শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৪

বাবার কাছে খোলা চিঠি

আজিজুস সামাদ ডন
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার কাছে খোলা চিঠি

অনেক দিন হয় বাবার সঙ্গে কথা হয় না। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক কোনো বিষয় নিয়েই কথা হয় না। পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিলেও বাবার পরামর্শ থেকে বঞ্চিত হওয়া আমাকে সামনের দিকে এগুতে দিচ্ছে না। বাবার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ইতিহাস, মানুষের প্রতি ভালোবাসা আমাদের অবস্থান নিয়ে বাবাকে বার বার বলতে চেয়েছি কিন্তু বলা হয়নি। আজ বাবার মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাকে বলতেই হচ্ছে না বলা কথাগুলো।

বাবা,

নয় বছর দেখা হয় না। কোনো পরামর্শ পাই না আপনার। ধৈর্য ধরতে ধরতে ক্লান্ত বাবা। আমরা সবাই ভালো আছি। আমাদের পারিবারিক ঐক্যে কোনো শত্রু এখন পর্যন্ত কোনো ফাটল ধরাতে পারেনি। তার প্রমাণ আমরা গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেখেছি। আপনার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক পরিবার (দু-চারজন স্বার্থপর নেতা বাদে) ও আত্দীয়স্বজন ঐক্যবদ্ধভাবে আমার সমর্থনে এগিয়ে এসেছে, প্রাণপণ কাজ করেছে। আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন বাবা আমি একটি নির্বাচন করেছি। দুঃখের সঙ্গে বলতেই হচ্ছে, সুনামগঞ্জে আপনার তৈরি করা নৌকায় আমি উঠতে পারিনি। নয় বছর অপেক্ষা করেছি নৌকায় ওঠার জন্য, প্রতিবারই সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আমাকে ডেকে নিয়ে না বলা হয়েছে। কিন্তু এবার সেটা তো করা হয়নি, উল্টো সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে ডেকে নিয়ে বলা হয়েছে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচন করলে যেন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানো না হয়। আমি স্বতন্ত্র থেকে মনোনয়ন দাখিল করে বড় আশা নিয়ে ১০ দিন ঢাকায় এসে বসে রইলাম, যদি উচ্চপর্যায় থেকে ডেকে অন্যবারের মতো কিছু বলা হয়। সে আশা নিরাশা হয়ে রইল। কারণ, হয়তো হরেক রকম ব্যস্ততা, হয়তো আরও অনেক কিছু। এ সময় ভগ্ন হৃদয় নিয়ে ফিরে গেলাম এলাকায় নির্বাচন করতে। তবে নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে আমাকে কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহসম্পাদক করে উৎসাহিত করা হয়। আমি ভেবেছি এটুকুই বোধ হয় দলের ও দেশের প্রতি আপনার অবদানের স্বীকৃতি। অবশ্যই আপনার রাজনৈতিক কর্মের দেনা-পাওনার হিসাব আপনি শেষ করেছেন। আপনার পরিবারের বিশেষ আর কিছু পাওয়ার আশা করা উচিত না। যদিও অন্যান্য রাজনৈতিক পরিবারের মানুষ আপনার দলের কাছ থেকে প্রচুর মূল্যায়ন পেয়েছে, তবু আপনি তাদের তুলনায় দেশের বা দলের জন্য এমন কিইবা করেছেন যে এর চেয়ে বেশি আশা করা যায়। শুধু '৭৫-পরবর্তী সময়ে যখন আওয়ামী লীগের নাম নিতে মানুষ ভয় পেত, আমরা সামাদ আজাদের পরিবার জানতে পেরে ঢাকা শহরে আমাদের কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে সাহস পায়নি, নেতারা সবাই পালিয়ে বেড়াচ্ছে অথবা জেলে, যখন দলের ভেতরে প্রবল দ্বন্দ্ব যে দলের নাম বঙ্গবন্ধুর সর্বশেষ ইচ্ছা 'বাকশাল' হবে না পুরনো আওয়ামী লীগে ফিরে যাবে, তখন আপনি জেলে এবং নবগঠিত আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। জেলে থেকেও আপনার শক্ত অবস্থানের কারণে জহুরা তাজউদ্দীন শক্তি পেয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নামটি বেছে নিতে।

'৭৯ সালে আপনি জেল থেকে মুক্তি পেয়ে যখন আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে সারা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন, তখন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সঙ্গে ময়মনসিংহ, রাজশাহী যাওয়ার। আপনি ভীষণ দুঃখ পেয়েছিলেন মরহুম নজরুল ইসলাম ও মরহুম কামরুজ্জামান সাহেবের বাড়িতে গিয়ে। আপনি পরে বিভিন্ন প্রসঙ্গে একথা প্রায়ই বলতেন, আওয়ামী লীগের জন্য যারা জীবন উৎসর্গ করলেন অথচ আপনার আগে প্রায় চার বছর কোনো নেতাই তাদের পরিবারকে দেখতে যাননি সুতরাং আমার মৃত্যুর পর কি হবে জানা আছে। এর পর আপনার দৃঢ় অবস্থানের কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনা আসেন দেশে, দলের হাল ধরেন। '৭৫-পরবর্তী দল বেশ কয়েকবার ভাঙলেও এবং দলের বড় নেতাদের মাঝে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে দল ত্যাগ করলেও আপনি দলের পতাকা বয়ে বেড়িয়েছেন প্রায় এককভাবেই। শুধু অজপাড়াগাঁ নয়, একেবারে জনবিচ্ছিন্ন একটি দ্বীপে ১৯২২ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করে মানুষের সঙ্গে মানুষের ভেদাভেদ, পরাধীনতা আর কৃষকের দৈন্যদশা দেখতে দেখতে আপনার বেড়ে ওঠা। সমগ্র ভাটি অঞ্চলের মানুষকে সংগঠিত করে একসময় হয়ে উঠলেন ভাটি বাংলার প্রাণপুরুষ। ১৯৪০ সালে বর্তমান সুনামগঞ্জ জেলা মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি থেকে ১৯৪৬ সালে হলেন সমগ্র আসামের সভাপতি। রাজনীতিকে অভিজাত শ্রেণীর কাছ থেকে ছিনিয়ে এনে সাধারণ মানুষের কাতারে আপনিই প্রথম দাঁড় করালেন। তারপর ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনি ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৯১ ও '৯৬ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রে উত্তরণে আপনার ভূমিকা ছিল সর্বজন গ্রহণযোগ্য। যখনই দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে তখনই আপনি সমাধানের চেষ্টা করেছেন। এভাবেই দেশের মানুষের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা ছিল। আপনার সুনামগঞ্জের প্রায় প্রতিটি জনপদের মানুষই আপনার রাজনৈতিক জীবনের কোনো না কোনো সময় আপনাকে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে এবং প্রায় প্রতিটি আসন থেকেই কোনো না কোনো সময় আপনি জয়ী হয়েছেন। আর আপনার নিজ এলাকা সুনামগঞ্জ-৩ আসনের মানুষের তো কথাই নেই। আপনি যতটুকু না ভালোবেসেছেন তাদের, তার চেয়ে অনেক বেশিই তারা সম্মানিত করেছেন বার বার নির্বাচিত করে। আপনার গড়া দল যখন আমাকে ঠেলে দিল, তখন কোন মুখে আবার তাদের কাছে যাই। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রচারণার মাত্র ২০ দিন আগে। যেখানে আমার না আছে দল, না আছে নেতা, না আছে সংগঠিত কর্মীবাহিনী, না আছে নির্বাচন পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আর না আছে অর্থের জোগান। তারপরও কর্মীদের চাপে আপনার ভাটি বাংলার মানুষের সামনে গিয়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। অবাক-বিস্ময়ে দেখলাম আপনার ভাটি বাংলার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসার বিস্ফোরণ। যেখানেই যাই সেখানেই আবেগাপ্লুত মানুষের ঢল। যেদিন আপনার দুই নাতি আজমাইন আর রাইয়াইকে দেখলাম রাত ১১টার সময়ও হাজারো মানুষের মিছিলের নেতৃত্ব দিতে, সেদিন বুঝলাম, বাকিটুকু আল্লাহর ইচ্ছা। আপনার হাতে তৈরি কেন্দ্রীয় নেতারা ও আপনার সহকর্মীরাও বার বার আমাকে জানিয়েছেন, নেত্রী যেহেতু সরকার গঠনের জন্য যা প্রয়োজন তা পেয়েছেন, তাই কোথাও কোনো প্রকার প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ হবে না। বিশেষ করে আমার এলাকায় তো নয়ই। শুধু প্রচারাভিযানে মনোযোগ দিতে হবে। প্রচারাভিযানের শেষ দিকে হঠাৎ করেই দৃশ্যপট বদলে যেতে শুরু করল। কারণ যে মানুষটি '৭১-এ বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করেছে, তার কাছ থেকে আর তার সমর্থনকারীদের কাছ থেকে মুক্তির নায়কদের জন্য কতটুকুই বা সম্মান আশা করা যায়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তার সমর্থকদের মুখে আপনার সম্পর্কে ও আপনার পরিবার সম্পর্কে উচ্চারিত খিস্তিখেউরগুলোর কথা বাদই দিলাম। বাবা আপনি তো জানেনই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পেছনের ইতিহাস। তার চাচা কিংবা ভাইয়েরা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাই করেনি, '৭১ সালে গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে। তিনি নিজেও ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাহিনীর নেতৃত্বে কাজ করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংসদীয় প্রতীক আর পতাকার পেছনে প্রশাসনিক ভিড়, তার আগে-পেছনে পুলিশের গাড়ি। নির্বাচন কমিশনকে জানানো সত্ত্বেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া। নির্বাচনের দুই দিন আগে মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনিক পরিবর্তন, নির্বাচনের আগের দিন রাতে প্রিসাইডিং অফিসার পরিবর্তনসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার মধ্য দিয়ে এলো নির্বাচনের দিন। এর মাঝে বিরোধী দলের হুমকির কারণে ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম, জগন্নাথপুরে মাত্র ২৫%। তারপরও এই উপজেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোট বেশি পাই আমি। আরেক উপজেলায় আমাদের হিসাবে ভোট পড়েছে ২০% এবং আমরা জিতেছি প্রায় দুই হাজার ভোটে কিন্তু নির্বাচনের ১২টি কেন্দ্র প্রতিপক্ষ দখল করে নেয়। আমাদের এজেন্টদের রক্তাক্ত করে বের করে দেয়। একটি কেন্দ্রে আমাকেও অপমান করা হয়। প্রশাসনকে জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বেলা ২টার দিকে আপনার তৈরি করা কেন্দ্রীয় নেতাদের জানানোর চেষ্টা করলাম, কেউ কথা কানেই তুললেন না। অবশেষে দক্ষিণ সুনামগঞ্জের দখলকৃত কেন্দ্রগুলোতে ৯০% থেকে ১০০% কাস্টিং করে সর্বমোট প্রায় ৪০% ভোট দেখিয়ে ফল ঘোষণা করে জানানো হলো, আমরা ৭ হাজার ভোটে হেরেছি। বুঝলাম, সামনের পথ অনেক বন্ধুর। তবে আশার কথা, যে পথ পাড়ি দিয়ে এসে এ জায়গায় পেঁৗছলাম সেটাও ফুলেল ছিল না। সেই কাঁটা বিছানো পথে যখন আপনার এলাকাবাসী সঙ্গী হয়েছে সুতরাং আগামী পথটা কোনো বিষয়ই নয়। আমরা সবাই প্রতীক্ষায় রইলাম সুন্দর একটি ভোরের সূর্যোদয়ের। আজ অনেক দিন পর আপনাকে চিঠি লিখলাম। সেই মেরিন একাডেমি আর জাহাজে থাকা অবস্থায় আপনাকে চিঠি লিখতাম বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। আজও লিখলাম সেই সিদ্ধান্তের আশাতেই। কারণ আজকাল শুধু আপনাকে অনুসরণের চেষ্টা আমি করি। চেষ্টা করি এ অবস্থায় আপনি কী করতেন সেটা খুঁজে বের করতে। কিন্তু একটা কথা আমার কাছে খুব পরিষ্কার নয়; আপনার পরিবারের প্রতি আপনার দলের হেন আচরণে দলেরই বা কী লাভ হলো আর সরকারেরই বা কী লাভ হলো!

আমার পিতার নবম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। আহা, এ চিঠিটা যদি সত্যিই বাবার কাছে পেঁৗছানো যেত। যদি বাবার কাছ থেকে একটা উত্তর চলে আসত। সবশেষে বাবার রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।

লেখক : রাজনীতিক। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদের পুত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি