ঘূর্ণিঝড় রোয়ানুর প্রভাবে নোয়াখালীর বিছিন্ন দ্বীপ হাতিয়া উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়ন বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে ৫টি গ্রাম প্লাবিত ও নিঝুমদ্বীপে ৯টি ওয়ার্ডের ২ শতাধিক ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত এবং ৬-৭টি পানিতে ডুবে গেছে। এছাড়া তমরুদ্দি ইউনিয়ন, চরঈশ্বর, চরকিং, নলচিরা, জাহাজমারাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের নির্মাঞ্চল পানিতে ডুবে গেছে।
জেলার নয়টি উপজেলায় বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত ভারী বর্ষণ ও ধমকা হাওয়া দেখা দেয়। এতে মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়। রাত ১২টা থেকে শুরু হয় টানা ভারী বর্ষণ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টানা ভারী বর্ষণে মানুষ ঘরবাড়িতে আটকা পড়েছে। শ্রমজীবী মানুষেরা কাজ না করতে পেরে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক বদরে মুনির ফেরদৌস জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ সরবরাহ করা হবে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
বিডি-প্রতিদিন/২১ মে ২০১৬/শরীফ