শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্ত্রিসভায় রদবদল কতটা জরুরি!

জ্যেষ্ঠতার ক্রমানুসারে মন্ত্রিসভায় তার নাম অনেক ওপরে। রাজনৈতিক জীবনে যা তিনি কোনোদিনই আশা করেননি। কিন্তু পরপর দুবার মন্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি নাকি খুশি নন। শুনেছি শপথ গ্রহণ ও দফতর বণ্টনের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে জ্যেষ্ঠ ওই মন্ত্রী বলেছিলেন, দফতরটা এবার বদলাতে পারলেন না! আগের পাঁচ বছর এমন কোনো নজরকাড়া কাজ যে এই মন্ত্রী করতে পেরেছেন এমনও নয়। তবু দলীয় রাজনীতির মারপ্যাঁচে পরেরবারও তাকে মন্ত্রিসভায় রাখা হয়েছে। তবে সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে নিজ নির্বাচনী এলাকার একটি উপজেলায় দলীয় প্রতীক নৌকাকে পরাজিত করতে এই মন্ত্রীর পরোক্ষ ভূমিকা কার্যত প্রকাশ্যেই ছিল। দল ও দলীয় সভানেত্রীর প্রতি এই মন্ত্রীর প্রশ্নাতীত আনুগত্য আছে কি-না তা নিয়ে তখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে। মন্ত্রিসভায় এমন রাজনৈতিক নেতৃত্ব আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকার-প্রধানের জন্য কতখানি সহায়ক এ প্রশ্ন যদি ওঠে তার যুৎসই উত্তর আসলে কি আছে?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সভায় সুইজারল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে যেদিন বক্তব্য রাখার কথা সেদিন দিব্যি হোটেলে বিশ্রামে কাটিয়েছেন আমাদের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি দলের গুরুত্বপূর্ণ একজন সংসদ সদস্য জানান, বাংলাদেশের মন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত আসনটি খালি ছিল। বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রীর বক্তব্য উপস্থাপন করেন সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। তবে অনুষ্ঠান শেষে ওইদিনই মন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে অন্তত ৩০ কিলোমিটার দূরে একটি ভোজসভায় ঠিকই যোগদান করেন যথাসময়ে। সরকারি দলের ওই সংসদ সদস্য একান্ত আলোচনায় বলেন, তিনি শুনেছেন এ ঘটনায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই সভায় যোগ দেওয়া বাংলাদেশের অন্য সদস্যরা মুখ টিপে হেসেছেন। দুঃখও করেছেন। যে সভায় যোগ দিতে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বিদেশে এলেন, কেন সেই কর্মসূচিতে তিনি গরহাজির এর ব্যাখ্যা কি পরবর্তীতে তিনি কাউকে দিয়েছেন? দেননি। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যখন ভয়াবহ তখনো কি আমরা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ পেয়েছি? সস্ত্রীক ব্যক্তিগত সফরে মন্ত্রী মালয়েশিয়া গেছেন, আবার সমন্বয় সভা ডেকে তা বাতিল করেছেন। সব মিলিয়ে জাহিদ মালেক স্বপন তার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে কোনো ম্যাজিক দেখাতে পারেননি। বরং বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি ক্রয়ে একেরপর এক অনিয়মের খবর যেভাবে প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতায় শিরোনাম হয়ে উঠছে তাতে পরিষ্কার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রীর পদত্যাগে দ্রব্যমূল্য হ্রাস পাবে কি-না সেটি কোটি টাকার প্রশ্ন। কিন্তু এ কথা মানতেই হবে দেশের সব মহলে এমন একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, টিপু মুনশি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। ‘বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়’ ‘ভারত কথা দিয়ে কথা রাখেনি’ জাতীয় মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন নিজের মুখে কোথায় কলুপ আঁটতে হয় তা এখনো রপ্ত করে ওঠতে পারেননি তিনি।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম সচিবালয়ে নির্দেশিকা অনুসরণ করে ফাইল নিষ্পত্তি করছেন কি-না এ নিয়ে এখন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কানাঘুষা লেগেই আছে। মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা একান্ত আলাপচারিতায় বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ অনেক ফাইল মন্ত্রীর দফতরে দিনের পর দিন পড়ে থাকছে। স্থানীয় সরকার বিভাগে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ধীরগতির বিষয়টি এমন সব মহলেই আলোচনা হয়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারছে কি-না এ প্রশ্ন ওঠলে কোনো সদুত্তর মিলবে কি? শহর থেকে গ্রাম সবখানে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পয়োনিষ্কাশন, সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের সবগুলো স্তরের কাজ তদারকির দায়িত্ব যে মন্ত্রণালয়ের সেখানে কাজের ধীরগতি কতটা সমর্থনযোগ্য?

দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে রীতিমতো কটাক্ষ করে কিছু প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। ব্যাংক ঋণের সুদহার এক অঙ্কে না নামায় অর্থমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি। বলেছেন, ব্যাংক খাত পুনর্গঠনে এ ১১ মাসে উনি কী করলেন? ৫ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে সিরামিক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘উনি কি হাইবারনেশনে (শীতনিদ্রা) ছিলেন?’ সরকারের শীর্ষ নীতিনির্ধারকের সরাসরি আশীর্বাদে মনোনীত এফবিসিসিআই সভাপতি যখন অর্থমন্ত্রীকেই তার কাজের সাফল্য নিয়ে আক্রমণ করে বসেন তখন নড়েচড়ে বসতে হয় বৈ-কি। অর্থনীতির প্রায় সব সূচক নিম্নমুখী, পত্রিকার পাতায় যখন একের পর এক এমন খবর আসতে থাকে তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বসে আছেন তার দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।

ঢাকার বায়ু পৃথিবীর সব শহরের চেয়ে এখন বেশি বিষাক্ত, এমন খবরে আমরা কাকে দায়ী করব? পরিবেশ দূষণ রোধ, ঢাকার আশপাশে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, অবৈধ পলিথিন ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশকে রক্ষার দায়িত্ব যদি বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হয় তাহলে তারা কতটুকু সফল বা ব্যর্থ সেই সালতামামি করা কি খুব অন্যায় হবে? আর এটি করতে গিয়ে যদি মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকা মন্ত্রীর দক্ষতা, যোগ্যতা, আন্তরিকতা নিয়ে আমরা কথা বলি তাহলে ভুলটা কোথায়? দেশের বিশিষ্ট একজন পরিবেশবিদের সঙ্গে রাজধানীর ভয়াবহ বায়ু দূষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিবেদন প্রসঙ্গে কথা হলে তিনি এসব প্রশ্ন ছুড়ে দেন। কোনো সদুত্তর দিতে পারি না। আমার মনের মধ্যেও তো হাজারো প্রশ্ন। উত্তর পাব কোথায়? প্রায় এক যুগ বন্ধ থাকার পর বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা এমপিওভুক্তি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ক্ষেত্রে তার শতভাগ কমিটমেন্ট পুনর্বার প্রমাণ করেছেন। বিস্ময়কর হলো, যেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরের পর বছর যাচাই বাছাই করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সেখানে সাইনবোর্ড সর্বস্ব অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও এমপিওভুক্তি পেয়েছে। দফতর পরিচালনায় গাফিলতি, ব্যর্থতা বা ত্রুটি-বিচ্যুতি যা-ই বলি না কেন এর দায়িত্ব আসলে কে নেবেন?

রেলের কালো বিড়ালকে কি আসলেই ধরা গেছে? ফি বছর ঈদে ঢাকা থেকে বিভিন্ন শহর, গ্রামে যাওয়া-আসা নিয়ে টিকিট কেলেঙ্কারি কেন এত বছরেও ঠিক হলো না বোধগম্য নয়। দায়িত্ব নিয়ে নতুন রেলমন্ত্রী অনলাইনে টিকিট কেনাবেচার যে ঘোষণা দিলেন বাস্তবে প্রয়োগ করতে গিয়ে সেটি মুখ থুবড়ে পড়ল। বিষয়টি কাকতালীয় না-কি পরিকল্পিত সেটিও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রেলপথ সংস্কারে সরকারের বিপুল বিনিয়োগের সঠিক ব্যবহার হলে ঘন ঘন রেল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ  ‘খারাপ রেললাইন’ হওয়ার কথা নয়। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষে যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গত এক বছরে তিনি কতটা আশা জাগানিয়া কাজ দেখাতে পেরেছেন। গত এক বছরে বিদেশে শ্রম রপ্তানি আশাতীতভাবে কমে যাওয়া, নতুন বাজারগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। যদিও স্বরাষ্ট্র, পূর্ত, নৌপরিবহন, বিমান, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাজকর্ম নিয়ে ইতিবাচক কথাই শোনা যায় কান পাতলে। আবার নতুন সড়ক পরিবহন আইন কার্যকর করতে না পারা, আর সারা বছর সড়ক পরিবহন খাতের বিশৃঙ্খলা সব মহলেই আলোচনার বিষয়।

সংবাদকর্মী হিসেবে বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়। সব মহলেই এক কথা, সরকার-প্রধান শেখ হাসিনা তার মেধা, সততা, দক্ষতা, আন্তরিকতা, শ্রম আর প্রজ্ঞায় পৃথিবীর অনেক সরকার-প্রধান থেকে এগিয়ে। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তাকে খুব কাছ থেকে সহযোগিতা করছেন মন্ত্রিসভার যেসব সদস্য তারা কতখানি দক্ষতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন? জোরেশোরে এ প্রশ্ন সবমহলেই যে, ‘নতুনভাবে কাজ করে দেশকে এগিয়ে’ নেওয়ার সুযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাদের হাতে তুলে দিয়েছেন সেই ভার সামলানোর মতো সক্ষমতা সবার রয়েছে কি-না? বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ছোট-বড় অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নেই শুধু যে ধীরগতি তা নয় বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের কাজে ধীরগতি এসেছে জনমনে এ ধারণা এখন প্রবল। কীভাবে এ ধারণা হলো, কারা এটি সৃষ্টি করল সেটি বড় কথা নয়। বরং সরকার আরও বেশি সক্রিয় এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে গতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে এ ধারণাই সৃষ্টি করা জরুরি। একটি স্থিতিশীল, রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত সরকারের কাজের গতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও ক্ষিপ্রতা আরও বাড়বে জনগণের এ চাওয়া কি খুব বেশি প্রত্যাশা? জনগণের এ প্রত্যাশা পূরণে যদি মন্ত্রিসভায় রদবদল করতে হয় বা খোলনোলচে বদলাতে হয় নিশ্চয়ই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা করবেন। আর যত দ্রুত সেটি করা হবে বোধকরি সেটি দেশ ও আওয়ামী লীগের জন্য ততবেশি মঙ্গল।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪.কম, সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫০ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন