শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতি জংলি ফুল মামুনুল বলেনি কবুল কবুল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতি জংলি ফুল মামুনুল বলেনি কবুল কবুল

হেফাজতি জংলি ফুল মামুনুল কোথাও বলে না কবুল কবুল। নারী কেলেঙ্কারিতে ধরা খেলে বলে কেবল শরিয়ত মোতাবেক বিয়ে করেছি। ইনি হলেন দ্বিতীয় স্ত্রী, তিনি হলেন তৃতীয় স্ত্রী। কোনোটারই তথ্য-প্রমাণ গণমাধ্যমে হাজির করতে পারেননি। তবে দিয়েছেন নজিরবিহীন মিথ্যাচারের নির্লজ্জ ফতোয়া। বলেছেন, ‘স্ত্রীকে সন্তুষ্ট রাখতে সীমিত পরিসরে সত্য গোপন করা যায়।’ মামুনুল হকের প্রথম স্ত্রী আমেনা তাইয়্যেবাকে ঘুমন্ত রেখে গোপন অভিসারে সোনারগাঁর রিসোর্টে প্রথম যে নারীকে নিয়ে ধরা খেলেন তার নাম জান্নাত আরা ঝর্ণা। সহিংসতা ঘটিয়ে রক্তের ওপর দিয়ে প্রমোদবিহারে রিসোর্টে গিয়ে ঝর্ণাকে ভোগ করলেন প্রথম স্ত্রীর নামে রেজিস্টার খাতায় নাম লিখিয়ে। অসততা, মিথ্যাচার তার শুরুতেই। বউকে ফোন করে বলেছিলেন আমাদের শহীদুল ভাইয়ের স্ত্রী। ঝর্ণার টেলিফোন অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়েছে। মামুনুলের অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়েছে। এমনকি ঝর্ণার প্রথম পক্ষের সন্তান মায়ের ডায়েরি ফাঁস করেছেন। দেখা যাচ্ছে কাবিন দূরে থাক হেফাজতি জঙ্গি নেতা মামুনুল কবুল বলে কোথাও ঝর্ণাকে বিয়ে করেননি। জান্নাতকে নিয়ে দুনিয়াতেই ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছিলেন। ডিভোর্সের পর জান্নাত আরা ঝর্ণাকে অর্থনৈতিক খরচ দিয়ে ভোগ করে আসছেন। জান্নাত আরা ঝর্ণার কাহিনির ইতি টানা হয়নি। মামুনুল জান্নাতুল ফেরদৌসি লিপি নামে আরেক ডিভোর্সি নারীকে নিয়ে গোপন জীবন কাটাচ্ছেন। এই নারীর ভাই মোহাম্মদপুর থানায় বোনের সন্ধান চেয়ে জিডি করেছেন এবং দাবি করেছেন মামুনুল নাকি তাকে জানিয়েছেন, তিনি তার বোনকে বিয়ে করেছেন। সব মহলে প্রশ্ন- এমন বিয়ে মামুনুল কতটি করেছেন? তিনটি প্রকাশিত হয়েছে। আর একটি প্রকাশিত হলে চার বিয়ে পূর্ণ হবে নাকি তার আরও কাহিনি বাকি থাকবে বোঝা যাচ্ছে না। তবে তার চরিত্র কতটা ভেজালে ভরা, কলঙ্কে ভরা, লিল্লাহর টাকায় ভোগে ভরা সেটি উন্মোচিত হয়েছে।

মামুনুল যেমন উগ্র জঙ্গি সাম্প্রদায়িক একজন মানুষ তেমন তার প্রতারণায় ভরা অসততার যে চরিত্র উন্মোচিত হয়েছে তাতে আর যাই হোক কেউ তাকে আলেম বলবে না। মামুনুলের বা হেফাজতের ভক্তরা এত অন্ধ এবং বোধবুদ্ধিহীন, বিবেক তাদের এতটাই রুদ্ধ যে তারা মামুনুল বা হেফাজতের কোনো সমালোচনা সহ্য করতেই পারে না। বদ্ধ উন্মাদ অন্ধরা তাদের নবী-পয়গম্বরদের মতো নিষ্পাপ ভাবার ভ্রান্তিতে ভুগছে। চিন্তাই করে না এরা মাদরাসায় শিক্ষকতা করে জীবন কাটানো সাধারণ মানুষ। ইসলাম, মুসলমান এক কথায় ধর্মকে তারা ব্যক্তিগত দুনিয়াদারির বাণিজ্যিকীকরণে ব্যবহার করে থাকে। ধর্ম এদের জীবিকা নির্বাহের পথই নয়, রাজনীতির বড় হাতিয়ার। এরা ধর্মের বাজিকর বা ধর্মব্যবসায়ী।

সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রতিটি মুসলমানকে নত হতে হয় এবং তিনিই শেষ বিচারের মালিক। আমাদের শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশনা আর পবিত্র কোরআনই একজন মুসলমানের ধর্মচর্চার পথ। সেখানে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো সুযোগ নেই। ইসলাম সত্যকেই মহান করেছে। শান্তির বাণীকেই সুললতি করেছে। মিথ্যা-প্রতারণাকে জায়গা দেয়নি। যদিও মামুনুলরা মিথ্যা-প্রতারণারই আশ্রয় নিয়েছেন। হেফাজতি জংলি মামুনুলই নন, ওয়াজের নামে যখন-তখন যাকে-তাকে কাফের বলে নানামুখী উসকানি দিয়ে সমাজে অশান্তির আগুন ছড়ানো একদল ‘হুজুর’ এমন আচরণ করেন যে মনে হয় বেহেশতের টিকিট তারা নিশ্চিত করেছেন। আর সহজ-সরল মানুষকে বেহেশতে যেতে হলে তাদের প্রতি অন্ধ আনুগত্য প্রকাশই নয়, অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে। অথচ তারা নিজেরাও জানে না শেষ বিচারের দিন ইয়া নফসি ইয়া নফসি করতে করতে তাদের পরিণতি কী হবে। ভাগ্যে পাপ না পুণ্যের পাল্লা ভারী হবে। বেহেশতের অবারিত সুখ ভোগ করবেন নাকি হাবিয়া দোজখের আগুনে দাউদাউ করে পুড়বেন। একমাত্র সর্বশক্তিমান মহান দয়াময় আল্লাহ রব্বুল আলামিন তা ভালো জানেন। মামুনুল হক ও হেফাজতকে নিয়ে আগের লেখা প্রকাশের পর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী শান্তিপ্রিয় মুসলমানসহ নানা ধর্মের মানুষ উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। অনেকে টেলিফোনে, মন্তব্যে বলেছেন সময়োপযোগী লেখা। উগ্র সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসকে রুখে দাঁড়াতে উজ্জীবিত করার মতো লেখা। কিন্তু মামুনুল বা হেফাজতের উগ্র সমর্থকরা এত অন্ধ যে তারা কোনো যুক্তি মানে না। হেফাজতে ইসলাম যে মুসলমানের ইসলাম নয়, এটা তাদের রাজনীতির উগ্র জঙ্গি সংগঠন তা বুঝতে ভুলে গেছেন। হেফাজত ও মামুনুলের কট্টর সমর্থকরা মাথায় টুপি পরে এত নোংরা গালিগালাজ করেছেন যে গা শিউরে ওঠে। এ অসভ্যতাকে ইসলাম সমর্থন করে না। এ নোংরা গালিগালাজের শিক্ষা যে ইসলাম দেয় না তাও তারা ভুলে গেছেন। এমনকি গালি দিতে দিতে তাদের কেউ কেউ আমার মৃত্যু পর্যন্ত কামনা করেছেন। পৃথিবীর কোনো পূতিগন্ধময় রাস্তার পাশেও যে গালিগালাজ কখনো শোনা যায় না সেসব হেফাজত ও মামুনুলের উগ্র সমর্থকদের মুখে ভেসে আসে। এ নোংরা শিক্ষা তাদের পরিবার প্রতিষ্ঠান নাকি সমাজ দিয়েছে জানি না। তবে আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন। অন্ধকার, অন্ধত্ব বর্বরতা থেকে তারা মুক্তি পাক। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ এবং মহান সৃষ্টিকর্তার নৈকট্যলাভে ইমান নিয়ে নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত ইবাদ-বন্দেগিসহ সব নির্দেশনা পালন করলেও তারা উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাস থেকে দূরে থাকে। এসব ঘৃণা করে। মানুষ হত্যা, সমাজে অশান্তির আগুন ছড়ানো, সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলাকে ঘৃণার চোখে দেখে। তারা মহান আল্লাহর ইসলামকে অনুসরণ করে। কোরআন তিলাওয়াত করে, মহানবী (সা.)-এর নির্দেশ অনুসরণ করে এবং শান্তিপ্রিয় বিনয়ী জীবনযাপন করে। সুমহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গৌরববোধ করে এবং বাঙালি জাতির সংস্কৃতি-ঐতিহ্যকে লালন করে। হেফাজত ও মামুনুল হকের উগ্র সমর্থক যারা গালাগালিতে দুর্গন্ধ ছড়ায় তাদের অজু থাকে কি না, এ নিয়ে বিস্তর সন্দেহ থেকে যায়। নাকি কেবল উগ্র জঙ্গি রাজনীতির অন্ধত্বে তাদের এমন বিকৃত আচরণ- এ প্রশ্ন এসে যায়।

মামুনুল হক ও তার কথিত স্ত্রী জান্নাতের টেলিফোন রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর এ অন্ধ বধিররা বলেছিল, এসব মামুনুলের চরিত্রহননের জন্য ফেক তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু মামুনুল যখন লাইভে এসে বললেন, তার টেলিফোন কথাবার্তা ফাঁস করা হয়েছে তখন তারা বেলুনের মতো চুপসে গেলেন। ভক্ত হওয়া ভালো, অন্ধ হওয়া নয়। বিচার-বুদ্ধি-বিবেচনা থাকলে অন্ধ মোহে আটকে থাকতে হয় না।

হাটহাজারী মাদরাসায় হেফাজতে ইসলামের সর্বশেষ সভায় সংগঠনের আমির জুনাইদ বাবুনগরী যিনি উগ্রতায় পাঁচ কদম এগিয়ে তিনি বলে দিলেন, মামুনুলের রিসোর্টের ঘটনা তার ব্যক্তিগত বিষয়। মানে হেফাজতের নেতা হলে নৈতিক চরিত্র থাকতে নেই? জবাবদিহির প্রয়োজন নেই? কামুক বিকৃত পুরুষ হিসেবে একজন ডিভোর্সি নারীকে ভোগ করে যাওয়ার পর এত বড় কেলেঙ্কারি হওয়ার পরও তাকে হেফাজত থেকে বহিষ্কার করা যাবে না! সে তো বিয়ের কোনো তথ্য-প্রমাণই দিতে পারেনি। বরং যেসব বের হয়ে এসেছে তা একজন আলেম দূরে থাক, সাধারণ মানুষের জন্য অনৈতিক ও লজ্জার। ধর্মও এটাকে পারমিট করে না। আসলে হেফাজতের দরকার উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গি মামুনুলের। কোনো আলেম-ওলামার নয়। এ দেশের মানুষ সব সময় আলেম-ওলামাদের সম্মান-শ্রদ্ধা করে আসছে। কিন্তু হেফাজত, হরকাতুল জিহাদ, জেএমবি ধর্মের নামে মাদরাসা থেকে যা জন্ম দিয়েছে, যে নেতৃত্ব ও কর্মী তৈরি করেছে তারা আলেম হওয়ার স্বপ্ন দেখেনি। জঙ্গি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে সমাজ-রাজনীতি-প্রশাসন সব অশান্ত করে রেখেছে। তাই কোনো বহিষ্কার নয়, উল্টো সন্ত্রাসের জন্য, উসকানির জন্য যারা গ্রেফতার হয়েছে বাবুনগরী তাদের মুক্তি চেয়েছেন। কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আইন মানবেন না, সংবিধান মানবেন না, থানায় হামলা চালাবেন, সরকারি অফিস-আদালত ভাঙচুর করবেন, সংস্কৃতির আলোকিত ঘর পুড়িয়ে দেবেন, জাতির পিতার ম্যুরাল শাবলে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ভাঙবেন, সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলা চালাবেন, বেসরকারি রিসোর্টে ভাঙচুর চালাবেন, ওয়াজে জবাই করে হত্যার হুমকি দেবেন আর আইন হাত গুটিয়ে বসে থাকবে এমনটা হতে পারে না। আইনের হাত অনেক লম্বা। এটা উগ্রবাদীদের বুঝতে হবে।

রাষ্ট্রের জমিতে মাদরাসা তৈরি করবেন, সরকারি বিদ্যুৎ, গ্যাস ব্যবহার করবেন, এক যুগ ধরে জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে কাবিটা নেবেন, বরাদ্দ নেবেন আবার সরকারকে চ্যালেঞ্জ করবেন, রাষ্ট্রের আদর্শ ও চেতনার বিরুদ্ধে বিষের আগুন জ্বালাবেন তা তো হতে পারে না।

উগ্র হেফাজতিদের একে একে সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এরা মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধবিরোধী উগ্র জঙ্গি সংগঠন। এদের দুধ-কলা দিয়ে যতই পুষে রাখা হোক না কেন বিষধর সাপ ছোবল মারবেই। বারবার এটা প্রমাণিত হয়েছে। আইনের ঊর্ধ্বে সংবিধানের ঊর্ধ্বে এদের উঠতে দেওয়া যায় না। কওমি মাদরাসায় হেফাজতের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে হবে। কোনো শিক্ষাঙ্গনে কোনো রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশ হয় না। আলিয়া মাদরাসা, জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম, ইংরেজি মাধ্যমের সঙ্গে কওমি মাদরাসাকেও উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত অভিন্ন কারিকুলামে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। ব্রিটেনেও মাদরাসা শিক্ষা বহাল কিন্তু মূলধারার শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। এখানেও তাই করতে হবে। অন্যান্য শিক্ষাঙ্গনের মতো শিক্ষক নিয়োগ থেকে সার্বিক পরিচালনার নীতিমালা থাকতে হবে। জঙ্গি উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি তৈরির জন্য কওমি মাদরাসাকে আলাদা রাখা যাবে না। মাদরাসার শিক্ষকদের থাকার ব্যবস্থা তুলে অনাবাসিক করে দিতে হবে। এমনটি না হলে জঙ্গির হাতে জঙ্গি তৈরি হবে। এটা রাষ্ট্রের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে। দাওরায়ে হাদিস শিক্ষাকে মাস্টার্স সমতুল্য করার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি করেছেন অনেকে। নতুন করে মূলধারার শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে ঢেলে সাজাতে হবে। দেশে ওয়াজ হবে। কিন্তু উসকানি, সাম্প্রদায়িকতার বিষাক্ত বাতাস ছড়ানো যাবে না। এটা শক্তিশালী মনিটরিংয়ে রাখতে হবে। মাদরাসার কোমলমতি ছাত্রদের যখন তখন যে কোনো উগ্র হঠকারী ইস্যুতে রাজপথে নামিয়ে সহিংসতা ছড়ানোর পথ বন্ধ করতে হবে। এক কথায় মাদরাসাকে আর উগ্র সাম্প্রদায়িক রাজনীতি বা জঙ্গি তৈরির কারখানায় পরিণত করা যাবে না। ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি ইতিহাস-সংস্কৃতির পাঠ দিতে হবে। প্রতিটি কওমি মাদরাসায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশন বাধ্যতামূলক করতে হবে।

আমাদের দেশ যেনতেনভাবে স্বাধীনতা অর্জন করেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ রক্তঝরা স্বাধিকার-স্বাধীনতার সংগ্রাম রয়েছে। জীবনের ১৩টি বছর তিনি কারাগারে কাটিয়েছেন। বারবার ফাঁসির মুখে ঝুলেছেন। আপস করেননি। সেই সংগ্রামে সব ধর্মবর্ণের মানুষ জীবন দিয়েছে। সেদিনও ধর্মের নামে, ইসলামের নামে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ফতোয়া দেওয়া হয়েছে বীর বাঙালি জাতির পিতার নেতৃত্বের প্রতি অবিচল থেকেছে। ধর্মের বাজিকর পাকিস্তানের দালালরা ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ডাকে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছে। বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছে নৃশংসভাবে। আড়াই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি হয়েছে। বিজয়ের সঙ্গে গভীর বেদনা জাতির ইতিহাসে জড়িয়ে আছে। সেদিনও মুক্তিযুদ্ধকালে তথাকথিত ইসলামপন্থি দলগুলো একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর হয়েছে। গণহত্যা, গণধর্ষণ, অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত হয়েছে। এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে পরিবার-পরিজনসহ হত্যার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত রাষ্ট্রীয় আদর্শ নির্বাসনে দেওয়া হয়। ইতিহাস বিকৃতির চরম নির্লজ্জ চর্চা শুরু হয়। আর সাম্প্রদায়িক দানবশক্তির উত্থান ঘটে। আজ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে উন্নয়নের বিস্ময়কর রোল মডেল। স্বল্পোন্নত থকে উন্নয়নশীল দেশ। করোনার মতো মহামারীর বিরুদ্ধে গোটা জাতি লড়াই করছে। সকালে মৃত্যুসংবাদ রাত নামলেই শোকসংবাদ। আক্রান্ত বাড়ছে। মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। একেক পরিবারে স্বজন হারানোর কান্না। এমন সময়ে হেফাজত নামের জঙ্গিদের তাণ্ডব চলছে। কঠোর লকডাউনেও বাবুনগরী মাদরাসা খোলা রাখার ঔদ্ধত্য দেখান। রাজনীতিতে হতাশাগ্রস্ত বিএনপি যেখানে রণকৌশল নিয়ে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ সেখানে হেফাজতের উগ্র হঠকারী পথ দেখলেই লাফ দেয়। নিজেদের নিজস্ব রাজনীতির রণকৌশল নিতে পারে না। এমনকি একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াত তো আছেই। আছে তাদের অর্থায়ন। এমনকি ’৭১-এর পরাজিত ব্যর্থ রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার প্রসারিত হাতও আছে। এমনি অবস্থায় এ দানবশক্তিকে করোনার পাশাপাশি রুখতে হবে। অবাক লাগে আওয়ামী লীগের বেশ কিছু কর্মী বহিষ্কার হয়েছেন হেফাজতের পক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখে। আজকের আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে কতটা ছিটকে পড়েছে ক্ষমতার অন্ধ মোহ ও অর্থবিত্তের ভোগবিলাসের লোভে তারই আলামত দেখা যায়। আওয়ামী লীগের এত এমপি কোথায় ছিলেন? এত মেয়র, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যানরা কোথায়? সবাই নিজ নিজ এলাকায় জনগণকে নিয়ে প্রতিরোধের ডাক দিলে হেফাজতের মতো উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির নেতা-কর্মী সমর্থকরা দাঁড়ানোর সাহস পেত না। আজ সময় এসেছে এ জঙ্গি উগ্রদের রুখে দাঁড়ানোর। প্রতিরোধ করার। গণজাগরণ ঘটানোর। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ লালন করা শক্তি কখনোই হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে পারে না। এদের জন্য সহানুভূতি দেখাতে পারে না। এদের সহায়তায় ক্ষমতার স্বপ্ন দেখতে পারে না। মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত লাখো শহীদের রক্তে ভেজা মাটিতে, বঙ্গবন্ধুর রক্তে ভেজা বাংলাদেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিদের ঠাঁই হতে পারে না। এরা বাড়াবাড়ি করতে পারে না। এদের অবাধ বিচরণভূমি হতে পারে না। এদের প্রতিরোধ করতে হবে। আইনের আওতায় এনে যেখানেই এদের

অন্যায়-অপরাধ সেখানেই শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। হেফাজতকে ইসলামের ইজারাদার করা হয়নি। নিজেরা নিজেরা সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়াবে, সমাজে অশান্তির আগুন জ্বালাবে, আইন হাতে তুলে নেবে, যা খুশি তাই করবে, তাণ্ডবের মহাপ্রলয় ঘটিয়ে রক্ত নিয়ে খেলবে আর প্রশাসন বসে থাকবে তা হয় না। এদের ধরতে হবে। এদের রুখতে হবে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক উগ্র জঙ্গিদের ঠাঁই নেই, ঠাঁই হবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা