পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শহিদুল আলম তালুকদার, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মু. মুনির হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম ফারুক আহমেদ তালুকদার, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মিজানুর রহমান লিটু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি আবদুল মালেক আনোয়ারী, এনসিপির প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও বরিশাল বিভাগীয়
সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী উপজেলা সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান হাবিব মাস্টার। বিএনপি নেতা মু. মুনির হোসেন বলেন, দলীয় নেতা-কর্মীরা আমার পক্ষে কাজ করছে। সাধারণ জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আমাকে মনোনয়ন দিলে আগামী নির্বাচনে আসনটি বিএনপিকে উপহার দেব ইনশাআল্লাহ। সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, আমার নির্বাচনি মাঠ গোছানো। মাঠপর্যায়ে আমি এগিয়ে আছি।
একাধিক জরিপেও এগিয়ে রয়েছি। কেন্দ্রেও আমার অবস্থা ভালো। নেতা-কর্মীরা আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। আমার পক্ষে মাঠপর্যায়ে তারা একত্রিত হয়ে কাজ করছে। ভোটের মাঠে সক্রিয় থাকলেও বিএনপির আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী এ কে এম ফারুক আহমেদ তালুকদারকে গত কয়েক দিনে দফায় দফায় ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদকে বহুবার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ইসলামী আন্দোলনের মুফতি আবদুল মালেক আনোয়ারী বলেন, ওয়ার্ড পর্যায়ে আমাদের শক্ত কমিটি আছে। আল্লাহর রহমতে ভোটের মাঠের অবস্থা বেশ ভালো। এনসিপির অ্যাডভোকেট মুহা. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন বলেন, প্রচার প্রচারণা নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছি। বিএনপির সঙ্গে এনসিপির জোটবদ্ধ হওয়ার আলোচনা চলছে। যদি জোট হয় তাহলে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আমিই হব জোটের প্রার্থী।