শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

নায়ক

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নায়ক

মনে হয় দুই চোখের আলোয় দিব্যি দেখতে পাচ্ছি ঝলমলে অতীত। আমার এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র। ১৯৮০ সালের মে-জুনে কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষা দিই। পরীক্ষার সময় বন্ধুদের সঙ্গে কলেজের টিনশেড হোস্টেলে ছিলাম। তখন বাড়ি থেকে প্রায়ই ট্রেনে কিশোরগঞ্জ শহরে আসা-যাওয়া করতাম। একদিন চোখে পড়ে শহরের গৌরাঙ্গবাজার এলাকার রাস্তায় হকাররা হরেকরকম পোস্টার বিক্রি করছে। আসুন সস্তা দামে নিন, মহানায়ক উত্তমকুমারের ছবি। এই তো সেদিন মারা গেছেন। মহানায়ক উত্তমকুমার- মহানায়ক, মহানায়ক ইত্যাদি, ইত্যাদি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম, বেশ কজন প্রবীণ লোক পোস্টার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। হলুদ পাতলা কাগজে এক পৃষ্ঠার পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। এটি উত্তমকুমারের শেষ দিকের ছবি ‘অমানুষ’ বা ‘আনন্দ আশ্রমে’ তাঁর চেহারাটি যেমন হয়েছিল সে রকম ছবি। তখন পর্যন্ত তাঁর নাম শুনে থাকলেও কোনো ছবি দেখার সুযোগ হয়নি আমার। কিছুদিন পর শহরেই মামার বাসায় গিয়ে দেখি সেই পোস্টার সাইজ ছবিটি তাঁদের ড্রয়িংরুমে ঝুলে আছে। আমার চাকরিজীবী মামা নিজেই নাকি সম্প্রতি সংগ্রহ করে এনেছেন। এবং অনেক বছর ধরে ছবিটি মামার বাসায় আমিও দেখে এসেছি।

২. তাঁর অভিনয় বা সিনেমা দেখা শুরু করি মূলত ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর। তখনো ঢাকার কিছু কিছু হলে বিশেষ করে পিলখানা বা ঢাকা সেনানিবাসের গ্যারিসন হলগুলোয় ভারতীয় বাংলা, হিন্দি ছবি দেখা যেত। তা ছাড়া বিভিন্ন চলচ্চিত্র সোসাইটির আয়োজনে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-গুলোয়। শাহবাগের জাদুঘর মিলনায়তন বা পাবলিক লাইব্রেরি অডিটোরিয়ামে এসব অনুষ্ঠিত হতো। উল্লেখ্য, উত্তম-সুচিত্রা সেন জুটিতে তাঁর প্রথম দিকের ছবিগুলো- ১৯৫৩-৫৪ সাল থেকে শুরু করে সেই সাড়ে চুয়াত্তর, অগ্নিপরীক্ষা, শাপমোচন, সূর্যতোরণ, হারানো সুর, সাগরিকা, পথে হল দেরি, সপ্তপদী, শিল্পী, ইন্দ্রাণী, সবার ওপরে, বিপাশা, জীবনতৃষ্ণা, চন্দ্রনাথ, একটি রাত ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে দেখা হয়েছে বহুবার। ১৯৫৪ সালেই খ্যাতির চূড়ায় উঠে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই তাঁর পারিশ্রমিক ছিল ১০ হাজার টাকা। এখন ভাবা যায়? এখানে শেষ দিককার কয়েকটি বিখ্যাত ছায়াছবির কথাও উল্লেখ করা যায়, অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, চৌরঙ্গী, হার মানা হার, মৌচাক, নায়ক, সন্ন্যাসী রাজা, চিড়িয়াখানা, অমানুষ, আনন্দ আশ্রম ইত্যাদি। যেসব ছায়াছবির জন্য অসংখ্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মহানায়ক।

৩. মাত্র ৫৪ বছর বয়সে জীবনাবসান হয় এ অনিন্দ্যকান্তি রূপবান, আপাদমস্তক বাঙালি প্রতিকৃতির। চলে যাওয়ার ৪০ বছর অতিক্রান্ত হলেও তাঁর শূন্যস্থান পূরণ করার লক্ষ্যে টালিউডের চলচ্চিত্রপাড়ায় আর কেউ মাথা উঁচু করে তাঁর কাছাকাছি দাঁড়ানোরও সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারেননি। আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবু সব সময় মহানায়কের নিরঙ্কুশ ভক্ত ও অনুরাগী ছিলেন। বাসায় বসে একসঙ্গে সিনেমা দেখতে গিয়ে প্রায়ই মন্তব্য করতেন, ‘বাঙালি সংস্কৃতির মৌলিক ও শৈল্পিক প্রকাশভঙ্গির ক্ষেত্রে অভিনেতা উত্তমকুমারের কোনো জুড়ি নেই।’ এ কথা তিনি ভীষণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতেন। সুচিত্রা সেনের প্রতি তাঁর দুর্বলতা থাকলেও শেষ বিচারে উত্তমই যেন তাঁর কাছে অতিউত্তম। বলতেন, ‘নায়ক অবস্থায় উত্তমকুমার পৃথিবী ছেড়ে গিয়ে ভালোই করেছেন, বাঙালিরা তাঁকে এক অশীতিপর বৃদ্ধ শুভ্রকেশ দাদা দেখতে চাইত না। বরং মানুষের চোখে তিনি চিরকালের নায়ক হয়েই থাকবেন।’ আমি একদিন তাঁকে বলেছিলাম, শোনো, তোমার প্রিয় নায়ককে নিয়ে একটি অসাধারণ লেখা পত্রিকায় পাঠাব এবং মানুষ তা আগ্রহভরে পড়বে। আজ আমার মনে হয়, তাঁর এমন ভাবনার জন্ম হয়েছিল পরিবার থেকেই কারণ বছরের পর বছর তাদের বাসায় থাকা সেই পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। যা দেখে দেখে তিনি প্রাপ্তবয়স্কা হয়েছেন আর মনের অজান্তেই তাঁর প্রতি এক ধরনের পক্ষপাত তাঁকে প্রভাবিত করে চলেছে।

৪. কিছুদিন হলো কলকাতায় এসেছিলেন বলিউডের বাদশাহ নামে বিশ্বখ্যাত তারকা অভিনেতা শাহরুখ খান। আইপিএল ক্রিকেট খেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন তিনি। তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডারস (KKR)। সেদিন কলকাতা এবং বাংলা সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এখানকার দুজন কিংবদন্তি আমাকে সব সময়ই টানে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আর মহানায়ক উত্তমকুমার। আমার কাছে কলকাতা মানে দুই বাঙালি।’

৫. তাঁর অকালমৃত্যুতে শোকাভিভূত হয়ে বাংলা গানের ভুবনের অন্যতম প্রধান দিকপাল তথা চিরায়ত হীরণ্ময় কণ্ঠের অধিকারী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের মন্তব্য ছিল, ‘আমি কোনোক্রমেই মেনে নিতে পারছি না উত্তমকুমার নেই। আমার এ অনুজপ্রতিম ভাইটিকে প্রায়শই বলতাম, তুমি গানের শিল্পী হলে আমার যে কী হতো তা কেবল ঈশ্বরই জানেন।’ সংগীতের স্বরলিপি, তাল, লয় বিষয়ে এত অগ্রসরমান, অভিনয়শিল্পী তিনি খুব বেশি পাননি। হেমন্ত মুখার্জির কণ্ঠ যেন স্রষ্টা তাঁর জন্যই সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। ইংরেজিতে যাকে বলে made for each other। আর এ কারণেই বোধকরি বিগত প্রায় সত্তর বছর ধরে বাঙালির মননে, মগজে, হৃদয়ের গহিন ভিতরে সর্বদা বাজে এঁদের কালজয়ী গানগুলো। অনেকে বলেন, এ যুগলবন্দীর অগণিত গানের মধ্যে সেরা রোমান্টিক গান হলো- ইন্দ্রাণী ছবির ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশ তো বড়, হে মন বলাকা মোর অজানার আহ্বানে চঞ্চল পাখা মেলে ধর’- সঙ্গে গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। ‘শাপমোচন’ ছবির ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস আজিকে হলো সাথী’ গানটিও পুরস্কার পেয়েছিল। পরবর্তীতে উত্তমকুমার তাঁর সমসাময়িক অন্য অনেক কণ্ঠশিল্পীর গানেও ঠোঁট মিলিয়েছেন। উল্লেখ করা যায় মান্না দে, মানবেন্দ্র, শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার প্রমুখ। ১৯৬৭ সালে মান্না দের গাওয়া মহানায়কের লিপে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ ছবির কালজয়ী দুটি গান মনে হয় কখনো আবেদন হারাবে না। ‘আমি যে জলসাঘরে বেলোয়ারি ঝাড়’, অন্যটি ‘আমি যামিনী তুমি শশী হে ভাতিছো গগন মাঝে’- দুটিরই গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার এবং সুরকার অনিল বাগচি।

৬. সত্তর দশকের তাঁর বেশির ভাগ ছবি শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার ও বাপ্পি লাহিড়ী মাতিয়ে রাখেন। কিশোরকুমারের একটি আলোচিত গান তাঁর খুবই প্রিয় ছিল। সব সময় গানটি তিনি গাইতে চাইতেন।

‘এই যে হেথায় কুঞ্জ ছায়ায় স্বপ্ন মধুর মোহে

এ জীবনে যে কটা দিন পাব হেসে খেলে কাটিয়ে যাব দোহে’

১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই নায়কের এমন অকালমৃত্যুর পর কলকাতাকেন্দ্রিক শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি সৃষ্টির প্রতিটি অঙ্গনে যেন বিষাদের অন্ধকার ছায়া নেমে আসে। সাধারণ মানুষ পর্যন্ত স্তম্ভিত, বাকরুদ্ধ ও হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিল। সে সময় কিশোরকুমারের বিখ্যাত কিছু গান নিয়ে একটি ‘অ্যালবাম’ বের হলো এবং তা যথারীতি উত্তমকুমারকে উৎসর্গ করা হয়। ‘সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে’। উল্লেখ্য, তাঁর মৃত্যুর পর টালিগঞ্জ মেট্রোরেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছিল ‘মহানায়ক স্টেশন’।

৭. ‘নায়ক’ ছবির পরিচালক বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ‘অস্কার’জয়ী সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ‘উত্তমকুমার বাংলা চলচ্চিত্রের শেষ নায়ক। নায়কে আমার চেয়ে তাঁর কৃতিত্বই বড়। নায়ক চরিত্রটি ছবির মতো ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল উত্তমই। গায়ের সেই স্যুট, সানগ্লাস আর ঠোঁটের কোণে লেগে থাকা সিগারেট সব মিলিয়ে তাঁর উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের মধ্যে ঝরে পড়েছে উত্তম ব্যক্তিত্ব।’ বলাবাহুল্য, ‘নায়ক’ ষাট দশকের সেরা রোমান্টিক ছবি হিসেবে আজও বিবেচিত। মূলত তখন থেকেই সুপারস্টার বা মহানায়ক।

৮. উত্তমের নায়িকাদের মধ্যে সুচিত্রা সেন, সুপ্রিয়া দেবী, সাবিত্রী, তনুজা, সন্ধ্যা, অপর্ণা সেন, মালা সিনহা, শর্মিলা ঠাকুর ছাড়াও দু-এক ছিলেন। তবে সর্বাধিক ছবি সুপ্রিয়ার সঙ্গে ৩৫টি আর ২৩টি ছবি করেছেন সুচিত্রা সেনের সঙ্গে। তবে সুচিত্রাতেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও দর্শকনন্দিত হয়েছেন।

তবে চলচ্চিত্র গবেষকরা বলেন, সে সময়কার সিনেমাকে স্বর্ণযুগ আখ্যায়িত করা হয় কেবল নায়ক, নায়িকার জন্য নয়। পার্শ্বচরিত্রের ভূমিকাও ছিল অসাধারণ ও অপরিহার্য মানের। ছবিতে পাহাড়ি সান্যাল, ছবি বিশ্বাস, ছায়া দেবী, কমল মিত্র, অনুপকুমার, জহর গাঙ্গুলি, অরুণ চ্যাটার্জি, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, রবি ঘোষ, তুলসী চক্রবর্তী, উৎপল দত্ত প্রমুখের উপস্থিতিই চলচ্চিত্রগুলোকে যুগোত্তীর্ণ করে দেয়।

৯. তাঁর প্রথম ছবি রবি ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে ‘দৃষ্টিদান’ ১৯৪৮ সালে রিলিজ হয়। সর্বশেষ ছবি ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ১৯৮০ সালে মুক্তি পেলেও তিনি দেখে যেতে পারেননি। শুটিং চলাকালে স্টুডিওর সেটেই নাকি খানিকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে মনে করেন ওখানেই তাঁর মৃদু হার্ট অ্যাটাক হয়। সেদিন রাতেই পুনর্বার অ্যাটাক হলে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৪৮ সালেই তাঁর বিয়ে হয়। স্ত্রী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর মেয়ে গৌরী দেবী। তাঁদের এক সন্তান গৌতম চ্যাটার্জি। যদিও জীবনের শেষ ১৭ বছর দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়ার সঙ্গেই ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক যে, ২০০০ সালে এক সরকারি কাজে কলকাতা সফর করি। বেশ কিছুদিন সেখানে ছিলাম। বিকালে কাজের অবসরে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াতাম। একদিন আমরা দুই সহকর্মী মিলে উত্তমকুমারের বাড়ি দেখতে যাই। ট্যাক্সিচালককে বলতেই সঙ্গে সঙ্গে রাজি। চলুন স্যার, আমি মহানায়কের সব কটা বাড়ি চিনি। প্রথমে সরাসরি গিরীশ মুখার্জি রোডে তাঁর পুরনো বাড়ির সামনে হাজির হই। ওনার কক্ষটি দেখার জন্য সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠি। প্রতি ফ্লোরে দরজার সঙ্গে ঝুলছে নাম ও লেটারবক্স। নিচ থেকে যথাক্রমে তরুণ, বরুণ ও অরুণ চ্যাটার্জি। অরুণ চ্যাটার্জি আর কেউ নন তিনি বাঙালির চিরকালীন মেটিনি আইডল হিরো উত্তমকুমার। আমাদের গাইড জানান, তিনি বেঁচে নেই তবু এখনো চিঠিপত্র আসে।

সেদিন আমরা টালিগঞ্জে গিয়েছিলাম এবং সেখানেই দেখা হয়েছিল বাঙালির আরেক গ্রেট হিরো সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে চা খাওয়া এবং কিছু সময় গল্প করারও এক সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল স্টুডিওপাড়ায়। কথায় কথায় তাঁর কাছেও উত্তমকুমার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন, ‘উত্তমদা আমার চেয়ে আট বছরের বড়। আমরা একসঙ্গেও অনেক ছবিতে কাজ করেছি।’ সেদিন তিনি আমাদের নিয়ে উত্তমকুমারের সর্বাধিক অভিনীত দুটি স্টুডিও দেখিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, উত্তমকুমার ১৯২৬ সালে আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

১০. দুই শতকের কাছাকাছি ছায়াছবিতে অভূতপূর্ব ও অনবদ্য অভিনয় করেছেন এবং যার মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলা সিনেমার চিরকালের মহানায়ক। বিস্ময়কর হলো, একজন অভিনেতা চার দশকের অধিককাল অনুপস্থিত, লোকারণ্যে কোথাও তিনি নেই, একেবারে অদৃশ্য চোখের আড়ালে চলে গেছেন। অথচ সারা দুনিয়ার বাংলা ভাষাভাষী মানুষের সিনেমাপ্রীতি, সিনেমার একাল-সেকাল যে কোনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আজও ধ্বনিত হয় তাঁর নাম, তাঁর সেই শৈল্পিক কথোপকথন, উচ্চারণ ও রোমান্টিক ডায়ালগ। তাঁর জীবন ও কীর্তিগাথা নিয়ে আলোচনা চলুক অনিঃশেষ অন্তহীন।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম