শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বাবার কাছে খোলা চিঠি

আজিজুস সামাদ ডন
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার কাছে খোলা চিঠি

অনেক দিন হয় বাবার সঙ্গে কথা হয় না। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক কোনো বিষয় নিয়েই কথা হয় না। পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিলেও বাবার পরামর্শ থেকে বঞ্চিত হওয়া আমাকে সামনের দিকে এগুতে দিচ্ছে না। বাবার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাস, মানুষের প্রতি ভালোবাসা আমাদের অবস্থান নিয়ে বাবাকে বার বার বলতে চেয়েছি কিন্তু বলা হয়নি। আজ বাবার মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাকে বলতেই হচ্ছে না বলা কথাগুলো।

বাবা,

নয় বছর দেখা হয় না। কোনো পরামর্শ পাই না আপনার। ধৈর্য ধরতে ধরতে ক্লান্ত বাবা। আমরা সবাই ভালো আছি। আমাদের পারিবারিক ঐক্যে কোনো শত্রু এখন পর্যন্ত কোনো ফাটল ধরাতে পারেনি। তার প্রমাণ আমরা গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেখেছি। আপনার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক পরিবার (দু-চারজন স্বার্থপর নেতা বাদে) ও আত্দীয়স্বজন ঐক্যবদ্ধভাবে আমার সমর্থনে এগিয়ে এসেছে, প্রাণপণ কাজ করেছে। আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন বাবা আমি একটি নির্বাচন করেছি। দুঃখের সঙ্গে বলতেই হচ্ছে, সুনামগঞ্জে আপনার তৈরি করা নৌকায় আমি উঠতে পারিনি। নয় বছর অপেক্ষা করেছি নৌকায় ওঠার জন্য, প্রতিবারই সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আমাকে ডেকে নিয়ে না বলা হয়েছে। কিন্তু এবার সেটা তো করা হয়নি, উল্টো সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে ডেকে নিয়ে বলা হয়েছে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচন করলে যেন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানো না হয়। আমি স্বতন্ত্র থেকে মনোনয়ন দাখিল করে বড় আশা নিয়ে ১০ দিন ঢাকায় এসে বসে রইলাম, যদি উচ্চপর্যায় থেকে ডেকে অন্যবারের মতো কিছু বলা হয়। সে আশা নিরাশা হয়ে রইল। কারণ, হয়তো হরেক রকম ব্যস্ততা, হয়তো আরও অনেক কিছু। এ সময় ভগ্ন হৃদয় নিয়ে ফিরে গেলাম এলাকায় নির্বাচন করতে। তবে নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে আমাকে কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহসম্পাদক করে উৎসাহিত করা হয়। আমি ভেবেছি এটুকুই বোধ হয় দলের ও দেশের প্রতি আপনার অবদানের স্বীকৃতি। অবশ্যই আপনার রাজনৈতিক কর্মের দেনা-পাওনার হিসাব আপনি শেষ করেছেন। আপনার পরিবারের বিশেষ আর কিছু পাওয়ার আশা করা উচিত না। যদিও অন্যান্য রাজনৈতিক পরিবারের মানুষ আপনার দলের কাছ থেকে প্রচুর মূল্যায়ন পেয়েছে, তবু আপনি তাদের তুলনায় দেশের বা দলের জন্য এমন কিইবা করেছেন যে এর চেয়ে বেশি আশা করা যায়। শুধু '৭৫-পরবর্তী সময়ে যখন আওয়ামী লীগের নাম নিতে মানুষ ভয় পেত, আমরা সামাদ আজাদের পরিবার জানতে পেরে ঢাকা শহরে আমাদের কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে সাহস পায়নি, নেতারা সবাই পালিয়ে বেড়াচ্ছে অথবা জেলে, যখন দলের ভেতরে প্রবল দ্বন্দ্ব যে দলের নাম বঙ্গবন্ধুর সর্বশেষ ইচ্ছা 'বাকশাল' হবে না পুরনো আওয়ামী লীগে ফিরে যাবে, তখন আপনি জেলে এবং নবগঠিত আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। জেলে থেকেও আপনার শক্ত অবস্থানের কারণে জহুরা তাজউদ্দীন শক্তি পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নামটি বেছে নিতে।

'৭৯ সালে আপনি জেল থেকে মুক্তি পেয়ে যখন আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন, তখন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সঙ্গে ময়মনসিংহ, রাজশাহী যাওয়ার। আপনি ভীষণ দুঃখ পেয়েছিলেন মরহুম নজরুল ইসলাম ও মরহুম কামরুজ্জামান সাহেবের বাড়িতে গিয়ে। আপনি পরে বিভিন্ন প্রসঙ্গে একথা প্রায়ই বলতেন, আওয়ামী লীগের জন্য যারা জীবন উৎসর্গ করলেন অথচ আপনার আগে প্রায় চার বছর কোনো নেতাই তাদের পরিবারকে দেখতে যাননি সুতরাং আমার মৃত্যুর পর কি হবে জানা আছে। এর পর আপনার দৃঢ় অবস্থানের কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা আসেন দেশে, দলের হাল ধরেন। '৭৫-পরবর্তী দল বেশ কয়েকবার ভাঙলেও এবং দলের বড় নেতাদের মাঝে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে দল ত্যাগ করলেও আপনি দলের পতাকা বয়ে বেড়িয়েছেন প্রায় এককভাবেই। শুধু অজপাড়াগাঁ নয়, একেবারে জনবিচ্ছিন্ন একটি দ্বীপে ১৯২২ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করে মানুষের সঙ্গে মানুষের ভেদাভেদ, পরাধীনতা আর কৃষকের দৈন্যদশা দেখতে দেখতে আপনার বেড়ে ওঠা। সমগ্র ভাটি অঞ্চলের মানুষকে সংগঠিত করে একসময় হয়ে উঠলেন ভাটি বাংলার প্রাণপুরুষ। ১৯৪০ সালে বর্তমান সুনামগঞ্জ জেলা মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি থেকে ১৯৪৬ সালে হলেন সমগ্র আসামের সভাপতি। রাজনীতিকে অভিজাত শ্রেণীর কাছ থেকে ছিনিয়ে এনে সাধারণ মানুষের কাতারে আপনিই প্রথম দাঁড় করালেন। তারপর ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনি ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৯১ ও '৯৬ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রে উত্তরণে আপনার ভূমিকা ছিল সর্বজন গ্রহণযোগ্য। যখনই দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে তখনই আপনি সমাধানের চেষ্টা করেছেন। এভাবেই দেশের মানুষের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা ছিল। আপনার সুনামগঞ্জের প্রায় প্রতিটি জনপদের মানুষই আপনার রাজনৈতিক জীবনের কোনো না কোনো সময় আপনাকে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে এবং প্রায় প্রতিটি আসন থেকেই কোনো না কোনো সময় আপনি জয়ী হয়েছেন। আর আপনার নিজ এলাকা সুনামগঞ্জ-৩ আসনের মানুষের তো কথাই নেই। আপনি যতটুকু না ভালোবেসেছেন তাদের, তার চেয়ে অনেক বেশিই তারা সম্মানিত করেছেন বার বার নির্বাচিত করে। আপনার গড়া দল যখন আমাকে ঠেলে দিল, তখন কোন মুখে আবার তাদের কাছে যাই। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রচারণার মাত্র ২০ দিন আগে। যেখানে আমার না আছে দল, না আছে নেতা, না আছে সংগঠিত কর্মীবাহিনী, না আছে নির্বাচন পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আর না আছে অর্থের জোগান। তারপরও কর্মীদের চাপে আপনার ভাটি বাংলার মানুষের সামনে গিয়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। অবাক-বিস্ময়ে দেখলাম আপনার ভাটি বাংলার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসার বিস্ফোরণ। যেখানেই যাই সেখানেই আবেগাপ্লুত মানুষের ঢল। যেদিন আপনার দুই নাতি আজমাইন আর রাইয়াইকে দেখলাম রাত ১১টার সময়ও হাজারো মানুষের মিছিলের নেতৃত্ব দিতে, সেদিন বুঝলাম, বাকিটুকু আল্লাহর ইচ্ছা। আপনার হাতে তৈরি কেন্দ্রীয় নেতারা ও আপনার সহকর্মীরাও বার বার আমাকে জানিয়েছেন, নেত্রী যেহেতু সরকার গঠনের জন্য যা প্রয়োজন তা পেয়েছেন, তাই কোথাও কোনো প্রকার প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ হবে না। বিশেষ করে আমার এলাকায় তো নয়ই। শুধু প্রচারাভিযানে মনোযোগ দিতে হবে। প্রচারাভিযানের শেষ দিকে হঠাৎ করেই দৃশ্যপট বদলে যেতে শুরু করল। কারণ যে মানুষটি '৭১-এ বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করেছে, তার কাছ থেকে আর তার সমর্থনকারীদের কাছ থেকে মুক্তির নায়কদের জন্য কতটুকুই বা সম্মান আশা করা যায়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তার সমর্থকদের মুখে আপনার সম্পর্কে ও আপনার পরিবার সম্পর্কে উচ্চারিত খিস্তিখেউরগুলোর কথা বাদই দিলাম। বাবা আপনি তো জানেনই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পেছনের ইতিহাস। তার চাচা কিংবা ভাইয়েরা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাই করেনি, '৭১ সালে গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে। তিনি নিজেও ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাহিনীর নেতৃত্বে কাজ করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংসদীয় প্রতীক আর পতাকার পেছনে প্রশাসনিক ভিড়, তার আগে-পেছনে পুলিশের গাড়ি। নির্বাচন কমিশনকে জানানো সত্ত্বেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া। নির্বাচনের দুই দিন আগে মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনিক পরিবর্তন, নির্বাচনের আগের দিন রাতে প্রিসাইডিং অফিসার পরিবর্তনসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার মধ্য দিয়ে এলো নির্বাচনের দিন। এর মাঝে বিরোধী দলের হুমকির কারণে ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম, জগন্নাথপুরে মাত্র ২৫%। তারপরও এই উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোট বেশি পাই আমি। আরেক উপজেলায় আমাদের হিসাবে ভোট পড়েছে ২০% এবং আমরা জিতেছি প্রায় দুই হাজার ভোটে কিন্তু নির্বাচনের ১২টি কেন্দ্র প্রতিপক্ষ দখল করে নেয়। আমাদের এজেন্টদের রক্তাক্ত করে বের করে দেয়। একটি কেন্দ্রে আমাকেও অপমান করা হয়। প্রশাসনকে জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বেলা ২টার দিকে আপনার তৈরি করা কেন্দ্রীয় নেতাদের জানানোর চেষ্টা করলাম, কেউ কথা কানেই তুললেন না। অবশেষে দক্ষিণ সুনামগঞ্জের দখলকৃত কেন্দ্রগুলোতে ৯০% থেকে ১০০% কাস্টিং করে সর্বমোট প্রায় ৪০% ভোট দেখিয়ে ফল ঘোষণা করে জানানো হলো, আমরা ৭ হাজার ভোটে হেরেছি। বুঝলাম, সামনের পথ অনেক বন্ধুর। তবে আশার কথা, যে পথ পাড়ি দিয়ে এসে এ জায়গায় পেঁৗছলাম সেটাও ফুলেল ছিল না। সেই কাঁটা বিছানো পথে যখন আপনার এলাকাবাসী সঙ্গী হয়েছে সুতরাং আগামী পথটা কোনো বিষয়ই নয়। আমরা সবাই প্রতীক্ষায় রইলাম সুন্দর একটি ভোরের সূর্যোদয়ের। আজ অনেক দিন পর আপনাকে চিঠি লিখলাম। সেই মেরিন একাডেমি আর জাহাজে থাকা অবস্থায় আপনাকে চিঠি লিখতাম বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। আজও লিখলাম সেই সিদ্ধান্তের আশাতেই। কারণ আজকাল শুধু আপনাকে অনুসরণের চেষ্টা আমি করি। চেষ্টা করি এ অবস্থায় আপনি কী করতেন সেটা খুঁজে বের করতে। কিন্তু একটা কথা আমার কাছে খুব পরিষ্কার নয়; আপনার পরিবারের প্রতি আপনার দলের হেন আচরণে দলেরই বা কী লাভ হলো আর সরকারেরই বা কী লাভ হলো!

আমার পিতার নবম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। আহা, এ চিঠিটা যদি সত্যিই বাবার কাছে পেঁৗছানো যেত। যদি বাবার কাছ থেকে একটা উত্তর চলে আসত। সবশেষে বাবার রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।

লেখক : রাজনীতিক। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদের পুত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন