শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১

শোকের মাস আগস্ট চলে গেল

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শোকের মাস আগস্ট চলে গেল

গতকাল ছিল সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শ্রেষ্ঠ দিন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন জন্মাষ্টমী। হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভ কামনা ও অভিনন্দন। যে মাসে আমার কপাল পুড়েছে সেই শোকের মাস আগস্ট চলে গেল। পরবর্তী আগস্ট পাব কি না জানি না। গাছের শিকড় কাটা গেলে সে গাছ আর বাঁচে না। বিশেষ করে মূল শিকড় কাটা গেলে কোনো গাছেরই দাঁড়িয়ে থাকার সুযোগ নেই। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। বাংলাদেশের গণমানুষের ওপর এক মহাবিপর্যয় নেমে এসেছিল। কিন্তু আমি এতিম হয়েছি। কতজনের জানাজায় যাই, মুর্দার কবরস্থ করি। প্রাণহীন দেহ বেশি সময় রাখা যায় না, পচন ধরে। শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে যে মানুষ সবার প্রিয় হয়ে বিচরণ করে সেই মানুষেরই মহামূল্যবান প্রাণ হারিয়ে নিথর পড়ে থাকলে তার কোনো মূল্য থাকে না। কেউ বিশ্বাস করুন আর না করুন, আমার প্রাণপাখি ’৭৫-এর ১৫ আগস্টেই চলে গেছে। আমার প্রাণ, কর্মশক্তি, উদ্যম সবই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে চলে গেছে। কী করে যে দেহ বয়ে বেড়াচ্ছি নিজেও ভেবে পাই না। প্রাণ না থাকলেও দেহ বয়ে বেড়াচ্ছি। আর কতকাল এ বোঝা বইতে পারব জানি না। যে মানুষ অন্যের কাজে লাগে না, অন্যের দুঃখ মোচনে কার্যকরভাবে পাশে দাঁড়াতে পারে না তার অন্ন ধ্বংস করার কোনো অধিকার নেই। কিন্তু কিছু করার নেই। মহান আল্লাহ জীবন দিয়েছেন, তিনি তাঁর ইচ্ছামতো জীবন নেবেন এখানে সব মানুষই অসহায়।

আগস্ট এলেই এলোমেলো হয়ে যাই। জীবনটা হঠাৎ করেই নষ্ট হয়ে গেছে। ছেলেবেলায়ও খুব একটা গতিময় ছিল না। ছন্নছাড়া জীবন আমাকে বয়ে বেড়াতে হয়েছে। সত্যিকারে বলতে গেলে মুক্তিযুদ্ধই আমাকে মানুষ বানিয়ে ছিল, মানুষের ভালোবাসা আস্থা বিশ্বাস সবল করেছিল। উপরন্তু বঙ্গবন্ধুর অগাধ আস্থা আমাকে দায়িত্বশীল ও মানুষের প্রতি কর্তব্যপরায়ণ হতে শিখিয়ে ছিল। সেই বিশাল হৃদয়ের মানুষটির অমন নির্মম হত্যা আমাকে তছনছ করে দিয়েছে। আরও তছনছ করেছে যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত নানাভাবে সুবিধাভোগী, তারা নানা পথে নানা কৌশলে রাষ্ট্রের সুবিধা ভোগ করে চলেছে। তা-ও আবার সুবিধা পাচ্ছে আমার বোন শেখ হাসিনার কল্যাণে। আমার বোন সেদিন ব্যর্থ আওয়ামী নেতাদের সমালোচনা করেছেন। দু-এক জন জীবিতও আছেন। কারও কোনো সমালোচনা করা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। যুক্তিসংগত যুক্তিযুক্ত সমালোচনা করা ভীষণ কঠিন। বঙ্গবন্ধুর হত্যা এবং হত্যার ক্ষেত্র প্রস্তুতে যারা প্রধানত দায়ী তারা সব থেকে বেশি সুবিধা পেয়েছে। আমার বোন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং কর্তৃত্বে হাসানুল হক ইনু মন্ত্রী হয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর লাশ কেন টুঙ্গিপাড়ায় কবর দেওয়া হলো, কেন সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হলো না এ কথা যিনি বলেছিলেন সেই কর্নেল তাহেরের ভাইদের এমপি বানানো হয়েছে। কর্নেল তাহেরের ভাই আনোয়ার যিনি গণবাহিনীর ঢাকার কমান্ডার ছিলেন, ভারতীয় অ্যাম্বাসি আক্রমণ করেছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার অনুষ্ঠান বাতিল করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বোমা ফাটিয়েছিলেন সেই আনোয়ার আওয়ামী লীগের কল্যাণে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হয়েছিলেন। যারা বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে জুতা বানিয়েছে, ডুগডুগি বাজিয়েছে সেই মতিয়া চৌধুরী মন্ত্রী হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর লাশ ধানমন্ডির বাড়িতে পড়ে থাকা অবস্থায় মোশতাকের মন্ত্রিসভার শপথের যিনি ব্যবস্থা করেছিলেন সেই এইচ টি ইমাম আমার বোনের কল্যাণে মন্ত্রীর মর্যাদায় মৃত্যু পর্যন্ত উপদেষ্টা ছিলেন। আজ কদিন থেকে হাসানুল হক ইনু শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে বিষোদগার করছেন। তিনি কেন আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে গিয়েছিলেন? খুনিরা বা খুনের সঙ্গে জড়িতরা অবলীলায় কীভাবে এমন কথা বলতে পারেন? বঙ্গবন্ধুর হত্যার সময় শেখ সেলিম আহামরি কেউ ছিলেন না। তিনি কেন আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে যাবেন? তিনি যদি আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে গিয়েও থাকেন সেটা বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার দুই দশক পরের ঘটনা হতে পারে। তখন তিনি বড় হয়েছেন, নেতা হয়েছেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর হত্যার সময় তিনি আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে যাওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। বরং বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে প্রতিবেশী দেশ ভারতে দীর্র্ঘদিন কষ্টকর জীবনযাপন করেছেন। শেখ সেলিমের ছোট ভাই শেখ মারুফ মেঘালয়ে জাতীয় মুক্তিবাহিনীতে যে কষ্ট করেছে তা বলার মতো নয়। মণি ভাইয়ের মা মানে শেখ সেলিম এবং মারুফের মা আমাকে সন্তানের মতো ভালোবাসতেন। সেই মারুফের জন্য খালাম্মার চিঠি এখনো আমাকে নাড়া দেয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা তাকে মন্ত্রী না বানালে গণবাহিনীর উপপ্রধান হিসেবে যতজন মুক্তিযোদ্ধা এবং আওয়ামী লীগসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে তাদের কেউ না কেউ তাকে ছিঁড়ে কুরে খেত। কিন্তু শেখ হাসিনার বদান্যতা পেয়ে এতই ক্ষমতাধর হয়েছেন যে শেখ সেলিমকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর কথা বলতে একটুও বাধে না। কেমন যেন লাগামহীন হয়ে গেছেন। জিয়াউর রহমান অপরাধী, খুনিদের বাধা দেননি। প্রধান সেনাপতি হিসেবে শফিউল্লাহও তো কোনো কাজের কাজ করেননি। একজন একেবারে ব্যর্থ সেনাপ্রধান, তাকে কেন আওয়ামী লীগ পুরস্কৃত করল? ডিজিএফআইর প্রধান কর্নেল জামিল কোনোরকম দায়িত্ব পালন করেননি, একজন ব্যর্থ মানুষ। বঙ্গবন্ধুর শহীদ পরিবারের সঙ্গে কেন তার ছবি শোভা পেল? এমন যাদের বিচারবোধ, ব্যর্থ হলে পুরস্কার আর জীবন বাজি রেখে প্রতিবাদে ঝাঁপিয়ে পড়লে অবহেলা তিরস্কার। এ ধরনের বোধশক্তির মানুষের সঙ্গে খুব একটা পারা যায় না। তাই আমিও পেরে উঠি না। ’৭৫-এর শত শত হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধা সকাল-সন্ধ্যা তাদের স্বীকৃতির জন্য কথা বলে চেঁচামেচি করে। কী বলি! সরকারপ্রধান প্রতিরোধ যোদ্ধা কাউকে কাউকে মন্ত্রী বানান, এমপি বানান, আবার কাউকে কাউকে দুষ্কৃতকারী বলে অবহেলা করেন- এসবই চেতনার ব্যাপার। আমাদের চেতনাই কেমন যেন অনেকটা ভোঁতা হয়ে গেছে। দেশে যেখানে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টির বেশি প্রয়োজন সেখানে কেন যেন অহেতুক আস্থাহীনতার কাজকর্ম হচ্ছে। যে যা-ই ভাবুক, যে যা-ই বলুক আমাদের থাকা-খাওয়া মাথা গোঁজা অর্থবিত্ত এসবের চাইতে বড় বেশি অভাব পারস্পরিক সৌহার্দ্য আস্থা ও বিশ্বাসের। বর্তমানে কেউ কাউকে বিশ্বাস করে না, বিএনপি আওয়ামী লীগকে করে না, আওয়ামী লীগ করে না বিএনপিকে। এক দল আরেক দলকে আস্থায় নিতে পারে না, বিশ্বাস করে না। শুধু এমন হলেও না হয় মেনে নেওয়া যেত। কিন্তু আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করে না, বিএনপি বিএনপিকে বিশ্বাস করে না, নিজের দলের লোককেও সম্মান করে না- এ এক আস্থাহীনতার মহাদুর্যোগে আবর্তিত।

আজ কদিন থেকে তুফান বইছে চন্দ্রিমা উদ্যানে কফিনে জিয়ার লাশ ছিল কি ছিল না। কত চেষ্টা করলাম, কিন্তু কিছুতেই বুঝতে পারলাম না, কফিনে লাশ না থাকলে আওয়ামী লীগের কী লাভ, বিএনপির কী ক্ষতি? আর লাশ থাকলে বিএনপির কী লাভ, আওয়ামী লীগের কী ক্ষতি? এত বড় দুটি রাজনৈতিক দল তাদের কাড়াকাড়িতে কিছু জাতীয় স্বার্থ তো থাকতেই হবে। এ কাড়াকাড়িতে কোনো জাতীয় স্বার্থ খুঁজে পেলাম না। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতোই তাকে ভালোবাসি। জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পার করে এসেছেন, অনেক কষ্ট করেছেন। সেদিন তিনি বলেছেন, হাজারো মানুষ জানাজায় শরিক হওয়া আর কফিনে লাশ থাকা এক কথা নয়। তার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে। কিন্তু তাই বলে জিয়ার লাশ ছিল না এটা বলে কি জাতীয় স্বার্থ উদ্ধার হবে বা হচ্ছে? বুঝতে পারছি না। কদিন থেকে আলোচনা হচ্ছে জিয়া কোথায় যুদ্ধ করেছেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার দু-একজন বলছেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধাই নন। আরও কিছুটা আগ বাড়িয়ে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, জিয়া ছিলেন পাকিস্তানিদের এজেন্ট। এসব বলে দেশবাসীকে বিরক্ত করা ছাড়া আর তো লাভের কিছু দেখছি না। জিয়া কোথায় কটা যুদ্ধ করেছেন এ নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ায় হাজারো মানুষ অনুপ্রাণিত হয়েছে এ কথা অস্বীকার করার কোনো পথ নেই। জিয়ার ঘোষণায় আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি এটা যেমন সত্য নয়, তেমনি জিয়া মুক্তিযোদ্ধা নন এও সত্য নয়। সঙ্গে সঙ্গে মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন তিনি স্বাধীনতার ঘোষক এও সত্য নয়। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে কোনো অনুষ্ঠানের ঘোষক হিসেবে যদি তাকে মূল্যায়ন করা হয় সেখানে আমার তাতে কোনো আপত্তি নেই। জিয়াউর রহমান একজন মেজর ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়ার তাঁর কোনো সুযোগ ছিল না। তিনি তা দেনওনি। জাতির পিতা অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুর বাণী তাঁর কণ্ঠে উচ্চারিত হওয়ায় তিনি যতটা বড় হওয়ার অবশ্যই তা হবেন, কেউ পায়ের আঙুল ধরে টেনে নামাতে চাইলে তাঁর উচ্চতা থেকে কেউ নামাতে পারবে না। তবে কোনো কিছু তলিয়ে না দেখে জিয়াকে পাকিস্তানের এজেন্ট এবং মুক্তিযোদ্ধা নন এসব বলে মুক্তিযুদ্ধকেই একটা প্রশ্নবিদ্ধ বিষয় করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। পৃথিবীর ইতিহাসে তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে যুদ্ধকালীন বিপ্লবী সরকার এবং তাঁর সাফল্য উল্লেখ করার মতো এমন সফল সরকার খুব একটা খুঁজে পাওয়া যাবে না। জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা না হলে বিপ্লবী সরকার তাঁকে সেক্টর কমান্ডার করেছিল, তাঁর নামে ‘জেড’ ফোর্স ব্রিগেড করেছিল এসবই ভুল ছিল? আর এমন মারাত্মক ভুল করার কারণে বিপ্লবী সরকার অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ হয়। জিয়াউর রহমানকে বীরউত্তম খেতাব আমরা দিয়েছি, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। তাহলে বঙ্গবন্ধুও তো প্রশ্নবিদ্ধ হন। নাকি এসব আসল নয়? আসল হচ্ছে বর্তমান সমস্যা থেকে দেশবাসীর দৃষ্টি বা মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে রাখা। এই যে কদিন আগে বরিশালে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণি বয়ে গেল প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের মধ্যে, কেউ কেউ বলছেন সমঝোতা হয়ে গেছে। সমঝোতা হলেই কি, যে ক্ষতি হওয়ার তা তো হয়েই গেছে। তাকে ফেরানোর কারও শক্তি আছে? কাচ ভাঙলে দাগ থাকে। কোনো ঘটনা ঘটলে তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া থাকে। অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশন যে বিবৃতি দিয়েছে অনেকেই তার সঙ্গে একমত নন। তাহলে তারা তো কবির বিন আনোয়ারের বিবৃতি অস্বীকার করে এখনো বিবৃতি দিলেন না। সাদিক আবদুল্লাহর জ্বালাতনে বরিশালে কেউ টিকতে পারে না, এ যদি সত্য হয় তাহলে আপস হওয়ার পর সবাই কি টিকতে পারছে? সেদিন আবার ঘ্যাগের ওপর তারাবাতির মতো বরিশালের ডিসি বলেছেন, ‘সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী। আমি ডিসি এবং ইউএনও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি কর্মচারী-কর্মকর্তা।’ এমন কথা বলার পর এখনো ডিসির চাকরি থাকে কী করে? প্রধানমন্ত্রীর এমন নিকট বিশ্বস্ত কর্মকর্তা ডিসি হবে কেন, তার তো মুখ্য সচিব হওয়ার কথা। ঠিক কিছুই বুঝতে পারছি না দেশ কোন দিকে যাচ্ছে। সরকারকে বিপদে ফেলার ষড়যন্ত্র যে হচ্ছে এটা দিবালোকের মতো সত্য। শুধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ই লাগামহীন অব্যবস্থাপনায় নিমজ্জিত নয়, আরও অনেকেই ব্যর্থ শাস্তিযোগ্য অপরাধে অপরাধী।

আল্লাহর কি কুদরত মহা মহা লকডাউনে প্রতিদিন মৃত্যু ২৬৪তে ঠেকেছিল। আর লকডাউন উঠে যাওয়ায় মৃত্যুহার ৮০তে নেমেছে। তার পরও কি ক্ষমতাবানরা আল্লাহর ওপর ভরসা করবেন না? ভরসা করুন, ভরসা করুন, ভরসা করুন, আল্লাহ অবশ্যই রহম করবেন। সবকিছু খুলে দেওয়া হলো, স্কুল-কলেজ নয় কেন? লোকজন বলছে আন্দোলন হবে সে ভয়ে সরকার স্কুল-কলেজ খুলছে না। কথা যে সত্য নয়, স্কুল-কলেজ খুলে দিয়ে তা প্রমাণ করুন। আমরা মারাত্মক কষ্টে আছি, ভয়ে আছি। বাংলাদেশের মানুষ তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিকে কামনা করে না। বিএনপি যা কিছু করে থাকুক জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে একের পর এক কর্র্মসূচি দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে তারা অনেক দূরে সরে গেছে। ভয় সেখানে নয়, ভয় রাজনীতিশূন্য সমাজের জন্য। রাজনীতিহীন দেশে যে কোনো সময় যে কোনো ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সরকারেরই উচিত রাজনীতি বেগবান করা, সুস্থ চিন্তার মানুষ যাতে অবাধে রাজনীতি করতে পারে, নিজেদের কথা বলতে পারে সে ব্যবস্থা করা। না হলে বিএনপির জুজুর ভয় থেকেই যাবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য
কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দববনের হরিণের 
মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক
সুন্দববনের হরিণের  মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

সব রাজনৈতিক শক্তি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই
সব রাজনৈতিক শক্তি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে

নগর জীবন

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

মেঘের নদী
মেঘের নদী

ডাংগুলি

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি দাম, উৎপাদনে পিছিয়ে
দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি দাম, উৎপাদনে পিছিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে বৃষ্টিতে ভিজে যুবদলের বিক্ষোভ
রংপুরে বৃষ্টিতে ভিজে যুবদলের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গোপালগঞ্জে সহিংসতা শঙ্কাজনক রাজনৈতিক সংকেত : জেপিবি
গোপালগঞ্জে সহিংসতা শঙ্কাজনক রাজনৈতিক সংকেত : জেপিবি

নগর জীবন

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

হাতিরঝিলে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও ড্রোন শো
হাতিরঝিলে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও ড্রোন শো

নগর জীবন

প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার
প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন

রাজনীতিতে কাঁচা হওয়ায় পিছিয়ে পড়েছি
রাজনীতিতে কাঁচা হওয়ায় পিছিয়ে পড়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

নগর জীবন

লামায় ফের খুলেছে পর্যটন কেন্দ্র
লামায় ফের খুলেছে পর্যটন কেন্দ্র

নগর জীবন