হয়েছে।

হোয়াইটবোর্ডের পরবর্তী সংখ্যায় জাতীয় নীতি নির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পাবে। যেখানে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে।

ওয়েবিনারে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক আরো জানান, হোয়াইটবোর্ডের পরবর্তী সংখ্যায় কোভিড-১৯ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর নিয়ে আলোচনা থাকবে।

সৈয়দ মফিজ কামাল জানান, 'হোয়াইবোর্ডের উদ্বোধনের কারণ আমরা বিশ্বাস করি এর মাধ্যমে দেশের নীতি নির্ধারকদের জন্য নতুন আইডিয়া প্রদান করতে পারব। আমাদের ম্যাগাজিনের গুণগতমান সেই বিষয়ে সাক্ষ্য দেবে।'

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
পাঁচ দশকের অবদানে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পেলেন তৌফিক উদ্দিন
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
সর্বশেষ খবর
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম