শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৪

জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনের মাননীয় সভাপতি, মান্যবর প্রধান অতিথি, যিনি শিক্ষকের শিক্ষক এবং গুরুর গুরু জাতীয় অধ্যাপক এম. আর. খান, শিশুবন্ধু হিসেবে যিনি সুপরিচিত, অধ্যাপক এম ইসহাক, অধ্যাপক মো. সোহরাব আলী, মেজর জেনারেল দেবাশীষ সবাহা, অধ্যাপক সাহাদত হোসেন, অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ খান, অধ্যাপক মাহবুবুল হক, অ. মো. মোজাম্মেল হক, খ. আবু রায়হান, সম্মানিত বিশেষ অতিথিবৃন্দ, প্রীতিভাজন গবেষকমণ্ডলী ও রসায়নবিদগণ, বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ ও শ্রদ্ধেয় সুধীজন, শুভ সন্ধ্যা। বাংলাদেশ বায়োকেমিস্ট সোসাইটির ২০১৪ সালের নবম কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাকে কিছু বলার সুযোগ দেওয়ায় আমি সোসাইটির সদস্যদের প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমার বক্তব্যে অসঙ্গতিপূর্ণ কিছু থাকলে তার জন্য আমি অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, আর যদি কিছু তথ্য থাকে তার কৃতিত্ব আমার শিক্ষকদের, ক্লাস প্রশিক্ষণদাতা রোলমডেলদের। যাদের কয়েকজন আমার মডেল শিক্ষক এখানে উপস্থিত আছেন। আমি আজও সবার কাছ থেকে শিক্ষালাভ করছি।

আজকের সম্মেলন আমাকে মনে করিয়ে দেয়, ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান একাডেমি অব অটোল্যারিংগোলজি এবং হেড-নেক সার্জারির সম্মেলনের কথা। সেই সম্মেলনের প্রধান অতিথি কোনো মন্ত্রী, মেয়র, গভর্নর, সিনেটর বা রাষ্ট্রপতি কিংবা উপ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন না। যিনি প্রধান অতিথি বা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছিলেন তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবির অভিনেত্রী মিস মারলি মাটলিন (Ms Marlee Matlin)। তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সম্ভবত ৫টি অস্কার পেয়েছিলেন। কেন তাকে দিয়ে এই সম্মেলন উদ্বোধন করা হয়েছিল? কারণ তিনি একজন রোলমডেল! যাকে অনুসরণ করা যায়। কীসের রোলমডেল? জন্মগত বধির ও বোবা হয়েও তিনি সমাজের যে স্তরে নিজেকে আসীন করতে পেরেছিলেন, তা মানুষের কল্পনাতীত। অধ্যবসায়, চেষ্টা, নিরলস পরিশ্রম আর লক্ষ্য স্থির থাকলে মানুষ কোথায় যেতে পারে, সেটুকু বোঝানোর জন্যই বোধ হয় তাকে প্রধান অতিথির আসন দেওয়া হয়েছিল।

আজকের যিনি প্রধান অতিথি তিনিও হলেন তেমন একজন ব্যক্তিত্ব, সেবক ও চিকিৎসক, দেশ ও জাতি আজও তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে। বয়স, আজ অধ্যাপক এম আর খানের কাছে হার মেনেছে। ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ এবং সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘোষণার পরে সোসাইটির সভাপতি তাকে যে স্বর্ণপদক স্মারক উপহার হিসেবে দেন, সেটা হাতে নিয়ে তার নিজস্ব ভাষায় অর্থাৎ ইশারা ভাষায় (Sign language) বললেন ‘Does it make me a doctor’ এবং ডাক্তারদের উপদেশ দিলেন ‘Support the patient, not just treat’ 'রোগীদের সাহায্য ও সহানুভূতি দাও, শুধু চিকিৎসা নয়'।

জ্ঞানী ব্যক্তির একটা উদাহরণ না দিলে আমার বক্তব্য যেমন থাকবে অসমাপ্ত, তেমনি আমি রয়ে যাব অকৃতজ্ঞ। ‘Children of the Lesser God’-এর বাংলা কী হবে তা নিয়ে আমি আমার সমসাময়িক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক জ্ঞানী এবং পণ্ডিত শিক্ষকদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেউ আমাকে সুন্দর একটি বাক্য দিতে পারেননি, যা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য। আমি বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি অর্থাৎ ৩৪ জন উপাচার্য (পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন) পরিষদের সভাপতি হিসেবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার এবং কনভোকেশন বক্তা প্রয়াত অধ্যাপক কবির চৌধুরী স্যারের সঙ্গে একই হেলিকপ্টারে চড়ে। কপ্টারে বসে কবীর চৌধুরী স্যারকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আপনি কি ‘Children of the Lesser God’ বইটি দেখেছেন? জবাব, কয়েকবার দেখেছি। পরবর্তী প্রশ্ন স্যার এর বাংলা কী হবে? সেকেন্ডের মধ্যে জবাব, 'বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা'। আবারও প্রশ্ন করলাম, স্যার ঈশ্বর কি বৈমাত্রেয় হয়? জবাব দিলেন, একটা উদাহরণ টেনে, দেখ আমি কবীর চৌধুরী, আমার ভাই মুনীর চৌধুরী। আমরা দুজন যথাক্রমে ইংরেজি এবং বাংলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতাম। মুনীর চৌধুরীকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আলবদর বাহিনী ডেকে নিয়ে হত্যা করল, যারা হয়তো বা তার ছাত্র। আমি আশি ঊধর্্ব বেঁচে আছি। একটু আগে আমার মেয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক অধ্যাপক শাহীন মাহবুব কবীর আমাকে এনে হাতে ধরে কপ্টারে বসিয়ে দিয়ে গেল। এখন চিন্তা কর নিশ্চয়ই আমার মেয়ের মনে খুব গর্ব, তার বাবা Convocation Speaker হয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যাচ্ছে। ঈশ্বর কী মহান। কিন্তু মুনীর চৌধুরীর স্ত্রী এবং সন্তানের কাছে ঈশ্বর কী বলে মনে হবে? নিশ্চয়ই বৈমাত্রেয় আচরণসুলভ। মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার আলোচনায় যোগ দিয়ে বললেন, 'ঠিক বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা না বলে, বরং 'কৃপাহীন ঈশ্বরের সন্তানেরা' বলা বোধ হয় ঠিক হবে এবং কবীর চৌধুরী স্যারও মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন। আমি সেই আলোচনাক্ষণটা কখনো ভুলতে পারব না। জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে কী আশীর্বাদ, আমি আজও তা উপলব্ধি করি। আজও কৃতজ্ঞচিত্তে তাদের প্রণতি জানাই। আশীর্বাদ চাই, আমাকে মানুষ হওয়ার আশীষ দিও। কবীর চৌধুরী স্যার তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে আমার মতো ছাত্র পেয়ে আরেকটি উদাহরণ দিলেন। সেটা হল- ধর, একই মায়ের পেট থেকে দুজন সন্তান জন্ম নিয়েছে, একই পরিবেশে। একজন সম্পূর্ণ সুস্থ, অন্যজন জন্ম থেকে অন্ধ বা বোবা। তারা কিন্তু নিষ্পাপ। যে সুস্থ তার জন্য স্রষ্টা নিশ্চয়ই মহান, কিন্তু যে বোবা বা অন্ধ তার জন্য স্রষ্টা কী?

আপনাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও আমি এই ফোরামে এটাকে যুক্তিনির্ভর ও বিবেকপ্রসূত বলে মনে করছি। কারণ আমার বক্তব্যের মধ্যে আমি স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছি। অধ্যাপক এম আর খানের মতো একজন ব্যক্তি আজ প্রধান অতিথি।

একবিংশ শতাব্দী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শতক। বিজ্ঞান বলতে সাধারণত যা বুঝায় তা হলো- গণিত, পদার্থ, রসায়ন এবং প্রাণরসায়ন ও মেডিকেল জেনেটিক। আজকের সম্মেলনের কোনো স্লোগান বা থিম না থাকলেও প্রাণরসায়ন চিকিৎসাবিজ্ঞানের অপরিহার্য অংশ। জীবন ধারণ, জীবন পরিবর্তন, এমনকি অনেক রোগের চিকিৎসায় প্রাণরসায়ন এবং বায়োটেকনোলজি অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এমনকি বায়োকেমিস্ট্রি এবং মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি এবং তার Safety ল্যাবরেটরি (Biosafety) দিয়ে পরিবেশকেও কলূষমুক্ত করা যেতে পারে। শক্তি ও পরিবেশ এ দুটোকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করেই মানুষ শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। এ ক্ষমতার শ্রেষ্ঠত্বের বলেই এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর ওপর, এক সমাজ অন্য সমাজের ওপর এবং এক দেশ অপরাপর দেশের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে।

সমগ্র বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণাতে অংক বা পরিসংখ্যান, মেডিকেল ফিজিকস, মেডিকেল জেনেটিকস এবং প্রাণরসায়ন ব্যবহার করে শক্তি, পরিবেশ ও মানবদেহের রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে। জীবন ধারণে পানির মতো, বায়োকেমিস্ট্রি সর্ব বিষয়ে অপরিহার্য। অন্যদিকে Genetic Technology এবং Biotechnology I Biosafety সব রকম গবেষণাতেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। সমগ্র বিশ্বকে আমাদের দোরগোড়ায় আনয়নকারী তথ্যপ্রযুক্তি, মহাকাশ বিজ্ঞান কিংবা বিস্ময় জাগানো জেনোম বিজ্ঞানেরও হাতিয়ার মেডিকেল ফিজিঙ্ এবং মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য আমাদের দেশে মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি খুব দ্রুত উন্নতি করছে না, উন্নত বিশ্বের তুলনায়, যার প্রধান কারণ আর্থিক অর্থাৎ পর্যাপ্ত Technology purchase এবং গবেষণা ফান্ডের অভাব। তা ছাড়াও উন্নত বিশ্বের অনেক বৈপরীত্য আমাদের মধ্যে জেনেটিকেলি বিদ্যমান। উন্নত দেশেগুলোর উন্নয়নের কারণ, সেখানকার জনগণের প্রাইমারি থেকে সর্বস্তরের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গুণ আছে, যেগুলো নিম্নরূপ : (ক) মিথ্যা কথা না বলা, (খ) খুব পরিশ্রম করা এবং (গ) নিজের কাজে ফাঁকি না দেওয়া (যা এদেশের সব পেশাতেই লক্ষ্য করা যায়)।

এক সময় ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা নির্ভেজাল ছিল। সার্বিক বিজ্ঞান শিক্ষা পদ্ধতি অতি উন্নত ছিল বলেই তারা উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম পর্যন্ত শাসন করেছিল এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, গবেষক নিয়োগ ব্যবস্থা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে হয়ে থাকে। পৃথিবীর Best available candidate-কে নিয়োগ প্রদান করে যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে সবচেয়ে বড় শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এর প্রতিফলন আমরা যুক্তরাষ্ট্রে নোবেল বিজয়ীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যাতে দেখতে পাই। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য ব্রিটিশদের প্রজা হিসেবে আমিও মেধার মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের সূত্রপাত রোগব্যাধির কার্যকারণ বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে। নানা ধরনের প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম পদ্ধতি দ্বারা রোগব্যাধি চিকিৎসার ব্যবস্থা মানব সভ্যতার শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু রোগ উৎপত্তির ভৌত কারণ বা Physical causes বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে এর চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া মাত্র কয়েক শতাব্দীর ফসল। এ বৈপ্লবিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে ফিজিওলজিক্যাল ও প্যাথলজিক্যাল অবস্থায় ভৌত কার্যকারণের অন্তরালে প্রাণরাসায়নিক বা Biochemical কার্যকারণের উদ্ঘাটন। এই প্রাণরসায়নের হাত ধরেই পরে জন্ম হয়েছে এর দুই কন্যা সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজির, যার প্রায়োগিক সন্তান বায়োটেকনোলজি বদলে দিচ্ছে বর্তমান জগৎ ও সভ্যতার চেহারা। বায়োকেমিস্ট্রি, সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজি- এই পরিবারটি তাই প্রকৃত অর্থে আলাদা আলাদা কোনো বিষয় নয়, এগুলো চিকিৎসাবিজ্ঞানের সব শাখার সাধারণ সম্পদ; এগুলো বায়োমেডিকেল বিজ্ঞানের 'সর্বজনীন ভাষা'। Ellen Johnson Sirleaf বলেছিলেন, ‘The 3 H’s of Honesty, Hard work and Humility are guidelines for a great leader’ এ কথা একজন Greatest Scientist এর জন্যও প্রযোজ্য। Mike Adams এর মতে, ‘Organic Chemistry is the Chemistry of carbon compound. Biochemistry is the study of carbon compounds that crawl’. পরিশেষে, বিজ্ঞানের যে কোনো বিকল্প নেই, উন্নতির একমাত্র এবং প্রধান সোপান যে শুধু বিজ্ঞান তা উপমহাদেশের নোবেল বিজয়ীর বক্তব্যের মধ্য থেকেই আমরা উপলব্ধি করতে পারি : নোবেল বিজয়ী স্যার চন্দ্র শেখর রমণ বলেছিলেন, ‘There is only one solution for India’s Economic problems and that is science and more science and still more science’.

প্রাণরসায়নই চিকিৎসাবিজ্ঞান ও চিকিৎসা সভ্যতার উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাণ্ডারি। প্রধান অতিথির প্রতি কৃতজ্ঞতা, সোসাইটিকে ধন্যবাদ ঠিক সময়ে এ সম্মেলন শুরু করার জন্য, যা ব্যতিক্রম এবং উল্লেখযোগ্য ঘটনা। (বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্য)।

লেখক : উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন