শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বাবার কাছে খোলা চিঠি

আজিজুস সামাদ ডন
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার কাছে খোলা চিঠি

অনেক দিন হয় বাবার সঙ্গে কথা হয় না। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক কোনো বিষয় নিয়েই কথা হয় না। পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিলেও বাবার পরামর্শ থেকে বঞ্চিত হওয়া আমাকে সামনের দিকে এগুতে দিচ্ছে না। বাবার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাস, মানুষের প্রতি ভালোবাসা আমাদের অবস্থান নিয়ে বাবাকে বার বার বলতে চেয়েছি কিন্তু বলা হয়নি। আজ বাবার মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাকে বলতেই হচ্ছে না বলা কথাগুলো।

বাবা,

নয় বছর দেখা হয় না। কোনো পরামর্শ পাই না আপনার। ধৈর্য ধরতে ধরতে ক্লান্ত বাবা। আমরা সবাই ভালো আছি। আমাদের পারিবারিক ঐক্যে কোনো শত্রু এখন পর্যন্ত কোনো ফাটল ধরাতে পারেনি। তার প্রমাণ আমরা গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেখেছি। আপনার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক পরিবার (দু-চারজন স্বার্থপর নেতা বাদে) ও আত্দীয়স্বজন ঐক্যবদ্ধভাবে আমার সমর্থনে এগিয়ে এসেছে, প্রাণপণ কাজ করেছে। আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন বাবা আমি একটি নির্বাচন করেছি। দুঃখের সঙ্গে বলতেই হচ্ছে, সুনামগঞ্জে আপনার তৈরি করা নৌকায় আমি উঠতে পারিনি। নয় বছর অপেক্ষা করেছি নৌকায় ওঠার জন্য, প্রতিবারই সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আমাকে ডেকে নিয়ে না বলা হয়েছে। কিন্তু এবার সেটা তো করা হয়নি, উল্টো সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে ডেকে নিয়ে বলা হয়েছে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচন করলে যেন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানো না হয়। আমি স্বতন্ত্র থেকে মনোনয়ন দাখিল করে বড় আশা নিয়ে ১০ দিন ঢাকায় এসে বসে রইলাম, যদি উচ্চপর্যায় থেকে ডেকে অন্যবারের মতো কিছু বলা হয়। সে আশা নিরাশা হয়ে রইল। কারণ, হয়তো হরেক রকম ব্যস্ততা, হয়তো আরও অনেক কিছু। এ সময় ভগ্ন হৃদয় নিয়ে ফিরে গেলাম এলাকায় নির্বাচন করতে। তবে নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে আমাকে কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহসম্পাদক করে উৎসাহিত করা হয়। আমি ভেবেছি এটুকুই বোধ হয় দলের ও দেশের প্রতি আপনার অবদানের স্বীকৃতি। অবশ্যই আপনার রাজনৈতিক কর্মের দেনা-পাওনার হিসাব আপনি শেষ করেছেন। আপনার পরিবারের বিশেষ আর কিছু পাওয়ার আশা করা উচিত না। যদিও অন্যান্য রাজনৈতিক পরিবারের মানুষ আপনার দলের কাছ থেকে প্রচুর মূল্যায়ন পেয়েছে, তবু আপনি তাদের তুলনায় দেশের বা দলের জন্য এমন কিইবা করেছেন যে এর চেয়ে বেশি আশা করা যায়। শুধু '৭৫-পরবর্তী সময়ে যখন আওয়ামী লীগের নাম নিতে মানুষ ভয় পেত, আমরা সামাদ আজাদের পরিবার জানতে পেরে ঢাকা শহরে আমাদের কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে সাহস পায়নি, নেতারা সবাই পালিয়ে বেড়াচ্ছে অথবা জেলে, যখন দলের ভেতরে প্রবল দ্বন্দ্ব যে দলের নাম বঙ্গবন্ধুর সর্বশেষ ইচ্ছা 'বাকশাল' হবে না পুরনো আওয়ামী লীগে ফিরে যাবে, তখন আপনি জেলে এবং নবগঠিত আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। জেলে থেকেও আপনার শক্ত অবস্থানের কারণে জহুরা তাজউদ্দীন শক্তি পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নামটি বেছে নিতে।

'৭৯ সালে আপনি জেল থেকে মুক্তি পেয়ে যখন আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন, তখন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সঙ্গে ময়মনসিংহ, রাজশাহী যাওয়ার। আপনি ভীষণ দুঃখ পেয়েছিলেন মরহুম নজরুল ইসলাম ও মরহুম কামরুজ্জামান সাহেবের বাড়িতে গিয়ে। আপনি পরে বিভিন্ন প্রসঙ্গে একথা প্রায়ই বলতেন, আওয়ামী লীগের জন্য যারা জীবন উৎসর্গ করলেন অথচ আপনার আগে প্রায় চার বছর কোনো নেতাই তাদের পরিবারকে দেখতে যাননি সুতরাং আমার মৃত্যুর পর কি হবে জানা আছে। এর পর আপনার দৃঢ় অবস্থানের কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা আসেন দেশে, দলের হাল ধরেন। '৭৫-পরবর্তী দল বেশ কয়েকবার ভাঙলেও এবং দলের বড় নেতাদের মাঝে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে দল ত্যাগ করলেও আপনি দলের পতাকা বয়ে বেড়িয়েছেন প্রায় এককভাবেই। শুধু অজপাড়াগাঁ নয়, একেবারে জনবিচ্ছিন্ন একটি দ্বীপে ১৯২২ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করে মানুষের সঙ্গে মানুষের ভেদাভেদ, পরাধীনতা আর কৃষকের দৈন্যদশা দেখতে দেখতে আপনার বেড়ে ওঠা। সমগ্র ভাটি অঞ্চলের মানুষকে সংগঠিত করে একসময় হয়ে উঠলেন ভাটি বাংলার প্রাণপুরুষ। ১৯৪০ সালে বর্তমান সুনামগঞ্জ জেলা মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি থেকে ১৯৪৬ সালে হলেন সমগ্র আসামের সভাপতি। রাজনীতিকে অভিজাত শ্রেণীর কাছ থেকে ছিনিয়ে এনে সাধারণ মানুষের কাতারে আপনিই প্রথম দাঁড় করালেন। তারপর ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনি ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৯১ ও '৯৬ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রে উত্তরণে আপনার ভূমিকা ছিল সর্বজন গ্রহণযোগ্য। যখনই দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে তখনই আপনি সমাধানের চেষ্টা করেছেন। এভাবেই দেশের মানুষের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা ছিল। আপনার সুনামগঞ্জের প্রায় প্রতিটি জনপদের মানুষই আপনার রাজনৈতিক জীবনের কোনো না কোনো সময় আপনাকে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে এবং প্রায় প্রতিটি আসন থেকেই কোনো না কোনো সময় আপনি জয়ী হয়েছেন। আর আপনার নিজ এলাকা সুনামগঞ্জ-৩ আসনের মানুষের তো কথাই নেই। আপনি যতটুকু না ভালোবেসেছেন তাদের, তার চেয়ে অনেক বেশিই তারা সম্মানিত করেছেন বার বার নির্বাচিত করে। আপনার গড়া দল যখন আমাকে ঠেলে দিল, তখন কোন মুখে আবার তাদের কাছে যাই। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রচারণার মাত্র ২০ দিন আগে। যেখানে আমার না আছে দল, না আছে নেতা, না আছে সংগঠিত কর্মীবাহিনী, না আছে নির্বাচন পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আর না আছে অর্থের জোগান। তারপরও কর্মীদের চাপে আপনার ভাটি বাংলার মানুষের সামনে গিয়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। অবাক-বিস্ময়ে দেখলাম আপনার ভাটি বাংলার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসার বিস্ফোরণ। যেখানেই যাই সেখানেই আবেগাপ্লুত মানুষের ঢল। যেদিন আপনার দুই নাতি আজমাইন আর রাইয়াইকে দেখলাম রাত ১১টার সময়ও হাজারো মানুষের মিছিলের নেতৃত্ব দিতে, সেদিন বুঝলাম, বাকিটুকু আল্লাহর ইচ্ছা। আপনার হাতে তৈরি কেন্দ্রীয় নেতারা ও আপনার সহকর্মীরাও বার বার আমাকে জানিয়েছেন, নেত্রী যেহেতু সরকার গঠনের জন্য যা প্রয়োজন তা পেয়েছেন, তাই কোথাও কোনো প্রকার প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ হবে না। বিশেষ করে আমার এলাকায় তো নয়ই। শুধু প্রচারাভিযানে মনোযোগ দিতে হবে। প্রচারাভিযানের শেষ দিকে হঠাৎ করেই দৃশ্যপট বদলে যেতে শুরু করল। কারণ যে মানুষটি '৭১-এ বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করেছে, তার কাছ থেকে আর তার সমর্থনকারীদের কাছ থেকে মুক্তির নায়কদের জন্য কতটুকুই বা সম্মান আশা করা যায়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তার সমর্থকদের মুখে আপনার সম্পর্কে ও আপনার পরিবার সম্পর্কে উচ্চারিত খিস্তিখেউরগুলোর কথা বাদই দিলাম। বাবা আপনি তো জানেনই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পেছনের ইতিহাস। তার চাচা কিংবা ভাইয়েরা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাই করেনি, '৭১ সালে গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে। তিনি নিজেও ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাহিনীর নেতৃত্বে কাজ করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংসদীয় প্রতীক আর পতাকার পেছনে প্রশাসনিক ভিড়, তার আগে-পেছনে পুলিশের গাড়ি। নির্বাচন কমিশনকে জানানো সত্ত্বেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া। নির্বাচনের দুই দিন আগে মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনিক পরিবর্তন, নির্বাচনের আগের দিন রাতে প্রিসাইডিং অফিসার পরিবর্তনসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার মধ্য দিয়ে এলো নির্বাচনের দিন। এর মাঝে বিরোধী দলের হুমকির কারণে ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম, জগন্নাথপুরে মাত্র ২৫%। তারপরও এই উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোট বেশি পাই আমি। আরেক উপজেলায় আমাদের হিসাবে ভোট পড়েছে ২০% এবং আমরা জিতেছি প্রায় দুই হাজার ভোটে কিন্তু নির্বাচনের ১২টি কেন্দ্র প্রতিপক্ষ দখল করে নেয়। আমাদের এজেন্টদের রক্তাক্ত করে বের করে দেয়। একটি কেন্দ্রে আমাকেও অপমান করা হয়। প্রশাসনকে জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বেলা ২টার দিকে আপনার তৈরি করা কেন্দ্রীয় নেতাদের জানানোর চেষ্টা করলাম, কেউ কথা কানেই তুললেন না। অবশেষে দক্ষিণ সুনামগঞ্জের দখলকৃত কেন্দ্রগুলোতে ৯০% থেকে ১০০% কাস্টিং করে সর্বমোট প্রায় ৪০% ভোট দেখিয়ে ফল ঘোষণা করে জানানো হলো, আমরা ৭ হাজার ভোটে হেরেছি। বুঝলাম, সামনের পথ অনেক বন্ধুর। তবে আশার কথা, যে পথ পাড়ি দিয়ে এসে এ জায়গায় পেঁৗছলাম সেটাও ফুলেল ছিল না। সেই কাঁটা বিছানো পথে যখন আপনার এলাকাবাসী সঙ্গী হয়েছে সুতরাং আগামী পথটা কোনো বিষয়ই নয়। আমরা সবাই প্রতীক্ষায় রইলাম সুন্দর একটি ভোরের সূর্যোদয়ের। আজ অনেক দিন পর আপনাকে চিঠি লিখলাম। সেই মেরিন একাডেমি আর জাহাজে থাকা অবস্থায় আপনাকে চিঠি লিখতাম বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। আজও লিখলাম সেই সিদ্ধান্তের আশাতেই। কারণ আজকাল শুধু আপনাকে অনুসরণের চেষ্টা আমি করি। চেষ্টা করি এ অবস্থায় আপনি কী করতেন সেটা খুঁজে বের করতে। কিন্তু একটা কথা আমার কাছে খুব পরিষ্কার নয়; আপনার পরিবারের প্রতি আপনার দলের হেন আচরণে দলেরই বা কী লাভ হলো আর সরকারেরই বা কী লাভ হলো!

আমার পিতার নবম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। আহা, এ চিঠিটা যদি সত্যিই বাবার কাছে পেঁৗছানো যেত। যদি বাবার কাছ থেকে একটা উত্তর চলে আসত। সবশেষে বাবার রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।

লেখক : রাজনীতিক। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদের পুত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে