শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

ইংরেজি টেরোরিজম শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সন্ত্রাসবাদ। হিন্দি ভাষায় টেরোরিজমকে বলে আতঙ্কবাদ। আমার মনে হয় টেরোরিজমের প্রতিশব্দ আতঙ্কবাদ শব্দটি মানুষের সত্যিকার অনুভূতিকে চাক্ষুষ করে তুলতে পারে। আতঙ্কবাদ শব্দটি উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুকের গভীরে আমরা ভয়ের গুড়গুড় আওয়াজ শুনতে পাই। কয়েকদিন আগে শোলাকিয়া ঈদের জামাতে ভয়ঙ্কর আক্রমণ হতে চলেছিল। পুলিশের বাধার মুখে কয়েকজনের প্রাণনাশের মধ্যদিয়ে আক্রমণকারীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়েছে। শোলাকিয়ায় হামলার বিষয়ে গণমাধ্যম বলেছে, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমামকে হত্যার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ধর্ম পেশাজীবী মানুষের মধ্যে অন্য পেশাজীবীদের মতো পেশাগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত থাকতে পারে। অতীতে এই ধরনের দ্বন্দ্বকে ঘিরে বেশ কিছু হত্যাকাণ্ডের নজির বাংলাদেশে আছে। ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে কেউ হিংস্র হয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাউকে হত্যা করে ফেললে আমরা দুঃখ পাই, হত্যাকারীদের প্রতি ঘৃণা বোধ করি। কিন্তু তাই বলে তাতে আতঙ্কিত বোধ করি না। ব্যক্তিগত হিংসা-প্রতিহিংসা থেকে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটে সেগুলোকে মানুষ ব্যক্তির সীমায় বিচার করে এবং ঘটনা নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে তাদের দুঃখ ঘৃণা প্রকাশ করে। এই ধরনের হিংস্র ঘটনার খবর পেলে মানুষ দুঃখ পায় কিংবা ক্রুদ্ধ হয়ে প্রতিকার দাবি করে কিন্তু নিজের কিংবা আত্মীয়-পরিজনের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কিত বোধ করে না। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসাপূর্ণ হত্যাকাণ্ড দেখে মানুষের মনের অবস্থা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সীমায় বাঁধা নেই বরং দেশবাসীর মনের মধ্যে নির্জলা আতঙ্ক ভর করেছে। আতঙ্কের কারণ, ভয়ঙ্কর খুনে স্বভাবের মানুষগুলো কেন নিরীহ ২২ জনকে পৈশাচিক বর্বরতায় হত্যা করল তার কারণ আমরা জানি না। আমরা আতঙ্কিত কারণ কয়েকটি অল্প বয়সী ছেলে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ডিনার খেতে আসা দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষগুলোকে ঠাণ্ডা মাথায় কুপিয়ে-খুঁচিয়ে ভয়ঙ্কর উপায়ে খুন করেছে। খুন করার আগে খুনিরা নিরীহ মানুষগুলোকে জিম্মি করে বিশেষ কোনো দাবি-দাওয়া পেশ করলে আমরা তাদের ক্ষোভের কারণ জানতে পারতাম। কিন্তু তেমন কোনো দাবি-দাওয়ার কথা গণমাধ্যমে আসেনি যা থেকে আমরা খুনিদের মতলব সম্পর্কে কোনো ধারণা পেতে পারি। যে খুনিরা এমন ভয়ঙ্কর কাজ করেছে তাদের সঙ্গে দেশি-বিদেশি মানুষগুলোর ব্যক্তিগত শত্রুতা দূরে থাক ব্যক্তিগত পরিচয়টুকুও ছিল না। তবুও তারা নিষ্ঠুরভাবে এই মানুষগুলোকে কেন মারল সেটা আমরা অনুমান পর্যন্ত করতে পারছি না। নিষ্ঠুর বিকৃত স্বভাবের হত্যাকারী তরুণেরা দেশি-বিদেশি মানুষকে জিম্মি করে কার কাছে কী চেয়েছিল সেটাও আমাদের অজানা। ইতিহাসের পাতা উল্টালে অনেক রকমের জিম্মি কাহিনী পাওয়া যায়। সে সব ঘটনা বিস্তারিত পড়লে জানা যায় কে, কাকে, কেন জিম্মি করেছিল কিংবা তারা কার কাছে কী দাবি করেছিল।

গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে কিছু মানুষকে জিম্মি করা হলো, তাদের কুপিয়ে-খুঁচিয়ে বীভৎস আনন্দে হত্যা করা হলো— এ পর্যন্ত আমরা জানি। কিন্তু কেন মানুষগুলোকে জিম্মি করা হয়েছিল সেটা আমরা কেউ জানি না। হত্যাকারীরা মানুষগুলোকে জিম্মি করে কারও কাছে কি কোনো দাবি পেশ করেছিল যা না পেয়ে তারা এমন হিংস্র আচরণ করল? কে জানে এসব প্রশ্নের জবাব কার কাছে আছে।

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ডের টাটকা স্মৃতি আমাদের দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে ফিরছে। এই নারকীয় ঘটনা আমাদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যার জবাব না পেয়ে আমরা আতঙ্কে ভুগছি। আতঙ্কের সঙ্গে এক ভয়ঙ্কর বিস্ময় আমাদের ক্রমাগত গ্রাস করছে। আমরা ভেবে ঠাহর করতে পারছি না, যারা এমন নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড চালাল তারা সবাই বাঙালি এবং কম বয়সী তরুণ। হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে একজন-দুজন মানুষকে খুন করার পরে যদি খুনিরা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করত কিংবা স্নায়ু চাপে ভুগে স্রেফ অস্ত্র হাতে রক্তের দিকে তাকিয়ে ভীত চোখে বসে থাকত তাহলে আমি এত আতঙ্কিত হতাম না। খুনিরা স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধির সামান্য পরিচয় না দিয়ে অস্বাভাবিক বিকৃতির সঙ্গে ক্রমাগত হত্যা চালিয়ে গেছে। খুনিরা ২২ জন মানুষকে ক্রমাগত খুঁচিয়ে-কুপিয়ে হত্যা করে রক্তাক্ত মেঝেতে বসে সাহরি খেয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে। এরপরও সাধারণ বোধ-বুদ্ধির মানুষ আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে পারে! 

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাত্তর সালের পাকিস্তান বাহিনীর সৈন্যদের এবং তাদের সহযোগী রাজাকার আলবদরদের নৃশংসতার মিল আছে। পাকিস্তান বাহিনী এবং রাজাকার-আলবদররা বাঙালি জাতিকে জিম্মি করে আমাদের কাছে কী চেয়েছিল সেটি আমরা জানতাম। একাত্তর সালে সমাজচিত্র অনেক স্বচ্ছ ছিল। রাজনীতির পানি এমন ঘোলা ছিল না। একাত্তর সালে শত্রু-মিত্র চিনতে কোনো বাঙালিকে বেগ পেতে হয়নি। সব প্রশ্নের জবাব আমাদের জানা ছিল বলে আমরা স্বচ্ছন্দে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলাম এবং অস্ত্র হাতে খুব সোজা সাপটা শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। একাত্তর সালে বাঙালি এবং পাকিস্তানি দুই পক্ষের স্লোগানও ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। পাকিস্তানি সৈন্যরা যেখানে সেখানে মানুষকে জড় করে বলত, তোমরা গাদ্দার বাঙালি জাত অনেকদিন ধরে বহুত বেত্তমিজি করেছ। তোমরা বাঙালিরা ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য লম্বা লম্বা মিছিল করে গলা ফুলিয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার করেছ। জয় বাংলার দিন শেষ, এবার ইসলামের তরক্কি। কাজেই এবার গলার রগ ফুলিয়ে নাড়া লাগাও। জনতা মনে মনে নিশ্চয়ই জয় বাংলা বলত। মনে মনে জয় বাংলা না বললে বাংলাদেশের জন্ম হলো কী করে। তবে সেই মুহূর্তে মুখে নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে জালেমদের হাত থেকে জান বাঁচানোর চেষ্টা করত। নারায়ে তকবির বলেও যে সবার জান বাঁচত তা নয়।

একাত্তর সালে বাঙালির বাঁচা-মরা পাকিস্তানি সৈন্য কিংবা রাজাকার আলবদরদের খেয়াল-খুশির ওপর নির্ভর করত। আমাদের বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত রাজাকার আলবদরদের খেয়াল খুশির ওপর দোল খেলেও জয় বাংলা নিয়ে আমাদের মনে সন্দেহের দোলাচল ছিল না। আমরা জানতাম, আমরা জয় বাংলার পক্ষে আছি, থাকব এবং এই যুদ্ধে আমরা জিতব। নয় মাসের যুদ্ধে আমরা জিতেছিলাম। কিন্তু বাঙালির কী দুর্ভাগ্য! পঁয়তাল্লিশ বছর পরে পুরনো বীভৎস লড়াই আমাদের জীবনে ফিরে এলো। শুধু ফিরে এলো বললে অল্প বলা হয়। পুরনো লড়াই এমন ভয়ানক অস্বচ্ছ অন্ধকার রূপ নিয়ে ফিরে এলো যে, এবার আমরা শত্রু-মিত্র চিনতে হিমশিম খাচ্ছি। এখন রাজনীতির আঙিনায় কে যে নাড়া লাগায় আর কে জয় বাংলা বলে সেটাও তো ঠিক বুঝতে পারি না।

প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন, জঙ্গিরা কেমন মুসলমান তিনি বুঝতে পারেন না। তিনি জঙ্গিদের ধর্মবোধ বুঝতে পারেন না কারণ মসজিদে আজান দেওয়ার পরে জঙ্গিরা মসজিদে নামাজ পড়তে না গিয়ে অস্ত্র হাতে মানুষ খুন করতে যায়। প্রধানমন্ত্রীর এই কথার বিপরীতে খুনিরা কী যুক্তি দেখাতে পারে সেটি তারাই ভালো বলতে পারবে। তারা কেমন মুসলমান সেটি তারা ব্যাখ্যা করতে পারবে। মানুষ খুন করার পক্ষে জোরালো যুক্তি দেখিয়ে তারা বলতে পারে তারা ভালো মুসলমান। ধর্মের বিধান অনুযায়ী সে সব যুক্তি-পাল্টা যুক্তি নিয়ে আগামী বছরগুলোতে চমৎকার বাহাস চলতে পারে। সেটি একান্তই তাদের বিষয় যারা এমন বাহাসের মধ্যদিয়ে নিজেদের মতলব পুরা করতে পারবেন। কিন্তু আমরা জানি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মাটি, মানুষ এবং বুদ্ধির মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আমরা লড়াই করেছি এবং ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন করে সব বাহাসের ইতি টেনেছি। ২০১৬ সালে আমরা পুরনো বাহাস নতুন করে কেন শুরু করব। আমরা চাই ধর্মনিরপেক্ষ আইনে দেশ চলবে যেটি ১৯৭১ সালে নির্ধারিত হয়ে গেছে। ফৌজদারি আইনে যারা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করবে তারা আইনের আওতায় শাস্তি ভোগ করবে। কে কোন মতবাদে বিশ্বাস স্থাপন করে নরহত্যা করেছে, সেই মতবাদ ভ্রান্ত নাকি অভ্রান্ত সেটি দেখার সাধ সাধারণ মানুষ একাত্তর সালেই মিটিয়ে ফেলেছে। এখন রাজনীতিবিদরা নতুন করে সেই ফ্যাকড়া তুলে আমাদের জীবনে অশান্তি নামিয়ে আনবেন না বলেই আমরা আশা করি। সাধারণ মানুষ সমাজে শান্তি চায় যাতে তাদের জীবন-জীবিকা নির্ঝঞ্ঝাট থাকে। রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চায় যাতে দুর্বৃত্তরা জনজীবনে বার বার হানা দিতে না পারে।

সাধারণ মানুষ বাংলা তিনটি শব্দের মানে স্পষ্ট করে জানে। এক. ‘অন্যায়’ যা সামাজিক মূল্যবোধ দিয়ে নির্ধারিত হয়ে থাকে। আর একটি শব্দ ‘পাপ’, যেটি নির্ধারণের মানদণ্ড ধর্মীয় বিধান। জনজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শব্দ অপরাধ যেটি রাষ্ট্রের আইনে শাস্তিযোগ্য একটি কাজ। সরকার এবং আদালতের কাছে আমরা অপরাধের বিচার চাই। অন্যায় কিংবা পাপের সংজ্ঞা নির্ধারণের গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খেয়ে আমরা অপরাধীকে দায়মুক্তি দিতে নারাজ। সরকার ধর্ম-অধর্মের বাহাসে না জড়িয়ে আমাদের নির্জলা শান্তি উপহার দিলে আমরা কৃতজ্ঞ হব।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা