শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

জ্যেষ্ঠতার ক্রমানুসারে মন্ত্রিসভায় তার নাম অনেক ওপরে। রাজনৈতিক জীবনে যা তিনি কোনোদিনই আশা করেননি। কিন্তু পরপর দুবার মন্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি নাকি খুশি নন। শুনেছি শপথ গ্রহণ ও দফতর বণ্টনের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে জ্যেষ্ঠ ওই মন্ত্রী বলেছিলেন, দফতরটা এবার বদলাতে পারলেন না! আগের পাঁচ বছর এমন কোনো নজরকাড়া কাজ যে এই মন্ত্রী করতে পেরেছেন এমনও নয়। তবু দলীয় রাজনীতির মারপ্যাঁচে পরেরবারও তাকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়েছে। তবে সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে নিজ নির্বাচনী এলাকার একটি উপজেলায় দলীয় প্রতীক নৌকাকে পরাজিত করতে এই মন্ত্রীর পরোক্ষ ভূমিকা কার্যত প্রকাশ্যেই ছিল। দল ও দলীয় সভানেত্রীর প্রতি এই মন্ত্রীর প্রশ্নাতীত আনুগত্য আছে কি-না তা নিয়ে তখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে। মন্ত্রিসভায় এমন রাজনৈতিক নেতৃত্ব আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকার-প্রধানের জন্য কতখানি সহায়ক এ প্রশ্ন যদি ওঠে তার যুৎসই উত্তর আসলে কি আছে?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সভায় সুইজারল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে যেদিন বক্তব্য রাখার কথা সেদিন দিব্যি হোটেলে বিশ্রামে কাটিয়েছেন আমাদের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি দলের গুরুত্বপূর্ণ একজন সংসদ সদস্য জানান, বাংলাদেশের মন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত আসনটি খালি ছিল। বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রীর বক্তব্য উপস্থাপন করেন সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। তবে অনুষ্ঠান শেষে ওইদিনই মন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে অন্তত ৩০ কিলোমিটার দূরে একটি ভোজসভায় ঠিকই যোগদান করেন যথাসময়ে। সরকারি দলের ওই সংসদ সদস্য একান্ত আলোচনায় বলেন, তিনি শুনেছেন এ ঘটনায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই সভায় যোগ দেওয়া বাংলাদেশের অন্য সদস্যরা মুখ টিপে হেসেছেন। দুঃখও করেছেন। যে সভায় যোগ দিতে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বিদেশে এলেন, কেন সেই কর্মসূচিতে তিনি গরহাজির এর ব্যাখ্যা কি পরবর্তীতে তিনি কাউকে দিয়েছেন? দেননি। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যখন ভয়াবহ তখনো কি আমরা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ পেয়েছি? সস্ত্রীক ব্যক্তিগত সফরে মন্ত্রী মালয়েশিয়া গেছেন, আবার সমন্বয় সভা ডেকে তা বাতিল করেছেন। সব মিলিয়ে জাহিদ মালেক স্বপন তার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেননি। বরং বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি ক্রয়ে একেরপর এক অনিয়মের খবর যেভাবে প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতায় শিরোনাম হয়ে উঠছে তাতে পরিষ্কার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রীর পদত্যাগে দ্রব্যমূল্য হ্রাস পাবে কি-না সেটি কোটি টাকার প্রশ্ন। কিন্তু এ কথা মানতেই হবে দেশের সব মহলে এমন একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, টিপু মুনশি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। ‘বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়’ ‘ভারত কথা দিয়ে কথা রাখেনি’ জাতীয় মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন নিজের মুখে কোথায় কলুপ আঁটতে হয় তা এখনো রপ্ত করে ওঠতে পারেননি তিনি।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম সচিবালয়ে নির্দেশিকা অনুসরণ করে ফাইল নিষ্পত্তি করছেন কি-না এ নিয়ে এখন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কানাঘুষা লেগেই আছে। মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা একান্ত আলাপচারিতায় বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ অনেক ফাইল মন্ত্রীর দফতরে দিনের পর দিন পড়ে থাকছে। স্থানীয় সরকার বিভাগে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ধীরগতির বিষয়টি এমন সব মহলেই আলোচনা হয়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারছে কি-না এ প্রশ্ন ওঠলে কোনো সদুত্তর মিলবে কি? শহর থেকে গ্রাম সবখানে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পয়োনিষ্কাশন, সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের সবগুলো স্তরের কাজ তদারকির দায়িত্ব যে মন্ত্রণালয়ের সেখানে কাজের ধীরগতি কতটা সমর্থনযোগ্য?

দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে রীতিমতো কটাক্ষ করে কিছু প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। ব্যাংক ঋণের সুদহার এক অঙ্কে না নামায় অর্থমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি। বলেছেন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠনে এ ১১ মাসে উনি কী করলেন? ৫ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে সিরামিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘উনি কি হাইবারনেশনে (শীতনিদ্রা) ছিলেন?’ সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকের সরাসরি আশীর্বাদে মনোনীত এফবিসিসিআই সভাপতি যখন অর্থমন্ত্রীকেই তার কাজের সাফল্য নিয়ে আক্রমণ করে বসেন তখন নড়েচড়ে বসতে হয় বৈ-কি। অর্থনীতির প্রায় সব সূচক নিম্নমুখী, পত্রিকার পাতায় যখন একের পর এক এমন খবর আসতে থাকে তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বসে আছেন তার দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।

ঢাকার বায়ু পৃথিবীর সব শহরের চেয়ে এখন বেশি বিষাক্ত, এমন খবরে আমরা কাকে দায়ী করব? পরিবেশ দূষণ রোধ, ঢাকার আশপাশে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, অবৈধ পলিথিন ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষার দায়িত্ব যদি বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হয় তাহলে তারা কতটুকু সফল বা ব্যর্থ সেই সালতামামি করা কি খুব অন্যায় হবে? আর এটি করতে গিয়ে যদি মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকা মন্ত্রীর দক্ষতা, যোগ্যতা, আন্তরিকতা নিয়ে আমরা কথা বলি তাহলে ভুলটা কোথায়? দেশের বিশিষ্ট একজন পরিবেশবিদের সঙ্গে রাজধানীর ভয়াবহ বায়ু দূষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিবেদন প্রসঙ্গে কথা হলে তিনি এসব প্রশ্ন ছুড়ে দেন। কোনো সদুত্তর দিতে পারি না। আমার মনের মধ্যেও তো হাজারো প্রশ্ন। উত্তর পাব কোথায়? প্রায় এক যুগ বন্ধ থাকার পর বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা এমপিওভুক্তি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ক্ষেত্রে তার শতভাগ কমিটমেন্ট পুনর্বার প্রমাণ করেছেন। বিস্ময়কর হলো, যেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর যাচাই বাছাই করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সেখানে সাইনবোর্ড সর্বস্ব অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও এমপিওভুক্তি পেয়েছে। দফতর পরিচালনায় গাফিলতি, ব্যর্থতা বা ত্রুটি-বিচ্যুতি যা-ই বলি না কেন এর দায়িত্ব আসলে কে নেবেন?

রেলের কালো বিড়ালকে কি আসলেই ধরা গেছে? ফি বছর ঈদে ঢাকা থেকে বিভিন্ন শহর, গ্রামে যাওয়া-আসা নিয়ে টিকিট কেলেঙ্কারি কেন এত বছরেও ঠিক হলো না বোধগম্য নয়। দায়িত্ব নিয়ে নতুন রেলমন্ত্রী অনলাইনে টিকিট কেনাবেচার যে ঘোষণা দিলেন বাস্তবে প্রয়োগ করতে গিয়ে সেটি মুখ থুবড়ে পড়ল। বিষয়টি কাকতালীয় না-কি পরিকল্পিত সেটিও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রেলপথ সংস্কারে সরকারের বিপুল বিনিয়োগের সঠিক ব্যবহার হলে ঘন ঘন রেল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ  ‘খারাপ রেললাইন’ হওয়ার কথা নয়। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গত এক বছরে তিনি কতটা আশা জাগানিয়া কাজ দেখাতে পেরেছেন। গত এক বছরে বিদেশে শ্রম রপ্তানি আশাতীতভাবে কমে যাওয়া, নতুন বাজারগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। যদিও স্বরাষ্ট্র, পূর্ত, নৌপরিবহন, বিমান, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাজকর্ম নিয়ে ইতিবাচক কথাই শোনা যায় কান পাতলে। আবার নতুন সড়ক পরিবহন আইন কার্যকর করতে না পারা, আর সারা বছর সড়ক পরিবহন খাতের বিশৃঙ্খলা সব মহলেই আলোচনার বিষয়।

সংবাদকর্মী হিসেবে বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়। সব মহলেই এক কথা, সরকার-প্রধান শেখ হাসিনা তার মেধা, সততা, দক্ষতা, আন্তরিকতা, শ্রম আর প্রজ্ঞায় পৃথিবীর অনেক সরকার-প্রধান থেকে এগিয়ে। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তাকে খুব কাছ থেকে সহযোগিতা করছেন মন্ত্রিসভার যেসব সদস্য তারা কতখানি দক্ষতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন? জোরেশোরে এ প্রশ্ন সবমহলেই যে, ‘নতুনভাবে কাজ করে দেশকে এগিয়ে’ নেওয়ার সুযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাদের হাতে তুলে দিয়েছেন সেই ভার সামলানোর মতো সক্ষমতা সবার রয়েছে কি-না? বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ছোট-বড় অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নেই শুধু যে ধীরগতি তা নয় বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের কাজে ধীরগতি এসেছে জনমনে এ ধারণা এখন প্রবল। কীভাবে এ ধারণা হলো, কারা এটি সৃষ্টি করল সেটি বড় কথা নয়। বরং সরকার আরও বেশি সক্রিয় এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে গতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে এ ধারণাই সৃষ্টি করা জরুরি। একটি স্থিতিশীল, রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত সরকারের কাজের গতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও ক্ষিপ্রতা আরও বাড়বে জনগণের এ চাওয়া কি খুব বেশি প্রত্যাশা? জনগণের এ প্রত্যাশা পূরণে যদি মন্ত্রিসভায় রদবদল করতে হয় বা খোলনোলচে বদলাতে হয় নিশ্চয়ই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা করবেন। আর যত দ্রুত সেটি করা হবে বোধকরি সেটি দেশ ও আওয়ামী লীগের জন্য ততবেশি মঙ্গল।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪.কম, সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা