শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মে, ২০২২

‘এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে কোনো দিন ভাবতে পারিনি’

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
‘এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে কোনো দিন ভাবতে পারিনি’

১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশে ফিরে এসে দলের দায়িত্ব নেওয়া প্রসঙ্গে ‘এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে ভাবতে পারিনি’- বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার উক্তিটি দিয়ে আজকের লেখা শুরু করছি। কিছুদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করেছি। নির্বাসনের দিনগুলো নিয়ে নিজে থেকেই স্মৃতিচারণায় কথা বলতেন, মাঝখানে প্রশ্ন করে বা কোনো কথা বলে তাঁকে প্রসঙ্গচ্যুত করতাম না। লক্ষ্য করেছি লন্ডন ও দিল্লি এ দুই জায়গায় তিনি নির্বাসনের ছয় বছরের অজানা কিছু কথা বলতেন। যেন এক এক যুগের সমান দীর্ঘ ছিল এক একটি দিন। ২০১৯ সালের ৪ আগস্ট লন্ডনে প্রবাসী বাঙালি সমাবেশে তাঁর দেওয়া বক্তব্যটি ছিল অসাধারণ। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমে যে সম্মান বিশ্বে অর্জিত হয়েছিল ১৯৭৫ সালের আগস্ট হত্যাকান্ডে বাংলাদেশ খুনি, বিশ্বাসঘাতক, ক্ষুধা ও বন্যার দেশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিল। সেই হারানো মর্যাদা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কাজ করেছেন চারবারের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পৃথিবীর নৃশংসতম হত্যাকান্ডে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের ১৮ জনকে হত্যা করা হয়। প্রবাসে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। ৩১ জুলাই  ছোট বোন রেহানা ও দুই সন্তান নিয়ে স্বামীর কর্মস্থল জার্মানিতে যান। তিনি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং শেখ রেহানা ছিলেন বদরুন্নেছা কলেজের ছাত্রী। মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে তাঁরা পৃথিবীতে রিক্ত-নিঃস্ব-অসহায়, এতিম হয়ে পড়েন। আশপাশের চেনা অনেক মানুষ হঠাৎই যেন অচেনা হয়ে যায়। স্বজন হারালে সবাই বিচার চায়; কিন্তু এ দুই বোনের বিচারের বাণী নিভৃতে কেঁদেছিল সেদিন। ইনডেমনিটি আইন দিয়ে খুনিদের বিচার বন্ধ করা হয়েছিল। রাষ্ট্রীয় মদদে খুনিদের বিভিন্ন রাষ্ট্রের দূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। দেশে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী একে একে পুনর্বাসিত হতে থাকে তখন। জার্মানি থেকে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারত সরকার নিয়ে যায়। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কিছুদিন পর দেখা হলে তাঁরা নিশ্চিত জানতে পারেন যে পরিবারের কেউ বেঁচে নেই। এর আগে ক্ষীণ আশা ছিল হয়তো রাসেল ও মা বেঁচে আছেন। পরিচয় গোপন করে তাঁদের নতুন পরিচয় হয় মিস্টার ও মিসেস তালুকদার। দুটি শিশু সন্তান নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় শোকে মুহ্যমান বঙ্গবন্ধুকন্যাদের নতুন সংগ্রাম শুরু হয়। ১৯৭৭ সালে তেজস্বী বাবা-মায়ের আদরের সন্তান শেখ রেহানা ভাবলেন এভাবে আর চলতে পারে না। চাচার সঙ্গে ১৯৭৭ সালে চলে যান লন্ডন। শেখ রেহানার বিয়ে হয় পূর্বনির্ধারিত পরিবারে।

১৯৭৯ সালে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আবদুর রাজ্জাক বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চান। সরকারি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৯ সালের ১০ মে সুইডেনের স্টকহোমে অনুষ্ঠিত সর্বইউরোপীয় বাকশালের এক সম্মেলন থেকে প্রথমবারের মতো সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার বিচারের দাবি তোলা হয়। সুইডেনে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চেয়ে যে সভা হয় সেখানে প্রধান অতিথি শেখ হাসিনার পক্ষে শেখ রেহানা উপস্থিত হয়ে বক্তব্য পাঠ করেন। সেই হত্যাকান্ডের বর্ণনা দিতে গিয়ে শেখ রেহানা কান্নায় ভেঙে পড়েন, যা গুরুত্বের সঙ্গে বিশ্ব মিডিয়ায় আসে। ১৯৮০ সালে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সহায়তায় শেখ হাসিনা লন্ডনে যান। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ও তদন্তের জন্য ইনকোয়ারি কমিশন গঠন করতে সক্ষম হন। আয়ারল্যান্ডের ব্রিটিশ এমপি কিউসি স্যার টমাস উইলিয়াম দায়িত্ব নেন যে বাংলাদেশে গিয়ে তদন্ত করবেন। জিয়া সরকার তখন অনুমতি দেয়নি তাঁকে বাংলাদেশে আসার। ১৯৮০ সালের ১৬ আগস্ট ব্রিটেনের একটি হলে শোকসভার আয়োজন করা হয়। ব্রিটিশ এমপিদের নিয়ে দুই কন্যা সম্মেলন করেন দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার। শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্কুল-কলেজ জীবনে রাজনীতি করেছি। বাবা রাজনীতি করতেন, আমরা কর্মীদের মতো কাজ করতাম। মিছিল করেছি, ভোট চেয়েছি। কিন্তু এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে- কোনো দিন ভাবিনি।’ যাঁরা সেদিন ছিলেন তাঁদের পাশে, তাঁরা অনেকে বেঁচে নেই। তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কৃতজ্ঞতা জানান শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করতে চড়াই-উতরাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। সবাই বলেছে তিনি পিতা হত্যার প্রতিশোধ নিতে ক্ষমতায় এসেছেন। তিনি আদালতের স্বাভাবিক বিচারের মাধ্যমে বিচার করেছেন। পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার পর আবার স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে দেশ চলে যায়। তারা অপরাধের বিচার না করে দেশে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দিয়ে মন্ত্রী-উপদেষ্টা বানিয়ে ক্ষমতায় আনে এবং লাখো শহীদের রক্তে রঞ্জিত পতাকা তুলে দেয় রাজাকারের হাতে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৮১ সালের কাউন্সিল সর্বসম্মতিক্রমে আমাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচন করে। ১৭ মে দেশে ফিরে দেখি সারি সারি কবর। একটাই দুঃখ ছিল- এ হত্যাকান্ডের বিচার না হলে দেশ অভিশাপমুক্ত হবে না। মৃত্যু সামনে নিয়ে পথ চলেছি। ভরসা ছিল আল্লাহর প্রতি, জনগণের ওপর। বাবা-মা, ভাই-হারিয়ে বাংলাদেশে যাই। বারবার হত্যার সম্মুখীন হয়েছি। যতক্ষণ বেঁচে আছি কাজ করে যাব, বাবার স্বপ্ন পূরণ করব ইনশা আল্লাহ।’

সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে জাতির জনকের দেখানো পথেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দারিদ্র্য ২১ ভাগে নেমে এসেছে। ২০৪১ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ যেন উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। জাতির পিতা স্বপ্ন দেখতেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যেন অন্ন পায়, বস্ত্র পায়, উন্নত জীবন পায়; এ লক্ষ্যে তিনি সারা জীবন রাজনীতি করেছেন। জাতির পিতা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে রাজনীতি করেছেন। তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ অত্যন্ত হিসাবি ছিল। যে কোনো আন্দোলন লক্ষ্যে নিয়ে যেতে তাঁর পরিকল্পনা ছিল সুদূরপ্রসারী। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনারও একটাই দায়িত্ব- তাঁর বাবার ভালোবাসার বাংলাদেশের মানুষকে উন্নত জীবন দান করা।

ভোটের অধিকার মানুষকে মৌলিক অধিকার নিশ্চিতের আশ্বাস দেয়। ভোটের অধিকার নিশ্চিত হলে সে সঠিক নেতৃত্ব বেছে নিতে পারে। সঠিক নেতৃত্ব দেশ ও জনগণের কল্যাণে সরকার পরিচালনা করে, জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান নিশ্চিত করে। এতসব আইনকানুন, সংবিধান, পরিকল্পনা, ভোটাধিকার অর্জন সবই মানুষের কল্যাণের জন্য। দেশবাসী শান্তি চায়। নিরাপত্তা চায়। জঙ্গিবাদ, বোমাবাজি, খুন, গুম, হানাহানি, সাম্প্রদায়িকতার চর্চা দেখতে চায় না। বাংলাদেশের মানুষ এখন অনেক ভালো আছে। ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। সেদিন জীবনের পরোয়া না করে অমিত সাহসে বাংলাদেশে ফিরেছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। দেশ অভিশাপমুক্ত হয়েছে। উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

একটি অনুগল্প দিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি : একজন ধনী ব্যক্তি দেখতে পেলেন এক জেলে তার মাছ ধরার নৌকায় অলস শুয়ে আছে। বিকালের উষ্ণ সোনারোদে শরীর এলিয়ে দিয়ে আরাম করছে। ধনী ব্যক্তি জেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন কেন তুমি অলস সময় কাটাচ্ছ? তুমি তো মাছ ধরতে যেতে পার। জেলে নির্লিপ্তভাবে উত্তর দিলেন, আমি আজকের দিনের জন্য যথেষ্ট মাছ পেয়েছি। ধনী ব্যক্তি বললেন, তাতে কী! তুমি তো ইচ্ছা করলে আরও মাছ ধরতে পার। জেলে বললেন, আমি অতিরিক্ত মাছ দিয়ে কী করব! তিনি বললেন, তুমি সেই মাছ বিক্রি করে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে পার। তোমার নৌকায় ইঞ্জিন লাগাতে পার। তখন আরও গভীর সমুদ্রে গিয়ে বেশি মাছ ধরতে পারবে। বেশি মাছ বিক্রি করে তুমি অনেক উপার্জন করতে পারবে। তখন তুমি আরও ভালো জাল কিনতে পারবে, যা দিয়ে অনেক অনেক মাছ অনায়াসে ধরতে পারবে। তুমি আরও মাছ ধরার নৌকা কিনতে পারবে এবং তোমার উপার্জন অনেক বৃদ্ধি পাবে, অনেক টাকা আয় করতে পারবে। তখন তুমি আমার মতো ধনী ব্যক্তি হতে পারবে। জেলে বললেন, তখন কী করব! ধনী ব্যক্তি বললেন, তখন তুমি সত্যিই জীবন উপভোগ করতে পারবে। পায়ের ওপর পা রেখে বসে খেতে পারবে। জেলে হেসে বললেন, আপনার কী মনে হচ্ছে? আমি এখন তাহলে কী করছি? আমি তো এখনই তা-ই করছি।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যাঁরা খুব উদ্বিগ্ন তাঁদের জন্য এটুকু বলা যায় যে, বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য  আপনারা যা চাইছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সে কাজটিই করছেন।

                                লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা