শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

ইংরেজি টেরোরিজম শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সন্ত্রাসবাদ। হিন্দি ভাষায় টেরোরিজমকে বলে আতঙ্কবাদ। আমার মনে হয় টেরোরিজমের প্রতিশব্দ আতঙ্কবাদ শব্দটি মানুষের সত্যিকার অনুভূতিকে চাক্ষুষ করে তুলতে পারে। আতঙ্কবাদ শব্দটি উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুকের গভীরে আমরা ভয়ের গুড়গুড় আওয়াজ শুনতে পাই। কয়েকদিন আগে শোলাকিয়া ঈদের জামাতে ভয়ঙ্কর আক্রমণ হতে চলেছিল। পুলিশের বাধার মুখে কয়েকজনের প্রাণনাশের মধ্যদিয়ে আক্রমণকারীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়েছে। শোলাকিয়ায় হামলার বিষয়ে গণমাধ্যম বলেছে, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমামকে হত্যার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ধর্ম পেশাজীবী মানুষের মধ্যে অন্য পেশাজীবীদের মতো পেশাগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত থাকতে পারে। অতীতে এই ধরনের দ্বন্দ্বকে ঘিরে বেশ কিছু হত্যাকাণ্ডের নজির বাংলাদেশে আছে। ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে কেউ হিংস্র হয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাউকে হত্যা করে ফেললে আমরা দুঃখ পাই, হত্যাকারীদের প্রতি ঘৃণা বোধ করি। কিন্তু তাই বলে তাতে আতঙ্কিত বোধ করি না। ব্যক্তিগত হিংসা-প্রতিহিংসা থেকে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটে সেগুলোকে মানুষ ব্যক্তির সীমায় বিচার করে এবং ঘটনা নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে তাদের দুঃখ ঘৃণা প্রকাশ করে। এই ধরনের হিংস্র ঘটনার খবর পেলে মানুষ দুঃখ পায় কিংবা ক্রুদ্ধ হয়ে প্রতিকার দাবি করে কিন্তু নিজের কিংবা আত্মীয়-পরিজনের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কিত বোধ করে না। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসাপূর্ণ হত্যাকাণ্ড দেখে মানুষের মনের অবস্থা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সীমায় বাঁধা নেই বরং দেশবাসীর মনের মধ্যে নির্জলা আতঙ্ক ভর করেছে। আতঙ্কের কারণ, ভয়ঙ্কর খুনে স্বভাবের মানুষগুলো কেন নিরীহ ২২ জনকে পৈশাচিক বর্বরতায় হত্যা করল তার কারণ আমরা জানি না। আমরা আতঙ্কিত কারণ কয়েকটি অল্প বয়সী ছেলে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ডিনার খেতে আসা দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষগুলোকে ঠাণ্ডা মাথায় কুপিয়ে-খুঁচিয়ে ভয়ঙ্কর উপায়ে খুন করেছে। খুন করার আগে খুনিরা নিরীহ মানুষগুলোকে জিম্মি করে বিশেষ কোনো দাবি-দাওয়া পেশ করলে আমরা তাদের ক্ষোভের কারণ জানতে পারতাম। কিন্তু তেমন কোনো দাবি-দাওয়ার কথা গণমাধ্যমে আসেনি যা থেকে আমরা খুনিদের মতলব সম্পর্কে কোনো ধারণা পেতে পারি। যে খুনিরা এমন ভয়ঙ্কর কাজ করেছে তাদের সঙ্গে দেশি-বিদেশি মানুষগুলোর ব্যক্তিগত শত্রুতা দূরে থাক ব্যক্তিগত পরিচয়টুকুও ছিল না। তবুও তারা নিষ্ঠুরভাবে এই মানুষগুলোকে কেন মারল সেটা আমরা অনুমান পর্যন্ত করতে পারছি না। নিষ্ঠুর বিকৃত স্বভাবের হত্যাকারী তরুণেরা দেশি-বিদেশি মানুষকে জিম্মি করে কার কাছে কী চেয়েছিল সেটাও আমাদের অজানা। ইতিহাসের পাতা উল্টালে অনেক রকমের জিম্মি কাহিনী পাওয়া যায়। সে সব ঘটনা বিস্তারিত পড়লে জানা যায় কে, কাকে, কেন জিম্মি করেছিল কিংবা তারা কার কাছে কী দাবি করেছিল।

গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে কিছু মানুষকে জিম্মি করা হলো, তাদের কুপিয়ে-খুঁচিয়ে বীভৎস আনন্দে হত্যা করা হলো— এ পর্যন্ত আমরা জানি। কিন্তু কেন মানুষগুলোকে জিম্মি করা হয়েছিল সেটা আমরা কেউ জানি না। হত্যাকারীরা মানুষগুলোকে জিম্মি করে কারও কাছে কি কোনো দাবি পেশ করেছিল যা না পেয়ে তারা এমন হিংস্র আচরণ করল? কে জানে এসব প্রশ্নের জবাব কার কাছে আছে।

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ডের টাটকা স্মৃতি আমাদের দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে ফিরছে। এই নারকীয় ঘটনা আমাদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যার জবাব না পেয়ে আমরা আতঙ্কে ভুগছি। আতঙ্কের সঙ্গে এক ভয়ঙ্কর বিস্ময় আমাদের ক্রমাগত গ্রাস করছে। আমরা ভেবে ঠাহর করতে পারছি না, যারা এমন নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড চালাল তারা সবাই বাঙালি এবং কম বয়সী তরুণ। হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে একজন-দুজন মানুষকে খুন করার পরে যদি খুনিরা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করত কিংবা স্নায়ু চাপে ভুগে স্রেফ অস্ত্র হাতে রক্তের দিকে তাকিয়ে ভীত চোখে বসে থাকত তাহলে আমি এত আতঙ্কিত হতাম না। খুনিরা স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধির সামান্য পরিচয় না দিয়ে অস্বাভাবিক বিকৃতির সঙ্গে ক্রমাগত হত্যা চালিয়ে গেছে। খুনিরা ২২ জন মানুষকে ক্রমাগত খুঁচিয়ে-কুপিয়ে হত্যা করে রক্তাক্ত মেঝেতে বসে সাহরি খেয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে। এরপরও সাধারণ বোধ-বুদ্ধির মানুষ আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে পারে! 

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাত্তর সালের পাকিস্তান বাহিনীর সৈন্যদের এবং তাদের সহযোগী রাজাকার আলবদরদের নৃশংসতার মিল আছে। পাকিস্তান বাহিনী এবং রাজাকার-আলবদররা বাঙালি জাতিকে জিম্মি করে আমাদের কাছে কী চেয়েছিল সেটি আমরা জানতাম। একাত্তর সালে সমাজচিত্র অনেক স্বচ্ছ ছিল। রাজনীতির পানি এমন ঘোলা ছিল না। একাত্তর সালে শত্রু-মিত্র চিনতে কোনো বাঙালিকে বেগ পেতে হয়নি। সব প্রশ্নের জবাব আমাদের জানা ছিল বলে আমরা স্বচ্ছন্দে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলাম এবং অস্ত্র হাতে খুব সোজা সাপটা শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। একাত্তর সালে বাঙালি এবং পাকিস্তানি দুই পক্ষের স্লোগানও ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। পাকিস্তানি সৈন্যরা যেখানে সেখানে মানুষকে জড় করে বলত, তোমরা গাদ্দার বাঙালি জাত অনেকদিন ধরে বহুত বেত্তমিজি করেছ। তোমরা বাঙালিরা ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য লম্বা লম্বা মিছিল করে গলা ফুলিয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার করেছ। জয় বাংলার দিন শেষ, এবার ইসলামের তরক্কি। কাজেই এবার গলার রগ ফুলিয়ে নাড়া লাগাও। জনতা মনে মনে নিশ্চয়ই জয় বাংলা বলত। মনে মনে জয় বাংলা না বললে বাংলাদেশের জন্ম হলো কী করে। তবে সেই মুহূর্তে মুখে নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে জালেমদের হাত থেকে জান বাঁচানোর চেষ্টা করত। নারায়ে তকবির বলেও যে সবার জান বাঁচত তা নয়।

একাত্তর সালে বাঙালির বাঁচা-মরা পাকিস্তানি সৈন্য কিংবা রাজাকার আলবদরদের খেয়াল-খুশির ওপর নির্ভর করত। আমাদের বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত রাজাকার আলবদরদের খেয়াল খুশির ওপর দোল খেলেও জয় বাংলা নিয়ে আমাদের মনে সন্দেহের দোলাচল ছিল না। আমরা জানতাম, আমরা জয় বাংলার পক্ষে আছি, থাকব এবং এই যুদ্ধে আমরা জিতব। নয় মাসের যুদ্ধে আমরা জিতেছিলাম। কিন্তু বাঙালির কী দুর্ভাগ্য! পঁয়তাল্লিশ বছর পরে পুরনো বীভৎস লড়াই আমাদের জীবনে ফিরে এলো। শুধু ফিরে এলো বললে অল্প বলা হয়। পুরনো লড়াই এমন ভয়ানক অস্বচ্ছ অন্ধকার রূপ নিয়ে ফিরে এলো যে, এবার আমরা শত্রু-মিত্র চিনতে হিমশিম খাচ্ছি। এখন রাজনীতির আঙিনায় কে যে নাড়া লাগায় আর কে জয় বাংলা বলে সেটাও তো ঠিক বুঝতে পারি না।

প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন, জঙ্গিরা কেমন মুসলমান তিনি বুঝতে পারেন না। তিনি জঙ্গিদের ধর্মবোধ বুঝতে পারেন না কারণ মসজিদে আজান দেওয়ার পরে জঙ্গিরা মসজিদে নামাজ পড়তে না গিয়ে অস্ত্র হাতে মানুষ খুন করতে যায়। প্রধানমন্ত্রীর এই কথার বিপরীতে খুনিরা কী যুক্তি দেখাতে পারে সেটি তারাই ভালো বলতে পারবে। তারা কেমন মুসলমান সেটি তারা ব্যাখ্যা করতে পারবে। মানুষ খুন করার পক্ষে জোরালো যুক্তি দেখিয়ে তারা বলতে পারে তারা ভালো মুসলমান। ধর্মের বিধান অনুযায়ী সে সব যুক্তি-পাল্টা যুক্তি নিয়ে আগামী বছরগুলোতে চমৎকার বাহাস চলতে পারে। সেটি একান্তই তাদের বিষয় যারা এমন বাহাসের মধ্যদিয়ে নিজেদের মতলব পুরা করতে পারবেন। কিন্তু আমরা জানি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মাটি, মানুষ এবং বুদ্ধির মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আমরা লড়াই করেছি এবং ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন করে সব বাহাসের ইতি টেনেছি। ২০১৬ সালে আমরা পুরনো বাহাস নতুন করে কেন শুরু করব। আমরা চাই ধর্মনিরপেক্ষ আইনে দেশ চলবে যেটি ১৯৭১ সালে নির্ধারিত হয়ে গেছে। ফৌজদারি আইনে যারা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করবে তারা আইনের আওতায় শাস্তি ভোগ করবে। কে কোন মতবাদে বিশ্বাস স্থাপন করে নরহত্যা করেছে, সেই মতবাদ ভ্রান্ত নাকি অভ্রান্ত সেটি দেখার সাধ সাধারণ মানুষ একাত্তর সালেই মিটিয়ে ফেলেছে। এখন রাজনীতিবিদরা নতুন করে সেই ফ্যাকড়া তুলে আমাদের জীবনে অশান্তি নামিয়ে আনবেন না বলেই আমরা আশা করি। সাধারণ মানুষ সমাজে শান্তি চায় যাতে তাদের জীবন-জীবিকা নির্ঝঞ্ঝাট থাকে। রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চায় যাতে দুর্বৃত্তরা জনজীবনে বার বার হানা দিতে না পারে।

সাধারণ মানুষ বাংলা তিনটি শব্দের মানে স্পষ্ট করে জানে। এক. ‘অন্যায়’ যা সামাজিক মূল্যবোধ দিয়ে নির্ধারিত হয়ে থাকে। আর একটি শব্দ ‘পাপ’, যেটি নির্ধারণের মানদণ্ড ধর্মীয় বিধান। জনজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শব্দ অপরাধ যেটি রাষ্ট্রের আইনে শাস্তিযোগ্য একটি কাজ। সরকার এবং আদালতের কাছে আমরা অপরাধের বিচার চাই। অন্যায় কিংবা পাপের সংজ্ঞা নির্ধারণের গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খেয়ে আমরা অপরাধীকে দায়মুক্তি দিতে নারাজ। সরকার ধর্ম-অধর্মের বাহাসে না জড়িয়ে আমাদের নির্জলা শান্তি উপহার দিলে আমরা কৃতজ্ঞ হব।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা