শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৪

জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনের মাননীয় সভাপতি, মান্যবর প্রধান অতিথি, যিনি শিক্ষকের শিক্ষক এবং গুরুর গুরু জাতীয় অধ্যাপক এম. আর. খান, শিশুবন্ধু হিসেবে যিনি সুপরিচিত, অধ্যাপক এম ইসহাক, অধ্যাপক মো. সোহরাব আলী, মেজর জেনারেল দেবাশীষ সবাহা, অধ্যাপক সাহাদত হোসেন, অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ খান, অধ্যাপক মাহবুবুল হক, অ. মো. মোজাম্মেল হক, খ. আবু রায়হান, সম্মানিত বিশেষ অতিথিবৃন্দ, প্রীতিভাজন গবেষকমণ্ডলী ও রসায়নবিদগণ, বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ ও শ্রদ্ধেয় সুধীজন, শুভ সন্ধ্যা। বাংলাদেশ বায়োকেমিস্ট সোসাইটির ২০১৪ সালের নবম কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাকে কিছু বলার সুযোগ দেওয়ায় আমি সোসাইটির সদস্যদের প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমার বক্তব্যে অসঙ্গতিপূর্ণ কিছু থাকলে তার জন্য আমি অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, আর যদি কিছু তথ্য থাকে তার কৃতিত্ব আমার শিক্ষকদের, ক্লাস প্রশিক্ষণদাতা রোলমডেলদের। যাদের কয়েকজন আমার মডেল শিক্ষক এখানে উপস্থিত আছেন। আমি আজও সবার কাছ থেকে শিক্ষালাভ করছি।

আজকের সম্মেলন আমাকে মনে করিয়ে দেয়, ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান একাডেমি অব অটোল্যারিংগোলজি এবং হেড-নেক সার্জারির সম্মেলনের কথা। সেই সম্মেলনের প্রধান অতিথি কোনো মন্ত্রী, মেয়র, গভর্নর, সিনেটর বা রাষ্ট্রপতি কিংবা উপ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন না। যিনি প্রধান অতিথি বা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছিলেন তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবির অভিনেত্রী মিস মারলি মাটলিন (Ms Marlee Matlin)। তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সম্ভবত ৫টি অস্কার পেয়েছিলেন। কেন তাকে দিয়ে এই সম্মেলন উদ্বোধন করা হয়েছিল? কারণ তিনি একজন রোলমডেল! যাকে অনুসরণ করা যায়। কীসের রোলমডেল? জন্মগত বধির ও বোবা হয়েও তিনি সমাজের যে স্তরে নিজেকে আসীন করতে পেরেছিলেন, তা মানুষের কল্পনাতীত। অধ্যবসায়, চেষ্টা, নিরলস পরিশ্রম আর লক্ষ্য স্থির থাকলে মানুষ কোথায় যেতে পারে, সেটুকু বোঝানোর জন্যই বোধ হয় তাকে প্রধান অতিথির আসন দেওয়া হয়েছিল।

আজকের যিনি প্রধান অতিথি তিনিও হলেন তেমন একজন ব্যক্তিত্ব, সেবক ও চিকিৎসক, দেশ ও জাতি আজও তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে। বয়স, আজ অধ্যাপক এম আর খানের কাছে হার মেনেছে। ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ এবং সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘোষণার পরে সোসাইটির সভাপতি তাকে যে স্বর্ণপদক স্মারক উপহার হিসেবে দেন, সেটা হাতে নিয়ে তার নিজস্ব ভাষায় অর্থাৎ ইশারা ভাষায় (Sign language) বললেন ‘Does it make me a doctor’ এবং ডাক্তারদের উপদেশ দিলেন ‘Support the patient, not just treat’ 'রোগীদের সাহায্য ও সহানুভূতি দাও, শুধু চিকিৎসা নয়'।

জ্ঞানী ব্যক্তির একটা উদাহরণ না দিলে আমার বক্তব্য যেমন থাকবে অসমাপ্ত, তেমনি আমি রয়ে যাব অকৃতজ্ঞ। ‘Children of the Lesser God’-এর বাংলা কী হবে তা নিয়ে আমি আমার সমসাময়িক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক জ্ঞানী এবং পণ্ডিত শিক্ষকদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেউ আমাকে সুন্দর একটি বাক্য দিতে পারেননি, যা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য। আমি বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি অর্থাৎ ৩৪ জন উপাচার্য (পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন) পরিষদের সভাপতি হিসেবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার এবং কনভোকেশন বক্তা প্রয়াত অধ্যাপক কবির চৌধুরী স্যারের সঙ্গে একই হেলিকপ্টারে চড়ে। কপ্টারে বসে কবীর চৌধুরী স্যারকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আপনি কি ‘Children of the Lesser God’ বইটি দেখেছেন? জবাব, কয়েকবার দেখেছি। পরবর্তী প্রশ্ন স্যার এর বাংলা কী হবে? সেকেন্ডের মধ্যে জবাব, 'বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা'। আবারও প্রশ্ন করলাম, স্যার ঈশ্বর কি বৈমাত্রেয় হয়? জবাব দিলেন, একটা উদাহরণ টেনে, দেখ আমি কবীর চৌধুরী, আমার ভাই মুনীর চৌধুরী। আমরা দুজন যথাক্রমে ইংরেজি এবং বাংলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতাম। মুনীর চৌধুরীকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আলবদর বাহিনী ডেকে নিয়ে হত্যা করল, যারা হয়তো বা তার ছাত্র। আমি আশি ঊধর্্ব বেঁচে আছি। একটু আগে আমার মেয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক অধ্যাপক শাহীন মাহবুব কবীর আমাকে এনে হাতে ধরে কপ্টারে বসিয়ে দিয়ে গেল। এখন চিন্তা কর নিশ্চয়ই আমার মেয়ের মনে খুব গর্ব, তার বাবা Convocation Speaker হয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যাচ্ছে। ঈশ্বর কী মহান। কিন্তু মুনীর চৌধুরীর স্ত্রী এবং সন্তানের কাছে ঈশ্বর কী বলে মনে হবে? নিশ্চয়ই বৈমাত্রেয় আচরণসুলভ। মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার আলোচনায় যোগ দিয়ে বললেন, 'ঠিক বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা না বলে, বরং 'কৃপাহীন ঈশ্বরের সন্তানেরা' বলা বোধ হয় ঠিক হবে এবং কবীর চৌধুরী স্যারও মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন। আমি সেই আলোচনাক্ষণটা কখনো ভুলতে পারব না। জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে কী আশীর্বাদ, আমি আজও তা উপলব্ধি করি। আজও কৃতজ্ঞচিত্তে তাদের প্রণতি জানাই। আশীর্বাদ চাই, আমাকে মানুষ হওয়ার আশীষ দিও। কবীর চৌধুরী স্যার তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে আমার মতো ছাত্র পেয়ে আরেকটি উদাহরণ দিলেন। সেটা হল- ধর, একই মায়ের পেট থেকে দুজন সন্তান জন্ম নিয়েছে, একই পরিবেশে। একজন সম্পূর্ণ সুস্থ, অন্যজন জন্ম থেকে অন্ধ বা বোবা। তারা কিন্তু নিষ্পাপ। যে সুস্থ তার জন্য স্রষ্টা নিশ্চয়ই মহান, কিন্তু যে বোবা বা অন্ধ তার জন্য স্রষ্টা কী?

আপনাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও আমি এই ফোরামে এটাকে যুক্তিনির্ভর ও বিবেকপ্রসূত বলে মনে করছি। কারণ আমার বক্তব্যের মধ্যে আমি স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছি। অধ্যাপক এম আর খানের মতো একজন ব্যক্তি আজ প্রধান অতিথি।

একবিংশ শতাব্দী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শতক। বিজ্ঞান বলতে সাধারণত যা বুঝায় তা হলো- গণিত, পদার্থ, রসায়ন এবং প্রাণরসায়ন ও মেডিকেল জেনেটিক। আজকের সম্মেলনের কোনো স্লোগান বা থিম না থাকলেও প্রাণরসায়ন চিকিৎসাবিজ্ঞানের অপরিহার্য অংশ। জীবন ধারণ, জীবন পরিবর্তন, এমনকি অনেক রোগের চিকিৎসায় প্রাণরসায়ন এবং বায়োটেকনোলজি অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এমনকি বায়োকেমিস্ট্রি এবং মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি এবং তার Safety ল্যাবরেটরি (Biosafety) দিয়ে পরিবেশকেও কলূষমুক্ত করা যেতে পারে। শক্তি ও পরিবেশ এ দুটোকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করেই মানুষ শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। এ ক্ষমতার শ্রেষ্ঠত্বের বলেই এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর ওপর, এক সমাজ অন্য সমাজের ওপর এবং এক দেশ অপরাপর দেশের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে।

সমগ্র বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণাতে অংক বা পরিসংখ্যান, মেডিকেল ফিজিকস, মেডিকেল জেনেটিকস এবং প্রাণরসায়ন ব্যবহার করে শক্তি, পরিবেশ ও মানবদেহের রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে। জীবন ধারণে পানির মতো, বায়োকেমিস্ট্রি সর্ব বিষয়ে অপরিহার্য। অন্যদিকে Genetic Technology এবং Biotechnology I Biosafety সব রকম গবেষণাতেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। সমগ্র বিশ্বকে আমাদের দোরগোড়ায় আনয়নকারী তথ্যপ্রযুক্তি, মহাকাশ বিজ্ঞান কিংবা বিস্ময় জাগানো জেনোম বিজ্ঞানেরও হাতিয়ার মেডিকেল ফিজিঙ্ এবং মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য আমাদের দেশে মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি খুব দ্রুত উন্নতি করছে না, উন্নত বিশ্বের তুলনায়, যার প্রধান কারণ আর্থিক অর্থাৎ পর্যাপ্ত Technology purchase এবং গবেষণা ফান্ডের অভাব। তা ছাড়াও উন্নত বিশ্বের অনেক বৈপরীত্য আমাদের মধ্যে জেনেটিকেলি বিদ্যমান। উন্নত দেশেগুলোর উন্নয়নের কারণ, সেখানকার জনগণের প্রাইমারি থেকে সর্বস্তরের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গুণ আছে, যেগুলো নিম্নরূপ : (ক) মিথ্যা কথা না বলা, (খ) খুব পরিশ্রম করা এবং (গ) নিজের কাজে ফাঁকি না দেওয়া (যা এদেশের সব পেশাতেই লক্ষ্য করা যায়)।

এক সময় ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা নির্ভেজাল ছিল। সার্বিক বিজ্ঞান শিক্ষা পদ্ধতি অতি উন্নত ছিল বলেই তারা উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম পর্যন্ত শাসন করেছিল এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, গবেষক নিয়োগ ব্যবস্থা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে হয়ে থাকে। পৃথিবীর Best available candidate-কে নিয়োগ প্রদান করে যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে সবচেয়ে বড় শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এর প্রতিফলন আমরা যুক্তরাষ্ট্রে নোবেল বিজয়ীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যাতে দেখতে পাই। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য ব্রিটিশদের প্রজা হিসেবে আমিও মেধার মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের সূত্রপাত রোগব্যাধির কার্যকারণ বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে। নানা ধরনের প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম পদ্ধতি দ্বারা রোগব্যাধি চিকিৎসার ব্যবস্থা মানব সভ্যতার শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু রোগ উৎপত্তির ভৌত কারণ বা Physical causes বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে এর চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া মাত্র কয়েক শতাব্দীর ফসল। এ বৈপ্লবিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে ফিজিওলজিক্যাল ও প্যাথলজিক্যাল অবস্থায় ভৌত কার্যকারণের অন্তরালে প্রাণরাসায়নিক বা Biochemical কার্যকারণের উদ্ঘাটন। এই প্রাণরসায়নের হাত ধরেই পরে জন্ম হয়েছে এর দুই কন্যা সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজির, যার প্রায়োগিক সন্তান বায়োটেকনোলজি বদলে দিচ্ছে বর্তমান জগৎ ও সভ্যতার চেহারা। বায়োকেমিস্ট্রি, সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজি- এই পরিবারটি তাই প্রকৃত অর্থে আলাদা আলাদা কোনো বিষয় নয়, এগুলো চিকিৎসাবিজ্ঞানের সব শাখার সাধারণ সম্পদ; এগুলো বায়োমেডিকেল বিজ্ঞানের 'সর্বজনীন ভাষা'। Ellen Johnson Sirleaf বলেছিলেন, ‘The 3 H’s of Honesty, Hard work and Humility are guidelines for a great leader’ এ কথা একজন Greatest Scientist এর জন্যও প্রযোজ্য। Mike Adams এর মতে, ‘Organic Chemistry is the Chemistry of carbon compound. Biochemistry is the study of carbon compounds that crawl’. পরিশেষে, বিজ্ঞানের যে কোনো বিকল্প নেই, উন্নতির একমাত্র এবং প্রধান সোপান যে শুধু বিজ্ঞান তা উপমহাদেশের নোবেল বিজয়ীর বক্তব্যের মধ্য থেকেই আমরা উপলব্ধি করতে পারি : নোবেল বিজয়ী স্যার চন্দ্র শেখর রমণ বলেছিলেন, ‘There is only one solution for India’s Economic problems and that is science and more science and still more science’.

প্রাণরসায়নই চিকিৎসাবিজ্ঞান ও চিকিৎসা সভ্যতার উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাণ্ডারি। প্রধান অতিথির প্রতি কৃতজ্ঞতা, সোসাইটিকে ধন্যবাদ ঠিক সময়ে এ সম্মেলন শুরু করার জন্য, যা ব্যতিক্রম এবং উল্লেখযোগ্য ঘটনা। (বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্য)।

লেখক : উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর