শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হত্যাকাণ্ড : পাপ, অন্যায় নাকি অপরাধ?

ইংরেজি টেরোরিজম শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সন্ত্রাসবাদ। হিন্দি ভাষায় টেরোরিজমকে বলে আতঙ্কবাদ। আমার মনে হয় টেরোরিজমের প্রতিশব্দ আতঙ্কবাদ শব্দটি মানুষের সত্যিকার অনুভূতিকে চাক্ষুষ করে তুলতে পারে। আতঙ্কবাদ শব্দটি উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বুকের গভীরে আমরা ভয়ের গুড়গুড় আওয়াজ শুনতে পাই। কয়েকদিন আগে শোলাকিয়া ঈদের জামাতে ভয়ঙ্কর আক্রমণ হতে চলেছিল। পুলিশের বাধার মুখে কয়েকজনের প্রাণনাশের মধ্যদিয়ে আক্রমণকারীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়েছে। শোলাকিয়ায় হামলার বিষয়ে গণমাধ্যম বলেছে, শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমামকে হত্যার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ধর্ম পেশাজীবী মানুষের মধ্যে অন্য পেশাজীবীদের মতো পেশাগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত থাকতে পারে। অতীতে এই ধরনের দ্বন্দ্বকে ঘিরে বেশ কিছু হত্যাকাণ্ডের নজির বাংলাদেশে আছে। ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে কেউ হিংস্র হয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাউকে হত্যা করে ফেললে আমরা দুঃখ পাই, হত্যাকারীদের প্রতি ঘৃণা বোধ করি। কিন্তু তাই বলে তাতে আতঙ্কিত বোধ করি না। ব্যক্তিগত হিংসা-প্রতিহিংসা থেকে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটে সেগুলোকে মানুষ ব্যক্তির সীমায় বিচার করে এবং ঘটনা নিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে তাদের দুঃখ ঘৃণা প্রকাশ করে। এই ধরনের হিংস্র ঘটনার খবর পেলে মানুষ দুঃখ পায় কিংবা ক্রুদ্ধ হয়ে প্রতিকার দাবি করে কিন্তু নিজের কিংবা আত্মীয়-পরিজনের নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কিত বোধ করে না। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসাপূর্ণ হত্যাকাণ্ড দেখে মানুষের মনের অবস্থা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সীমায় বাঁধা নেই বরং দেশবাসীর মনের মধ্যে নির্জলা আতঙ্ক ভর করেছে। আতঙ্কের কারণ, ভয়ঙ্কর খুনে স্বভাবের মানুষগুলো কেন নিরীহ ২২ জনকে পৈশাচিক বর্বরতায় হত্যা করল তার কারণ আমরা জানি না। আমরা আতঙ্কিত কারণ কয়েকটি অল্প বয়সী ছেলে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে ডিনার খেতে আসা দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষগুলোকে ঠাণ্ডা মাথায় কুপিয়ে-খুঁচিয়ে ভয়ঙ্কর উপায়ে খুন করেছে। খুন করার আগে খুনিরা নিরীহ মানুষগুলোকে জিম্মি করে বিশেষ কোনো দাবি-দাওয়া পেশ করলে আমরা তাদের ক্ষোভের কারণ জানতে পারতাম। কিন্তু তেমন কোনো দাবি-দাওয়ার কথা গণমাধ্যমে আসেনি যা থেকে আমরা খুনিদের মতলব সম্পর্কে কোনো ধারণা পেতে পারি। যে খুনিরা এমন ভয়ঙ্কর কাজ করেছে তাদের সঙ্গে দেশি-বিদেশি মানুষগুলোর ব্যক্তিগত শত্রুতা দূরে থাক ব্যক্তিগত পরিচয়টুকুও ছিল না। তবুও তারা নিষ্ঠুরভাবে এই মানুষগুলোকে কেন মারল সেটা আমরা অনুমান পর্যন্ত করতে পারছি না। নিষ্ঠুর বিকৃত স্বভাবের হত্যাকারী তরুণেরা দেশি-বিদেশি মানুষকে জিম্মি করে কার কাছে কী চেয়েছিল সেটাও আমাদের অজানা। ইতিহাসের পাতা উল্টালে অনেক রকমের জিম্মি কাহিনী পাওয়া যায়। সে সব ঘটনা বিস্তারিত পড়লে জানা যায় কে, কাকে, কেন জিম্মি করেছিল কিংবা তারা কার কাছে কী দাবি করেছিল।

গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে কিছু মানুষকে জিম্মি করা হলো, তাদের কুপিয়ে-খুঁচিয়ে বীভৎস আনন্দে হত্যা করা হলো— এ পর্যন্ত আমরা জানি। কিন্তু কেন মানুষগুলোকে জিম্মি করা হয়েছিল সেটা আমরা কেউ জানি না। হত্যাকারীরা মানুষগুলোকে জিম্মি করে কারও কাছে কি কোনো দাবি পেশ করেছিল যা না পেয়ে তারা এমন হিংস্র আচরণ করল? কে জানে এসব প্রশ্নের জবাব কার কাছে আছে।

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ডের টাটকা স্মৃতি আমাদের দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে ফিরছে। এই নারকীয় ঘটনা আমাদের মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যার জবাব না পেয়ে আমরা আতঙ্কে ভুগছি। আতঙ্কের সঙ্গে এক ভয়ঙ্কর বিস্ময় আমাদের ক্রমাগত গ্রাস করছে। আমরা ভেবে ঠাহর করতে পারছি না, যারা এমন নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড চালাল তারা সবাই বাঙালি এবং কম বয়সী তরুণ। হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে একজন-দুজন মানুষকে খুন করার পরে যদি খুনিরা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করত কিংবা স্নায়ু চাপে ভুগে স্রেফ অস্ত্র হাতে রক্তের দিকে তাকিয়ে ভীত চোখে বসে থাকত তাহলে আমি এত আতঙ্কিত হতাম না। খুনিরা স্বাভাবিক বোধ বুদ্ধির সামান্য পরিচয় না দিয়ে অস্বাভাবিক বিকৃতির সঙ্গে ক্রমাগত হত্যা চালিয়ে গেছে। খুনিরা ২২ জন মানুষকে ক্রমাগত খুঁচিয়ে-কুপিয়ে হত্যা করে রক্তাক্ত মেঝেতে বসে সাহরি খেয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে। এরপরও সাধারণ বোধ-বুদ্ধির মানুষ আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে পারে! 

হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে একাত্তর সালের পাকিস্তান বাহিনীর সৈন্যদের এবং তাদের সহযোগী রাজাকার আলবদরদের নৃশংসতার মিল আছে। পাকিস্তান বাহিনী এবং রাজাকার-আলবদররা বাঙালি জাতিকে জিম্মি করে আমাদের কাছে কী চেয়েছিল সেটি আমরা জানতাম। একাত্তর সালে সমাজচিত্র অনেক স্বচ্ছ ছিল। রাজনীতির পানি এমন ঘোলা ছিল না। একাত্তর সালে শত্রু-মিত্র চিনতে কোনো বাঙালিকে বেগ পেতে হয়নি। সব প্রশ্নের জবাব আমাদের জানা ছিল বলে আমরা স্বচ্ছন্দে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলাম এবং অস্ত্র হাতে খুব সোজা সাপটা শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। একাত্তর সালে বাঙালি এবং পাকিস্তানি দুই পক্ষের স্লোগানও ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। পাকিস্তানি সৈন্যরা যেখানে সেখানে মানুষকে জড় করে বলত, তোমরা গাদ্দার বাঙালি জাত অনেকদিন ধরে বহুত বেত্তমিজি করেছ। তোমরা বাঙালিরা ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য লম্বা লম্বা মিছিল করে গলা ফুলিয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার করেছ। জয় বাংলার দিন শেষ, এবার ইসলামের তরক্কি। কাজেই এবার গলার রগ ফুলিয়ে নাড়া লাগাও। জনতা মনে মনে নিশ্চয়ই জয় বাংলা বলত। মনে মনে জয় বাংলা না বললে বাংলাদেশের জন্ম হলো কী করে। তবে সেই মুহূর্তে মুখে নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবর ধ্বনি দিয়ে জালেমদের হাত থেকে জান বাঁচানোর চেষ্টা করত। নারায়ে তকবির বলেও যে সবার জান বাঁচত তা নয়।

একাত্তর সালে বাঙালির বাঁচা-মরা পাকিস্তানি সৈন্য কিংবা রাজাকার আলবদরদের খেয়াল-খুশির ওপর নির্ভর করত। আমাদের বাঁচা-মরার সিদ্ধান্ত রাজাকার আলবদরদের খেয়াল খুশির ওপর দোল খেলেও জয় বাংলা নিয়ে আমাদের মনে সন্দেহের দোলাচল ছিল না। আমরা জানতাম, আমরা জয় বাংলার পক্ষে আছি, থাকব এবং এই যুদ্ধে আমরা জিতব। নয় মাসের যুদ্ধে আমরা জিতেছিলাম। কিন্তু বাঙালির কী দুর্ভাগ্য! পঁয়তাল্লিশ বছর পরে পুরনো বীভৎস লড়াই আমাদের জীবনে ফিরে এলো। শুধু ফিরে এলো বললে অল্প বলা হয়। পুরনো লড়াই এমন ভয়ানক অস্বচ্ছ অন্ধকার রূপ নিয়ে ফিরে এলো যে, এবার আমরা শত্রু-মিত্র চিনতে হিমশিম খাচ্ছি। এখন রাজনীতির আঙিনায় কে যে নাড়া লাগায় আর কে জয় বাংলা বলে সেটাও তো ঠিক বুঝতে পারি না।

প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেন, জঙ্গিরা কেমন মুসলমান তিনি বুঝতে পারেন না। তিনি জঙ্গিদের ধর্মবোধ বুঝতে পারেন না কারণ মসজিদে আজান দেওয়ার পরে জঙ্গিরা মসজিদে নামাজ পড়তে না গিয়ে অস্ত্র হাতে মানুষ খুন করতে যায়। প্রধানমন্ত্রীর এই কথার বিপরীতে খুনিরা কী যুক্তি দেখাতে পারে সেটি তারাই ভালো বলতে পারবে। তারা কেমন মুসলমান সেটি তারা ব্যাখ্যা করতে পারবে। মানুষ খুন করার পক্ষে জোরালো যুক্তি দেখিয়ে তারা বলতে পারে তারা ভালো মুসলমান। ধর্মের বিধান অনুযায়ী সে সব যুক্তি-পাল্টা যুক্তি নিয়ে আগামী বছরগুলোতে চমৎকার বাহাস চলতে পারে। সেটি একান্তই তাদের বিষয় যারা এমন বাহাসের মধ্যদিয়ে নিজেদের মতলব পুরা করতে পারবেন। কিন্তু আমরা জানি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মাটি, মানুষ এবং বুদ্ধির মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আমরা লড়াই করেছি এবং ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন করে সব বাহাসের ইতি টেনেছি। ২০১৬ সালে আমরা পুরনো বাহাস নতুন করে কেন শুরু করব। আমরা চাই ধর্মনিরপেক্ষ আইনে দেশ চলবে যেটি ১৯৭১ সালে নির্ধারিত হয়ে গেছে। ফৌজদারি আইনে যারা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করবে তারা আইনের আওতায় শাস্তি ভোগ করবে। কে কোন মতবাদে বিশ্বাস স্থাপন করে নরহত্যা করেছে, সেই মতবাদ ভ্রান্ত নাকি অভ্রান্ত সেটি দেখার সাধ সাধারণ মানুষ একাত্তর সালেই মিটিয়ে ফেলেছে। এখন রাজনীতিবিদরা নতুন করে সেই ফ্যাকড়া তুলে আমাদের জীবনে অশান্তি নামিয়ে আনবেন না বলেই আমরা আশা করি। সাধারণ মানুষ সমাজে শান্তি চায় যাতে তাদের জীবন-জীবিকা নির্ঝঞ্ঝাট থাকে। রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চায় যাতে দুর্বৃত্তরা জনজীবনে বার বার হানা দিতে না পারে।

সাধারণ মানুষ বাংলা তিনটি শব্দের মানে স্পষ্ট করে জানে। এক. ‘অন্যায়’ যা সামাজিক মূল্যবোধ দিয়ে নির্ধারিত হয়ে থাকে। আর একটি শব্দ ‘পাপ’, যেটি নির্ধারণের মানদণ্ড ধর্মীয় বিধান। জনজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শব্দ অপরাধ যেটি রাষ্ট্রের আইনে শাস্তিযোগ্য একটি কাজ। সরকার এবং আদালতের কাছে আমরা অপরাধের বিচার চাই। অন্যায় কিংবা পাপের সংজ্ঞা নির্ধারণের গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খেয়ে আমরা অপরাধীকে দায়মুক্তি দিতে নারাজ। সরকার ধর্ম-অধর্মের বাহাসে না জড়িয়ে আমাদের নির্জলা শান্তি উপহার দিলে আমরা কৃতজ্ঞ হব।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে