শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১

ভারতের রাজনীতিতে এসব কী ঘটছে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে এসব কী ঘটছে

নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ নেতৃত্বাধীন বিজেপি ঘোষণা করেছিল কংগ্রেসকে ভারতবর্ষ থেকে মুছে দেবে আর মমতা ব্যানার্জি-অভিষেক ব্যানার্জি নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস ঘোষণা করেছিল কংগ্রেসকে সাইনবোর্ডে পরিণত করবে। একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে উভয়েই তাদের এ লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যায়নি, বরং দিন দিন আরও আগ্রাসী হচ্ছে এ ব্যাপারে। বিজেপি কংগ্রেস ধ্বংস করবে নাম করে কংগ্রেস-পরিকল্পিত জাতীয় অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে, দেশের স্বাধীন সত্তাকেই বিক্রি করে দিচ্ছে। এ ভয়ানক সময়ে যখন বিজেপিবিরোধী সমস্ত দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্য প্রয়োজন সে সময় মমতা-অভিষেকের নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেস দল গান্ধী-নেহরু ধারার কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করে একে ভাঙতে চাইছে। তাদের অভিযোগ, কংগ্রেস-বিজেপি এখন এক। কিন্তু বাস্তব ছবি কী? মমতা ব্যানার্জি একাধিকবার বিজেপির সঙ্গে ঐক্য করেছেন, বিজেপির মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছেন, আরএসএস-প্রধানকে দেশপ্রেমিক উল্লেখ করেছেন। অন্যদিকে গান্ধী-নেহরু ধারার কংগ্রেস কিন্তু জনসংঘ-বিজেপির সঙ্গে কখনো সমঝোতা করেনি। তৃণমূল কংগ্রেসের মমতা কিন্তু ইতিপূর্বে গোয়া, ত্রিপুরা, আসাম বিধানসভায় প্রার্থী দিয়ে জামানত খোয়ালেও বিজেপি-বিরোধী ভোটে কিছুটা ভাগ বসিয়ে বিজেপিকেই ওইসব রাজ্যে ক্ষমতায় যেতে সুবিধা করে দিয়েছে। এর পরও মমতা ব্যানার্জি চেষ্টা করেছেন বিভিন্ন আঞ্চলিক দল নিয়ে ঐক্য করে কংগ্রেস-বিরোধিতায় নামা এবং তৃতীয় ফ্রন্ট করার। এটি হলেও বিজেপিরই সুবিধা হয়। গত লোকসভা নির্বাচনেও কংগ্রেস প্রদত্ত ভোটের শতকরা ২০ ভাগ পেয়েছে। এখনো নির্বাচন হলে মোট ২৪২ আসনে বিজেপির বিরুদ্ধে কংগ্রেসকেই প্রার্থী দিতে হচ্ছে। কারণ অন্য কোনো দলের শক্তিই নেই। আরও একটি বিষয় লক্ষণীয়, বিজেপি শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থবিরোধী পদক্ষেপ নিয়েছে, এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে শ্রমিক সংগঠনগুলোর স্ট্রাইক বা বনধে তৃণমূল কংগ্রেস পাশে দাঁড়ায়নি। তৃতীয় ফ্রন্ট গড়ার কৌশলটি আপাতত চাপা দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জি এখন দাবি করেছেন তিনিই আসল কংগ্রেস। ১৫ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছিল তাতে নেতাজি সুভাষ বসু, আম্বেদকরদের ছবি সঠিকভাবেই ছিল, কিন্তু ছবি ছিল না জওহরলাল নেহরুর। কেন্দ্রীয় সরকার যে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল তাতে সাভারকারের ছবি ছিল, ছিল না নেহরুর।

ভারতের জাতীয় কংগ্রেস গান্ধী-নেহরু ধারার ঐতিহ্য বহন করে, তৃণমূল কংগ্রেস অবশ্যই এ ধারার কথা বলছে না। আগ্রাসী বিশ্ব পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ কিংবা আমাদের দেশি আগ্রাসী ধনবাদের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃবর্গকে কি কেউ সোচ্চার হতে দেখেছে? অথচ জওহরলাল থেকে ইন্দিরা, রাজীব গান্ধী সবাই সাম্রাজ্যবাদ -বিরোধী ছিলেন, আন্তর্জাতিক ভূমিকাও পালন করেছেন। জওহরলাল-ইন্দিরার ১২৫ ও ১০০ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে, ওই দিনটিও তাঁরা পালন করেননি।

পশ্চিম বাংলায় কংগ্রেস-বিজেপি সমঝোতা হয়েছে এ কথা মমতা ব্যানার্জি-অভিষেক বাবুরা দীর্ঘদিন বলে আসছেন। তৃণমূল সেনাপতি শুভেন্দু অধিকারী গত লোকসভা নির্বাচনেও এ কথা বলে মুর্শিদাবাদ মালদহে সংখ্যালঘু ভোট চাইতে তাঁবু ফেলেছিলেন কিন্তু কার্যত দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারীই হলেন বিজেপির এ রাজ্যের সেনাপতি।। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী আন্দোলন ও প্রগতির আন্দোলনে বিশ্বাসী মানুষের একটি অংশ কংগ্রেসের এ আন্দোলনের পুকুরেই অবগাহন করে প্রগতির আরাধনা করে। এটাই বাস্তব। কংগ্রেসের প্রতি অনেক সমালোচনাও আছে, কিন্তু বর্তমান সময়ে ফ্যাসিবাদ ও প্রতিক্রিয়াকে রুখতে যখন দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্য চাই, এ ঐক্যে কংগ্রেস একটি প্রধান শক্তি। বামপন্থিদেরও এ ঐক্যে অংশীদার হতে হয়েছে। ওই সময় মমতা-অভিষেকের এ কংগ্রেস-বিরোধী জিহাদ তো প্রগতির শক্তি দুর্বল করবে, ফ্যাসিবাদ শক্তিশালী করবে। আর কংগ্রেস-বিজেপি সমঝোতা? এ কথা শুনলে কুট্টিদের ভাষায় বলতে হয়, কই তাছেন কি-এইডা শুইনা তো ঘুরাও হাসব। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভানেত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের কংগ্রেস-বিরোধী জিহাদ শুনে সন্দেহ হয় তাঁরা বিজেপির বিরুদ্ধে সার্বিক জোট চান না। আর এ জোট না হলে আখেরে লাভ হবে বিজেপির। এটা বুঝতে বেশি বুদ্ধির প্রয়োজন হয় না। এমনই এক রাজনৈতিক ঝঞ্ঝার মুহূর্তে ভারতের রাজনীতিতে ঘটে চলেছে একের পর এক তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। একসময় ছিলেন বামদের ‘পোস্টারবয়’। সেই কানহাইয়া কুমার এবার যোগ দিলেন কংগ্রেসে। মঙ্গলবার শহিদ ভগত সিংয়ের জন্মবার্ষিকীতেই কানহাইয়াকে কংগ্রেসে স্বাগত জানান রাহুল গান্ধী। কানহাইয়ার সঙ্গে কংগ্রেসে যোগ দিলেন গুজরাটের নির্দল বিধায়ক তথা আরেক বামপন্থি যুবনেতা জিগনেশ মেবানিও। রাহুলের উপস্থিতিতেই কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করেছেন দুই তরুণ নেতা।

তবে কানহাইয়াদের যোগদান নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি। মঙ্গলবার সকালেই জানা যায় কানহাইয়া সিপিআই ছাড়ার আগে দলীয় কার্যালয়ের এসিও নাকি খুলে নিয়ে গেছেন। সেটা নিয়ে নেটদুনিয়ায় বিস্তর লেখালেখি হয়েছে। তবে আসল বিতর্ক শুরু হয় কংগ্রেসের অন্দরে। তরুণ নেতাদের দলে নেওয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা মণীশ তিওয়ারি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, যে বামপন্থিরা মতাদর্শগতভাবে কংগ্রেসের থেকে এতটা আলাদা তাদের কেন দলে নেওয়া হচ্ছে? বস্তুত মণীশ ছাড়াও দলের অন্দরে অনেকেই কানহাইয়াদের যোগদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে দুই তরুণ নেতাকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে অনড় ছিলেন রাহুল গান্ধী।

মঙ্গলবার প্রথমে দিল্লির আইটিও ময়দানে শহিদ-এ-আজম ভগত সিং পার্কে যান কানহাইয়া, জিগনেশরা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধী। একসঙ্গে হাতে হাত রেখে বিপ্লব গড়ার ডাক দেন তাঁরা। তার পরই এআইসিসি সদর দফতরে গিয়ে কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহণ করেন তরুণ দুই নেতা। বাম দল ছেড়ে কেন কংগ্রেসে যোগ দিলেন? কানহাইয়া বলছেন, ‘এ দেশের সবচেয়ে গণতান্ত্রিক দলে আমি এজন্যই যোগ দিলাম কারণ আমার মনে হয় কংগ্রেস না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। আমাদের মনে হয় আজ দেশের ভগত সিংয়ের বীরত্বের প্রয়োজন। সেই সঙ্গে প্রয়োজন গান্ধী এবং আম্বেদকরের মতবাদের। আপনি ব্যক্তিত্বকে পিষে ফেলতে পারেন। কিন্তু আদর্শ কখনো পিষে ফেলা যায় না।’

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে ফের নাটকীয় মোড়। যার জন্য ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরাল কংগ্রেস, সেই নভজ্যোত সিং সিধু এবার প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন। মঙ্গলবার সকালেই সোনিয়া গান্ধীকে সংক্ষিপ্ত একটি চিঠি লিখে ইস্তফার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন সিধু। যা কংগ্রেসের অন্দরে বিনা মেঘে বজ্রপাতের শামিল।। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি পদে আনা হয়েছিল সিধুকে। রীতিমতো দলের অন্দরে এবং সে সময়ের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে দলের অন্দরে উত্তরণ হয় সিধুর। এ হেন মহার্ঘ্য পদ তিনি হঠাৎ কেন ছাড়লেন এ নিয়ে রীতিমতো ধন্ধে রাজনৈতিক মহল। সোনিয়া গান্ধীকে লেখা চিঠিতে সিধু জানিয়েছেন, ‘আমি কখনো কোনো কিছুর সঙ্গে আপস করতে পারব না। আপস করলেই মানুষের চারিত্রিক অবনমন হয়। আমি কখনো পাঞ্জাবের ভবিষ্যৎ এবং উন্নয়নের সঙ্গে আপস করতে রাজি নই।’

আসলে ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে সরানোর পর সিধু নিজেই পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে ছিলেন। তাঁর সমর্থক বিধায়করা সিধুর নাম প্রস্তাবও করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস হাইকমান্ড সিধুকে মুখ্যমন্ত্রী না করে চরণজিত সিং চান্নিকে বেছে নেয়। সে সময় সিধুকে বলা হয় তাঁর অনুগামীদের বেশি করে মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়া হবে। কিন্তু পাঞ্জাবের মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের পর দেখা যাচ্ছে সিধুঘনিষ্ঠরা সেভাবে জায়গা পাননি। তাতেই গোসা হয়েছে সাবেক ক্রিকেটারের। সম্ভবত সে কারণেই ইস্তফা দিয়েছেন তিনি।

সদ্যই ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছে ‘অজ্ঞাতকুলশীল’ চরণজিত সিং চান্নিকে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ খোয়ানোর পর থেকেই অমরিন্দরের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা চলছিল। তিনি নিজেও কংগ্রেস ছাড়ার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিলেন। দাবি করেছিলেন তাঁর সামনে সব রাস্তাই খোলা রয়েছে। তবে অকর্মণ্য এবং দেশদ্রোহী সিধু যাতে ভোটে জিততে না পারেন তা নিশ্চিত করতে সব রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন তিনি।

পাঞ্জাবের রাজনীতিতে অমরিন্দর বড় নাম। ২০০২ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। দ্বিতীয়বার ২০১৭-তে মুখ্যমন্ত্রী। সাড়ে নয় বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকার পর ‘অসম্মানিত ও অপমানিত’ ক্যাপ্টেন সরে গেছেন। আসলে পাঞ্জাবে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি সিধুর সঙ্গে অমরিন্দরের বিবাদ দীর্ঘদিনের। সিধু যেদিন কংগ্রেসে যোগ দেন সেদিন থেকেই কার্যত তাঁর বিরোধিতা করে এসেছেন অমরিন্দর। কংগ্রেসের অন্দরে সিধু যেভাবে উল্কার গতিতে প্রভাব বাড়াচ্ছিলেন তা মেনে নিতে পারেননি পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী। মূলত সিধুর সঙ্গে বিবাদের জেরেই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব খোয়াতে হয়। সূত্রের খবর, সেই সিধুকে হারাতেই এবার বিজেপিতে যেতে পারেন ক্যাপ্টেন।

            

    লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক
ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো: ১২ আসামি ট্রাইব্যুনালে
আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো: ১২ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে