শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

চুকনগর গণহত্যা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
চুকনগর গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে সংঘটিত অসংখ্য গণহত্যার মধ্যে চুকনগর গণহত্যা

অন্যতম। প্রায় ১০ হাজার মানুষ এক দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ-দেশীয় দোসরদের হাতে প্রাণ হারায়। চুকনগর গণহত্যায় যারা প্রাণ হারায় তার ৯০ শতাংশের বেশি ছিল সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর একটি সুপরিচিত জনপদ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এ-দেশীয় অনুচরদের জিঘাংসার টার্গেটে পরিণত হয় প্রথমত আওয়ামী লীগসহ স্বাধীনতার পক্ষের সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। দ্বিতীয়ত, সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা। বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে নির্বিবাদে হত্যা করা হতো। নারীরা হতো ধর্ষণের শিকার। ফলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্য দলে দলে ভারতে পাড়ি জমিয়ে জীবন বাঁচাতে চেষ্টা করে। সে সময় ভারতে যাওয়ার ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হতো চুকনগর।

প্রতিদিন শরণার্থী হওয়ার জন্য গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট, বরিশাল, খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর থেকে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাত চুকনগরে। সেখান থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভারতে পাড়ি জমাত। ২০ মে, ১৯৭১। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত মানুষ অপেক্ষায় ছিল ভারতে পাড়ি দেওয়ার। জন্মভিটার মায়া ত্যাগ করে তারা সবকিছু ফেলে পালাচ্ছিল জীবন বাঁচানোর জন্য। সকাল ১০টা নাগাদ হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর একটি কনভয় চুকনগরে প্রবেশ করে। তারপর নির্বিচারে চুকনগরবাসী ও ভারতে যাওয়ার জন্য অপেক্ষারত লোকজনের ওপর মেশিনগানের তপ্ত বুলেট ছুড়তে থাকে। চারদিকে লাশ আর লাশ! পাকিস্তানি বর্বরদের নৃশংস হামলায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কোলাহলমুখরিত চুকনগরে নেমে আসে কবরের নিস্তব্ধতা। কোথাও কোনো জীবিত মানুষ নেই। পাকিস্তানি জল্লাদরা যাকেই পেয়েছে তাকেই হত্যা করেছে। সামান্য কয়েকজন পালাতে পেরেছিল ভাগ্যগুণে।

১৯৭১ সালের ২০ মের ভয়াবহ সেই গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞের নানা ঘটনা উঠে এসেছে। চুকনগর অবস্থানগত দিক থেকে ছিল গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। খুলনার উত্তরে যশোর ও ফরিদপুর, পুবে ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, বরিশাল ও পটুয়াখালী। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। ধারেকাছের জেলাগুলো থেকে শরণার্থীরা এ পথটিকেই বেছে নিত ভারতে যাওয়ার জন্য। যাতায়াতের ক্ষেত্রে ছিল বাড়তি সুবিধা। পাশের জেলাগুলো থেকে নদীপথে সহজেই শরণার্থীরা চুকনগরে পৌঁছে যেত।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি খুলনায়ও গণহত্যা শুরু করে। ফলে হিন্দুধর্মাবলম্বী মানুষ দলে দলে পালাতে শুরু করে ভারতে। এপ্রিলের শেষ দিকে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এ-দেশীয় দালালদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ বেড়ে যায়। ধারেকাছের জেলাগুলো থেকে ’৭১ সালের ২০ মে কিংবা তার দু-এক দিন আগে হাজার হাজার শরণার্থী চুকনগরে এসে তাদের নৌকা নোঙর করে। চুকনগর শরণার্থীদের ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে- পাকিস্তানি হানাদাররা এ খবর পায় দালালদের মাধ্যমে। ২০ মে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা। শরণার্থীরা সকালের নাশতা শেষ করে ভারতে পাড়ি জমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সবাই ভাবছিল ভারতে পা দিতে পারলে আতঙ্ক থেকে রেহাই পাবে। এ সময় সাতক্ষীরা সড়ক ধরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দুটি সামরিক কনভয় চুকনগরের পাতখোলায় প্রবেশ করে। ঠিক তখন পুঁটিমারী বিলের পাশে নিজ বাড়ি থেকে অল্প দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন চিকন আলী নামে এক ব্যক্তি। বয়স্ক চিকন আলীকে ব্রাশফায়ারে ঝাঁঝরা করে দেয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। অল্প দূরে দাঁড়িয়ে থাকা চিকন আলীর ছেলে এরশাদ আলী গুলিবিদ্ধ বাবাকে ফেলে বাড়িতে চলে যায আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে। এর পরই শুরু হয় একটানা গুলির শব্দ। এ রকমই বর্ণনা দিয়েছেন চুকনগরের প্রথম শহীদ চিকন আলী মোড়লের ছেলে এরশাদ আলী। তারপর পুঁটিমারীর ঋষিপাড়ার দিগম্বরসহ আরও কয়েকজনকে হত্যা করে পাকিস্তানি বর্বররা।

চুকনগর গণহত্যার শিকার যারা তার বেশির ভাগ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা লোকজন। স্থানীয়দের সংখ্যা কম। গণহত্যা শেষে যারা লাশ অপসারণের দায়িত্বে ছিলেন তাদের জবানবন্দিতে বলা হয়েছে নিহতের সংখ্যা ১০ হাজারের নিচে নয়।

গণহত্যার পর মাঠঘাট, ঝোপঝাড়, জঙ্গল, ধান খেতে অসংখ্য লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। চুকনগর বাজার কমিটির সদস্য সিরাজ উদ্দীন মোড়ল, গোলাম হোসেন নুরুজ্জামান ও হায়দার নামের তিন ব্যক্তি লাশ নদীতে ফেলার জন্য লোক ঠিক করে। ঠিক করা হয় প্রতিটি লাশ নদীতে ফেলে দিলে পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া হবে ৫০ পয়সা। অর্থের বিনিময়ে সে সময় নদীতে লাশ ফেলার কাজ করেন অন্তত ৪০ জন। নদীতে লাশ ফেলানোর দায়িত্বে থাকা ওয়াজেদ আলী বলেন, দুজনে মিলে একেকটি লাশ ধরে সে সময় আমরা ভদ্রা নদীতে ফেলেছি। এভাবে ৪ হাজার লাশ আমরা গুনেছিলাম। এরপর আর গুনিনি। সত্যি কথা বলতে কি, একটি লাশ ফেললে ৫০ পয়সা দেওয়ার কথা থাকলেও লাশের গায়ে যেসব সোনা ও টাকাপয়সা আমরা সে সময় পেয়েছি সে কারণে গুনে গুনে লাশ ফেলানোর ব্যাপারে আমাদের আর কোনো ইচ্ছা ছিল না। তবে যতগুলো লাশ আমরা গুনে রেখেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণের লাশ আমরা ফেলেছি। ওয়াজেদ আলীর দেওয়া তথ্যমতে ৪ হাজার লাশ গুনে ভদ্রায় ফেলা হয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী এর পরও অনেক লাশ খেতের মধ্যে, বনজঙ্গলে, বাড়ির মধ্যে পড়ে ছিল। এমনকি ভদ্রার আশপাশে তখন যাওয়া যেত না লাশপচা বিকট গন্ধে।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
অনন্য সুন্দরবন
অনন্য সুন্দরবন
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি
হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ
ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি
আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু
যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার
কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা