শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

বিবেকের বন্ধ দরজা উন্মুক্ত করতে হবে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
বিবেকের বন্ধ দরজা উন্মুক্ত করতে হবে

ভীষণভাবে অসুস্থ হয়ে ব্যাংককের মেডপার্ক হসপিটালে দুই মাস ২০ দিন তাদের চিকিৎসা নিয়ে আল্লাহর অশেষ রহমতে গত ২৮ জুন দেশে প্রত্যাবর্তনের সুযোগ হয়েছে। একটা অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা। বিশেষ বিমান এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে আমার কনিষ্ঠ পুত্র তানজির আলম সিদ্দিকী ও ভাগ্নে আলী আকবর খান আমাকে ব্যাংককে নিয়ে সরাসরি ওই মেডপার্ক হসপিটালে ভর্তি করে। ওখানে প্রথম ১০ দিন আমি অচেতন ছিলাম। নিখুঁত চিকিৎসা ও পরিচর্যার মাধ্যমে তারা আমাকে ধীরে ধীরে সুস্থ করে তোলেন। চিকিৎসা শাস্ত্রে আমার একদমই অভিজ্ঞতা নেই। তবুও একটা অসুস্থ মানুষ হিসেবে অনুভূতির উত্তাপে যতটুকু বোধগম্য হয়েছে তা থেকে একটি ধারণা আমার হৃদয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছে যে, চিকিৎসা ক্ষেত্রে থাইল্যান্ডের বিশেষজ্ঞদের একটা আশ্চর্যরকম দূরদর্শিতা আছে। যখন পূর্ণ সম্বিত ফিরে পেলাম তখন চিকিৎসক এবং নার্সদের কাছ থেকে অবহিত হলাম, আমাকে রিং পরানোর সময় ডাক্তারদের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- আমার শরীরের অন্য কোনোকিছুতে (লিভার, কিডনি ইত্যাদি) যেন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা বিরূপ প্রভাব না পড়ে। থাইল্যান্ডের লাং বিশেষজ্ঞ ডা. ওরাকান আমার পরিচিত এবং ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সেই যোগসূত্রকে অবলম্বন করে আমার জ্যেষ্ঠ পুত্র তাহজিব আলম সিদ্দিকী (সংসদ সদস্য) ও কনিষ্ঠ পুত্র তানজির আলম সিদ্দিকী এবং আমার ভাগ্নে আলী আকবর খান মেডপার্ক হসপিটালে আমার ভর্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পেরেছিলেন। আমার যাত্রার আগে টেলিফোনে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে মেডপার্ক হসপিটালে আমার ভর্তিসহ সব বন্দোবস্ত তিনি সুচারুরূপে সম্পন্ন করে রাখেন। মেডপার্ক হসপিটালের সঙ্গে ডা. ওরাকানের সম্পর্ক সুনিবিড়। ওই হাসপাতালটিতে মালিকানার অংশীদারিত্বও তাঁর আছে। তাছাড়া জগৎসেরা লাং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে তাঁর সুদৃঢ় অবস্থান শুধু মেডপার্ক হসপিটালেই নয়, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে তাঁর সুনাম, খ্যাতি ও যশ দিগন্তবিস্তৃত।

আস্তে আস্তে যখন অবচেতন অবস্থা থেকে সচেতনতার বেলাভূমিতে প্রত্যাবর্তন করলাম, তখন স্ত্রী-পুত্র-কন্যাসহ আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব অনেকের বিচিত্র স্মৃতিগুলো আমার হৃদয়ের মানসপটে দূর আকাশের অগণিত নক্ষত্রের মতো ক্রমান্বয়ে ফুটে উঠতে লাগল। কখনো দুই চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরত পত্রপল্লবে মুক্তোর মতো ঝলঝল করা শিশিরকণার মতো। মুক্তিযুদ্ধের সোনাঝরা দিনগুলো আমার মানসপটে ভেসে উঠলে সমস্ত হৃদয় আন্দোলিত ও আপ্লুত হতো। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের স্মৃতিগুলো আমার হৃদয়কে এতটাই উদ্বেলিত ও উচ্ছ্বসিত করত যে, আমি বিমুগ্ধচিত্তে ভাবতাম, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারাটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় গৌরব ও প্রচন্ড অহংকার। জীবন-মৃত্যুর দোলনায় যখন দোল খাচ্ছিলাম তখনো ভাবতাম, বাংলার মাটি আমার কাছে কতটুকু প্রিয়, আমার সমগ্র সত্তার কত অমূল্য রতন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের সেই সূর্য¯œাত দিনগুলো স্মৃতির আকাশে জ্বলজ্বল করে জ্বলে ওঠত। মৃত্যুর ভয়, অসুস্থতার যন্ত্রণা ক্ষণিকের জন্য হলেও অবলুপ্ত হয়ে যেত। আশা-নিরাশার দোলনায় সুড়ঙ্গ কক্ষে ঝকঝকে তকতকে রোগশয্যায় এ নির্লিপ্ততার মাঝে লাং বিশেষজ্ঞ ডা. ওরাকান ও হার্ট বিশেষজ্ঞ ডা. চাদ একসঙ্গে এসে আমাকে শোনালেন, লাং এবং হার্টের চিকিৎসা শেষ হয়েছে এবং এখন আমি সম্পূর্ণ নিরাপদ। তাঁদের সফলতার পেছনে যারা সাহায্য করেছিলেন (অন্যান্য ডাক্তার, নার্স থেকে শুরু করে ওয়ার্ডবয় পর্যন্ত) সবার প্রতি তাঁরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন। আমি বিদগ্ধচিত্তে উপলব্ধি করলাম, তারা শুধু পৃথিবীর অন্যতম সেরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকই নন, দিগন্তবিস্তৃত নীল আকাশের মতো তাঁদের চিত্ত কতখানি নির্মল, কতখানি উদার। আজ আমার মনে হয়, হৃদয়ের ঔদার্যে সফলতার কৃতিত্ব সহকর্মীদের বণ্টন করে দিলে তাতে গৌরব কেবলই বাড়ে, তাদের ব্যক্তিসত্তাকে মহিমান্বিত করে। যদিও চরিত্রের এ গুণটি অত্যন্ত বিরল।

এসব সত্ত্বেও তাঁদের হৃদয় আবেগবিবর্জিত ভাবলেশ-বিমুক্ত। শুধু কর্তব্যনিষ্ঠাই আছে। সেখানে কোনো হৃদয়ের উত্তাপ অনুভূতির বিষয় নেই। তাঁরা যেন একটি নির্দিষ্ট কর্মপদ্ধতির (সিস্টেম) নির্ধারিত কর্তব্য ও দায়িত্বের মধ্যে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। আবেগ, উচ্ছ্বাস ও অনুভূতির কোনো বালাই নেই। আমি ওদের কর্তব্যনিষ্ঠায় মুগ্ধ হয়েছি কিন্তু প্রতিনিয়তই আমার মনে হয়েছে, এ কর্তব্যনিষ্ঠা ভাবলেশহীন। সেটি সম্পূর্ণই আবেগ-উচ্ছ্বাস বিবর্জিত তো বটেই, স্নেহ-মায়া-মমতার বন্ধনেরও কোনো বালাই নেই। তাঁরা যেটুকু করে সেটি সম্পূর্ণই দায়িত্ববোধের আঙ্গিকে।

২৮ জুন দেশে ফেরার পর কেবলই মনে হচ্ছে- উড়ন্ত বাতাসে সমুদ্র যেমন গর্জে ওঠে, উচ্ছ্বসিত ঢেউ যেমন সৈকতে আছড়ে পড়ে, সমুদ্র সৈকতে ফেনিল উর্মিমালায় টালমাটাল করে, তেমনি আমার কৃতজ্ঞতাভরা মনকে উদ্দীপ্ত করেছে, আপ্লুত করেছে, উচ্ছ্বসিত করেছে।

ব্যাংকক থেকে আসা অবধি আমার মনকে একটা প্রশ্ন বারবার বিভিন্ন অবয়বে নাড়া দিচ্ছে। আমাদের দেশে চিকিৎসার মান কেন এমন হলো না? আমি কোনোরকমে চড়া মূল্যের চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। যদি আমাদের দেশের চিকিৎসাব্যবস্থা ওইরকম উন্নত ও আধুনিক হতো, যদি চিকিৎসকদের মানসিকতায় একটা ব্যাপক পরিবর্তন আসত, রোগের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণার অমোঘ মানসিকতা যদি আমাদের চিকিৎসা অঙ্গনে গড়ে উঠত! অর্থের প্রয়োজন থাকলেও একজন প্রকৌশলীর সঙ্গে একজন ডাক্তারের পার্থক্য হলো- একজন ডাক্তার সব ধরনের অসুখ ও অসুস্থতার বিরুদ্ধে সার্বক্ষণিক যোদ্ধা, আর একজন প্রকৌশলী ১০টা-৫টা নিয়মে বাঁধা একজন কর্মকর্তা। ক্ষেত্রবিশেষে প্রকৌশলীদেরও অফিস সময়ের বাইরেও অনেক সময় দায়িত্ব পালন করতে হয়। আর ডাক্তারদের ক্ষেত্রে এটি নৈমিত্তিক ব্যাপার। ঘড়ির কাঁটা ধরে তাঁরা চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করতে পারেন না। প্রয়োজনে শুধু অক্লান্ত পরিশ্রমই নয়, মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হয়। করোনার ব্যাপক প্রভাব থাইল্যান্ডের মেডপার্ক হসপিটালেও দেখেছি। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত কেউ বিমর্ষ বা মলিন চিত্তে কাজ করছে- এমন দৃশ্য দেখা যায় না।

উন্নয়ন কর্মকান্ড, রাস্তাঘাট বিনির্মাণে আমাদের দেশে কম অর্থ তো ব্যয় হয় না। কিন্তু প্রতি বর্ষাতেই খসে পড়ে রাস্তাগুলোর কঙ্কালসার চেহারা ভেসে ওঠে। এ বিনির্মাণেও রাস্তার সংস্কারে যত অর্থই ব্যয় হোক না কেন তার আয়ুষ্কাল এক বছরের বেশি থাকে না। বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরও স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পর এসেও এর কোনো ব্যত্যয় ও ব্যতিক্রম দেখতে পেলাম না। এর কারণ একান্তই সদিচ্ছার অভাব। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো গ্যাসলাইন, স্যুয়ারেজ, পানির লাইন ও বৈদ্যুতিক তারের ব্যবহারে এক বিভাগের সঙ্গে আরেক বিভাগের কোনো সংযোগ ও সমন্বয় থাকে না বলেই প্রতীয়মান হয়। আমরা সবাই নিদারুণ ব্যথিতচিত্তে অবলোকন করি, একটি জায়গার রাস্তা-কালভার্টের নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই আরেকটি বিভাগের খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শুরু হয়ে যায়। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে এ যেন অপচয়ের একটি চরম বিভীষিকাময় চিত্র।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার দেশপ্রেমিক ও নীতিবান মানুষ। যারা সামনের দিনগুলোতে দেশটাকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সেই মানুষ হয়তো আমরা তৈরি করতে পারছি না। অথবা এর প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করছি না। যোগ্য মানুষ তৈরির জন্য প্রয়োজন যুগোপযোগী ও জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের শিক্ষা পরিকল্পনা মোটেও যুগোপযোগী নয়, সে লক্ষ্যে কোনো প্রচেষ্টা বা উদ্যোগও নেই। একটি জনশক্তি গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় লক্ষ্য নির্ধারণ ও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে না পারলে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমরা নিদারুণভাবে পিছিয়ে পড়ব।

রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সর্বস্তরে মূল্যবোধের অবক্ষয়, আশঙ্কাজনক দুর্নীতির বিস্তার, শিক্ষাক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং এমসিকিউ পদ্ধতির পরীক্ষায় জ্ঞানশূন্য প্রজন্মের বিস্তৃতি শিক্ষাব্যবস্থাকে দেউলিয়ায় পরিণত করেছে। আজকাল স্নাতকোত্তর একটি ছেলে বা মেয়ে শুদ্ধ করে একটি ইংরেজি বা বাংলা বাক্য লিখতে পারে না, সঠিকভাবে একটি চাকরির দরখাস্ত লিখতে পারে না। গোটা জাতিটা সবদিক থেকেই যেন একটি ভয়ংকর বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছে।

আজকে যারা রাষ্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের বিবেকের দর্পণের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। আজকের সমাজে যে যেভাবে পারেন, নানাবিধ উপায়ে মানুষের অর্থ সংগ্রহের যে নির্লজ্জ লিপ্সা, এর প্রভাব থেকে তরুণ সমাজকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টায় রক্ষা করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ডিগ্রি দেওয়ার কারখানা নয়। বরং আদর্শ-আপ্লুত জ্ঞান অর্জনের প্রসূতিকাগার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অবশ্যই ডিগ্রি নেওয়া হবে, তবে সেই ডিগ্রিটি কেবল একটি সাদা কাগজে লেখা ছাড়পত্র বা সনদ হবে না। বরং যে মূল্যবোধের তৃষিত আকাক্সক্ষায় প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত তারা অধ্যয়নরত ছিল, ডিগ্রি অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে সেই মূল্যবোধটুকু তাদের অর্জন করতে হবে। ডিগ্রি শুধু একটি সনদমাত্র নয় বা চাকরি লাভের জন্য ছাড়পত্র নয়। একটি শিক্ষিত মানুষ বিবেকের প্রজ্বলিত অগ্নিশিখায় স্নাত এবং পূতপবিত্র। সেখানে সে শুধু অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত নয়। এটি তো আমাদের পূর্বসূরিরা প্রতিস্থাপিত করে গেছেন। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বহু প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিত্ব বেরিয়েছেন, যারা আজ শুধু বাঙালির নয়, সারা বিশ্বের গৌরবের ধন। তাঁদের অনেকেই আমাদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয়। কিন্তু বর্তমানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন কেমন ম্রিয়মাণ। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে জ্ঞানের প্রতি স্পৃহার অভাব লক্ষ্য করা যায়। আমাদের মেধার সংকট নেই, কিন্তু সেই মেধার যথাযথ লালন ও পরিশীলনের ক্ষেত্রটি তৈরি করতে হবে। কেবল বৈষয়িক ভাবনায় আচ্ছন্ন একটি বিশাল জনগোষ্ঠী নিয়ে কতদূর অগ্রসর হতে পারব আমরা- সেটি এখনই ভাবতে হবে।

এই তো সেদিনের কথা। মোনায়েম খানের দৌরাত্ম্যে এবং তার লাঠিয়াল বাহিনীর দুঃসহ প্রভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন কম্পমান হয়ে ওঠে, তখনই তার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা সচেতনতায় শুধু আসুরিক শক্তিকে প্রতিরোধই করেনি, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মননকে এতখানি প্রোজ্জ্বল ও উদ্ভাসিত করেছিল যে, তার বিকীর্ণ অগ্নিকণায় আমরা মুক্তিযুদ্ধের পথ চিনে নিতে পেরেছিলাম।

ষাটের দশকের পুরো সময়টাজুড়েই তরুণদের মধ্যে সমাজতান্ত্রিক আবেগ ও অনুভূতির একটা ঝড় উঠেছিল। আমার আনন্দ ও উচ্ছ্বাসের জায়গা এখানেই যে, তাদের মধ্যে অনেক চিহ্নিত ও গৌরবান্বিত ছাত্রনেতা যারা আজও জীবিত আছেন, তাঁরা প্রায়শই আমার কাছে বলেন, তৎকালীন ওই বৈপ্লবিক চেতনা নিতান্তই কাল্পনিক ও আবেগাশ্রিত ছিল। নির্বাচনকেন্দ্রিক আমাদের গণতান্ত্রিক চেতনাই আমাদের সঠিক পথে প্রবর্তিত করেছে। এ কথাটুকুই আমাকে উচ্ছ্বসিত, অনুপ্রাণিত ও আবেগাপ্লুত করে। ভাবতে ভালো লাগে যে, ষাটের দশকে পুরো সময়টুকু আমার রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ও চেতনা শানিত ছিল, আমার মধ্যে কোনো বিভ্রান্তি ছিল না। বিষয়টি উল্লেখ করে আমি এটিই বলতে চাচ্ছি যে, যে কোনো ক্ষেত্রে অগ্রগতি ও সফলতার পূর্ব শর্ত হচ্ছে- সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ এবং সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য যথাযথ পথ অনুসরণ করে আন্তরিক প্রচেষ্টা।

আমি সচেতনভাবেই বিশ্বাস করি, আজকের সব অনিয়ম, দুর্নীতি, দুরাচার ও অপশক্তির বিরুদ্ধে বিবেকের জাগ্রত দূত নতুন প্রজন্ম তথা ছাত্রসমাজকে উজ্জীবিত করতে পারলেই তারা যে কোনো রেনেসাঁর জন্ম দিতে পারবে। তারাই একটি জ্ঞানপ্রদীপ্ত ও গৌরবদীপ্ত জাতি গড়ে তুলবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা