বাবারে ঠাণ্ডার মধ্যে বড়ই কষ্ট। ঠান্ডার জ্বালায় সারা রাত চোখের পাতা এক করতে পারি না। ভাঙা জানালা দিয়ে শির শির করে আসা বাতাসে গোটা গাও বরফ হয়ে যায়। কম্বলটা দিয়া মোক বাঁচালিন বাবা। খায়া থাকো আর না খায়া থাকো চোখের পাতাটাতো এক করা পারমু।
জয়পুরহাট পৌর মেয়রের দেওয়া কম্বল হাতে পেয়ে কথাগুলো বলছিলেন জয়পুরহাট পৌরসভার খনজনপুর মহল্লার অশীতিপর বৃদ্ধ আমেনা বেওয়া।
কম্বল পেয়ে খুশি হয়ে আদর্শ পাড়া মহল্লার দরিদ্র নারী আকলিমা বেগম বলেন, হামরা গরিব মানুষ বাবা। হামাগেরে এই বিপদে মেয়র মোস্তাক কম্বল দিয়ে সাহায্য করলো। আল্লাহ যেন তার বাল বাচ্চাকে সুখে শান্তিতে রাখে।
সোমবার গভীর রাতে পৌর শহরের খনজনপুর, তাঁতী পাড়া, আদর্শ পাড়া, শান্তি নগর,পাঁচুর মোড় জিরো পয়েন্টে পাঁচ হাজার কম্বল, এক হাজার শিশুদের জ্যাকেট বিতরণ করেন জয়পুরহাট পৌর সভার মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক।
বিডি প্রতিদিন/এএ