শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১

ভারতের রাজনীতিতে এসব কী ঘটছে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে এসব কী ঘটছে

নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ নেতৃত্বাধীন বিজেপি ঘোষণা করেছিল কংগ্রেসকে ভারতবর্ষ থেকে মুছে দেবে আর মমতা ব্যানার্জি-অভিষেক ব্যানার্জি নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস ঘোষণা করেছিল কংগ্রেসকে সাইনবোর্ডে পরিণত করবে। একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে উভয়েই তাদের এ লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যায়নি, বরং দিন দিন আরও আগ্রাসী হচ্ছে এ ব্যাপারে। বিজেপি কংগ্রেস ধ্বংস করবে নাম করে কংগ্রেস-পরিকল্পিত জাতীয় অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে, দেশের স্বাধীন সত্তাকেই বিক্রি করে দিচ্ছে। এ ভয়ানক সময়ে যখন বিজেপিবিরোধী সমস্ত দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্য প্রয়োজন সে সময় মমতা-অভিষেকের নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেস দল গান্ধী-নেহরু ধারার কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করে একে ভাঙতে চাইছে। তাদের অভিযোগ, কংগ্রেস-বিজেপি এখন এক। কিন্তু বাস্তব ছবি কী? মমতা ব্যানার্জি একাধিকবার বিজেপির সঙ্গে ঐক্য করেছেন, বিজেপির মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছেন, আরএসএস-প্রধানকে দেশপ্রেমিক উল্লেখ করেছেন। অন্যদিকে গান্ধী-নেহরু ধারার কংগ্রেস কিন্তু জনসংঘ-বিজেপির সঙ্গে কখনো সমঝোতা করেনি। তৃণমূল কংগ্রেসের মমতা কিন্তু ইতিপূর্বে গোয়া, ত্রিপুরা, আসাম বিধানসভায় প্রার্থী দিয়ে জামানত খোয়ালেও বিজেপি-বিরোধী ভোটে কিছুটা ভাগ বসিয়ে বিজেপিকেই ওইসব রাজ্যে ক্ষমতায় যেতে সুবিধা করে দিয়েছে। এর পরও মমতা ব্যানার্জি চেষ্টা করেছেন বিভিন্ন আঞ্চলিক দল নিয়ে ঐক্য করে কংগ্রেস-বিরোধিতায় নামা এবং তৃতীয় ফ্রন্ট করার। এটি হলেও বিজেপিরই সুবিধা হয়। গত লোকসভা নির্বাচনেও কংগ্রেস প্রদত্ত ভোটের শতকরা ২০ ভাগ পেয়েছে। এখনো নির্বাচন হলে মোট ২৪২ আসনে বিজেপির বিরুদ্ধে কংগ্রেসকেই প্রার্থী দিতে হচ্ছে। কারণ অন্য কোনো দলের শক্তিই নেই। আরও একটি বিষয় লক্ষণীয়, বিজেপি শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থবিরোধী পদক্ষেপ নিয়েছে, এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে শ্রমিক সংগঠনগুলোর স্ট্রাইক বা বনধে তৃণমূল কংগ্রেস পাশে দাঁড়ায়নি। তৃতীয় ফ্রন্ট গড়ার কৌশলটি আপাতত চাপা দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জি এখন দাবি করেছেন তিনিই আসল কংগ্রেস। ১৫ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছিল তাতে নেতাজি সুভাষ বসু, আম্বেদকরদের ছবি সঠিকভাবেই ছিল, কিন্তু ছবি ছিল না জওহরলাল নেহরুর। কেন্দ্রীয় সরকার যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল তাতে সাভারকারের ছবি ছিল, ছিল না নেহরুর।

ভারতের জাতীয় কংগ্রেস গান্ধী-নেহরু ধারার ঐতিহ্য বহন করে, তৃণমূল কংগ্রেস অবশ্যই এ ধারার কথা বলছে না। আগ্রাসী বিশ্ব পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ কিংবা আমাদের দেশি আগ্রাসী ধনবাদের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃবর্গকে কি কেউ সোচ্চার হতে দেখেছে? অথচ জওহরলাল থেকে ইন্দিরা, রাজীব গান্ধী সবাই সাম্রাজ্যবাদ -বিরোধী ছিলেন, আন্তর্জাতিক ভূমিকাও পালন করেছেন। জওহরলাল-ইন্দিরার ১২৫ ও ১০০ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে, ওই দিনটিও তাঁরা পালন করেননি।

পশ্চিম বাংলায় কংগ্রেস-বিজেপি সমঝোতা হয়েছে এ কথা মমতা ব্যানার্জি-অভিষেক বাবুরা দীর্ঘদিন বলে আসছেন। তৃণমূল সেনাপতি শুভেন্দু অধিকারী গত লোকসভা নির্বাচনেও এ কথা বলে মুর্শিদাবাদ মালদহে সংখ্যালঘু ভোট চাইতে তাঁবু ফেলেছিলেন কিন্তু কার্যত দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারীই হলেন বিজেপির এ রাজ্যের সেনাপতি।। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী আন্দোলন ও প্রগতির আন্দোলনে বিশ্বাসী মানুষের একটি অংশ কংগ্রেসের এ আন্দোলনের পুকুরেই অবগাহন করে প্রগতির আরাধনা করে। এটাই বাস্তব। কংগ্রেসের প্রতি অনেক সমালোচনাও আছে, কিন্তু বর্তমান সময়ে ফ্যাসিবাদ ও প্রতিক্রিয়াকে রুখতে যখন দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্য চাই, এ ঐক্যে কংগ্রেস একটি প্রধান শক্তি। বামপন্থিদেরও এ ঐক্যে অংশীদার হতে হয়েছে। ওই সময় মমতা-অভিষেকের এ কংগ্রেস-বিরোধী জিহাদ তো প্রগতির শক্তি দুর্বল করবে, ফ্যাসিবাদ শক্তিশালী করবে। আর কংগ্রেস-বিজেপি সমঝোতা? এ কথা শুনলে কুট্টিদের ভাষায় বলতে হয়, কই তাছেন কি-এইডা শুইনা তো ঘুরাও হাসব। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভানেত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের কংগ্রেস-বিরোধী জিহাদ শুনে সন্দেহ হয় তাঁরা বিজেপির বিরুদ্ধে সার্বিক জোট চান না। আর এ জোট না হলে আখেরে লাভ হবে বিজেপির। এটা বুঝতে বেশি বুদ্ধির প্রয়োজন হয় না। এমনই এক রাজনৈতিক ঝঞ্ঝার মুহূর্তে ভারতের রাজনীতিতে ঘটে চলেছে একের পর এক তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। একসময় ছিলেন বামদের ‘পোস্টারবয়’। সেই কানহাইয়া কুমার এবার যোগ দিলেন কংগ্রেসে। মঙ্গলবার শহিদ ভগত সিংয়ের জন্মবার্ষিকীতেই কানহাইয়াকে কংগ্রেসে স্বাগত জানান রাহুল গান্ধী। কানহাইয়ার সঙ্গে কংগ্রেসে যোগ দিলেন গুজরাটের নির্দল বিধায়ক তথা আরেক বামপন্থি যুবনেতা জিগনেশ মেবানিও। রাহুলের উপস্থিতিতেই কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করেছেন দুই তরুণ নেতা।

তবে কানহাইয়াদের যোগদান নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি। মঙ্গলবার সকালেই জানা যায় কানহাইয়া সিপিআই ছাড়ার আগে দলীয় কার্যালয়ের এসিও নাকি খুলে নিয়ে গেছেন। সেটা নিয়ে নেটদুনিয়ায় বিস্তর লেখালেখি হয়েছে। তবে আসল বিতর্ক শুরু হয় কংগ্রেসের অন্দরে। তরুণ নেতাদের দলে নেওয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা মণীশ তিওয়ারি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, যে বামপন্থিরা মতাদর্শগতভাবে কংগ্রেসের থেকে এতটা আলাদা তাদের কেন দলে নেওয়া হচ্ছে? বস্তুত মণীশ ছাড়াও দলের অন্দরে অনেকেই কানহাইয়াদের যোগদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে দুই তরুণ নেতাকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে অনড় ছিলেন রাহুল গান্ধী।

মঙ্গলবার প্রথমে দিল্লির আইটিও ময়দানে শহিদ-এ-আজম ভগত সিং পার্কে যান কানহাইয়া, জিগনেশরা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধী। একসঙ্গে হাতে হাত রেখে বিপ্লব গড়ার ডাক দেন তাঁরা। তার পরই এআইসিসি সদর দফতরে গিয়ে কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করেন তরুণ দুই নেতা। বাম দল ছেড়ে কেন কংগ্রেসে যোগ দিলেন? কানহাইয়া বলছেন, ‘এ দেশের সবচেয়ে গণতান্ত্রিক দলে আমি এজন্যই যোগ দিলাম কারণ আমার মনে হয় কংগ্রেস না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। আমাদের মনে হয় আজ দেশের ভগত সিংয়ের বীরত্বের প্রয়োজন। সেই সঙ্গে প্রয়োজন গান্ধী এবং আম্বেদকরের মতবাদের। আপনি ব্যক্তিত্বকে পিষে ফেলতে পারেন। কিন্তু আদর্শ কখনো পিষে ফেলা যায় না।’

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে ফের নাটকীয় মোড়। যার জন্য ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরাল কংগ্রেস, সেই নভজ্যোত সিং সিধু এবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন। মঙ্গলবার সকালেই সোনিয়া গান্ধীকে সংক্ষিপ্ত একটি চিঠি লিখে ইস্তফার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন সিধু। যা কংগ্রেসের অন্দরে বিনা মেঘে বজ্রপাতের শামিল।। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি পদে আনা হয়েছিল সিধুকে। রীতিমতো দলের অন্দরে এবং সে সময়ের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে দলের অন্দরে উত্তরণ হয় সিধুর। এ হেন মহার্ঘ্য পদ তিনি হঠাৎ কেন ছাড়লেন এ নিয়ে রীতিমতো ধন্ধে রাজনৈতিক মহল। সোনিয়া গান্ধীকে লেখা চিঠিতে সিধু জানিয়েছেন, ‘আমি কখনো কোনো কিছুর সঙ্গে আপস করতে পারব না। আপস করলেই মানুষের চারিত্রিক অবনমন হয়। আমি কখনো পাঞ্জাবের ভবিষ্যৎ এবং উন্নয়নের সঙ্গে আপস করতে রাজি নই।’

আসলে ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে সরানোর পর সিধু নিজেই পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে ছিলেন। তাঁর সমর্থক বিধায়করা সিধুর নাম প্রস্তাবও করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস হাইকমান্ড সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী না করে চরণজিত সিং চান্নিকে বেছে নেয়। সে সময় সিধুকে বলা হয় তাঁর অনুগামীদের বেশি করে মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়া হবে। কিন্তু পাঞ্জাবের মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের পর দেখা যাচ্ছে সিধুঘনিষ্ঠরা সেভাবে জায়গা পাননি। তাতেই গোসা হয়েছে সাবেক ক্রিকেটারের। সম্ভবত সে কারণেই ইস্তফা দিয়েছেন তিনি।

সদ্যই ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছে ‘অজ্ঞাতকুলশীল’ চরণজিত সিং চান্নিকে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ খোয়ানোর পর থেকেই অমরিন্দরের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছিল। তিনি নিজেও কংগ্রেস ছাড়ার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিলেন। দাবি করেছিলেন তাঁর সামনে সব রাস্তাই খোলা রয়েছে। তবে অকর্মণ্য এবং দেশদ্রোহী সিধু যাতে ভোটে জিততে না পারেন তা নিশ্চিত করতে সব রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন তিনি।

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে অমরিন্দর বড় নাম। ২০০২ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। দ্বিতীয়বার ২০১৭-তে মুখ্যমন্ত্রী। সাড়ে নয় বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকার পর ‘অসম্মানিত ও অপমানিত’ ক্যাপ্টেন সরে গেছেন। আসলে পাঞ্জাবে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি সিধুর সঙ্গে অমরিন্দরের বিবাদ দীর্ঘদিনের। সিধু যেদিন কংগ্রেসে যোগ দেন সেদিন থেকেই কার্যত তাঁর বিরোধিতা করে এসেছেন অমরিন্দর। কংগ্রেসের অন্দরে সিধু যেভাবে উল্কার গতিতে প্রভাব বাড়াচ্ছিলেন তা মেনে নিতে পারেননি পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী। মূলত সিধুর সঙ্গে বিবাদের জেরেই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়। সূত্রের খবর, সেই সিধুকে হারাতেই এবার বিজেপিতে যেতে পারেন ক্যাপ্টেন।

            

    লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন