প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয় ও কুমিল্লা ময়নামতি জাদুঘর নিকটবর্তী জমির ধান কেটে দিয়েছেন। ২৫ জন দৈনিক শ্রমিক ও কয়েকজন কর্মকর্তা সালমানপুর গ্রামের চার জন কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দেন।
সোমবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ধান কাটা হয়।
ধান কাটা শেষে আঞ্চলিক পরিচালকের পক্ষ থেকে শ্রমিকদের লেবু ও ১০০ টাকা করে সম্মানী দেয়া হয়। পরশুদিন আরও তিন জন কৃষকের ধান কেটে দিবেন বলে আগ্রহ প্রকাশ করেন শ্রমিকরা।
ধান কাটা কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগীয় আঞ্চলিক পরিচালক ড. মো. আতাউর রহমান ও ময়নামতি জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান মো. হাফিজুর রহমানসহ দপ্তরের কর্মচারীবৃন্দ।
ড. মো. আতাউর রহমান বলেন, করোনার কারণে জাদুঘর বন্ধ। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতে কাজ নেই। পাশের জমির ধান কেটে কৃষকদেরকে সহায়তা করি।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন