শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

নায়ক

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নায়ক

মনে হয় দুই চোখের আলোয় দিব্যি দেখতে পাচ্ছি ঝলমলে অতীত। আমার এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র। ১৯৮০ সালের মে-জুনে কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে পরীক্ষা দিই। পরীক্ষার সময় বন্ধুদের সঙ্গে কলেজের টিনশেড হোস্টেলে ছিলাম। তখন বাড়ি থেকে প্রায়ই ট্রেনে কিশোরগঞ্জ শহরে আসা-যাওয়া করতাম। একদিন চোখে পড়ে শহরের গৌরাঙ্গবাজার এলাকার রাস্তায় হকাররা হরেকরকম পোস্টার বিক্রি করছে। আসুন সস্তা দামে নিন, মহানায়ক উত্তমকুমারের ছবি। এই তো সেদিন মারা গেছেন। মহানায়ক উত্তমকুমার- মহানায়ক, মহানায়ক ইত্যাদি, ইত্যাদি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম, বেশ কজন প্রবীণ লোক পোস্টার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। হলুদ পাতলা কাগজে এক পৃষ্ঠার পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। এটি উত্তমকুমারের শেষ দিকের ছবি ‘অমানুষ’ বা ‘আনন্দ আশ্রমে’ তাঁর চেহারাটি যেমন হয়েছিল সে রকম ছবি। তখন পর্যন্ত তাঁর নাম শুনে থাকলেও কোনো ছবি দেখার সুযোগ হয়নি আমার। কিছুদিন পর শহরেই মামার বাসায় গিয়ে দেখি সেই পোস্টার সাইজ ছবিটি তাঁদের ড্রয়িংরুমে ঝুলে আছে। আমার চাকরিজীবী মামা নিজেই নাকি সম্প্রতি সংগ্রহ করে এনেছেন। এবং অনেক বছর ধরে ছবিটি মামার বাসায় আমিও দেখে এসেছি।

২. তাঁর অভিনয় বা সিনেমা দেখা শুরু করি মূলত ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর। তখনো ঢাকার কিছু কিছু হলে বিশেষ করে পিলখানা বা ঢাকা সেনানিবাসের গ্যারিসন হলগুলোয় ভারতীয় বাংলা, হিন্দি ছবি দেখা যেত। তা ছাড়া বিভিন্ন চলচ্চিত্র সোসাইটির আয়োজনে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-গুলোয়। শাহবাগের জাদুঘর মিলনায়তন বা পাবলিক লাইব্রেরি অডিটোরিয়ামে এসব অনুষ্ঠিত হতো। উল্লেখ্য, উত্তম-সুচিত্রা সেন জুটিতে তাঁর প্রথম দিকের ছবিগুলো- ১৯৫৩-৫৪ সাল থেকে শুরু করে সেই সাড়ে চুয়াত্তর, অগ্নিপরীক্ষা, শাপমোচন, সূর্যতোরণ, হারানো সুর, সাগরিকা, পথে হল দেরি, সপ্তপদী, শিল্পী, ইন্দ্রাণী, সবার ওপরে, বিপাশা, জীবনতৃষ্ণা, চন্দ্রনাথ, একটি রাত ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে দেখা হয়েছে বহুবার। ১৯৫৪ সালেই খ্যাতির চূড়ায় উঠে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই তাঁর পারিশ্রমিক ছিল ১০ হাজার টাকা। এখন ভাবা যায়? এখানে শেষ দিককার কয়েকটি বিখ্যাত ছায়াছবির কথাও উল্লেখ করা যায়, অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, চৌরঙ্গী, হার মানা হার, মৌচাক, নায়ক, সন্ন্যাসী রাজা, চিড়িয়াখানা, অমানুষ, আনন্দ আশ্রম ইত্যাদি। যেসব ছায়াছবির জন্য অসংখ্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মহানায়ক।

৩. মাত্র ৫৪ বছর বয়সে জীবনাবসান হয় এ অনিন্দ্যকান্তি রূপবান, আপাদমস্তক বাঙালি প্রতিকৃতির। চলে যাওয়ার ৪০ বছর অতিক্রান্ত হলেও তাঁর শূন্যস্থান পূরণ করার লক্ষ্যে টালিউডের চলচ্চিত্রপাড়ায় আর কেউ মাথা উঁচু করে তাঁর কাছাকাছি দাঁড়ানোরও সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারেননি। আমার প্রয়াত স্ত্রী জেবু সব সময় মহানায়কের নিরঙ্কুশ ভক্ত ও অনুরাগী ছিলেন। বাসায় বসে একসঙ্গে সিনেমা দেখতে গিয়ে প্রায়ই মন্তব্য করতেন, ‘বাঙালি সংস্কৃতির মৌলিক ও শৈল্পিক প্রকাশভঙ্গির ক্ষেত্রে অভিনেতা উত্তমকুমারের কোনো জুড়ি নেই।’ এ কথা তিনি ভীষণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতেন। সুচিত্রা সেনের প্রতি তাঁর দুর্বলতা থাকলেও শেষ বিচারে উত্তমই যেন তাঁর কাছে অতিউত্তম। বলতেন, ‘নায়ক অবস্থায় উত্তমকুমার পৃথিবী ছেড়ে গিয়ে ভালোই করেছেন, বাঙালিরা তাঁকে এক অশীতিপর বৃদ্ধ শুভ্রকেশ দাদা দেখতে চাইত না। বরং মানুষের চোখে তিনি চিরকালের নায়ক হয়েই থাকবেন।’ আমি একদিন তাঁকে বলেছিলাম, শোনো, তোমার প্রিয় নায়ককে নিয়ে একটি অসাধারণ লেখা পত্রিকায় পাঠাব এবং মানুষ তা আগ্রহভরে পড়বে। আজ আমার মনে হয়, তাঁর এমন ভাবনার জন্ম হয়েছিল পরিবার থেকেই কারণ বছরের পর বছর তাদের বাসায় থাকা সেই পোস্টার সাইজ রঙিন ছবি। যা দেখে দেখে তিনি প্রাপ্তবয়স্কা হয়েছেন আর মনের অজান্তেই তাঁর প্রতি এক ধরনের পক্ষপাত তাঁকে প্রভাবিত করে চলেছে।

৪. কিছুদিন হলো কলকাতায় এসেছিলেন বলিউডের বাদশাহ নামে বিশ্বখ্যাত তারকা অভিনেতা শাহরুখ খান। আইপিএল ক্রিকেট খেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন তিনি। তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডারস (KKR)। সেদিন কলকাতা এবং বাংলা সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এখানকার দুজন কিংবদন্তি আমাকে সব সময়ই টানে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আর মহানায়ক উত্তমকুমার। আমার কাছে কলকাতা মানে দুই বাঙালি।’

৫. তাঁর অকালমৃত্যুতে শোকাভিভূত হয়ে বাংলা গানের ভুবনের অন্যতম প্রধান দিকপাল তথা চিরায়ত হীরণ্ময় কণ্ঠের অধিকারী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের মন্তব্য ছিল, ‘আমি কোনোক্রমেই মেনে নিতে পারছি না উত্তমকুমার নেই। আমার এ অনুজপ্রতিম ভাইটিকে প্রায়শই বলতাম, তুমি গানের শিল্পী হলে আমার যে কী হতো তা কেবল ঈশ্বরই জানেন।’ সংগীতের স্বরলিপি, তাল, লয় বিষয়ে এত অগ্রসরমান, অভিনয়শিল্পী তিনি খুব বেশি পাননি। হেমন্ত মুখার্জির কণ্ঠ যেন স্রষ্টা তাঁর জন্যই সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। ইংরেজিতে যাকে বলে made for each other। আর এ কারণেই বোধকরি বিগত প্রায় সত্তর বছর ধরে বাঙালির মননে, মগজে, হৃদয়ের গহিন ভিতরে সর্বদা বাজে এঁদের কালজয়ী গানগুলো। অনেকে বলেন, এ যুগলবন্দীর অগণিত গানের মধ্যে সেরা রোমান্টিক গান হলো- ইন্দ্রাণী ছবির ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশ তো বড়, হে মন বলাকা মোর অজানার আহ্বানে চঞ্চল পাখা মেলে ধর’- সঙ্গে গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। ‘শাপমোচন’ ছবির ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস আজিকে হলো সাথী’ গানটিও পুরস্কার পেয়েছিল। পরবর্তীতে উত্তমকুমার তাঁর সমসাময়িক অন্য অনেক কণ্ঠশিল্পীর গানেও ঠোঁট মিলিয়েছেন। উল্লেখ করা যায় মান্না দে, মানবেন্দ্র, শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার প্রমুখ। ১৯৬৭ সালে মান্না দের গাওয়া মহানায়কের লিপে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ ছবির কালজয়ী দুটি গান মনে হয় কখনো আবেদন হারাবে না। ‘আমি যে জলসাঘরে বেলোয়ারি ঝাড়’, অন্যটি ‘আমি যামিনী তুমি শশী হে ভাতিছো গগন মাঝে’- দুটিরই গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার এবং সুরকার অনিল বাগচি।

৬. সত্তর দশকের তাঁর বেশির ভাগ ছবি শ্যামল মিত্র, কিশোরকুমার ও বাপ্পি লাহিড়ী মাতিয়ে রাখেন। কিশোরকুমারের একটি আলোচিত গান তাঁর খুবই প্রিয় ছিল। সব সময় গানটি তিনি গাইতে চাইতেন।

‘এই যে হেথায় কুঞ্জ ছায়ায় স্বপ্ন মধুর মোহে

এ জীবনে যে কটা দিন পাব হেসে খেলে কাটিয়ে যাব দোহে’

১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই নায়কের এমন অকালমৃত্যুর পর কলকাতাকেন্দ্রিক শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি সৃষ্টির প্রতিটি অঙ্গনে যেন বিষাদের অন্ধকার ছায়া নেমে আসে। সাধারণ মানুষ পর্যন্ত স্তম্ভিত, বাকরুদ্ধ ও হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিল। সে সময় কিশোরকুমারের বিখ্যাত কিছু গান নিয়ে একটি ‘অ্যালবাম’ বের হলো এবং তা যথারীতি উত্তমকুমারকে উৎসর্গ করা হয়। ‘সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে’। উল্লেখ্য, তাঁর মৃত্যুর পর টালিগঞ্জ মেট্রোরেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছিল ‘মহানায়ক স্টেশন’।

৭. ‘নায়ক’ ছবির পরিচালক বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ‘অস্কার’জয়ী সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, ‘উত্তমকুমার বাংলা চলচ্চিত্রের শেষ নায়ক। নায়কে আমার চেয়ে তাঁর কৃতিত্বই বড়। নায়ক চরিত্রটি ছবির মতো ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল উত্তমই। গায়ের সেই স্যুট, সানগ্লাস আর ঠোঁটের কোণে লেগে থাকা সিগারেট সব মিলিয়ে তাঁর উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের মধ্যে ঝরে পড়েছে উত্তম ব্যক্তিত্ব।’ বলাবাহুল্য, ‘নায়ক’ ষাট দশকের সেরা রোমান্টিক ছবি হিসেবে আজও বিবেচিত। মূলত তখন থেকেই সুপারস্টার বা মহানায়ক।

৮. উত্তমের নায়িকাদের মধ্যে সুচিত্রা সেন, সুপ্রিয়া দেবী, সাবিত্রী, তনুজা, সন্ধ্যা, অপর্ণা সেন, মালা সিনহা, শর্মিলা ঠাকুর ছাড়াও দু-এক ছিলেন। তবে সর্বাধিক ছবি সুপ্রিয়ার সঙ্গে ৩৫টি আর ২৩টি ছবি করেছেন সুচিত্রা সেনের সঙ্গে। তবে সুচিত্রাতেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও দর্শকনন্দিত হয়েছেন।

তবে চলচ্চিত্র গবেষকরা বলেন, সে সময়কার সিনেমাকে স্বর্ণযুগ আখ্যায়িত করা হয় কেবল নায়ক, নায়িকার জন্য নয়। পার্শ্বচরিত্রের ভূমিকাও ছিল অসাধারণ ও অপরিহার্য মানের। ছবিতে পাহাড়ি সান্যাল, ছবি বিশ্বাস, ছায়া দেবী, কমল মিত্র, অনুপকুমার, জহর গাঙ্গুলি, অরুণ চ্যাটার্জি, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, রবি ঘোষ, তুলসী চক্রবর্তী, উৎপল দত্ত প্রমুখের উপস্থিতিই চলচ্চিত্রগুলোকে যুগোত্তীর্ণ করে দেয়।

৯. তাঁর প্রথম ছবি রবি ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে ‘দৃষ্টিদান’ ১৯৪৮ সালে রিলিজ হয়। সর্বশেষ ছবি ‘ওগো বধূ সুন্দরী’ ১৯৮০ সালে মুক্তি পেলেও তিনি দেখে যেতে পারেননি। শুটিং চলাকালে স্টুডিওর সেটেই নাকি খানিকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে মনে করেন ওখানেই তাঁর মৃদু হার্ট অ্যাটাক হয়। সেদিন রাতেই পুনর্বার অ্যাটাক হলে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৪৮ সালেই তাঁর বিয়ে হয়। স্ত্রী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর মেয়ে গৌরী দেবী। তাঁদের এক সন্তান গৌতম চ্যাটার্জি। যদিও জীবনের শেষ ১৭ বছর দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়ার সঙ্গেই ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক যে, ২০০০ সালে এক সরকারি কাজে কলকাতা সফর করি। বেশ কিছুদিন সেখানে ছিলাম। বিকালে কাজের অবসরে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াতাম। একদিন আমরা দুই সহকর্মী মিলে উত্তমকুমারের বাড়ি দেখতে যাই। ট্যাক্সিচালককে বলতেই সঙ্গে সঙ্গে রাজি। চলুন স্যার, আমি মহানায়কের সব কটা বাড়ি চিনি। প্রথমে সরাসরি গিরীশ মুখার্জি রোডে তাঁর পুরনো বাড়ির সামনে হাজির হই। ওনার কক্ষটি দেখার জন্য সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠি। প্রতি ফ্লোরে দরজার সঙ্গে ঝুলছে নাম ও লেটারবক্স। নিচ থেকে যথাক্রমে তরুণ, বরুণ ও অরুণ চ্যাটার্জি। অরুণ চ্যাটার্জি আর কেউ নন তিনি বাঙালির চিরকালীন মেটিনি আইডল হিরো উত্তমকুমার। আমাদের গাইড জানান, তিনি বেঁচে নেই তবু এখনো চিঠিপত্র আসে।

সেদিন আমরা টালিগঞ্জে গিয়েছিলাম এবং সেখানেই দেখা হয়েছিল বাঙালির আরেক গ্রেট হিরো সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে চা খাওয়া এবং কিছু সময় গল্প করারও এক সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল স্টুডিওপাড়ায়। কথায় কথায় তাঁর কাছেও উত্তমকুমার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন, ‘উত্তমদা আমার চেয়ে আট বছরের বড়। আমরা একসঙ্গেও অনেক ছবিতে কাজ করেছি।’ সেদিন তিনি আমাদের নিয়ে উত্তমকুমারের সর্বাধিক অভিনীত দুটি স্টুডিও দেখিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, উত্তমকুমার ১৯২৬ সালে আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

১০. দুই শতকের কাছাকাছি ছায়াছবিতে অভূতপূর্ব ও অনবদ্য অভিনয় করেছেন এবং যার মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলা সিনেমার চিরকালের মহানায়ক। বিস্ময়কর হলো, একজন অভিনেতা চার দশকের অধিককাল অনুপস্থিত, লোকারণ্যে কোথাও তিনি নেই, একেবারে অদৃশ্য চোখের আড়ালে চলে গেছেন। অথচ সারা দুনিয়ার বাংলা ভাষাভাষী মানুষের সিনেমাপ্রীতি, সিনেমার একাল-সেকাল যে কোনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আজও ধ্বনিত হয় তাঁর নাম, তাঁর সেই শৈল্পিক কথোপকথন, উচ্চারণ ও রোমান্টিক ডায়ালগ। তাঁর জীবন ও কীর্তিগাথা নিয়ে আলোচনা চলুক অনিঃশেষ অন্তহীন।

লেখক : গবেষক ও গল্পকার।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ
দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা
ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল
ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন