শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

জ্যেষ্ঠতার ক্রমানুসারে মন্ত্রিসভায় তার নাম অনেক ওপরে। রাজনৈতিক জীবনে যা তিনি কোনোদিনই আশা করেননি। কিন্তু পরপর দুবার মন্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি নাকি খুশি নন। শুনেছি শপথ গ্রহণ ও দফতর বণ্টনের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে জ্যেষ্ঠ ওই মন্ত্রী বলেছিলেন, দফতরটা এবার বদলাতে পারলেন না! আগের পাঁচ বছর এমন কোনো নজরকাড়া কাজ যে এই মন্ত্রী করতে পেরেছেন এমনও নয়। তবু দলীয় রাজনীতির মারপ্যাঁচে পরেরবারও তাকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়েছে। তবে সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে নিজ নির্বাচনী এলাকার একটি উপজেলায় দলীয় প্রতীক নৌকাকে পরাজিত করতে এই মন্ত্রীর পরোক্ষ ভূমিকা কার্যত প্রকাশ্যেই ছিল। দল ও দলীয় সভানেত্রীর প্রতি এই মন্ত্রীর প্রশ্নাতীত আনুগত্য আছে কি-না তা নিয়ে তখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে। মন্ত্রিসভায় এমন রাজনৈতিক নেতৃত্ব আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকার-প্রধানের জন্য কতখানি সহায়ক এ প্রশ্ন যদি ওঠে তার যুৎসই উত্তর আসলে কি আছে?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সভায় সুইজারল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে যেদিন বক্তব্য রাখার কথা সেদিন দিব্যি হোটেলে বিশ্রামে কাটিয়েছেন আমাদের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি দলের গুরুত্বপূর্ণ একজন সংসদ সদস্য জানান, বাংলাদেশের মন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত আসনটি খালি ছিল। বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রীর বক্তব্য উপস্থাপন করেন সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। তবে অনুষ্ঠান শেষে ওইদিনই মন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে অন্তত ৩০ কিলোমিটার দূরে একটি ভোজসভায় ঠিকই যোগদান করেন যথাসময়ে। সরকারি দলের ওই সংসদ সদস্য একান্ত আলোচনায় বলেন, তিনি শুনেছেন এ ঘটনায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই সভায় যোগ দেওয়া বাংলাদেশের অন্য সদস্যরা মুখ টিপে হেসেছেন। দুঃখও করেছেন। যে সভায় যোগ দিতে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বিদেশে এলেন, কেন সেই কর্মসূচিতে তিনি গরহাজির এর ব্যাখ্যা কি পরবর্তীতে তিনি কাউকে দিয়েছেন? দেননি। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যখন ভয়াবহ তখনো কি আমরা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ পেয়েছি? সস্ত্রীক ব্যক্তিগত সফরে মন্ত্রী মালয়েশিয়া গেছেন, আবার সমন্বয় সভা ডেকে তা বাতিল করেছেন। সব মিলিয়ে জাহিদ মালেক স্বপন তার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেননি। বরং বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি ক্রয়ে একেরপর এক অনিয়মের খবর যেভাবে প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতায় শিরোনাম হয়ে উঠছে তাতে পরিষ্কার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রীর পদত্যাগে দ্রব্যমূল্য হ্রাস পাবে কি-না সেটি কোটি টাকার প্রশ্ন। কিন্তু এ কথা মানতেই হবে দেশের সব মহলে এমন একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, টিপু মুনশি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। ‘বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়’ ‘ভারত কথা দিয়ে কথা রাখেনি’ জাতীয় মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন নিজের মুখে কোথায় কলুপ আঁটতে হয় তা এখনো রপ্ত করে ওঠতে পারেননি তিনি।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম সচিবালয়ে নির্দেশিকা অনুসরণ করে ফাইল নিষ্পত্তি করছেন কি-না এ নিয়ে এখন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কানাঘুষা লেগেই আছে। মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা একান্ত আলাপচারিতায় বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ অনেক ফাইল মন্ত্রীর দফতরে দিনের পর দিন পড়ে থাকছে। স্থানীয় সরকার বিভাগে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ধীরগতির বিষয়টি এমন সব মহলেই আলোচনা হয়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারছে কি-না এ প্রশ্ন ওঠলে কোনো সদুত্তর মিলবে কি? শহর থেকে গ্রাম সবখানে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পয়োনিষ্কাশন, সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের সবগুলো স্তরের কাজ তদারকির দায়িত্ব যে মন্ত্রণালয়ের সেখানে কাজের ধীরগতি কতটা সমর্থনযোগ্য?

দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে রীতিমতো কটাক্ষ করে কিছু প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। ব্যাংক ঋণের সুদহার এক অঙ্কে না নামায় অর্থমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি। বলেছেন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠনে এ ১১ মাসে উনি কী করলেন? ৫ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে সিরামিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘উনি কি হাইবারনেশনে (শীতনিদ্রা) ছিলেন?’ সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকের সরাসরি আশীর্বাদে মনোনীত এফবিসিসিআই সভাপতি যখন অর্থমন্ত্রীকেই তার কাজের সাফল্য নিয়ে আক্রমণ করে বসেন তখন নড়েচড়ে বসতে হয় বৈ-কি। অর্থনীতির প্রায় সব সূচক নিম্নমুখী, পত্রিকার পাতায় যখন একের পর এক এমন খবর আসতে থাকে তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বসে আছেন তার দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।

ঢাকার বায়ু পৃথিবীর সব শহরের চেয়ে এখন বেশি বিষাক্ত, এমন খবরে আমরা কাকে দায়ী করব? পরিবেশ দূষণ রোধ, ঢাকার আশপাশে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, অবৈধ পলিথিন ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষার দায়িত্ব যদি বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হয় তাহলে তারা কতটুকু সফল বা ব্যর্থ সেই সালতামামি করা কি খুব অন্যায় হবে? আর এটি করতে গিয়ে যদি মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকা মন্ত্রীর দক্ষতা, যোগ্যতা, আন্তরিকতা নিয়ে আমরা কথা বলি তাহলে ভুলটা কোথায়? দেশের বিশিষ্ট একজন পরিবেশবিদের সঙ্গে রাজধানীর ভয়াবহ বায়ু দূষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিবেদন প্রসঙ্গে কথা হলে তিনি এসব প্রশ্ন ছুড়ে দেন। কোনো সদুত্তর দিতে পারি না। আমার মনের মধ্যেও তো হাজারো প্রশ্ন। উত্তর পাব কোথায়? প্রায় এক যুগ বন্ধ থাকার পর বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা এমপিওভুক্তি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ক্ষেত্রে তার শতভাগ কমিটমেন্ট পুনর্বার প্রমাণ করেছেন। বিস্ময়কর হলো, যেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর যাচাই বাছাই করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সেখানে সাইনবোর্ড সর্বস্ব অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও এমপিওভুক্তি পেয়েছে। দফতর পরিচালনায় গাফিলতি, ব্যর্থতা বা ত্রুটি-বিচ্যুতি যা-ই বলি না কেন এর দায়িত্ব আসলে কে নেবেন?

রেলের কালো বিড়ালকে কি আসলেই ধরা গেছে? ফি বছর ঈদে ঢাকা থেকে বিভিন্ন শহর, গ্রামে যাওয়া-আসা নিয়ে টিকিট কেলেঙ্কারি কেন এত বছরেও ঠিক হলো না বোধগম্য নয়। দায়িত্ব নিয়ে নতুন রেলমন্ত্রী অনলাইনে টিকিট কেনাবেচার যে ঘোষণা দিলেন বাস্তবে প্রয়োগ করতে গিয়ে সেটি মুখ থুবড়ে পড়ল। বিষয়টি কাকতালীয় না-কি পরিকল্পিত সেটিও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রেলপথ সংস্কারে সরকারের বিপুল বিনিয়োগের সঠিক ব্যবহার হলে ঘন ঘন রেল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ  ‘খারাপ রেললাইন’ হওয়ার কথা নয়। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গত এক বছরে তিনি কতটা আশা জাগানিয়া কাজ দেখাতে পেরেছেন। গত এক বছরে বিদেশে শ্রম রপ্তানি আশাতীতভাবে কমে যাওয়া, নতুন বাজারগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। যদিও স্বরাষ্ট্র, পূর্ত, নৌপরিবহন, বিমান, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাজকর্ম নিয়ে ইতিবাচক কথাই শোনা যায় কান পাতলে। আবার নতুন সড়ক পরিবহন আইন কার্যকর করতে না পারা, আর সারা বছর সড়ক পরিবহন খাতের বিশৃঙ্খলা সব মহলেই আলোচনার বিষয়।

সংবাদকর্মী হিসেবে বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়। সব মহলেই এক কথা, সরকার-প্রধান শেখ হাসিনা তার মেধা, সততা, দক্ষতা, আন্তরিকতা, শ্রম আর প্রজ্ঞায় পৃথিবীর অনেক সরকার-প্রধান থেকে এগিয়ে। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তাকে খুব কাছ থেকে সহযোগিতা করছেন মন্ত্রিসভার যেসব সদস্য তারা কতখানি দক্ষতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন? জোরেশোরে এ প্রশ্ন সবমহলেই যে, ‘নতুনভাবে কাজ করে দেশকে এগিয়ে’ নেওয়ার সুযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাদের হাতে তুলে দিয়েছেন সেই ভার সামলানোর মতো সক্ষমতা সবার রয়েছে কি-না? বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ছোট-বড় অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নেই শুধু যে ধীরগতি তা নয় বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের কাজে ধীরগতি এসেছে জনমনে এ ধারণা এখন প্রবল। কীভাবে এ ধারণা হলো, কারা এটি সৃষ্টি করল সেটি বড় কথা নয়। বরং সরকার আরও বেশি সক্রিয় এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে গতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে এ ধারণাই সৃষ্টি করা জরুরি। একটি স্থিতিশীল, রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত সরকারের কাজের গতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও ক্ষিপ্রতা আরও বাড়বে জনগণের এ চাওয়া কি খুব বেশি প্রত্যাশা? জনগণের এ প্রত্যাশা পূরণে যদি মন্ত্রিসভায় রদবদল করতে হয় বা খোলনোলচে বদলাতে হয় নিশ্চয়ই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা করবেন। আর যত দ্রুত সেটি করা হবে বোধকরি সেটি দেশ ও আওয়ামী লীগের জন্য ততবেশি মঙ্গল।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪.কম, সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম