শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৪

জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে আশীর্বাদ তা আজও উপলব্ধি করি

বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনের মাননীয় সভাপতি, মান্যবর প্রধান অতিথি, যিনি শিক্ষকের শিক্ষক এবং গুরুর গুরু জাতীয় অধ্যাপক এম. আর. খান, শিশুবন্ধু হিসেবে যিনি সুপরিচিত, অধ্যাপক এম ইসহাক, অধ্যাপক মো. সোহরাব আলী, মেজর জেনারেল দেবাশীষ সবাহা, অধ্যাপক সাহাদত হোসেন, অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ খান, অধ্যাপক মাহবুবুল হক, অ. মো. মোজাম্মেল হক, খ. আবু রায়হান, সম্মানিত বিশেষ অতিথিবৃন্দ, প্রীতিভাজন গবেষকমণ্ডলী ও রসায়নবিদগণ, বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ ও শ্রদ্ধেয় সুধীজন, শুভ সন্ধ্যা। বাংলাদেশ বায়োকেমিস্ট সোসাইটির ২০১৪ সালের নবম কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাকে কিছু বলার সুযোগ দেওয়ায় আমি সোসাইটির সদস্যদের প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমার বক্তব্যে অসঙ্গতিপূর্ণ কিছু থাকলে তার জন্য আমি অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, আর যদি কিছু তথ্য থাকে তার কৃতিত্ব আমার শিক্ষকদের, ক্লাস প্রশিক্ষণদাতা রোলমডেলদের। যাদের কয়েকজন আমার মডেল শিক্ষক এখানে উপস্থিত আছেন। আমি আজও সবার কাছ থেকে শিক্ষালাভ করছি।

আজকের সম্মেলন আমাকে মনে করিয়ে দেয়, ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান একাডেমি অব অটোল্যারিংগোলজি এবং হেড-নেক সার্জারির সম্মেলনের কথা। সেই সম্মেলনের প্রধান অতিথি কোনো মন্ত্রী, মেয়র, গভর্নর, সিনেটর বা রাষ্ট্রপতি কিংবা উপ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন না। যিনি প্রধান অতিথি বা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছিলেন তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবির অভিনেত্রী মিস মারলি মাটলিন (Ms Marlee Matlin)। তিনি ‘Children of the Lesser God’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সম্ভবত ৫টি অস্কার পেয়েছিলেন। কেন তাকে দিয়ে এই সম্মেলন উদ্বোধন করা হয়েছিল? কারণ তিনি একজন রোলমডেল! যাকে অনুসরণ করা যায়। কীসের রোলমডেল? জন্মগত বধির ও বোবা হয়েও তিনি সমাজের যে স্তরে নিজেকে আসীন করতে পেরেছিলেন, তা মানুষের কল্পনাতীত। অধ্যবসায়, চেষ্টা, নিরলস পরিশ্রম আর লক্ষ্য স্থির থাকলে মানুষ কোথায় যেতে পারে, সেটুকু বোঝানোর জন্যই বোধ হয় তাকে প্রধান অতিথির আসন দেওয়া হয়েছিল।

আজকের যিনি প্রধান অতিথি তিনিও হলেন তেমন একজন ব্যক্তিত্ব, সেবক ও চিকিৎসক, দেশ ও জাতি আজও তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে। বয়স, আজ অধ্যাপক এম আর খানের কাছে হার মেনেছে। ২০১১ সালের সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ এবং সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘোষণার পরে সোসাইটির সভাপতি তাকে যে স্বর্ণপদক স্মারক উপহার হিসেবে দেন, সেটা হাতে নিয়ে তার নিজস্ব ভাষায় অর্থাৎ ইশারা ভাষায় (Sign language) বললেন ‘Does it make me a doctor’ এবং ডাক্তারদের উপদেশ দিলেন ‘Support the patient, not just treat’ 'রোগীদের সাহায্য ও সহানুভূতি দাও, শুধু চিকিৎসা নয়'।

জ্ঞানী ব্যক্তির একটা উদাহরণ না দিলে আমার বক্তব্য যেমন থাকবে অসমাপ্ত, তেমনি আমি রয়ে যাব অকৃতজ্ঞ। ‘Children of the Lesser God’-এর বাংলা কী হবে তা নিয়ে আমি আমার সমসাময়িক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক জ্ঞানী এবং পণ্ডিত শিক্ষকদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেউ আমাকে সুন্দর একটি বাক্য দিতে পারেননি, যা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য। আমি বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি অর্থাৎ ৩৪ জন উপাচার্য (পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন) পরিষদের সভাপতি হিসেবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার এবং কনভোকেশন বক্তা প্রয়াত অধ্যাপক কবির চৌধুরী স্যারের সঙ্গে একই হেলিকপ্টারে চড়ে। কপ্টারে বসে কবীর চৌধুরী স্যারকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আপনি কি ‘Children of the Lesser God’ বইটি দেখেছেন? জবাব, কয়েকবার দেখেছি। পরবর্তী প্রশ্ন স্যার এর বাংলা কী হবে? সেকেন্ডের মধ্যে জবাব, 'বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা'। আবারও প্রশ্ন করলাম, স্যার ঈশ্বর কি বৈমাত্রেয় হয়? জবাব দিলেন, একটা উদাহরণ টেনে, দেখ আমি কবীর চৌধুরী, আমার ভাই মুনীর চৌধুরী। আমরা দুজন যথাক্রমে ইংরেজি এবং বাংলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতাম। মুনীর চৌধুরীকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আলবদর বাহিনী ডেকে নিয়ে হত্যা করল, যারা হয়তো বা তার ছাত্র। আমি আশি ঊধর্্ব বেঁচে আছি। একটু আগে আমার মেয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক অধ্যাপক শাহীন মাহবুব কবীর আমাকে এনে হাতে ধরে কপ্টারে বসিয়ে দিয়ে গেল। এখন চিন্তা কর নিশ্চয়ই আমার মেয়ের মনে খুব গর্ব, তার বাবা Convocation Speaker হয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে যাচ্ছে। ঈশ্বর কী মহান। কিন্তু মুনীর চৌধুরীর স্ত্রী এবং সন্তানের কাছে ঈশ্বর কী বলে মনে হবে? নিশ্চয়ই বৈমাত্রেয় আচরণসুলভ। মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমান স্যার আলোচনায় যোগ দিয়ে বললেন, 'ঠিক বৈমাত্রেয় ঈশ্বরের সন্তানেরা না বলে, বরং 'কৃপাহীন ঈশ্বরের সন্তানেরা' বলা বোধ হয় ঠিক হবে এবং কবীর চৌধুরী স্যারও মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন। আমি সেই আলোচনাক্ষণটা কখনো ভুলতে পারব না। জ্ঞানীর সংস্পর্শ যে কী আশীর্বাদ, আমি আজও তা উপলব্ধি করি। আজও কৃতজ্ঞচিত্তে তাদের প্রণতি জানাই। আশীর্বাদ চাই, আমাকে মানুষ হওয়ার আশীষ দিও। কবীর চৌধুরী স্যার তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে আমার মতো ছাত্র পেয়ে আরেকটি উদাহরণ দিলেন। সেটা হল- ধর, একই মায়ের পেট থেকে দুজন সন্তান জন্ম নিয়েছে, একই পরিবেশে। একজন সম্পূর্ণ সুস্থ, অন্যজন জন্ম থেকে অন্ধ বা বোবা। তারা কিন্তু নিষ্পাপ। যে সুস্থ তার জন্য স্রষ্টা নিশ্চয়ই মহান, কিন্তু যে বোবা বা অন্ধ তার জন্য স্রষ্টা কী?

আপনাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও আমি এই ফোরামে এটাকে যুক্তিনির্ভর ও বিবেকপ্রসূত বলে মনে করছি। কারণ আমার বক্তব্যের মধ্যে আমি স্পষ্টভাবে তুলে ধরেছি। অধ্যাপক এম আর খানের মতো একজন ব্যক্তি আজ প্রধান অতিথি।

একবিংশ শতাব্দী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শতক। বিজ্ঞান বলতে সাধারণত যা বুঝায় তা হলো- গণিত, পদার্থ, রসায়ন এবং প্রাণরসায়ন ও মেডিকেল জেনেটিক। আজকের সম্মেলনের কোনো স্লোগান বা থিম না থাকলেও প্রাণরসায়ন চিকিৎসাবিজ্ঞানের অপরিহার্য অংশ। জীবন ধারণ, জীবন পরিবর্তন, এমনকি অনেক রোগের চিকিৎসায় প্রাণরসায়ন এবং বায়োটেকনোলজি অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এমনকি বায়োকেমিস্ট্রি এবং মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি এবং তার Safety ল্যাবরেটরি (Biosafety) দিয়ে পরিবেশকেও কলূষমুক্ত করা যেতে পারে। শক্তি ও পরিবেশ এ দুটোকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করেই মানুষ শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। এ ক্ষমতার শ্রেষ্ঠত্বের বলেই এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর ওপর, এক সমাজ অন্য সমাজের ওপর এবং এক দেশ অপরাপর দেশের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে।

সমগ্র বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণাতে অংক বা পরিসংখ্যান, মেডিকেল ফিজিকস, মেডিকেল জেনেটিকস এবং প্রাণরসায়ন ব্যবহার করে শক্তি, পরিবেশ ও মানবদেহের রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময় ও রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে। জীবন ধারণে পানির মতো, বায়োকেমিস্ট্রি সর্ব বিষয়ে অপরিহার্য। অন্যদিকে Genetic Technology এবং Biotechnology I Biosafety সব রকম গবেষণাতেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। সমগ্র বিশ্বকে আমাদের দোরগোড়ায় আনয়নকারী তথ্যপ্রযুক্তি, মহাকাশ বিজ্ঞান কিংবা বিস্ময় জাগানো জেনোম বিজ্ঞানেরও হাতিয়ার মেডিকেল ফিজিঙ্ এবং মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য আমাদের দেশে মেডিকেল বায়োকেমিস্ট্রি খুব দ্রুত উন্নতি করছে না, উন্নত বিশ্বের তুলনায়, যার প্রধান কারণ আর্থিক অর্থাৎ পর্যাপ্ত Technology purchase এবং গবেষণা ফান্ডের অভাব। তা ছাড়াও উন্নত বিশ্বের অনেক বৈপরীত্য আমাদের মধ্যে জেনেটিকেলি বিদ্যমান। উন্নত দেশেগুলোর উন্নয়নের কারণ, সেখানকার জনগণের প্রাইমারি থেকে সর্বস্তরের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গুণ আছে, যেগুলো নিম্নরূপ : (ক) মিথ্যা কথা না বলা, (খ) খুব পরিশ্রম করা এবং (গ) নিজের কাজে ফাঁকি না দেওয়া (যা এদেশের সব পেশাতেই লক্ষ্য করা যায়)।

এক সময় ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা নির্ভেজাল ছিল। সার্বিক বিজ্ঞান শিক্ষা পদ্ধতি অতি উন্নত ছিল বলেই তারা উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম পর্যন্ত শাসন করেছিল এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, গবেষক নিয়োগ ব্যবস্থা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে হয়ে থাকে। পৃথিবীর Best available candidate-কে নিয়োগ প্রদান করে যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে সবচেয়ে বড় শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এর প্রতিফলন আমরা যুক্তরাষ্ট্রে নোবেল বিজয়ীর ক্রমবর্ধমান সংখ্যাতে দেখতে পাই। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য ব্রিটিশদের প্রজা হিসেবে আমিও মেধার মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের সূত্রপাত রোগব্যাধির কার্যকারণ বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে। নানা ধরনের প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম পদ্ধতি দ্বারা রোগব্যাধি চিকিৎসার ব্যবস্থা মানব সভ্যতার শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু রোগ উৎপত্তির ভৌত কারণ বা Physical causes বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে এর চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া মাত্র কয়েক শতাব্দীর ফসল। এ বৈপ্লবিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে ফিজিওলজিক্যাল ও প্যাথলজিক্যাল অবস্থায় ভৌত কার্যকারণের অন্তরালে প্রাণরাসায়নিক বা Biochemical কার্যকারণের উদ্ঘাটন। এই প্রাণরসায়নের হাত ধরেই পরে জন্ম হয়েছে এর দুই কন্যা সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজির, যার প্রায়োগিক সন্তান বায়োটেকনোলজি বদলে দিচ্ছে বর্তমান জগৎ ও সভ্যতার চেহারা। বায়োকেমিস্ট্রি, সেল বায়োলজি ও মলিকিউলার বায়োলজি- এই পরিবারটি তাই প্রকৃত অর্থে আলাদা আলাদা কোনো বিষয় নয়, এগুলো চিকিৎসাবিজ্ঞানের সব শাখার সাধারণ সম্পদ; এগুলো বায়োমেডিকেল বিজ্ঞানের 'সর্বজনীন ভাষা'। Ellen Johnson Sirleaf বলেছিলেন, ‘The 3 H’s of Honesty, Hard work and Humility are guidelines for a great leader’ এ কথা একজন Greatest Scientist এর জন্যও প্রযোজ্য। Mike Adams এর মতে, ‘Organic Chemistry is the Chemistry of carbon compound. Biochemistry is the study of carbon compounds that crawl’. পরিশেষে, বিজ্ঞানের যে কোনো বিকল্প নেই, উন্নতির একমাত্র এবং প্রধান সোপান যে শুধু বিজ্ঞান তা উপমহাদেশের নোবেল বিজয়ীর বক্তব্যের মধ্য থেকেই আমরা উপলব্ধি করতে পারি : নোবেল বিজয়ী স্যার চন্দ্র শেখর রমণ বলেছিলেন, ‘There is only one solution for India’s Economic problems and that is science and more science and still more science’.

প্রাণরসায়নই চিকিৎসাবিজ্ঞান ও চিকিৎসা সভ্যতার উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাণ্ডারি। প্রধান অতিথির প্রতি কৃতজ্ঞতা, সোসাইটিকে ধন্যবাদ ঠিক সময়ে এ সম্মেলন শুরু করার জন্য, যা ব্যতিক্রম এবং উল্লেখযোগ্য ঘটনা। (বাংলাদেশ প্রাণরসায়ন সমিতির নবম জাতীয় সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্য)।

লেখক : উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

২৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার
হোটেল থেকে ভারতীয় অভিনেতার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও দুই বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
গাজীপুরে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে