শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

নায়ক

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নায়ক

মনে হয় দুই চোখের আলোয় দিব্যি দেখতে পাচ্ছি ঝলমলে অতীত। আমার এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র। ১৯৮০ সালের মে-জুনে কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষা দিই। পরীক্ষার সময় বন্ধুদের সঙ্গে কলেজের টিনশেড হোস্টেলে ছিলাম। তখন বাড়ি থেকে প্রায়ই ট্রেনে কিশোরগঞ্জ শহরে আসা-যাওয়া করতাম। একদিন চোখে পড়ে শহরের গৌরাঙ্গবাজার এলাকার রাস্তায় হকাররা হরেকরকম পোস্টার বিক্রি করছে। আসুন সস্তা দামে নিন, মহানায়ক উত্তমকুমারের ছবি। এই তো সেদিন মারা গেছেন। মহানায়ক উত্তমকুমার- মহানায়ক, মহানায়ক ইত্যাদি, ইত্যাদি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম, বেশ কজন প্রবীণ লোক পোস্টার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। হলুদ পাতলা কাগজে এক পৃষ্ঠার পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। এটি উত্তমকুমারের শেষ দিকের ছবি ‘অমানুষ’ বা ‘আনন্দ আশ্রমে’ তাঁর চেহারাটি যেমন হয়েছিল সে রকম ছবি। তখন পর্যন্ত তাঁর নাম শুনে থাকলেও কোনো ছবি দেখার সুযোগ হয়নি আমার। কিছুদিন পর শহরেই মামার বাসায় গিয়ে দেখি সেই পোস্টার সাইজ ছবিটি তাঁদের ড্রয়িংরুমে ঝুলে আছে। আমার চাকরিজীবী মামা নিজেই নাকি সম্প্রতি সংগ্রহ করে এনেছেন। এবং অনেক বছর ধরে ছবিটি মামার বাসায় আমিও দেখে এসেছি।

২. তাঁর অভিনয় বা সিনেমা দেখা শুরু করি মূলত ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর। তখনো ঢাকার কিছু কিছু হলে বিশেষ করে পিলখানা বা ঢাকা সেনানিবাসের গ্যারিসন হলগুলোয় ভারতীয় বাংলা, হিন্দি ছবি দেখা যেত। তা ছাড়া বিভিন্ন চলচ্চিত্র সোসাইটির আয়োজনে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-গুলোয়। শাহবাগের জাদুঘর মিলনায়তন বা পাবলিক লাইব্রেরি অডিটোরিয়ামে এসব অনুষ্ঠিত হতো। উল্লেখ্য, উত্তম-সুচিত্রা সেন জুটিতে তাঁর প্রথম দিকের ছবিগুলো- ১৯৫৩-৫৪ সাল থেকে শুরু করে সেই সাড়ে চুয়াত্তর, অগ্নিপরীক্ষা, শাপমোচন, সূর্যতোরণ, হারানো সুর, সাগরিকা, পথে হল দেরি, সপ্তপদী, শিল্পী, ইন্দ্রাণী, সবার ওপরে, বিপাশা, জীবনতৃষ্ণা, চন্দ্রনাথ, একটি রাত ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে দেখা হয়েছে বহুবার। ১৯৫৪ সালেই খ্যাতির চূড়ায় উঠে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই তাঁর পারিশ্রমিক ছিল ১০ হাজার টাকা। এখন ভাবা যায়? এখানে শেষ দিককার কয়েকটি বিখ্যাত ছায়াছবির কথাও উল্লেখ করা যায়, অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, চৌরঙ্গী, হার মানা হার, মৌচাক, নায়ক, সন্ন্যাসী রাজা, চিড়িয়াখানা, অমানুষ, আনন্দ আশ্রম ইত্যাদি। যেসব ছায়াছবির জন্য অসংখ্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মহানায়ক।

৩. মাত্র ৫৪ বছর বয়সে জীবনাবসান হয় এ অনিন্দ্যকান্তি রূপবান, আপাদমস্তক বাঙালি প্রতিকৃতির। চলে যাওয়ার ৪০ বছর অতিক্রান্ত হলেও তাঁর শূন্যস্থান পূরণ করার লক্ষ্যে টালিউডের চলচ্চিত্রপাড়ায় আর কেউ মাথা উঁচু করে তাঁর কাছাকাছি দাঁড়ানোরও সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারেননি। আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবু সব সময় মহানায়কের নিরঙ্কুশ ভক্ত ও অনুরাগী ছিলেন। বাসায় বসে একসঙ্গে সিনেমা দেখতে গিয়ে প্রায়ই মন্তব্য করতেন, ‘বাঙালি সংস্কৃতির মৌলিক ও শৈল্পিক প্রকাশভঙ্গির ক্ষেত্রে অভিনেতা উত্তমকুমারের কোনো জুড়ি নেই।’ এ কথা তিনি ভীষণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতেন। সুচিত্রা সেনের প্রতি তাঁর দুর্বলতা থাকলেও শেষ বিচারে উত্তমই যেন তাঁর কাছে অতিউত্তম। বলতেন, ‘নায়ক অবস্থায় উত্তমকুমার পৃথিবী ছেড়ে গিয়ে ভালোই করেছেন, বাঙালিরা তাঁকে এক অশীতিপর বৃদ্ধ শুভ্রকেশ দাদা দেখতে চাইত না। বরং মানুষের চোখে তিনি চিরকালের নায়ক হয়েই থাকবেন।’ আমি একদিন তাঁকে বলেছিলাম, শোনো, তোমার প্রিয় নায়ককে নিয়ে একটি অসাধারণ লেখা পত্রিকায় পাঠাব এবং মানুষ তা আগ্রহভরে পড়বে। আজ আমার মনে হয়, তাঁর এমন ভাবনার জন্ম হয়েছিল পরিবার থেকেই কারণ বছরের পর বছর তাদের বাসায় থাকা সেই পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। যা দেখে দেখে তিনি প্রাপ্তবয়স্কা হয়েছেন আর মনের অজান্তেই তাঁর প্রতি এক ধরনের পক্ষপাত তাঁকে প্রভাবিত করে চলেছে।

৪. কিছুদিন হলো কলকাতায় এসেছিলেন বলিউডের বাদশাহ নামে বিশ্বখ্যাত তারকা অভিনেতা শাহরুখ খান। আইপিএল ক্রিকেট খেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন তিনি। তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডারস (KKR)। সেদিন কলকাতা এবং বাংলা সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এখানকার দুজন কিংবদন্তি আমাকে সব সময়ই টানে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আর মহানায়ক উত্তমকুমার। আমার কাছে কলকাতা মানে দুই বাঙালি।’

৫. তাঁর অকালমৃত্যুতে শোকাভিভূত হয়ে বাংলা গানের ভুবনের অন্যতম প্রধান দিকপাল তথা চিরায়ত হীরণ্ময় কণ্ঠের অধিকারী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের মন্তব্য ছিল, ‘আমি কোনোক্রমেই মেনে নিতে পারছি না উত্তমকুমার নেই। আমার এ অনুজপ্রতিম ভাইটিকে প্রায়শই বলতাম, তুমি গানের শিল্পী হলে আমার যে কী হতো তা কেবল ঈশ্বরই জানেন।’ সংগীতের স্বরলিপি, তাল, লয় বিষয়ে এত অগ্রসরমান, অভিনয়শিল্পী তিনি খুব বেশি পাননি। হেমন্ত মুখার্জির কণ্ঠ যেন স্রষ্টা তাঁর জন্যই সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। ইংরেজিতে যাকে বলে made for each other। আর এ কারণেই বোধকরি বিগত প্রায় সত্তর বছর ধরে বাঙালির মননে, মগজে, হৃদয়ের গহিন ভিতরে সর্বদা বাজে এঁদের কালজয়ী গানগুলো। অনেকে বলেন, এ যুগলবন্দীর অগণিত গানের মধ্যে সেরা রোমান্টিক গান হলো- ইন্দ্রাণী ছবির ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশ তো বড়, হে মন বলাকা মোর অজানার আহ্বানে চঞ্চল পাখা মেলে ধর’- সঙ্গে গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। ‘শাপমোচন’ ছবির ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস আজিকে হলো সাথী’ গানটিও পুরস্কার পেয়েছিল। পরবর্তীতে উত্তমকুমার তাঁর সমসাময়িক অন্য অনেক কণ্ঠশিল্পীর গানেও ঠোঁট মিলিয়েছেন। উল্লেখ করা যায় মান্না দে, মানবেন্দ্র, শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার প্রমুখ। ১৯৬৭ সালে মান্না দের গাওয়া মহানায়কের লিপে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ ছবির কালজয়ী দুটি গান মনে হয় কখনো আবেদন হারাবে না। ‘আমি যে জলসাঘরে বেলোয়ারি ঝাড়’, অন্যটি ‘আমি যামিনী তুমি শশী হে ভাতিছো গগন মাঝে’- দুটিরই গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার এবং সুরকার অনিল বাগচি।

৬. সত্তর দশকের তাঁর বেশির ভাগ ছবি শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার ও বাপ্পি লাহিড়ী মাতিয়ে রাখেন। কিশোরকুমারের একটি আলোচিত গান তাঁর খুবই প্রিয় ছিল। সব সময় গানটি তিনি গাইতে চাইতেন।

‘এই যে হেথায় কুঞ্জ ছায়ায় স্বপ্ন মধুর মোহে

এ জীবনে যে কটা দিন পাব হেসে খেলে কাটিয়ে যাব দোহে’

১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই নায়কের এমন অকালমৃত্যুর পর কলকাতাকেন্দ্রিক শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি সৃষ্টির প্রতিটি অঙ্গনে যেন বিষাদের অন্ধকার ছায়া নেমে আসে। সাধারণ মানুষ পর্যন্ত স্তম্ভিত, বাকরুদ্ধ ও হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিল। সে সময় কিশোরকুমারের বিখ্যাত কিছু গান নিয়ে একটি ‘অ্যালবাম’ বের হলো এবং তা যথারীতি উত্তমকুমারকে উৎসর্গ করা হয়। ‘সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে’। উল্লেখ্য, তাঁর মৃত্যুর পর টালিগঞ্জ মেট্রোরেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছিল ‘মহানায়ক স্টেশন’।

৭. ‘নায়ক’ ছবির পরিচালক বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ‘অস্কার’জয়ী সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ‘উত্তমকুমার বাংলা চলচ্চিত্রের শেষ নায়ক। নায়কে আমার চেয়ে তাঁর কৃতিত্বই বড়। নায়ক চরিত্রটি ছবির মতো ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল উত্তমই। গায়ের সেই স্যুট, সানগ্লাস আর ঠোঁটের কোণে লেগে থাকা সিগারেট সব মিলিয়ে তাঁর উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের মধ্যে ঝরে পড়েছে উত্তম ব্যক্তিত্ব।’ বলাবাহুল্য, ‘নায়ক’ ষাট দশকের সেরা রোমান্টিক ছবি হিসেবে আজও বিবেচিত। মূলত তখন থেকেই সুপারস্টার বা মহানায়ক।

৮. উত্তমের নায়িকাদের মধ্যে সুচিত্রা সেন, সুপ্রিয়া দেবী, সাবিত্রী, তনুজা, সন্ধ্যা, অপর্ণা সেন, মালা সিনহা, শর্মিলা ঠাকুর ছাড়াও দু-এক ছিলেন। তবে সর্বাধিক ছবি সুপ্রিয়ার সঙ্গে ৩৫টি আর ২৩টি ছবি করেছেন সুচিত্রা সেনের সঙ্গে। তবে সুচিত্রাতেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও দর্শকনন্দিত হয়েছেন।

তবে চলচ্চিত্র গবেষকরা বলেন, সে সময়কার সিনেমাকে স্বর্ণযুগ আখ্যায়িত করা হয় কেবল নায়ক, নায়িকার জন্য নয়। পার্শ্বচরিত্রের ভূমিকাও ছিল অসাধারণ ও অপরিহার্য মানের। ছবিতে পাহাড়ি সান্যাল, ছবি বিশ্বাস, ছায়া দেবী, কমল মিত্র, অনুপকুমার, জহর গাঙ্গুলি, অরুণ চ্যাটার্জি, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, রবি ঘোষ, তুলসী চক্রবর্তী, উৎপল দত্ত প্রমুখের উপস্থিতিই চলচ্চিত্রগুলোকে যুগোত্তীর্ণ করে দেয়।

৯. তাঁর প্রথম ছবি রবি ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে ‘দৃষ্টিদান’ ১৯৪৮ সালে রিলিজ হয়। সর্বশেষ ছবি ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ১৯৮০ সালে মুক্তি পেলেও তিনি দেখে যেতে পারেননি। শুটিং চলাকালে স্টুডিওর সেটেই নাকি খানিকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে মনে করেন ওখানেই তাঁর মৃদু হার্ট অ্যাটাক হয়। সেদিন রাতেই পুনর্বার অ্যাটাক হলে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৪৮ সালেই তাঁর বিয়ে হয়। স্ত্রী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর মেয়ে গৌরী দেবী। তাঁদের এক সন্তান গৌতম চ্যাটার্জি। যদিও জীবনের শেষ ১৭ বছর দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়ার সঙ্গেই ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক যে, ২০০০ সালে এক সরকারি কাজে কলকাতা সফর করি। বেশ কিছুদিন সেখানে ছিলাম। বিকালে কাজের অবসরে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াতাম। একদিন আমরা দুই সহকর্মী মিলে উত্তমকুমারের বাড়ি দেখতে যাই। ট্যাক্সিচালককে বলতেই সঙ্গে সঙ্গে রাজি। চলুন স্যার, আমি মহানায়কের সব কটা বাড়ি চিনি। প্রথমে সরাসরি গিরীশ মুখার্জি রোডে তাঁর পুরনো বাড়ির সামনে হাজির হই। ওনার কক্ষটি দেখার জন্য সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠি। প্রতি ফ্লোরে দরজার সঙ্গে ঝুলছে নাম ও লেটারবক্স। নিচ থেকে যথাক্রমে তরুণ, বরুণ ও অরুণ চ্যাটার্জি। অরুণ চ্যাটার্জি আর কেউ নন তিনি বাঙালির চিরকালীন মেটিনি আইডল হিরো উত্তমকুমার। আমাদের গাইড জানান, তিনি বেঁচে নেই তবু এখনো চিঠিপত্র আসে।

সেদিন আমরা টালিগঞ্জে গিয়েছিলাম এবং সেখানেই দেখা হয়েছিল বাঙালির আরেক গ্রেট হিরো সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে চা খাওয়া এবং কিছু সময় গল্প করারও এক সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল স্টুডিওপাড়ায়। কথায় কথায় তাঁর কাছেও উত্তমকুমার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন, ‘উত্তমদা আমার চেয়ে আট বছরের বড়। আমরা একসঙ্গেও অনেক ছবিতে কাজ করেছি।’ সেদিন তিনি আমাদের নিয়ে উত্তমকুমারের সর্বাধিক অভিনীত দুটি স্টুডিও দেখিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, উত্তমকুমার ১৯২৬ সালে আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

১০. দুই শতকের কাছাকাছি ছায়াছবিতে অভূতপূর্ব ও অনবদ্য অভিনয় করেছেন এবং যার মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলা সিনেমার চিরকালের মহানায়ক। বিস্ময়কর হলো, একজন অভিনেতা চার দশকের অধিককাল অনুপস্থিত, লোকারণ্যে কোথাও তিনি নেই, একেবারে অদৃশ্য চোখের আড়ালে চলে গেছেন। অথচ সারা দুনিয়ার বাংলা ভাষাভাষী মানুষের সিনেমাপ্রীতি, সিনেমার একাল-সেকাল যে কোনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আজও ধ্বনিত হয় তাঁর নাম, তাঁর সেই শৈল্পিক কথোপকথন, উচ্চারণ ও রোমান্টিক ডায়ালগ। তাঁর জীবন ও কীর্তিগাথা নিয়ে আলোচনা চলুক অনিঃশেষ অন্তহীন।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
সর্বশেষ খবর
২০ বছরের সংসার ভাঙল হলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতির
২০ বছরের সংসার ভাঙল হলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতির

এই মাত্র | শোবিজ

তারেক রহমানের পক্ষ থেকে মোংলায় খাদ্যসামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ
তারেক রহমানের পক্ষ থেকে মোংলায় খাদ্যসামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তিতে ভাঙচুর, চটেছে ভারত
লন্ডনে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তিতে ভাঙচুর, চটেছে ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমীর অঞ্জলিতে সৌরভ-ডোনা, ভক্তদের ঢল কলকাতার পূজা মণ্ডপে
অষ্টমীর অঞ্জলিতে সৌরভ-ডোনা, ভক্তদের ঢল কলকাতার পূজা মণ্ডপে

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কাছে পরাজয়ের পর ক্রিকেটারদের বিদেশি লিগ খেলা বন্ধ করলো পিসিবি
ভারতের কাছে পরাজয়ের পর ক্রিকেটারদের বিদেশি লিগ খেলা বন্ধ করলো পিসিবি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি লিগে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের খেলার পথ বন্ধ করল পিসিবি
বিদেশি লিগে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের খেলার পথ বন্ধ করল পিসিবি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৫৬
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৫৬

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম বিটকয়েন কেলেঙ্কারী, চীনা নারী অভিযুক্ত
বিশ্বের বৃহত্তম বিটকয়েন কেলেঙ্কারী, চীনা নারী অভিযুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত
মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদেশীদের ভর্তুকি বন্ধ করে মালয়েশিয়ার কোটি কোটি রিঙ্গিত সাশ্রয়
বিদেশীদের ভর্তুকি বন্ধ করে মালয়েশিয়ার কোটি কোটি রিঙ্গিত সাশ্রয়

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২০৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২০৮ মামলা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশ-বিদেশী ষড়যন্ত্র তীব্রভাবে ক্রিয়াশীল হচ্ছে: রিজভী
দেশ-বিদেশী ষড়যন্ত্র তীব্রভাবে ক্রিয়াশীল হচ্ছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কুমিল্লায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় পথচারী নিহত
ট্রাকচাপায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কুমারী পূজায় ভক্তদের বিশ্বশান্তি কামনা
যশোরে কুমারী পূজায় ভক্তদের বিশ্বশান্তি কামনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লবণের ট্রাকে ইয়াবা; একজনের যাবজ্জীবন, সহযোগীর কারাদণ্ড
লবণের ট্রাকে ইয়াবা; একজনের যাবজ্জীবন, সহযোগীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে নবজাতক উদ্ধার
মেহেরপুরে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৬ মাসে পানিতে ডুবে মৃত্যু ৫০ জনের
নেত্রকোনায় ৬ মাসে পানিতে ডুবে মৃত্যু ৫০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত হলেন সাবেক শিল্পমন্ত্রী হুমায়ুন
পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত হলেন সাবেক শিল্পমন্ত্রী হুমায়ুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত
জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম
রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি
দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার
১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার
পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে
প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম
নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা