শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

ইংরেজি টেরোরিজম শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সন্ত্রাসবাদ। হিন্দি ভাষায় টেরোরিজমকে বলে আতঙ্কবাদ। আমার মনে হয় টেরোরিজমের প্রতিশব্দ আতঙ্কবাদ শব্দটি মানুষের সত্যিকার অনুভূতিকে চাক্ষুষ করে তুলতে পারে। আতঙ্কবাদ শব্দটি উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুকের গভীরে আমরা ভয়ের গুড়গুড় আওয়াজ শুনতে পাই। কয়েকদিন আগে শোলাকিয়া ঈদের জামাতে ভয়ঙ্কর আক্রমণ হতে চলেছিল। পুলিশের বাধার মুখে কয়েকজনের প্রাণনাশের মধ্যদিয়ে আক্রমণকারীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়েছে। শোলাকিয়ায় হামলার বিষয়ে গণমাধ্যম বলেছে, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমামকে হত্যার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ধর্ম পেশাজীবী মানুষের মধ্যে অন্য পেশাজীবীদের মতো পেশাগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত থাকতে পারে। অতীতে এই ধরনের দ্বন্দ্বকে ঘিরে বেশ কিছু হত্যাকাণ্ডের নজির বাংলাদেশে আছে। ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে কেউ হিংস্র হয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাউকে হত্যা করে ফেললে আমরা দুঃখ পাই, হত্যাকারীদের প্রতি ঘৃণা বোধ করি। কিন্তু তাই বলে তাতে আতঙ্কিত বোধ করি না। ব্যক্তিগত হিংসা-প্রতিহিংসা থেকে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটে সেগুলোকে মানুষ ব্যক্তির সীমায় বিচার করে এবং ঘটনা নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে তাদের দুঃখ ঘৃণা প্রকাশ করে। এই ধরনের হিংস্র ঘটনার খবর পেলে মানুষ দুঃখ পায় কিংবা ক্রুদ্ধ হয়ে প্রতিকার দাবি করে কিন্তু নিজের কিংবা আত্মীয়-পরিজনের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কিত বোধ করে না। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসাপূর্ণ হত্যাকাণ্ড দেখে মানুষের মনের অবস্থা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সীমায় বাঁধা নেই বরং দেশবাসীর মনের মধ্যে নির্জলা আতঙ্ক ভর করেছে। আতঙ্কের কারণ, ভয়ঙ্কর খুনে স্বভাবের মানুষগুলো কেন নিরীহ ২২ জনকে পৈশাচিক বর্বরতায় হত্যা করল তার কারণ আমরা জানি না। আমরা আতঙ্কিত কারণ কয়েকটি অল্প বয়সী ছেলে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ডিনার খেতে আসা দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষগুলোকে ঠাণ্ডা মাথায় কুপিয়ে-খুঁচিয়ে ভয়ঙ্কর উপায়ে খুন করেছে। খুন করার আগে খুনিরা নিরীহ মানুষগুলোকে জিম্মি করে বিশেষ কোনো দাবি-দাওয়া পেশ করলে আমরা তাদের ক্ষোভের কারণ জানতে পারতাম। কিন্তু তেমন কোনো দাবি-দাওয়ার কথা গণমাধ্যমে আসেনি যা থেকে আমরা খুনিদের মতলব সম্পর্কে কোনো ধারণা পেতে পারি। যে খুনিরা এমন ভয়ঙ্কর কাজ করেছে তাদের সঙ্গে দেশি-বিদেশি মানুষগুলোর ব্যক্তিগত শত্রুতা দূরে থাক ব্যক্তিগত পরিচয়টুকুও ছিল না। তবুও তারা নিষ্ঠুরভাবে এই মানুষগুলোকে কেন মারল সেটা আমরা অনুমান পর্যন্ত করতে পারছি না। নিষ্ঠুর বিকৃত স্বভাবের হত্যাকারী তরুণেরা দেশি-বিদেশি মানুষকে জিম্মি করে কার কাছে কী চেয়েছিল সেটাও আমাদের অজানা। ইতিহাসের পাতা উল্টালে অনেক রকমের জিম্মি কাহিনী পাওয়া যায়। সে সব ঘটনা বিস্তারিত পড়লে জানা যায় কে, কাকে, কেন জিম্মি করেছিল কিংবা তারা কার কাছে কী দাবি করেছিল।

গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে কিছু মানুষকে জিম্মি করা হলো, তাদের কুপিয়ে-খুঁচিয়ে বীভৎস আনন্দে হত্যা করা হলো— এ পর্যন্ত আমরা জানি। কিন্তু কেন মানুষগুলোকে জিম্মি করা হয়েছিল সেটা আমরা কেউ জানি না। হত্যাকারীরা মানুষগুলোকে জিম্মি করে কারও কাছে কি কোনো দাবি পেশ করেছিল যা না পেয়ে তারা এমন হিংস্র আচরণ করল? কে জানে এসব প্রশ্নের জবাব কার কাছে আছে।

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ডের টাটকা স্মৃতি আমাদের দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে ফিরছে। এই নারকীয় ঘটনা আমাদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যার জবাব না পেয়ে আমরা আতঙ্কে ভুগছি। আতঙ্কের সঙ্গে এক ভয়ঙ্কর বিস্ময় আমাদের ক্রমাগত গ্রাস করছে। আমরা ভেবে ঠাহর করতে পারছি না, যারা এমন নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড চালাল তারা সবাই বাঙালি এবং কম বয়সী তরুণ। হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে একজন-দুজন মানুষকে খুন করার পরে যদি খুনিরা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করত কিংবা স্নায়ু চাপে ভুগে স্রেফ অস্ত্র হাতে রক্তের দিকে তাকিয়ে ভীত চোখে বসে থাকত তাহলে আমি এত আতঙ্কিত হতাম না। খুনিরা স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধির সামান্য পরিচয় না দিয়ে অস্বাভাবিক বিকৃতির সঙ্গে ক্রমাগত হত্যা চালিয়ে গেছে। খুনিরা ২২ জন মানুষকে ক্রমাগত খুঁচিয়ে-কুপিয়ে হত্যা করে রক্তাক্ত মেঝেতে বসে সাহরি খেয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে। এরপরও সাধারণ বোধ-বুদ্ধির মানুষ আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে পারে! 

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাত্তর সালের পাকিস্তান বাহিনীর সৈন্যদের এবং তাদের সহযোগী রাজাকার আলবদরদের নৃশংসতার মিল আছে। পাকিস্তান বাহিনী এবং রাজাকার-আলবদররা বাঙালি জাতিকে জিম্মি করে আমাদের কাছে কী চেয়েছিল সেটি আমরা জানতাম। একাত্তর সালে সমাজচিত্র অনেক স্বচ্ছ ছিল। রাজনীতির পানি এমন ঘোলা ছিল না। একাত্তর সালে শত্রু-মিত্র চিনতে কোনো বাঙালিকে বেগ পেতে হয়নি। সব প্রশ্নের জবাব আমাদের জানা ছিল বলে আমরা স্বচ্ছন্দে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলাম এবং অস্ত্র হাতে খুব সোজা সাপটা শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। একাত্তর সালে বাঙালি এবং পাকিস্তানি দুই পক্ষের স্লোগানও ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। পাকিস্তানি সৈন্যরা যেখানে সেখানে মানুষকে জড় করে বলত, তোমরা গাদ্দার বাঙালি জাত অনেকদিন ধরে বহুত বেত্তমিজি করেছ। তোমরা বাঙালিরা ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য লম্বা লম্বা মিছিল করে গলা ফুলিয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার করেছ। জয় বাংলার দিন শেষ, এবার ইসলামের তরক্কি। কাজেই এবার গলার রগ ফুলিয়ে নাড়া লাগাও। জনতা মনে মনে নিশ্চয়ই জয় বাংলা বলত। মনে মনে জয় বাংলা না বললে বাংলাদেশের জন্ম হলো কী করে। তবে সেই মুহূর্তে মুখে নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে জালেমদের হাত থেকে জান বাঁচানোর চেষ্টা করত। নারায়ে তকবির বলেও যে সবার জান বাঁচত তা নয়।

একাত্তর সালে বাঙালির বাঁচা-মরা পাকিস্তানি সৈন্য কিংবা রাজাকার আলবদরদের খেয়াল-খুশির ওপর নির্ভর করত। আমাদের বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত রাজাকার আলবদরদের খেয়াল খুশির ওপর দোল খেলেও জয় বাংলা নিয়ে আমাদের মনে সন্দেহের দোলাচল ছিল না। আমরা জানতাম, আমরা জয় বাংলার পক্ষে আছি, থাকব এবং এই যুদ্ধে আমরা জিতব। নয় মাসের যুদ্ধে আমরা জিতেছিলাম। কিন্তু বাঙালির কী দুর্ভাগ্য! পঁয়তাল্লিশ বছর পরে পুরনো বীভৎস লড়াই আমাদের জীবনে ফিরে এলো। শুধু ফিরে এলো বললে অল্প বলা হয়। পুরনো লড়াই এমন ভয়ানক অস্বচ্ছ অন্ধকার রূপ নিয়ে ফিরে এলো যে, এবার আমরা শত্রু-মিত্র চিনতে হিমশিম খাচ্ছি। এখন রাজনীতির আঙিনায় কে যে নাড়া লাগায় আর কে জয় বাংলা বলে সেটাও তো ঠিক বুঝতে পারি না।

প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন, জঙ্গিরা কেমন মুসলমান তিনি বুঝতে পারেন না। তিনি জঙ্গিদের ধর্মবোধ বুঝতে পারেন না কারণ মসজিদে আজান দেওয়ার পরে জঙ্গিরা মসজিদে নামাজ পড়তে না গিয়ে অস্ত্র হাতে মানুষ খুন করতে যায়। প্রধানমন্ত্রীর এই কথার বিপরীতে খুনিরা কী যুক্তি দেখাতে পারে সেটি তারাই ভালো বলতে পারবে। তারা কেমন মুসলমান সেটি তারা ব্যাখ্যা করতে পারবে। মানুষ খুন করার পক্ষে জোরালো যুক্তি দেখিয়ে তারা বলতে পারে তারা ভালো মুসলমান। ধর্মের বিধান অনুযায়ী সে সব যুক্তি-পাল্টা যুক্তি নিয়ে আগামী বছরগুলোতে চমৎকার বাহাস চলতে পারে। সেটি একান্তই তাদের বিষয় যারা এমন বাহাসের মধ্যদিয়ে নিজেদের মতলব পুরা করতে পারবেন। কিন্তু আমরা জানি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মাটি, মানুষ এবং বুদ্ধির মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আমরা লড়াই করেছি এবং ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন করে সব বাহাসের ইতি টেনেছি। ২০১৬ সালে আমরা পুরনো বাহাস নতুন করে কেন শুরু করব। আমরা চাই ধর্মনিরপেক্ষ আইনে দেশ চলবে যেটি ১৯৭১ সালে নির্ধারিত হয়ে গেছে। ফৌজদারি আইনে যারা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করবে তারা আইনের আওতায় শাস্তি ভোগ করবে। কে কোন মতবাদে বিশ্বাস স্থাপন করে নরহত্যা করেছে, সেই মতবাদ ভ্রান্ত নাকি অভ্রান্ত সেটি দেখার সাধ সাধারণ মানুষ একাত্তর সালেই মিটিয়ে ফেলেছে। এখন রাজনীতিবিদরা নতুন করে সেই ফ্যাকড়া তুলে আমাদের জীবনে অশান্তি নামিয়ে আনবেন না বলেই আমরা আশা করি। সাধারণ মানুষ সমাজে শান্তি চায় যাতে তাদের জীবন-জীবিকা নির্ঝঞ্ঝাট থাকে। রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চায় যাতে দুর্বৃত্তরা জনজীবনে বার বার হানা দিতে না পারে।

সাধারণ মানুষ বাংলা তিনটি শব্দের মানে স্পষ্ট করে জানে। এক. ‘অন্যায়’ যা সামাজিক মূল্যবোধ দিয়ে নির্ধারিত হয়ে থাকে। আর একটি শব্দ ‘পাপ’, যেটি নির্ধারণের মানদণ্ড ধর্মীয় বিধান। জনজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শব্দ অপরাধ যেটি রাষ্ট্রের আইনে শাস্তিযোগ্য একটি কাজ। সরকার এবং আদালতের কাছে আমরা অপরাধের বিচার চাই। অন্যায় কিংবা পাপের সংজ্ঞা নির্ধারণের গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খেয়ে আমরা অপরাধীকে দায়মুক্তি দিতে নারাজ। সরকার ধর্ম-অধর্মের বাহাসে না জড়িয়ে আমাদের নির্জলা শান্তি উপহার দিলে আমরা কৃতজ্ঞ হব।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা