শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মেয়েদের কাপড় চোপড়

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের কাপড় চোপড়

ভারতের পর্যটনমন্ত্রী বলেছেন, বিদেশি মেয়েরা যেন ছোট স্কার্ট পরে ঘোরাঘুরি না করে, তাদের নিরাপত্তার জন্যই এটি দরকারি। এ কথা বলে তিনি ভারতের পুরুষদের চরিত্র সম্পর্কে একরকম বুঝিয়ে দিলেন যে ভারতের পুরুষদের চরিত্র খারাপ, মেয়েরা ছোট পোশাক পরলে পুরুষরা তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে যৌন নির্যাতন করে।

সৌদি আরবে ঢুকলেও বিদেশি মেয়েদের মাথায় কাপড় দিতে হয়। ওখানেও এরকম বিশ্বাস যে মেয়েরা চুল ঢেকে না রাখলে পুরুষরা এত উত্তেজিত হবে যে নিজেদের ধর্ষণেচ্ছাকে বাগে আনা অসম্ভব হয়ে পড়বে।

ভারত কি সৌদি আরব হতে যাচ্ছে? ভারত হিন্দুপ্রধান দেশ, সৌদি আরব মূলত মুসলিম দেশ। ধর্মে মিল না থাকলেও মেয়েদের দাবিয়ে রাখার বেলায় দু’পক্ষে বেশ মিল। আসলে নারী-বিরোধ সব ধর্মের মানুষের মধ্যেই আছে। অন্য কোনও বিষয়ে মতের মিল না থাকলেও নারী-বিরোধিতায় সব ধর্মের মানুষের মত প্রায় এক। নারীর শরীর নিয়ে, পোশাক নিয়ে, আচার ব্যবহার নিয়ে, চরিত্র নিয়ে তারা প্রায় একই মত প্রকাশ করে। মতটি পুরুষতান্ত্রিক। কোনও ধর্মই পুরুষতন্ত্রের বিপরীত কোনও কথা বলে না। পুরুষতন্ত্র আছে বলেই সর্ব ধর্মের সমন্বয় হওয়া সম্ভব। ধর্মের চেয়ে পুরুষতন্ত্র ঢের শক্তিশালী। পুরুষতন্ত্রই পারে সব ধর্মের মানুষকে এক জায়গায় জড়ো করতে।

মেয়েদের ওপর পুরুষের যৌন নির্যাতন নতুন কিছু নয়। পুরোনো কালে পুরুষরা যৌন নির্যাতন করতো না, একালেই হঠাৎ খারাপ হতে শুরু করেছে পুরুষ— আমার মনে হয় না এই তথ্যটি সঠিক। পুরোনো কালে যৌন নির্যাতনকে যৌন নির্যাতন বলে মনে হয়নি মানুষের। যৌন নির্যাতনকে পুরুষের স্বাভাবিক আচরণ বলে ধরে নেওয়া হতো। স্বামী পেটালে, মারলে, ধর্ষণ করলে ভাবা হতো এসবে স্বামীর অধিকার আছে। দীর্ঘ বছরব্যাপী নারীবাদী আন্দোলনের ফলে মানুষ এখন জানে কোনও নারীকেই কোনও রকম নির্যাতন করার কোনও রকম অধিকার কোনও পুরুষেরই নেই, সে পিতা হোক কী স্বামী হোক কী ভাই হোক কী পুত্র হোক। না, কোনও নারীরও সে অধিকার নেই। একসময় নারীরা সব নির্যাতন চুপচাপ সইতো, চুপচাপ সওয়াটাকেই নারীর গুণ বলে মনে করা হতো। এখনও যে হয় না তা নয়। রাস্তাঘাটে যৌন নির্যাতনের শিকার হলেও ‘পুরুষরা একটু ওরকমই হয়’, ‘পুরুষদের সেক্সটা একটু বেশি’- এসব ভেবে পুরুষের সব অন্যায়কে, সব অপকর্মকে, সব অপরাধকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হতো। ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে সব অপরাধীকে দেখাটাকেও নারীর গুণ বলে ভাবা হতো, এখনও হয়। নারীবাদী আন্দোলনের ফলে নারীরা নিজের অধিকারের ব্যাপারে এখন খানিকটা সচেতন। তাই পুলিশে রিপোর্ট করে অনেকেই। সব নির্যাতিতাই রিপোর্ট করে না। এই যে কিছু রিপোর্ট করা হয়, এই যে মিডিয়া লেখালেখি করে বা বলাবলি করে এ নিয়ে, এতেই অনেকে মনে করে নারী নির্যাতনের হার বুঝি আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়ে গেছে। সত্য কথা হলো, নারীবিরোধীরা আগেও ছিল, এখনও আছে। আগেও নারীকে যৌন বস্তু হিসেবে দেখা হতো, এখনও দেখা হয়।

বিদেশি মেয়েরা ছোট স্কার্ট না পরলে কি তারা যৌন নির্যাতনের শিকার হবেন না? এ কথা কি হলফ করে বলতে পারবেন পর্যটনমন্ত্রী? ষাট বছর বয়সী যে বিদেশি মহিলাকে এক ট্যাক্সি ড্রাইভার ধর্ষণ করার পর হত্যা করেছিল, সেই মহিলা কি মিনি স্কার্ট পরেছিলেন? না, তিনি মিনি স্কার্ট পরেননি। বিদেশি নারী- যারা যৌন নির্যাতনের এবং ধর্ষণের শিকার হয়েছে এ যাবৎ, তাদের অধিকাংশই ছোট স্কার্ট পরা ছিলেন না। দোষটা স্কার্টের নয়, দোষটা পুরুষের নারীবিদ্বেষের, নারীকে যৌন বস্তু ভাবার মানসিকতার, নারীকে যা ইচ্ছে তাই করা যায়, পাশ্চাত্যের মেয়েরা ‘যার তার সঙ্গে সেক্সে আপত্তি করে না’- এই বিশ্বাসের।

ভারতে গত বছর নারী নির্যাতনের রিপোর্ট হয়েছে তিন লাখ সাতাশ হাজার। আমরা অনুমান করতে পারি, রিপোর্ট না হওয়ার সংখ্যাটা আরো বেশি। যে হারে ভারতীয় নারীরা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়, সে হারে বিদেশি নারী পর্যটক যৌন নির্যাতনের শিকার হয় না। জরিপে দেখা যায়, গত বছরে বিদেশি মহিলাদের ধর্ষণ করার হারটা আগের বছরের চেয়ে বরং কিছু কমেছে। কিন্তু এ তথ্য প্রমাণ করে না যে ভারত ধীরে ধীরে বিদেশি মেয়েদের জন্য নিরাপদ দেশ হয়ে উঠছে। যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটবেই, দেশি মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হলে বিদেশি মেয়েরাও শিকার হবে। দেশ নিরাপদ হলে দেশি বিদেশি সব মেয়ের জন্য নিরাপদ হবে, নিরাপদ না হলে কারও জন্যই হবে না।

দেশ যদি মেয়েদের জন্য নিরাপদ হয় মেয়েরা শরীরে কিছু না পরলেও নিরাপদ। উলঙ্গ মেয়ে রাস্তায় হেঁটে গেলেও কেউ কটু কথা বলবে না, কেউ যৌন হেনস্থা করবে না। যে দেশ স্কার্ট পরা মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়, সে দেশ বোরখা পরা মেয়েদের জন্যও নিরাপদ নয়। মেয়েদের জন্য নিরাপদ দেশ- মেয়েরা যা কিছুই পরুক, অথবা কিছু না পরুক- নিরাপদ। আর যে দেশ মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়- সে দেশে কোনও কাপড় চোপড় পরে নিরাপত্তা আনা যায় না। স্কার্ট বা লুঙ্গি তো পুরুষও পরে। উত্তর ভারতের গ্রামে গঞ্জে পুরুষরা স্কার্ট বা লুঙ্গি পরে। ভারতের তামিলনাড়ু আর কেরালার পুরুষরা ঘরে বাইরে তাদের জাতীয় পোশাক মুন্ডু পরেই থাকে। মুন্ডু আর লুঙ্গিতে পার্থক্য নেই। মুন্ডুটাকে ফোল্ড করে ছোট করেও পরে ওরা। ছোট করা মুন্ডু দেখতে অনেকটা ছোট স্কার্টের মতো। কই ছোট স্কার্ট পরে বলে তাদের নিরাপত্তার কোনও অভাব হয়নি তো! কোনও নারী তো ধর্ষণ করার জন্য তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে শুনিনি। দোষটা তাহলে স্কার্টের নয়। দোষটা নারীর নয়, কারণ নারীরা স্কার্ট পরা পুরুষকে যৌন নির্যাতন করে না। দোষটা নিশ্চিতই পুরুষের, কারণ স্কার্ট পরা এবং না-পরা মেয়েদের যৌন নির্যাতন করে পুরুষরাই। এই পুরুষদের মানুষ করার উপায়টা কি? কী করে মেয়েদের জন্য নিরাপদ দেশ বানানো যায় একটি দেশকে?

যত নারীবিদ্বেষ পুরুষ জন্মের পর থেকে শিখেছে- তা সবার আগে তাদের মস্তিষ্ক থেকে বের করে দিতে হবে। ওসব আবর্জনা মস্তিষ্কে রেখে নতুন বপন করে সুস্থ কিছু ফলানো সম্ভব নয়। নারীকে শ্রদ্ধা করো- এই শিক্ষা কোনও কাজে আসবে না, কারণ নারীকে ঘৃণা করো—এই শিক্ষা পেয়েই বেড়ে উঠেছে অধিকাংশ পুরুষ। আসলে ‘নারীকে শ্রদ্ধা করো, নারীও মানুষ’ ইত্যাদি যত না মাথায় প্রবেশ করানো দরকার, তার চেয়ে মাথা থেকে ‘নারী যৌন বস্তু, নারীকে যা ইচ্ছে তাই করার অধিকার পুরুষের আছে’— এই ধরনের বিশ্বাস মাথা থেকে বের করে দেওয়া বেশি দরকার।

মেয়েদের কাপড় চোপড় নিয়ে পুরুষের মাথা ঘামানো কিছু নতুন নয়। মেয়েদের কাপড় চোপড়ের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের দোষ ঢাকতে চায় ধর্ষক পুরুষ। অচেনা কারও সঙ্গে কোনও অনুমতি ছাড়াই যৌন সঙ্গমের ইচ্ছে হতেই পারে পুরুষের, কারও ওপর পেশির জোর দেখানোর ইচ্ছে হতেই পারে তাদের, কাউকে খুন করার ইচ্ছে হতেই পারে- কিন্তু এসব বদ ইচ্ছেগুলোকে সংবরণ করতে হবে। এ ছাড়া উপায় নেই। সভ্য মানুষ হতে হলে এর বিকল্প নেই। দেশের প্রতিটি মানুষ সভ্য না হলে দেশটিরও সভ্য হয়ে ওঠা হয় না। আমি অপেক্ষা করে আছি সেই দিনের, যে দিন একটিও নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটবে না। শুধু ভারতবর্ষে নয়, সারা পৃথিবীতে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা